শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৯, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল

নজরুল মৃধা, রংপুর
অনলাইন ভার্সন
ঈদে তাজহাট জমিদার বাড়িতে নামবে দর্শনার্থীর ঢল

ঈদকে সামনে রেখে রংপুর বিভাগের প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ ঘিরে পর্যটনের অপার সম্ভাবনা সৃষ্টি হয়েছে। প্রতি বছর তাজহাট জমিদার বাড়ি এবং দিনাজপুরের কান্তজীউ মন্দিরে ২০ লাখের বেশি দর্শক ভিড় জমাচ্ছেন। এতে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদকে ঘিরে সরকারের রাজস্ব রাড়ছে। এর মধ্যে অন্যতম রংপুর নগরীর তাজহাট জমিদার বাড়ি। এবারের ঈদে সরকারি ছুটি ৯ দিন থাকলেও তাজহাট জমিদার বাড়ির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি নেই। দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য ঈদের দিন এবং এর পরের দিনও দায়িত্ব পালন করবেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এবার আশা করা হচ্ছে ঈদের ছুটিতে ৫০ হাজারের বেশি দর্শনার্থীর সমাগম হবে। এলক্ষ্যে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

রংপুর তাজহাট জমিদার বাড়ি ১৯৯৫ সালে এ ভবনটিকে প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ হিসেবে গণ্য করা হয়। ২০০২ সালে এটিকে জাদুঘরে রূপান্তরিত করা হয়। এর নাম রাখা হয় রংপুর জাদুঘর। বর্তমানে এটি ১৬ দশমিক ৬ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। এই জাদুঘরে তিনশ’র বেশি মূল্যবান নির্দশন রয়েছে। প্রতিদিন এখানে দেশি ও বিদেশি পর্যটকরা এই বাড়ির সৌন্দর্য দর্শনে আসেন।  

এই জমিদার বাড়ির ইতিহাস সম্পর্কে যেটুকু জানা গেছে তা হল, তাজহাট জমিদার বাড়ি প্রতিষ্ঠা করেন মান্নালাল রায়। তিনি ভারতের পাঞ্জাব থেকে এসেছিলেন। পেশায় ছিলেন স্বর্ণকার। স্বর্ণখচিত টুপি বা তাজ নির্মাণ করায় এই অঞ্চলের নাম তাজহাট হয়েছে। জাতিতে ক্ষত্রিয় হলেও তার শিখ ধর্মের প্রতি দুর্বলতা ছিল। মোগল সম্রাট আওরঙ্গজেবের সাথে শিখদের সংঘাতের সময় স্বর্ণ ব্যবসায়ী মান্নালাল পাঞ্জাব থেকে পালিয়ে রংপুরের মাহিগঞ্জে বসতি স্থাপন করেন। মাহিগঞ্জে তিনি হীরা মনি মুক্তা খচিত টুপি (তাজ) বিক্রি করতেন। আর এভাবেই প্রতিষ্ঠিত হয় তার জমিদারি। রংপুর শহর থেকে পূর্ব দিকে ৩ কিলোমিটার দূরে অবস্থান এই জমিদার বাড়ির। ১৮৯৭ সালে ভূমিকম্পে ভবনটি ক্ষতিগ্রস্ত হলে পরে বাড়িটি নতুন করে তৈরি করা হয়। ৫৬ একর এলাকাজুড়ে এই কমপ্লেক্সটি। পূর্বমুখী দোতলা এই জমিদার বাড়িটির সামনের দিকে প্রায় ৭৭ মিটার দৈর্ঘ্য। বাড়ির সামনের দিকে রয়েছে বড় একটি দরদালান। এই দরদালানে ওঠার জন্য শ্বেতপাথরে আবৃত রয়েছে দৃষ্টি নন্দন সিঁড়ি। বাড়ির ছাদের মূল অংশে আট কোনা পিলারের ওপর অবস্থিত রেঁনেসা গম্বুজ। এই গম্বুজের বৈশিষ্ট হলো এটি আংশিকভাবে সরু পিলারের ওপর ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রাসাদের গৃহমুখের দুই প্রান্তে অষ্টাভুজাকৃতির বাইরে বেরিয়ের যাওয়ার অংশ রয়েছে। প্রাসাদটির গাড়ি বারান্দা প্রায় ১০ মিটিার দীর্ঘ। গাড়ি বারান্দার ওপরে যে ঝুল বারান্দা রয়েছে তার ছাদ চারটি পিলারের ওপর অবস্থিত।  

এই প্রাসাদের দুই প্রান্তের বারান্দাতেও ত্রিকোণাকৃতির ছাদ রয়েছে। প্রাসাদের ভূমি নকশা অনেকটা ইংরেজি ট এর মতন। প্রাসাদে ঢোকার সঙ্গে সঙ্গে চোখ পড়ে ১৪ /১৯ মিটার বিাশাল হলঘর। হল ঘরের দুই দিকে একটি করে ঘর রয়েছে। প্রাসাদটির ভেতর ৩ মিটার প্রসস্ত একটি টানা বারান্দা রয়েছে। প্রধান ব্লকের উত্তর দিকে দোতলায় বিশাল একটি কাঠের সিঁড়ি রয়েছে। পুরো ভবনে মোট ২২টি ঘর রয়েছে। গোপাল লাল রায় জমিদারি দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি বর্তমান ভবনটির নির্মাণ কাজ করেন। ১৯১৭ সালে ভবনটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। ইতালি থেকে আমদানিকৃত শ্বেতপাথর দিয়ে তৈরি করা হয় বাড়ির সন্মুখভাগের সিঁড়ি। ভবনের সামনে মার্বেল পাথরের সুদৃশ্য একটি ফোয়ারা আজো বিদ্যমান। 

এই জমিদার বংশের মধ্যে জনপ্রিয় জমিদার ছিলেন গিরিধারি লাল রায়। ১৮৭৯ সালে তার মৃত্যু হলে তার ছেলে গোবিন্দ লাল রায় জমিদারি লাভ করেন। গোবিন্দলাল রায় প্রজাহিতৈষী ও দানশীলতার জন্য ১৮৮৮ সালে বৃটিশ সরকার কর্তৃক রাজা, ১৮৯২ সালে রাজা বাহাদুর ও ১৮৯৬ সালে মহারাজা উপাধিতে ভূষিত হন। 

এই সময়টিই ছিল তাজহাট জমিদারদের সোনালি অধ্যায়। ১৮৯৭ সালে তার মৃত্যু হলে তার ছেলে গোপাল লাল রায় জমিদার নিযুক্ত হন। তিনি ছিলেন এই বংশের শেষ জমিদার। তিনিও ১৯১২ সালে রাজা ও ১৯১৮ সালে রাজাবাহাদুর উপাধিতে ভূষিত হন। ১৯৫০ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে কুমার গোপাল রায়ের বংশধররা ভারতে চলে যান। তাদের আর এদেশে ফিরে আশা হয়নি। ১৯৫২ সালে জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হওয়ার পর জমিদার বাড়িটি চলে যায় কৃষি বিভাগের অধীনে। এখানে গড়ে উঠে কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট। মুক্তিযুদ্ধের সময় এই জমিদার বাড়ির অনেক মূল্যবান সম্পদ খোয়া যায়। ১৯৮৪ সাল থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বেঞ্চ হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। 

এদিকে প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রংপুর ও রাজশাহী  বিভাগীয় আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, রংপুর  এবং রাজশাহী বিভাগে ২৬০ টি প্রত্নতত্ত্ব সম্পদ রয়েছে। রংপুরে  তাজহাট জমিদার বাড়ি, লালবিবি মাজার, বেগম রোকেয়ার বসতভিটা, মিঠাপুকুর মসজিদ, দিনাজপুর জমিদার বাড়ি, কান্তজীউ মন্দির, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জের বিরাট রাজার ঢিবি, পঞ্চগড়ের খালপাড়া প্রাচীন টিবি, মর্কদম গড় , ভিতরগড় আবেষ্টনী দেওয়াল, দেবিগঞ্জের গোলকধাম মন্দির, মির্জাপুর শাহী মসজিদ, রাজা টংকনাথ চৌধুরীর বাড়ি, লালমনিরহাটের নিদারিয়া মসজিদ, নীলফামারী বড় মসজিদ, কুড়িগ্রাম সদর রকাটাদুয়ার/বাগদুয়ার প্রভৃতি রয়েছে। 

প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর রাজশাহী ও রংপুর বিভাগীয় কার্যাললের আঞ্চলিক এ.কে.এম. সাইফুর রহমান বলেন, রংপুরের তাজহাট জমিমদার বাড়িতে ঈদকে ঘিরে ৪০/৫০ হাজার দর্শনার্থী আসার সম্ভবনা রয়েছে। প্রত্নতত্ত্ব সম্পদকে ঘিরে উত্তরাঞ্চলে পর্যটন শিল্পের অপার সম্ভবনা রয়েছে।  


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
দায়িত্বশীল ভ্রমণের বার্তা দিচ্ছে ‘কনশাস ট্যুরিজম’
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
ইকোট্যুরিজমের সম্ভাবনা সুন্দরবনে
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
থাইল্যান্ডে পর্যটকদের ভিসার আবেদনে দিতে হবে আর্থিক প্রমাণ
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকের ঢল
ছুটির দিনে কুয়াকাটায় সৈকতজুড়ে পর্যটকের ঢল
ছুটির দিনে কুয়াকাটায় সৈকতজুড়ে পর্যটকের ঢল
পর্যটকে মুখর সিলেট
পর্যটকে মুখর সিলেট
বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া
বাংলাদেশের সঙ্গে সংযোগ বাড়াতে এয়ারবাস নেবে সৌদিয়া
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
বর্ষবরণ, কুয়াকাটায় পর্যটকের ভিড়
বর্ষবরণ, কুয়াকাটায় পর্যটকের ভিড়
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
আগামী দশকে বিশ্বব্যাপী ৪৬ কোটি নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে পর্যটন খাত
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
অপরূপ সৌন্দর্যের লীলাভূমি কুয়াকাটা, ভ্রমণ গাইড
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
ঈদের ছুটিতে পর্যটকের ঢল কুতুবদিয়ার সমুদ্র সৈকতে
সর্বশেষ খবর
কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন
কলাপাড়ায় জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রশাসন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন
খাগড়াছড়িতে দুর্যোগে সচেতনতায় ইসলামী আন্দোলন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু
হাজিদের জন্য ‘ফতোয়া রোবট’ চালু

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা
মুন্সিগঞ্জে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে দোয়া ও আলোচনা

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা
কেরোসিনের দাম লিটারে বাড়ল ১০ টাকা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা
ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে দুর্দান্ত ড্র করল বাংলাদেশের মেয়েরা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন
তিস্তায় বাড়ছে পানি, বন্যার শঙ্কায় চরের লোকজন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান
বাজেট কম হলেই ছবি বেশি সুপারহিট : ফারাহ খান

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল
জনগণ বিএনপিকে ভোট দিবে জেনেই নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে : জুয়েল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর
মায়ের সাথে গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে প্রাণ গেল শিশুর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা
মৌলভীবাজারে বাড়ছে নদ-নদীর পানি, বন্যার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল
টানা বৃষ্টিতে সিলেট নগরজুড়ে জলাবদ্ধতা, তলিয়ে গেছে তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চল

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যা জানাল হামাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় লুটপাটের ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক
বিশ্বনাথে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে প্রেমিক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা
গরুর যে বুদ্ধি আছে, সেটা অনেক মানুষেরই নেই : মৎস্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল
ডিজেল, পেট্রল ও অকটেনের দাম কমল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার
বরিশালে যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম
ছাত্র-জনতার অর্জিত বিজয়কে পূর্ণাঙ্গ রূপ দিতে হবে : শামীম

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
বাণিজ্য উপদেষ্টার সঙ্গে চীনের বাণিজ্য মন্ত্রীর বৈঠক, দুই সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন
চুয়াডাঙ্গায বিশ্ব তামাক মুক্ত দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১
ময়মনসিংহে বজ্রপাতে নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি
বিদেশি বিনিয়োগ বৃদ্ধির বিষয়ে মতামতের জন্য ৫ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই মাদক কারবারি আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ
ছেলের বিরুদ্ধে মাকে হত্যার অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
চুয়াডাঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল
রেডিও ক্যাপিটাল-এর ব্যবস্থাপনায় চালু হলো দুই ইউটিউব চ্যানেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা
দক্ষিণাঞ্চলে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে দৃশ্যমান অগ্রগতি হয়েছে: নৌ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাদুঘরের জন‍্য স্মারক সংগ্রহ শুরু
জুলাই জাদুঘরের জন‍্য স্মারক সংগ্রহ শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবচরে প্রাইভেটকারে ৬৮০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
শিবচরে প্রাইভেটকারে ৬৮০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে
ঈদের দিন আবহাওয়া কেমন থাকতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?
সত্যিই কী বিদেশি শিক্ষার্থী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন শি জিনপিংয়ের মেয়ে?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি
হজ মৌসুমে বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ‘ওয়ার্ক ভিসা’ স্থগিত করলো সৌদি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি
শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করছে এনসিপি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা
পিছিয়ে গেল বিএনপি মহাসচিবের দেশে ফেরা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা
এবার হজের খুতবা বাংলায় অনুবাদ করবেন যাঁরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!
১০ মিনিটের যে সহজ ব্যায়াম দৌড়ানো-জগিংয়ের চেয়ে ৭০ শতাংশ বেশি কার্যকরী!

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ
ইরান সমৃদ্ধ ইউরেনিয়ামের উৎপাদন বাড়িয়েছে : গোপন প্রতিবেদনে আইএইএ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি
পরমাণু ইস্যুতে মার্কিন প্রস্তাব মেনে নিতে ইরানকে চাপ দিচ্ছে সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল
আজ ঢাকায় আসছে ২০০ সদস্যের চীনা ব্যবসায়ী প্রতিনিধিদল

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা