শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...

গত কিছুদিন ধরে দৈনিক পত্রিকাগুলোর পাতায় খুন-ধর্ষণ-ছিনতাই-লুণ্ঠন-দখলবাজি-চাঁদাবাজি ইত্যাদির সংবাদ এত বেশি আসছে যে একটি সংবাদপত্রকে সব ধরনের সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যম না বলে অপরাধজগতের মুখপত্র বললে মনে হয় খুব একটা অতিশয়োক্তি হবে না। অবশ্যই পাঠক দেশ-বিদেশের নানা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ জানার জন্যই রোজ সকালে খবরের কাগজের জন্য চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করতে থাকেন। কেউ নিশ্চয়ই কোথায় কোন শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের চারজন কোথায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরণ করেছে, কন্যাদায়গ্রস্ত কোন পিতা ছিনতাইকারীর হাতে তাঁর সর্বস্ব খুইয়ে পথে বসেছেন—এই সব হৃদয়বিদারক সংবাদ পাঠের জন্য গাঁটের পয়সা খরচ করে পত্রিকা কেনেন না।

সারা দেশে অপরাধপ্রবণতা হঠাত্ করেই অনেকটা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে অনেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করছেন।


গত বছরের জুলাই-আগস্টের ঘটনাবলির সময় পুলিশ বাহিনী যে বেসামাল অবস্থায় নিপতিত হয়েছিল তাতে তার মাঠ পর্যায়ের সদস্যরা বোধগম্য কারণেই মনোবল হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিল। সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে এবং ওই বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দৃঢ়তার কারণে পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। যেকোনো সুশৃঙ্খল বাহিনীর মূল চালিকাশক্তি তার ‘মরাল’ বা মনোবল। মনোবলে চিড় ধরা মানে একটি অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত বাহিনীর পঙ্গুত্ববরণ করা।

বিগত সরকার পুলিশ বাহিনীর মতো একটি বেসামরিক বাহিনীকে নিরীহ নিরস্ত্র জনগণ নিধনে ব্যবহার করায় ওই বাহিনীর মনোবল শূন্যের কোঠায় পৌঁছে গিয়েছিল। যাক, স্বস্তির বিষয়, পরিস্থিতির এখন যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে।
দেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে যেকোনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে যা থাকবে তা, আমার বিবেচনায়, দেশের মাঠ প্রশাসন। ভালো-মন্দ যাই হোক, আমাদের দেশের মাঠ প্রশাসন (এবং সামগ্রিকভাবে সমগ্র শাসনব্যবস্থা) চলছে প্রায় পৌনে তিন শ বছর আগে ব্রিটিশরাজ প্রবর্তিত বিধিব্যবস্থামত।


ব্রিটিশরাও তাদের পূর্বসূরী মোগলদের শাসনকাঠামোই মোটামুটি খোল-নলচে পাল্টে বহাল রেখেছিল। দেশ শাসিত হতো কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক নিয়োজিত কর্মচারীদের দ্বারা। ফলে ব্রিটিশরা যে জেলা, মহকুমা বা থানা ইত্যাদি যেভাবে রেখে গিয়েছিল ১৯৪৭ সালে তাদের বিদায়ের কালে, সেগুলো মোটামুটি সেভাবেই কিছু কিছু নাম-ধাম পরিবর্তন-পরিমার্জন করে এখনো সেভাবেই আছে। তখনো মাঠ প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল জেলা, এখনো তাই আছে। তখন জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ দায়িত্বে যে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন, এখনো তিনিই আছেন।

শুধু নাম বদলিয়ে এখন তিনি হয়েছেন ডেপুটি কমিশনার। বাংলায় বলা হয় জেলা প্রশাসক। একটি জেলার সার্বিক দায়িত্বে আছেন তিনি। তাঁর মৌলিক দায়িত্ব হচ্ছে ভূমি প্রশাসন ও ভূমি রাজস্ব আদায়, জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং সব ধরনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সমন্বয়কের ভূমিকা পালন। সব কিছু মিলিয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট জেলায় সরকারের প্রতিনিধি। তাঁকে বলা হয় ‘সিম্বল অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন,’ বা প্রশাসনের প্রতীক। ফলে জেলার কোথাও কোনো ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটলে সরকারের উপরিমহলে প্রথমেই খোঁজ পড়ে তাঁর। তাঁর বক্তব্যই হয় সরকারি বক্তব্য। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলাজনিত বা রাজনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে তাঁর ভূমিকা আবহমানকালের।
 পাকিস্তানি আমলে ষাটের দশকে একটি মহকুমা (বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা), তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে দুটি মহকুমা, বাংলাদেশের তিনটি বৃহত্তর জেলা (কুষ্টিয়া, খুলনা ও ঢাকা) এবং রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারের দায়িত্বপালনের অভিজ্ঞতা থেকে মাঠ পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দুটি কথা বলার জন্য আজকের এই নিবন্ধ। গোড়াতেই বলে রাখতে চাই সম্প্রতি মাগুরার একটি শিশু ধর্ষণের (মেয়েটি গত বৃহস্পতিবার মারা গেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) ঘটনায় দেশব্যাপী যে তুমুল বিক্ষোভের ঝড় বইছে তা খুবই স্বাভাবিক। বিশেষ করে আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্তানতুল্য তরুণ শিক্ষার্থীরা বারবার যেভাবে জাতির বিবেক ধরে নাড়া দিচ্ছে তাতে আমি অন্তত আশাবাদী, এই দেশে বৈষম্য থাকবে না, অন্যায় করে কেউ পার পাবে না, দেশে আইনের শাসন অতি শীঘ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। তবে একটি কথা আন্দোলনকারীদের মনে রাখতে হবে, কোনো অপরাধীকে পাকড়াও করা, তাকে আইনের আওতায় আনা, নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, ছিনতাই ইত্যাদি বন্ধ করার প্রাথমিক দায়িত্ব কিন্তু কোনো মন্ত্রী, সচিব বা বিভাগীয় বড় কর্তার নয়—এই দায়িত্ব মাঠ পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর। অতএব ঢাকায় নীতিনির্ধারণকারী কোনো মন্ত্রী, সচিব বা বিভাগীয় বড় কর্তার পদত্যাগ দাবি করা যুক্তিসঙ্গত নয়। তবে হ্যাঁ, তাঁদের কাছে অবশ্যই দাবি জানানো যেতে পারে। তাতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের টপ-টু-বটম সকলেরই টনক নড়বে সন্দেহ নেই।

এখন আসুন মাঠ পর্যায়ে কী ঘটছে, বা সব সময় কী ঘটে থাকে তা একটু নাড়াচাড়া করে দেখা যাক। মনে রাখা দরকার, একটি এলাকার চোর-চোট্টা-বদমাশ-ধর্ষকরা, ইভ টিজাররা, সব সময় চোখ-কান খোলা রেখে এলাকার ও.সি., এস.পি, ডি.সি., ইউএনও ইত্যাদি কর্মকর্তার গতিবিধি ও কার্যকলাপ মনিটর করে। যদি দেখে এদের একজনের সঙ্গে আরেকজনের সদ্ভাব নেই, একজনের কাজকর্মের সঙ্গে অন্যজনের কাজকর্মের সমন্বয়ের অভাব, কিংবা তাঁরা ব্যস্ত নিজের পকেটপূর্তিতে বা ‘স্যারের’ জন্য চাঁদা তুলতে, অথবা কোনো নেতার তাঁবেদারি করতে, তখন তারা বগল বাজিয়ে নেমে পড়ে যাবতীয় কুকর্মে। অপরাধীরা ঠিকই লাইন বের করে ফেলে চুরি-ডাকাতি-ধর্ষণ ইত্যাদি যেকোনো অপরাধ করে কী করে নির্বিঘ্নে বেরিয়ে যেতে হবে।

এখানে দু-একটি মৌলিক বিষয়ের উল্লেখ করতেই হয়। জেলার আইনশৃঙ্খলা, অপরাধ দমন ইত্যাদির সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত প্রধান দুই কর্মকর্তা—ডি.সি. এবং এস.পি.—সারাক্ষণ জনসাধারণের নজরদারিতে আছেন, এটা ভুলে গেলে চলবে না। অতএব তাঁরা অফিসে এবং অফিসের বাইরে ব্যক্তিগত জীবনে পরস্পর পরস্পরের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ বা ভ্রাতৃত্বসুলভ আচরণ করেন, নাকি ‘আমি কী হনু রে’, ‘ও আবার কে?’ ইত্যাদি মার্কা ব্যবহার ফুটে ওঠে তাঁদের কথায়-বার্তায়, চলনে-বলনে তা সব সময় পাবলিক লক্ষ্য করে। যেকোনো সমস্যায় বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ডি.সি.-এস.পি. ঘন ঘন নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলে সেটা বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। একই কথা বলা যায় ইউএনও-ও.সি.-র বেলায়ও। অন্যথায় নিজ নিজ অফিসের অধস্তন কর্মকর্তা-কর্মচারী আদেশপালনে বা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে গড়িমসি করবে।

আরেকটি কথা। ডি.সি.-এস.পি.-র জনসংযোগ। জনপ্রশাসনের কর্মকর্তা ডি.সি. বা এস.পি. জেলার জনপ্রতিনিধিদের সাহায্য-সহযোগিতা-পরামর্শ ব্যতীত কখনোই সফল হতে পারবেন না। মনে রাখতে হবে, জনপ্রতিনিধি ওই এলাকার মানুষ, সান অব দ্য সয়েল, যে কারণে এলাকা, এলাকার মানুষ, সমস্যা ও তার সমাধান সম্বন্ধে তাঁর কিছু বিশেষ জ্ঞান থাকার কথা, যা আপনার নেই। কাজেই আপনি ডি.সি. বা এস.পি.যেই হোন না কেন অনেক সময় প্রকৃত তথ্য জানার জন্য, অথবা যেকোনো বিষয়ে জনসমর্থন লাভের জন্য স্থানীয় কোনো সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তির—তিনি কোনো স্কুলের শিক্ষক, রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী বা ভূস্বামী হতে পারেন—সাহায্য নিতে পারেন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, কোনো টাউট-বাটপাড় যেন এই সুযোগে কাছে ভিড়তে না পারে। কুষ্টিয়ায় ১৯৭৪ সালে আমি যখন ডি.সি. হিসেবে যোগদান করি তখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে কুষ্টিয়ায় বলা যায় দাবানল জ্বলছিল। আমার কাজ ছিল বিশেষ বিশেষ এলাকায় গিয়ে জনসাধারণকে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ করা। গ্রামে গ্রামে মিটিং করতাম রাজনৈতিক নেতাদের মত। আমার বক্তৃতায় সদ্য স্বাধীন দেশকে ভালবাসা, তার উন্নয়নে কাজ করা, ঐক্যবদ্ধভাবে শান্তি-শৃঙ্খলার পক্ষে থাকার কথা বলতাম। এসব কাজে কুষ্টিয়ার সেই সময়ের রাজনৈতিক নেতাদের সাহায্য-সহযোগিতা খুবই কাজে লেগেছিল। আল্লাহর ইচ্ছায় তিন-চার মাসের মধ্যে সন্ত্রাসের আগুন নেভাতে সমর্থ হয়েছিলাম আমরা।

আরেকটি কথা। ডি.সি., এস.পি. এবং জেলার সব সিনিয়র কর্মকর্তাকে তাঁদের সকল কাজে সততার পরিচয় দিতে হবে। তবেই তাঁদের বিভিন্ন কাজেকর্মে জনসমর্থন পাওয়া যাবে। আর জনসমর্থন ব্যতীত কোনো উদ্যোগ-আয়োজনই সাফল্যের মুখ দেখবে না।

শেষ কথা, একটি আকুতি। ডি.সি.-এস.পি.-রা কি জাতির এই মাহেন্দ্রক্ষণে জুলাই-আগস্টের চেতনায় উদ্বুব্ধ হয়ে মাঠ প্রশাসনকে গণমুখী করতে পারেন না? পারেন না ক্রমবর্ধিষ্ণু মারাত্মক অপরাধগুলোর মূলোত্পাটন করতে? ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে এর অনেকখানিই সম্ভব বলে আমি—তোমাদের এই বরিষ্ঠ সাবেক সহকর্মী—মনে করি। মাঠ প্রশাসনের এই দুই ভ্রাতৃপ্রতিম সহকর্মী হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলার পাগলা ঘোড়াকে নিশ্চয়ই অতি দ্রুত বাগে আনতে পারবে এ প্রত্যাশা শুধু আমার নয়, সমগ্র জাতির।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তামাক নীতিমালা : সংকটে ভোক্তা অধিকার
তুম উধার হাম ইধার
তুম উধার হাম ইধার
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
সবার উপর একাত্তর, আমাদের স্বাধীনতা
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
অপ্রয়োজনীয় বিতর্ক অনভিপ্রেত
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
দৃষ্টি এখন প্রধান উপদেষ্টার চীন সফরের দিকে
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
চাপে চ্যাপটা শিল্পে খাঁড়ার ঘা
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
জাতি ও শ্রেণির প্রশ্নে বিভক্ত সমাজ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক