শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৩৩, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩৯, শনিবার, ০৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্ক আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধার একটি : রিচার্ড পাইবাস

বাংলাদেশ জাতীয় দলের সাবেক কোচ রিচার্ড পাইবাস এখন বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের গেম ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর হিসেবে ঢাকায় রয়েছেন। তিনি এখানে পুরুষ ও নারী ক্রিকেটারদের জন্য একটি পূর্ণাঙ্গ কর্মসূচি পরিচালনা করছেন, যার আওতায় রয়েছেন উদীয়মান প্রতিভা থেকে শুরু করে অভিজাত পর্যায়ের ক্রিকেটাররা।

বহু দশক ধরে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোচিং করানো পাইবাস বিশেষ গুরুত্ব দেন স্কিল ডেভেলপমেন্ট, টি-টোয়েন্টি ও দীর্ঘ ফরম্যাটের মধ্যে ভারসাম্য তৈরি এবং উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্কৃতি গড়ে তোলার ওপর। একান্ত সাক্ষাৎকারে পাইবাস বাংলাদেশ ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ, যুব উন্নয়নের দিকনির্দেশনা এবং বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কে তার ভিশন নিয়ে কথা বলেন।

প্রশ্ন : আপনি বাংলাদেশে ফিরে আসায় বেশ খুশি মনে হচ্ছে। ধরে নিচ্ছি, বসুন্ধরা ক্রিকেট নেটওয়ার্কের সঙ্গে কাজ করে আপনি সন্তুষ্ট?

রিচার্ড পাইবাস : হ্যাঁ, অবশ্যই। আমি আগেও বলেছি—এটি নিঃসন্দেহে আমার দেখা সেরা ক্রিকেট সুবিধাগুলোর একটি। এক কথায় অসাধারণ। এখানে প্রশস্ত জায়গা রয়েছে, আর বাংলাদেশের মতো দেশে—যেখানে তাপ, বৃষ্টি ও আর্দ্রতা প্রায়ই চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়—সেখানে এই ধরণের আধুনিক ইনডোর সুবিধা সত্যিই অসাধারণ এক সম্পদ। এমনকি বর্ষাকালের মতো প্রতিকূল আবহাওয়াতেও আমরা নির্বিঘ্নে অনুশীলন চালিয়ে যেতে পারি। যদি আপনি আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড় তৈরি করতে চান, তবে আপনার দরকার আন্তর্জাতিক মানের সুযোগ-সুবিধা। এই কেন্দ্রটি সেই প্রয়োজন পূরণ করছে—এটি খেলোয়াড়দের জন্য সত্যিকারের আশিস। এর পেছনে যে দৃষ্টিভঙ্গি ও পরিকল্পনা রয়েছে, তা নিঃসন্দেহে প্রশংসার দাবি রাখে। এর পাশাপাশি বাইরের অনুশীলন সুবিধাগুলোও দারুণ। সব মিলিয়ে, এটি এখন বাংলাদেশের ক্রিকেট উন্নয়নের একটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র হয়ে উঠছে।

প্রশ্ন : এখানে কাজ করার অভিজ্ঞতা এখন পর্যন্ত কেমন?

রিচার্ড পাইবাস : আপনি পৃথিবীর যেখানেই যান না কেন, প্রতিভা সবসময়ই থাকে। আসল বিষয় হলো—আপনি সেই প্রতিভার যথাযথ বিকাশ ঘটাতে পারেন কি না। এখানে কিছু অসাধারণ তরুণ ক্রিকেটারের সঙ্গে কাজ করতে পেরে আমি সত্যিই উপভোগ করছি। যা আমাকে সবচেয়ে বেশি মুগ্ধ করেছে, তা হলো — এই প্রোগ্রামটি সম্পূর্ণ লিঙ্গ-সমতা ভিত্তিক। ছেলে-মেয়েরা এখানে একসঙ্গে, সম্মানজনক ও ইতিবাচক পরিবেশে প্রশিক্ষণ নিচ্ছে। যেসব বাবা-মায়ের মেয়েরা ক্রিকেটে আগ্রহী, তাদের জন্য এটি একটি চমৎকার সূচনা বিন্দু। এখানে জাতীয় দলের ক্রিকেটার থেকে শুরু করে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটার, জুনিয়র এবং একেবারে নতুনরাও আছে—একই প্ল্যাটফর্মে। গত কয়েক মাস ধরে আমরা বিশেষভাবে মনোযোগ দিয়েছি খেলোয়াড়দের স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং ছোটদের জন্য শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি করার লক্ষ্যে। তবে একটি বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে—এই প্রজন্ম টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট দেখে এবং খেলেই বড় হচ্ছে। চার-ছক্কা মারা এখন সহজাত হয়ে উঠেছে, কিন্তু ওয়ানডে কিংবা টেস্টের মতো দীর্ঘ ফরম্যাটে টিকে থাকা, কৌশল পরিবর্তন করা বা ইনিংস গড়ে তোলা—এসব সূক্ষ্ম বিষয় বুঝতে ও রপ্ত করতে সময় লাগে। সেই ব্যবধানটা দূর করাই এখন আমাদের অন্যতম ইচ্ছা।

প্রশ্ন : একেবারে নতুন খেলোয়াড় থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেটার পর্যন্ত— খেলোয়াড়দের ভিন্ন ভিন্ন চাহিদার ভারসাম্য কীভাবে বজায় রাখেন?

রিচার্ড পাইবাস : আমরা খুব সতর্কভাবে খেলোয়াড়দের ভাগ করি, যেন কেউ তার সক্ষমতার সীমার বাইরে চলে না যায়। আন্তর্জাতিক খেলোয়াড়দের জন্য নির্দিষ্ট ও লক্ষ্যভিত্তিক অনুশীলন থাকে, প্রথম শ্রেণির খেলোয়াড়দের জন্য আলাদা কাঠামোবদ্ধ চর্চা, আর তরুণ ও নতুনদের জন্য মূল ফোকাস থাকে মৌলিক দক্ষতা অর্জনে। আমাদের ইনডোর নেট ব্যবস্থাটি মূলত টেকনিক্যাল স্কিল ডেভেলপমেন্ট এবং কিছু কৌশলগত কাজের জন্য ব্যবহৃত হয়। এরপর আমরা সেই দক্ষতাগুলোকে মাঠভিত্তিক বাস্তব পরিস্থিতিতে প্রয়োগ করি—সিচুয়েশনাল ট্রেনিং ও বাইরের সিমুলেশনের মাধ্যমে। সবচেয়ে বড় সুবিধাগুলোর একটি হলো এখানে প্রচুর টার্ফ উইকেট রয়েছে, যা খুবই দুর্লভ। ঢাকার অনেক একাডেমিতে কেবলমাত্র নেট রয়েছে, কিন্তু পর্যাপ্ত মাঠ নেই। এখানে খেলোয়াড়রা দুটোই পায়—উন্নত নেট সুবিধা এবং ফিল্ডিং অনুশীলনের জন্য পর্যাপ্ত সময় ও জায়গা। আর এই দুটো একসাথে থাকাটাই একজন ক্রিকেটারের পূর্ণাঙ্গ ক্রিকেটার হয়ে উঠার জন্য অত্যন্ত জরুরি।

প্রশ্ন : ব্যক্তিগতভাবে আন্তর্জাতিক, ঘরোয়া ও ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে এত দীর্ঘ ও বর্ণাঢ্য কোচিং ক্যারিয়ারের পর— এই নতুন অধ্যায়কে আপনি কীভাবে দেখছেন?

রিচার্ড পাইবাস : আমাকে এখানে এসে এই যাত্রায় অবদান রাখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল, এবং শুরু থেকেই এটি আমার কাছে দারুণ লেগেছে। যখন আমি সুযোগ-সুবিধাগুলো নিজের চোখে দেখলাম, দৃষ্টিভঙ্গি শুনলাম এবং পুরো প্রোগ্রামের বিস্তৃতি বুঝতে পারলাম—তখন সত্যিই রোমাঞ্চিত হয়েছিলাম। আমি কয়েক দশক ধরে কোচিং করছি—ঠিক কতজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে কাজ করেছি, তা এখন আর গুনে বলা যায় না! কিন্তু আমি এখনও এই কাজটাকে ভালোবাসি। এমন খেলোয়াড়দের সঙ্গে কাজ করতে পেরে ভালো লাগে, যারা আন্তরিক, যারা শিখতে চায়, নিজেকে উন্নত করতে চায়। একজন কোচ হিসেবে এর চেয়ে তৃপ্তিদায়ক আর কিছু হতে পারে না। এখানে স্থানীয় কোচদের সঙ্গে কাজ করছি, তাদের দক্ষতা উন্নয়নে সহায়তা করছি। তাদের শেখার আগ্রহ, জিজ্ঞাসা, এবং খেলার প্রতি ভালোবাসা আমাকে আমার নিজের শুরুর দিনগুলোর কথা মনে করিয়ে দেয়। এই অধ্যায়টা আমার কাছে একরকম "লেবার অব লাভ"—ভালোবাসা থেকে করা কাজ। আমি এখানে আমার অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিতে পারছি, সেরা অনুশীলনের ধারণাগুলো ছড়িয়ে দিতে পারছি, এবং সবচেয়ে বড় কথা—দেখতে পাচ্ছি খেলোয়াড় ও কোচেরা ধীরে ধীরে বিকশিত হচ্ছে। এর চেয়ে বড় আনন্দ আর কিছু হতে পারে না।

প্রশ্ন : ২০১২ সালে বাংলাদেশ দলের সঙ্গে আপনার সংক্ষিপ্ত সময়ে আপনি একটি প্রতিভাবান প্রজন্মের সঙ্গে কাজ করেছিলেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ ইতোমধ্যে ক্যারিয়ার শেষ করেছেন, কেউ বা শেষের পথে। তাদের সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কেমন ছিল?

রিচার্ড পাইবাস : অভিজ্ঞতাটা সত্যিই দারুণ ছিল। বিজয়কে (এনামুল) আবার দেখে ভালো লাগলো, এবং শুনেছি মুশি (মুশফিকুর রহিম) হয়তো শিগগিরই অবসর নিতে চলেছেন। আমি যাদের সঙ্গে কাজ করেছি, তাদের অনেকেই এখন দলের সিনিয়র খেলোয়াড়, কেউ কেউ ইতোমধ্যে বিদায়ও নিয়ে ফেলেছেন। সেই সময়কার দলের সঙ্গে আমার অনেক সুন্দর স্মৃতি জড়িয়ে আছে। ওরা শুধু ভালো ঘরোয়া ক্রিকেটারই নয়, বরং আন্তর্জাতিক মানে নিজেদের প্রমাণ করেছে। বলা যায়, তারা বাংলাদেশ ক্রিকেটকে একধাপ ওপরে তুলে নিয়ে গিয়েছিল—একটি নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছিল। এই মুহূর্তে আমরা যেসব প্রোগ্রাম নিয়ে কাজ করছি, সেটিও ঠিক সেই পথেই এগুচ্ছে। আমি নিশ্চিত, একটি পরিণত, প্রতিযোগিতামূলক আন্তর্জাতিক দল গঠনের ভিত্তি হিসেবে এটি পরবর্তী প্রজন্মকে সেই একই পথ অনুসরণ করতে সাহায্য করবে।

সৌজন্যে ডেইলি সান

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়
দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
শেষ বলে অ্যান্টিগার জয়, ব্যাটে-বলে ব্যর্থ সাকিব
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
দুর্ঘটনার শিকার হয়ে হাসপাতালে পিএসজি কোচ
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
এস্তোনিয়াকে উড়িয়ে দিল ইতালি
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
থুতু কাণ্ডে সুয়ারেজের ৬ ম্যাচ নিষেধাজ্ঞা, বুসকেতস-আভিলেসও শাস্তির মুখে
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
থুতু কাণ্ডে ক্ষমা চাইলেন সুয়ারেজ
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
আয়ারল্যান্ড সফরে ইংল্যান্ড টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন কক্স
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট
‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’
‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
সর্বশেষ খবর
হাতিয়ায় কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অর্ধকোটি টাকার প্রকল্প আত্মসাতের অভিযোগ
হাতিয়ায় কৃষি কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে অর্ধকোটি টাকার প্রকল্প আত্মসাতের অভিযোগ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন মাথায় নিয়ে নেতারা ক্ষমতার রাজনীতি করছে: রাশেদ প্রধান
নির্বাচন মাথায় নিয়ে নেতারা ক্ষমতার রাজনীতি করছে: রাশেদ প্রধান

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের সেলাই প্রশিক্ষণ উদ্বোধন

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির আয়োজনে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির আয়োজনে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া
নিজের রাজনৈতিক অবস্থান স্পষ্ট করলেন শবনম ফারিয়া

১৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২৮ জন
বরগুনায় ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২৮ জন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লাকসামে সৎ পিতার বিরুদ্ধে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ
লাকসামে সৎ পিতার বিরুদ্ধে কিশোরীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক
যুক্তরাষ্ট্রে হুন্দাইয়ের কারখানা থেকে কয়েকশ কর্মী আটক

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে নানা আয়োজনে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উদযাপন
মেহেরপুরে নানা আয়োজনে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (স.) উদযাপন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে বাস খালে পড়ে নিহত বেড়ে ৫
লক্ষ্মীপুরে বাস খালে পড়ে নিহত বেড়ে ৫

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওসমানী বিমানবন্দরে ফ্রি টেলিফোন-ওয়াইফাই সেবার উদ্বোধন
ওসমানী বিমানবন্দরে ফ্রি টেলিফোন-ওয়াইফাই সেবার উদ্বোধন

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার
ক্যাসিনোকাণ্ডে আলোচিত সেলিম প্রধান গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে ঈদ-ই মিলাদুন্নবীর ছুটির দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ
সোনারগাঁয়ে ঈদ-ই মিলাদুন্নবীর ছুটির দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৯
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ৯

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১৮৬৬
পুলিশের বিশেষ অভিযানে একদিনে গ্রেফতার ১৮৬৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চয়তা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় ধর্মীয় স্বাধীনতা নিশ্চয়তা বিষয়ক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের
চীনের ওপর চাপ প্রয়োগে ট্রাম্পের আহ্বান প্রত্যাখ্যান বেইজিংয়ের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার
রাজধানীতে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ৯ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান
শুধু পাকিস্তান নয়, চীনের সঙ্গেও সীমান্ত সংঘাত বড় চ্যালেঞ্জ : অনিল চৌহান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়
দুর্দান্ত গোলে অঁরির রেকর্ড ছুঁলেন এমবাপ্পে, ফ্রান্সের স্বস্তির জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস
ঈদে মিলাদুন্নবীতে রাজধানীতে জশনে জুলুস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল (রহ.) দরগাহ থেকে বের হল জশনে জুলুস
শাহজালাল (রহ.) দরগাহ থেকে বের হল জশনে জুলুস

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

দেশ একটা অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছে : মির্জা আব্বাস
দেশ একটা অস্বাভাবিক প্রক্রিয়ার মধ্যে যাচ্ছে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট সীমান্ত থেকে অর্ধশতাধিক মহিষ আটক
সিলেট সীমান্ত থেকে অর্ধশতাধিক মহিষ আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শাবিপ্রবিতে ‘ভয়েস ফর জাস্টিস’ শিক্ষাবৃত্তি চালু
শাবিপ্রবিতে ‘ভয়েস ফর জাস্টিস’ শিক্ষাবৃত্তি চালু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মির্জা ফখরুলের সঙ্গে পাকিস্তানি হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক
মোংলায় অস্ত্র ও গুলিসহ ৪ বনদস্যু আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
কুমিল্লায় সীমান্তে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা
ফ্যাসিবাদের ষড়যন্ত্র এখনো চলমান : গণপূর্ত উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর
ভারত দুই মাসের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ক্ষমা চাইবে, দাবি মার্কিন বাণিজ্যমন্ত্রীর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কে হবেন বশিরের রানিংমেট
কে হবেন বশিরের রানিংমেট

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে
ভেনেজুয়েলায় যে কোনো সময় হামলা চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি
যুক্তরাষ্ট্রে জাতিসংঘের অধিবেশনে যাচ্ছেন না মোদি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প
মনে হচ্ছে ‘অন্ধকারতম’ চীনের কাছে ভারত-রাশিয়াকে হারিয়েছি : ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া
হুন্দাই কারখানায় ট্রাম্প বাহিনীর অভিযান, ক্ষেপেছে দক্ষিণ কোরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী
রাজবাড়ীর নৈরাজ্যের পেছনে আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্র দেখছেন রিজভী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
সাড়ে তিন হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা
ইসরায়েলি অবরোধ ভাঙতে ছুটছে গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বস্তায় আদা চাষ
বস্তায় আদা চাষ

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!
অনাহারে গাজার বিখ্যাত শিক্ষাবিদের মৃত্যু!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান
সাইফুর রহমান না থাকলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়তো: ড. মঈন খান

২০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা
পুলিশের লুণ্ঠিত অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধারে পুরস্কার ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের
কারাগারে গুরুতর অসুস্থ অং সান সু চি, দাবি ছেলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের
বিস্ফোরণে মুম্বাই শহর উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি; শহর জুড়ে তল্লাশি পুলিশের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ
নির্বাচন না হলে পাঁচ সংকটে পড়বে দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করতোয়ায় মাছের পোনা অবমুক্ত করলেন রুহুল কবির রিজভী
করতোয়ায় মাছের পোনা অবমুক্ত করলেন রুহুল কবির রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো
নাইজারকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করল মরক্কো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু
বিএনপির হাতেই দেশ নিরাপদ : সাইফুদ্দীন সালাম মিঠু

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
কর ফাঁকির অভিযোগে ব্রিটেনের উপপ্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
আইভরি কোস্টে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ
অপুষ্টিতে দুই কোটি মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

টোডা বিলে লাল শাপলা
টোডা বিলে লাল শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম
পর্যাপ্ত ডলার থাকলেও আমদানি কম

নগর জীবন

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে
মানিকগঞ্জের আফরোজা বেগম জেনারেল হাসপাতালে বিয়ে, দুঃসময়ে পাশে থাকতে চান কনে

পেছনের পৃষ্ঠা