শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

মালয়েশিয়ায় জনশক্তি রপ্তানিতে জালিয়াতি
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

কারো জমি বিক্রির টাকা, কারো বা মা-স্ত্রীর গহনা বিক্রির টাকা। তিল তিল করে সঞ্চয় করা সব সম্বল বিক্রির টাকা তুলে দিয়েছেন দালালের হাতে। উন্নত জীবনের ছোঁয়া পেতে পাড়ি জমাবেন বিদেশে। শ্রমিকের রঙিন স্বপ্ন প্রতারকের খপ্পরে পড়ে বেদনার কালো রং ধারণ করেছে।

কিন্তু প্রতারকচক্র শ্রমিকের রক্ত পানি করা টাকায় দেশে-বিদেশে গড়ে তুলেছে অট্টালিকা। স্বপ্ন দেখা লাখ লাখ শ্রমিকের হাজার কোটি টাকা লোপাট করে বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছে এই চক্র। এই চক্রের অন্যতম রুহুল আমিন স্বপন, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ইন্টারন্যাশনাল রিক্রুটিং এজেন্সিজের (বায়রা) সাবেক মহাসচিব। তাঁর ঘনিষ্ঠ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মালয়েশিয়ার নাগরিক আমিনুল ইসলাম বিন আমিন নূর ওরফে দাতো শ্রী আমিনসহ বেশ কয়েকজন সহযোগী মিলে গড়ে তুলেছেন একটি আন্তর্জাতিক শ্রমবাজার সিন্ডিকেট।

অনুসন্ধানে দেখা গেছে, শ্রমিকদের ঘামঝরা টাকার বিপরীতে এই সিন্ডিকেটের সদস্যরা বিদেশে গড়ে তুলেছেন অট্টালিকা। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন বিভাগে গড়ে তুলেছেন বিলাসবহুল বাড়ি ও ফ্ল্যাট। গড়ে তুলেছেন একাধিক কম্পানি। ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর নতুন দরজা খুলে যায়।

শুরু থেকেই অভিযোগ ওঠে, একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে একটি সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে—যার মূল পরিকল্পনাকারীদের একজন রুহুল আমিন স্বপন, অন্যজন দাতো শ্রী আমিন।
 
দালাল থেকে দুর্নীতির সাম্রাজ্যে

আশির দশকে নিজ এলাকা ছেড়ে ঢাকায় পাড়ি জমান রুহুল আমিন স্বপন। ক্যারিয়ারের প্রথম দিকে একটি রেক্রুটিং এজেন্সিতে দালালের কাজ করতেন। পাশাপাশি স্থায়ী আয়ের জন্য পিয়নের চাকরি নেন। সুযোগের সদ্ব্যবহার করে তিনি ‘ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনাল’ নামে একটি রিক্রুটিং এজেন্সি গড়ে তুললেও ভুয়া কম্পানিতে লোক পাঠিয়ে বারবার অফিস বদল করতে বাধ্য হন।

২০০৫ সালে দাতো শ্রী আমিনের সঙ্গে হাত মেলান তিনি। তাঁদের যৌথ উদ্যোগে গঠিত হয় ভুয়া ভিসা সিন্ডিকেট। ২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার কর্মীকে বেনামি প্রতিষ্ঠানের নামে পাঠানো হয় মালয়েশিয়ায়। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ হয় যে কর্মীদের কুয়ালালামপুর বিমানবন্দরে নামিয়ে রেখে পালিয়ে যায় এই চক্র। ফলে বন্ধ হয়ে যায় ওই শ্রমবাজার। পরে অভিবাসন ব্যবসায় অর্থপাচারের জন্য বেস্টিনেটের ২০ শতাংশ শেয়ার কেনেন স্বপন। মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে আমিন নূরের সঙ্গে কারসাজি করে ১০০টি এজেন্সির একটি চক্র বা সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছিলেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক ভেরিটে ইনকরপরেটেডসহ পাঁচটি সংস্থার এক জরিপে দেখা যায়, চক্রের সদস্যরা মালয়েশিয়ায় শ্রমিক পাঠাতে সরকার নির্ধারিত জনপ্রতি ব্যয় ৭৯ হাজার টাকার জায়গায় গড়ে পাঁচ লাখ ৪৪ হাজার টাকা নিয়েছেন। অন্যায্য ও অন্যায়ভাবে চার লাখ ৯৪ হাজার ১৮০ টাকা গরিব কর্মীর কাছ থেকে আদায় করে এই চক্র অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা লুটে নেয়। যার অন্তত সাড়ে সাত হাজার কোটি টাকাই স্বপন-আমিন সিন্ডিকেট ‘চাঁদার’ আড়ালে মালয়েশিয়ায় পাঠানোর নামে নিজেদের পকেটে পুরেছে।

অভিজাত এলাকায় বাড়ির পর বাড়ি, বিদেশে বিলাসী জীবন

অনুসন্ধানে জানা যায়, রুহুল আমিন স্বপন বারিধারা ডিপ্লোম্যাটিক জোনে গড়ে তুলেছেন আলিশান বাড়ি। ওই ৯ তলা ভবনের আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৪০ কোটি টাকা। ডিপ্লোম্যাটিক জোনের ১০ নম্বর রোডের ১২/এ ভবনটি স্বপনের। এ ছাড়া বনানীতে গড়ে তুলেছেন তিনটি বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য ২৫০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বনানীর ১২ নম্বর রোডের ১৩৩ নম্বরের ১২ তলা ভবন, বনানী কে ব্লকের ২২ নম্বর রোডের ১১ নম্বরের বাড়িও তাঁর। এ ছাড়া বনানীর ই-ব্লকের ১৩/সি রোডের ৮৯ বাড়িটিও স্বপনের। সূত্র বলছে, ওই বাড়িতে বসবাস করেন স্বপনের ছোট ভাই।

অভিজাত আবাসিক এলাকার পাশাপাশি সদ্য গড়ে ওঠা নতুন আবাসিক এলাকা বনশ্রীতেও বাড়ি ও ফ্ল্যাট কিনেছেন স্বপন। সূত্র জানায়, বনশ্রীর এইচ-ব্লকের ৫ নম্বর বাড়িটিও স্বপনের। দরিদ্র খেটা খাওয়া শ্রমিকের অর্থ লোপাট করে সাততলা বাড়ি নির্মাণ করেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ১৭ কোটি টাকা। বনশ্রীর পাশাপাশি রাজধানীর অভিজাত আবাসিক এলাকা উত্তরাতেও ভবন নির্মাণ করেছেন তিনি। নিজের প্রতিষ্ঠান ক্যাথারসিস ডেভেলপমেন্টের মাধ্যমে এই বাড়ি তৈরি করেছেন তিনি। উত্তরা ৪ নম্বর সেক্টরের এই ভবনটির আনুমানিক মূল্য ৩৫ কোটি টাকা।

অনুসন্ধানে আরো জানা গেছে, ঢাকার ভাটারা থানার অধীন মাদানী এভিনিউয়ে ২৪০ কাঠা জমির ওপর গড়ে তুলেছেন ক্যাথারসিস গ্রুপ। জমিসহ যার আনুমানিক বাজার মূল্য কয়েক শ কোটি টাকা। এ ছাড়া গাজীপুরের টঙ্গীর শিলমুন এলাকায় ক্যাথারসিস হাসপাতালও গড়ে তুলেছেন স্বপন। সূত্র বলছে, রাজধানীর বিভিন্ন আবাসিক এলাকায় তাঁর নামে-বেনামে রয়েছে প্রায় শত বিঘা জমি।

দেশে হাজার কোটি টাকার সম্পদ থাকার পাশাপাশি দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডন, সৌদি আরব ও কানাডায় বিনিয়োগ রয়েছে স্বপনের। এর মধ্যে দুবাই, মালয়েশিয়া, লন্ডনে তাঁর রয়েছে ফ্ল্যাট। সৌদি আরবে তাঁর খেঁজুর বাগান রয়েছে। সূত্র জানায়, ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর কানাডায় সপরিবারে অবস্থান করছেন তিনি। টরন্টোর ডাউনটাউনের পশ্চিমে পার্কডেল এলাকায় বাড়ি কিনেছেন তিনি। যার আনুমানিক মূল্য ২৫ কোটি টাকা। এ ছাড়া কানাডার মিসিসওগা শহরেও তাঁর বাড়ি রয়েছে। এ ছাড়া তাঁর একাধিক গাড়ি রয়েছে। জনশ্রুতি রয়েছে, পোশাকের রঙের সঙ্গে মিলিয়ে গাড়ি নিয়ে বের হন তিনি।

রুহুল আমিন স্বপন আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় মন্ত্রী-এমপিদের ছত্রচ্ছায়ায় থাকায় গত সরকারের আমলে তাঁর অনিয়মের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে সম্প্রতি দুদক ও এনবিআরের তদন্তে নতুন গতি এসেছে। একাধিক এজেন্সি, ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও বিদেশে অর্থ স্থানান্তরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। তথ্যানুযায়ী, ২০২৩ সালের মধ্যেই অন্তত ১২৩ কোটি টাকা মালয়েশিয়া, দুবাই ও যুক্তরাজ্যে পাচার করেন তিনি।

মালয়েশিয়ায় দাতো আমিনের সাম্রাজ্যে

সূত্র জানায়, দারিদ্র্যের কশাঘাতে নব্বয়ের দশকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে মালয়েশিয়ায় পাড়ি জমান দাতো শ্রী আমিন। উচ্চশিক্ষায় অগ্রসর হতে না পারলেও চতুরতায় ছিলেন অপ্রতিদ্বন্দ্বী। কিছুদিনের মধ্যে তিনি জড়িয়ে পড়েন পাসপোর্ট জালিয়াতিসহ নানা অপরাধে। গলাকাটা পাসপোর্টে বাংলাদেশিদের মালয়েশিয়ায় অবৈধ প্রবেশে গড়ে তোলেন সিন্ডিকেট। অপরাধে জড়িয়ে একাধিকবার কারাভোগ করেন মালয়েশিয়ায়। একটি কম্পানির ৫০০ পাসপোর্ট জালিয়াতির ঘটনার মধ্য দিয়ে ব্যবসায়ীর রূপ নেন তিনি।

২০০৭-০৮ সালে হাজার হাজার বাংলাদেশিকে ভুয়া ভিসায় মালয়েশিয়ায় পাঠিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দেন তিনি ও তাঁর দালালচক্র। ওই সব কর্মীর বড় অংশ কারাভোগ শেষে শূন্য হাতে দেশে ফিরতে বাধ্য হয়। এর জের ধরেই মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশ থেকে শ্রমিক নেওয়া বন্ধ করে দেয়। তবে এই নিষেধাজ্ঞার আগেই দাতো আমিন হাতিয়ে নেন শ শ কোটি টাকা। বিপুল অর্থের জোরে তিনি পেয়ে যান মালয়েশিয়ার নাগরিকত্ব ও ‘দাতো শ্রী’ উপাধি। এরপর ২০১৬ ও ২০২২ সালে আবারও সিন্ডিকেট করে হাজার কোটি টাকা লোপাট করেন।

অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশ থেকে স্বপনের মধ্যমে অর্থ পাচার করে মালয়েশিয়ায় নিতেন আমিন। এ জন্য ব্যবহার করা হতো তাঁর ১৯টি কম্পানিকে। তাঁর চতুরতায় এখন পর্যন্ত মালেশিয়ান সরকার তাঁর বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেনি। মালেশিয়ায় থাকা তাঁর কম্পানিগুলো হলো—বেস্টিনেট আইটি সলিউশনস, বেস্টিনেট পেমেন্ট সার্ভিসেস, সোলেস এশিয়া, টিএফজি দ্য ফার্ম গ্রুপ, ব্রডফিল্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস, (আগে বেস্টিনেট এফডব্লিউকিউএস,) ক্রিস্টাল ক্লিয়ার টেকনোলজি, এটিলাইস এআই, কানেক্টেড মোবিলিটি টেকনোলজিস, অ্যাটিলজে ডিজিটাল, জিথ্রি টেকনোলজিস, এজিথ্রি, এটিলাইজস সলিউশন, জিথ্রি হেলথ, জয়েন্ট রিসোর্সেস এমপ্লয়মেন্ট এজেন্সি, বেস্টিনেট টেকনোলজি, কেরিকম, কুনচি সেমাঙ্গাত, মাসডটস, র‌্যাফলসকেয়ার (এম) এসডিএন বিএইচডি (মালেশিয়ায় প্রাইভেট লিমিটেড কম্পানির ক্ষেত্রে এটি লেখা হয়)। এ ছাড়া কানাডা, দুবাই, সৌদি আরব, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্রে তাঁর বিনিয়োগ রয়েছে।

এ প্রসঙ্গে জানতে রুহুল আমিন স্বপনকে ফোন করা হলে তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া যায়। পরে ক্যাথারসিস ইন্টারন্যাশনালের ব্যবস্থাপক আজম শাহের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘স্যার কানাডায় রয়েছেন, দুই মাস আগেও দেশে এসেছেন। আপনারা যোগাযোগ করেন, উনাকে পাবেন।’ এরপর তাঁর হোয়াটস অ্যাপ নম্বরে ফোন করলে তা-ও বন্ধ পাওয়া যায়।

এই বিভাগের আরও খবর
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
এক কমিশনারসহ এনবিআরের আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এক কমিশনারসহ এনবিআরের আরও ৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক, ৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ফ্রিজ
সাবেক এমপি শম্ভুর জমি ক্রোক, ৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ফ্রিজ
দেশে নারী-শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়ে: উপদেষ্টা
দেশে নারী-শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়ে: উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ার পর্যটন দ্বীপ বালিতে ফেরি ডুবে ৫ জনের মৃত্যু, বহু নিখোঁজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক
এবার ‘ট্রাম্প সুগন্ধি’ বাজারে, বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার
মহাসড়কে ডাকাতির প্রস্তুতিকালে ৮ ডাকাত গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২
তিতাসে পাওনা টাকা নিয়ে রাজমিস্ত্রিকে রড দিয়ে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে রতন হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই
শ্বশুরবাড়িতে অবৈধভাবে চাল মজুদ, ধরা খেলেন জামাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে আপন দুই ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ
সাবেক এমপি জাফর আলমের বিচার দাবিতে বিএনপির বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
হবিগঞ্জে পুকুরের পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান
নানা অভিযোগে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু
কুমিল্লার বরুড়ায় পুকুরে গোসল করতে গিয়ে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং
বরিশালে ড্যাবের রক্তদান কর্মসূচি ও ফ্রি ব্লাড গ্রুপিং

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪
বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচলে ১১ জনের মৃত্যু, এখনও নিখোঁজ ৩৪

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে
জনগণের প্রত্যাশা অনুযায়ী কাজ করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প
পাঁচ কাজিনের সম্পর্ক নিয়ে গল্প

শোবিজ

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন