শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো বাজেট

চরম আর্থিক সংকট এবং বিশৃঙ্খলা সত্ত্বেও অতীতের সরকারের মতোই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বিশাল আকারের বাজেট ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। যেখানে ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা। যদিও এ বাজেটের মোট আকার চলতি বাজেটের তুলনায় ৭ হাজার কোটি টাকা কম। মানুষের আয় বৃদ্ধি ও জীবনমান উন্নয়নের তেমন কোনো বিশদ পরিকল্পনার উল্লেখ নেই প্রস্তাবিত বাজেটে। যদিও বাজেট বক্তৃতার শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ‘বৈষম্যহীন ও টেকসই অর্থনৈতিক ব্যবস্থা গড়ার প্রত্যয়’। অতীতের সরকারগুলোও এ রকম বৈষম্যহীন সমাজ ও সমৃদ্ধিশালী বাংলাদেশ গড়ার অঙ্গীকার করে এসেছিল যুগ যুগ ধরে। অথচ প্রকৃত অর্থে সে সময়ে মানুষের জীবনমানের তেমন কোনো উন্নতি হয়নি। বদলায়নি সমাজব্যবস্থা, উন্নয়ন হয়নি শিক্ষা ও স্বাস্থ্যের। কমেনি অনিয়ম-দুর্নীতিও। ফলে অন্তর্বর্তী সরকারের ঘোষিত বাজেটের মাধ্যমে দেশের মানুষের জীবনমানের তেমন কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। অবশ্য এবার ধান, গম, আলু, পিঁয়াজ, রসুন, মটরশুঁটি, ছোলা, মসুর ডাল, আদা, হলুদ, শুকনো মরিচ, ভুট্টা, মোটা আটা, আটা, লবণ, চিনি, ভোজ্য তেল, কালো গোলমরিচ, দারচিনি, বাদাম, লবঙ্গ, খেজুর, ক্যাসিয়াপাতা, কম্পিউটার ও কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ এবং সব ধরনের ফলের দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ। তবে এসব নিত্যপণ্যের ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের যে সিন্ডিকেট রয়েছে, তা ভাঙার কোনো কৌশল বাজেটে নেওয়া হয়নি। একইভাবে মোবাইল ফোন, ওয়াশিং মেশিন, প্লাস্টিকের তৈরি জিনিসপত্র, এলপিজি সিলিন্ডার, চকলেটসহ আরও কিছু পণ্যে নতুন করে কর বাড়ানো হয়েছে। এতে শহর কিংবা গ্রামে বসবাসকারীদের জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়বে। অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে করমুক্ত আয়সীমা এবং করপোরেট কর। কালো টাকা সাদা করার সুযোগ রাখা হয়েছে সীমিত আকারে।

গতকাল বাংলাদেশ টেলিভিশনে দেওয়া বক্তৃতার মাধ্যমে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য নতুন বাজেট ঘোষণা করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ। এর আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। তবে এবারের বাজেট বক্তৃতার পরিসর আগের তুলনায় অনেক ছোট। বর্তমান সরকার অরাজনৈতিক হওয়ায় নেই কোনো রাজনৈতিক উচ্চাভিলাষও। তবে বাজেটের আকার যা কমানো হয়েছে তা বাস্তবসম্মত নয় বলে মনে করেন প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, ‘এজন্য চলতি বাজেটে বিশাল আকারের ঘাটতি থাকা সত্ত্বেও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব আদায়ের মতো বিশাল লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে; যা অতীতের সরকারগুলোও এভাবেই দিয়ে এসেছিল। এ ছাড়া ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার বিশাল ঘাটটি অর্থায়নে ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়া হবে। আমাদের বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করবে।’ ডুবন্ত ব্যাংক ও সামগ্রিক আর্থিক খাতের সংস্কারে যেসব কার্যক্রম চলমান রয়েছে সেগুলো কবে নাগাদ শেষ হবে তারও কোনো সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা জানানো হয়নি প্রস্তাবিত বাজেটে। ২০২৬ সালের নভেম্বরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাংলাদেশ এলডিসি তালিকা থেকে বেরিয়ে যাবে। এর ফলে বৈশ্বিকভাবে রপ্তানির বাজারে বাংলাদেশকে কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। সেই চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করা হবে তারও কোনো নির্দেশনা নেই বাজেটে।

টানা কয়েক বছর ধরে দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ ১০ শতাংশের কাছাকাছি। দুই মাস ধরে কিছুটা কমলেও এখনো সেটা ২ অঙ্কের ঘর ছুঁইছুঁই করছে। অথচ এক বছরের মধ্যে মূল্যস্ফীতির চাপ ৬ দশমিক ৫ শতাংশে নামিয়ে আনার পরিকল্পনার কথা বলা হয়েছে। অতীতের সরকার যেটা বছরের পর বছর বলে এসেছে কিন্তু বাস্তবে তা কমাতে পারেনি। আবার আর্থিক খাতের দুরবস্থার কথা বিবেচনায় নিয়ে এবার মোট অভ্যন্তরীণ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমিয়ে ৫ দশমিক ৫ শতাংশ অর্জিত হবে বলে পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। যদিও বিশ্বব্যাংক, আইএমএফ বলছে, আগামী বছর প্রবৃদ্ধি ৪ শতাংশের কম হবে। ব্যবসায় বিনিয়োগ চাঙা করতে না পারলে ৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জন করা সম্ভব হবে না। কেননা বিশাল আকারের বাজেট ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা; যা বেসরকারি খাতের বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত করবে বলে মনে করেন মাহমুদ হাসান খান বাবু। এতে কর্মসংস্থান ও বিনিয়োগ কমে যাবে বলে তিনি মনে করেন।

২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৭ হাজার কোটি কম। তবে সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৪৪ হাজার কোটি টাকা বেশি। আর রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ২৩ হাজার কোটি টাকা বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৪৬ হাজার কোটি টাকা কম। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) রাজস্ব আহরণের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ১৯ হাজার কোটি বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ৩৬ হাজার কোটি বেশি। বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির (এডিপি) আকার ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা; যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩৫ হাজার কোটি কম। আর সংশোধিত বাজেটের চেয়ে ১৪ হাজার কোটি বেশি। বাজেট ঘাটতি ধরা হয়েছে ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকা; যা জিডিপির ৩ শমকি ৬ শতাংশ এবং যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৩০ হাজার কোটি বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের সমান। ঘাটতি পূরণে বৈদেশিক ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ৩৫ হাজার কোটি টাকা। আর অভ্যন্তরীণ ঋণ নেওয়া হবে ১ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংকিং ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ৪ হাজার কোটি টাকা। জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে ঋণ নেওয়া হবে ১২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। আর জিপিডির আকার ধরা হয়েছে ৬২ লাখ ৪৪ হাজার ৫৭৮ কোটি টাকা, যা চলতি অর্থবছরের চেয়ে ৬ লাখ ৯১ হাজার ৮২৫ কোটি বেশি। আগামী অর্থবছরে দেশিবিদেশি ঋণ ও ঋণের সুদ বাবদ মোট ১ লাখ ৮৭ হাজার কোটি টাকা পরিশোধের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অভ্যন্তরীণ ঋণ ও ঋণের সুদ বাবদ যথাক্রমে ১৬ হাজার কোটি এবং ১ লাখ কোটি টাকা পরিশোধ করা হবে।

এদিকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে এনবিআর খাত থেকে রাজস্ব ধরা হয়েছে ৪ লাখ ৯৯ হাজার কোটি টাকা। অথচ স্বাধীনতার পর থেকে কখনোই ৪ লাখ কোটি টাকার বেশি রাজস্ব আদায় করা সম্ভব হয়নি। ফলে এত বড় লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করা চ্যালেঞ্জিং এবং অসম্ভব। রাজস্ব আদায় না হলে বাজেট বাস্তবায়নই সমস্যা হয়ে দাঁড়াবে। পরে বছর শেষে কাটছাঁট করতে হবে। দীর্ঘদিন ধরে করদাতার সংখ্যা বাড়ানোর বাগাড়ম্বর গল্প শুনিয়ে এসেছে অতীতের সরকার। কিন্তু কার্যকর পরিকল্পনা না থাকায় তা বাস্তবায়ন করতে পারেনি। এবারও একই রকমভাবে করদাতা বাড়ানোর সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার কথা উল্লেখ করা হয়নি। বর্তমানে বাংলাদেশের কর জিডিপি রেশিও ৭ থেকে ৮ শতাংশের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে; যা দক্ষিণ এয়িশার দেশগুলোর মধ্যে সর্বনিম্ন।

সরকার এমন সময়ে বাজেট ঘোষণা করেছে যার এক বছরের মধ্যে একটি জাতীয় নির্বাচন হওয়ার কথা। এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো তোড়জোড়ও শুরু করেছে। রাজনৈতিক সরকারগুলোর আমলে ভোটারকে তুষ্ট করতে ভোটারবান্ধব বাজেটের দিকে সরকারের নজর থাকে বেশি। কিন্তু এবারের ঘোষিত বাজেটে এ ধরনের কোনো প্রকল্প নেই। আবার জনসাধারণকে স্বস্তি দিতে পারে এমন কোনো উদ্যোগও নেই। এবার কিছু নিত্যপণ্য আমদানিতে এলসিতে উৎসে কর কমানো হলেও এর সুফল ভোক্তাসাধারণ পাবে কি না নিশ্চয়তা নেই। কেননা ব্যবসাবাণিজ্যের ক্ষেত্রে দীর্ঘদিনের যে সিন্ডিকেট রয়েছে তা ভাঙার কোনো কৌশল বাজেটে নেওয়া হয়নি। অন্যদিকে শিল্পের কাঁচামাল, খাদ্যপণ্য গণপরিবহনসহ বিভিন্ন খাতে করের বোঝা চাপানো হয়েছে। এর সরাসরি প্রভাব পড়বে নিত্যপণ্যের ওপর; যার চূড়ান্ত প্রভাব পড়বে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার ব্যয়ের ওপর।

এদিকে প্রস্তাবিত বাজেটকে বিগত সরকারেরই ধারাবাহিকতা বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, ‘এ বাজেটের মৌলিক বিষয়গুলোতে গলদ রয়েছে। রাজস্ব আয়ের সঙ্গে বাজেটের আকারের সম্পৃক্ততা রেখে বাজেট করা উচিত ছিল, যা হয়নি। গুণগত দিক থেকে খুব বেশি পরিবর্তন দেখা যায়নি প্রস্তাবিত বাজেটে।’ এ বাজেট বাস্তবায়ন আগামী সরকারের জন্য কঠিন হবে বলেও মনে করেন তিনি। মাত্র ছয় মাস আগে ফ্রিজ ও এয়ারকন্ডিশনার প্রস্তুতকারকদের ওপর করপোরেট কর দ্বিগুণ করার পর এবার তাদের পণ্যে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে সরকার। ফলে দেশি উৎপাদনকারীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ দেখা দিতে পারে। বর্তমানে ফ্রিজ ও এয়ারকন্ডিশনারের উৎপাদন পর্যায়ে সাড়ে ৭ শতাংশ হারে ভ্যাট আরোপিত রয়েছে। তবে এনবিআর ২০২৫-২৬ র্অবছরে তা ১৫ শতাংশ করার পরিকল্পনা করছে। নারীরা সৌন্দর্যবর্ধনে ব্যবহার করে থাকেন যে লিপস্টিক, লিপলাইনার, আইলাইনার, ফেসওয়াশ মেকআপের সেই সরঞ্জাম আমদানির ন্যূনতম মূল্য বিভিন্ন হারে বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এদিকে বাজেটে আর্থিক খাতের সংস্কার বিষয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আর্থিক খাতে দুর্নীতি, লুটপাট ও অপশাসনের কারণে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার এ খাত ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। বিগত ১৫ বছরে আর্থিক খাতে নজিরবিহীন অপশাসনের মাধ্যমে এ খাত বিপর্যস্ত করে তোলা হয়েছে। ব্যাপক ঋণ কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটেছে এবং সেগুলো বারবার পুনঃতফসিল করে প্রকৃত অবস্থা আড়াল করা হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী ঋণ শ্রেণীকরণ ও প্রভিশনিং চালু করায় ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের প্রকৃত চিত্র প্রকাশ পেতে শুরু করেছে। ৫ আগস্ট রাজনৈতিক পরিবর্তনের পর নতুন সরকার আর্থিক খাতে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ব্যাপক সংস্কার কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এ সংস্কারের অংশ হিসেবে ‘ব্যাংক রেজল্যুশন অধ্যাদেশ, ২০২৫’-এর খসড়া করা হয়েছে, যা মূলধন ঘাটতি, তারল্যসংকট ও সম্ভাব্য দেউলিয়াত্ব মোকাবিলায় সহায়ক হবে। যদিও এনবিআর সংস্কার ও সরকারি চাকুরে বিধি সংস্কারে জারীকৃত এসআরওর ফলে চরম বিশঙ্খলা সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের সক্ষমতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি করে নীতি ও প্রবিধান বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে বিভিন্ন সময় ব্যাংক লুট ও পাচার হওয়া সম্পদ উদ্ধারে কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের কোনো নির্দেশনা বাজেটে নেই। বাস্তব অবস্থা হলো ৮ আগস্ট দায়িত্ব গ্রহণের নয় মাসেও ১ টাকা ফেরত আনতে পারেনি অন্তর্বর্তী সরকার। রীতি অনুযায়ী আজ বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেছেন অর্থ উপদেষ্টা।

এই বিভাগের আরও খবর
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
হাসিনা স্বৈরাচারী হিসেবে বিতাড়িত
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান প্রথম টি-২০ আজ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
একাত্তর ও গণতন্ত্রের বিষয়ে ছাড় নয়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
সর্বশেষ খবর
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৩৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!
কলাপাড়ায় পুকুরে ধরা পড়ল ইলিশ!

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ
শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০
নড়াইলে আওয়ামী লীগ-বিএনপি সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু
ছেলের দুর্ঘটনার খবরে স্ট্রোক করে মায়ের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন
দিনাজপুরে বৃক্ষমেলার উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার
১০ লাখ টাকার চোরাই পণ্য উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ
বগুড়ায় বিএনপির বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে শিরোপার আরও কাছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন
ভোলায় জুলাই শহীদদের স্মরণে ‘এক শহীদ, এক বৃক্ষ কর্মসূচি’ পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক
ঘোড়াঘাটে ভুয়া ডিবি আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার
বগুড়ার যুবলীগ নেতা আমিনুল ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন
সিরাজগঞ্জের সলঙ্গায় জলাবদ্ধতা নিরসনের দাবিতে মানববন্ধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ
চট্টগ্রামে এনসিপির পদযাত্রা আজ

নগর জীবন

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

সম্পাদকীয়

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী

নগর জীবন

শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ
শহীদদের রক্তের বিনিময়ে মুক্ত হয়েছে দেশ

নগর জীবন

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

সম্পাদকীয়

দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ
দিল্লি নয় পিন্ডি নয়-এই দেশ আমার বাংলাদেশ

নগর জীবন

সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও
সোশ্যাল মিডিয়ায় বাংলাদেশি নির্বাচনি প্রচারণার এআই ভিডিও

রকমারি

১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার
১৫০ বস্তা সিমেন্টসহ পাঁচজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে
ফ্যাসিবাদ মোকাবিলায় সাংবাদিকদের ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা
অশান্তি সৃষ্টির পাঁয়তারা

সম্পাদকীয়

৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য
৩১৯ গুলি খাওয়া সেই মেঘের সাফল্য

দেশগ্রাম

সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ
সাংবাদিককে মাদক দিয়ে ফাঁসানোর অভিযোগ

দেশগ্রাম

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়