শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ জুন, ২০২৫

কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ

জ্ঞানবিজ্ঞানএকসময় গুহায় বসবাস করত মানুষ। পাথরে পাথরে ঘষে আবিষ্কার করেছিল আগুন। হিংস্র জন্তুর আক্রমণ থেকে বাঁচতে হয়েছিল একতাবদ্ধ। সমাজবদ্ধ। মানুষের সমাজে আল্লাহ পাঠাতে শুরু করলেন নবী-রসুল। অলি-আউলিয়ারা এসে সমাজ করলেন সংশোধন। শেখালেন বিজ্ঞানসম্মত বাঁচার উপায়। বনের মানুষকে সভ্যতার আলোয় নিয়ে আসার এ বিজ্ঞান ৫০০ বছর আগেও ছিল মুসলমানদের হাতের মুঠোয়। আফসোস! বর্তমান দুনিয়ায় জ্ঞানবিজ্ঞানের কাউন্টার থেকে মুসলমানরা অনেক দূরে ছিটকে পড়েছে। ড. মরিস বুকাইলি বলেছেন, কোরআন আর বিজ্ঞান হাত ধরে হাঁটে। কিন্তু ধার্মিকদের একটা অংশ বিজ্ঞানকে ধর্মবিরোধী ভেবে এসেছ। এ জন্য ধর্ম কিংবা ধর্মগ্রন্থ দায়ী নয়। দায়ী ওই মূর্খ ধর্মান্ধরাই। ইসলাম যে কতভাবে বিজ্ঞান শেখার প্রতি উৎসাহ দিয়েছে পবিত্র কোরআনে চোখ বুলালেই তা দেখতে পাওয়া যায়। কোরআনের প্রথম আয়াত, ‘ইক্রা।’ মানে পড়ো। এখানে বিশেষ করে বিজ্ঞান পড়ার প্রতি নির্দেশ দিয়েছেন আল্লাহতায়ালা। তার ইঙ্গিত পাওয়া যায়, ‘বিসমি রাব্বিকাল্লাজি খালাক’- শব্দমালা থেকে। তাঁর নামে পড়ো, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন। সৃষ্টি করেছেন জমাটবাঁধা রক্ত থেকে। কী আশ্চর্য কথা! কোরআনের সূচনাতেই আল্লাহতায়ালা মেডিকেল সায়েন্সের প্রতি ইঙ্গিত করেছেন। যতক্ষণ পর্যন্ত এ আয়াত কেউ মেডিকেল সায়েন্সের ল্যাবে রেখে ব্যাখ্যা করতে না পারবে, ততক্ষণ পর্যন্ত আয়াতের সঠিক মর্ম বোঝা তার পক্ষে সম্ভব হবে না। দুনিয়াখ্যাত ভ্রƒণবিজ্ঞানী ড. কিথ এল মুর বলেন, কোরআনে বলা তথ্যটি শতভাগ সঠিক। মানবভ্রƒণের প্রাথমিক পর্যায় শুরু হয় জমাটবাঁধা রক্ত থেকে। তারপর আস্তে আস্তে বিকশিত হয়ে সে একজন পূর্ণ মানবশিশুর রূপ লাভ করে। এ বিশ্লেষণ পাওয়া যায় সুরা মুমিনুনে। আল্লাহ বলেন, ‘আমি মানুষকে সৃষ্টি করেছি মাটির মৌল উপাদান থেকে। তারপর তাকে শুক্রবিন্দুরূপে এক নিরাপদ স্থান মায়ের পেটে রাখি। তারপর শুক্রবিন্দুকে নিষিক্ত করি ডিম্বের সঙ্গে। তারপর নিষিক্ত ডিম্বকে বিবর্তিত করি মাংসপিণ্ডে, তাতে সংযুক্ত করি হাড়। হাড়গুলোকে ঢেকে দিই মাংস দিয়ে। তারপর তাকে দিই অপরূপ রূপ। নিপুণতম স্রষ্টা আল্লাহ কত মহান!’ (সুরা মুমিনুন-১২-১৪)।

বিজ্ঞান শেখার জন্য আল্লাহতায়ালা বান্দাকে বারবার বলেছেন, ‘আওয়ালাম ইয়ানজুরু ফি মালাকুতিস সামাওয়াতি ওয়ালআরদি। আমার বান্দারা কি আকাশ ও জমিনের মাঝে যা আছে তা নিয়ে গবেষণা করে না?’ (সুরা আরাফ-১৮৫)। অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আফালাম ইয়ানজুরু ইলাসসামাই ফাউকাহুম বাইনাহা ওয়া যাইয়ান্নাহা ওয়ামা লাহা মিন ফুরুজ। আমার বান্দারা কি মহা আকাশ নিয়ে গবেষণা করে না? তাহলে তারা দেখত আমি কত নিপুণভাবে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করেছি’ (সুরা কাফ-৬)। বান্দা যখন আকাশ গবেষাণা করবে, পৃথিবী ও পৃথিবীর সবকিছু গবেষণার চোখে, বিজ্ঞানাগারের ল্যাবরেটরিতে দেখবে তখন বান্দার ভিতরজগৎ এক অকৃত্রিম কৃতজ্ঞতায় নুয়ে পড়বে। সে কথাও আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনে বলে দিয়েছেন। আল্লাহ বলেন, ‘আল্লাজিনা ইয়াজকুরুনাল্লাহা কিয়ামাও ওয়া কুয়ুদাও ওয়ালা জুনুবিহিম ওয়াতাফাক্কারুনা ফি খালকিস সামাওয়াতি ওয়াল আরদি রাব্বানা মা খালাকতা হাজা বাতিলা। সুবহানাকা ফাকিনা আজাবান্নার। আমার বান্দাদের মধ্যে যারা দাঁড়িয়ে শুয়ে এবং বসে সব সময় আমার সৃষ্টিজগৎ নিয়ে গবেষণা করে, ভাবনার সাগরে ডুবে থাকে, তারা বুঝতে পারে আমি কত বড় নিপুণ স্রষ্টা। তারা প্রার্থনার হাত বাড়িয়ে বলে, ওগো আমাদের দয়াময় প্রভু! এ জগতের একটি অণু-পরমাণুও আপনি অনর্থক সৃষ্টি করেননি। হে দয়াময় প্রভু! আপনি আমাদের আগুনের শাস্তি থেকে বাঁচান।’ (সুরা আলে ইমরান-১৯১)।

বিজ্ঞান শেখার জন্য আমাদের নবীজি (সা.) তাঁর উম্মতদের উদ্দেশ করে বলেন, ‘জ্ঞান অর্জনের জন্য প্রয়োজনে তোমরা চীন দেশে যাও।’ এ হাদিসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসরা বলেন, কোরআন-হাদিসের জ্ঞান তো মদিনায়ই সমৃদ্ধ ছিল। তাহলে রসুল (সা.) উম্মতকে চীনে যেতে বলেছেন কেন? তখনকার সময়ে চীন ছিল বিজ্ঞান পাঠের জন্য প্রসিদ্ধ। তাই রসুল (সা.) সাহাবিদের উদ্দেশে বলেছেন, তোমরা প্রয়োজেন চীন দেশে গিয়ে হলেও জ্ঞানবিজ্ঞান চর্চা কর। আরেকটি হাদিসে রসুল (সা.) বলেছেন, ‘তোমরা গবেষণা কর। গবেষণা সঠিক হলে দুটি সওয়াব। আর গবেষণা ভুল হলে পাবে একটি সওয়াব’ (সহি বুখারি)। এ হাদিসের ব্যাখ্যায় মুহাদ্দিসরা বলেন, বিজ্ঞান গবেষণার সওয়াব সম্পর্কেও এ হাদিস প্রযোজ্য। পাঠক! বিজ্ঞান চর্চায় কোরআন ও নবীজির নির্দেশনার এক-দুটো উদ্ধৃতি দিয়েছি মাত্র। এমন হাজারো উদ্ধৃতি কোরআনের আয়াতে হাদিসের পাতায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে। আফসোস! বিজ্ঞানচর্চায় এত উৎসাহ-উদ্দীপনা দেওয়ার পরও বিশ্বজুড়ে মুসলমানরা বিজ্ঞানে পিছিয়ে।

 

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

এই বিভাগের আরও খবর
এখনো মব জাস্টিস
এখনো মব জাস্টিস
ডাকসু নির্বাচন
ডাকসু নির্বাচন
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
কোরআনের ইকরা রুমির বেশনো
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
ব্যবসায়ে বিসংবাদ
মৌলবাদের উত্থান
মৌলবাদের উত্থান
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
আহলে বাইতের মর্যাদা অপরিসীম
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
দুধ-গোসলে শুদ্ধতা অর্জন
থাকা না থাকার কথকতা
থাকা না থাকার কথকতা
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
জাদু সাফল্য কেড়ে নেয়
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
শিক্ষায় সংকট
শিক্ষায় সংকট
সর্বশেষ খবর
সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন
সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের
কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'
'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ
ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’
‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ
আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি
কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত
বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক
তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক
কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন
ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
যতোই চ্যালেঞ্জিং হোক, সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন