শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৮, রবিবার, ১২ জানুয়ারি, ২০২৫

কালের কণ্ঠের ১৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে প্রকাশিত

তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

ফাহিম মাশরুর
অনলাইন ভার্সন
তথ্য-প্রযুক্তি: যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজন

বিগত সরকারের ১৫ বছরের শাসনামলে কখনো ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’, কখনো ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’-একেক সময়ে একেক নামে তথ্য-প্রযুক্তি খাতকে শুধু রাজনৈতিক জনপ্রিয়তার সস্তা স্লোগান হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে সারা বিশ্বে, বিশেষ করে আমাদের আশপাশের দেশে। এই বিশাল সম্ভাবনাময় প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাধারণ নাগরিকদের বিশাল সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনমানের যে উন্নয়ন যেসব বাধা দূর করা প্রয়োজনহয়েছে, আমরা তার ধারেকাছেও কিছু করতে পারিনি। যথেচ্ছভাবে টাকা খরচ করা হয়েছে। জনগণের ট্যাক্সের হাজার হাজার কোটি টাকা যেমন অপচয় হয়েছে, বিদেশ থেকে ঋণ নিয়েও বিশাল বিশাল প্রজেক্ট নেওয়া হয়েছে।

ফলাফল বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই শূন্য! দেশের বড় একটা অংশ এখনো ইন্টারনেট, স্মার্টফোন ও অন্যান্য ডিজিটাল সেবা থেকে বঞ্চিত, অন্যদিকে ব্যাপক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও দেশে শক্তিশালী ইন্ডাস্ট্রি হিসেবে তথ্য-প্রযুক্তি খাত এখনো দাঁড়াতে পারেনি এবং লাখ লাখ তরুণের জন্য চাকরির সুযোগ তৈরি করতে পারেনি। বিগত বছরগুলোতে এই খাতে কী ধরনের লুটপাট হয়েছে তা আমরা সবাই কমবেশি জানি। এগুলো নিয়ে শ্বেতপত্র ও অনেক মিডিয়া রিপোর্ট হয়েছে, আরো হয়তো অনেক কিছুই সামনে আসবে। আমি বরং বলতে চাই, আগামী এক থেকে দুই বছরের মধ্যে কোন কোন ধরনের সুনির্দিষ্ট পদক্ষেপ বা সংস্কার করা উচিত, যার মাধ্যমে জনগণ তথ্য-প্রযুক্তির কিছু সুবিধা অল্প সময়েই পেতে পারে।

প্রথমেই বলব, অগ্রাধিকার ভিত্তিতে আমাদের মোবাইল ইন্টারনেটের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এটি না করলে আমরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি- এই ক্ষেত্রগুলোতে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে পারব না। খুব ছোট একটা উদাহরণ- ভালো শিক্ষকের অভাবে গ্রামের ছাত্র-ছাত্রীরা গণিত, বিজ্ঞান বা ইংরেজির মতো বিষয়গুলো শিখতে পারছে না। এর খুব সহজ সমাধান ই-লার্নিং ও ই-এডুকেশন।

আমাদের দেশের বেশ কিছু স্টার্টআপ ভালো ই-লার্নিং কনটেন্ট তৈরি করছে। এগুলো যদি গ্রামের স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা ব্যবহার করতে পারে তাহলে প্রাইমারি ও সেকেন্ডারি শিক্ষার মানে ব্যাপক পরিবর্তন আনা খুব অল্প সময়েই সম্ভব। কিন্তু এর প্রধান বাধা গ্রামের দরিদ্র ও নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারগুলোর স্মার্টফোন নেই। যাদের আছে তারাও মোবাইল ডেটার উচ্চমূল্যের কারণে এই সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারছে না। প্রশ্ন উঠতে পারে, এ ক্ষেত্রে রাষ্ট্র বা সরকারের কী করার আছে? নিশ্চয়ই আছে! অনেকেই হয়তো জানে না, ১০০ টাকার মোবাইল ডেটার খরচের প্রায় অর্ধেক সরকারের পকেটে যায় (স্পেকট্রাম ফি, রেভিনিউ শেয়ারিং, ভ্যাট, এএইটি হিসেবে)।

বিগত সরকার টেলিকমিউনিকেশন খাতকে লুটপাটের জন্য অর্থ আদায়ের অন্যতম খাত হিসেবে ব্যবহার করেছে। বছরে ৩০ হাজার কোটি টাকা শুধু এই খাত থেকেই নেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয় এই চাঁদাবাজি বন্ধ করতে হবে এখনই। ইন্টারনেটের বেশি দামের আরো একটি কারণ হচ্ছে, এই সেক্টরে বেশ কিছু বাধ্যতামূলক কৃত্রিম ‘লেয়ার’ ও ‘লাইসেন্স’ তৈরি করা হয়েছিল কিছু গোষ্ঠীকে কোনো ভ্যালু অ্যাড ছাড়াই টাকা কামানোর সুযোগ দিতে। এনটিটিএন ও আইআইজি এ রকম দুটি কৃত্রিম লেয়ার। এই দুটি লেয়ার উঠিয়ে দিলে এখনই ঢাকার বাইরে ইন্টারনেটের দাম ২৫ থেকে ৩০ শতাংশ কমতে পারে। এ ছাড়া টেলিকমিউনিকেশনে বেশ কিছু ছোটখাটো সংস্কার করলে মোবাইল ইন্টারনেটের দাম বর্তমান থেকে অর্ধেকে নিয়ে আসা আগামী দুই থেকে তিন মাসেই সম্ভব সরকারের কোনো ধরনের বিনিয়োগ ছাড়াই। 

কিন্তু শুধু মোবাইল ডেটার দাম কমালেই হবে না, স্মার্টফোনের দামও কমাতে হবে। দুর্ভাগ্যজনক হলো, সরকারের ট্যাক্স ও ভ্যাট পলিসির লোকেরা এখনো মনে করে, মোবাইল সেট একটা বিলাসী পণ্য! তাই এর ওপর অতিরিক্ত ভ্যাট আরোপ করা হয় সব সময়। এটি শূন্যে নামিয়ে আনতে  হবে। এ ছাড়া সাধারণ নাগরিকরা যাতে কিস্তিতে স্মার্টফোন কিনতে পারে, সে জন্য মোবাইল অপারেটরদের অনুমতি দিতে হবে। দেশে মাত্র ৪০ শতাংশ মানুষ স্মার্টফোন ব্যবহার করে, ভারতে এটি ৭০ শতাংশের বেশি। আমরা যদি মোবাইল ইন্টারনেটের দাম কমাতে পারি এবং স্মার্টফোনের ব্যবহার বাড়াতে পারি, তাহলে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি খাতে বৈপ্লবিক সংস্কার নিয়ে আসতে পারব অতি অল্প সময়েই।

দ্বিতীয়ত, আমাদের সরকারের সব সার্ভিস ডেলিভারি ডিজিটাল করার ব্যাপারে এখনই উদ্যোগ নিতে হবে। কিছু কিছু মন্ত্রণালয়ে যে গত কয়েক বছরে একেবারেই হয়নি, তা নয়। কিন্তু বেশির ভাগ কাজ হয়েছে শুধু লোক-দেখানো ও বড় বড় প্রজেক্ট তৈরি করে দুর্নীতি করার জন্য। কোন ডিজিটাইজেশন প্রজেক্টের কী স্ট্যাটাস সেটা খুব তাড়াতাড়ি অডিট করে সমস্যা থাকলে সেগুলো ফিক্স করতে হবে। সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন ডিজিটাল সিস্টেমগুলোর যথাযথ ব্যবহার। অনেক ক্ষেত্রেই প্রজেক্ট করা হয়েছে, কিন্তু ব্যবহার করা হচ্ছে না। মন্ত্রণালয়ের প্রতিটি বিভাগে একজন ‘ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন চ্যাম্পিয়ন’ উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ দিতে হবে। এটি সরকারের ভেতর থেকে না, বাইরে থেকে খণ্ডকালীন নিয়োগ হিসেবে করতে হবে। তাঁর কাজ হবে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন কাজগুলো সমন্বয় করা। এ ছাড়া সরকারকে একটি নতুন নীতি প্রণয়ন করতে হবে যে আগামী দু-তিন বছর সব ধরনের সফটওয়্যার ও ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন প্রজেক্ট স্থানীয় সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান দিয়ে করতে হবে। এতে একদিকে যেমন কম খরচে ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন করা যাবে, অন্যদিকে স্থানীয় সক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, যাতে ভবিষ্যতে বিদেশি ভেন্ডরদের ওপর নির্ভরশীলতা না থাকে।

তৃতীয়ত এবং অনেক গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো আমাদের একটি শক্তিশালী তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি। এখন পর্যন্ত দেশে যে তথ্য-প্রযুক্তি ইন্ডাস্ট্রি বিকাশ লাভ করছে, তা একেবারেই কোনো ধরনের স্ট্র্যাটেজিক দীর্ঘমেয়াদি ভিশন ছাড়াই (এত দিন ভিশন বলতে শুধু বোঝানা হতো আমরা কত বিলিয়ন ডলার রপ্তানি করব!)। আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সব কিছু দ্রুত পাল্টে দিচ্ছে। আমরাও এর থেকে দূরে থাকতে পারব না। আমাদের নতুন ইন্ডাস্ট্রি ভিশনে নতুন প্রযুক্তিগত ডিসরাপশনগুলো ধারণ করতে হবে। স্থানীয় ইন্ডাস্ট্রির জন্য শুধু ভিশন থাকলেই হবে না, সঙ্গে কৌশলপত্রও থাকতে হবে। কিভাবে আমরা ইন্ডাস্ট্রিকে অর্থায়ন করব (ব্যাংক ফিন্যান্স, পুঁজিবাজার, দেশি-বিদেশি স্টার্টআপ বিনিয়োগ), কিভাবে দেশের ভেতরে ও বাইরে বাজার সম্প্রসারণ করব (প্রয়োজনে প্রটেকশন দেওয়া হতে পারে), কিভাবে লাখ লাখ তরুণকে আমরা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজের সুযোগ দিতে পারি, কিভাবে ডিজিটাল পাবলিক ইনফ্রাস্ট্রাচার (যেমন—ডেটা শেয়ারিং আর্কিটেকচার, ইন্টারোপেরাবিলিটি ইত্যাদি) ব্যবহার করে স্থানীয় তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো নতুন নতুন ডিজিটাল সার্ভিস বাজারে নিয়ে আসবে—এই ব্যাপারগুলো আমাদের ডিজিটাল ইন্ডাস্ট্রি কৌশলপত্র বা রোডম্যাপে থাকতে হবে।

পরিশেষে বলতে চাই, অনেকের মতো আমিও ভীষণ আশাবাদী যে আমরা নতুন পরিস্থিতিতে, নতুন নেতৃত্বে আমাদের সমাজ ও অর্থনীতির ডিজিটাল ট্রান্সফরমেশন ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার করতে পারব। তবে সব ভাবনার মধ্যে আমাদের মনে রাখতে হবে, কয়েক হাজার তাজা প্রাণ আমরা হারিয়েছি একটি বৈষম্যহীন সমাজ ও অর্থনীতি তৈরি করার জন্য। আমরা চাই না তথ্য-প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সমাজে আরো বৈষম্য তৈরি হোক। এই প্রযুক্তি যাতে আমাদের সমাজকে আরো বেশি মানবিক করতে, ন্যায় ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পারে, সমাজের সবাইকে একসঙ্গে সমৃদ্ধ করতে পারে, সেই দৃষ্টিভঙ্গি নিয়েই আগামী দিনের সংস্কারগুলো করতে হবে।

লেখক : সাবেক সভাপতি, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেস (বেসিস) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, বিডিজবস.কম।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ছাত্রদের রাজনীতি ও জনপ্রত্যাশা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
ড. ইউনূসের আরো স্থায়িত্বের প্রশ্নে কিছু কথা
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
মিডিয়া সংস্কারে কার স্বার্থে একচোখা সুপারিশ
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
প্রত্যাশা সমষ্টিগত মানুষের স্বাধীনতা ও মুক্তি
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
টিকফার মাধ্যমে অবস্থান তুলে ধরে শুল্ক কমানোর আলোচনা করতে হবে
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শ, জাতীয় স্বার্থ ও গণঅভ্যুত্থানের পুনর্জাগরণ
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী নিয়ে দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
সেনাবাহিনী বা প্রধান নিয়ে অপরিণামদর্শী স্মার্টনেস কাম্য নয়
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
তবে কি সংস্কারের পুকুরে ডুবছে নতুন স্বাধীনতা ?
সর্বশেষ খবর
১০ এপ্রিল প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবি জেএসডির
১০ এপ্রিল প্রজাতন্ত্র দিবস ঘোষণার দাবি জেএসডির

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ছুটির দিনেও শিশু আদালতের কার্যক্রম চলবে
ছুটির দিনেও শিশু আদালতের কার্যক্রম চলবে

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় শুরু হচ্ছে ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপ, মাঠ কাঁপাবে ১৬ দল
গাইবান্ধায় শুরু হচ্ছে ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপ, মাঠ কাঁপাবে ১৬ দল

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফের চেন্নাইয়ের অধিনায়কের দায়িত্বে ধোনি
ফের চেন্নাইয়ের অধিনায়কের দায়িত্বে ধোনি

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালুকায় তোফাজ্জল হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় তোফাজ্জল হত্যা মামলায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ শেষে উন্নত বিশ্বে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ’
‘বিনামূল্যে প্রশিক্ষণ শেষে উন্নত বিশ্বে ব্যাপক কর্মসংস্থান সৃষ্টির উদ্যোগ গ্রহণ’

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বৈরী আবহাওয়ায় মোমবাতির আলোয় এসএসসি পরীক্ষা
বৈরী আবহাওয়ায় মোমবাতির আলোয় এসএসসি পরীক্ষা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
টেকনাফে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী এনগ্রো
বাংলাদেশে ব্যবসার সম্ভাবনা খুঁজে দেখছে পাকিস্তানের শিল্পগোষ্ঠী এনগ্রো

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চাঁবিপ্রবিতে মানববন্ধনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান
চাঁবিপ্রবিতে মানববন্ধনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়
আবুধাবিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার মধ্যে বন্দি বিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইরাল সেই ‘ক্রিম আপা’ অবশেষে গ্রেফতার
ভাইরাল সেই ‘ক্রিম আপা’ অবশেষে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্কে বিক্ষোভের সময় গ্রেফতার ১০৭ শিক্ষার্থীকে মুক্তির আদেশ
তুরস্কে বিক্ষোভের সময় গ্রেফতার ১০৭ শিক্ষার্থীকে মুক্তির আদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি
সরকারে এলে প্রথম ১৮ মাসে ১ কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা হবে: বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা সেবনের দায়ে যুবকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিনামূল্যে সার-বীজ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি
লালমনিরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ে ফসলের ক্ষয়ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দায়িত্বে অবহেলার দায়ে ৪ শিক্ষককে অব্যাহতি
গাজীপুরে দায়িত্বে অবহেলার দায়ে ৪ শিক্ষককে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু
কলাপাড়ায় এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টির প্রবণতা, কালবৈশাখীর শঙ্কাও রয়েছে
বাড়বে বৃষ্টির প্রবণতা, কালবৈশাখীর শঙ্কাও রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা
অন্য জাতের ছেলের সঙ্গে পালানোয় মেয়েকে হত্যা করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির শোভাযাত্রায় জনতার ঢল
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে বিএনপির শোভাযাত্রায় জনতার ঢল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চবিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কান্নাভেজা মোনাজাত
চবিতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কান্নাভেজা মোনাজাত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু
সাপের কামড়ে সাপুড়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে আর এক ফোঁটা রক্ত দেখতে চাই না: কাদের গনি চৌধুরী
ফিলিস্তিনে আর এক ফোঁটা রক্ত দেখতে চাই না: কাদের গনি চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম
ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউএসসিআইএস’র নতুন নির্দেশনা, সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পর ভিসা
ইউএসসিআইএস’র নতুন নির্দেশনা, সোশ্যাল মিডিয়া যাচাইয়ের পর ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে জুতার গোডাউনে আগুন
টঙ্গীতে জুতার গোডাউনে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুচ্ছ ঘটনায় ১ জনকে কুপিয়ে হত্যা
তুচ্ছ ঘটনায় ১ জনকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসচাপায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ
পাল্টা শুল্ক তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেন ট্রাম্প, এ সময় এই শুল্ক থাকছে ১০ শতাংশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিমান বাহিনীর হাজার সদস্যকে বহিষ্কারে হুমকি দিল ইসরায়েল
যে কারণে বিমান বাহিনীর হাজার সদস্যকে বহিষ্কারে হুমকি দিল ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না : জয়শঙ্কর
ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল কামনা করে না : জয়শঙ্কর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ
পাল্টা শুল্ক স্থগিত করায় ট্রাম্পকে প্রধান উপদেষ্টার ধন্যবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লালগালিচা দেখে ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!
আম্বানী পুত্রের ১৮০ কিলোমিটার আধ্যাত্মিক পদযাত্রা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাণিজ্যে প্রভাব পড়বে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল চার পণ্যবাহী ট্রাক
ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিল, বেনাপোল থেকে ফেরত এল চার পণ্যবাহী ট্রাক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ে ২০২৫ সালের বিশ্বসেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি
রেকর্ড গড়ে ২০২৫ সালের বিশ্বসেরা বিমানবন্দর সিঙ্গাপুরের চাঙ্গি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের-আসাদুজ্জামানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করতে আইজিপিকে চিঠি
কাদের-আসাদুজ্জামানসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আবেদন করতে আইজিপিকে চিঠি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই দিয়ে বানানো আপত্তিকর ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর জীবন
এআই দিয়ে বানানো আপত্তিকর ভিডিও কেড়ে নিল নববধূর জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের বাঁচানোর জন্য বেশি সময় হাতে নেই : জাতিসংঘ
ফিলিস্তিনিদের বাঁচানোর জন্য বেশি সময় হাতে নেই : জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ
জুনে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে পারে ফ্রান্স: ম্যাক্রোঁ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী
যেভাবে ধ্বংস হয়েছিল আবরাহার হস্তিবাহিনী

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার
পঞ্চগড়ে বিলুপ্ত প্রজাতির নীলগাই উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
দুর্নীতি মামলায় শেখ হাসিনা ও পুতুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি আমেরিকার
ইরানের ওপর নতুন নিষেধাজ্ঞা জারি আমেরিকার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির
ওমরাহ নিয়ে নতুন নির্দেশনা সৌদির

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সেই জুলহাসকে দ্বিতীয় দফায় তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা
সেই জুলহাসকে দ্বিতীয় দফায় তারেক রহমানের আর্থিক সহায়তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
প্রবেশপত্র না পেয়ে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে ১৫ লাখ আইফোন আমেরিকায় নিয়ে গেছে অ্যাপল
শুল্ক এড়াতে ভারত থেকে ১৫ লাখ আইফোন আমেরিকায় নিয়ে গেছে অ্যাপল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়
কিডনি ড্যামেজ হলে করণীয়

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সিরিয়ায় সংঘর্ষ এড়াতে তুরস্ক-ইসরায়েলের আলোচনা শুরু
সিরিয়ায় সংঘর্ষ এড়াতে তুরস্ক-ইসরায়েলের আলোচনা শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের আবেগঘন স্ট্যাটাস
স্ত্রীকে নিয়ে মির্জা ফখরুলের আবেগঘন স্ট্যাটাস

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১০ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার দায়িত্ব পেলেন খলিলুর রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে প্রায় ২০০
নাইট ক্লাবের ছাদ ধসে নিহত বেড়ে প্রায় ২০০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল ছেড়েছেন ১৭০০ ধনকুবের
যুদ্ধের মধ্যে ইসরায়েল ছেড়েছেন ১৭০০ ধনকুবের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীরবতা অনেক সময় সোনার চেয়েও দামি : প্রেস সচিব
নীরবতা অনেক সময় সোনার চেয়েও দামি : প্রেস সচিব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি ময়নুলকে পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
সাবেক আইজিপি ময়নুলকে পোল্যান্ডে রাষ্ট্রদূত নিয়োগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি
কিশোরীর লাশ মিলল বাথরুমে জখমে কাতরাচ্ছিলেন নানা-নানি

নগর জীবন

প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে
প্রাণ ফিরছে ঢাকার খালে

রকমারি নগর পরিক্রমা

চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড
চিড়িয়াখানা নিয়ে তুঘলকি কাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা
পুরোনোদের চ্যালেঞ্জ নতুনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না
অপূর্ব ভাইয়ের সঙ্গে আমার তুলনা কখনোই হবে না

শোবিজ

আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন
আচরণবিধিতে আসছে পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন
ট্রাম্পের হঠাৎ ইউটার্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর
দোসর খোঁজা রাজনীতির ৫৪ বছর

সম্পাদকীয়

বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন
বিশ্বকে বদলাতে বাংলাদেশে আসুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই
সংস্কারের নামে ক্ষমতা প্রলম্বের সুযোগ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা
মূল মঞ্চে নামছেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান
করতোয়া রক্ষায় উচ্ছেদ অভিযান

নগর জীবন

ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান
ফের দর্শক মাতালো সিনেমার গান

শোবিজ

কুমিল্লার ঐতিহ্য শাহ্ সুজা মসজিদ
কুমিল্লার ঐতিহ্য শাহ্ সুজা মসজিদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা
চট্টগ্রামে হাতি হত্যা করে দাঁত-নখ নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা

নগর জীবন

ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়
ড্রেন যেন ময়লার ভাগাড়

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন
সাদেক সিদ্দিকীর দেনা-পাওনায় ইমন

শোবিজ

ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো
ঢাকার সঙ্গে প্রতিরক্ষায় সহযোগিতা বাড়াতে চায় মস্কো

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ
ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে
বিশ্বজনমত গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না
তান্ত্রিক চরিত্রে তামান্না

শোবিজ

মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা
মুসলিমদের পাশে থাকার কথা বললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে স্কটল্যান্ডের চমক

মাঠে ময়দানে

অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত
অভিযোগ নিয়ে দুদকে সারজিস হাসনাত

পেছনের পৃষ্ঠা

মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু করা যাবে না
মঙ্গল শোভাযাত্রা নামে কিছু করা যাবে না

নগর জীবন

স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র
স্বাধীনতা ঘোষণার সনদপত্র

সম্পাদকীয়

ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন
ব্যয়বহুল আল্লু অর্জুন

শোবিজ

বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না
বাংলাদেশের রপ্তানিতে অসুবিধা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান
জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা পদেও খলিলুর রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা