শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:২০, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০৮:৩৪, মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫

তুম উধার হাম ইধার

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তুম উধার হাম ইধার

প্রকৃত বিপদ ঘটল ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের পরে। ওই যুদ্ধ কোনো গৌরব আনল না। এদিকে শেখ মুজিব ছয় দফা দিলেন। সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যরা ‘ষড়যন্ত্র’ করছেন বলে জানা গেল।

ষড়যন্ত্রের সঙ্গে শেখ মুজিবকে জড়ানো হলো। সেনাকর্তারা হিসাব করেছিলেন যে ঢাকায় প্রকাশ্য বিচার করে মুজিবকে রাষ্ট্রদ্রোহী প্রতিপন্ন করে তাঁর প্রতি জনগণের ধিক্কার ফেনিয়ে তুলবেন এবং নির্বিঘ্নে তাঁকে এমনকি ফাঁসি দিয়ে দিতেও পারবেন। ফলটা হলো কিন্তু সম্পূর্ণ উল্টো। শেখ মুজিব পাকিস্তানি রাষ্ট্রকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস রাখেন দেখে এবং তিনি বাঙালিদের পক্ষে দাঁড়িয়েছেন এই কারণে তাঁকে হত্যা করার ষড়যন্ত্র চলছে ধারণা করে বাঙালি জনমত তাঁর পক্ষে চলে গেল এবং তিনি গগনচুম্বী জনপ্রিয়তা লাভ করলেন।

এই ফাঁকে চতুর ও উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভুট্টো পশ্চিম পাকিস্তানের নেতা হিসেবে আবির্ভূত হওয়ার জন্য রুটি, কাপড় ও আবাসের ‘সমাজতান্ত্রিক’ দাবি তুলে তুলকালাম কাণ্ড শুরু করে দিলেন।
জনবিক্ষোভের মুখে ইয়াহিয়া খানের পক্ষে সংখ্যাসাম্য ও এক ইউনিট ওই দুয়ের কোনোটিই টিকিয়ে রাখা সম্ভব ছিল না। জনমতকে ঠাণ্ডা রাখার জন্য নির্বাচনও দিতে হলো। সংখ্যাসাম্য ভেঙে তার জায়গায় প্রাপ্তবয়স্ক ভোট চালু করার ফলে নির্বাচনের জন্য পরিকল্পিত ৩০০ আসনের মধ্যে ১৬২টি পড়ল পূর্ব পাকিস্তানের ভাগে, ১৩৮টি পেল পশ্চিম পাকিস্তান।

ওদিকে এক ইউনিট ভেঙে দেওয়ার দরুন পশ্চিম পাকিস্তানে ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদের যে স্বীকৃতিকে দাবিয়ে রাখা হয়েছিল, সেটি মাথাচাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ পেল। সত্তর সালের নির্বাচনের ফল যা দাঁড়াল, তা ছিল সেনাশাসকদের জন্য আতঙ্কজনক এবং পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদের জন্য বিপর্যয়সূচক। দেখা গেল, সামরিক কর্তাদের সমস্ত হিসাব-নিকাশ নাকচ করে দিয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের সমর্থক আওয়ামী লীগ দুটি আসন বাদ দিয়ে পূর্ব পাকিস্তানের সব কটি আসনে জয়ী হয়েছে : তবে পশ্চিম পাকিস্তানে তারা একটিও আসন পায়নি। ওদিকে পশ্চিম পাকিস্তানের ১৩২টি আসনের মধ্যে ভুট্টোর দল সব আসন পাবে কি, বেলুচিস্তানে কোনো আসনই পায়নি, উত্তর-পশ্চিম সীমান্ত প্রদেশে পেয়েছে মাত্র একটি আসন, পাঞ্জাব ও সিন্ধু প্রদেশেও একেবারে যে একচ্ছত্র হয়েছে তা-ও নয়; সব মিলিয়ে তাদের আসন ৮১টি।

ব্যাপারটি দাঁড়াল এই রকমের যে ভোটের ফল অনুযায়ী শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী করা ছাড়া অন্য কোনো উপায় রইল না।

পশ্চিম পাকিস্তানের জনগণের জন্য যেমন-তেমন, সেনাশাসকদের জন্য সেটি ছিল অশনিসংকেত। একাত্তরের যুদ্ধের পর তাঁদের কেউ কেউ যুদ্ধকালের কাহিনি লিখেছেন; সেসব কাহিনিতে বিপন্নদশার নানা কারণ দেখা যায়। যেমন—ভয় ছিল শেখ মুজিব প্রধানমন্ত্রী হলে তিনি সামরিক খাতে ব্যয় কমিয়ে দেবেন এবং সামরিক বাহিনীতে বাঙালিদের ভর্তি করতে চাইবেন। তাহলে সেনাকর্তারা তো বটেই, সেনা সদস্যরাও যেসব সুযোগ-সুবিধা ও ক্ষমতা নির্বিঘ্নে ভোগ করছিলেন, সেগুলোর কোনোটিই অক্ষত থাকবে না। বাঙালিদের শান্ত করার জন্য ইয়াহিয়া খান ঘোষণা দিয়েছিলেন যে সেনাবাহিনীতে তাদের সংখ্যা দ্বিগুণ করা হবে; তদনুযায়ী পদক্ষেপ নেওয়াও শুরু হয়েছিল, কিন্তু দ্বিগুণ হয়েও যে বাঙালিরা সন্তুষ্ট হবে এমন লক্ষণ দেখা যাচ্ছিল না, বরং এমন আভাস পাওয়া যাচ্ছিল যে বাঙালিরা জনসংখ্যার অনুপাতে সেনাবাহিনীতে অংশ চাইবে; সে ক্ষেত্রে দেখা যাবে যে ৭.৫ শতাংশকে দ্বিগুণ করে ১৫ শতাংশ করলে চলবে না, বহুগুণে বাড়িয়ে ৫৬ শতাংশ করতে হবে। এবং তখন এমন অবস্থা দাঁড়াবে যে বাঙালি সেনারা আর পাঞ্জাবি কর্মকর্তাদের জুতা পালিশ করবে না, পাঞ্জাবিরাই বাঙালিদের জুতা পালিশ করা শুরু করবে।

পাঞ্জাবি সেনা কর্মকর্তাদের জন্য এসব কী ভয়ংকর এক দুঃস্বপ্ন! তা ছাড়া বাঙালিরা যদি আনুপাতিক হারে অংশ চায়, তাহলে সিন্ধি, পাঠান, বেলুচ, মোহাজেররাই বা চুপ করে থাকবে কেন? তারাও ন্যায়বিচার চাইবে। ফলে পাঞ্জাবি আধিপত্যের সর্বনাশ ঘটবে, সেনাবাহিনী তার ‘বিশ্ববিখ্যাত’ শক্তি ও সংগঠন হারাবে। আর ওই বাহিনীই যদি ভেঙে পড়ে, তাহলে পাকিস্তানের আর রইল কী?

ছোটখাটো আশঙ্কা আরো ছিল। যেমন—কর্নেল ওসমানী যদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী হন, তাহলে অবস্থাটা কেমন দাঁড়াবে, এই দুশ্চিন্তা! তিনি তো যারা তাঁর ওপর অসদাচরণ করেছে, তাদের ছেড়ে কথা বলবেন না। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় যারা শেখ মুজিবকে জড়িয়েছিল, সেসব কর্মকর্তাই বা কী করে পার পাবেন? ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প-কারখানা বাঙালিদের হাতে চলে যাওয়া শুরু করবে। শেষ পর্যন্ত রাওয়ালপিন্ডি থেকে রাজধানীকে ঢাকায় সরিয়ে নেওয়ার দাবি যে উঠবে না, তা-ই বা কে নিশ্চিত করতে পারে?

নির্বাচনের পরে জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে ইয়াহিয়া খান ঢাকায় এসেছিলেন, ফেরার পথে বিমানবন্দরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে বলেছিলেন যে শেখ মুজিবই প্রধানমন্ত্রী হবেন এবং তখন তিনি (ইয়াহিয়া খান) আর থাকবেন না। বলেই হয়তো খেয়াল হয়েছে যে ওই ভয়ংকর সম্ভাবনাকে ঠেকানো দরকার। সে জন্য তিনি করাচিতে নেমেই ভুট্টোর শরণাপন্ন হয়েছেন। সমস্বার্থের চাপে দুই পক্ষ তখন এক পক্ষ হয়ে গেছে। ভুট্টোও তখন বুঝতে শুরু করেছিলেন যে খোদা না করুন শেখ মুজিব যদি প্রধানমন্ত্রী হন, তাহলে তাঁকে হয় তাঁর অধীনে মন্ত্রিত্ব নিতে হবে, নয়তো বসতে হবে বিরোধী দলের নেতার অস্বস্তিকর আসনে; যে দুটি সম্ভাবনার কোনোটিই তাঁর কাছে গ্রহণযোগ্য ছিল না। ভুট্টো তাই মুজিবকে শত্রু হিসেবে দাঁড় করিয়ে ইয়াহিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়েছিলেন। বিপদগ্রস্ত ভুট্টো নানা রকমের উল্টাপাল্টা আওয়াজ তোলা শুরু করলেন। এমনও বলছিলেন, পাকিস্তানে তিনটি রাজনৈতিক দল রয়েছে, আওয়ামী লীগ, পিপলস পার্টি ও সামরিক বাহিনী; তাদের মধ্যে মীমাংসা না ঘটার আগে ক্ষমতা হস্তান্তর ঘটানো যাবে না। আর মীমাংসা হবে গণপরিষদের বাইরে, ভেতরে নয়। শেষ পর্যন্ত এমন কথাও তিনি বলেছেন যে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে হবে দুই পাকিস্তানে দুই মেজরিটি পার্টির কাছে। এসব কথা রাষ্ট্রদ্রোহের শামিল, কিন্তু এগুলো তিনি বলেছেন সামরিক বাহিনীর প্রশ্রয়েই। সেনাকর্তাদের তিনি আশ্বস্ত করেছেন যে আওয়ামী লীগ একটি বুর্জোয়া দল, এদের পক্ষে কোনো জনবিদ্রোহ করা সম্ভব নয়। সেনাকর্তারা শুনেছেন, কারণ তাঁদের জন্য আশ্বাসের খুব দরকার ছিল। তবে দুই পক্ষের মধ্যে সম্পর্কটা যে ভালোবাসার ছিল না, সেটা অত্যন্ত পরিষ্কারভাবেই জানা গেছে যুদ্ধ শেষ হওয়ার পরে ভুট্টো যখন প্রেসিডেন্ট ও চিফ মার্শাল ল অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হয়েছেন এবং সঙ্গে সঙ্গেই ইয়াহিয়া খানকে গৃহবন্দি করে ফেলেছেন। এবং সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতেই ইয়াহিয়া ও তাঁর সহকর্মীদের ব্যর্থতার তদন্তের জন্য একটি কমিশন বসিয়ে দিয়েছেন।

যুদ্ধ যখন তুঙ্গে, তখন ভুট্টো একটি বই লেখেন ‘দ্য গ্রেট ট্র্যাজেডি’ নাম দিয়ে, সেই বইয়ে মহাবিজ্ঞের মতো তিনি বলেন যে তিনি আশা করেন সেনাবাহিনীর লোকেরা আওয়ামী লীগের শহুরে সদস্যদের নিরস্ত্র করার মধ্যেই নিজেদের কর্মক্ষেত্র সীমাবদ্ধ রেখেছে, গ্রামের মানুষকে ঘাঁটায়নি; কেননা ঘাঁটালে সত্যিকারের বিপদ ঘটবে। তিনি জানতেন না যে সামরিক বাহিনীর পক্ষে গ্রামের মানুষের ওপর অত্যাচার না করে উপায় ছিল না। কারণ শহর-গ্রাম-নির্বিশেষে বাংলাদেশের সব মানুষ তখন হানাদারদের বিরুদ্ধে এক হয়ে দাঁড়িয়ে গেছে। হানাদাররা অবশ্য কোনো তত্ত্বের পরোয়া করেনি, তারা সরাসরি গণহত্যায় নেমে পড়েছিল।

ঢাকায় ইয়াহিয়া খানের সঙ্গে প্রহসনের সংলাপ যখন চলছিল, তখন ভুট্টোর সঙ্গে মুজিবের একবার দেখা হয়। প্রেসিডেন্ট ভবনেই। মুজিব তাঁকে আড়ালে ডেকে নিয়ে গিয়ে বলেছিলেন, ‘এরা কিন্তু আগে আমাকে মারবে, তারপর তোমাকে।’ ভুট্টো নাকি নাটকীয়ভাবে জবাব দিয়েছিলেন, ‘আমি সেনাবাহিনীর হাতে মরব, তবু ইতিহাসের হাতে মরব না।’ এ খবর তিনি জানিয়েছেন আমাদের, তাঁর ওই বইয়ের মারফত। তা ইতিহাসের জন্য অপেক্ষা করার দরকার পড়েনি, সেনাবাহিনীর হাতেই তো তিনি প্রাণ দিলেন। সেনাবাহিনী কিন্তু শেখ মুজিবের গায়ে হাত দিতে পারেনি। তারা মুজিবকে বন্দি করে পাকিস্তানে নিয়ে যেতে পেরেছিল দেখে আশ্বস্ত হয়েছিল, কিন্তু পাকিস্তান নিজেই তো তত দিনে ভেঙে গেছে। ২৬ মার্চ পাকিস্তানের মৃত্যু দিবস বৈকি। সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে ২৬ মার্চ করাচি বিমানবন্দরে অবতরণ করে তিনি ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানিয়েছিলেন পাকিস্তানকে বাঁচিয়ে দেওয়ার জন্য। সেদিন ভুট্টো কি সত্যি সত্যি ভেবেছিলেন যে গণহত্যা পাকিস্তানকে বাঁচাবে, নাকি তিনি সেনাবাহিনীর তৎপরতা দেখে ভয় পেয়ে গিয়েছিলেন? ভেবেছিলেন কি যে ওই রকমের একটি আওয়াজ না দিলে তাঁকেও ওই ভগ্নস্তূপে নিক্ষেপ করা হবে, নাকি তিনি ইতিহাসজ্ঞান ও বাস্তববুদ্ধি দুটিই হারিয়ে ফেলেছিলেন ক্ষমতার লোভে? তবে তিনি যে অস্থিরচিত্ত এক জুয়াড়ি ছিলেন, তা মোটেই মিথ্যা নয়। অপরিণামদর্শী ও ক্ষমতাভোগী সেনাকর্তাদের অভিসন্ধির বিরুদ্ধে তিনি যদি শেখ মুজিবের সঙ্গে হাত মেলাতেন, তবে ইতিহাস কোন গতিপথ বেছে নিত আমরা জানি না, তবে যে গতিপথে এগোচ্ছিল, সেটি ধরে হয়তো এগোত না।

ইয়াহিয়া তখন সর্বশক্তিমান, কিন্তু তিনিও যে স্বাধীন ছিলেন এমন নয়। তাঁর চারপাশে যেসব বাজপাখি ওত পেতে বসে ছিল, তাদের সম্মতির বাইরে পদক্ষেপ নেবেন এমন ক্ষমতা তাঁর ছিল না। কোনো কোনো জেনারেলের সঙ্গে উচ্চাকাঙ্ক্ষী ভুট্টোর যে ঘনিষ্ঠতা ছিল, এ খবরও তাঁর অজানা থাকার কথা নয়। ক্ষমতার লিপ্সায় জাতীয়তাবাদী ভুট্টো তখন চরমপন্থী। এক পর্যায়ে তো শেখ মুজিবকে বলেই ছিলেন যে ‘তুম উধার হাম ইধার’। ভাবটা অনেকটা ১৯৪৬-৪৭-এ অখণ্ড বাংলার হিন্দু মহাসভাপন্থীদের মতো, ক্ষমতা হারানোর আশঙ্কায় যাঁরা বাংলাকে দ্বিখণ্ডিত করার পক্ষে দৃঢ় অবস্থান নিয়েছিলেন। ক্ষমতাই যদি না থাকল, তাহলে তাতে দেশ থাকলেই বা কী, না থাকলেই বা কী। মহাসভাপন্থীরাও জাতীয়তাবাদীই ছিলেন—হিন্দু জাতীয়তাবাদী।

 লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বাংলাদেশ-চীন সুদৃঢ় বন্ধনে জড়ানো আবশ্যক
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...
সর্বশেষ খবর
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা
লাইপোমার উপসর্গ ও চিকিৎসা

৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

আর্জেন্টিনার কাছে হেরে চাকরি হারালেন ব্রাজিল কোচ দোরিভাল
আর্জেন্টিনার কাছে হেরে চাকরি হারালেন ব্রাজিল কোচ দোরিভাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা
এখনো ঈদ বোনাস পাননি ২৯৯ পোশাক কারখানার শ্রমিকরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা
নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায় শিল্প খাতের বিনিয়োগকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হবিগঞ্জে ঈদের জামাত নিয়ে বাগবিতণ্ডা, ছুরিকাঘাতে নিহত ১
হবিগঞ্জে ঈদের জামাত নিয়ে বাগবিতণ্ডা, ছুরিকাঘাতে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মার্চ)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে দুই ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিলো এলাকাবাসী
ঝিনাইদহে দুই ছিনতাইকারীকে হাতেনাতে ধরে পুলিশে দিলো এলাকাবাসী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মাঠের বাইরে দানি ওলমো
গুরুত্বপূর্ণ সময়ে মাঠের বাইরে দানি ওলমো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো ব্যাঙ্গালুরু
চেন্নাইকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় তুলে নিলো ব্যাঙ্গালুরু

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে আবারও প্রভাসের বিয়ের গুঞ্জন
নতুন করে আবারও প্রভাসের বিয়ের গুঞ্জন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা
যুদ্ধবিরতির পর বৈরুতে ইসরায়েলের প্রথম বিমান হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিকে নিয়ে সুখবর দিলেন মায়ামির কোচ মাশ্চেরানো
মেসিকে নিয়ে সুখবর দিলেন মায়ামির কোচ মাশ্চেরানো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লক্ষ্মীপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের সম্মানে এনসিপি'র ইফতার
লক্ষ্মীপুরে জুলাই বিপ্লবে শহীদ ও আহতদের সম্মানে এনসিপি'র ইফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রাচীন মহাবিশ্বের অজানা রহস্য উন্মোচন
প্রাচীন মহাবিশ্বের অজানা রহস্য উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুর রেল স্টেশন থেকে চার শিশুসহ নারী আটক
রংপুর রেল স্টেশন থেকে চার শিশুসহ নারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ি গিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়ি গিয়ে স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন পোশাক কিনে বাড়ি ফেরা হলো না স্কুলছাত্রের
নতুন পোশাক কিনে বাড়ি ফেরা হলো না স্কুলছাত্রের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গল অভিযানে বিপদ ডেকে আনতে পারে বিষাক্ত ধূলিকণা
মঙ্গল অভিযানে বিপদ ডেকে আনতে পারে বিষাক্ত ধূলিকণা

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মালয়েশিয়ায় চৌকিট যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
মালয়েশিয়ায় চৌকিট যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু
কাদা থেকে উদ্ধার করা সেই হাতির মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নারায়ণগঞ্জে ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া রোধে অভিযান
নারায়ণগঞ্জে ঈদযাত্রায় অতিরিক্ত ভাড়া রোধে অভিযান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিই বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংস্কারের পথপ্রদর্শক : ডা. জাহিদ
বিএনপিই বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংস্কারের পথপ্রদর্শক : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন
মিয়ানমার-থাইল্যান্ড ভূমিকম্পের ধাক্কায় ফিরে দেখা ইতিহাসের বিধ্বংসী ১০টি কম্পন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করলে জনগণ মানবে না: টুকু
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা করলে জনগণ মানবে না: টুকু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'
'বর্ষার আগেই জলাবদ্ধতা নিরসনে প্রস্তুতি সম্পন্ন করতে হবে'

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহত বেড়ে ১৪৪, থাইল্যান্ডে নিখোঁজ ৯০
ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহত বেড়ে ১৪৪, থাইল্যান্ডে নিখোঁজ ৯০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন
‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় খুন করা হয় স্কুলছাত্রকে
নোয়াখালীতে তুচ্ছ ঘটনায় খুন করা হয় স্কুলছাত্রকে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে তুলার গুদামে আগুন
টঙ্গীতে তুলার গুদামে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে পুকুর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার
নাটোরে পুকুর থেকে আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সম্পত্তি ভাগাভাগিতে ব্যস্ত সন্তানেরা, ১৬ ঘণ্টা উঠানে পড়ে ছিল বাবার মরদেহ
সম্পত্তি ভাগাভাগিতে ব্যস্ত সন্তানেরা, ১৬ ঘণ্টা উঠানে পড়ে ছিল বাবার মরদেহ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ‘গ্রিন কার্ড’ প্রক্রিয়া সাময়িক স্থগিত, আটকাদেশ বৃদ্ধি
যুক্তরাষ্ট্রে ‘গ্রিন কার্ড’ প্রক্রিয়া সাময়িক স্থগিত, আটকাদেশ বৃদ্ধি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর মিয়ানমার-থাইল্যান্ডের অবস্থা দেখুন ছবিতে
ভূমিকম্পের পর মিয়ানমার-থাইল্যান্ডের অবস্থা দেখুন ছবিতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়র পদ ফিরে পাওয়া নিয়ে সমালোচনা, জবাব দিলেন ইশরাক
মেয়র পদ ফিরে পাওয়া নিয়ে সমালোচনা, জবাব দিলেন ইশরাক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকা ও চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিনল্যান্ড দখলের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁকা বুলি মনে করা ‘বড় ধরনের ভুল’ হবে: পুতিন
গ্রিনল্যান্ড দখলের পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের ফাঁকা বুলি মনে করা ‘বড় ধরনের ভুল’ হবে: পুতিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস
ভূমিকম্পে মিয়ানমারে নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়াতে পারে: ইউএসজিএস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংককে তীব্র ভূমিকম্পে ধসে পড়ল ৩০ তলা ভবন, নিখোঁজ ৪৩ (ভিডিও)
ব্যাংককে তীব্র ভূমিকম্পে ধসে পড়ল ৩০ তলা ভবন, নিখোঁজ ৪৩ (ভিডিও)

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
ঢাকা-বেইজিংয়ের মধ্যে ৯ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে শত শত মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা, ব্যাংককে ৭০ শ্রমিক নিখোঁজ
মিয়ানমারে শত শত মানুষের মৃত্যুর আশঙ্কা, ব্যাংককে ৭০ শ্রমিক নিখোঁজ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে নাসিমের ছেলের ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট
নিউইয়র্কে নাসিমের ছেলের ১৪ অ্যাপার্টমেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সদকাতুল ফিতর যেভাবে আদায় করব
সদকাতুল ফিতর যেভাবে আদায় করব

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিয়েছে ইরান
ট্রাম্পের চিঠির জবাব দিয়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু
ভূমিকম্পে ভেঙে পড়ল ব্রিটিশ আমলে নির্মিত সেতু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ
চীন থেকে ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ, ঋণ ও অনুদানের প্রতিশ্রুতি পেয়েছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন
‘শূন্য বর্জ্যে’ অবদান রাখায় ড. ইউনূসকে তুরস্কের ফার্স্ট লেডির অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার
ডিসিদের প্রতি ১২ নির্দেশনা প্রধান উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট
ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ থাকলেও নেই যানজট

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব সম্পদে জাকাত দিতে হবে না
যেসব সম্পদে জাকাত দিতে হবে না

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতে অভিনেত্রীকে ম্যানহোলে ফেলে হত্যা
ভারতে অভিনেত্রীকে ম্যানহোলে ফেলে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুসলিমদের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করছি : ইফতার অনুষ্ঠানে ট্রাম্প
মুসলিমদের প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করছি : ইফতার অনুষ্ঠানে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি
পদ্মা সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের কাছে ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ
চীনের কাছে ৫০ বছরের পানি ব্যবস্থাপনার মাস্টারপ্ল্যান চেয়েছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবনিযুক্ত প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীনের নিয়োগ বাতিল
নবনিযুক্ত প্রসিকিউটর আফরোজ পারভীনের নিয়োগ বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টভাবে মাস, তারিখ দিয়ে ঘোষণা দিতে হবে: রিজভী
সরকারকে নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টভাবে মাস, তারিখ দিয়ে ঘোষণা দিতে হবে: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ ৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, দিনে বাড়বে গরম
ঢাকাসহ ৬ জেলায় বইছে তাপপ্রবাহ, দিনে বাড়বে গরম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি
৭ হাজার কারখানায় বেতন হয়নি

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তিন শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও
তিন শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করেছে যুক্তরাষ্ট্র: মার্কো রুবিও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড
ভূমিকম্পে লন্ডভন্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি
ফের অপু-বুবলী মুখোমুখি

শোবিজ

বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে
বাংলাদেশ-চীন নতুন দিগন্তে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম
ঈদে গরু-মুরগির বাড়তি দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ
ঈদে ফাঁকা ঢাকায় নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল
ব্যাটিংয়ে এনামুল বোলিংয়ে রাকিবুল

মাঠে ময়দানে

ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে
ভুল চিকিৎসায় মৃত্যু বাড়ছে

নগর জীবন

এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই
এই ঈদে আনন্দও নেই, শান্তিও নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি
ড. ইউনূসের প্রশংসায় তুরস্কের ফার্স্ট লেডি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই
সবই আছে, শুধু আবু সাঈদ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ
বাবাহীন শিশু রোজার ঈদ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা
এবার স্বস্তির ঈদযাত্রা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়
ফুলবাড়ীর নারীদের টুপি দেশ ছাড়িয়ে রোমানিয়ায়

শনিবারের সকাল

যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
যুক্তরাষ্ট্রে ৩০০ শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ মুসলমানদের উৎসব
ঈদ মুসলমানদের উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না
ড. ইউনূস-মোদির বৈঠক হচ্ছে না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান
পরিবর্তনের জন্যই গণ অভ্যুত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি
হরিণ শিকার ও আগুন প্রতিরোধে সুন্দরবনে রেড অ্যালার্ট জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল
বাসায় ফিরলেন তামিম ইকবাল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা
একটি হাঁসের ডিম ২২ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল
বিএনপি নেতা-কর্মীর লাশের মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট
৯০ হাজার চালকের ৩২৮ মিলিয়ন ডলার ফেরত দেবে উবার-লিফট

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
রোহিঙ্গাদের আরও ৭৩ কোটি ডলার দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি
এখন পর্যন্ত গণতন্ত্র ফিরে পাইনি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার
পাঁচ নীতি ধরে রাখার অঙ্গীকার

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

ঘরমুখো মানুষের ঢল
ঘরমুখো মানুষের ঢল

নগর জীবন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা