শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:৩৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

সৈয়দ আবদাল আহমদ
অনলাইন ভার্সন
গণমাধ্যম ও জিয়াউর রহমান

জিয়াউর রহমান। এক অনন্য নাম। এই নামটি গেঁথে আছে বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়জুড়ে। আমাদের প্রিয় স্বদেশ স্বাধীন বাংলাদেশ বিনির্মাণে যাঁদের নাম উচ্চারিত হয়, সেই নামগুলোর অন্যতম নামই জিয়াউর রহমান।

দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রথম বাঙালি সৈনিক যিনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী ত্যাগ করে চট্টগ্রাম ষোলশহর ক্যান্টনমেন্টে ২৬ মার্চের সূচনায় ঘোষণা করেন ‘উই রিভোল্ট’, অর্থাৎ ‘আমরা বিদ্রোহ করলাম’। না, এখানেই তিনি থেমে থাকেননি। ইয়াহিয়া-মুজিব আলোচনা ভেঙে যাওয়ার পর ২৫ মার্চের কালরাতে নিরীহ নিরস্ত্র ঘুমন্ত বাঙালিদের ওপর পাকিস্তানি সৈন্যরা ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এ পরিস্থিতিতে পুরো জাতি ভীত, দিশাহারা এবং দিকনির্দেশনাহীন হয়ে পড়েছিল।

সে সময়ই ইথারে ভেসে আসে একটি কণ্ঠ, ‘আমি মেজর জিয়া বলছি।’ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে বিদ্রোহের পর তিনি চট্টগ্রামের কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন। শত্রুর মোকাবেলায় চট্টগ্রাম থেকেই শুরু করেন সশস্ত্র যুদ্ধ। জিয়াউর রহমানের অতুলনীয় ভূমিকায় সেদিন দিশাহারা মানুষ পেয়েছিল পথের দিশা।

তারা যে একা নয়, দেশমাতৃকার মুক্তির জন্য যে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে, তা উপলব্ধি করে মানুষ আশায় বুক বাঁধে। এ সম্পর্কে মুক্তিযুদ্ধকালীন প্রবাসী মুজিবনগর সরকারের প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ বলেছিলেন, ‘জিয়াউর রহমানের রেডিও ঘোষণাতেই আমি পরবর্তী দিকনির্দেশনা পেয়েছিলাম ২৭ মার্চ ফরিদপুর শহরে বসে।’ (সত্যের সন্ধানে প্রতিদিন—রিয়াজউদ্দিন আহমেদ)। এভাবেই জিয়াউর রহমান একবার একাত্তরে এবং আরেকবার পঁচাত্তরের ৭ নভেম্বর দেশের কঠিন সংকটের সময় জাতির ত্রাণকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হন। পরের ইতিহাস সবার জানা।

তিনি নির্মাণ করেন একটি আধুনিক বাংলাদেশ। দেশের ‘তলাবিহীন ঝুড়ির’ অপবাদ ঘুচিয়ে দেন। কৃষি বিপ্লব সূচনা করে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ করেন দেশকে। সামরিক শাসনের অবসান ঘটিয়ে গণতন্ত্র পুনরায় চালু করেন। একদলীয় শাসনের বদলে প্রবর্তন করেন বহুদলীয় ব্যবস্থা। বাকশালে খোদ আওয়ামী লীগও নিষিদ্ধ হয়েছিল। সেই আওয়ামী লীগকেও রেজিস্ট্রেশন করে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড শুরুর ব্যবস্থা করে দেন। বাংলাদেশকে আত্মপরিচয় সংকট থেকে উদ্ধার করেন ‘বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ’ দর্শন প্রদান করে। তিনি ফিরিয়ে দেন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা।

গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত স্বাধীন গণমাধ্যম। এ কথাটি মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন জিয়াউর রহমান। গণমাধ্যম সম্পর্কে জন স্টুয়ার্ট কিংবা জেফারসনের মতো মনীষীরা যা ভাবতেন, রহমানের ভাবনার সঙ্গে তা হুবহু মিলে যায়। সেই গল্পটাই এখানে বলব :

পঁচাত্তরে শেখ মুজিবুর রহমানের একদলীয় শাসনব্যবস্থায় রাজনীতি শেষ হয়ে যায়, বহুমত প্রকাশের পথ রুদ্ধ হয়ে যায় এবং কণ্ঠরোধ হয় সংবাদপত্রের। পত্রিকা বন্ধ, পেশাচ্যুত ও বেকারত্বের কারণে তখন সাংবাদিকরা দিকনির্দেশনাহীন এক ছন্নছাড়া জীবন যাপন করছিলেন। তখন সাংবাদিকদেরও বাকশালে যোগদানে বাধ্য করা হয়েছিল। এমন অবস্থায় রাজনৈতিক পটপরিবর্তন হলে সাংবাদিকরাও আশান্বিত হয়ে ওঠেন। নভেম্বর বিপ্লবের পর মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান সব দিকেই নজর দিতে শুরু করেন। তিনি তখন উপপ্রধান সামরিক আইন প্রশাসক এবং তথ্য মন্ত্রণালয় ছিল তাঁর দায়িত্বে। ডিসেম্বর মাসের প্রথম সপ্তাহে বিএফইউজে ও ডিইউজের নেতৃবৃন্দকে তিনি সেনা সদরের অফিসে আমন্ত্রণ জানান। নির্মল সেন, কামাল লোহানী, গিয়াস কামাল চৌধুরী, রিয়াজউদ্দিন আহমেদসহ নেতারা গেলেন। সাংবাদিক নেতারা একটি দাবিনামা তৈরি করে নিয়ে গিয়েছিলেন। এর মধ্যে ছিল বন্ধ পত্রপত্রিকা খুলে দেওয়া, পেশাচ্যুত সাংবাদিকদের পেশায় ফিরিয়ে আনা, বেতন বোর্ড পুনর্গঠন করা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা ফিরিয়ে দেওয়া ইত্যাদি। বন্দি কয়েকজন সাংবাদিকের মুক্তির বিষয়ও ছিল দাবিনামায়। জেনারেল জিয়ার সঙ্গে বৈঠক শুরু হলে নির্মল সেন সাংবাদিকদের লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন। সাংবাদিকদের বক্তব্যকে জেনারেল জিয়া ইতিবাচক হিসেবে নেন। তিনি জানান, এসব দাবি পূরণ করা হবে। এর বাইরে তিনি সাংবাদিকদের জন্য একটি ইনসার্ভিস ট্রেনিং ইনস্টিটিউট হওয়া প্রয়োজন বলে উল্লেখ করেন। সাংবাদিক নেতারা তাঁর সঙ্গে এ বিষয়ে একমত হন।

কিছুদিনের মধ্যেই দেখা যায় সাংবাদিকদের দাবিগুলো পূরণ হতে শুরু করেছে। সংবাদপত্র কর্মচারী বেতন বোর্ড আইন সংশোধন হলো। বন্ধ সংবাদপত্র খুলতে লাগল। বেকার সাংবাদিকরা আবার পেশায় ফিরলেন। প্রেস ইনস্টিটিউট স্থাপনের জন্য তৎকালীন অবজারভার সম্পাদক ওবায়দুল হকের নেতৃত্বে কমিটি হলো। কমিটির সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হলো ‘প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ’। সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের জন্য গড়ে ওঠা বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি) আজ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে জিয়াউর রহমানের স্মৃতি বহন করছে।

এবার আসি জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রসঙ্গে। জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ১৯৫৪ সালের ২০ অক্টোবর। ১৮ তোপখানা রোডের একটি লাল ভবনে সেদিন এর যাত্রা শুরু হয়। ১৯৭৬ সালে মেজর জেনারেল জিয়াউর রহমান প্রেস ক্লাব পরিদর্শনে এলে সাংবাদিকরা তাঁকে এ জায়গাটি ক্লাবের নামে বরাদ্দ দেওয়ার দাবি জানান।

পরবর্তীকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের পক্ষ থেকে শেরাটন হোটেলে এক ডিনার অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হলো। এতে প্রধান অতিথি করা হয় প্রেসিডেন্ট জিয়াকে। ওই অনুষ্ঠানে এসে তিনি জায়গাটি প্রেস ক্লাবকে বরাদ্দ দেওয়ার ঘোষণা দেন। প্রথমে অর্ধেক জায়গা (.৯৯ একর) প্রেস ক্লাবের নামে ৩৩ বছরের জন্য লিজ দলিল করে দেওয়া হয়। এই লিজের মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে ২০০৪ সালে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া প্রেস ক্লাবের সুবর্ণ জয়ন্তী অনুষ্ঠানে এসে প্রেস ক্লাবের জমি স্থায়ী লিজের ঘোষণা দেন। সে অনুযায়ী আগের ০.৯৯ একর এবং ক্লাবের দখলে থাকা ১.১ একর অর্থাৎ মোট দুই একর জায়গা জাতীয় প্রেস ক্লাবের নামে এক লাখ এক টাকায় স্থায়ী লিজ (৯৯ বছরের) হিসেবে দলিল করে দেওয়া হয়।

শুধু প্রেস ইনস্টিটিউট, প্রেস ক্লাবই নয়, সাংবাদিকতার স্বাধীনতার জন্য প্রণীত আইনের বাস্তবায়ন করে প্রেসিডেন্ট জিয়া প্রতিষ্ঠা করে গেছেন বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল। সাংবাদিকদের বাসস্থান সমস্যা সমাধানেও এগিয়ে আসেন প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান। তিনি মিরপুরের কালশীতে সাংবাদিক আবাসিক পল্লী নির্মাণের জন্য প্রায় ২৩ বিঘা জমি বরাদ্দ করেন। এ জমিতে এরই মধ্যে দেড় শতাধিক সাংবাদিকের আবাসিক ভবন নির্মিত হয়েছে। আবাসিক এলাকাটি এখন ঢাকা সাংবাদিক গৃহসংস্থান সমবায় সমিতি লিমিটেড নামে পরিচিত।

সংবাদপত্র বাতিল অধ্যাদেশ বলে ১৯৭৫ সালের ১৬ জুন নিষিদ্ধঘোষিত সংবাদপত্রগুলোকে একে একে প্রকাশের অনুমতি প্রদান করেছিলেন প্রেসিডেন্ট জিয়া। ফলে ওই সময় নবলব্ধ গণতান্ত্রিক অধিকার মুদ্রিত মাধ্যমের জগতে নয়া বিপ্লবের সূচনা করে। সংবাদপত্র প্রকাশনায় সৃষ্টি হয় জোয়ার। বন্ধ ঘোষিত পত্রিকাগুলো প্রকাশের পাশাপাশি নতুন দৈনিক, সাপ্তাহিক, অর্ধসাপ্তাহিক, পাক্ষিক এবং মাসিক পত্রিকা বের হতে থাকে। উত্তরাঞ্চলের জনগণের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে এবং প্রেসিডেন্ট জিয়ার বিশেষ আগ্রহে ‘দৈনিক বার্তা’ নামে একটি প্রথম শ্রেণির পত্রিকা প্রকাশিত হয় সরকারি পৃষ্ঠপোষকতায়। এ পত্রিকায় বন্ধ ঘোষিত দৈনিক পূর্বদেশসহ অনেক পত্রিকার বেকার সাংবাদিকদের চাকরি দেওয়া হয়। শিশু-কিশোরদের জন্য প্রেসিডেন্ট জিয়ার আগ্রহেই প্রকাশিত হয় ‘কিশোর বাংলা’ নামে একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা। পত্রিকাটি শিশু-কিশোরদের মধ্যে বেশ জনপ্রিয় ছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া ‘গণতন্ত্র’ নামে একটি রাজনৈতিক সাপ্তাহিক পত্রিকা প্রকাশেরও উদ্যোগ নেন। তাঁর ব্যক্তিগত প্রচেষ্টায় ১৯৭৯ সালের ১২ জুলাই প্রকাশিত হয়েছিল ‘দৈনিক দেশ’ পত্রিকা। অল্প কিছুদিনের মধ্যেই দেশব্যাপী পত্রিকাটি জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। অন্যায়, অবিচার এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে পত্রিকাটি সোচ্চার ছিল। মন্ত্রী, এমপি এবং সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতির খবরও পত্রিকাটিতে নিয়মিত প্রকাশিত হতো।

শুধু ঢাকা নয়, শহীদ জিয়ার আমলে বিভিন্ন জেলা এবং থানা সদর থেকেও অসংখ্য পত্রপত্রিকা বের হয়েছে। এসব পত্রিকার স্বার্থ রক্ষায় তখন বিজ্ঞাপন বণ্টনও শিথিল করা হয়েছিল। সরকারি বিজ্ঞাপনের ৪০ শতাংশ মফস্বল থেকে প্রকাশিত পত্রিকার জন্য নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। প্রেসিডেন্ট জিয়া দেশে-বিদেশে সফরকালে তাঁর সঙ্গে সাংবাদিকদের নিয়ে যেতেন। একান্তে তাদের সঙ্গে দেশের সমস্যা সংকট উত্তরণের উপায় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করতেন। তাদের কাছ থেকে নানা সমস্যার কথা জেনে তা সমাধা করার চেষ্টা করতেন। সংবাদপত্রের যেকোনো সমালোচনা তিনি ইতিবাচকভাবে নিতেন। সাংবাদিকদের প্রশ্নের খোলামেলা জবাব দিতেন।

প্রিন্ট মাধ্যম ছাড়াও অন্যান্য মাধ্যমের উন্নয়নেও প্রেসিডেন্ট জিয়া ভূমিকা রাখেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনকে আকর্ষণীয় করার জন্য রঙিন মাধ্যমে রূপান্তর করা হয়। সংসদ কার্যক্রম দেখানোর জন্য বিটিভির দ্বিতীয় চ্যানেল চালু করা হয়। অনুষ্ঠান এবং খবরে বৈচিত্র্য আনা হয়। একইভাবে বাংলাদেশ বেতারেও পরিবর্তন আনা হয়। চলচ্চিত্রের উন্নয়নে প্রেসিডেন্ট জিয়ার বলিষ্ঠ ভূমিকা ছিল। মুক্তিযুদ্ধসহ বেশ কয়েকটি সামাজিক ছবি তৈরিতে জিয়াউর রহমানের সরকার অনুদান প্রদান শুরু করে।

কিন্তু প্রেসিডেন্ট জিয়ার শাহাদাতের পর গণতন্ত্রের পাশাপাশি গণমাধ্যমের ওপরও নেমে আসে খড়গ। স্বৈরাচারী এরশাদের আমলে গণমাধ্যম আবারও স্বাধীনতা হারায়। এরশাদের পতনের পর ১৯৯১ সালে আবার গণতান্ত্রিক শাসন ফিরে এলে ‘শত ফুল ফোটার’ মতো গণমাধ্যম বিকশিত হয়। কিন্তু ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এলে দৈনিক বাংলা, বাংলাদেশ টাইমস, সাপ্তাহিক বিচিত্রা এবং পাক্ষিক আনন্দ বিচিত্রা বন্ধ করে দিয়ে শত শত সাংবাদিককে আবারও বেকার করে দেওয়া হয়। একমুখী সাংবাদিকতায় এ শিল্প আজ ধ্বংসের পথে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানেই চলছে অস্থিরতা। সরকার দৈনিক আমার দেশ, চ্যানেল ওয়ান, দিগন্ত টিভিসহ ভিন্নমতের সংবাদপত্র ও টিভি চ্যানেল আগেই বন্ধ করে দেয়। ওইসব প্রতিষ্ঠানের সাংবাদিকরা বেকারত্বের দুর্বিষহ জীবন যাপন করেছেন। এমনও মিডিয়া রয়েছে, যেখানে সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে ষোলো মাস পর্যন্ত বেতন বকেয়া পড়েছে। গণমাধ্যমের এই দুরবস্থার সময়ে বেশি বেশি মনে পড়ছে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে। যিনি ছিলেন বাংলাদেশের গণমাধ্যমবান্ধব একজন রাষ্ট্রপতি।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, দৈনিক আমার দেশ ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক, জাতীয় প্রেস ক্লাব

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
বিশ্ব দুগ্ধ দিবস ও বাংলাদেশে দুগ্ধখাতের গুরুত্ব
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
অস্তিত্ব রক্ষার প্রশ্নে আমরা খাদের কিনারায়
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
জরুরি দেশকে গণতান্ত্রিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
সফল ও স্বাপ্নিক রাষ্ট্রনায়ক
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
“চির ভাস্বর : জনতার জিয়া”
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া: ভিশনারি, সার্থক ও কীর্তিমান রাষ্ট্রনায়ক
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
বাংলাদেশের শান্তিসেনাদের অভিবাদন
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
বাজেটে সম্পদস্বল্পতা ও জন-আকাঙ্ক্ষার সমন্বয় করতে হবে
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
রাজস্বব্যবস্থা সংস্কারে যা করণীয়
সর্বশেষ খবর
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ
আন্তর্জাতিক কোচ হতে চান মুশফিক-মাহমুদউল্লাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি
সিরাজগঞ্জে বাস মালিক সমিতির নির্বাচন পরিচালনা কমিটির তফসিল বাতিলের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন
নির্বাচিত কোনো প্রধানমন্ত্রী দেশ ছেড়ে পালায় না : রিপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত
আখাউড়ায় পাহাড়ি ঢলে কয়েক গ্রাম প্লাবিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা
লামায় পাহাড় ধসের আশঙ্কায় ৬০ রিসোর্ট বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’
‘কুমিল্লায় ৯ বছরে দুধ উৎপাদন বেড়েছে দ্বিগুণ’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ
তানজিদ-ইমনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে বড় সংগ্রহের পথে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন
টাঙ্গাইলে বসুন্ধরা শুভসংঘের মাসব্যাপী বৃক্ষরোপণ কর্মসূচির উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার
লালমনিরহাটে জুয়া চক্রের ৪ সদস্য গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ
হজযাত্রীর সংখ্যায় শীর্ষ ১০ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট বৃষ্টি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি
ইন্টার মিলানকে গুঁড়িয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিতল পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ
জামায়াতের নিবন্ধন নিয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি
করিডোর ইস্যুতে সরকারের অবস্থান জানতে চাইল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পাচ্ছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

বৃষ্টি হলেই কাদাপানিতে একাকার
বৃষ্টি হলেই কাদাপানিতে একাকার

দেশগ্রাম

‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’
‘সন্তানগো এহন তিন বেলা খাইতে দিতে পারমু’

বসুন্ধরা শুভসংঘ

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব তৈরি করুন
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব তৈরি করুন

প্রথম পৃষ্ঠা