শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?

মিসর ও সুদানের রাজা ফারুক ১৯৫২ সালে ক্ষমতা হারান সামরিক অভ্যুত্থানে। কর্নেল নাসেরের নেতৃত্বাধীন তরুণ অফিসাররা ফারুককে মসনদ থেকে সরিয়ে তাঁর শিশুপুত্র আহমেদ ফুয়াদকে রাজা ঘোষণা করেন। যিনি ছিলেন মিসরের মোহাম্মদ আলী বংশের একাদশ এবং শেষ রাজা। রাজা ফারুক প্রথম দিকে ছিলেন বেশ জনপ্রিয়। কিন্তু অমিতব্যয়ী প্লেবয় স্টাইলের জীবনাচারের জন্য তিনি প্রজাদের কাছে নিজের গ্রহণযোগ্যতা হারান। ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ইতালিতে নির্বাসিত হন রাজা ফারুক। সেখানেও মদ, জুয়া ও লাম্পট্যের কাছে নিজেকে সমর্পণ করেন। নির্বাসন জীবনের বছর না ঘুরতেই খবর পান ক্ষমতা নিয়ন্ত্রণকারী সেনা অফিসাররা মিসরকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করেছে। উৎখাত হয়েছে রাজতন্ত্র। সেই দুঃসময়ে রাজা ফারুক নাকি মন্তব্য করেছিলেন একসময় পৃথিবীতে দুজন মাত্র রাজা থাকবে। একজন ইংল্যান্ডের আরেকজন তাসের রাজা।

রাজা ফারুক ক্ষমতা হারানোর পর কেটে গেছে বহু বছর। এ সময়ের মধ্যে ইরানে শাহেনশাহ রেজা শাহ পাহলভির পতন ঘটেছে। যিনি ছিলেন রাজা ফারুকের ভগ্নিপতি। আফগানিস্তানের বাদশাহ জহির শাহ ক্ষমতাচ্যুত হয়েছেন সামরিক অভ্যুত্থানে। নেপালের রাজা জ্ঞানেন্দ্রকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হয়েছে সাংবিধানিক সভার সিদ্ধান্তে। রাজতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে নেপালকে প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হয়েছে। বিশ্বের একমাত্র হিন্দু রাষ্ট্র নেপালকে করা হয়েছে ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র। সংবিধান সভার সে সিদ্ধান্ত মেনে নেওয়া ছাড়া আর কোনো পথই খোলা ছিল না রাজার সামনে। কারণ নেপালের প্রায় সব রাজনৈতিক দলই ছিল রাজার বিরুদ্ধে। আর দেশের গ্রামাঞ্চল ছিল মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টির সশস্ত্র গেরিলাদের দখলে।

মিসর, ইরান ও আফগানিস্তান থেকে রাজতন্ত্রের পতনের পর সেসব দেশের মানুষ ভালো আছে, তা বলার অবকাশ নেই। মিসরে রাজা ফারুকের ওপর তরুণ সেনা অফিসার ও সাধারণ মানুষের ক্ষোভের কারণ ছিল ১৯৪৮ সালের যুদ্ধে ইসরায়েলের কাছে মিসরের হেরে যাওয়া। কিন্তু রাজতন্ত্র উৎখাতের পর আরও দুটি যুদ্ধে মিসরকে হারতে হয়েছে আগের চেয়েও লজ্জাজনকভাবে। ইরানের শাহেনশাহ দেশ ছেড়ে পালানোর পর সে দেশে কায়েম হয়েছে মোল্লাতন্ত্র। সমৃদ্ধ ইরান অভাবি দেশে পরিণত হয়েছে পশ্চিমা দেশগুলোর অর্থনৈতিক অবরোধের কারণে। ফলে সে দেশের মানুষের মনে ক্ষোভ থাকারই কথা। আর আফগানিস্তান তো রাজতন্ত্র উৎখাতের পর থেকে ব্যর্থ রাষ্ট্রের তকমা বয়ে বেড়াচ্ছে।

একবার রাশিয়া ও একবার আমেরিকার দখলদারত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছে সে দেশে। এখন যে তালেবান শাসন চলছে তার সঙ্গে দ্বিমত পোষণ করার মতো লোকজনের সংখ্যাও সে দেশে কম নয়। তারপরও মিসর, ইরান কিংবা আফগানিস্তানে কেউ আর রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার কথা ভাবছে বলে আমাদের জানা নেই। ভিন্ন ঘটনা ঘটছে হিমালয়কন্যা নেপালে। রাজতন্ত্র ফেরানো এবং নেপালকে হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার দাবিতে উত্তাল হয়ে উঠেছিল রাজধানী কাঠমান্ডুর রাজপথ। জ্বালাও-পোড়াও ও হানাহানি নিয়ন্ত্রণে কর্তৃপক্ষ কারফিউ জারি করতে বাধ্য হয়েছে।

নেপালে রাজতন্ত্রের অবসান ঘটে ২০০৮ সালে। জ্ঞানেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ দেব সে সময় ছিলেন নেপালের রাজা। সে দেশে রাজাকে মানা হতো ঈশ্বরের অবতার হিসেবে। দীর্ঘদিন ধরে দেশটির শাসনক্ষমতার নিয়ন্ত্রক ছিল দুই পরিবার। একটি রাজপরিবার। আরেকটি অতিক্ষমতাধর রানা পরিবার। ঈশ্বরের অবতার এই বিশ্বাসের ঘোরে সাধারণ মানুষের নিরঙ্কুশ সমর্থন ভোগ করতেন রাজা। যা ছিল নেপালের রাজপরিবারের রক্ষাকবচ। তবে জ্ঞানেন্দ্রর রাজা হওয়ার পেছনে বাঁকা পথের আশ্রয় নেওয়া হয়েছিল কি না, তা নিয়েও সংশয় কম নয়।

নেপালে অশান্তির পেছনে মোদি না ট্রাম্প?রাজা জ্ঞানেন্দ্রর জন্ম ১৯৪৭ সালের ৭ জুলাই। বাবা যুবরাজ মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ আর মা ইন্দ্র রাজ্যলক্ষ্মী দেবী। তিনি ছিলেন বাবা-মায়ের দ্বিতীয় পুত্র। জ্ঞানেন্দ্রর জন্মের পর রাজ জ্যোতিষী বলেছিলেন, যুবরাজ মহেদ্র যেন নবজাতক পুত্রের দিকে না তাকান। ফলে তিনি লালিতপালিত হন ঠাকুরদা রাজা ত্রিভুবনের কাছে। আগেই বলেছি নেপাল শাসিত হতো দুই পরিবারের দ্বারা। রাজপরিবারের চেয়েও ক্ষমতাধর ছিল রানা পরিবার। এ পরিবার থেকে উত্তরাধিকারসূত্রে প্রধানমন্ত্রী মনোনীত হতেন। সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ ছিল প্রধানমন্ত্রীর হাতে। ১৯৫০ সালে রাজা ত্রিভুবনের সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী মোহন শমসের রানার দ্বন্দ্ব শুরু হয়। রানা নিজের ক্ষমতা পাকাপোক্ত করতে রাজাসহ রাজপরিবারের সদস্যদের ভারতে নির্বাসনে যেতে বাধ্য করেন। রাজা ত্রিভুবনের পৌত্র তিন বছর বয়সি জ্ঞানেন্দ্রকে ওই বছরের ৭ নভেম্বর রাজা ঘোষণা করা হয়।

ভারত নেপালের রাজার সঙ্গে রানা পরিবারের দ্বন্দ্বকে ভালো চোখে দেখেনি। তারা প্রধানমন্ত্রী মোহন শমসের রানার ওপর চাপ সৃষ্টি করে। নেপাল শাসনে রানা পরিবারের বংশানুক্রমিক ক্ষমতা রহিত করতে বাধ্য হন শমসের রানা। ১৯৫১ সালে রাজা ত্রিভুবন ভারত থেকে দেশে ফেরেন। আবারও সিংহাসনে বসেন তিনি। রাজা ত্রিভুবন মারা যান ১৯৫৫ সালে। যথারীতি রাজা হন যুবরাজ মহেন্দ্র। যিনি ছিলেন রাজা ত্রিভুবনের জ্যেষ্ঠ পুত্র।

পাঠক, ধান ভানতে শিবের গীত গাওয়া অনুচিত। তারপরও ব্যক্তিগত প্রসঙ্গ টানার লোভ সংবরণ করতে পারছি না। ছোটবেলায় দাদি-নানির কাছে রাজা-রানির কাহিনি শুনে ঘুম পাড়তাম অন্য সব শিশুর মতো আমিও। তবে গল্প-কাহিনি নয়, নিজের চোখে মুখোমুখি প্রথম যে রাজা-রানিকে দেখার সুযোগ হয়েছে, তাঁরা হলেন নেপালের রাজা মহেন্দ্র বীর বিক্রম শাহ ও রানি রত্ন রাজলক্ষ্মী দেবী। ১৯৬১ কিংবা ৬২ সাল। জেনারেল আইউব খান তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট। পাকিস্তানে রাষ্ট্রীয় সফরে আসেন নেপালের রাজা ও রানি। সে সময় সুন্দরবন সফরও করেন তাঁরা। আমি তখন খুলনার পল্লীমঙ্গল প্রাইমারি স্কুলের ছাত্র। রাজা ও রানিকে সংবর্ধনা জানাতে কয়েকটি স্কুলের আট-নয় বছরের শিশুদের সেনাবাহিনীর বাসে করে নেওয়া হয় সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায়। যাদের মধ্যে আমিও ছিলাম।

বলছিলাম রাজা মহেন্দ্রর কথা। ভারতের সঙ্গে নেপালের বিশেষ সম্পর্ক থাকা সত্ত্বেও তিনি পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট আইউব খানের গুণমুগ্ধ ছিলেন। আইউবের মৌলিক গণতন্ত্রের আদলে রাজা মহেন্দ্র নেপালে পঞ্চায়েত শাসন কায়েম করেন।

সব নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতো অরাজনৈতিকভাবে। নিষিদ্ধ হয় সব রাজনৈতিক দল। দেশের সব ক্ষমতা ছিল রাজার হাতে। এ নিয়ে জনমনে অসন্তুষ্টি ছিল। তবে রাজা মহেন্দ্র তা সামাল দিতে সক্ষম হন রাজার অবতার ভাবমূর্তিকে কাজে লাগিয়ে। রাজার বিরুদ্ধে যাওয়া মানে ঈশ্বরের বিরুদ্ধে যাওয়া এই বটিকা গিলিয়ে গণতন্ত্রের দাবি রুখে দিতে সক্ষম হন তিনি।

নেপালের রাজা মহেন্দ্র মারা যান ১৯৭২ সালের ৩১ জানুয়ারি। সিংহাসনে বসেন যুবরাজ বীরেন্দ্র বীর বিক্রম দেব শাহ। রাজা বীরেন্দ্র ছিলেন আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত নেপালের প্রথম রাজা। তিনি পড়াশোনা করেছেন ইংল্যান্ডের এটন কলেজে, টোকিও এবং হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। দীর্ঘ ১৮ বছর তিনি তাঁর বাবা রাজা মহেন্দ্রর রেখে যাওয়া পথে নেপাল শাসন করেন। হিমালয় পাদদেশের এই দেশটিতে নিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির সুযোগ না থাকায় অনিয়মতান্ত্রিক রাজনীতির বিস্তার ঘটে ভয়াবহভাবে। সশস্ত্র বিপ্লবে বিশ্বাসী মাওবাদী কমিউনিস্ট পার্টির শক্তি দিন দিন অপ্রতিরোধ্য হয়ে ওঠে। দেশ ও বিদেশের মুরব্বিদের চাপে রাজা বীরেন্দ্র রাজনৈতিক দলের নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারে বাধ্য হন। সাংবিধানিক রাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠায়ও সম্মতি দেন তিনি। দেশ পরিচালনায় জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধি বা নেপালের পার্লামেন্টের কর্তৃত্ব স্বীকার করা হয়।

বীরেন্দ্রের এ পদক্ষেপে দেশবাসীর কাছে রাজার ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়। জনগণের হৃদয়ের রাজাও হয়ে ওঠেন তিনি। কিন্তু রাজা বীরেন্দ্রসহ রাজপরিবারের সদস্যদের রহস্যজনক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা শুধু রাজপরিবার নয়, দেশ হিসেবে নেপালের স্থিতিশীলতাকে হুমকির মুখে ফেলে।

২০০১ সালের ১ জুন। রাজপরিবারের নৈশভোজসভায় ক্রাউন প্রিন্স দীপেন্দ্র মাতাল অবস্থায় প্রবেশ করেন অস্ত্র হাতে। তারপর বাবা-মা-ভাইবোনসহ পরিবারের সদস্যদের হত্যা করেন। দীপেন্দ্র বিয়ে করতে চেয়েছিলেন তাঁর প্রেমিকাকে। এতে ছিল তাঁর মায়ের আপত্তি। এ কারণে হতাশ যুবরাজ পরিবারের সব সদস্যকে হত্যা করে নিজেও আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। গুরুতর আহত হন তিনি। লাইফ সাপোর্টে থাকার তিন দিন পর হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। এ হত্যাকাণ্ড নিয়ে যে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়, তারাও বলেছেন দীপেন্দ্রের হাতেই শুধু অস্ত্র ছিল। তবে প্রশ্ন ওঠে, নৈশভোজে রাজার ভাই জ্ঞানেন্দ্র অনুপস্থিত ছিলেন কেন? এটি কী সাজানো নাটক না অন্য কিছু?

রাজা বীরেন্দ্রসহ রাজপরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর পর জ্ঞানেন্দ্রর জন্য রাজা হওয়ার পথ খুলে যায়।

২০০১ সালের ৪ জুন রাজা হিসেবে শপথ নেন জ্ঞানেন্দ্র। তারপর থেকে শুরু হয় ক্ষমতা কুক্ষিগত করার ষড়যন্ত্র। নির্বাচনের আয়োজন ও মাওবাদীদের আলোচনার টেবিলে নিয়ে আসতে না পারার অজুহাতে পরপর তিনজন প্রধানমন্ত্রীকে বরখাস্ত করা হয়। তারপর ২০০৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে পার্লামেন্ট স্থগিত করে সব ক্ষমতা নিজের হাতে তুলে নেন রাজা। জ্ঞানেন্দ্রর সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী হয়ে ওঠে সব রাজনৈতিক দল। রাজপথে নেমে আসে সাধারণ মানুষ। ২০০৬ সালের শুরুতেই রাজার কর্তৃত্ব কাঠমান্ডুর রিং রোডের রাজপ্রাসাদে সীমাবদ্ধ হয়ে পড়ে। সেনাবাহিনী রাজার প্রতি অনুগত থাকলেও সেখানেও ছিল অনিশ্চয়তা। ঠিক এ অবস্থায় ঈশ্বরের অবতার নেপালের রাজাকে রক্ষায় এগিয়ে আসে বিশ্ব রাজনীতির ঈশ্বর যুক্তরাষ্ট্র। এগিয়ে আসে দক্ষিণ এশিয়ায় মহাক্ষমতাধর দেবতার ভূমিকায় আবির্ভূত ভারত। তাদের পরামর্শে রাজা স্থগিত পার্লামেন্ট পুনর্বহালে বাধ্য হন। পার্লামেন্ট সংবিধান সংশোধনে গণপরিষদের বৈঠক ডাকে। ২০০৮ সালে গণপরিষদের প্রথম বৈঠকেই রাজতন্ত্র বিলোপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। হিন্দু রাষ্ট্রের বদলে ধর্মনিরপেক্ষ প্রজাতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হয় নেপাল।

২০০৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারত নাক না গলালে বিপ্লবের মাধ্যমে রাজা জ্ঞানেন্দ্রর পতন ঘটত। রাজতন্ত্র দূরের কথা রাজার জীবন বাঁচানোও দায় হয়ে পড়ত। প্রশ্ন হলো, সেই নেপালে রাজতন্ত্র ফিরে পেতে চাচ্ছে কারা? বিক্ষোভ সংঘটনে কলকাঠি নাড়ছে কারা। নেপালে এ মুহূর্তে কমিউনিস্টরা সবচেয়ে শক্তিশালী পক্ষ। স্থলবেষ্টিত ওই দেশের দুই দিকে দুই বৃহৎ প্রতিবেশী চীন ও ভারত। চীনবিরোধী অবস্থানের জন্য যুক্তরাষ্ট্র কখনো চাইবে না নেপালে কমিউনিস্ট আধিপত্য জেঁকে বসুক। এ ক্ষেত্রে ভারতের স্বার্থও অভিন্ন। ভারতে হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি ক্ষমতায় থাকলেও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় হিন্দু রাষ্ট্র ঘোষণার পথে হাঁটতে পারছে না তারা।

একসময়ের হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিবেশী নেপালের ধর্মনিরপেক্ষ হওয়াকে মেনে নিতে পারেনি বিজেপি ও তাদের মুরব্বি দল আরএসএস। তারা তাদের অনুসারী নেপালের রাষ্ট্রীয় প্রজাতন্ত্র পার্টিকে দিয়ে এ বছরের ৫ মার্চ নেপালে যে রক্তক্ষয়ী বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে, তাতে বরং রাজতন্ত্র বিরোধীরাই শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। ইতোমধ্যে সাবেক রাজাকে বিক্ষোভে মদত দেওয়ার জন্য জরিমানা করেছে কাঠমান্ডু নগর কর্তৃপক্ষ। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় নেপালের সাংবাদিক বন্ধুরা সাফ সাফ বলেছেন, সে দেশের রাজনীতিতে কমিউনিস্টরাই সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সুসংগঠিত। মোদি বা ট্রাম্প সাহেবরা রাজতন্ত্রীদের যত মদতই দিন না কেন তাতে কোনো কাজ হবে না।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
শিল্পায়ন
শিল্পায়ন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
তীব্র গরমে ইবাদত-বন্দেগি সহজ করেছে ইসলাম
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
ইউনূস নবীর দেশ সংস্কার
ইউনূস নবীর দেশ সংস্কার
ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধ ও বীর নারী লায়লা
ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধ ও বীর নারী লায়লা
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
পয়লা বৈশাখ
পয়লা বৈশাখ
সর্বশেষ খবর
শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় আটক ৬
শিল্পী মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় আটক ৬

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
সেই আরাভ খানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার, আড়াই ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গাজীপুরে শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার, আড়াই ঘন্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত
ফোন হারিয়ে গেলেও তথ্য থাকবে সুরক্ষিত

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ফের পিছিয়ে ১৮ মে
রিজার্ভ চুরি মামলার প্রতিবেদন ফের পিছিয়ে ১৮ মে

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেন রণবীরকে প্রেমিক হিসেবে চাননি আনুশকা?
কেন রণবীরকে প্রেমিক হিসেবে চাননি আনুশকা?

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

যে সংস্কারে জাতির কল্যাণ হয় সেটিই বিবেচনা করা হবে : সালাহউদ্দিন
যে সংস্কারে জাতির কল্যাণ হয় সেটিই বিবেচনা করা হবে : সালাহউদ্দিন

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প
হার্ভার্ড রসিকতা, ঘৃণা এবং বোকামি শেখায়: ট্রাম্প

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে গো-খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ
দিনাজপুরে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে গো-খাদ্য ও বিভিন্ন উপকরণ বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালী মেডিকেলে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি
পটুয়াখালী মেডিকেলে ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে না, তবে তা জনগণের সম্মতিতে হতে হবে’
‘বিএনপি সংস্কারের বিপক্ষে না, তবে তা জনগণের সম্মতিতে হতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লালমনিরহাটে ভুট্টা খেতে নিয়ে স্কুলছাত্রীকে হত্যা, গ্রেপ্তার ১
লালমনিরহাটে ভুট্টা খেতে নিয়ে স্কুলছাত্রীকে হত্যা, গ্রেপ্তার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হালদা নদীতে নিখোঁজ প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার
হালদা নদীতে নিখোঁজ প্রবাসীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা
শিক্ষা উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন পলিটেকনিক শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সখীপুরে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বর্ণালংকার লুট
সখীপুরে গৃহবধূকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বর্ণালংকার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ
ডেসটিনির রফিকুল আমীনের দল ‘আ-আম জনতা পার্টি’র আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনয় ছাড়ার ইঙ্গিত অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট ব্ল্যানচেটের
অভিনয় ছাড়ার ইঙ্গিত অস্কারজয়ী অভিনেত্রী কেট ব্ল্যানচেটের

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্গাপুরে শূন্যরেখায় বিএসএফের কাঁটাতার দেয়ার চেষ্টা, বিজিবির বাধা
দুর্গাপুরে শূন্যরেখায় বিএসএফের কাঁটাতার দেয়ার চেষ্টা, বিজিবির বাধা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ
বিএনপির প্রতি কৃতজ্ঞতা জানালেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টের ৪৮ বেঞ্চ পুনর্গঠন
হাইকোর্টের ৪৮ বেঞ্চ পুনর্গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা
ইসরায়েলি বসতির ওপরই বোমা ফেলল নেতানিয়াহুর সেনারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু
প্রাথমিক শিক্ষকদের জেলা থেকে জেলায় বদলি আবেদন শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চারুকলা ও ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ একইসূত্রে গাঁথা : ইউট্যাব
চারুকলা ও ভাস্কর মানবেন্দ্রর বাড়িতে অগ্নিসংযোগ একইসূত্রে গাঁথা : ইউট্যাব

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র তারকা নোরা অনোর মারা গেছেন
ফিলিপাইনের কিংবদন্তি চলচ্চিত্র তারকা নোরা অনোর মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো
যে ১০ কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগ সবচেয়ে ভালো

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
১২ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ
ঋণ পরিশোধে সময় দিয়েছে রাশিয়া, ১৬ কোটি ডলার জরিমানা মওকুফ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান
ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!
রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি
নেতানিয়াহুকে গ্রেফতারে ব্যর্থ হয়ে মামলা খেলো হাঙ্গেরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়
জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী
লটারিতে ২২ কোটি রুপি জিতে মাঝ আকাশেই চাকরি ছাড়লেন নারী বিমানকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং
চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা
শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা
১ মে থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী সব খামার বন্ধ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত
রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন
যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’
‘রানি এলিজাবেথ ইসরায়েলিদের সন্ত্রাসী ভাবতেন, ঢুকতে দিতেন না প্রাসাদে’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা
কৃত্রিম সংকট তৈরি করে পিঁয়াজের দাম বাড়ানোর পাঁয়তারা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার
ঢাকা মহানগর আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়
দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ আইন: অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ নয়, বৃহস্পতিবার ফের শুনানি
ভারতে ওয়াকফ আইন: অন্তর্বর্তীকালীন স্থগিতাদেশ নয়, বৃহস্পতিবার ফের শুনানি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল
কখনো শাহরুখের সঙ্গে প্রেম করতেন? যা বললেন কাজল

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ হাইক‌মিশনারের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠ‌ক
ব্রিটিশ হাইক‌মিশনারের সঙ্গে এনসিপি নেতাদের বৈঠ‌ক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে ঢুকে গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা করলো বিএসএফ
বাংলাদেশে ঢুকে গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা করলো বিএসএফ

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি এখন কী করবে
বিএনপি এখন কী করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর উত্তাপ
আলোচনার পর উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার
যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন
ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

মৌসুমীর ফেরা না ফেরা
মৌসুমীর ফেরা না ফেরা

শোবিজ

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর
অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত
রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত
মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ
জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

সম্পাদকীয়

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

শোবিজ

ফের বিতর্কে উর্বশী...
ফের বিতর্কে উর্বশী...

শোবিজ

ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক
ঢাকায় সিরিজ বৈঠকে ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার
ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার

শোবিজ

এক লিগে তিন অধিনায়ক
এক লিগে তিন অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা
এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা

শোবিজ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে

মাঠে ময়দানে

উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ
উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ

শোবিজ

হাওরাঞ্চলের শিক্ষা
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

সম্পাদকীয়

ইতিহাসের অপেক্ষায়
ইতিহাসের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে