শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৪০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

পাঁচ মাসে নিষ্পত্তি হয়নি একটি আবেদনও
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

দেশের বড় শিল্পগোষ্ঠীগুলোর অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপির সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ ব্যাংক গঠিত বিশেষ কমিটির কার্যক্রম কার্যত থমকে গেছে। গত পাঁচ মাসে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন জমা পড়লেও এখনো একটি আবেদনও চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি হয়নি। কমিটির অগ্রগতি এতটাই ধীর যে, এখন পর্যন্ত যাচাইবাছাই সম্পন্ন হয়েছে মাত্র ১০০টি ফাইলের। এ দীর্ঘসূত্রতা শিল্প খাতের জন্য ভয়াবহ সংকট ডেকে আনছে। বহু শিল্পপ্রতিষ্ঠানে উৎপাদন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি হাজারো শ্রমিক-কর্মচারী চাকরি হারানোর ঝুঁকিতে পড়েছেন। এমন বাস্তবতায় ঋণসহায়তার ধীরগতি এখন জাতীয় অর্থনীতির জন্য বড় হুমকিতে পরিণত হয়েছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংক ৫০ কোটি টাকার বেশি অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপি গ্রাহকদের যাচাই করে নীতিসহায়তা দেওয়ার জন্য একটি বিশেষ কমিটি গঠন করে। উদ্দেশ্য ছিল প্রকৃত সমস্যায় পড়া শিল্পগোষ্ঠীগুলোকে পুনর্গঠনের মাধ্যমে ব্যবসায় টিকিয়ে রাখা, যাতে উৎপাদন অব্যাহত থাকে এবং কর্মসংস্থান ও রাজস্ব আদায় ঠিক থাকে। কমিটির আহ্বানে মাত্র কয়েক সপ্তাহেই জমা পড়ে ১ হাজার ২৫৩টি আবেদন, যা প্রমাণ করে শিল্প খাতের সংকট কতটা গভীরে। কিন্তু এ আবেদন যাচাইবাছাইয়ের গতিতে হতাশা প্রকাশ করছেন উদ্যোক্তারা। মাত্র ছয় মাসে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ১ লাখ ৩৫ হাজার ৩৫৮ কোটি টাকা, যা স্পষ্টভাবে অর্থনৈতিক অস্থিরতার প্রতিচ্ছবি।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আইএমএফের শর্তে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ তিন মাসে নামিয়ে আনার কারণে অনেক উদ্যোক্তা অনিচ্ছাকৃতভাবে খেলাপিতে পরিণত হচ্ছেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, গঠিত কমিটি গত পাঁচ মাসে মাত্র ১৩টি বৈঠক করেছে। এ সময়ে তারা ১০০টি ফাইল যাচাইবাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়েছে চূড়ান্ত পর্যালোচনার জন্য। কিন্তু এখনো কোনো ব্যাংক তা চূড়ান্তভাবে নিষ্পত্তি করতে পারেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক ও কমিটির সদস্য সচিব শাহরিয়ার সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা ১০০টির বেশি কেস বাছাই করে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকে পাঠিয়েছি। এখন ব্যাংক ও গ্রাহক শর্তপূরণ করে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। বাকি কেসগুলো দ্রুত যাচাইয়ের প্রক্রিয়া চলছে।’ বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানান, অনেক গ্রাহক কমিটির দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী আবেদন করেননি। কেউ কেউ খেলাপি না হয়েও ঋণ পুনর্গঠনের জন্য আবেদন করেছেন। আবার কিছু গ্রাহক চাহিদা অনুযায়ী প্রমাণাদি জমা দেননি। এতে যাচাইবাছাইয়ে সময় লাগছে। অন্যদিকে, আবেদনকারীরা বলছেন, চরম মন্দা ও আর্থিক সংকটে দ্রুত সিদ্ধান্ত না এলে তাদের পক্ষে ব্যবসা চালিয়ে যাওয়া কঠিন হবে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ‘হাজারের বেশি আবেদন একটি কমিটির পক্ষে যাচাই করা কঠিন। তাই কমিটির সংখ্যা বাড়ানোর চিন্তা করা হচ্ছে। আমরা চাই প্রকৃত খেলাপিরা যাতে আবার ঘুরে দাঁড়াতে পারেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘দেড় দশকের অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে অনেক ঋণ এতদিন ধামাচাপা দেওয়া হয়েছিল। এখন তা নিরীক্ষায় প্রকাশ পাচ্ছে। তবে যারা ন্যায়সংগত কারণে খেলাপি হয়েছেন, তাদের জন্য নীতিগত সহায়তা দিতে চাই।’

অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতারা মনে করেন, সময়মতো সিদ্ধান্ত না নিলে অনেক শিল্পপ্রতিষ্ঠান মুখথুবড়ে পড়বে। এর প্রভাব সরাসরি কর্মসংস্থান, আয়, রপ্তানি ও রাজস্ব আদায়ে পড়বে। তারা বলেন, একদিকে আইএমএফের চাপ, অন্যদিকে দেশীয় বাজারের অনিশ্চয়তার মাঝখানে বিপর্যস্ত উদ্যোক্তাদের জন্য দ্রুত ও কার্যকর সিদ্ধান্ত ছাড়া বিকল্প নেই।

জাতীয় অর্থনীতির জন্য অনিচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের সহায়তা এখন সময়ের দাবি। বাংলাদেশের শিল্প খাতের টেকসই বিকাশে এ ধীরগতি দ্রুত নিরসন করতে না পারলে তা অর্থনীতিতে দীর্ঘমেয়াদি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে। বাংলাদেশ ব্যাংক যদি সত্যিই সংকট নিরসনে আন্তরিক হয়, তাহলে শুধু পর্যালোচনায় নয়; দ্রুত, স্বচ্ছ ও বাস্তবভিত্তিক কার্যক্রম গ্রহণ করাই এখন প্রধান চ্যালেঞ্জ। বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিসংখ্যান মতে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর শেষে খেলাপি ঋণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। চলতি বছরের   মার্চ শেষে খেলাপির পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ২০ হাজার ৩৩ কোটি টাকা, যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ২৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

বড় ঋণ পুনর্গঠন কমিটির নেতৃত্ব নিয়ে বিতর্ক : বড় ঋণগ্রহীতাদের অনিচ্ছাকৃত খেলাপি ঋণ পুনর্গঠন ও নীতিসহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে গঠিত বাংলাদেশ ব্যাংকের পাঁচ সদস্যের বিশেষ কমিটি নেতৃত্ব সংকটে পড়েছে। কমিটির প্রথম আহ্বায়ক ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের অফসাইট সুপারভিশন বিভাগের তৎকালীন নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হক। তিনি এখন রাজশাহী অফিসে বদলি হয়েছেন। তাঁর স্থলে এখন দায়িত্ব পালন করছেন নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম। কিন্তু সাবেক আহ্বায়ক মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে রয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ চুরি মামলার আলামত নষ্ট করার গুরুতর অভিযোগ। সিআইডির তদন্তে তাঁর বিরুদ্ধে দায় চিহ্নিত হয়েছে, যা প্রশ্ন তুলেছে গুরুত্বপূর্ণ একটি নীতিসহায়তা কমিটির নেতৃত্ব নির্বাচন নিয়েই। বর্তমানে কমিটির সদস্যরা হলেন- আহ্বায়ক বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম; সদস্য হিসেবে রয়েছেন আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের যুগ্ম সচিব ড. দেলোয়ার হোসেন, অর্থনীতিবিদ মামুন রশিদ; ব্যবসায়ী প্রতিনিধি হক বে কোম্পানির আবদুল হক এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যাংকিং প্রবিধি ও নীতি বিভাগের পরিচালক শাহরিয়ার সিদ্দিকী রয়েছেন সদস্য সচিব হিসেবে। কমিটির মেয়াদ নির্ধারিত না হলেও প্রতি মাসে সর্বোচ্চ দুটি সভায় অংশ নিয়ে ভাতা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে।

সিআইডির অনুসন্ধানে জানা যায়, ২০১৬ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় তৎকালীন উপমহাব্যবস্থাপক মেজবাউল হক গুরুত্বপূর্ণ আলামত নষ্ট করেন। তদন্ত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৬ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি তিনি দুই বিদেশি প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানকে চুরির ঘটনাস্থলে নিয়ে যান এবং বেআইনিভাবে তাদের দিয়ে ‘ক্রাইম সিন’ থেকে তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করান। এতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ও ডিজিটাল আলামত বিনষ্ট হয়ে যায়। এ ঘটনার ৩৯ দিন পর, ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের পক্ষ থেকে মতিঝিল থানায় মামলা দায়ের করা হয়। সে মামলা এখন সিআইডির তদন্তাধীন। সিআইডির প্রতিবেদনে তৎকালীন গভর্নরসহ অন্তত ১২ জন কর্মকর্তার দায়িত্বে গাফিলতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। এদের মধ্যে অন্যতম হচ্ছেন মেজবাউল হক। ২০১৬ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি রাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ কোটি ১০ লাখ মার্কিন ডলার চুরি হয়।

সাবেক আহ্বায়ক মেজবাউল হকের বিরুদ্ধে শুধু রিজার্ভ চুরির আলামত নষ্ট নয়, বরং আরও একাধিক অভিযোগ রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে- মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস ‘নগদ’-এর অনুমোদন প্রদান নিয়ে অনিয়ম; ‘বিনিময়’ অ্যাপ চালু করে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের আস্থা অর্জনের চেষ্টা; ২০২৪ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত এবং বিভিন্ন পদে থেকে স্বজনপ্রীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মিলে তাঁর নেতৃত্বাধীন কমিটি আদৌ স্বচ্ছভাবে কাজ করেছে কি না, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঋণসহায়তা কমিটির মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে এমন বিতর্কিত ব্যক্তিকে দায়িত্ব দেওয়া অনভিপ্রেত ছিল। এতে প্রকৃত অনিচ্ছাকৃত খেলাপিরা ন্যায়বিচার থেকে বঞ্চিত হতে পারেন, আর প্রভাবশালীরা সুযোগ নিতে পারেন। এ ধরনের কমিটিতে নেতৃত্ব দেওয়া ব্যক্তির পেশাগত সততা, নিরপেক্ষতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা থাকা জরুরি। একই সঙ্গে তারা পরামর্শ দিয়েছেন, একদিকে যেন প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত উদ্যোক্তারা সহায়তা পান, অন্যদিকে ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া অব্যাহত রাখা হয়।

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রার মজুত
দুই বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বৈদেশিক মুদ্রার মজুত
জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
জ্বালানি তেলের দাম অপরিবর্তিত
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
উদ্যোক্তাদের আস্থার অভাব শিল্প উৎপাদনকে প্রভাবিত করছে: ঢাকা চেম্বার
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
এনবিআর কর্মকর্তারা এতদিন আমাদের জ্বালিয়েছে, এখন সরকারকে: শওকত আজিজ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
কমপ্লিট শাটডাউনে বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
দুর্বল ব্যাংকগুলোতে সাড়ে ৫২ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
কালও চলবে ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ও ‘মার্চ টু এনবিআর’
এনবিআরে অচলাবস্থা : বড় ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা
এনবিআরে অচলাবস্থা : বড় ক্ষতির মুখে ব্যবসায়ীরা
আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে
আজও অবরুদ্ধ এনবিআর, ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ চলছে
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
সর্বশেষ খবর
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম