শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫১, রবিবার, ০৬ এপ্রিল, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। তিনি ২০০১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খুলনা-৫ আসন থেকে জামায়াতের মনোনয়নে এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সমসাময়িক বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। 

প্রশ্ন : ঐকমত্য কমিশনে সব রাজনৈতিক দল মতামত জমা দিয়েছে। আপনার দৃষ্টিতে এটি কি সংকট সমাধানের পথ উন্মুক্ত করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : রাজনৈতিক দলগুলোর সবাই সংস্কারের বিষয়ে একমত। সংস্কার হওয়া জরুরি। যেসব ইস্যুতে প্রশ্ন তৈরি করে পাঠানো হয়েছে, তার মধ্যে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে—সংবিধান, জনপ্রশাসন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়া।

এসব বিষয়ে বড় রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বেশ পার্থক্য রয়েছে, যার সমঝোতা কঠিন হবে। এ বিষয়ে আমি ঐকমত্য কমিশনের সদস্যদের কাছেও জানতে চেয়েছিলাম, সব দলের ভিন্নমতগুলো কিভাবে এক করবেন? তাঁরা বলেছেন, বড় দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্যের চেষ্টা করবেন। তবে কোনো দল যদি তার অবস্থানে অনড় থাকে এবং সমঝোতায় না আসে, তাহলে সংকট আরো ঘনীভূত হবে। যদি ঐকমত্য না হয়, তাহলে কি সংস্কার ছাড়াই নির্বাচন হবে? সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে সেটি কি সবাই মেনে নেবে? কেউ মানবে, কেউ মানবে না।
ফলে অনেক প্রশ্ন সামনে চলে আসবে। আমরা ঐকমত্য কমিশনকে পরামর্শ দিয়েছি, যেসব বিষয়ে একমত হতে চান, তা নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে পৃথকভাবে আলোচনা করুন।

প্রশ্ন : জামায়াত আনুপাতিক নির্বাচন পদ্ধতির পক্ষে মত দিয়েছে। যদি এটি বাস্তবায়িত না হয়, তাহলে আপনাদের রাজনৈতিক কৌশল কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা আরো কিছু দাবি উত্থাপন করেছি।

যদি দেখা যায় বড় দলগুলো আমাদের প্রস্তাবে রাজি নয় বা এটি বাস্তবায়িত হচ্ছে না, তাহলে আমাদের কোনো দুঃখ নেই। আমরা আমাদের ধারণা তুলে ধরেছি, এখন না হলে পরে বাস্তবায়িত হতে পারে। তবে আমরা এমন নই যে এটি না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করব না। আনুপাতিক নির্বাচন হলে ভোটের নিরপেক্ষতা নিশ্চিত হবে, কালো টাকা ও পেশিশক্তির প্রভাব কমবে এবং একটি দক্ষ ও যোগ্য সংসদ গঠিত হবে। কারণ তখন ব্যক্তি প্রার্থী থাকবে না; বরং দল তার যোগ্য প্রতিনিধিদের সংসদে পাঠাবে।

অনেক দলও এটি চায়, তবে বিএনপি এতে রাজি নয়। বড় দলগুলো না চাইলে সরকার এটি বাস্তবায়ন করবে কি না, তা আমরা জানি না। তবে আমরা এই বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যাব। জামায়াতে ইসলামী প্রথম তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিল, যা শুরুতে অনেকে মানেনি। পরে সবাই মেনে নিয়েছে।

প্রশ্ন : যদি কিছু সংস্কার করে নির্বাচন করা হয়, তবে আপনাদের দৃষ্টিভঙ্গি কী হবে? যে ধরনের নির্বাচন কাঠামো চান, তা বাস্তবায়নে কত সময় প্রয়োজন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : যদি সরকার নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার করে ডিসেম্বরেই নির্বাচন দেয়, তাহলে আমাদের আপত্তি নেই। তবে গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আমাদের আপত্তি থাকবে এবং সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না।

প্রশ্ন : ঈদের পর বর্তমানে আপনাদের রাজনৈতিক কর্মসূচি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমাদের অনেক নেতা ইতিকাফে ছিলেন, কেউ কেউ দেশের বাইরে ছিলেন। এখন আমরা সবার সঙ্গে বসে কর্মসূচি ঠিক করব।

প্রশ্ন : ইসলামী দলগুলোর ঐক্যপ্রক্রিয়ার বর্তমান অগ্রগতি কী পর্যায়ে রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আমরা ঐক্য নিয়ে আশাবাদী। ইসলামী দলগুলো ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে নীতিগতভাবে একমত হয়েছে। ঈদের পর এখন আমরা আবার বসে ঐক্যের কাঠামো চূড়ান্ত করব।

প্রশ্ন : বিএনপি বা নতুন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐক্য গঠনের কোনো সম্ভাবনা রয়েছে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : কিছুই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। কিছু বিষয়ে আমাদের মধ্যে দূরত্ব আছে। তবে যদি রাজনৈতিক পরিস্থিতি এমন হয় যে সবাই মিলে আওয়ামী লীগের ফ্যাসিবাদ প্রতিরোধ করতে চায় এবং একটি সমঝোতামূলক নির্বাচন করতে চায়, তাহলে ভবিষ্যতে কী হবে, তা বলা কঠিন। যারা রাজপথে থেকে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছে, তারা যদি কোনো ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্যে অংশ নিতে চায়, তাহলে আমরা প্রস্তুত।

প্রশ্ন : বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন। এটি কতটা বাস্তবসম্মত বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : তিনি জাতীয় সরকারের কথা বলেছেন, তবে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেননি। কাদের নিয়ে তিনি সরকার গঠন করবেন—তাঁর দল, তাঁর জোট, নাকি বৃহত্তর ফ্যাসিবাদবিরোধী জোট? এটি পরিষ্কার হলে বোঝা যাবে তাঁর পরিকল্পনা কী।

প্রশ্ন : বিএনপির সঙ্গে আপনাদের মূল রাজনৈতিক মতপার্থক্য কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বিএনপির সঙ্গে আমাদের কোনো শত্রুতা নেই। দল পৃথক হওয়া মানেই মতাদর্শ পৃথক। নির্বাচন ও সংস্কারের বিষয়ে আমাদের মধ্যে মতপার্থক্য রয়েছে, তবে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে ঐকমত্য থাকা উচিত।

প্রশ্ন : যদি জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রক্ষমতায় আসে, তাহলে কি কোরআনের আইন বাস্তবায়ন করবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সমাজ ও মানব কল্যাণে কোরআনের বিধানের কিছু মৌলিক নীতি আছে। সেই নীতির ভিত্তিতে সমকালীন চাহিদা ও সমস্যার সমাধান হয়। এ ক্ষেত্রে ইসলামের অনেক বক্তব্য আছে। ইসলামের অনেক কল্যাণকর নীতিমালা আছে। সেই আলোকে রাষ্ট্র পরিচালনা করা হবে, যা ইসলামের মৌলিক বিধি-বিধানের পরিপন্থী হবে না। মানবকল্যাণে যেকোনো আইন-কানুন ইসলামের বিধি-বিধানের পরিপন্থী না হলে, তা ইসলামী রাষ্ট্রের জন্য গ্রহণযোগ্য।

প্রশ্ন : আওয়ামী লীগের বিষয়ে জামায়াতের রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি কী? দলটি কি আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : আওয়ামী লীগ মানবতাবিরোধী অপরাধ করেছে, হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। এদের অবশ্যই বিচার হওয়া উচিত। তবে রাজনৈতিক দল হিসেবে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের দাবি আমরা করিনি। সরকার চাইলে এটি বিবেচনা করতে পারে।

প্রশ্ন : ভোটাধিকার পাওয়ার ন্যূনতম বয়স কমিয়ে ১৬ বছর করার প্রস্তাব দিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি। আপনার মতামত কী?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : বর্তমান আইন অনুযায়ী ভোটারের সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর রয়েছে। এটি যথাযথ এবং পরিবর্তনের প্রয়োজন নেই।

প্রশ্ন : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গ তুলে জামায়াতকে রাজনৈতিকভাবে চাপে রাখা হচ্ছে বলে মনে করেন?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : ১৯৭১ সালের প্রসঙ্গকে জামায়াতকে ঘায়েল করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। বিভিন্ন ইস্যুতে এটি হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হলেও তাতে কোনো ফল হবে না। আদর্শ ও যুক্তির অভাব হলে অপকৌশল গ্রহণ করা হয়। এটা তারই অংশ।

প্রশ্ন : জামায়াতে ইসলামীর পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি কী হবে?

মিয়া গোলাম পরওয়ার : সবার সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা হবে, তবে তা সমতার ভিত্তিতে। ব্যবসা-বাণিজ্য, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনায় রেখেই পররাষ্ট্রনীতি নির্ধারিত হবে।

সৌজন্যে: কালের কণ্ঠ 

এই বিভাগের আরও খবর
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
সরকারি কোয়ার্টারের বাড়ছে পানির বিল, জুলাই থেকে কার্যকর
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ জুলাই)
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
আগামী কয়েকদিন বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
এসএসসির ফল প্রকাশের জন্য প্রস্তুত
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
৬ জেলায় ঝড়ের আভাস
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
সর্বশেষ খবর
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস
যে প্রশ্ন থেকে জন্ম নিল গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের
দলের কোনো কর্মী মবে জড়িত না, দাবি জামায়াত আমিরের

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’
‘সীমান্ত হত্যা বন্ধ করবো’

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল কেনার টাকা না পেয়ে বাবাকে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা
এক বছর পর জুলাই আন্দোলনে ছেদ, কারণ জানালেন রুমিন ফারহানা

২৫ মিনিট আগে | টক শো

বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান
বিএনপিতে কোন হাইব্রিডের জায়গা হবে না : আযম খান

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩
রুশ ড্রোন হামলায় কেঁপে উঠল কিয়েভ, আহত অন্তত ২৩

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার
গাজায় ক্ষুধার্ত মানুষের ওপর গুলি চালানোর দৃশ্য দেখেছেন নিরাপত্তা ঠিকাদার

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!
‘গরিবের প্রোটিন’ ব্রয়লারও এখন নাগালের বাইরে!

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা
মায়ের সঙ্গে তর্ক: অভিনেত্রীর ১৪ বছর বয়সী ছেলের আত্মহত্যা

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
সীমান্তে ৩০ আফগান ‘জঙ্গি’ হত্যার দাবি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
‘২৭০ কোটি টাকা আত্মসাৎ’ : সাইফুল আলম-পিকে হালদারসহ ১৫ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে মাদক সেবনের দায়ে ৬ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান
গিলের ২৬৯ রানের মহাকাব্য, অধিনায়ক হিসেবে ভারতের সর্বোচ্চ টেস্ট রান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
পরীক্ষায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের অতিরিক্ত সময় দিবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম