শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:১২, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, নয়নাভিরাম পাহাড়-সাগর মিলন, অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য—সবই আছে কক্সবাজারে। নেই শুধু বিদেশি পর্যটকের আনাগোনা। হাতে গোনা যে কজন বিদেশি পর্যটক আছেন, তাঁদের বেশির ভাগই উন্নয়ন সংস্থার কর্মী বা প্রবাসী বন্ধুদের অতিথি। বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে কক্সবাজারকে ‘একক গন্তব্য’ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে চালু হচ্ছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, এসবের অনেকটাই অনুপস্থিত।
হাতে গোনা দু-একজন পর্যটকের একজন কলম্বিয়া থেকে আসা এলিনা কক্সবাজারে কাটিয়েছেন তিন দিন। তিনি বলেন, ‘সমুদ্র সুন্দর, কিন্তু সৈকত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না। হোটেলের খরচ ইউরোপের মতো, কিন্তু মান অনেক কম।


বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদ্যোবিদায়ি চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া বলেন, ‘জুলাই মাসের শেষের দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এটা দেশের পর্যটনের মেইন স্পট, আশা করছি অনেক এয়ারক্রাফট এখানে আসবে। পর্যটকরা এসে এখানে সরাসরি নামবেন।’

কারা আসবেন? : খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নেপাল, ভুটান, উজবেকিস্তান, ভারতের সেভেন সিস্টার ও চীনের ইউনান প্রদেশের মতো ভূমিবেষ্টিত দেশগুলোর জন্য কক্সবাজার সবচেয়ে কাছের সমুদ্র গন্তব্য, যার পর্যটন সম্ভাবনা অপার। কিন্তু এই বিমানবন্দর যেসব বিদেশি পর্যটককে আকর্ষণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে, তাঁদের জন্য কক্সবাজার কতটা প্রস্তুত?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকরা ঢেউ গুনতে আসবেন না। দু-এক দিন পরই তাঁরা কাঙ্ক্ষিত সুবিধা না পেলে ধৈর্য হারাবেন। তাঁদের জন্য এখানে নেই কোনো নাইট লাইফ। আশপাশে কিছু জাদুঘর, শপিং মল, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, ক্যাসিনোর মতো সুবিধা দরকার। পাহাড়ে যেসব সৌন্দর্য-ঐতিহ্য আছে, সেগুলো দেখানোর জন্য ভালো যানবাহন, ট্যুর গাইডসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা নেই। এগুলো না থাকলে ফ্লাইট চালু হলেও পর্যটক আসবেন না।’

‘একক গন্তব্য’ হতে যেসব বাধা : একক পর্যটন গন্তব্য এমনভাবে গড়ে তোলা হয়, যাতে পর্যটকরা সেখান থেকেই ভ্রমণ, কেনাকাটা থেকে শুরু করে সবকিছু সেরে নিতে পারেন। বালিসহ বিশ্বের নামকরা বিচগুলোর মতো কক্সবাজারকে ‘একক গন্তব্য’ হিসেবে গড়ে তুলতে কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু সুবিধার অভাব রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হলো পর্যটকদের জন্য আন্তর্জাতিক মানের আবাসন, তাঁদের উপযোগী খাবার, উন্নত যাতায়াতব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা, বিদেশি ভাষা জানা ট্যুর গাইড, নিরাপত্তা, বিনোদন, মানি এক্সচেঞ্জ, শপিং মল, পার্ক, আধুনিক টয়লেট, স্যানিটেশন ব্যবস্থা, তথ্যকেন্দ্র, লকার সুবিধা, বসার স্থান, প্রদর্শনী এবং উন্মুক্ত মঞ্চের অভাব। এ ছাড়া বিচকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, থিম পার্ক, নাইট ক্লাব, ক্যাসিনো, সমুদ্রসৈকত ক্রুজ, প্রমোদতরি, বিশেষায়িত শপিং মল, এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন, বিদেশিদের জন্য আলাদা জোনের অভাব রয়েছে।

যেসব সমস্যা ও সম্ভাবনা দেখছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা : পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, একটা সুন্দর সৈকতই যথেষ্ট নয়, বিদেশি পর্যটকের কাছে বিশ্বমানের ‘অভিজ্ঞতা’ চাই। এখনই উদ্যোগ না নিলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হোটেল বা সমুদ্র—সবই হয়ে যাবে অলস সম্পদ।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি রাফিউজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে নেপাল, ভুটান, উজবেকিস্তান ও চীনের ইউনান প্রদেশের মতো স্থলবেষ্টিত দেশগুলোর পর্যটকদের আকর্ষণ করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ এটি তাঁদের সবচেয়ে কাছের সমুদ্র উপকূল। কক্সবাজারের সঙ্গে কাঠমাণ্ডু, থিম্পু ও খুনমিংয়ের সরাসরি সপ্তাহান্তের বিমান চলাচল পর্যটকদের আগমনকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের সেবা প্রদানের জন্য শহরে এখনো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও বিনোদনের অভাব রয়েছে।’

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নেপাল, ভুটান, খুনমিং, ভারতের সেভেন সিস্টারের মতো দেশগুলো থেকে পর্যটক আগমনের সুযোগ করে দেবে। কক্সবাজারে যেসব আকর্ষণ রয়েছে তা এখনো কাঁচামাল হিসেবে রয়েছে, সেগুলোকে পর্যটনপণ্য হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’

ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্কের (বাংলাদেশ অংশ) সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ গোলাম কাদের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পর্যটন গন্তব্যে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করার জন্য যে প্রস্তুতি থাকা দরকার সেটি সরকারের নেই। টার্গেট মার্কেট কোনগুলো, কারা আসবে, তাদের জন্য কী কী সুবিধা থাকবে—এসবের কোনো বন্দোবস্ত হয়নি।’

ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিজিএবি) সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ থেকে পর্যটকদের আনতে হলে শুধু বিমানবন্দর সাজালে হবে না, কক্সবাজারকে সাজাতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। যেসব দেশ থেকে আমরা পর্যটক আনতে চাই সেখানে আমাদের রোড শো, প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের মধ্যে ঘাটতি আছে। বিদেশি ভাষা জানা গাইডেরও অনেক সংকট রয়েছে।’

পর্যটননীতিতে সমন্বয়ের অভাব : কক্সবাজারে পর্যটন নিয়ে নানা প্রকল্প চললেও সেগুলোর বাস্তবায়নে রয়েছে দীর্ঘসূত্রতা ও আন্তঃপ্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয়ের অভাব। পর্যটন করপোরেশন, পর্যটন বোর্ড, জেলা প্রশাসন, উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—সবাই নিজস্ব গতিতে চলে, অথচ একীভূত পরিকল্পনা নেই।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের অভাব : কক্সবাজারে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন হোটেল ও মোটেল থাকলেও পর্যটকদের বিনোদনের জন্য ভিন্ন মাত্রা যোগ করতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের অভাব রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন কোনো প্রকল্প চালু করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে ১৬টি ছাড়পত্র নিতে হয়। এ জন্য শেষ পর্যন্ত প্রজেক্ট চালু করা হয় না।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নিজাম উদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এক্সক্লুসিভ সি-বিচ করার জন্য মেরিন ড্রাইভের লাল কাঁকড়া বিচ এলাকাটি একটি চমৎকার স্থান। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তা করা দরকার, তাহলে বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি জানান, বিদেশি পর্যটকদের সুবিধার্থে এরই মধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফে ‘ভ্রমণিকা’ নামের একটি অ্যাপস করা হয়েছে। ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স প্ল্যানার’-এর ওপর কাজ চলছে।

কক্সবাজার সাগরপারের পাঁচতারা মানের হোটেল সি-গালের প্রধান নির্বাহী (সিইও) রুমী সিদ্দিকী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘হোটেলটিতে লাইসেন্সকৃত বার, সুইমিংপুল, সি-বিচে বসার ব্যবস্থা, পাঁচটি রেস্টুুরেন্ট, জিমনেসিয়াম, কনফারেন্স হলসহ আন্তর্জাতিক মানের যাবতীয় সুযোগ রয়েছে। কক্সবাজারে এ রকম মানের পাঁচটি তারকা হোটেল রয়েছে, যার সব কটিতেই রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা।’

কক্সবাজারের হোটেল মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, কক্সবাজারে পাঁচ শতাধিক আবাসিক হোটেল রয়েছে। এক রাতে এসবের ধারণক্ষমতা রয়েছে ৮৫ হাজার পর্যটকের।

কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক গন্তব্য বানাতে ‘বালি মডেল’ : একটি ছোট দ্বীপ, সীমিত সৈকত, কিন্তু সারা বছর বিশ্বের লাখো পর্যটক ভিড় জমায় ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কক্সবাজারকে ‘সিঙ্গল ডেস্টিনেশন’ ভাবার ক্ষেত্রে ‘বালি মডেল’ অনুসরণের কথা বলছেন। জানতে চাইলে ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পর্যটন খাতে যেসব দেশ উন্নতি করেছে, সেসব দেশে সরকারপ্রধান নিজেই যুক্ত। কিন্তু আমদের দেশে যে মন্ত্রী/উপদেষ্টাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাঁরা এই খাতটির উন্নয়ন কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কে জানেন না। কক্সবাজারসহ প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে নির্দিষ্ট এলাকায় বিদেশিদের জন্য ক্যাসিনো, ম্যাসাজ, স্পার মতো সেবাগুলোকে লাইসেন্সিংয়ের আওতায় আনা, বৈধভাবে নাইট ক্লাব, বার চালুর দাবি জানিয়ে আসছি।’

সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও আবু তাহের মো. জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে অভ্যন্তরীণ পর্যটক অনেক যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশি পর্যটক কম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে চীনা পর্যটক আরো আসতে পারে। অনেকগুলো চীনা গ্রুপের সঙ্গে আমাদের কথা হচ্ছে, তারা খুনমিং-কক্সবাজার সরাসরি ফ্লাইট চায়। এ ছাড়া নেপাল-ভুটানের সঙ্গে আমাদের ট্যুর অপারেটররা যৌথ পর্যটন প্যাকেজ নিয়ে কাজ করছে। আমরা আশাবাদী, আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হলে আমরা আরো বেশি বিদেশি পর্যটক পাব।’


সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল


 

এই বিভাগের আরও খবর
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
গোবিন্দগঞ্জে জামায়াত নেতা হত্যার রহস্য উদঘাটন
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
শ্রীপুরে অভিভাবক সমাবেশ
২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক
২৩ বছর কারাভোগ করা দুলালের পাশে জেলা প্রশাসক
নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
নবীনগরে নববধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
বগুড়ায় নানা আয়োজনে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহের উদ্বোধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ফুটপাত ও সড়ক দখলমুক্ত করতে অভিযান
বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
বগুড়ায় ডেইরি ফার্মে ডাকাতি, গ্রেফতার ৫
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সাথে বৈঠক, হোয়াইট হাউসে জেলেনস্কি

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম
প্রাগৈতিহাসিক মহাসাগরের জীবনের রহস্য জানাবে এই তিমির জীবাশ্ম

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!
গাজাকে অনাহারে রেখে দক্ষিণ সুদানে ত্রাণ পাঠাচ্ছে ইসরায়েল!

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?
ইতিহাসের সবচেয়ে ব্যয়বহুল বিয়ের আয়োজন করছেন রোনালদো-জর্জিনা?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ
গাইবান্ধায় স্কুল চলাকালীন সহকারী শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করেছে ববি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ
হাসিনার বিরুদ্ধে মামলায় ট্রাইব্যুনালে ১২ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়
এক দিন বাড়ল ডাকসু নির্বাচনের মনোনয়ন পত্র বিতরণ ও গ্রহণের সময়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল
কোনাতের জন্য রিয়ালের কাছে ৩৫ মিলিয়ন ইউরো চায় লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ওয়াকিটকির বার্তা ফাঁসের ঘটনায় পুলিশ কনস্টেবল গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক
সূর্যবংশীকে এশিয়া কাপে চান ভারতের সাবেক অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে
বাজার বহুমুখী করতে নভেম্বরে আন্তর্জাতিক সোর্সিং মেলা করা হবে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস
সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে সম্মত  হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান
২০২৪ সালের শ্রেষ্ঠ বিমানসেনা ও এমওডিসিদের সম্মাননা প্রদান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল
ডাকসু নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি হয়নি : ছাত্রদল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার
এবার ধানক্ষেত থেকে সাদা পাথর উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ
জুরাইনে ফুটপাতে পড়েছিল দুই লাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা
রংপুরে ‘বন্ধু নির্বাচন ও না’ বলতে শেখা বিষয়ক আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
আশুগঞ্জে ৫ বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার  ১১৯১৯ জন
জাকসু নির্বাচন ঘিরে সরগরম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ভোটার ১১৯১৯ জন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
নারায়ণগঞ্জে প্রতিবন্ধী কিশোরীকে গণধর্ষণের অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১
মিয়ানমারে পাচারকালে ৫০০ বস্তা আলুসহ আটক ১১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুতের তারে কাপড় শুকাতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র
সন্ধ্যার আগে আগ্রাবাদে হকার বসতে দেওয়া হবে না: চসিক মেয়র

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
সম্পর্ক জোরদারে ভারতে চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার
নারায়ণগঞ্জে পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণ গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা
বরিশালে স্বাস্থ্যখাত সংস্কার আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী
বেরোবিতে আমরণ অনশনে অসুস্থ পাঁচ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!
যে কারণে আলাস্কা থেকে রাশিয়ায় নেওয়া হলো পুতিনের ‘মল’!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম
সিলেটের নতুন ডিসি আলোচিত ম্যাজিস্ট্রেট সারোয়ার আলম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট
২৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পে ধরা পড়ছে ভয়াবহ লুটপাট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ
থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, যে পদ্ধতিতে হবে শিক্ষক নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সাবেক ডিবিপ্রধান হারুনসহ পুলিশের ১৮ কর্মকর্তা বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?
‘ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না’ বলার দুঃসাহস কে দিয়েছেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীকে?

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার
সাবেক এমপি অপু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে যেসব বিষয়ে ছাড় দিতে হবে, জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু
সৌদি আরবে কৃত্রিম বৃষ্টিপাতের উদ্যোগ, রিয়াদসহ ৬ অঞ্চলে পরীক্ষা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত
ইউক্রেনকে শক্তিশালী নিরাপত্তা নিশ্চয়তায় রাজি পুতিন: ট্রাম্পের দূত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তিন শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেওয়া যেতে পারে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের
এবার নাসা গ্রুপকে সহায়তার সিদ্ধান্ত সরকারের

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাথর লুটে নেপথ্যে যারা
পাথর লুটে নেপথ্যে যারা

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে তেল আবিবে ৫ লাখের বেশি মানুষ সমবেত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত
ডায়াবেটিক রোগীদের যে ফলগুলো এড়িয়ে চলা উচিত

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর
হুথির হামলায় অচল ইসরায়েলি বিমানবন্দর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম
স্বর্ণের অভিশাপে মৃত্যুপুরী তানজানিয়ার গ্রাম

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন
কামড় দেওয়া আপেল লোগোর পেছনের রহস্য উন্মোচন

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা
প্রত্যাহার হচ্ছে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬৪২৯ মিথ্যা মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার
যশোরে ভাবিকে ধর্ষণের চেষ্টা, দেবর গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক আইজিপি জাবেদ পাটোয়ারীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল
কারাগারে কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার
সিএমপি কমিশনারের দেখামাত্র গুলির বার্তা ফাঁস: কনস্টেবল গ্রেপ্তার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের কড়া সমালোচনা করলেন ট্রাম্পের বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব
চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের চূড়ান্ত রোডম্যাপ প্রকাশ : ইসি সচিব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী
প্রশাসন থেকে আওয়ামী ক্যাডারদের অপসারণ করতে হবে : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও
আমরা ভারত-পাকিস্তান পরিস্থিতির উপর ‘প্রতিদিন’ নজর রাখছি: মার্কো রুবিও

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’
‘যদি আমি না বলতাম, তাহলেও সমস্যা তৈরি হতো’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’
সালমান ঘনিষ্ঠ এলভিস যাদবের বাড়িতে গুলি, দায় স্বীকার করল ‘ভাউ গ্যাং’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক