শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:২৭, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
আপদে এনসিপি বিপদে দেশ

নিজেকে অযোগ্য মনে করে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) থেকে পদত্যাগ করেছেন চাঁদপুরের হাজীগঞ্জ উপজেলা শাখার সমন্বয়ক মুহাঈমেনুল ইসলাম সিফাত। ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। এর আগে এনসিপি থেকে ‘ব্যক্তিগত কারণ’ দেখিয়ে পদত্যাগ করেছিলেন কেন্দ্রীয় শীর্ষ নেতা মোল্লা মোহাম্মাদ ফারুক এহসান, আবু হানিফ, হানিফ খান সজীব, আবদুজ জাহের, রিদওয়ান হাসানসহ কয়েকজন। এনসিপি থেকে বহিষ্কারের কিছু ঘটনাও যোগ হয়েছে। এর মধ্যে বহিষ্কৃত নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের দুদকের জালে আটকা পড়ার ঘটনা বেশ আলোচিত। এ ছাড়া অন্তর্বর্তী সরকারের দুই উপদেষ্টার সাবেক এপিএস-পিওর বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগও অনুসন্ধান করা হচ্ছে। সেখানে নতুন করে যোগ হয়েছে দিনাজপুরের পার্বতীপুরে ট্রাক আটকে চাঁদাবাজির সময় এনসিপি নেতা তারিকুল ইসলাম সেনাবাহিনীর হাতে আটকের ঘটনা।

আদৌ কাম্য বা প্রত্যাশিত ছিল না তারুণ্যের এমন লজ্জাজনক পতন। প্রত্যাশা- আকাঙ্খাক্ষার পারদ কতই না তুঙ্গে ছিল তাদের নিয়ে। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের এই ফ্রন্টলাইনারদের সঙ্গে মমতা-ভালোবাসার একটি অলিখিত চুক্তিনামা হয় জনমানুষের। আবেগের বশে কেউ তাদের বখতিয়ার খিলজি, কেউ জালিমের বিরুদ্ধে আল্লাহর প্রেরিত আবাবিল পাখি পর্যন্ত ভেবে নেয়। নানা ক্রিয়াকর্মে সেই স্নেহ-মর্যাদা-বিশ্বাস এরই মধ্যে বরবাদ করে দিয়েছেন একসময়ের পরমাদরের শিক্ষার্থী সোনামণিরা। যেখানে-সেখানে মব দুষ্কর্ম, চাঁদা-বখরা-তদবিরবাজিসহ হেন কুকর্ম নেই যাতে গেল ৯-১০ মাসে তারা হাত পাকাননি।

প্রকাশ্য ভালোবাসা-বিশ্বাসের রাখিবন্ধনের জেরে তারা প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসের জন্যও আপদ হয়ে উঠেছেন। তাদের মাস্টারমাইন্ড জ্ঞান করেন বলে তাঁকেও দূষতে ছাড়ছেন না কেউ কেউ। আবার রাগে-দুঃখে তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছেন। এ খবরটাও তাদের মাধ্যমেই বাজারজাত হয়েছে। এক অর্থে যা ড. ইউনূসের জন্য নিদারুণ দুর্ভাগ্যের। সর্বশেষ সরকারি কর্মচারীদের মৃদু আন্দোলনটিও তেজী হয়েছে তাদের কারণেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উসকানি দিয়ে এবং রাজপথে মব সৃষ্টি করে তারা ঘামাচিকে ফোড়া বানিয়েছেন। একই কুকীর্তি ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে ইশরাক হোসেনের শপথ বানচাল নিয়েও চলেছে। এসব করে দিনে দিনে তারা কেবল দেনা বাড়িয়ে চলেছেন। নিজেরা ডুবছেন। ডুবাতে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূসসহ তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকেও।

তারুণ্যের প্রতি আবেগ এবং জুলাই-আগস্টের বিপ্লব তাদের প্রতি বাড়তি ভালোবাসা জন্মেছিল অনেকের। তারা প্রথাগত দলগুলোর মতো মতলবি-বেপরোয়া হবে না বলে তাদের গঠিত দলের প্রতি একটি পর্যবেক্ষণও জন্ম দেয়। মাঝেমধ্যে এক-আধটু বখে গেলেও ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখাও হতে থাকে। কিন্তু ক্রমশ নানা দুষ্কর্মে জড়িয়ে পড়ার মধ্য দিয়ে সেই সমন্বয়করা এখন নিশ্চিত ঝুঁঁকিতে। তাদের দলের ভবিষ্যৎও অন্ধকার। গণমাধ্যম আর স্যোশাল মাধ্যম ছাড়া মাঠে-ময়দানে অস্তিত্ব নেই। কখনো কখনো সোশ্যাল মিডিয়াকেও আনসোশ্যাল করে ফেলছেন তারা। তাদের কারও কারও মধ্যে আবার দ্রুতগতিতে আখের গুছিয়ে নেওয়ার ভূত ভর করেছে বলে প্রতীয়মান হচ্ছে নানা ঘটনায়। মবের সম্প্রসারণ ঘটাতে গিয়ে তারা কখনো কখনো কোনো কোনো অফিসেও ঢুকে পড়ছে। কেবল চাকরি দেওয়া নয়, চাকরিচ্যুত করার ফরমানও জারি করছে। মিল-ফ্যাক্টরিতে ঢুকে পড়ছে। বলছে ব্যবসা দিতে। নইলে উৎপাদনের চাকা বন্ধের হুঁশিয়ারি। শ্রমিক-কর্মচারীদের উসকে দিয়ে গন্ডগোল বাধানোর থ্রেট।

এই বেপরোয়াপনার সিরিয়ালেই সামনে আসে তারুণ্যের দুই উপদেষ্টার এপিএস ও পিওর তদবিরবাণিজ্যে শতকোটি টাকা হাতানোর খবর। স্থানীয় সরকার এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার এপিএস মোয়াজ্জেম হোসেন বা স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নুরজাহান বেগমের ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (ছাত্রপ্রতিনিধি) তুহিন ফারাবি ও ডা. মাহমুদুল হাসানরা অবুঝচিত্তে কুতকুত খেলতে গিয়ে শত-হাজার কোটি টাকা কামাননি। বয়সে ছোট হলেও বড় সাইজের দুর্নীতিতে তারা হাত পাকিয়েছেন মাস কয়েকেই। অভিযোগ উঠেছে তারা তদবিরবাণিজ্য ও ফ্যাসিবাদের দোসর চিকিৎসক-প্রকৌশলীসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাদের অর্থের বিনিময়ে পুনর্বাসনে সহায়তা করে শত শত কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। স্থানীয় সরকার, স্বরাষ্ট্র, স্বাস্থ্য, পানিসম্পদ, গণপূর্ত, সড়ক, মহাসড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরে ঘুরে ঘুরে তদবির করতেন বলে প্রচারণা ছিল আগে থেকেই।

অভিযোগ ওঠার পর মোয়াজ্জেম হোসেন ও তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। ২১ এপ্রিল মোয়াজ্জেম হোসেন এবং তুহিন ফারাবিকে অব্যাহতি দিয়ে সরকারি আদেশ জারি হয়। অন্যদিকে ডা. মাহমুদুল হাসান বর্তমানে রাশিয়ায় অবস্থান করছেন। তিনি সেখান থেকে ফিরবেন কি না, সংশয় আছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাসার কাজের লোক ১৫ বছরে ৪০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া আর আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার কাজের লোক সাত মাসে ৩০০ কোটি টাকার মালিক হওয়া নিয়ে ঐকিকের অঙ্ক কষা ফের কঠিন নয়। এনসিপির আরেক প্রভাবশালী নেতা গাজী সালাউদ্দিন তানভীরের বিরুদ্ধে তদবিরবাণিজ্যের অভিযোগ নিয়ে তাচ্ছিল্য করা হয়েছে। বলা হয়েছিল, এগুলো মিথ্যা-ভুয়া অভিযোগ। পরে জেলা প্রশাসক বদলিতে প্রভাব বিস্তার এবং সরকারি প্রতিষ্ঠানে কেনাকাটায় কমিশনবাণিজ্য ধরা পড়লে তাকে এনসিপি থেকে বহিষ্কার করা হয়। শেখ হাসিনার কাজের ছেলে জাহাঙ্গীরকাণ্ডের নিউ ভার্সনের পর বহিষ্কার প্রকারান্তরে চুরিতন্ত্রের ভার্সন।

প্রশ্ন জাগা স্বাভাবিক, একের পর এক উপদেষ্টার পিএস বা এনসিপি ঘরানার ব্যক্তিরা দুর্নীতি করছে কীভাবে? কারও পিএস ৩০০ কোটি টাকা অনিয়ম করে, কারও পিএস করে দেড় শ কোটি টাকা, কারও ৪০০ কোটি টাকা। কীভাবে করে? এসব মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টারা কেন এসব জানেন না? জানুয়ারি মাসে বই ছাপানো থেকে ৪০০ কোটি টাকা লুট করার পর সরকার কেন জুন মাসে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করতে আসে? তা-ও অভিযুক্তকে তার দল সাসপেন্ড করার পর। প্রধান উপদেষ্টা দেশের বহু মানুষের ১ জানুয়ারি জন্মদিন এটা জানেন; কিন্তু তার উপদেষ্টাদের পিএসরা শত শত কোটি টাকা অনিয়ম করছে এটা জানেন না কেন? সংস্কৃতি উপদেষ্টার দুর্নীতির অভিযোগ তুলে শিল্পকলার ডিজি পদত্যাগ করেছিলেন, সরকার সেই অভিযোগ তদন্ত করেনি কেন? নগদ থেকে দেড় শ কোটি টাকা মেরে দেওয়া ভদ্রলোক তার বউকে নগদে চাকরি দিয়েছেন, যার বেতন ১ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। বলছেন তার যোগ্যতা আর মেধায় চাকরি পেয়েছেন। এত মেধা তাদের? তার নিয়োগের জন্য সার্কুলার হয়েছিল কি? তিনি মেধার প্রতিযোগিতা করে এই চাকরি পেয়েছেন? ডাক উপদেষ্টার পিএসের বউ দেড় লাখ টাকা বেতনে ডাক মন্ত্রণালয়ের একটা দামি চাকরি পেয়েছেন, এটা নিয়ে মানুষের প্রশ্ন থাকবে- কৌতূহল থাকবে, এটা স্বাভাবিক।

গত কয়েক বছর নগদ যারা লুট করেছেন, তার মধ্যে প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করার পর একজন বিশেষ সহকারীর চাপে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। সেই সহকারী কে? প্রধান উপদেষ্টা কেবল সমৃদ্ধির স্বপ্ন দেখাবেন আর তাঁর উপদেষ্টাদের পিএসরা সপরিবার দুর্নীতি করবে, টাকা কামাবে, তা কি থ্রি জিরোতে পড়ে? অথবা এটাই কি নতুন বন্দোবস্ত? সাবেক উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের পিএস আতীক মোর্শেদসহ কিছু বিপ্লবী গত দুই মাসে নগদের দেড় শ কোটি টাকা সরিয়ে ফেলেছেন মানে নতুন একটা দলের কিছু নেতার কামাই-রোজগারের বন্দোবস্ত? আতীক নগদ অফিসের ছয় তলায় একটা রুম নিয়ে নগদের কাজ দেখাশোনা করেন এবং বউ জাকিয়া সুলতানাকে একটা বড় পদে আত্মীয়স্বজনের কয়েকজনকেও সেখানে চাকরি দিয়েছেন। নাহিদ ইসলাম ডাক ও টেলিযোগাযোগ তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা থাকার সময় একটুও টের পাননি? চব্বিশের আন্দোলনে এত প্রাণহানি, অঙ্গহানি এ জন্যই? হাসপাতালে কাতরানোদের চিকিৎসাও এরই মধ্যে প্রায় অপ্রাসঙ্গিক। জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের সেবা কার্যক্রম বন্ধ হওয়ার উপক্রম। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ এই প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসা নিতে আসে। জুলাই অভ্যুত্থানে চোখ হারানো বা চোখে আঘাতপ্রাপ্তরা এখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন। প্রশাসনের বিরুদ্ধে তাদের যেমন অভিযোগ আছে আবার তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনেরও এন্তার অভিযোগ। ভালো চিকিৎসা না পেয়ে তারা বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। আবার পুলিশ, সেনাবাহিনীর ওপর হামলা করছেন। কর্মচারীদের পেটাচ্ছেন। ডাক্তারদের অবরুদ্ধ করছেন। কেনাকাটা-খাবার সরবরাহকাজে হস্তক্ষেপ করছেন-কখনো কখনো ঢাকার বিভিন্ন সভায় অংশ নিয়ে আবার হাসপাতালে গিয়ে শুয়ে থাকছেন। নার্স-কর্মচারী-কর্তৃপক্ষের এমন সব অভিযোগের বিপরীতে চিকিৎসাধীন আহতদের অভিযোগ চিকিৎসা না পাওয়ার। বেদনাও কীভাবে তামাশা হতে পারে?  এ দায় কার? বছর ঘুরে আরেকটা জুলাই আসছে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী ছাত্রদের রাজনৈতিক দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের তিন মাসের মধ্যে নানা অভিযোগে তিরবিদ্ধ দলটি। দলের মধ্যেও বিভক্তি। দলটির শীর্ষ নেতারা পরস্পরবিরোধী বক্তব্য দিয়ে নিজেদের মধ্যকার বিরোধ ও সমন্বয়হীনতা প্রকাশ করেছেন। একই সঙ্গে তাদের কয়েকজনের আচরণ ও কথাবার্তায় রাজনৈতিক বিবেচনাবোধের স্পষ্ট অনুপস্থিতি। অতি দ্রুত তারুণ্যের এমন দুর্গতি কাম্য ছিল না।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

এই বিভাগের আরও খবর
ভিন্নমত দমন
ভিন্নমত দমন
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
বরফের রাজ্য আলাস্কা
বরফের রাজ্য আলাস্কা
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
অবৈধ অস্ত্রের দাপট
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজ সংস্কার
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
ক্যানসার চিকিৎসা
ক্যানসার চিকিৎসা
ভালো নেই অর্থনীতি
ভালো নেই অর্থনীতি
সর্বশেষ খবর
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার
টিকটকার প্রিন্স মামুন আবারও গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে ত্রিমুখী সংঘর্ষে দুই স্কুলছাত্র নিহত
ঝিনাইদহে ত্রিমুখী সংঘর্ষে দুই স্কুলছাত্র নিহত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে শাহবাজ শরিফের কড়া হুঁশিয়ারি
ভারতকে শাহবাজ শরিফের কড়া হুঁশিয়ারি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত
দেশের সব সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পানি সংকট মোকাবিলা : ছবি-ইমেল মুছে ফেলার আহ্বান ব্রিটেন সরকারের
পানি সংকট মোকাবিলা : ছবি-ইমেল মুছে ফেলার আহ্বান ব্রিটেন সরকারের

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসন্ন অ্যাশেজে গতবারের ব্যর্থতা ঢাকতে চান বোল্যান্ড
আসন্ন অ্যাশেজে গতবারের ব্যর্থতা ঢাকতে চান বোল্যান্ড

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী
তিস্তার পানি বিপৎসীমার উপরে, ২০ হাজার পরিবার পানিবন্দী

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মান রেখেছে বসুন্ধরা কিংস
মান রেখেছে বসুন্ধরা কিংস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল
১০ দিনেই এক লাখ করদাতার ই-রিটার্ন দাখিল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি
ভারী বৃষ্টিপাতে দিল্লিতে জলাবদ্ধতা-যানজট, রেড অ্যালার্ট জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়
হামজার দুর্দান্ত গোলের পরও লিস্টারের বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের উত্থানে চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন
ভোলাহাট সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী
৭ ‌‘মৃত ভোটারের’ সঙ্গে চা খেলেন রাহুল গান্ধী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’
দিল্লিতে ‘আবর্জনার পাহাড়’, বর্জ্য সংগ্রাহকদের জন্য যেন ‘মরণফাঁদ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
কানাডায় তারেক মাসুদ ও মিশুক মুনীরের মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান
৩৬ বিলিয়ন সূর্যের ভর বিশিষ্ট কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়
স্ক্যাল্পের সুস্থতায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের
গ্লোবাল প্লাস্টিকস চুক্তির খসড়া প্রত্যাখ্যান, দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩
শূন্যে এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে স্বাধীনতা দিবস উদ্‌যাপন করাচিতে, নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের এপিএস আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া
‘ডিজিটাল সার্বভৌমত্ব’ অর্জনে বিদেশি অ্যাপের ওপর নির্ভরতা কমাচ্ছে রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সীমান্ত দিয়ে ১৩ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির
আরেকটি ১/১১-এর ক্ষেত্র তৈরি করবেন না : জামায়াতের নায়েবে আমির

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ
টাকা ছেপে নয়, দেশ গড়তে লাগবে বিনিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ
রেমাক্রি থেকে উদ্ধার, ডুলাহাজারায় নতুন অতিথি রাজধনেশ

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় অন্তত ১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনেটে নিয়োগ পেলেন পাঁচ শিক্ষাবিদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড
ইংল্যান্ডের বাজবলের সামনে বাধা হয়ে দাঁড়াতে চান বোল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ
এবার শিল্পা ও তার স্বামীর বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!
পাকিস্তানের যুদ্ধের হুমকির জবাবে মিঠুন চক্রবর্তীর বিস্ফোরক মন্তব্য!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো
প্রয়োজনীয় ৩৩ প্রকার ওষুধের দাম কমলো

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ
চীনা নৌবাহিনীর তাড়া খেয়ে পালাল মার্কিন যুদ্ধজাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব
এনসিপির দুঃখ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী : এনডিএম মহাসচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে রাজি না হলে রাশিয়া ‘খুবই গুরুতর পরিণতি’ ভোগ করবে: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?
ইসরায়েল কি ভেতর থেকে ভেঙে পড়ছে?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে
২২ বছরে ১১ স্বামীকে খুন, অতঃপর ধরা পড়লেন যেভাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু
কুয়েতে বিষাক্ত মদ পানে ১০ প্রবাসীর মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালের ঘোষণা যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স ও জার্মানির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড
কাপ্তাই হ্রদে মাছের বাম্পার আহরণ, রাজস্ব আয়ে রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব
সাবেক তিন গভর্নর ও ছয় ডেপুটি গভর্নরের ব্যাংক হিসাব তলব

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়
জনগণই নির্ধারণ করবে আগামী দিনে কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে : নিপুণ রায়

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহু পথ হারিয়ে ফেলেছেন : নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ
যুদ্ধ ক্ষেত্রে যৌন সহিংসতা, ইসরায়েল ও রাশিয়াকে সতর্ক করল জাতিসংঘ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে মোদি বরাবর চিঠি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ
সরকারি কর্মচারীদের বেতন সমন্বয়ে কমিশনের প্রথম সভা আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন
৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা : ময়মনসিংহের আনন্দ মোহন কলেজ কেন্দ্র পরিবর্তন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. ইউনূস এখন কী করবেন
ড. ইউনূস এখন কী করবেন

সম্পাদকীয়

লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া
লাপাত্তা সাম্যবাদী দলের দিলীপ বড়ুয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি
পুলিশের পোশাকে লোকদের হিন্দিতে কথা বলতে শুনি

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাজারে আগুন
হঠাৎ বাজারে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ গেল কই?
ইলিশ গেল কই?

পেছনের পৃষ্ঠা

লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ
লাঠিয়ালের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী
আরেকটি এক-এগারোর ষড়যন্ত্র রুখে দেবে সশস্ত্র বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনতাহার পাশে তারেক রহমান
মুনতাহার পাশে তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন
গাড়ির ভিতর দুই লাশের রহস্য উদ্ঘাটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী
বিএনপিতে প্রার্থীর ছড়াছড়ি মাঠে জামায়াত প্রার্থী

নগর জীবন

আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা
আকবরের দেশত্যাগের গুঞ্জন, আতঙ্কিত রায়হানের মা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা
প্রচার-প্রচারণায় বিএনপি জামায়াতের ছয় নেতা

নগর জীবন

কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল
কিস্তি পদ্ধতি বাতিল করে এককালীন সমগ্র পরিশোধের দাবিতে মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে
রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা হারালে ফের ১/১১ সৃষ্টি হবে

নগর জীবন

গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে
গলায় গামছা মাজায় রশি লাগতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা তলাচ্ছে বিস্তীর্ণ এলাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান
দুই শিশুকে চিকিৎসা সহায়তা ও অটোরিকশা দিলেন তারেক রহমান

নগর জীবন

খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি
খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় বন্ধ হবে না নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা
কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

দেশগ্রাম

উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন
উদ্যোক্তারা প্রস্তুতি নিচ্ছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম
সাদাপাথর এলাকায় দুদক টিম

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের
গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
পাঁচ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা
শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দেওয়ায় মোদিকে প্রতিবাদপত্র দিল জাগপা

নগর জীবন

চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত
চার সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

খবর

দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার
দুই দাবিতে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে কাফনের কাপড়ে মুক্তিযোদ্ধা পরিবার

নগর জীবন