শিরোনাম
প্রকাশ: ০৪:১২, সোমবার, ৩০ জুন, ২০২৫

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত, নয়নাভিরাম পাহাড়-সাগর মিলন, অপার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য—সবই আছে কক্সবাজারে। নেই শুধু বিদেশি পর্যটকের আনাগোনা। হাতে গোনা যে কজন বিদেশি পর্যটক আছেন, তাঁদের বেশির ভাগই উন্নয়ন সংস্থার কর্মী বা প্রবাসী বন্ধুদের অতিথি। বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে কক্সবাজারকে ‘একক গন্তব্য’ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে চালু হচ্ছে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর।

কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, এসবের অনেকটাই অনুপস্থিত।
হাতে গোনা দু-একজন পর্যটকের একজন কলম্বিয়া থেকে আসা এলিনা কক্সবাজারে কাটিয়েছেন তিন দিন। তিনি বলেন, ‘সমুদ্র সুন্দর, কিন্তু সৈকত পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন না। হোটেলের খরচ ইউরোপের মতো, কিন্তু মান অনেক কম।


বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সদ্যোবিদায়ি চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল মো. মঞ্জুর কবীর ভূঁইয়া বলেন, ‘জুলাই মাসের শেষের দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। এটা দেশের পর্যটনের মেইন স্পট, আশা করছি অনেক এয়ারক্রাফট এখানে আসবে। পর্যটকরা এসে এখানে সরাসরি নামবেন।’

কারা আসবেন? : খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নেপাল, ভুটান, উজবেকিস্তান, ভারতের সেভেন সিস্টার ও চীনের ইউনান প্রদেশের মতো ভূমিবেষ্টিত দেশগুলোর জন্য কক্সবাজার সবচেয়ে কাছের সমুদ্র গন্তব্য, যার পর্যটন সম্ভাবনা অপার। কিন্তু এই বিমানবন্দর যেসব বিদেশি পর্যটককে আকর্ষণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে, তাঁদের জন্য কক্সবাজার কতটা প্রস্তুত?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. শাকের আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকরা ঢেউ গুনতে আসবেন না। দু-এক দিন পরই তাঁরা কাঙ্ক্ষিত সুবিধা না পেলে ধৈর্য হারাবেন। তাঁদের জন্য এখানে নেই কোনো নাইট লাইফ। আশপাশে কিছু জাদুঘর, শপিং মল, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, বার, ক্যাসিনোর মতো সুবিধা দরকার। পাহাড়ে যেসব সৌন্দর্য-ঐতিহ্য আছে, সেগুলো দেখানোর জন্য ভালো যানবাহন, ট্যুর গাইডসহ আনুষঙ্গিক সুবিধা নেই। এগুলো না থাকলে ফ্লাইট চালু হলেও পর্যটক আসবেন না।’

‘একক গন্তব্য’ হতে যেসব বাধা : একক পর্যটন গন্তব্য এমনভাবে গড়ে তোলা হয়, যাতে পর্যটকরা সেখান থেকেই ভ্রমণ, কেনাকাটা থেকে শুরু করে সবকিছু সেরে নিতে পারেন। বালিসহ বিশ্বের নামকরা বিচগুলোর মতো কক্সবাজারকে ‘একক গন্তব্য’ হিসেবে গড়ে তুলতে কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটকদের জন্য বেশ কিছু সুবিধার অভাব রয়েছে। এর মধ্যে প্রধান হলো পর্যটকদের জন্য আন্তর্জাতিক মানের আবাসন, তাঁদের উপযোগী খাবার, উন্নত যাতায়াতব্যবস্থা, স্বাস্থ্যসেবা, বিদেশি ভাষা জানা ট্যুর গাইড, নিরাপত্তা, বিনোদন, মানি এক্সচেঞ্জ, শপিং মল, পার্ক, আধুনিক টয়লেট, স্যানিটেশন ব্যবস্থা, তথ্যকেন্দ্র, লকার সুবিধা, বসার স্থান, প্রদর্শনী এবং উন্মুক্ত মঞ্চের অভাব। এ ছাড়া বিচকেন্দ্রিক পর্যটন ব্যবস্থার অংশ হিসেবে সিনেপ্লেক্স, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, থিম পার্ক, নাইট ক্লাব, ক্যাসিনো, সমুদ্রসৈকত ক্রুজ, প্রমোদতরি, বিশেষায়িত শপিং মল, এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন, বিদেশিদের জন্য আলাদা জোনের অভাব রয়েছে।

যেসব সমস্যা ও সম্ভাবনা দেখছেন খাতসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা : পর্যটনসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, একটা সুন্দর সৈকতই যথেষ্ট নয়, বিদেশি পর্যটকের কাছে বিশ্বমানের ‘অভিজ্ঞতা’ চাই। এখনই উদ্যোগ না নিলে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, হোটেল বা সমুদ্র—সবই হয়ে যাবে অলস সম্পদ।

ট্যুর অপারেটরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টোয়াব) সভাপতি রাফিউজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে নেপাল, ভুটান, উজবেকিস্তান ও চীনের ইউনান প্রদেশের মতো স্থলবেষ্টিত দেশগুলোর পর্যটকদের আকর্ষণ করার অপার সম্ভাবনা রয়েছে। কারণ এটি তাঁদের সবচেয়ে কাছের সমুদ্র উপকূল। কক্সবাজারের সঙ্গে কাঠমাণ্ডু, থিম্পু ও খুনমিংয়ের সরাসরি সপ্তাহান্তের বিমান চলাচল পর্যটকদের আগমনকে উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে পারে। তবে আন্তর্জাতিক পর্যটকদের সেবা প্রদানের জন্য শহরে এখনো প্রয়োজনীয় অবকাঠামো ও বিনোদনের অভাব রয়েছে।’

পর্যটন বিচিত্রার সম্পাদক ও পর্যটন করপোরেশন বোর্ডের পরিচালক মহিউদ্দিন হেলাল কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট নেপাল, ভুটান, খুনমিং, ভারতের সেভেন সিস্টারের মতো দেশগুলো থেকে পর্যটক আগমনের সুযোগ করে দেবে। কক্সবাজারে যেসব আকর্ষণ রয়েছে তা এখনো কাঁচামাল হিসেবে রয়েছে, সেগুলোকে পর্যটনপণ্য হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।’

ওয়ার্ল্ড ট্যুরিজম নেটওয়ার্কের (বাংলাদেশ অংশ) সেক্রেটারি জেনারেল সৈয়দ গোলাম কাদের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পর্যটন গন্তব্যে একটি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর চালু করার জন্য যে প্রস্তুতি থাকা দরকার সেটি সরকারের নেই। টার্গেট মার্কেট কোনগুলো, কারা আসবে, তাদের জন্য কী কী সুবিধা থাকবে—এসবের কোনো বন্দোবস্ত হয়নি।’

ট্যুর গাইড অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিজিএবি) সভাপতি সৈয়দ মাহবুবুল ইসলাম (বুলু) কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘প্রতিবেশী দেশ থেকে পর্যটকদের আনতে হলে শুধু বিমানবন্দর সাজালে হবে না, কক্সবাজারকে সাজাতে হবে। একই সঙ্গে আমাদের মানসিকতারও পরিবর্তন করতে হবে। যেসব দেশ থেকে আমরা পর্যটক আনতে চাই সেখানে আমাদের রোড শো, প্রচার-প্রচারণা করতে হবে। এ ক্ষেত্রে দায়িত্বপ্রাপ্ত সংস্থাগুলোর সমন্বয়ের মধ্যে ঘাটতি আছে। বিদেশি ভাষা জানা গাইডেরও অনেক সংকট রয়েছে।’

পর্যটননীতিতে সমন্বয়ের অভাব : কক্সবাজারে পর্যটন নিয়ে নানা প্রকল্প চললেও সেগুলোর বাস্তবায়নে রয়েছে দীর্ঘসূত্রতা ও আন্তঃপ্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয়ের অভাব। পর্যটন করপোরেশন, পর্যটন বোর্ড, জেলা প্রশাসন, উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ—সবাই নিজস্ব গতিতে চলে, অথচ একীভূত পরিকল্পনা নেই।

দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের অভাব : কক্সবাজারে সরকারি ও বেসরকারি বিভিন্ন হোটেল ও মোটেল থাকলেও পর্যটকদের বিনোদনের জন্য ভিন্ন মাত্রা যোগ করতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগের অভাব রয়েছে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, নতুন কোনো প্রকল্প চালু করতে চাইলে সরকারি বিভিন্ন দপ্তর থেকে ১৬টি ছাড়পত্র নিতে হয়। এ জন্য শেষ পর্যন্ত প্রজেক্ট চালু করা হয় না।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) নিজাম উদ্দিন আহমেদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘এক্সক্লুসিভ সি-বিচ করার জন্য মেরিন ড্রাইভের লাল কাঁকড়া বিচ এলাকাটি একটি চমৎকার স্থান। সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ যদি মনে করে তা করা দরকার, তাহলে বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তিনি জানান, বিদেশি পর্যটকদের সুবিধার্থে এরই মধ্যে জেলা প্রশাসনের তরফে ‘ভ্রমণিকা’ নামের একটি অ্যাপস করা হয়েছে। ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টিলিজেন্স প্ল্যানার’-এর ওপর কাজ চলছে।

কক্সবাজার সাগরপারের পাঁচতারা মানের হোটেল সি-গালের প্রধান নির্বাহী (সিইও) রুমী সিদ্দিকী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘হোটেলটিতে লাইসেন্সকৃত বার, সুইমিংপুল, সি-বিচে বসার ব্যবস্থা, পাঁচটি রেস্টুুরেন্ট, জিমনেসিয়াম, কনফারেন্স হলসহ আন্তর্জাতিক মানের যাবতীয় সুযোগ রয়েছে। কক্সবাজারে এ রকম মানের পাঁচটি তারকা হোটেল রয়েছে, যার সব কটিতেই রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা।’

কক্সবাজারের হোটেল মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার কালের কণ্ঠকে জানিয়েছেন, কক্সবাজারে পাঁচ শতাধিক আবাসিক হোটেল রয়েছে। এক রাতে এসবের ধারণক্ষমতা রয়েছে ৮৫ হাজার পর্যটকের।

কক্সবাজারকে আন্তর্জাতিক গন্তব্য বানাতে ‘বালি মডেল’ : একটি ছোট দ্বীপ, সীমিত সৈকত, কিন্তু সারা বছর বিশ্বের লাখো পর্যটক ভিড় জমায় ইন্দোনেশিয়ার বালি দ্বীপে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা কক্সবাজারকে ‘সিঙ্গল ডেস্টিনেশন’ ভাবার ক্ষেত্রে ‘বালি মডেল’ অনুসরণের কথা বলছেন। জানতে চাইলে ট্যুরিজম ডেভেলপারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (টিডাব) সাবেক চেয়ারম্যান সৈয়দ হাবিব আলী কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘পর্যটন খাতে যেসব দেশ উন্নতি করেছে, সেসব দেশে সরকারপ্রধান নিজেই যুক্ত। কিন্তু আমদের দেশে যে মন্ত্রী/উপদেষ্টাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়, তাঁরা এই খাতটির উন্নয়ন কিভাবে করতে হবে সে সম্পর্কে জানেন না। কক্সবাজারসহ প্রধান পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে নির্দিষ্ট এলাকায় বিদেশিদের জন্য ক্যাসিনো, ম্যাসাজ, স্পার মতো সেবাগুলোকে লাইসেন্সিংয়ের আওতায় আনা, বৈধভাবে নাইট ক্লাব, বার চালুর দাবি জানিয়ে আসছি।’

সরকারের উদ্যোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের সিইও আবু তাহের মো. জাবের কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘কক্সবাজারে অভ্যন্তরীণ পর্যটক অনেক যাচ্ছে, কিন্তু বিদেশি পর্যটক কম। প্রতিবেশী দেশগুলোর মধ্যে চীনা পর্যটক আরো আসতে পারে। অনেকগুলো চীনা গ্রুপের সঙ্গে আমাদের কথা হচ্ছে, তারা খুনমিং-কক্সবাজার সরাসরি ফ্লাইট চায়। এ ছাড়া নেপাল-ভুটানের সঙ্গে আমাদের ট্যুর অপারেটররা যৌথ পর্যটন প্যাকেজ নিয়ে কাজ করছে। আমরা আশাবাদী, আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হলে আমরা আরো বেশি বিদেশি পর্যটক পাব।’


সূত্র: কালের কণ্ঠ

বিডি প্রতিদিন/নাজমুল


 

এই বিভাগের আরও খবর
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
দীর্ঘ ১৭ বছর পর টুঙ্গিপাড়ায় বিএনপির সম্মেলন
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
ছাদ থেকে লাফ দিয়ে মাদ্রাসাছাত্রীর আত্মহত্যা চেষ্টার অভিযোগ
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
নড়াইলে এইচএসসি পরীক্ষার কেন্দ্রসচিব ও ট্যাগ অফিসারকে অব্যাহতি
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুরাদনগরের ঘটনায় ৪ জনের নামে পর্নোগ্রাফি মামলা, কারাগারে প্রেরণ
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সীগঞ্জে এইচএসসি পরীক্ষা কেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণ, যুবক আটক
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা
মুন্সিগঞ্জে পুলিশের ওপর হামলায় ৪ জনের সাজা
‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি
‘গ্রীন অ্যান্ড ক্লিন নারায়ণগঞ্জ’ কর্মসূচিতে গাছ লাগাল আনসার-ভিডিপি
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে
চাঁদপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নাছির ২ দিনের রিমান্ডে
সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার
সিরাজগঞ্জে ১০০ গ্রাম হেরোইনসহ দুইজন গ্রেপ্তার
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গোবিন্দগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
ডা. জুবাইদা রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে গোবিন্দগঞ্জে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
সর্বশেষ খবর
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার
ডোপিং নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ‘নতুন জীবন’ শুরু পগবার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
৮ জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড় ও বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া
সরকারবিরোধী আন্দোলনে উত্তাল সার্বিয়া

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি
ডিএমপির পুলিশ পরিদর্শক পদমর্যাদার ৭ কর্মকর্তার বদলি

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮
রাজধানীতে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৮

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি
হজ শেষে ফিরেছেন ৬০ হাজার ৫১৩ হাজি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের
হেলমেটে বলের আঘাতে মাঝপথেই টেস্ট শেষ বেনেটের

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে দুই ফায়ারফাইটার নিহত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় এলিট গ্লোবাল বিজনেস অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠিত

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭
ভারতের উত্তরাখণ্ডে আকস্মিক বন্যায় নিহত ২, নিখোঁজ ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল
ধানমন্ডি সোসাইটির সভাপতি মোসাদ্দেক, সম্পাদক নাজমুল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন
ফ্লামেঙ্গোর স্বপ্নভঙ্গ, দাপুটে জয়ে কোয়ার্টারে বায়ার্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস
ঢাকা ও আশপাশের এলাকায় বৃষ্টির আভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুফিসংগীতের মর্মকথা
সুফিসংগীতের মর্মকথা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু
তানজানিয়ায় সংঘর্ষের পর বাস পুড়ে ৩৮ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স
ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে ‘ব্যাগি গ্রিন’ টুপি হারিয়ে অস্বস্তিতে কামিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ৮৮ জনকে হত্যা করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা
উইম্বলডন শিরোপার দৌড়ে সাবালেঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’
ইসফাহানের ভূগর্ভেই ইরানের পারমাণবিক শক্তি, যা ধ্বংসে অক্ষম মার্কিন ‘বাঙ্কার বাস্টার’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী
৯০ ডিগ্রি বাঁক! ‘অদ্ভুত’ সেতু নকশায় বরখাস্ত ৭ প্রকৌশলী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি
ইমাম-খতিবদের বেতন পে স্কেল অনুযায়ী দিতে মন্ত্রণালয়ে চিঠি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার
৫০০ ধরনের ড্রোন-ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইউক্রেনে ভয়াবহ হামলা রাশিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার
ইরানের সঙ্গে যুদ্ধে ইসরায়েলের ক্ষয়ক্ষতি তিন বিলিয়ন ডলার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে
দেশের জনগণ ও অর্থনীতির সুরক্ষায় সরকার কঠোর হতে বাধ্য হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ
কয়েক মাসের মধ্যেই সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম উৎপাদন শুরু করতে পারে ইরান: আইএইএ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক
এনবিআরের আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া ৬ নেতার দুর্নীতি অনুসন্ধানে দুদক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন ৩ লাখ ৭৩ হাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী
মুরাদনগরের অপকর্মে আওয়ামী লীগ নেতা জড়িত : রিজভী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'
শেফালির মৃত্যুর কারণ জানা গেল, পুলিশ বলছে 'তবু চলবে তদন্ত'

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনে রুশ হামলায় এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র
ধর্ষণসহ ২৩ অপরাধে অভিযুক্ত ভবিষ্যৎ রাজার পুত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ
নিরাপত্তার স্বার্থে আমার লাইসেন্স করা বৈধ অস্ত্র আছে: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’
৫ আগস্ট পালিত হবে ‘গণঅভ্যুত্থান দিবস’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা
অবশেষে সিটি করপোরেশনের মর্যাদা পাচ্ছে বগুড়া পৌরসভা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত
ইউক্রেনের আরেকটি এফ-১৬ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ
সরকার ব্যর্থ, জুলাই ঘোষণাপত্র ৩ আগস্টে দেবে এনসিপি : নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস
দুষ্ট গরুর চেয়ে শূন্য গোয়াল ভালো : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ
আবু সাঈদের শাহাদাতবার্ষিকীতেই জুলাই সনদে স্বাক্ষরের আশা ছিল : আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ
কুমিল্লার সেই ভিডিও সামাজিক মাধ্যম থেকে সরাতে হাইকোর্টের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো
ইরানের সেই উপস্থাপিকাকে পুরস্কারে ভূষিত করলেন মাদুরো

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ আইডিয়ালের শিক্ষার্থীদের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ
মধ্যরাতে রাজধানীর সড়কে ঝরল পাঁচ প্রাণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত
শিক্ষার্থীদের প্রত্যক্ষ ভোটে চার বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদল নেতা নির্বাচিত

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু
মিথ্যাচারের মাধ্যমে মানুষের নজর ঘোরানোর সুযোগ নেই: আমীর খসরু

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’
‘ফের আগ্রাসন চালালে ইসরায়েলকে দাঁতভাঙা জবাব দেবে ইরান’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা
আজ ৫০ মিনিট আগেই কেন্দ্রে পৌঁছান সেই আনিসা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন
দ্বিতীয় দফার সপ্তম দিনের বৈঠকে ঐকমত্য কমিশন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন
পুনর্গঠন হচ্ছে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর
এক-এগারোর চেয়ে অনেক ভয়ংকর

সম্পাদকীয়

লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল
লুটের টাকায় নতুন ঠিকানায় কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস
মার্কিন ডিটেনশন সেন্টারের ভয়াবহ চিত্র ফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার
অবশেষে শাটডাউন প্রত্যাহার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন
বিমানবন্দরে উপদেষ্টার ব্যাগে গুলিসহ ম্যাগাজিন

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ বছরের সূর্যপুরী
৩০০ বছরের সূর্যপুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দেশটা কি সবার?
এই দেশটা কি সবার?

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে
শৃঙ্খলা ফেরেনি গণপরিবহনে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে
ভোট পিছিয়ে তারা জাতির সর্বনাশ করতে চাইছে

প্রথম পৃষ্ঠা

৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর
৬০ কোটি টাকা ব্যয়েও বিশুদ্ধ পানি জোটে না পৌরবাসীর

নগর জীবন

পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে
পারমাণবিক বোমা তৈরির সক্ষমতা ইরানের রয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী ঘটেছিল মুরাদনগরে
কী ঘটেছিল মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল
নতুন বাংলাদেশ দিবস বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ
সংস্কার করতে না পারলে সংকটে পড়বে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব
প্রয়োজনে ৩০০ আসনে প্রার্থী দেব

প্রথম পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি
৩ আগস্ট জুলাই ঘোষণাপত্র দেবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ
হোটেলে এক পরিবারের তিন লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল
হাত-পা বেঁধে তরুণীকে তুলে নেওয়ার ভিডিও ভাইরাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ
গোপন ভিডিও ছাড়ার ভয় দেখিয়ে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন
রাষ্ট্র সংস্কার আলোচনা নিয়ে হতাশ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা
যত শুনছেন ততই অবাক হচ্ছেন প্রবাসীরা

মাঠে ময়দানে

নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা
নৈতিকতার পতন : আদর্শবান তরুণ থেকে ঘুষখোর কর্মকর্তা

সম্পাদকীয়

নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ
নিখোঁজের তিন দিন পর শিক্ষার্থীর লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট
১৫ মিনিটেই মিলছে করোনার রিপোর্ট

দেশগ্রাম

বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
বাহরাইনকে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা
ভেঙে পড়েছে চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার
ভোলাহাটে উসকানির অভিযোগে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের
পর্দা নামল প্যাডেল স্ল্যামের

মাঠে ময়দানে