শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৫, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

এই দেশটা কি সবার?

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই দেশটা কি সবার?

কুমিল্লার মুরাদনগরে যে নারকীয় বীভৎস ঘটনা ঘটেছে তা গোটা জাতিকে স্তব্ধ করেছে। কুমিল্লার এ ঘটনাটি আমাদের সবার সামনে নতুন একটি প্রশ্ন এনেছে, তা হলো এ দেশ কি আমাদের সবার? দুর্ভাগ্যজনক হলো এ ঘটনার পর অভিযুক্তদের রাজনৈতিক পরিচয় খোঁজা হচ্ছে। কিন্তু আমি মনে করি, এদের পরিচয় একটাই তা হলো এরা দুর্বৃত্ত। সমাজের জন্য বিপজ্জনক।

আমরা নতুন বাংলাদেশ কেমন চেয়েছিলাম? জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে স্বৈরাচারের পতনের পর আমরা বৈষম্যমুক্ত সমঅধিকারের একটি বাংলাদেশ চেয়েছিলাম। কিন্তু সেই বাংলাদেশ কি আমরা পেয়েছি? ১১ মাস পেছনে ফিরে যদি আমরা তাকাই তাহলে আমাদের বুকভর্তি হতাশা, বেদনা এবং আশাহতের দীর্ঘশ্বাস ছাড়া আর কিছুই পাওয়া যাবে না। মুরাদনগরের ঘটনা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়, বরং সারা দেশে গত ১১ মাসে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যে ভয়াবহ অবনতি, কিছু মানুষের মধ্যে যে মবসন্ত্রাসের উন্মত্ততা তারই একটি বহিঃপ্রকাশ মাত্র। সেখান থেকে আমাদের মুক্তির পথ কী? এর আগে শিশু    আছিয়ার ঘটনা সারা দেশকে স্তম্ভিত করেছিল। আছিয়ার ঘটনার পর সরকার দ্রুত সে ঘটনার তদন্ত করে। বিচার সম্পন্ন করে। কিন্তু একটি দেশে যদি আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক না থাকে, দেশ যদি নীতি এবং কাঠামোর ওপর না পরিচালিত হয়, আইনের শাসন যদি সঠিকভাবে বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে একটি বিচার এ ধরনের জঘন্য ঘটনা বন্ধ করতে পারে না। গত ১১ মাসে এটি প্রমাণিত সত্য। প্রতিনিয়ত বিভিন্ন স্থানে মব সন্ত্রাসের ঘটনা ঘটছে। এ মব সন্ত্রাসকে আবার কোনো কোনো মহল জায়েজ করার চেষ্টা করছে। আমরা লক্ষ্য করছি যে, সরকারের আবেদন, নিবেদন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার পরও মব সন্ত্রাস বন্ধ হচ্ছে না। বরং কোনো কোনো মহল এ মব সন্ত্রাসকে উসকে দিয়ে দায়িত্বহীনতার পরিচয় দিচ্ছেন। আমরা যদি এ ধরনের মব সন্ত্রাস বন্ধ না করতে পারি, আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার এ উন্মত্ততা যদি থামাতে না পারি, তাহলে কখনই আমরা আমাদের কাক্সিক্ষত বাংলাদেশ পাব না।

এ কথা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই, জুলাই বিপ্লবে এ দেশের নারীদের অংশগ্রহণ ছিল ব্যাপক বিস্তৃত। আমাদের নারীরা তাদের ঘর ছেড়ে বেরিয়েছিল স্বৈরাচারের পতনের জন্য। ছাত্র-তরুণদের আন্দোলনের সঙ্গে যখন গৃহবধূ নারী, শিশুকে কোলে নিয়ে আসা মা কিংবা নানা পেশার কর্মজীবী নারীরা যখন যুক্ত হয়েছিল, তখন এ আন্দোলন সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল। সবার আশা ছিল এ আন্দোলনের সর্বজনীনতাই প্রতিফলিত হবে নতুন বাংলাদেশে। বাংলাদেশে নারীরা তাদের অধিকার পাবে, মর্যাদাপূর্ণ জীবন পাবে, নারীদের কেউ হেয় প্রতিপন্ন করবে না। নারীর প্রতি সহিংসতা বন্ধ হবে। শুধু নারী নয়, সব মানুষকে সম্মান এবং মর্যাদা দেওয়া হবে। কিন্তু গত ১১ মাসে নারীদের জন্য অনিরাপদ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। বিভিন্ন স্থানে নারীদের হয়রানি করা হচ্ছে, নারীদের অপদস্তের ঘটনা ঘটছে প্রতিনিয়ত। পোশাকের কারণে নারীকে বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে। নারীকে হতে হচ্ছে অপমানিত, লাঞ্ছিত। বিভিন্ন স্থানে এ ধরনের ঘটনা ঘটেছে। এসব ঘটনার বিপরীতে সরকারের যা করণীয় ছিল, সরকার দুর্ভাগ্যজনকভাবে তা করতে পারেনি। এ সরকারের আন্তরিকতার কোনো অভাব নেই। কিন্তু ভুলে গেলে চলবে না এটি একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার। তার বিভিন্ন রকম সীমাবদ্ধতা রয়েছে। আর এ সীমাবদ্ধতা ছাপিয়ে অন্তর্র্বর্তী সরকার কিছুতেই যেন সব মানুষের জন্য বাসযোগ্য বাংলাদেশ বিনির্মাণের পথে হাঁটতে পারছে না।

নারীরাই শুধু অনিরাপদ নয়, এ দেশের অর্থনীতির অন্যতম স্তম্ভ হলো আমাদের ব্যবসায়ী সমাজ। নারীদের চেয়েও অসহায় এখন ব্যবসায়ী সমাজ। বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য রীতিমতো স্থবির। শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীরা হাত-পা গুটিয়ে চুপচাপ বসে আছেন। আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন শিল্প, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলার ঘটনা ঘটে। এসব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে লুটপাট হয়, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে। এগুলোর একটারও বিচার হয়নি। এরপর শুরু হয় মামলাবাণিজ্য। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে একের পর এক মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করা হয়। ভৌতিক হত্যা মামলার আসামি বহু ব্যবসায়ী। এ ধরনের মামলা ব্যবসায়ীদের কেবল বিব্রতই করেনি, ভীতি ও আতঙ্কিতও করেছে। বিভিন্ন ব্যবসায়ীর ওপর হামলা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হামলা, তার সঙ্গে হত্যা মামলার ঘটনা যুক্ত হয়ে ব্যবসায়ীরা এক রকম বন্দি। এক এগারোর কায়দায় ব্যবসায়ীদের নানা রকমভাবে হয়রানি করা হচ্ছে। ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ, দুদকে তলব, বিভিন্ন রকম প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে ব্যবসায়ীদের হাত-পা বেঁধে ফেলা হচ্ছে। ফলে এ বাংলাদেশ এখন আর ব্যবসায়ীদের নয়।

সরকার যেন গায়ে পড়ে বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তাদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হচ্ছে। যেটি সরকারের কাজ নয়। যেমন- সচিবালয়ের কথাই ধরা যাক না কেন। সরকারি চাকরিবিধির সংশোধন হবে কি হবে না, সেটি অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব হতে পারে না। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার সে রকম একটি কাজই করে বসল। অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এ ধরনের কাজের এখতিয়ার কে দিয়েছিল?

এনবিআর নিয়ে অচলাবস্থা চলছে দিনের পর দিন। ফলে অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়েছে। সারা দেশে রাজস্ব আদায় বন্ধ হয়ে আছে। বিভিন্ন দাবি-দাওয়ায় রাজপথে প্রতিনিয়ত আন্দোলনের ফলে জনভোগান্তি চরম সীমায় পৌঁছে গেছে। মানুষ তার স্বাভাবিক কাজকর্ম করতে পারছে না। মানুষকে জিম্মি করা হচ্ছে দাবি আদায়ের কৌশল হিসেবে। সাধারণ মানুষ বিরক্ত। তারা মনে করছে যে, এ বাংলাদেশ কি তাদের? আমরা বৈষম্য দূর করতে গিয়ে এক নতুন ধরনের বৈষম্যের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছি। আমরা নতুন বাংলাদেশ গড়তে গিয়ে যেন এক মবতন্ত্রের দিকে ধাবিত হচ্ছি। এরকম অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য দ্রুত জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা প্রয়োজন। কিন্তু তা নিয়েও দেখা যাচ্ছে নতুন সংশয়, লুকোচুরি গল্প। নির্বাচন নিয়ে এক ধরনের আলো-আঁধারি খেলা চলছে। লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সঙ্গে বৈঠকের পর পুরো জাতি আশায় বুক বেঁধেছিল। তারা আশা করেছিল যে, এ অচল অবস্থার অবসান ঘটবে। খুব শিগগিরই নির্বাচনের পর আমরা একটি নতুন গণতান্ত্রিক বন্দোবস্তের যাত্রা শুরু করব। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার ওই বৈঠক এবং যৌথ বিবৃতির পর এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়নের কোনো পদক্ষেপই আমরা দেখছি না।

সম্প্রতি প্রধান উপদেষ্টা প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে ডেকে নিয়েছিলেন যমুনায়। আমরা আশায় বুক বেঁধেছিলাম। কিন্তু সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে সম্পর্কে পুরো জাতি অন্ধকারে। এনিয়ে লুকোচুরি করার কী আছে? নির্বাচন কমিশন আনুষ্ঠানিকভাবে ওই বৈঠকের কথা কিছু বলেনি। প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর থেকে বলা হয়েছে যে, এটি সৌজন্য সাক্ষাৎ। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ ঘোষণায় এত অনাগ্রহ কেন?

সংস্কার নিয়ে যেন রীতিমতো খেলা চলছে। কবি শামসুর রাহমানের কবিতার আদলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলছেন, ‘তোমাকে পাওয়ার জন্য হে সংস্কার।’ তিনি বলেছেন, ‘সংস্কারের আলোচনার চেয়ে খাওয়া-দাওয়া বেশি হচ্ছে।’ জাতীয় ঐকমত্য কমিশন স্পষ্টতই সময়ক্ষেপণে ব্যস্ত। কিন্তু কেন? জোর করে কিছু বিষয় চাপিয়ে দেওয়ার প্রবণতা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কারও কারও মধ্যে। এ খেলা বন্ধ হওয়া উচিত। প্রধান উপদেষ্টার এখন একটাই কাজ, তা হলো দ্রুত দেশকে নির্বাচনের দিকে নিয়ে যাওয়া। নির্বাচন যত পেছাবে ততই মবসন্ত্রাস বাড়তে থাকবে। নারীর প্রতি সহিংসতা বাড়বে। বাড়বে দেশজুড়ে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা। অর্থনীতি মুখথুবড়ে পড়বে। এটি প্রমাণিত হয়েছে যে, এ সরকারের পক্ষে এসব সমস্যার সমাধান করা অসম্ভব ব্যাপার। বরং দ্রুত যদি সরকার একটি নির্বাচনের উদ্যোগ নেয়, তাহলে দেশ রক্ষা পেতে পারে। কিন্তু নির্বাচন নিয়ে নানারকম টালবাহানা চলছে। কেউ কেউ আনুপাতিক নির্বাচনের কথা বলছেন। কেউ স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে করার কথা বলছেন, কেউ গণপরিষদ নির্বাচনের কথা বলছেন, কেউ গণভোটের কথা বলছেন। সবকিছু মিলিয়ে যেন ইচ্ছা করেই একটা তালগোল পাকানো হচ্ছে। এ সরকার যেন একটা তামাশার নাটক চুপচাপ বসে বসে উপভোগ করছে। কিন্তু এ তামাশার নাটক সরকারকেই ক্ষতিগ্রস্ত করবে। যে বিপুল জনসমর্থন এবং ম্যান্ডেট নিয়ে এ সরকার এসেছিল, সেই জনসমর্থন এখন আর নেই। মানুষ আর সরকারের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না। জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। মানুষের আয়-উপার্জন নেই। অথচ জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে। শুধু রেমিট্যান্সের টাকা নিয়ে খুশিতে আটখানা হলে চলবে না। সংকট উত্তরণের একটাই উপায়, তা হলো নির্বাচন। সেই নির্বাচন নিয়ে সরকার যদি বিশ্বাসযোগ্যতা হারায়, তাহলে এ সরকারের কোনো কিছু অবশিষ্ট থাকবে না। রাজনৈতিক দলগুলো এখন পর্যন্ত ধৈর্যের পরিচয় দিয়ে এ সরকারকে সমর্থন করে যাচ্ছে। কিন্তু রাজনৈতিক দলগুলো যদি সমর্থন প্রত্যাহার করে নেয়, তাহলে এ সরকার শূন্যের ওপর দাঁড়িয়ে থাকবে। দেশে দেখা দেবে এক অরাজকতা এবং শূন্যতা। সেরকম অবস্থা কারও কাম্য নয়। আমরা কিছু মানুষের দেশ চাই না। আমরা সবার জন্য বাংলাদেশ চাই। সবার বাংলাদেশ করার জন্য সবার মতামত দরকার। সবার মতামতের জন্য প্রয়োজন একটি অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
বিচারকদের শৃঙ্খলা বিধিমালা গ্রহণের সেই আদেশ স্থগিত
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
মামলা বাণিজ্য বন্ধে পরিবর্তন ফৌজদারি কার্যবিধিতে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
বিএনপির ভাবমূর্তি বিনষ্টের চেষ্টা করা হচ্ছে
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ইতিহাসে মহারাজের অনন্য রেকর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক
জর্ডান ও যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম
থমকে গেছে ঋণসহায়তা কমিটির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি
মেসি-সুয়ারেজদের উড়িয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু
ফেব্রুয়ারিতেই সংসদ নির্বাচন হবে : আমীর খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে খিলক্ষেতে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে আকস্মিক বন্যায় ৪৫ জনের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস
বুলাওয়ায়োতে দুর্দান্ত সেঞ্চুরি, ইতিহাসে উইলিয়ামস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর
ভারি বৃষ্টিপাতের বার্তা দিলো আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার
৪৮ ঘণ্টা শাটডাউনের পর এনবিআরের আন্দোলন প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ
'ক্যাটরিনা কখনও আলোচনা করে না', ভিকির কণ্ঠে আক্ষেপ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা
সবার অধিকার রক্ষায় কাজ করবে বিএনপি : তাহসিনা রুশদীর লুনা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহারে মাউশির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নারীকে ধর্ষণ-ভিডিও ধারণ, প্রধান আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত দিলেন ট্রাম্পের ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের
জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার প্রধানকে আর ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম আবার কমলো
স্বর্ণের দাম আবার কমলো

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের পাতায় ইরান
ইতিহাসের পাতায় ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ
ডেঙ্গু কেড়ে নিল নববধূর প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি
বগুড়া প্রেস ক্লাবের কমিটি

দেশগ্রাম

চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
চার প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা

দেশগ্রাম

কৃষকরা পেলেন বীজ-সার
কৃষকরা পেলেন বীজ-সার

দেশগ্রাম