শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১৪:৩১, মঙ্গলবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৫

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

বিশেষ প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

৫ আগস্টের বিপ্লবের পর বাংলাদেশে রাজনৈতিক দলগুলো বেশ কয়েকটি বিষয়ে একমত। তার মধ্যে অন্যতম হলো আবার আরেকটি এক-এগারো আসতে দেওয়া হবে না। বিএনপি, এনসিপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক মঞ্চ এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। সব রাজনৈতিক দল একটি কথা বলছে, ‘নতুন করে এক-এগারো আনার ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে।’ 

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর একাধিকবার বলেছেন, ‘আরেকটি এক-এগারোর স্বপ্ন যদি কেউ দেখে থাকেন তাহলে তারা ভুল করছেন।’ একই কথা বলেছেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। বিএনপির আরেক স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, ‘কেউ যদি আরেকটা এক-এগারো আনতে চায় তাদের প্রতিহত করা হবে।’ অন্যদিকে এনসিপির নেতা হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘এক এগারো পুনরাবৃত্তি বাংলাদেশের মানুষ দেখতে চায় না।’ এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামও এক-এগারোর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন একাধিবার। 

রাজনীতিবিদদের মধ্যে যখন নতুন করে এক-এগারো সৃষ্টির ষড়যন্ত্র রুখে দেওয়ার প্রত্যয় ঠিক তখনই আড়ালে নতুন করে আরেকটি এক-এগারোর নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা দৃশ্যমান। আর এই নীলনকশা বাস্তবায়নের জন্য চেষ্টা করছে একটি সুশীল গোষ্ঠী। যার প্রধান পৃষ্ঠপোষক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার। যারা সবসময় বাংলাদেশে ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায়। এই গোষ্ঠী বাংলাদেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড বেসরকারি খাতকে পঙ্গু করার নিরন্তর চেষ্টায় লিপ্ত। 

তারা বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিকে হয়রানি করার জন্য উসকে দিচ্ছেন। আওয়ামী লীগের দোসর এই গোষ্ঠী বিভিন্ন দুর্নীতির কল্পকাহিনি আবার নতুন করে প্রকাশ করে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বিতর্কিত করার প্রয়াস এখন লক্ষণীয়। দেশে পরিকল্পিতভাবে একটি বিশৃঙ্খলা পরিবেশ সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে চাইছে একটি মহল। এরা সেই ষড়যন্ত্রকারী যারা ২০০৭ সালে এক-এগারোর কুশীলব ছিল। বাংলাদেশে বিরাজনীতিকরণ বাস্তবায়নের জন্য, এই দেশকে ভারতের অনুগত রাষ্ট্র বানানোর জন্যই তারা এক এগারোর প্লট সাজিয়েছিল। আওয়ামী লীগ সরকার ছিলো এক-এগারোর সম্প্রসারিত রূপ। এক এগারোর ধারাবাহিকতা তারা বহাল রেখেছিল। এক এগারোতে বেগম জিয়ার বিরুদ্ধে মিথ্যা বানায়োট মামলা করা হয়। মঈন-ফখরুদ্দীন সরকার এই মামলা করেছিল বেগম জিয়াকে রাজনীতি থেকে মাইনাস করার জন্য। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে সেই মামলা অব্যাহত রাখে। ঐ হাস্যকর মামলায় বেগম জিয়াকে সাজা দেওয়া হয়। দুই বছরের বেশি সময় অন্যায়ভাবে কারান্তরীণ রাখা হয় বিএনপি চেয়ারপারসনকে। এক-এগারোর ষড়যন্ত্র ছিলো তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে হটিয়ে দেয়া। আওয়ামী লীগ সেই ধারা অবৈধ ভাবে ক্ষমতা দখল করে অব্যাহত রেখেছিল। এক-এগারোর মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানকে নানা মামলায় প্রহসনের সাজা দেওয়া হয়েছিল। এভাবেই গত ১৭ বছর দেশে বিরাজনীতিকরণের মাধ্যমে ভারতের আনুগত্য প্রতিপালনের সংস্কৃতি চালু করা হয়। এখনো এক এগারোর ধারা ফিরিয়ে আনার চেষ্টা দৃশ্যমান। দৈনিক প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার আবারও ভারতীয় এজেন্ডা বাস্তবায়নে সচেষ্ট। আর এই গোষ্ঠীকে প্রতিহত করাই এখন রাজনীতির প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে আমি মনে করি। 

এখন এক-এগারোর ষড়যন্ত্রকে অনুধাবন করতে গেলে আমাদের ২০০৭ সালের এক-এগারো সময়কাল কার্যক্রমগুলোকে উপলব্ধি করতে হবে। সেই সময় শুধু রাজনীতিবিদদের হয়রানি এবং হেনস্থা করা হয়নি, রাজনীতিবিদের কলঙ্কিত করার চেষ্টা করা হয়নি, ব্যবসায়ীদেরও পঙ্গু করে দেয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। পরিসংখ্যান ঘেঁটে দেখা যায়, এক এগারোর সময় ৭৬২টি ছোট বড় শিল্প উদ্যোক্তারা আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাদের বিরুদ্ধে হয়রানিমূলক মামলা করা হয়েছিল। প্রায় ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আয় করা হয়েছিল বিভিন্ন ছোট বড় ব্যবসায়ী গ্রুপের কাছ থেকে। ব্যবসায়ীদের তালিকা প্রকাশ করে তাদের সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়। ব্যবসায়ীরা যেন ব্যবসা গুটিয়ে ফেলে সেজন্য কুৎসিত কলঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছিল। 
আর এই সমস্ত কিছুর মূল হোতা ছিল বাংলাদেশের অন্যতম প্রভাবশালী সংবাদপত্র গোষ্ঠী দৈনিক প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার। তারা একের পর এক টার্গেট করে বিভিন্ন ব্যবসায়ী, শিল্পপতিদের বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মনগড়া আপত্তিকর বিভ্রান্তিমূলক খবর প্রকাশ করা শুরু করে। এই সমস্ত খবর প্রকাশিত হওয়ার পরপরই দুর্নীতি দমন কমিশন সেই সমস্ত খবরের সত্যতা যাচাইবাছাই না করে তা লুফে নেয়। এসব ভিত্তিতে মনগড়া তদন্ত করে। আর এই সমস্ত তদন্তের কথা বলে বিভিন্ন গোষ্ঠী ওই সব শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোতে গিয়ে শুরু করে চাঁদাবাজি এবং অবৈধভাবে অর্থ আদায়। কর নেওয়ার রাষ্ট্রীয় নিজস্ব একটি পদ্ধতি আছে। কিন্তু সেই পদ্ধতি উপেক্ষা করে এক এগারো কুশলীবরা চাঁদাবাজির নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করে এবং সেই পদ্ধতি ছিল নিপীড়নমূলক। এর ফলে বাংলাদেশের বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পড়েছিল। স্বনির্ভর বাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় সৃষ্টি হয়েছিল বিশাল একটা প্রতিবন্ধকতা।

মূলত ভারত চায় না বাংলাদেশে বড় শিল্প বিনিয়োগ হোক। ব্যবসায়ীরা মাথা তুলে দাঁড়াক। কারণ বাংলাদেশের বেসরকারি খাত যদি সমৃদ্ধ হয়, তাহলে দেশও সমৃদ্ধ হবে। এজন্য এক-এগারোতে রাজনীতিবিদের পাশাপাশি বেসরকারি খাতকেও টার্গেট করা হয়েছিল। বেসরকারি খাতকে ধ্বংস করার মিশনের মূল হোতা ছিল প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী। সেই সময় একের পর এক বিভিন্ন ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে নানা রকম অভিযোগ উত্থাপন করে, ব্যবসায়ীদের সম্বন্ধে জনগণের মধ্যে একটি নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করার চেষ্টা করে। ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে সেই অবৈধ অন্ধকার সময়ে ৪ হাজার ৭২৫ কোটি টাকা অবৈধভাবে আদায় করা হয়েছিল। পরবর্তীতে এই অবৈধ অর্থ আদায়ের বিরুদ্ধে অনেকে হাইকোর্টে রিট পিটিশন করেন। হাইকোর্টে দায়ের করা এই রিট পিটিশনের প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ এই ধরনের জরিমানা আদায় অবৈধ ঘোষণা করেছিলেন। অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ গুলো সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদেরকে ফেরত দেয়ার জন্য নির্দেশ দেয়। কিন্তু তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার ছিল এক-এগারোর ধারাবাহিকতা। এ কারণে তারা সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের পরও ওই সমস্ত অর্থ ব্যবসায়ীদের ফেরত দেয়নি। এই অবৈধ তৎপরতার ফলে বাংলাদেশের অর্থনীতি বিপুল ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। 

আমরা যেমন ঋণ খেলাপিদের কথা বলছি, অর্থ পাচারের কথা বলছি, সাথে সাথে অন্যায় অযৌক্তিকভাবে ভয় দেখিয়ে রাষ্ট্রীয় চাঁদাবাজি হয়েছে সেটি প্রতিরোধের জন্য কোন কথাবার্তা বলা হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ আমলে এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত ছিলো। বিভিন্ন অজুহাতে জোর করে ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে টাকা আদায় করার সংস্কৃতিকে আওয়ামী লীগ প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়। অর্থনৈতিক সংস্কারের অংশ হিসেবে এই সমস্ত অবৈধভাবে অর্জিত অর্থ অবশ্যই বেসরকারি খাতের ভুক্তভোগীদেরও ফিরিয়ে দেয়া দরকার। 

এবার আমরা বর্তমান প্রেক্ষাপটে ফিরে আসি। এখন রাজনীতিবিদদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠীর কিছুটা সতর্কতা অবলম্বন করছে ভয়ে কিংবা তাদের অতীত অপকর্ম ঢাকতে। কিন্তু তারা ব্যবসায়ীদের চরিত্রহননের ক্ষেত্রে ঠিক এক-এগারোর ফর্মুলাই বাস্তবায়ন করছে। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ্য করছি, বিভিন্ন ব্যবসা এবং শিল্প গোষ্ঠীর ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। তাদেরকে অন্যায়ভাবে নানা রকম হয়রানি করা হচ্ছে। এক-এগারোর স্টাইলে কোনো তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই তাদের বিদেশের অর্থের উৎস সন্ধান করছে। এমনকি সংবাদপত্রে প্রকাশিত অসত্য, ভিত্তিহীন রিপোর্টের ভিত্তিতে তদন্তের নামে এক ধরনের প্রহসন চলছে। আর এসব হচ্ছে প্রথম আলো-ডেইলি স্টারের তত্ত্বাবধানে। এরাই এক-এগারোর আসল কুশীলব।

আমরা সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্য করেছি, বেশ কিছু প্রতিষ্ঠিত বড় বড় শিল্প প্রতিষ্ঠান এ রকম হয়রানির শিকার হচ্ছে। আমরা জানি, বাংলাদেশের বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। বেসরকারি খাতের কারণেই বাংলাদেশ আজ অর্থনীতির এই জায়গায় এসেছে। কাজেই বেসরকারি খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা হলো অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা। একটু গভীরভাবে বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে যে, এখন ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে যে নোংরা খেলা চলছে তা আসলে বিরাজনীতিকরণের একটি অংশ। কারণ দেশ একটি নির্বাচনের পথে এগোতে যাচ্ছে। রাজনৈতিক দলগুলো কয়েকটি ব্যাপারে এখন পর্যন্ত ঐক্যমত্য অবস্থায় রয়েছে। তার মধ্যে একটি হলো ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকারকে পুনর্বাসন করতে দেওয়া হবে না। আর এটি বাস্তবায়ন করতে গেলে দেশে যেমন গণতান্ত্রিক ধারা দরকার তেমনি অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা এবং সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা দরকার। কিন্তু যদি বেসরকারি খাতকে এভাবে হয়রানি করা হয়, বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে যদি এক-এগারোর মতোই নিপীড়নমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়, তাহলে বেসরকারি খাত মুখ থুবড়ে পরবে। এমনিতেই ৫ আগস্টের পর বিভিন্ন শিল্প কারখানায় অযৌক্তিকভাবে অগ্নিসংযোগ হয়েছে। বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান লুটপাট হচ্ছে। ফলে অনেক ব্যবসায়ী উদ্যম হারিয়ে ফেলছেন। 

এরপরেও প্রধান উপদেষ্টার ঐকান্তিক চেষ্টায় যখন বাংলাদেশের শিল্প ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলোতে একটা নতুন প্রাণসঞ্চারের চেষ্টা হচ্ছে, তখনই প্রথম আলো-ডেইলি স্টার গোষ্ঠী আবার বেসরকারি খাতের বিরুদ্ধে নতুন করে ষড়যন্ত্র শুরু করেছে। এর ফলে অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়বে। আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতির আরো অবনতি ঘটবে। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা ঘটবে। বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। এরকম একটি বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এক-এগারোর পটভূমি তৈরি করে। সে রকম একটি পটভূমি তৈরি করার এখন নিভৃতে চেষ্টা চলছে বলে কেউ কেউ মনে করেন। 

আমি মনে করি যে, একদিকে রাজনৈতিক দলগুলো যেমন এক এগারো প্রতিরোধের জন্য বদ্ধপরিকর, ঠিক তেমনি তাদেরকে সুষ্ঠু ব্যবসায়ী বান্ধব পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। রাজনৈতিক দলগুলোকে বুঝতে হবে, অর্থনীতি মুখ থুবড়ে পড়লে আবার নতুন করে ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হবে। সেই সুযোগ সৃষ্টি করার জন্যই বিরাজনীতিকরণের মাস্টারমাইন্ড গোষ্ঠী এই কর্মকাণ্ডগুলো করছে বলে অনেকের ধারণা।


 

এই বিভাগের আরও খবর
গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার
গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
এসএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ২৯ হাজার, ১৮ পরিদর্শক বহিষ্কার
এসএসসির দ্বিতীয় দিনে অনুপস্থিত ২৯ হাজার, ১৮ পরিদর্শক বহিষ্কার
এলডিসি উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
এলডিসি উত্তরণের জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ
পাকিস্তান ও ভারতের সঙ্গে আমরা সম্পর্কের উন্নয়ন চাচ্ছি : প্রেস সচিব
পাকিস্তান ও ভারতের সঙ্গে আমরা সম্পর্কের উন্নয়ন চাচ্ছি : প্রেস সচিব
ত্রাণ হস্তান্তর শেষে মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরল নৌবাহিনীর জাহাজ
ত্রাণ হস্তান্তর শেষে মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরল নৌবাহিনীর জাহাজ
চোরাচালানি ও মানবপাচারকারীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্রসচিব
চোরাচালানি ও মানবপাচারকারীদের কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না : স্বরাষ্ট্রসচিব
২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী
২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৯২৩ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৯২৩ বিঘা জমি জব্দের আদেশ
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সবুজায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা ও সবুজায়নের উদ্যোগ নেয়া হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার
গাইবান্ধার সাবেক এমপি শাহ সারওয়ার গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

বাইউস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পহেলা বৈশাখে রঙিন হয়ে উঠল ক্যাম্পাস
বাইউস্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ও পহেলা বৈশাখে রঙিন হয়ে উঠল ক্যাম্পাস

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে রংপুরে অর্ধদিবস ধর্মঘটের ডাক
ফিলিস্তিনে হামলার প্রতিবাদে রংপুরে অর্ধদিবস ধর্মঘটের ডাক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো
বাউবির বৈশাখী উৎসবে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য ফুটে উঠলো

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা
মির্জাপুরে চার মাসে ৭৪ মামলায় ৮০ লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা
ফেনীতে ১০ শহীদ পরিবার পেল ২ লাখ টাকা করে সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য
পরিবেশ রক্ষায় সবাইকে একসাথে কাজ করতে হবে: ঢাবি উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর
আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী
কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
বর্ণাঢ্য আয়োজনে জবিতে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি
কুষ্টিয়ায় যাত্রীবাহী ট্রেনে মিলল ৪ কোটি টাকার এলএসডি ও জুয়েলারি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮
গুরুদাসপুরে চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৮

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?
চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু
রাজশাহীতে প্রতিপক্ষের হামলায় আহত বিএনপি কর্মীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে
নতুন শাড়ির গন্ধে স্বস্তিকা ফিরে গেলেন শৈশবে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে
গুলশান আরার মৃত্যুতে শোকের ছায়া ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’ টিমে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু
রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাড়ির মতো আরাম আর কোথাও নেই: মহাকাশ থেকে ফিরে পেরি
বাড়ির মতো আরাম আর কোথাও নেই: মহাকাশ থেকে ফিরে পেরি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন শান্তি আলোচনা ‘সহজ নয়’: ন্যাটো প্রধান
ইউক্রেন শান্তি আলোচনা ‘সহজ নয়’: ন্যাটো প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি
ইরাকে ধূলিঝড়: হাসপাতালে ভর্তি এক হাজারের বেশি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প
ফের জেলেনস্কিকে দুষলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার
পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন
সরকারি ডেটিং অ্যাপ, তবুও জাপানে জন্মহার ১২৫ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড
এবার গাজা যুদ্ধ বন্ধের দাবি জানাল ইসরায়েলের অভিজাত গোলানি ব্রিগেড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ
স্থলপথে ভারত থেকে সুতা আমদানি বন্ধ করলো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পাঁচ বছর সরকারকে ক্ষমতায় রাখার বিষয়ে আমি কিছু বলিনি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে
এক-এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান
এক জেলায় ৯৭৯টি বাঙ্কার ধ্বংস করল পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী
আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ
ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে
৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস
ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

এক-এগারোর নীলনকশা
এক-এগারোর নীলনকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী
সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম
কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল

মাঠে ময়দানে

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত
আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত

মাঠে ময়দানে

পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা
রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি
অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি

নগর জীবন

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার
চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা
ছয় ডাক্তারে সাড়ে ৩ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা

দেশগ্রাম