শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৯, মঙ্গলবার, ০৩ জুন, ২০২৫

দ্য ডিপ্লোম্যাটে নিবন্ধ

অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্বর্তী সরকার যে কারণে আগাম নির্বাচনের বিপক্ষে

এশিয়া-প্যাসিফিক জোনের সাময়িকী দ্য ডিপ্লোম্যাট সোমবার এক নিবন্ধে দাবি করেছে, বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে নবগঠিত ছাত্র নেতৃত্বাধীন এনসিপির পক্ষে বলে মনে হচ্ছে এবং ভোটারদের মুখোমুখি হওয়ার আগে তিনি এনসিপিকে সংগঠিত করার জন্য সময় দিচ্ছেন।

সাময়িকীটিতে লেখা হয়েছে, ৯ এপ্রিল বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী ঢাকায় মডেল মেঘনা আলমের বাড়ির দরজা ভেঙে তাঁকে আটক করে। তাঁর গ্রেফতারের একটি ফেসবুক লাইভ সম্প্রচারের ফলে মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার ২৪ ঘণ্টারও বেশি সময় পরে তাঁর আটকের কথা স্বীকার করতে বাধ্য হয়। এই গ্রেফতার দেশটির আইন লঙ্ঘন করেছে।

এক মাস প্রতিরোধমূলক আটকের পর যখন তাঁকে মুক্তি দেওয়া হয়, তখন সুইডেনভিত্তিক নেত্র নিউজের সঙ্গে এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে মেঘনা দাবি করেন, ইউনূসের বিশেষ সহকারী খোদা বখস চৌধুরী তাঁর গ্রেফতারের পরিকল্পনা করেছিলেন। দুই দিন পর তিনি নিরাপত্তার উদ্বেগের কারণে নেত্র নিউজের সম্পাদক তাসনিম খলিলকে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে ভিডিওটি সরিয়ে নেওয়ার জন্য অনুরোধ করেন। সাময়িকীটির দাবি, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার কর্তৃক বাকস্বাধীনতার ওপর দমন-পীড়নের শিকার শত শত মানুষের মধ্যে মেঘনাও রয়েছেন।

এতে বলা হয়, নবগঠিত ছাত্র নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল সিটিজেন পার্টির (এনসিপি) নেতা সারজিস আলমের সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে মন্তব্য করার জন্য সরকারি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

আরো উদ্বেগজনক বিষয় হলো, মে মাসের শেষ সপ্তাহে একজন নারী শিক্ষিকাকে নারীদের সমান সম্পত্তির অধিকারকে সমর্থন করে একটি নিবন্ধ লেখার জন্য বদলি করা হয়েছিল।
সাময়িকীটির মতে, ইউনূসের সমর্থকরা উদার গণতন্ত্রের মূল্যবোধ সমুন্নত রেখে ভবিষ্যতে ‘ফ্যাসিবাদের উত্থান রোধ’ করার জন্য বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানগুলো সংস্কারের প্রচেষ্টার নেতৃত্ব দেওয়ার একমাত্র নেতা হিসেবে তাঁকে তুলে ধরলেও সাম্প্রতিক ঘটনাগুলো দেখায় যে ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ বিপরীত কাজ করছে।

সাময়িকীটির মতে, এটি সংস্কারের প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতিশ্রুতি এবং ভবিষ্যতে গণতান্ত্রিক রূপান্তর টিকিয়ে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের আন্তরিকতা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। এই সংস্কারগুলো কি সত্যিই ইতিবাচক পরিবর্তন আনার উদ্দেশ্যে, নাকি এগুলো শুধু সরকারের পক্ষপাতী রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের সংগঠিত করার জন্য সময় কেনার কৌশল?

বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদী ও নিষ্ঠুর স্বৈরশাসক শেখ হাসিনা গণ-অভ্যুত্থানে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পর ইউনূস অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার ভূমিকা গ্রহণের প্রায় ৯ মাস হয়ে গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের মূল এজেন্ডা হচ্ছে বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ নিশ্চিত করতে এবং ভবিষ্যতে হাসিনার মতো কোনো কর্তৃত্ববাদী শাসনের উত্থান রোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলোর সংস্কারের ওপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করা।

সাময়িকীটির মতে, তবু, এখন পর্যন্ত, সব অংশীদারের মধ্যে ঐকমত্য তৈরি এবং সংস্কার ও ভবিষ্যতের গণতান্ত্রিক উত্তরণের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরিতে খুব কম অগ্রগতি হয়েছে। এরই মধ্যে সরকার ভিন্নমত পোষণকারীদের ওপর নির্যাতন চালিয়ে যাচ্ছে।

সাময়িকীটি দাবি করেছে, অংশীদারদের ঐক্যবদ্ধ করার ক্ষেত্রে একটি বড় বাধা হলো নবগঠিত এনসিপি কর্তৃক প্রচারিত সংস্কার ধারণার প্রতি অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষপাতিত্ব। এর মাধ্যমে প্রায়ই অন্য বিশিষ্ট রাজনৈতিক নেতাদের পরামর্শ উপেক্ষা করা হচ্ছে।

সাময়িকীটি লিখেছে, সমস্যার মূল সূত্রপাত ঘটে যখন সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। ছাত্র নেতৃত্বাধীন এনসিপির অনেক সদস্য ‘ছাত্র প্রতিনিধি’ হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কমিশনগুলোতে যোগদান করেন এবং সংস্কার প্রস্তাবগুলোর খসড়া করার ক্ষেত্রে সরাসরি ভূমিকা পালন করেন। বিপরীতে অন্য প্রধান দলগুলো শুধু তাদের ধারণা জমা দেওয়ার সুযোগ পেয়েছিল, যা মূলত উপেক্ষা করা হয়।

এতে দাবি করা হয়, মাত্র তিন মাস বয়সী এবং দেশব্যাপী এক ডজনেরও কম কমিটি রয়েছে এমন দল এনসিপি প্রধান উপদেষ্টা এবং অন্য উপদেষ্টাদের কাছে সরাসরি ও বিশেষাধিকারপ্রাপ্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছে। এই প্রবেশাধিকারের ফলে এনসিপি অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিগুলোকে প্রভাবিত করতে এবং এমনকি গঠন করতে সক্ষম হয়েছে, যখন অন্য দলগুলো তাদের বৈধ দাবিগুলো প্রকাশ করতে লড়াই করছে।

সাময়িকীটির মতে, এর একটি উল্লেখযোগ্য উদাহরণ হলো মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড প্রায় রাতারাতি নিষিদ্ধ করা। এই সরকারি ঘোষণার এক দিন আগে এনসিপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গে কোনো বিস্তৃত পরামর্শ ছাড়াই সরকারকে আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করতে বাধ্য করার জন্য শহরের একটি গুরুত্বপূর্ণ মোড় অবরোধ করে। যদিও ইউনূস বেশ কয়েকবার দাবি করেছিলেন যে তাঁর সরকার একতরফাভাবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করবে না।

প্রায় একই সময়ে একটি আদালত বিএনপি নেতাকে দক্ষিণ ঢাকার মেয়র ঘোষণা করেন। প্রতিক্রিয়ায় সরকার তা প্রত্যাহার করে। যার ফলে মেয়রের সমর্থকরা রাস্তা অবরোধের মাধ্যমে বিক্ষোভ শুরু করেন। পরিস্থিতি নিয়ে অন্য উপদেষ্টাদের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা হতাশা প্রকাশ করেন। উপরন্তু যখন বিএনপি এবং অন্য দলগুলো আসন্ন নির্বাচনের জন্য একটি রোডম্যাপ চেয়ে তাঁকে চাপ দেয়, তখন তিনি একটি রোডম্যাপ প্রদান করতে অস্বীকৃতি জানান এবং নির্বাচনপ্রক্রিয়ার মাধ্যমে গণতান্ত্রিক উত্তরণের দিকে প্রচেষ্টা চালানোর জন্য বিএনপির সমালোচনা করেন।

বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও এনসিপির দাবির প্রতি দৃশ্যত বৈষম্যমূলক আচরণ প্রধান রাজনৈতিক দল ও সরকারের মধ্যে আস্থার ঘাটতি বাড়িয়েছে। ছাত্রনেতা নুরুল হক নুর, যিনি বর্তমানে গণ অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, একটি সংবাদপত্রকে বলেছেন, ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকার কোনো রোডম্যাপ ভাগ করে নিচ্ছে না। কারণ তারা একটি নতুন দল এনসিপিকে সংগঠিত হতে সাহায্য করতে চায়। তিনি অভিযোগ করেন, এনসিপি সরকারের কাছ থেকে পৃষ্ঠপোষকতা পাচ্ছে। কিছু রাজনৈতিক বিশ্লেষক দাবি করেছেন, ইউনূস এবং তাঁর অন্তর্বর্তী সরকার নীরবে পর্দার আড়াল থেকে ছাত্র নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দলটিকে সমর্থন করছে। সূত্র : দ্য ডিপ্লোম্যাট

এই বিভাগের আরও খবর
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
২০২৭ সাল থেকে মাধ্যমিকে নতুন শিক্ষাক্রম: শিক্ষা উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্য সফরে যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৫৫০
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
জুনে বজ্রঝড়ের আভাস, যেসব অঞ্চলে হতে পারে বন্যা
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
সর্বশেষ খবর
প্রস্তুত গোর-এ শহীদ বড় ময়দান ঈদগাহ, ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়
প্রস্তুত গোর-এ শহীদ বড় ময়দান ঈদগাহ, ঈদ জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ
পদ্মা সেতু নির্মাণে মোবাইলে সারচার্জ বন্ধে আইনি নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশে গুরুত্ব
বিনিয়োগ বাড়াতে ব্যবসাবান্ধব পরিবেশে গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন
লণ্ডভণ্ড শিল্প-বাণিজ্যে ‘মরণকামড়’ কেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা
খালেদা জিয়ার হাতে গুলশানের বাড়ির কাগজ তুলে দিলেন গণপূর্ত উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেইজানি রেইনডার্সকে দলে ভেড়াল সিটি
টেইজানি রেইনডার্সকে দলে ভেড়াল সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিল থেকে ২ লক্ষাধিক আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে: ইসলামাবাদ
এপ্রিল থেকে ২ লক্ষাধিক আফগান পাকিস্তান ছেড়েছে: ইসলামাবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নড়াইলে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১১
মেক্সিকোতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ
ইসরায়েলকে নিষেধাজ্ঞা দিতে লন্ডনে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় তিন নদীর পানি বাড়ছে
গাইবান্ধায় তিন নদীর পানি বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব পরিবেশ দিবসে নেত্রকোনায় ব্যতিক্রমী আয়োজন
বিশ্ব পরিবেশ দিবসে নেত্রকোনায় ব্যতিক্রমী আয়োজন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির চাপ
ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়ির চাপ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না
সিরিয়ায় থাকা তুরস্কের সেনারা এখনই ফিরছে না

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি
নোয়াখালীতে প্রবাসীর বাড়িতে ডাকাতি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিয়ারার সন্তানের জন্য উপহার পাঠালেন আলিয়া
কিয়ারার সন্তানের জন্য উপহার পাঠালেন আলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে ফের কমলো জন্মহার, বাড়ছে উদ্বেগ
জাপানে ফের কমলো জন্মহার, বাড়ছে উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৯৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত ২৪ ঘণ্টায় নিহত ৯৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের পথে হাঁটলে তাদের ক্ষমা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
রাজনৈতিক নেতাকর্মীরা আওয়ামী লীগের পথে হাঁটলে তাদের ক্ষমা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ
এনসিপির নতুন আর্থিক ও তহবিল পরিচালনা নীতিমালা প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ আটক ১
টেকনাফে ইয়াবাসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চকরিয়ায় অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ১
চকরিয়ায় অস্ত্র তৈরির সরঞ্জামসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলের পর জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাট
বিকেলের পর জমে উঠেছে রাজধানীর পশুর হাট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশালে দুটি সাপ উদ্ধার
বরিশালে দুটি সাপ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!
এবার সিরিয়া থেকে ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা
৪ শতাধিক মুক্তিযোদ্ধার সনদ বাতিল ইস্যু স্পষ্ট করলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী
শেখ মুজিব-তাজউদ্দীনের মুক্তিযোদ্ধা সনদ বাতিলের খবরটি ভুয়া : ফারুকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সদস্য হলো নতুন ৫ দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র
কম দামেও ক্রেতা মেলছে না ৩০ মণের ‘কালো পাহাড়’র

২০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে গ্রামবাসীর হাতে বিএসএফ সদস্য আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ
হামজা-সোহেলের গোলে ভুটানকে হারাল বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা
সিরিয়ায় অস্ত্রভাণ্ডারে ইসরায়েলের ভয়াবহ বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি
গ্রামবাসীর হাতে আটক সেই বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ বৃষ্টি ও ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?
এনসিপিকে ক্ষমতায় আনার জন্য সংস্কার?

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি
ঈদের আগে শেষ কর্মদিবস আজ, কাল থেকে লম্বা ছুটি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম
বাংলাদেশের হয়ে খেলতে ঢাকায় পা রাখলেন শামিত শোম

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস
বাংলাদেশ-মিয়ানমার সম্মত হলেই মানবিক করিডোর সম্ভব : গোয়েন লুইস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫
ভাঙ্গায় বাস-মাহেন্দ্র মুখোমুখী সংঘর্ষ, পিতা-পুত্রসহ নিহত ৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে আজ জাতিসংঘে ভোট হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
মেয়ের কান্নায় ক্ষিপ্ত হয়ে মাথা থেঁতলে হত্যার অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক
ট্রাম্পের কর বিলকে ‘জঘন্য’ বললেন মাস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি
প্রতীকসহ নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত : ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
হামজার গোলে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত
শ্রীলঙ্কা সফরের টেস্ট দল ঘোষণা, ফিরলেন এবাদত

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
যুক্তরাষ্ট্রে ‘বিপজ্জনক জীবাণু’ পাচারের অভিযোগে ২ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…
জাপানি নারীর বাড়ি থেকে ১০০ বিড়ালের মরদেহ উদ্ধার, অতঃপর…

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি
ইশরাকের শপথের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় : ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা
মবের সংস্কৃতি, পাল্টা আঘাতের সূচনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের ফল প্রকাশ, উত্তীর্ণ ৬০৫২১

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিশ্রমিক ছাড়াই যে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ
পারিশ্রমিক ছাড়াই যে ছবিতে অভিনয় করেছিলেন অমিতাভ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ
ছেলের বিলাসী জীবন নিয়ে বিতর্কের মুখে প্রধানমন্ত্রী বাবার পদত্যাগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড
৫ লাখ টাকা ঘুষ দাবি : পুলিশের সেই এসআই ক্লোজড

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা কলা ঘরে দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়
পাকা কলা ঘরে দীর্ঘদিন ভালো রাখার উপায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?

প্রথম পৃষ্ঠা

বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের
টিউলিপ সিদ্দিকের ১৩ বছরের কর নথি জব্দ দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নাকাল চামড়াশিল্প
নাকাল চামড়াশিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরমুখো জনস্রোত
ঘরমুখো জনস্রোত

প্রথম পৃষ্ঠা

এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা
এই ঈদেও জমেছে কেনাকাটা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা
নতুন এলাকায় বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি
দেশি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে ভোটের হাওয়া
ঈদে ভোটের হাওয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি
ঈদে জাতীয় চিড়িয়াখানায় বিশেষ প্রস্তুতি

নগর জীবন

হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার
হাসিনার মতো উন্নয়নের সবক শোনাচ্ছে সরকার

নগর জীবন

সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!
সন্ধ্যায় জেল থেকে বের হয়ে রাতেই ডাকাতির প্রস্তুতি!

খবর

২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত
২০ টাকার নতুন নোট বাতিল চায় হেফাজত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ
তিন দফা সময় বাড়িয়েও শেষ হয়নি ৫৫৪ কোটি টাকার কাজ

নগর জীবন

ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন
ইউক্রেনকে ১ লাখ ড্রোন দিচ্ছে ব্রিটেন

পূর্ব-পশ্চিম

নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা

প্রথম পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি
নেতানিয়াহুর সস্তা সংস্করণ হচ্ছেন মোদি

পূর্ব-পশ্চিম

জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা
ঈদ ছুটিতে ফুটবল উন্মাদনা

মাঠে ময়দানে

ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে
ট্রাক বিকল ১০ কিলোমিটার যানজট মহাসড়কে

দেশগ্রাম

নদীভাঙন রোধে টেকসই বেড়িবাঁধ দাবি
নদীভাঙন রোধে টেকসই বেড়িবাঁধ দাবি

দেশগ্রাম