শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

দ্য ডিপ্লোম্যাটে নিবন্ধ

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

এশিয়া-প্যাসিফিক জোনের সাময়িকী দ্য ডিপ্লোম্যাট সোমবার এক নিবন্ধে দাবি করেছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নবগঠিত ছাত্র নেতৃত্বাধীন এনসিপির পক্ষে বলে মনে হচ্ছে এবং ভোটারদের মুখোমুখি হওয়ার আগে তিনি এনসিপিকে সংগঠিত করার জন্য সময় দিচ্ছেন।

সাময়িকীটিতে লেখা হয়েছে, ৯ এপ্রিল বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ঢাকায় মডেল মেঘনা আলমের বাড়ির দরজা ভেঙে তাঁকে আটক করে। তাঁর গ্রেফতারের একটি ফেসবুক লাইভ সম্প্রচারের ফলে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় পরে তাঁর আটকের কথা স্বীকার করতে বাধ্য হয়। এই গ্রেফতার দেশটির আইন লঙ্ঘন করেছে।

এক মাস প্রতিরোধমূলক আটকের পর যখন তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়, তখন সুইডেনভিত্তিক নেত্র নিউজের সঙ্গে এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে মেঘনা দাবি করেন, ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী তাঁর গ্রেফতারের পরিকল্পনা করেছিলেন। দুই দিন পর তিনি নিরাপত্তার উদ্বেগের কারণে নেত্র নিউজের সম্পাদক তাসনিম খলিলকে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিওটি সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। সাময়িকীটির দাবি, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার কর্তৃক বাকস্বাধীনতার ওপর দমন-পীড়নের শিকার শত শত মানুষের মধ্যে মেঘনাও রয়েছেন।

এতে বলা হয়, নবগঠিত ছাত্র নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলমের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে মন্তব্য করার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

আরো উদ্বেগজনক বিষয় হলো, মে মাসের শেষ সপ্তাহে একজন নারী শিক্ষিকাকে নারীদের সমান সম্পত্তির অধিকারকে সমর্থন করে একটি নিবন্ধ লেখার জন্য বদলি করা হয়েছিল।
সাময়িকীটির মতে, ইউনূসের সমর্থকরা উদার গণতন্ত্রের মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে ভবিষ্যতে ‘ফ্যাসিবাদের উত্থান রোধ’ করার জন্য বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারের প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেওয়ার একমাত্র নেতা হিসেবে তাঁকে তুলে ধরলেও সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখায় যে ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ বিপরীত কাজ করছে।

সাময়িকীটির মতে, এটি সংস্কারের প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুতি এবং ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক রূপান্তর টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এই সংস্কারগুলো কি সত্যিই ইতিবাচক পরিবর্তন আনার উদ্দেশ্যে, নাকি এগুলো শুধু সরকারের পক্ষপাতী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের সংগঠিত করার জন্য সময় কেনার কৌশল?

বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদী ও নিষ্ঠুর স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা গণ-অভ্যুত্থানে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণের প্রায় ৯ মাস হয়ে গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মূল এজেন্ডা হচ্ছে বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে হাসিনার মতো কোনো কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান রোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা।

সাময়িকীটির মতে, তবু, এখন পর্যন্ত, সব অংশীদারের মধ্যে ঐকমত্য তৈরি এবং সংস্কার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরিতে খুব কম অগ্রগতি হয়েছে। এরই মধ্যে সরকার ভিন্নমত পোষণকারীদের ওপর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।

সাময়িকীটি দাবি করেছে, অংশীদারদের ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হলো নবগঠিত এনসিপি কর্তৃক প্রচারিত সংস্কার ধারণার প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষপাতিত্ব। এর মাধ্যমে প্রায়ই অন্য বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতাদের পরামর্শ উপেক্ষা করা হচ্ছে।

সাময়িকীটি লিখেছে, সমস্যার মূল সূত্রপাত ঘটে যখন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। ছাত্র নেতৃত্বাধীন এনসিপির অনেক সদস্য ‘ছাত্র প্রতিনিধি’ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কমিশনগুলোতে যোগদান করেন এবং সংস্কার প্রস্তাবগুলোর খসড়া করার ক্ষেত্রে সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। বিপরীতে অন্য প্রধান দলগুলো শুধু তাদের ধারণা জমা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল, যা মূলত উপেক্ষা করা হয়।

এতে দাবি করা হয়, মাত্র তিন মাস বয়সী এবং দেশব্যাপী এক ডজনেরও কম কমিটি রয়েছে এমন দল এনসিপি প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্য উপদেষ্টাদের কাছে সরাসরি ও বিশেষাধিকারপ্রাপ্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছে। এই প্রবেশাধিকারের ফলে এনসিপি অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিগুলোকে প্রভাবিত করতে এবং এমনকি গঠন করতে সক্ষম হয়েছে, যখন অন্য দলগুলো তাদের বৈধ দাবিগুলো প্রকাশ করতে লড়াই করছে।

সাময়িকীটির মতে, এর একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রায় রাতারাতি নিষিদ্ধ করা। এই সরকারি ঘোষণার এক দিন আগে এনসিপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনো বিস্তৃত পরামর্শ ছাড়াই সরকারকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে বাধ্য করার জন্য শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় অবরোধ করে। যদিও ইউনূস বেশ কয়েকবার দাবি করেছিলেন যে তাঁর সরকার একতরফাভাবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবে না।

প্রায় একই সময়ে একটি আদালত বিএনপি নেতাকে দক্ষিণ ঢাকার মেয়র ঘোষণা করেন। প্রতিক্রিয়ায় সরকার তা প্রত্যাহার করে। যার ফলে মেয়রের সমর্থকরা রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা হতাশা প্রকাশ করেন। উপরন্তু যখন বিএনপি এবং অন্য দলগুলো আসন্ন নির্বাচনের জন্য একটি রোডম্যাপ চেয়ে তাঁকে চাপ দেয়, তখন তিনি একটি রোডম্যাপ প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানান এবং নির্বাচনপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণের দিকে প্রচেষ্টা চালানোর জন্য বিএনপির সমালোচনা করেন।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও এনসিপির দাবির প্রতি দৃশ্যত বৈষম্যমূলক আচরণ প্রধান রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে আস্থার ঘাটতি বাড়িয়েছে। ছাত্রনেতা নুরুল হক নুর, যিনি বর্তমানে গণ অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, একটি সংবাদপত্রকে বলেছেন, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার কোনো রোডম্যাপ ভাগ করে নিচ্ছে না। কারণ তারা একটি নতুন দল এনসিপিকে সংগঠিত হতে সাহায্য করতে চায়। তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সরকারের কাছ থেকে পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। কিছু রাজনৈতিক বিশ্লেষক দাবি করেছেন, ইউনূস এবং তাঁর অন্তর্বর্তী সরকার নীরবে পর্দার আড়াল থেকে ছাত্র নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দলটিকে সমর্থন করছে। সূত্র : দ্য ডিপ্লোম্যাট

এই বিভাগের আরও খবর
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
‘আমাদের কোনো ভুল সিদ্ধান্তের কারণে ফ্যাসিবাদ যেন পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়’
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
পর্যটন মৌসুমে সৈকত পরিচ্ছন্ন রাখার নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরামে বন্যার্তদের মাঝে বিজিএমইএ’র ত্রাণ বিতরণ
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তারে ও বিচারে সহযোগিতা করুন : মাহফুজ আলম
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ মুসলিম সমাজের হৃৎস্পন্দন: ধর্ম উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬
ইসরায়েলি অবরোধে অনাহারে ৩৫ দিনের শিশুর মৃত্যু , গাজায় এক দিনে নিহত ১১৬

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে
দায়িত্ব পালনে সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা
উদ্বেগ আর শঙ্কায় শিল্পোদ্যোক্তারা

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির
আলহামদুলিল্লাহ, এখন অনেকটাই সুস্থ আছি: জামায়াত আমির

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ জুলাই)

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য
মদিনা রাষ্ট্রের মূলনীতি ও সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়
নীতি-নৈতিকতাহীন ব্যবসা বরকতহীন হয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি
সংঘাত থামাতে কঙ্গো সরকার ও বিদ্রোহীদের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু
২০ বছর কোমায় থাকার পর সৌদি প্রিন্সের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন
১৪ বছর পর ক্রিমিয়ায় ঐতিহাসিক মসজিদ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮
ভিয়েতনামে পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে মৃত্যু ৩৪, নিখোঁজ ৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ খেলতে পারে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা
উলভসের হল অব ফেমে দিয়োগো জোতা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা
সোনার জার্সিতে মাঠ কাঁপাতে নামলেন গেইল-পোলার্ডরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাসা থেকে জাপানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়
আওয়ামী রাজনীতি থেকে পরিত্রাণের উপায়

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ
তারেক রহমানের প্রতীক্ষায় ১৮ কোটি মানুষ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি
নির্বাচন নিয়ে কোনো টালবাহানা বরদাশত করা হবে না : তৃপ্তি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর
যারা ভোট চান না তাদের দল করার দরকার কী, প্রশ্ন আমীর খসরুর

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বাংলাদেশের যুবাদের সিরিজ জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন
৫৩ বছরে থেমে গেল ফিশ ভেঙ্কটের জীবন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার
সুন্দরবনে ট্রলারসহ হরিণ শিকারের বিপুল পরিমাণ ফাঁদ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৫৭৭ গ্রাম স্বর্ণালঙ্কারসহ দুইজন আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল
শাবিপ্রবিতে শহিদদের স্মরণে ছাত্রদলের দোয়া মাহফিল

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন
কুমিল্লায় লাইনচ্যুত পাহাড়িকা এক্সপ্রেসের ইঞ্জিন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা
ঋণের চাপে ব্যবসায়ীর আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ
চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে ৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
বাগেরহাটে ৯ জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে গাইবান্ধায় বৃক্ষরোপণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে
তিস্তায় ভাঙছে ২০০ মিটার, পাউবো জিওব্যাগ ফেলছে ৩৯ মিটারে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জামায়াত আমিরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক
জামায়াতে ইসলামী একটি ইউনিভার্সাল ইউনিভার্সিটি : গোবিন্দ প্রামাণিক

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক
রোডম্যাপ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে: মামুনুল হক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল
যুক্তরাষ্ট্রসহ তিন গুরুত্বপূর্ণ মিশনে রদবদল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের বিশাল শোডাউন
জামায়াতের বিশাল শোডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই
মুজিবনগরের সঙ্গে শেখ মুজিবের সম্পর্ক নেই

নগর জীবন

ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা
ফ্লাইট নিয়ে বিপাকে ওমরাহ যাত্রীরা

নগর জীবন

নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ
নেওয়া হচ্ছে আমেরিকায় গুরুতর আহত শাহরুখ

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়
বিদেশেও গাজীর সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি
বসুন্ধরায় শেয়ারভিত্তিক মালিকানায় হচ্ছে অত্যাধুনিক মেডিকেল সিটি

নগর জীবন

কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা
কঠোর ব্যবস্থা নেব বিপাকে ববিতা

শোবিজ

নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ
নুহাশপল্লীতে শ্রদ্ধা ভালোবাসায় হুমায়ূনকে স্মরণ

নগর জীবন

চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!
চাকরি হারাবে ১০ লাখ মানুষ!

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!
ভারতের সঙ্গে ঢাকায় আসবে না শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান!

মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে
শৃঙ্খলা মেনে চললে দেশই লাভবান হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত
বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানায়নি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে
এআই কীভাবে রাজনীতিকে প্রতারণাপূর্ণ করে তুলছে

রকমারি

সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা
সুন্দর পাখি বামন মাছরাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান
ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসনের সুযোগ যেন না পায় : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

পপি কেন ফিরবেন না
পপি কেন ফিরবেন না

শোবিজ

উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা
উচ্চতা নিয়ে মিমের অদ্ভুত অভিজ্ঞতা

শোবিজ

‘মাসুদ রানা’য় মৌ
‘মাসুদ রানা’য় মৌ

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
নির্বাচনি প্রচারণায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

রকমারি

ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি
ব্যাডমিন্টনে পুরোনো রাজা নতুন রানি

মাঠে ময়দানে

কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ
কারফিউ অমান্য করে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনায় মিরপুরের উইকেট
আলোচনায় মিরপুরের উইকেট

মাঠে ময়দানে

শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ
শেষ ভালোর অপেক্ষায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান
বিপিএল অভিজ্ঞতা কাজে লাগাতে চায় পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো
বিতর্কে রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ
রংপুর রাইডার্স এবার রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে
জুলাই মাসেই জুলাই ঘোষণাপত্র দিতে হবে

নগর জীবন

বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের
বেশি প্রাণ দিতে হয়েছে ইসলামপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য
দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ অপরিহার্য

সম্পাদকীয়