শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৫ আসন থেকে জামায়াতের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সমসাময়িক বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। 

প্রশ্ন : ঐকমত্য কমিশনে সব রাজনৈতিক দল মতামত জমা দিয়েছে। আপনার দৃষ্টিতে এটি কি সংকট সমাধানের পথ উন্মুক্ত করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : রাজনৈতিক দলগুলোর সবাই সংস্কারের বিষয়ে একমত। সংস্কার হওয়া জরুরি। যেসব ইস্যুতে প্রশ্ন তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে—সংবিধান, জনপ্রশাসন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া।

এসব বিষয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে, যার সমঝোতা কঠিন হবে। এ বিষয়ে আমি ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের কাছেও জানতে চেয়েছিলাম, সব দলের ভিন্নমতগুলো কিভাবে এক করবেন? তাঁরা বলেছেন, বড় দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের চেষ্টা করবেন। তবে কোনো দল যদি তার অবস্থানে অনড় থাকে এবং সমঝোতায় না আসে, তাহলে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। যদি ঐকমত্য না হয়, তাহলে কি সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন হবে? সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সেটি কি সবাই মেনে নেবে? কেউ মানবে, কেউ মানবে না।
ফলে অনেক প্রশ্ন সামনে চলে আসবে। আমরা ঐকমত্য কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছি, যেসব বিষয়ে একমত হতে চান, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করুন।

প্রশ্ন : জামায়াত আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির পক্ষে মত দিয়েছে। যদি এটি বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আপনাদের রাজনৈতিক কৌশল কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা আরো কিছু দাবি উত্থাপন করেছি।

যদি দেখা যায় বড় দলগুলো আমাদের প্রস্তাবে রাজি নয় বা এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তাহলে আমাদের কোনো দুঃখ নেই। আমরা আমাদের ধারণা তুলে ধরেছি, এখন না হলে পরে বাস্তবায়িত হতে পারে। তবে আমরা এমন নই যে এটি না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। আনুপাতিক নির্বাচন হলে ভোটের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে, কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব কমবে এবং একটি দক্ষ ও যোগ্য সংসদ গঠিত হবে। কারণ তখন ব্যক্তি প্রার্থী থাকবে না; বরং দল তার যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাবে।

অনেক দলও এটি চায়, তবে বিএনপি এতে রাজি নয়। বড় দলগুলো না চাইলে সরকার এটি বাস্তবায়ন করবে কি না, তা আমরা জানি না। তবে আমরা এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। জামায়াতে ইসলামী প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিল, যা শুরুতে অনেকে মানেনি। পরে সবাই মেনে নিয়েছে।

প্রশ্ন : যদি কিছু সংস্কার করে নির্বাচন করা হয়, তবে আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী হবে? যে ধরনের নির্বাচন কাঠামো চান, তা বাস্তবায়নে কত সময় প্রয়োজন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি সরকার নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে ডিসেম্বরেই নির্বাচন দেয়, তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আমাদের আপত্তি থাকবে এবং সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রশ্ন : ঈদের পর বর্তমানে আপনাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের অনেক নেতা ইতিকাফে ছিলেন, কেউ কেউ দেশের বাইরে ছিলেন। এখন আমরা সবার সঙ্গে বসে কর্মসূচি ঠিক করব।

প্রশ্ন : ইসলামী দলগুলোর ঐক্যপ্রক্রিয়ার বর্তমান অগ্রগতি কী পর্যায়ে রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা ঐক্য নিয়ে আশাবাদী। ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। ঈদের পর এখন আমরা আবার বসে ঐক্যের কাঠামো চূড়ান্ত করব।

প্রশ্ন : বিএনপি বা নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্য গঠনের কোনো সম্ভাবনা রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : কিছুই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কিছু বিষয়ে আমাদের মধ্যে দূরত্ব আছে। তবে যদি রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন হয় যে সবাই মিলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ করতে চায় এবং একটি সমঝোতামূলক নির্বাচন করতে চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা বলা কঠিন। যারা রাজপথে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, তারা যদি কোনো ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে অংশ নিতে চায়, তাহলে আমরা প্রস্তুত।

প্রশ্ন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন। এটি কতটা বাস্তবসম্মত বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : তিনি জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন, তবে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি। কাদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করবেন—তাঁর দল, তাঁর জোট, নাকি বৃহত্তর ফ্যাসিবাদবিরোধী জোট? এটি পরিষ্কার হলে বোঝা যাবে তাঁর পরিকল্পনা কী।

প্রশ্ন : বিএনপির সঙ্গে আপনাদের মূল রাজনৈতিক মতপার্থক্য কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। দল পৃথক হওয়া মানেই মতাদর্শ পৃথক। নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে, তবে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ঐকমত্য থাকা উচিত।

প্রশ্ন : যদি জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে, তাহলে কি কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সমাজ ও মানব কল্যাণে কোরআনের বিধানের কিছু মৌলিক নীতি আছে। সেই নীতির ভিত্তিতে সমকালীন চাহিদা ও সমস্যার সমাধান হয়। এ ক্ষেত্রে ইসলামের অনেক বক্তব্য আছে। ইসলামের অনেক কল্যাণকর নীতিমালা আছে। সেই আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, যা ইসলামের মৌলিক বিধি-বিধানের পরিপন্থী হবে না। মানবকল্যাণে যেকোনো আইন-কানুন ইসলামের বিধি-বিধানের পরিপন্থী না হলে, তা ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য গ্রহণযোগ্য।

প্রশ্ন : আওয়ামী লীগের বিষয়ে জামায়াতের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী? দলটি কি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আওয়ামী লীগ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। এদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। তবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি আমরা করিনি। সরকার চাইলে এটি বিবেচনা করতে পারে।

প্রশ্ন : ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ১৬ বছর করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। আপনার মতামত কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বর্তমান আইন অনুযায়ী ভোটারের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর রয়েছে। এটি যথাযথ এবং পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গ তুলে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে চাপে রাখা হচ্ছে বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গকে জামায়াতকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ইস্যুতে এটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হলেও তাতে কোনো ফল হবে না। আদর্শ ও যুক্তির অভাব হলে অপকৌশল গ্রহণ করা হয়। এটা তারই অংশ।

প্রশ্ন : জামায়াতে ইসলামীর পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হবে, তবে তা সমতার ভিত্তিতে। ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ 

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হজ ব্যবস্থাপনায় কোনো ত্রুটি বরদাশত করা হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
হজ ব্যবস্থাপনায় কোনো ত্রুটি বরদাশত করা হবে না : ধর্ম উপদেষ্টা
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপ : ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে দুই চিঠি যাবে যুক্তরাষ্ট্রে
সত্য প্রকাশই হোক গণমাধ্যমের একমাত্র অঙ্গীকার: কাদের গনি চৌধুরী
সত্য প্রকাশই হোক গণমাধ্যমের একমাত্র অঙ্গীকার: কাদের গনি চৌধুরী
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সর্বশেষ খবর
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য
বিশ্বনবী (সা.)-এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য

এই মাত্র | ইসলামী জীবন

রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০
রাজশাহীতে দুই বাস ও ট্রাকের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত ২, আহত অন্তত ৩০

৩৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস
ফেরেশতা ও জিন নিয়ে জাহেলি আরবের বিশ্বাস

১২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক
এ্যাম্বুলেন্স চালকদের ধর্মঘটের ডাক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪
সিরাজগঞ্জে যৌথ বাহিনীর অভিযানে আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন
ফিলিস্তিনে গণহত্যা বন্ধের প্রতিবাদে মোমবাতি প্রজ্বালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!
একসাথে চুরি হয়ে গেলো সাফারি পার্কের তিনটি লেমুর!

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল
ব্যাংক ও আর্থিক খাত ধ্বংসের হোতা লোটাস কামাল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক
পরশুরাম সীমান্তে তানজানিয়ান নাগরিক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু
হঠাৎ অসুস্থ হয়ে কুমিল্লায় সিসিইউতে ভর্তি বরকত উল্লাহ বুলু

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়
ঝালকাঠির কাঠালিয়ার ঘোড়দৌড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে গাছ থেকে মা-ছেলের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫
জুয়া বন্ধ করতে গিয়ে জুয়াড়িদের হামলার শিকার পুলিশ, আহত ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর
১২ দিন পর খুলছে তামাবিল স্থলবন্দর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট
গাইবান্ধায় নিচে নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর, পানি সংকট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত
ফিলিস্তিনে গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাবির ক্লাস-পরীক্ষা স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ডিএনডি লেকে গোসলে নেমে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে নিরব হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু
ছেলের দায়ের কোপে আহত মায়ের মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন
ডাসারে অবৈধ স্থাপনা গুঁড়িয়ে দিলো উপজেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু
ফ্যাসিষ্টের দোসর ও নব্য বিএনপি থেকে সাবধান : মজনু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল
ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে মুখে কালো কাপড় বেঁধে অবস্থান করবে ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড
ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগে কাশিয়ানী থানার ওসি ক্লোজড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’
‘ভারতে বিতর্কিত ওয়াকফ বিল মুসলিমদের আরো নিরাপত্তাহীন করে তুলবে’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে মদসহ চারজন গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কক্সবাজারে ট্রেনে কাটা পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পোশাককর্মী খুনের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে
বিয়েবাড়ির গেটে পার্টি স্প্রে দেওয়া নিয়ে মারামারি, ভাঙলো বিয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশের ওপর সৌদির সাময়িক ভিসা নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা
সরকারি কর্মচারীদের পদোন্নতি নিয়ে জরুরি নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’
গাজায় গণহত্যা বন্ধে সোমবার বিশ্বব্যাপী ‘নো ওয়ার্ক নো স্কুল’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল
ভারতের ওয়াকফ সংশোধনী বিল নিয়ে যা বললেন আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে খনিজ চুক্তি ফাঁস: তদন্তে নেমেছে ইউক্রেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা
আমিরাতের সহযোগিতায় ৮ বিভাগে হবে স্পোর্টস হাব : ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম
সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় উৎসব উপলক্ষ্যে সেনাবাহিনীর নিরাপত্তা ও সহযোগিতা কার্যক্রম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
ভারতে ওয়াকফ বিল পাস হওয়ায় যে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ
ভাঙচুর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামীপন্থী ৬১ আইনজীবীকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন
আরাফাত রহমান কোকোর শাশুড়ি মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে রাশিয়া ও ক্রোয়েশিয়া গেলেন সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার
যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে ফ্ল্যাট নিয়ে টিউলিপের মিথ্যাচার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?
স্মার্টফোনে ‘ডু নট ডিস্টার্ব’ মোডের কাজ কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি
‘গৃহকর্ত্রীও নির্যাতিতা হতে পারেন’ -পরীমনির সেই ইস্যুতে ফেসবুকে ন্যান্সি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল
আইনে পরিণত হলো বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী বিল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি
দেশে প্রবাসী আয়ে রেকর্ড, মার্চে এল ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো
ইউক্রেনে একদিনে ৪৩০ সেনা হতাহত: মস্কো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল
তিন মন্ত্রণালয়ে সচিব পদে রদবদল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
এসএসএফের সাবেক ডিজির ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, ৩৪ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা
ঘন ঘন দূতাবাসের স্থান পরিবর্তনে বিরক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা
ট্রাম্প প্রশাসনের শুল্কারোপের প্রভাব সামাল দেয়া কঠিন নয় : অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক
বাংলাদেশে ব্যবসার অনুমোদন পেয়েছে স্টারলিংক

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ
ট্রাম্প-মাস্কের নীতির বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে গণবিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি
ইসরায়েল সফরে গিয়ে অপমানিত দুই ব্রিটিশ নারী এমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি  তীর্থযাত্রী
ভারতে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, ছিলেন ৭০ জনের বেশি বাংলাদেশি তীর্থযাত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের
গাজাবাসীর সমর্থনে সোমবার রাজপথে নামার আহ্বান সারজিসের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল-শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট
অনিশ্চয়তায় ১০ হাজার কোটির শিপমেন্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
বিক্ষোভে উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!
জিয়ার স্মৃতি মুছে ফেলার সহজসরল পদ্ধতি!

সম্পাদকীয়

কাজ করছে না আঙুলের ছাপ
কাজ করছে না আঙুলের ছাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!
৮ কোটি টাকার প্রকল্পের কাজ কোটেশনে!

নগর জীবন

বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে
বিএনপিকে আওয়ামী লীগের আচরণ থেকে বের হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল
চরের জমিতে হাজার কোটি টাকার ফসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি
সংকট নেই তবু বাড়তি দরে ডলার বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে
অপপ্রচার রোধে প্রেস উইংকে ভূমিকা রাখতে হবে

নগর জীবন

স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা
স্কটল্যান্ডকে হারালেন নিগাররা

মাঠে ময়দানে

বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি
বাধ্যতামূলক ছুটিতে ইসলামী ব্যাংকের এমডি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান
রাশিয়া সফরে সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি
ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে বিলীন জনবসতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন
কারাগারে ৬১ আইনজীবী জামিন ১৯, পালালেন ৩ জন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা
প্রধান উপদেষ্টার কাছে শহীদ পরিবারের প্রত্যাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন
মন্ত্রণালয়ে যোগ দিয়েছেন ড. শেখ মইনউদ্দিন

নগর জীবন

মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ
মার্কিন পণ্যে যেভাবে শুল্ক যুক্তিসংগত করবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল
সিঙ্গাপুর গেছেন মির্জা ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ
ওসির অপসারণ দাবিতে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দেবরের হাতে ভাবি খুন
দেবরের হাতে ভাবি খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে
ধর্ষণের মিথ্যা মামলা গৃহবধূ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন
হাছান ও তার স্ত্রীর ব্যাংকে ৭২২ কোটি টাকা লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম
ক্ষমতায় যাওয়ার সিঁড়ি হবে না হেফাজতে ইসলাম

নগর জীবন

এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা
এক ছাতায় বিশ্বের হাজারো উদ্যোক্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান
টিউলিপের দুর্নীতির দালিলিক প্রমাণ সাকিবের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু
ছেলের রামদার কোপে মায়ের মৃত্যু

নগর জীবন

আইএমইডিতে নতুন সচিব
আইএমইডিতে নতুন সচিব

নগর জীবন

ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির
ভারতের ওয়াক্‌ফ বিল পুনর্বিবেচনার আহ্বান বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা