-► এক লোক হলে গেছে সিনেমা দেখতে। সামনের সিটে দুই মহিলা এত জোরে গল্প করছিল যে বেচারা কোনো সংলাপই শুনতে পাচ্ছিল না। শেষমেশ না পেরে মহিলা দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বললেন, এই যে, আমি কিছু শুনতে পাচ্ছি না।
‘শোনা উচিতও নয়। আমরা ব্যক্তিগত আলাপ করছি’। মহিলাদের একজন জবাব দিলেন।
-► বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে-
ছেলে : বাবা, আমি অনেক বড় কখন হব?
বাবা : তুমি কত বড় হতে চাও শুনি?
ছেলে : আমি এমন বড় হতে চাই, যেদিন মাকে না জানিয়ে বাইরে গেলেও তিনি কিছু বলবেন না।
বাবা : আমি নিজেই তো এখনো অত বড় হতে পারিনি। তোমার মাকে না জানিয়ে আমিই বাইরে যেতে পারি না, আর তুমি!
-► প্র্যাকটিসের সময় এক অ্যাথলেট তার কোচকে বলল, আমার স্টপওয়াচে এইমাত্র দেখলাম, আমি বিশ্বরেকর্ডেরও কম সময়ে ৪০০ মিটার দৌড় শেষ করেছি। এটা এখন কাকে জানাব?
কোচ বললেন, ঘড়ি মেকানিককে।
-► পাগলাগারদে সব পাগল নাচানাচি করছিল। শুধু একজন বসে ছিল চুপ করে। অন্য পাগলেরা জিগ্যেস করল, ‘কী হে, তুমি বসে আছ কেন?’
সে উত্তর দিল, ‘দূর ব্যাটা, বিয়েবাড়িতে জামাই কখনো নাচে?’
-► জ্যোতিষী : আপনি নিশ্চিত ১০০ বছর বাঁচবেন।
ভদ্রলোক : যদি এর আগে মরে যাই?
জ্যোতিষী : তাহলে মূল্য ফেরত নিয়ে আমায় জুতোপেটা করবেন!
-► বোলারের একের পর এক আবেদন নাকচ করে দেওয়ার পর বোলার বলছে আম্পায়ারকে, ‘তুমি আমার জায়গায় থাকলে বুঝতে, কেমন লাগে।’
আম্পায়ার : আমি তোমার জায়গায় থাকলে তো বোলিংই করতে পারতাম না!
বোলার : কেন?
আম্পায়ার : আমার হাতে ব্যথা। দুই দিন ধরে হাত ওপরে তুলতে পারছি না!
সংগ্রহ : সুলতান আশরাফ, কুতুবপুর, মেহেরপুর