শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

সৈয়দ আবদাল আহমদ
অনলাইন ভার্সন
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান। এক অনন্য নাম। এই নামটি গেঁথে আছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়জুড়ে। আমাদের প্রিয় স্বদেশ স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাঁদের নাম উচ্চারিত হয়, সেই নামগুলোর অন্যতম নামই জিয়াউর রহমান।

দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রথম বাঙালি সৈনিক যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ত্যাগ করে চট্টগ্রাম ষোলশহর ক্যান্টনমেন্টে ২৬ মার্চের সূচনায় ঘোষণা করেন ‘উই রিভোল্ট’, অর্থাৎ ‘আমরা বিদ্রোহ করলাম’। না, এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনা ভেঙে যাওয়ার পর ২৫ মার্চের কালরাতে নিরীহ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সৈন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এ পরিস্থিতিতে পুরো জাতি ভীত, দিশাহারা এবং দিকনির্দেশনাহীন হয়ে পড়েছিল।

সে সময়ই ইথারে ভেসে আসে একটি কণ্ঠ, ‘আমি মেজর জিয়া বলছি।’ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পর তিনি চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শত্রুর মোকাবেলায় চট্টগ্রাম থেকেই শুরু করেন সশস্ত্র যুদ্ধ। জিয়াউর রহমানের অতুলনীয় ভূমিকায় সেদিন দিশাহারা মানুষ পেয়েছিল পথের দিশা।

তারা যে একা নয়, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে, তা উপলব্ধি করে মানুষ আশায় বুক বাঁধে। এ সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘জিয়াউর রহমানের রেডিও ঘোষণাতেই আমি পরবর্তী দিকনির্দেশনা পেয়েছিলাম ২৭ মার্চ ফরিদপুর শহরে বসে।’ (সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন—রিয়াজউদ্দিন আহমেদ)। এভাবেই জিয়াউর রহমান একবার একাত্তরে এবং আরেকবার পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর দেশের কঠিন সংকটের সময় জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন। পরের ইতিহাস সবার জানা।

তিনি নির্মাণ করেন একটি আধুনিক বাংলাদেশ। দেশের ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’ অপবাদ ঘুচিয়ে দেন। কৃষি বিপ্লব সূচনা করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেন দেশকে। সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরায় চালু করেন। একদলীয় শাসনের বদলে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় ব্যবস্থা। বাকশালে খোদ আওয়ামী লীগও নিষিদ্ধ হয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগকেও রেজিস্ট্রেশন করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর ব্যবস্থা করে দেন। বাংলাদেশকে আত্মপরিচয় সংকট থেকে উদ্ধার করেন ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শন প্রদান করে। তিনি ফিরিয়ে দেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। এ কথাটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন জিয়াউর রহমান। গণমাধ্যম সম্পর্কে জন স্টুয়ার্ট কিংবা জেফারসনের মতো মনীষীরা যা ভাবতেন, রহমানের ভাবনার সঙ্গে তা হুবহু মিলে যায়। সেই গল্পটাই এখানে বলব :

পঁচাত্তরে শেখ মুজিবুর রহমানের একদলীয় শাসনব্যবস্থায় রাজনীতি শেষ হয়ে যায়, বহুমত প্রকাশের পথ রুদ্ধ হয়ে যায় এবং কণ্ঠরোধ হয় সংবাদপত্রের। পত্রিকা বন্ধ, পেশাচ্যুত ও বেকারত্বের কারণে তখন সাংবাদিকরা দিকনির্দেশনাহীন এক ছন্নছাড়া জীবন যাপন করছিলেন। তখন সাংবাদিকদেরও বাকশালে যোগদানে বাধ্য করা হয়েছিল। এমন অবস্থায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিকরাও আশান্বিত হয়ে ওঠেন। নভেম্বর বিপ্লবের পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান সব দিকেই নজর দিতে শুরু করেন। তিনি তখন উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল তাঁর দায়িত্বে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দকে তিনি সেনা সদরের অফিসে আমন্ত্রণ জানান। নির্মল সেন, কামাল লোহানী, গিয়াস কামাল চৌধুরী, রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ নেতারা গেলেন। সাংবাদিক নেতারা একটি দাবিনামা তৈরি করে নিয়ে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল বন্ধ পত্রপত্রিকা খুলে দেওয়া, পেশাচ্যুত সাংবাদিকদের পেশায় ফিরিয়ে আনা, বেতন বোর্ড পুনর্গঠন করা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া ইত্যাদি। বন্দি কয়েকজন সাংবাদিকের মুক্তির বিষয়ও ছিল দাবিনামায়। জেনারেল জিয়ার সঙ্গে বৈঠক শুরু হলে নির্মল সেন সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। সাংবাদিকদের বক্তব্যকে জেনারেল জিয়া ইতিবাচক হিসেবে নেন। তিনি জানান, এসব দাবি পূরণ করা হবে। এর বাইরে তিনি সাংবাদিকদের জন্য একটি ইনসার্ভিস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন। সাংবাদিক নেতারা তাঁর সঙ্গে এ বিষয়ে একমত হন।

কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় সাংবাদিকদের দাবিগুলো পূরণ হতে শুরু করেছে। সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন বোর্ড আইন সংশোধন হলো। বন্ধ সংবাদপত্র খুলতে লাগল। বেকার সাংবাদিকরা আবার পেশায় ফিরলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য তৎকালীন অবজারভার সম্পাদক ওবায়দুল হকের নেতৃত্বে কমিটি হলো। কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হলো ‘প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ’। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের জন্য গড়ে ওঠা বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বহন করছে।

এবার আসি জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রসঙ্গে। জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালের ২০ অক্টোবর। ১৮ তোপখানা রোডের একটি লাল ভবনে সেদিন এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭৬ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে এলে সাংবাদিকরা তাঁকে এ জায়গাটি ক্লাবের নামে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান।

পরবর্তীকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে শেরাটন হোটেলে এক ডিনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলো। এতে প্রধান অতিথি করা হয় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে। ওই অনুষ্ঠানে এসে তিনি জায়গাটি প্রেস ক্লাবকে বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন। প্রথমে অর্ধেক জায়গা (.৯৯ একর) প্রেস ক্লাবের নামে ৩৩ বছরের জন্য লিজ দলিল করে দেওয়া হয়। এই লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ২০০৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাবের সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসে প্রেস ক্লাবের জমি স্থায়ী লিজের ঘোষণা দেন। সে অনুযায়ী আগের ০.৯৯ একর এবং ক্লাবের দখলে থাকা ১.১ একর অর্থাৎ মোট দুই একর জায়গা জাতীয় প্রেস ক্লাবের নামে এক লাখ এক টাকায় স্থায়ী লিজ (৯৯ বছরের) হিসেবে দলিল করে দেওয়া হয়।

শুধু প্রেস ইনস্টিটিউট, প্রেস ক্লাবই নয়, সাংবাদিকতার স্বাধীনতার জন্য প্রণীত আইনের বাস্তবায়ন করে প্রেসিডেন্ট জিয়া প্রতিষ্ঠা করে গেছেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল। সাংবাদিকদের বাসস্থান সমস্যা সমাধানেও এগিয়ে আসেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি মিরপুরের কালশীতে সাংবাদিক আবাসিক পল্লী নির্মাণের জন্য প্রায় ২৩ বিঘা জমি বরাদ্দ করেন। এ জমিতে এরই মধ্যে দেড় শতাধিক সাংবাদিকের আবাসিক ভবন নির্মিত হয়েছে। আবাসিক এলাকাটি এখন ঢাকা সাংবাদিক গৃহসংস্থান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামে পরিচিত।

সংবাদপত্র বাতিল অধ্যাদেশ বলে ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন নিষিদ্ধঘোষিত সংবাদপত্রগুলোকে একে একে প্রকাশের অনুমতি প্রদান করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ফলে ওই সময় নবলব্ধ গণতান্ত্রিক অধিকার মুদ্রিত মাধ্যমের জগতে নয়া বিপ্লবের সূচনা করে। সংবাদপত্র প্রকাশনায় সৃষ্টি হয় জোয়ার। বন্ধ ঘোষিত পত্রিকাগুলো প্রকাশের পাশাপাশি নতুন দৈনিক, সাপ্তাহিক, অর্ধসাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকা বের হতে থাকে। উত্তরাঞ্চলের জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবং প্রেসিডেন্ট জিয়ার বিশেষ আগ্রহে ‘দৈনিক বার্তা’ নামে একটি প্রথম শ্রেণির পত্রিকা প্রকাশিত হয় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়। এ পত্রিকায় বন্ধ ঘোষিত দৈনিক পূর্বদেশসহ অনেক পত্রিকার বেকার সাংবাদিকদের চাকরি দেওয়া হয়। শিশু-কিশোরদের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়ার আগ্রহেই প্রকাশিত হয় ‘কিশোর বাংলা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। পত্রিকাটি শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া ‘গণতন্ত্র’ নামে একটি রাজনৈতিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশেরও উদ্যোগ নেন। তাঁর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই প্রকাশিত হয়েছিল ‘দৈনিক দেশ’ পত্রিকা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেশব্যাপী পত্রিকাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অন্যায়, অবিচার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে পত্রিকাটি সোচ্চার ছিল। মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির খবরও পত্রিকাটিতে নিয়মিত প্রকাশিত হতো।

শুধু ঢাকা নয়, শহীদ জিয়ার আমলে বিভিন্ন জেলা এবং থানা সদর থেকেও অসংখ্য পত্রপত্রিকা বের হয়েছে। এসব পত্রিকার স্বার্থ রক্ষায় তখন বিজ্ঞাপন বণ্টনও শিথিল করা হয়েছিল। সরকারি বিজ্ঞাপনের ৪০ শতাংশ মফস্বল থেকে প্রকাশিত পত্রিকার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশে-বিদেশে সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাংবাদিকদের নিয়ে যেতেন। একান্তে তাদের সঙ্গে দেশের সমস্যা সংকট উত্তরণের উপায় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতেন। তাদের কাছ থেকে নানা সমস্যার কথা জেনে তা সমাধা করার চেষ্টা করতেন। সংবাদপত্রের যেকোনো সমালোচনা তিনি ইতিবাচকভাবে নিতেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের খোলামেলা জবাব দিতেন।

প্রিন্ট মাধ্যম ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমের উন্নয়নেও প্রেসিডেন্ট জিয়া ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য রঙিন মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সংসদ কার্যক্রম দেখানোর জন্য বিটিভির দ্বিতীয় চ্যানেল চালু করা হয়। অনুষ্ঠান এবং খবরে বৈচিত্র্য আনা হয়। একইভাবে বাংলাদেশ বেতারেও পরিবর্তন আনা হয়। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়ার বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল। মুক্তিযুদ্ধসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক ছবি তৈরিতে জিয়াউর রহমানের সরকার অনুদান প্রদান শুরু করে।

কিন্তু প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাহাদাতের পর গণতন্ত্রের পাশাপাশি গণমাধ্যমের ওপরও নেমে আসে খড়গ। স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে গণমাধ্যম আবারও স্বাধীনতা হারায়। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালে আবার গণতান্ত্রিক শাসন ফিরে এলে ‘শত ফুল ফোটার’ মতো গণমাধ্যম বিকশিত হয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস, সাপ্তাহিক বিচিত্রা এবং পাক্ষিক আনন্দ বিচিত্রা বন্ধ করে দিয়ে শত শত সাংবাদিককে আবারও বেকার করে দেওয়া হয়। একমুখী সাংবাদিকতায় এ শিল্প আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই চলছে অস্থিরতা। সরকার দৈনিক আমার দেশ, চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভিসহ ভিন্নমতের সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল আগেই বন্ধ করে দেয়। ওইসব প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকরা বেকারত্বের দুর্বিষহ জীবন যাপন করেছেন। এমনও মিডিয়া রয়েছে, যেখানে সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে ষোলো মাস পর্যন্ত বেতন বকেয়া পড়েছে। গণমাধ্যমের এই দুরবস্থার সময়ে বেশি বেশি মনে পড়ছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। যিনি ছিলেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমবান্ধব একজন রাষ্ট্রপতি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আমার দেশ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
জীবন ও জগতে যত দ্বন্দ্ব এখন
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : হার না মানা এক অনন্য রাজনীতিক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
খালেদা জিয়া : ইস্পাতদৃঢ় নেতৃত্বের প্রতীক
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
নিত্যপণ্যের মূল্যবৃদ্ধিতে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা, কষ্ট বেড়েছে মানুষের
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
বিনিয়োগে মন্দাবস্থা
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
নির্বাচনের পথে সবারই এগিয়ে আসা প্রয়োজন
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
খাদ্য নিরাপত্তায় ঘাটতি এবং মূল্যস্ফীতি
সর্বশেষ খবর
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের
ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে ম্যানইউকে হারিয়ে লিগ শুরু আর্সেনালের

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন
হলিউড অভিনেতা টেরেন্স স্ট্যাম্প মারা গেছেন

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি
যেকোনো শত্রুকে গুঁড়িয়ে দিতে প্রস্তুত ইরান: আইআরজিসি

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ
আফগানিস্তান নিয়ে সতর্ক পাকিস্তান কোচ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত
ইরানের কুদস ফোর্সের অভিযানে ১২ ‘সন্ত্রাসী’ নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭
কুয়েতে ভেজাল মদে ২৩ জনের মৃত্যু, বাংলাদেশীসহ আটক ৬৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার
রোহিতকে আরও ৫ বছর দরকার ভারতের, বললেন সাবেক অলরাউন্ডার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল
চিকিৎসকদের নিয়ে বক্তব্য : দুঃখ প্রকাশ করলেন আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত
গুরুতর চোটে বদলি খেলোয়াড় নামানোর নিয়ম আনছে ভারত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল
অঙ্কনের নেতৃত্বে অস্ট্রেলিয়ায় চার দিনের টেস্ট খেলবে ‘এ’ দল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কিকে একসঙ্গে বসাতে চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি
ড্র দিয়ে মৌসুম শুরু করল চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক
এশিয়া কাপে বাদ বাবর-রিজওয়ান, কারণ জানালেন প্রধান নির্বাচক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ
কুড়িগ্রামে বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হলেও কমেনি দুর্ভোগ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পিতা-পুত্রসহ তিনজনকে কুপিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার
১৫ রাউন্ড তাজা গুলিসহ বিদেশি রিভলবার উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
চট্টগ্রামে ট্রেনে কাটা পড়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর
টঙ্গীতে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ
ভারতে মারধরে নিহত বাংলাদেশির মরদেহ ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পুকুরে ডুবে কিশোরের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ
আস্থা অর্জনে জনগণের দোরগোড়ায় যেতে হবে : আবুল হোসেন আজাদ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে চিনি চুরির চেষ্টা, গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার
চট্টগ্রামে নিখোঁজ শিক্ষার্থী উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা
পাতাল মেট্রোরেলের খরচ বেড়ে ৫৯ হাজার ৫৪৫ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় দুইজনের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল
ডাকসুতে আরও দুটি ভোটকেন্দ্র বাড়ল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত
আবুধাবিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ফটিকছড়ির যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি
জনগণ নির্বাচনমুখী হয়ে পড়েছে : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের
নির্বাচনে নারীদের অংশগ্রহণ নিয়ে সচেতন হওয়ার আহ্বান মঈন খানের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন
মোংলায় আরাফাত রহমান কোকো ক্রীড়া সংসদ উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা
আয়কর রিটার্ন নিয়ে এনবিআরের নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা, দুশ্চিন্তায় নয়াদিল্লি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা
মার্কিন উপকূলে ১,০০০ ফুট উচ্চতার মেগা-সুনামির সম্ভাবনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব
সেই রিকশাচালককে কীসের ভিত্তিতে গ্রেফতার, ওসির ব্যাখ্যা তলব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন
কারা সহকারী মহাপরিদর্শক আবু তালেব মারা গেছেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, ভারতীয় নারী ইউটিউবারের বিরুদ্ধে চার্জশিট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক
রিজার্ভ চুরিতে জড়িত পাঁচ দেশের নাগরিক

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা
আরবাজের সঙ্গে বিচ্ছেদ, অর্জুনের সঙ্গে সম্পর্ক: যা জানালেন মালাইকা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরে নতুন ডিজি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?
বক্স অফিসে রজনীকান্ত বনাম হৃতিক: তিন দিনে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ
শাহরুখ পুত্র আরিয়ান খানের ওয়েব সিরিজের প্রথম লুক প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প
আবারও ভারত-পাকিস্তান প্রসঙ্গ টানলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’
‘আসন ভাগাভাগি নিয়ে ফরমালি আলোচনা হয়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’
‘সিলেটে পাথর লুটের ঘটনায় স্থানীয় প্রশাসনের যোগসাজশ ছিল’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন
একনেক সভায় ১১ প্রকল্প অনুমোদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান
বাড়িতে প্রতিযোগিতা চাই না: শাহরুখ খান

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন
ঘণ্টায় ২৬০ কিমি বেগে এগোচ্ছে ক্যাটাগরি-৫ হ্যারিকেন এরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’
‘বিবাহিত পুরুষরা সম্পর্ক জড়ালেও দোষ শুধু নারীদেরই হয়’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প
যুদ্ধ শেষ করার উপায় নিয়ে বক্তব্যে বড় পরিবর্তন আনলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক