শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪২, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

ইয়াও ওয়েন
অনলাইন ভার্সন
বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থা সমুন্নত রেখেই সফল সহযোগিতার ভবিষ্যৎ নির্মাণ সম্ভব

চীন এবং অন্যান্য দেশের পণ্যের উপর একতরফাভাবে অযৌক্তিক শুল্ক আরোপ করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রশাসন পূর্বসূরি সরকারের বিভ্রান্তিকর নীতি অব্যাহত রেখেছে। এ ধরনের কার্যকলাপ সত্যকে বিকৃত করে, সাদা এবং কালোকে একসাথে মিশিয়ে দেয়, যা আন্তর্জাতিক সম্পর্ককে আরও জটিল করে তোলে। এর পাশাপাশি, এটি একতরফা অর্থনৈতিক চাপ তৈরির একটি উদাহরণ। একটি দায়িত্বশীল বিশ্ব শক্তি হিসেবে, চীন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা (WTO) এর বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে দৃঢ়ভাবে রক্ষা করে আসছে এবং সব ধরনের সুরক্ষাবাদী ও হেনস্তা করার কৌশলের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিয়েছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এসব পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক বহুপাক্ষিক নিয়ম এবং নীতিমালার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে রয়েছে। একতরফাভাবে শুল্ক আরোপের মাধ্যমে, যুক্তরাষ্ট্র বৈশ্বিক অর্থনীতি এবং বাণিজ্য ব্যবস্থাকে স্পষ্টভাবে চ্যালেঞ্জ করছে, বাজারনীতির ধারণা এবং মুক্ত বাণিজ্যের মূলমন্ত্রকে উপেক্ষা করছে এবং বিশ্বায়নের প্রবাহের বিপরীতে অবস্থান নিচ্ছে। বছরের পর বছর ধরে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ‘জাতীয় নিরাপত্তা’ অজুহাতে ‘লং- আর্ম জুরিসডিকশন’ এবং একতরফা নিষেধাজ্ঞার মাধ্যমে রাজনীতিকরণ, যন্ত্রায়ন এবং অর্থনৈতিক-বাণিজ্যিক ইস্যুগুলোকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছে। এই ধরনের পদক্ষেপ শুধু ‘বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা’ এর বৈষম্যহীন নীতি লঙ্ঘন করে না, বরং ন্যায্য বাণিজ্যের মাধ্যমে উন্নয়ন অর্জনের পথে চলা উন্নয়নশীল দেশসমূহের অধিকারকেও নষ্ট করে।

চীন সবসময় আন্তর্জাতিক নিয়মাবলী ও আদর্শের দৃঢ় সমর্থক এবং সংঘাতের পরিবর্তে আলোচনা ও পরামর্শের মাধ্যমে মতপার্থক্য সমাধানের পক্ষে অবস্থান করে। বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় একমাত্র কার্যকর উপায় হল বহুপাক্ষিকতা, এবং কোনো দেশেরই নিজেকে আন্তর্জাতিক নিয়মের ঊর্ধ্বে অবস্থান করানো উচিত নয়।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গৃহীত পদক্ষেপ বিশ্বব্যাপী শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নকে গুরুতরভাবে হুমকির মুখে ফেলেছে। শিল্প এবং সরবরাহ শৃঙ্খলের স্থিতিস্থাপকতা রক্ষা করা বিশ্ব অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং এটি সব দেশের যৌথ স্বার্থে কাজ করে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বজায় রাখা, উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা এবং আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রচারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করা উচিত। তবে, দুঃখজনকভাবে, কিছু মার্কিন নীতিনির্ধারক ‘শক্তির অবস্থান’ থেকে আধিপত্যবাদী দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ করে, যা প্রযুক্তিগত বিনিময়ে বাধা সৃষ্টি করে, চীনের শিল্প উন্নয়নকে অবমূল্যায়ন করে এবং ‘অতিরিক্ত ক্ষমতার’ ভিত্তিহীন দাবি করে, সেই সঙ্গে ‘সরবরাহের’ উপর জোর দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই ধরনের পদক্ষেপ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের মধ্যে গভীর উদ্বেগ এবং তীব্র বিরোধিতার জন্ম দিয়েছে, যা ‘মুক্ত প্রতিযোগিতা’ ধারণার বিপরীতে দাঁড়িয়েছে।

চীন ধারাবাহিকভাবে উন্মুক্ততার নীতিতে বিশ্বাস রেখে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা গ্রহণ করেছে এবং মানবজাতির জন্য একটি সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে একটি বন্ধুত্বপূর্ণ, আন্তরিক ও পারস্পরিক উপকারিতা ভিত্তিক সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠার পথে এগিয়ে চলেছে। এই নীতি বিশ্বব্যাপী শিল্প ও সরবরাহ চেইনের স্থিতিশীলতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। অন্যদিকে, নতুন মার্কিন প্রশাসনের কর্মক্রম এই দৃষ্টিভঙ্গির বিপরীতে দাঁড়িয়েছে, যা আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে।

এই ধরনের দ্বিমুখী আচরণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এবং পারস্পরিক আস্থা গঠনের পক্ষে ক্ষতিকর। একদিকে চীনের সাথে উন্নত সম্পর্ক এবং বাস্তবসম্মত সহযোগিতার দাবি জানালেও, অন্যদিকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একতরফা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে, যা পারস্পরিক বিশ্বাসকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতিশীলতাকে বিপদে ফেলে।

চীন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক একে অপরের পরিপূরক। একপক্ষ সবসময় হারায় এবং অন্যপক্ষ লাভবান হয়, এমন কোন দৃশ্য নেই। তথ্য প্রমাণে স্পষ্ট যে, শুল্কের মাধ্যমে ‘প্রাচীর নির্মাণ’ বাজারের নীতিমালা পরিবর্তন করতে পারে না, এবং এটি সহযোগিতার গতিকে বাধাগ্রস্ত করতে সক্ষম নয়। ২০২৪ সালে চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্য ৬৮৮.২ বিলিয়ন ডলার ছুঁয়েছে, যা ২০১৭ সালের তুলনায় ১৮ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। চীনে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী, মার্কিন সংস্থাগুলোর অর্ধেকেরও বেশি ২০২৫ সালে চীনে তাদের বিনিয়োগ বাড়ানোর আশা করছে। সহযোগিতাই চীন-মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একমাত্র সঠিক পথ। যদি যুক্তরাষ্ট্র তার ভুল পথে অটল থাকে, তবে চীন সর্বদা যথাযথ প্রতিক্রিয়া জানাতে প্রস্তুত।

বিশ্ব আজ অস্থিরতা এবং ভঙ্গুর অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারের মুখোমুখি, তাই উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে জরুরি সংহতি ও সহযোগিতা অপরিহার্য। চীন এবং বাংলাদেশ, দুইটি দেশই বিশ্বায়নের সুবিধাভোগী ও অবদানকারী, এবং তাদের মধ্যে সহযোগিতার বিষয়ে ব্যাপক ঐকমত্য বিদ্যমান। গত বছর, উভয় দেশের নেতৃত্বের পরিচালনায় এবং জনগণের দৃঢ় সমর্থনে, চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক জটিল চ্যালেঞ্জ সত্ত্বেও অসাধারণ স্থিতিস্থাপকতা ও শক্তি প্রদর্শন করেছে, যা দক্ষিণ এশিয়া ও বিশ্বের স্থিতিশীলতা এবং সমৃদ্ধিতে আরও দৃঢ় ভূমিকা রেখেছে।

চীন ও বাংলাদেশ বিজয়ী সহযোগিতা ও মুক্ত বাণিজ্যের আদর্শ উদাহরণ হতে পারে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দুই দেশের মধ্যে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ধারাবাহিকভাবে সম্প্রসারিত হয়েছে, যেখানে চীন টানা ১৫ বছর ধরে বাংলাদেশের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার হিসেবে অবস্থান ধরে রেখেছে। চীনা পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ২০২৪ সালে চীন-বাংলাদেশ বাণিজ্যের পরিমাণ আগের বছরের তুলনায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বেড়েছে। এর পাশাপাশি, চলতি বছরের মে মাস থেকে বাংলাদেশ চীনে আম রপ্তানি শুরু করতে যাচ্ছে, যা দেশের ফল শিল্পের জন্য নতুন সম্ভাবনার দুয়ার খুলবে এবং দুই দেশের বাণিজ্য সম্পর্ককে আরও ভারসাম্যপূর্ণ করবে।

চীন বাংলাদেশের সঙ্গে বহুপাক্ষিক বাণিজ্য ব্যবস্থাকে শক্তিশালী রাখতে, একতরফাবাদের বিরোধিতা করতে ও চীন-বাংলাদেশ মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির আলোচনাকে ত্বরান্বিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সহযোগিতায় বাস্তব অগ্রগতি অর্জনে চীন সক্রিয়ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।

আমি জানি, অনেক বাংলাদেশি চীনে ইলিশসহ বিভিন্ন পণ্য রপ্তানি করতে আগ্রহী। চীন দ্বিপাক্ষিক মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির কাঠামোর আওতায় এই প্রচেষ্টাকে উৎসাহিত করবে। আমরা বাংলাদেশের উচ্চমানের পণ্যকে স্বাগত জানাই, এবং চীনের বাজার ক্রমাগত আরও উন্মুক্ত ও সম্প্রসারিত হবে।

চীন এবং বাংলাদেশ শিল্প ও সরবরাহ শৃঙ্খলে সহযোগিতা জোরদার করতে এবং বিনিয়োগকে উৎসাহিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। অবকাঠামো, তথ্যপ্রযুক্তি, যোগাযোগ, টেক্সটাইল, গার্মেন্টস এবং সবুজ অর্থনীতির মতো খাতে চীনের অভিজ্ঞতা ও সুবিধা বাংলাদেশের উন্নয়ন কৌশল, শিল্প কাঠামো এবং জনগণের চাহিদার সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ফলে, চীন অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশের জন্য এক অপরিহার্য অংশীদার হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

চীনের এন্টারপ্রাইজগুলো বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির সম্ভাবনা নিয়ে আশাবাদী এবং এখানকার বাজারে তাদের সম্পৃক্ততা আরও গভীর করতে আগ্রহী। চীনা পরিসংখ্যান অনুসারে, ২০২৪ সালের মধ্যে বাংলাদেশে চীন থেকে সঞ্চিত বিদেশী প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) ৪.৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে, যা চীনকে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এফডিআই উৎসে পরিণত করেছে।

২০২৩ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তত ১৪টি চীনা প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে ২৩ কোটি ডলারেরও বেশি বিনিয়োগ করেছে। এসব বিনিয়োগ মূলত টেক্সটাইল, গার্মেন্টস, ব্যাগেজ, পাদুকা, উইগসহ বিভিন্ন উৎপাদন খাতে প্রবাহিত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে সর্বাধিক বিনিয়োগকারী দেশ হিসেবে চীনই শীর্ষে রয়েছে।

২০২৫ সালের বিনিয়োগ শীর্ষ সম্মেলন আগামী এপ্রিল মাসে বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চীন এই সম্মেলনে আরও বেশি ব্যবসায়িক অংশীদারিত্বকে উৎসাহিত করতে আগ্রহী এবং চীনা কোম্পানিগুলোকে এতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের আহ্বান জানানো হবে। চীন-বাংলাদেশ বিনিয়োগ চুক্তিকে আরও কার্যকর করতে এবং উভয় দেশের উদ্যোগগুলোর জন্য নতুন ব্যবসায়িক সুযোগ উন্মোচন করতে চীন বাংলাদেশের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করতে প্রস্তুত। অভিন্ন উন্নয়নের লক্ষ্যে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাকে আরও সুসংহত করার মাধ্যমে দুই দেশই অর্থনৈতিক অগ্রগতিতে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মুক্ত করতে পারে।

রাজনৈতিক পারস্পরিক বিশ্বাস এবং পারস্পরিক সুবিধার ভিত্তিতে চীন ও বাংলাদেশ একসাথে প্রকল্প সহযোগিতায় কাজ করতে পারে। প্রকল্পের সফল বাস্তবায়ন সম্ভব হয় রাজনৈতিক বিশ্বাসের উপর ভিত্তি করে। বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার প্রতিষ্ঠার পর থেকে, এটি বারবার চীনের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে প্রকল্প এগিয়ে নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, এবং চলমান ও নির্মাণাধীন প্রকল্প অপরিবর্তিত থাকবে, যার মধ্যে ইতিমধ্যে স্বাক্ষরিত চুক্তিগুলো কার্যকর হবে। এটি চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর রাজনৈতিক সম্পর্ক এবং দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের প্রমাণ, যা ব্যাপক জনসমর্থন ও সামাজিক গ্রহণযোগ্যতা প্রকাশ করে। চীন ও বাংলাদেশের আন্তঃ-সরকারি সহযোগিতা প্রকল্প সফলভাবে এগিয়ে চলছে এবং বাধাহীনভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ, ডাবল পাইপলাইন প্রকল্প এবং সিঙ্গেল পয়েন্ট মুরিং স্থাপন কাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিট এবং ঢাকা উত্তর সিটিতে ডব্লিউটিই পাওয়ার প্ল্যান্ট প্রকল্পও সফলভাবে শুরু হয়েছে। চাইনিজ ইকোনমিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল জোন প্রকল্প শুরু হতে যাচ্ছে। ভবিষ্যতে, চীন বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তার জন্য আরও যুগান্তকারী প্রকল্প এবং ‘ছোট ও সুন্দর’ জীবিকা প্রকল্প আনতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন থাকবে বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্য অংশীদার।

ইতিহাস বারবার প্রমাণ করেছে যে প্রাচীর নির্মাণ শুধুমাত্র বিচ্ছিন্নতা সৃষ্টি করে, অন্যদিকে খোলামেলা সম্পর্ক সমৃদ্ধি এবং সহযোগিতাকে উৎসাহিত করে। চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০তম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে, চীন বাংলাদেশের সঙ্গে পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও সমর্থন বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। চীন ও বাংলাদেশ একে অপরকে সমান হিসেবে গ্রহণ করে এবং একে অপরের সঙ্গে জয়-জিতের ভিত্তিতে সহযোগিতা অব্যাহত রাখবে। আমরা ডব্লিউটিও-এর মতো বহুপাক্ষিক কাঠামোতে সমন্বয় ও সহযোগিতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দুই দেশের শিল্প ও সরবরাহ চেইনের সমন্বিত উন্নয়নকে উৎসাহিত করব এবং চীন-বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী ও গভীর করব, যা উভয় দেশের জনগণের জন্য আরও বাস্তব সুবিধা বয়ে আনবে।

লেখক : বাংলাদেশে নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত।

ভাষান্তর : জিসান আল যুবাইর।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
সর্বশেষ খবর
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু
ফ্যাসিবাদ মানুষের ওপরে সর্বোচ্চ জুলুম-নির্যাতন করেছে : টুকু

এই মাত্র | রাজনীতি

নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক