শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এই দেশটা কি সবার?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই দেশটা কি সবার?

কুমিল্লার মুরাদনগরে যে নারকীয় বীভৎস ঘটনা ঘটেছে তা গোটা জাতিকে স্তব্ধ করেছে। কুমিল্লার এ ঘটনাটি আমাদের সবার সামনে নতুন একটি প্রশ্ন এনেছে, তা হলো এ দেশ কি আমাদের সবার? দুর্ভাগ্যজনক হলো এ ঘটনার পর অভিযুক্তদের রাজনৈতিক পরিচয় খোঁজা হচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি, এদের পরিচয় একটাই তা হলো এরা দুর্বৃত্ত। সমাজের জন্য বিপজ্জনক।

আমরা নতুন বাংলাদেশ কেমন চেয়েছিলাম? জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতনের পর আমরা বৈষম্যমুক্ত সমঅধিকারের একটি বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই বাংলাদেশ কি আমরা পেয়েছি? ১১ মাস পেছনে ফিরে যদি আমরা তাকাই তাহলে আমাদের বুকভর্তি হতাশা, বেদনা এবং আশাহতের দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাবে না। মুরাদনগরের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সারা দেশে গত ১১ মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে ভয়াবহ অবনতি, কিছু মানুষের মধ্যে যে মবসন্ত্রাসের উন্মত্ততা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ মাত্র। সেখান থেকে আমাদের মুক্তির পথ কী? এর আগে শিশু    আছিয়ার ঘটনা সারা দেশকে স্তম্ভিত করেছিল। আছিয়ার ঘটনার পর সরকার দ্রুত সে ঘটনার তদন্ত করে। বিচার সম্পন্ন করে। কিন্তু একটি দেশে যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকে, দেশ যদি নীতি এবং কাঠামোর ওপর না পরিচালিত হয়, আইনের শাসন যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে একটি বিচার এ ধরনের জঘন্য ঘটনা বন্ধ করতে পারে না। গত ১১ মাসে এটি প্রমাণিত সত্য। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন স্থানে মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটছে। এ মব সন্ত্রাসকে আবার কোনো কোনো মহল জায়েজ করার চেষ্টা করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের আবেদন, নিবেদন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার পরও মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। বরং কোনো কোনো মহল এ মব সন্ত্রাসকে উসকে দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছেন। আমরা যদি এ ধরনের মব সন্ত্রাস বন্ধ না করতে পারি, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার এ উন্মত্ততা যদি থামাতে না পারি, তাহলে কখনই আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত বাংলাদেশ পাব না।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, জুলাই বিপ্লবে এ দেশের নারীদের অংশগ্রহণ ছিল ব্যাপক বিস্তৃত। আমাদের নারীরা তাদের ঘর ছেড়ে বেরিয়েছিল স্বৈরাচারের পতনের জন্য। ছাত্র-তরুণদের আন্দোলনের সঙ্গে যখন গৃহবধূ নারী, শিশুকে কোলে নিয়ে আসা মা কিংবা নানা পেশার কর্মজীবী নারীরা যখন যুক্ত হয়েছিল, তখন এ আন্দোলন সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল। সবার আশা ছিল এ আন্দোলনের সর্বজনীনতাই প্রতিফলিত হবে নতুন বাংলাদেশে। বাংলাদেশে নারীরা তাদের অধিকার পাবে, মর্যাদাপূর্ণ জীবন পাবে, নারীদের কেউ হেয় প্রতিপন্ন করবে না। নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হবে। শুধু নারী নয়, সব মানুষকে সম্মান এবং মর্যাদা দেওয়া হবে। কিন্তু গত ১১ মাসে নারীদের জন্য অনিরাপদ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বিভিন্ন স্থানে নারীদের হয়রানি করা হচ্ছে, নারীদের অপদস্তের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। পোশাকের কারণে নারীকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। নারীকে হতে হচ্ছে অপমানিত, লাঞ্ছিত। বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার বিপরীতে সরকারের যা করণীয় ছিল, সরকার দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা করতে পারেনি। এ সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না এটি একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার। তার বিভিন্ন রকম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর এ সীমাবদ্ধতা ছাপিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার কিছুতেই যেন সব মানুষের জন্য বাসযোগ্য বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে হাঁটতে পারছে না।

নারীরাই শুধু অনিরাপদ নয়, এ দেশের অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ হলো আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ। নারীদের চেয়েও অসহায় এখন ব্যবসায়ী সমাজ। বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য রীতিমতো স্থবির। শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে চুপচাপ বসে আছেন। আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন শিল্প, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটপাট হয়, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এগুলোর একটারও বিচার হয়নি। এরপর শুরু হয় মামলাবাণিজ্য। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়। ভৌতিক হত্যা মামলার আসামি বহু ব্যবসায়ী। এ ধরনের মামলা ব্যবসায়ীদের কেবল বিব্রতই করেনি, ভীতি ও আতঙ্কিতও করেছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, তার সঙ্গে হত্যা মামলার ঘটনা যুক্ত হয়ে ব্যবসায়ীরা এক রকম বন্দি। এক এগারোর কায়দায় ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে তলব, বিভিন্ন রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ব্যবসায়ীদের হাত-পা বেঁধে ফেলা হচ্ছে। ফলে এ বাংলাদেশ এখন আর ব্যবসায়ীদের নয়।

সরকার যেন গায়ে পড়ে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হচ্ছে। যেটি সরকারের কাজ নয়। যেমন- সচিবালয়ের কথাই ধরা যাক না কেন। সরকারি চাকরিবিধির সংশোধন হবে কি হবে না, সেটি অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হতে পারে না। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার সে রকম একটি কাজই করে বসল। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এ ধরনের কাজের এখতিয়ার কে দিয়েছিল?

এনবিআর নিয়ে অচলাবস্থা চলছে দিনের পর দিন। ফলে অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়েছে। সারা দেশে রাজস্ব আদায় বন্ধ হয়ে আছে। বিভিন্ন দাবি-দাওয়ায় রাজপথে প্রতিনিয়ত আন্দোলনের ফলে জনভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছে গেছে। মানুষ তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছে না। মানুষকে জিম্মি করা হচ্ছে দাবি আদায়ের কৌশল হিসেবে। সাধারণ মানুষ বিরক্ত। তারা মনে করছে যে, এ বাংলাদেশ কি তাদের? আমরা বৈষম্য দূর করতে গিয়ে এক নতুন ধরনের বৈষম্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছি। আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে যেন এক মবতন্ত্রের দিকে ধাবিত হচ্ছি। এরকম অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। কিন্তু তা নিয়েও দেখা যাচ্ছে নতুন সংশয়, লুকোচুরি গল্প। নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের আলো-আঁধারি খেলা চলছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর পুরো জাতি আশায় বুক বেঁধেছিল। তারা আশা করেছিল যে, এ অচল অবস্থার অবসান ঘটবে। খুব শিগগিরই নির্বাচনের পর আমরা একটি নতুন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের যাত্রা শুরু করব। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার ওই বৈঠক এবং যৌথ বিবৃতির পর এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়নের কোনো পদক্ষেপই আমরা দেখছি না।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ডেকে নিয়েছিলেন যমুনায়। আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম। কিন্তু সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে পুরো জাতি অন্ধকারে। এনিয়ে লুকোচুরি করার কী আছে? নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই বৈঠকের কথা কিছু বলেনি। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বলা হয়েছে যে, এটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণায় এত অনাগ্রহ কেন?

সংস্কার নিয়ে যেন রীতিমতো খেলা চলছে। কবি শামসুর রাহমানের কবিতার আদলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে সংস্কার।’ তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের আলোচনার চেয়ে খাওয়া-দাওয়া বেশি হচ্ছে।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন স্পষ্টতই সময়ক্ষেপণে ব্যস্ত। কিন্তু কেন? জোর করে কিছু বিষয় চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কারও কারও মধ্যে। এ খেলা বন্ধ হওয়া উচিত। প্রধান উপদেষ্টার এখন একটাই কাজ, তা হলো দ্রুত দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া। নির্বাচন যত পেছাবে ততই মবসন্ত্রাস বাড়তে থাকবে। নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়বে। বাড়বে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা। অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়বে। এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, এ সরকারের পক্ষে এসব সমস্যার সমাধান করা অসম্ভব ব্যাপার। বরং দ্রুত যদি সরকার একটি নির্বাচনের উদ্যোগ নেয়, তাহলে দেশ রক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানারকম টালবাহানা চলছে। কেউ কেউ আনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলছেন। কেউ স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে করার কথা বলছেন, কেউ গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছেন, কেউ গণভোটের কথা বলছেন। সবকিছু মিলিয়ে যেন ইচ্ছা করেই একটা তালগোল পাকানো হচ্ছে। এ সরকার যেন একটা তামাশার নাটক চুপচাপ বসে বসে উপভোগ করছে। কিন্তু এ তামাশার নাটক সরকারকেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে। যে বিপুল জনসমর্থন এবং ম্যান্ডেট নিয়ে এ সরকার এসেছিল, সেই জনসমর্থন এখন আর নেই। মানুষ আর সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের আয়-উপার্জন নেই। অথচ জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। শুধু রেমিট্যান্সের টাকা নিয়ে খুশিতে আটখানা হলে চলবে না। সংকট উত্তরণের একটাই উপায়, তা হলো নির্বাচন। সেই নির্বাচন নিয়ে সরকার যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়, তাহলে এ সরকারের কোনো কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। রাজনৈতিক দলগুলো এখন পর্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে এ সরকারকে সমর্থন করে যাচ্ছে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো যদি সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকার শূন্যের ওপর দাঁড়িয়ে থাকবে। দেশে দেখা দেবে এক অরাজকতা এবং শূন্যতা। সেরকম অবস্থা কারও কাম্য নয়। আমরা কিছু মানুষের দেশ চাই না। আমরা সবার জন্য বাংলাদেশ চাই। সবার বাংলাদেশ করার জন্য সবার মতামত দরকার। সবার মতামতের জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে থাকছে না দলীয় প্রতীক
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
কোটা ইস্যুতে উত্তপ্ত রাবি
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
ফেব্রুয়ারিতেই বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
চীনের বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
সর্বশেষ খবর
জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন
জেলেনস্কির সাথে বৈঠককে গুরুত্ব দিচ্ছে না ক্রেমলিন

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন
সিলেটে টাইগারদের অনুশীলন

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’
‘যশোরের সংসদীয় আসনের সীমানা পুনর্বিন্যাসের চেষ্টা ষড়যন্ত্রের অংশ’

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের
কেকেআরের পরবর্তী প্রধান কোচ হওয়ার ইঙ্গিত নায়ারের

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'
'পাকিস্তানের বিপক্ষে ভারত না খেললেও ক্রিকেট থেমে থাকবে না'

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন
গাজা দখলের পরিকল্পনা ইসরায়েলের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর অনুমোদন

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
জামায়াতের ৭ নেতাকর্মী হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’
‘হাতি সংরক্ষণে আবাসস্থল রক্ষা, করিডোর মুক্তকরণ ও সচেতনতা জরুরি’

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ
পুলিশ কর্মকর্তা সাজ্জাদের জামিন স্থগিত, আত্মসমর্পণের নির্দেশ

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম
নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত জামায়াতে ইসলামী: আবদুল হালিম

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি
নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের ওপারে ফের গোলাগুলি

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ
ইব্রাহিমোভিচের জার্সি পেয়ে উচ্ছ্বসিত বুমরাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’
‘একটা দল ৩০০ আসনে নমিনেশন দিয়ে, এখন পিআরের কথা বলে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১
কেন্দুয়ায় সিএনজি চালকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ
আবারও বর্ষসেরা হয়ে ইতিহাস গড়লেন সালাহ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্তে বিজিবির ভারতীয় ওষুধ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ
গৌরীপুরে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি
কাপ্তাই হ্রদে পানি বিপদসীমার কাছাকাছি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত
বাড্ডায় সড়ক দুর্ঘটনায় গাড়িচালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক
তালাকের জেরে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা, স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
মেহেরপুরে সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক
নতুন মামলায় গ্রেপ্তার আতিকুল-পলক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক
কুমিল্লায় পাসপোর্টসহ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা
শরীরচর্চার অভ্যাসে বাড়ে মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন
ফোন হ্যাং করছে বারবার, যেভাবে সমাধান করবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
দৌলতখানে স্বেচ্ছাসেবক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল
জুলাই আন্দোলনে আহত তন্বীর সম্মানে যে পদ খালি রাখলো ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক
জনশুনানিতে দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী রেখা গুপ্তকে চড়, যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ
ডাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেল : ভিপি আবিদুল, জিএস হামিম-এজিএস মায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির
ইরান থেকে বিতাড়িত হয়ে ফিরছিলেন, পথে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ৭১ আফগানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে অসুস্থ ফখরুল, ভর্তি হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু
২০৩৩ সালের মধ্যে ভোলা ও চাঁদপুরকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্ত করবে ৩৩ হাজার কোটি টাকার সেতু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!
ইউক্রেন যুদ্ধ থামিয়ে স্বর্গে যেতে চান ডোনাল্ড ট্রাম্প!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!
শিক্ষককে ছুরি মেরে টিসি দেওয়ার প্রতিশোধ নিল ছাত্রী!

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা
আজ পবিত্র আখেরি চাহার শোম্বা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান
ক্ষমতায় গেলে পাঁচ বছরে অন্তত ২৫ কোটি গাছ লাগানোর পরিকল্পনা: তারেক রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল
পিআর পদ্ধতিতে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী
পিপিপির সিইও হলেন আশিক চৌধুরী

নগর জীবন

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন