শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

হাফিজুর রহমান খান
অনলাইন ভার্সন
উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজন

অর্থনীতির চাকা সচল রাখার মাধ্যমে দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও প্রবৃদ্ধিতে ব্যবসায়ীদের গুরুত্বপূর্ণ অবদান রয়েছে। ক্রেতার চাহিদা ও প্রয়োজন অনুসারে পণ্য উৎপাদন, বিক্রি, বিপণন, সরবরাহ ও রপ্তানি ব্যবস্থার সঙ্গে ব্যবসায়ীরা সম্পৃক্ত। গ্রাম, গঞ্জ, শহরসহ দেশের সর্বত্র ছোট-বড় বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান জনগণের সেবায় নিয়োজিত। নানা ধরনের ব্যবসায় নিয়োজিত বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান এই সেবার মাধ্যমে তাদের নিজেদের জীবিকা নির্বাহ করার পাশাপাশি অর্থনীতির চাকা সচল রাখে। এসব অর্থনৈতিক কর্মযজ্ঞের মাধ্যমে এ দেশে বিশাল পরিসরে কর্মসংস্থানের সৃষ্টি হয়েছে। এ ছাড়া ভ্যাট, ট্যাক্স ও অন্যান্য কর প্রদানের মাধ্যমে সরকারের রাজস্ব আহরণের ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক প্রতিষ্ঠানের অবদানও অনস্বীকার্য।

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনকিন্তু দুঃখজনক হলেও এ কথা সত্য যে এ দেশের ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা অর্জন করতে সক্ষম হননি। নিজেদের দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম পরিচালনায় অনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত হওয়ার কারণে সমাজে ব্যবসায়ীরা মর্যাদাপূর্ণ স্থান করে নিতে পারেননি। সামাজিকভাবে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে মানহীন পণ্য উৎপাদন বা সরবরাহ, খাদ্যে ভেজাল, কৃত্রিমভাবে মূল্য নিয়ন্ত্রণসহ নানা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের অভিযোগ হরহামেশাই শোনা যায়।

দেশের কত শতাংশ ব্যবসায়ী অনৈতিক পথে চলছেন তার কোনো জরিপ ও সঠিক পরিসংখ্যান নেই। একটি ব্যাবসায়িক গোষ্ঠী বা প্রতিষ্ঠানের কোনো এক ব্যক্তি দুর্নীতি বা অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়লে শুধু তাঁর কর্মকাণ্ড ঢালাওভাবে বেশি আলোচিত হয়; সার্বিকভাবে প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক অর্জনগুলো নানা অভিযোগের আড়ালে চাপা পড়ে যায়। এ ছাড়া আমাদের দেশে সামাজিকভাবে ভালো কাজের স্বীকৃতি প্রদানের সংস্কৃতি আনুপাতিক হারে কম। এর ফলে যাঁরা নৈতিকভাবে ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালনা করে চলেছেন, ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে দারিদ্র্য বিমোচন ও জনসাধারণের জীবনমান উন্নয়নে সহায়তা করছেন এবং বৈজ্ঞানিক গবেষণা, উদ্ভাবন ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নে প্রত্যক্ষ অবদানসহ দেশের সামষ্টিক অর্থনীতিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন, তাঁদের মধ্যে এক ধরনের হতাশা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সামাজিক স্বীকৃতি না থাকলে দেশে নতুন উদ্যোক্তা তৈরি হবে না। আর এ ধরনের পরিস্থিতি দীর্ঘ মেয়াদে দেশের অর্থনীতির জন্য মোটেও উৎসাহব্যঞ্জক নয়। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ ব্যবসায়ীদেরই নিতে হবে।

ব্যবসায়ীদের কি সক্রিয় রাজনীতি পরিহার করা উচিত?

উদ্যোক্তা তৈরিতে সামাজিক স্বীকৃতি প্রয়োজনব্যবসায়ীদের বর্তমান সামাজিক অবস্থার মূলে তাঁরা নিজেরাই দায়ী। গত কয়েক দশকে এ দেশের রাজনীতিতে ব্যবসায়ীদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ লক্ষণীয়ভাবে বেড়েছে। এখন ব্যবসায়ীদের ভেবে দেখার সময় এসেছে, রাজনীতির সঙ্গে তাঁদের সরাসরি জড়িত হওয়া সমাজ কিভাবে মূল্যায়ন করছে। এটা তাঁদের সামাজিক মান-মর্যাদা বৃদ্ধি করছে, নাকি রাষ্ট্র ও সমাজে তাঁদের অবস্থানকে উল্টো দিকে ধাবিত করছে। ব্যবসায়ীরা যখন নিজের রাজনৈতিক পরিচয় বা প্রভাব-প্রতিপত্তির কারণে কোনো অনিয়ম বা অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় থেকে রেহাই পেয়ে যান, তখন তা সমাজে এক ধরনের নেতিবাচক দৃষ্টান্ত স্থাপন করে। এটি শুধু এ দেশের ব্যবসায়ীদের সামাজিক মর্যাদাকেই ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং আন্তর্জাতিকভাবে দেশের ভাবমূর্তি ও ব্র্যান্ড ভ্যালুও নিদারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। দেশের সব নাগরিকেরই রাজনীতি করার অধিকার রয়েছে। কিন্তু বিদ্যমান নেতিবাচক ভাবমূর্তি দূর করে রাষ্ট্র ও সমাজে নিজেদের ইতিবাচক অবস্থান তৈরি করতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনীতি থেকে দূরে থাকা উচিত কি না তা এখনই ভেবে দেখতে হবে। মনে রাখা দরকার যে ব্যবসায়ীদের মূল কাজ হলো নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্য সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করে অর্থনীতির চাকা সচল রাখা। জনগণের চাহিদা অনুযায়ী প্রয়োজনীয় সেবা প্রদান কিংবা গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য উৎপাদন ও সরবরাহ করা, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে রাখা, কর্মসংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে মানুষের জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দারিদ্র্য বিমোচন ও জীবনমান উন্নয়নে ভূমিকা রাখা ব্যবসায়ীদের রাষ্ট্রীয়-সামাজিক দায়িত্বের গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

ব্যবসায়িক পরিবেশ ও নৈতিকতা উন্নয়নে বাণিজ্য সংগঠনগুলোর সক্রিয় ভূমিকা

দেশের বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা বর্তমানে সমাজের সচেতন শ্রেণির অন্যতম প্রধান আলোচ্য বিষয়। যখন যে দল ক্ষমতায় আসে, তখন সেই দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত প্রভাবশালী ব্যবসায়ীকে সচরাচর বিভিন্ন ব্যাবসায়িক সংগঠনের নেতৃত্বে আসতে দেখা যায়। শীর্ষ বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআইয়ে দেশের সব খাতের ব্যবসায়ী সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব থাকার কথা থাকলেও বাস্তবে সবার অবস্থান খাতভিত্তিক নয়। দেশের অন্যান্য বাণিজ্য সংগঠনের ক্ষেত্রেও চিত্রটা কমবেশি একই রকমের। আশার কথা, সম্প্রতি বাণিজ্য সংগঠনগুলোতে ব্যবসায়ীদের সক্রিয় রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা কমানো এবং প্রতিটি ব্যাবসায়িক খাতের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার ব্যাপারে আলোচনা চলছে। এফবিসিসিআইসহ সব ব্যবসায়ী সংগঠন যাতে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত হয়ে সার্বিক ব্যাবসায়িক পরিবেশ উন্নয়নে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে পারে, সেটি নিশ্চিত করা জরুরি। এ ছাড়া ব্যবসা-বাণিজ্যে অনৈতিক কার্যকলাপ রোধে সংশ্লিষ্ট সংগঠনগুলোর উচিত নিজেদের সদস্যভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলোতে নিয়মিতভাবে আলাপ-আলোচনা ও নৈতিক কাউন্সেলিং প্রদান করা। এতে সংশ্লিষ্ট খাতে অনিয়ম ও অনৈতিক কার্যকলাপ দূর হতে পারে। এভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যাবসায়িক নৈতিকতার চর্চা বৃদ্ধি পেয়ে অর্থনীতিতে ইতিবাচক পরিবর্তনের সূচনা হবে।

সরকারের রাজস্ব-কর আহরণ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ ডিজিটাইজ করা

বর্তমানে বাংলাদেশের জিডিপি (চলতি বাজারমূল্যে) প্রায় ৪৫২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যেখানে ব্যক্তি খাতের অবদান মোট জিডিপির প্রায় ৮০ শতাংশ। দেশের জিডিপি, বিনিয়োগ ও রাজস্ব-কর আহরণের প্রধানতম উৎস এবং সামগ্রিক অর্থনীতির মূল চালিকাশক্তি হলো বেসরকারি খাত। কিন্তু দেশের অন্যান্য খাতের মতো সরকারের ট্যাক্স ও অন্যান্য রাজস্ব আহরণ খাতের মধ্যেও নানা জটিলতা, অনিয়ম ও প্রতিবন্ধকতার কথা সমাজে আলোচিত হচ্ছে। পণ্য আমদানি-রপ্তানিসংক্রান্ত বিভিন্ন শুল্ক-কর নির্ধারণ ও আদায়, কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স, পণ্য খালাস, পরিবহন প্রভৃতি ক্ষেত্রে নানা অনিয়ম ও জটিলতার ব্যাপারে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করে থাকেন। তাই সরকারের রাজস্ব-কর আহরণের সব প্রক্রিয়ায় ডিজিটাইজেশনের প্রচলন করা গেলে একদিকে যেমন সরকারের রাজস্ব আহরণের সক্ষমতা বহুলাংশে বাড়বে, তেমনি তা ব্যবসায়ীদের সহজে ও সুষ্ঠুভাবে রাজস্ব প্রদানের মাধ্যমে শুল্ক-কর ফাঁকিবাজির সামাজিক অপবাদ ঘোচাতে অনেকাংশে সাহায্য করবে।

পণ্যের গুণগত মান নিশ্চিত করা

গুণমানহীন, ভেজাল ও নকল পণ্যের উৎপাদন, বিক্রি ও বিপণনের ব্যাপারে ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যাপক সামাজিক অভিযোগ রয়েছে। পণ্যের গুণগত মান পরীক্ষা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য বিএসটিআই, বিসিএসআইআর গবেষণাগার, বিআরটিএ, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে। বিভিন্ন সরকারি সংস্থার উদ্যোগে মাঝেমধ্যে বাজারে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের খবর গণমাধ্যমে দেখা যায়। কিন্তু এসব উদ্যোগে কিংবা মান নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট খাতের বাণিজ্য সংগঠন তথা ব্যবসায়ীদের প্রতিনিধিত্ব নেই বললেই চলে। এ কারণে বিএসটিআই ও বিআরটিএর মতো সব প্রতিষ্ঠানে সংশ্লিষ্ট বাণিজ্য সংগঠনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা দরকার। এর ফলে সরকারের অনুমোদিত প্রক্রিয়া, পদ্ধতি ও স্পেসিফিকেশন অনুসারে পণ্য উৎপাদন হচ্ছে কি না সেসব বিষয় বাস্তবায়ন ও তদারকির দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট সংগঠনের ওপরও বর্তাবে। এর মাধ্যমে ব্যবসায়ীরা নিজেদের সামাজিক মর্যাদা বৃদ্ধিতে কার্যকর ভূমিকা পালন করার সুযোগ পাবেন। এ ছাড়া পণ্যের গুণগত মান, সঠিক স্পেসিফিকেশন ও বৈশ্বিক মানদণ্ড নিশ্চিত করা গেলে পণ্যের আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্য সার্টিফিকেশন প্রদান করা সম্ভব হবে, যা বিশ্ববাজারে বাংলাদেশি পণ্যের রপ্তানি বৃদ্ধিতে ব্যাপক ভূমিকা রাখবে।

তরুণদের হাতেই উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদা পুনরুদ্ধার ও নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণের দায়িত্ব

আজকের তরুণরা আমাদের চেয়ে মেধাবী, আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান এবং নিত্যনতুন প্রযুক্তি ব্যবহারে অনেক বেশি পারদর্শী। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) বিষয়ে তারা জ্ঞান রাখে। উচ্চ ফলনশীল ধান, পুষ্টিকর মাছ, সবজি, ফলমূলসহ নানা কৃষি ও কৃষিজাত ব্যবসা-বাণিজ্যে এখন শিক্ষিত, উদ্যমী ও বিজ্ঞানমনস্ক তরুণদের পদচারণ। তাই তরুণরাই দেশের সবচেয়ে বড় সম্পদ, আগামী বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ। তাদের মনোবল ভাঙা যাবে না। নানা ধরনের সৃজনশীল ও উৎপাদনমুখী ব্যাবসায়িক উদ্যোগের মাধ্যমে তরুণরা দেশের অর্থনীতিতে গভীরতা ও বহুমাত্রিকতা সৃষ্টি করে চলছে। কিন্তু এসব তরুণ যদি সামাজিকভাবে স্বীকৃতি না পায় তাহলে তারা উৎসাহ হারাবে। প্রয়োজনীয় সরকারি নীতি সহায়তা এবং যথার্থ সামাজিক স্বীকৃতি প্রদানের মাধ্যমে এসব তরুণকে উৎসাহিত করা গেলে তারা নিজেদের মেধা, প্রজ্ঞা ও সৃষ্টিশীলতা দিয়ে এক নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণ করবে এবং এভাবে উদ্যোক্তাদের সামাজিক মর্যাদাও পুনরুদ্ধার করতে পারবে। তাহলে দেশের বাকি তরুণরা আর অনৈতিক পথে হাঁটবে না, যেভাবেই হোক তারা সামনে এগোবে। আর এভাবেই আগামী বাংলাদেশের সুন্দর ও স্বপ্নময় ভবিষ্যৎ রচিত হবে।

লেখক : চেয়ারম্যান, রানার গ্রুপ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
বুদ্ধিজীবীরা প্রত্যক্ষ ভূমিকা রেখেছেন স্বাধীনতা সংগ্রামে
সর্বশেষ খবর
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ
ঈদের লম্বা ছুটিতে চট্টগ্রাম বন্দরে কনটেইনারের স্তূপ

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিদেশি মদসহ গ্রেফতার ৬

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’
‘আইএমএফ বলেছে বাংলাদেশের অর্থনীতি সঠিক দিকেই আছে’

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান
পৃথিবীর ‘সবুজ ফুসফুস’ নজরদারি করবে মহাকাশযান

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

গাইবান্ধায় কৃষকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দময় দিন
গাইবান্ধায় কৃষকদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আনন্দময় দিন

৬ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হজ ব্যবস্থাপনায় কোনো ত্রুটি বরদাশত করা হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
হজ ব্যবস্থাপনায় কোনো ত্রুটি বরদাশত করা হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের দায়ে ৭ বাসকে জরিমানা
অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ের দায়ে ৭ বাসকে জরিমানা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈদের ছুটি পর বেনাপোল বন্দরে ফিরেছে স্বাভাবিক গতি
ঈদের ছুটি পর বেনাপোল বন্দরে ফিরেছে স্বাভাবিক গতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’
বিচার চেয়ে থানায় বৃদ্ধা, ‘ভিক্ষা করে কেনা মুরগি মেরে দিল কারা?’

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
ঢাকাসহ সাত বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮
শরীয়তপুরে বোমাবাজিতে গ্রেপ্তার ৮

পেছনের পৃষ্ঠা

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন

ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়
ফাঁদে ফেলে অপহরণ মুক্তিপণ আদায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে
দলমতের ঊর্ধ্বে দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে কাজ করতে হবে

নগর জীবন

মোবাইল ব্যবহারে বাধা দেওয়ায় কিশোরীর আত্মহনন
মোবাইল ব্যবহারে বাধা দেওয়ায় কিশোরীর আত্মহনন

নগর জীবন