শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৪৫, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১০:৫৪, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
‘এমপি’ বাবুর প্রশ্রয়ে অসংখ্য অপকর্মে লাক মিয়া

নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজার উপজেলার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের ছোট বিনাইচর গ্রামের কৃষক লাল মিয়া দম্পতির দুই ছেলে এক মেয়ে। বড় ছেলে কুদরত আলী সরকারি চাকরিজীবী, আর ছোট ছেলে আবদুল মতিন শারীরিক প্রতিবন্ধী। ১৮ শতাংশ কৃষিজমিই ছিল তাঁদের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষাবাদ করে সংসার চালাতেন লাল মিয়া।

একসময় সেই জমিতে চোখ পড়ে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ‘এমপি’ বাবুর মদদে বেপরোয়া লাক মিয়াগডফাদার লাক মিয়ার। জমি দখল করতে রাতের আঁধারে কৃষক লাল মিয়ার পরিবারের ওপর হামলা চালায় লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনী। কুপিয়ে গুরুতর জখম করে শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিনকে। একমাত্র সম্বল কৃষিজমিটি হারানোর দুঃখ নিয়ে মারা গেছেন কৃষক লাল মিয়া।

তাঁর মতো নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারের হাজারো মানুষের স্বপ্ন তছনছ করে দিয়েছেন স্থানীয় সাবেক এমপি নজরুল ইসলাম বাবুর ক্যাশিয়ার হিসেবে পরিচিত আওয়ামী গডফাদার চেয়ারম্যান লাক মিয়া। ক্ষমতার অপব্যবহার, নিরীহ মানুষের জমি দখল, নদী দখল করে শিল্প স্থাপন, মাদক কারবারসহ অসংখ্য অপকর্মে জড়িয়েছে তাঁর নাম। লাক মিয়া একা নন, এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন।

লাক মিয়া ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সীমাহীন অত্যাচার থেকে বাঁচতে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন আড়াইহাজারের সাধারণ মানুষ।

আড়াইহাজার উপজেলার উজান গোবিন্দ গ্রামের দিনমজুর ছাবেদ আলীর ছেলে লাক মিয়া। ছয় ভাইয়ের সংসারে অভাব অনটনের মধ্যে বড় হন লাক মিয়া। বড় ভাইয়ের হাত ধরে তাঁতের ব্যবসা দিয়ে তাঁর শুরু হলেও অভিযোগ রয়েছে, একচেটিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে আড়াইহাজারের তাঁতশিল্পকে ধ্বংস করেছেন লাক মিয়া ও তাঁর ভাইয়েরা। দাদন দিয়ে তাঁরা তাঁতকল ভাড়া নিয়ে একসময় সেই কারখানা দখল করে নিতেন। এভাবে তাঁদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পুঁজি হারিয়ে ব্যবসা ছেড়েছেন অনেক তাঁত ব্যবসায়ী।
২০০৮ সালে নজরুল ইসলাম বাবু আড়াইহাজারের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে তাঁর সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে লাক মিয়ার। আওয়ামী রাজনীতি না করেও হয়ে ওঠেন এমপি বাবুর ঘনিষ্ঠজন। ২০১৩ সালে এমপি নজরুল ইসলাম বাবুকে মোটা অঙ্কের টাকার বিনিময়ে ম্যানেজ করে ভোটকেন্দ্র দখল করে ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন লাক মিয়া। এমপি বাবুর প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করে পুরো ইউনিয়নবাসীকে জিম্মি করে লাক মিয়া গড়ে তোলেন বিশাল ক্যাডার বাহিনী। এই বাহিনীর সহায়তায় তাঁর স্পিনিং মিলের পরিধি বাড়াতে নিরীহ মানুষের বাড়িঘর, জমি দখল করে নেন। তাঁর বিরুদ্ধে টুঁ শব্দ করার সাহস পাননি কেউ। কেউ প্রতিবাদ করলে ধরে এনে বিচারের নামে চালানো হতো নির্যাতন। মামলা দিয়ে করা হতো হয়রানি। গত ১৬ বছরে স্পিনিং মিলের বেশ কয়েকটি ইউনিট বাড়ান লাক মিয়া।

অবৈধ টাকার দাপটে টানা তিনবার ব্রাহ্মন্দি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এর মধ্যে সর্বশেষ দুবার বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। এমপির দাপট আর সন্ত্রাসী বাহিনীর ভয়ে কেউ তাঁর বিরুদ্ধে প্রার্থী হতে সাহস পাননি।

আড়াইহাজার-ভুলতা আঞ্চলিক মহাসড়কের বিনাইচর গ্রামের দুই পাশ ঘিরে গড়ে তোলা হয়েছে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার শিল্প-কারখানা ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলস লিমিটেড’। একে একে সড়কের দুই পাশে গড়ে তোলা হয়েছে ‘জামান স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ‘লতিফা স্পিনিং মিলস লিমিটেড’, ও ‘সাবেদ আলী স্পিনিং মিলস লিমিটেড’-এর ১০টি ইউনিট। কয়েক শ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত এসব প্রতিষ্ঠানের উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় চার লাখ স্পেন্ডেল।

স্থানীয়রা জানায়, নিরীহ মানুষের জমি ও ব্রহ্মপুত্র নদ দখল করে গত দেড় দশকে গড়ে তোলা হয় এসব শিল্পপ্রতিষ্ঠান। আওয়ামী নেতা হওয়ায় সাধারণ মানুষ এবং প্রশাসন ছিল অসহায়। লাক মিয়া বনে যান এই এলাকার অঘোষিত ভূপতি। তবে অভিযোগ আছে, এসব মিল-কারখানার বেশির ভাগ জমি দখল করেছেন তিনি। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতেও লাক মিয়ার ক্ষমতায় সামান্য আঁচড় লাগেনি। অভিযোগের পাহাড় জমলেও কেউ কথা বলার সাহস করছেন না।

২০০৪ সালের দিকে লাক মিয়া ও তাঁর ভাই হক মিয়া বিনাইচরে কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন। কারখানার অদূরে ব্রহ্মপুত্র নদের পারে ১৫ শতাংশ জমিতে ছিল কৃষক জুলহাস মিয়ার ফসলি জমি ও বাড়ি। ছয় সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে ছিল তাঁর বাস। সেই জমিতে নজর পড়ে লাক মিয়ার ভাই হক মিয়ার। জমি দিতে রাজি না হওয়ায় তাঁর স্ত্রী ও মেয়েকে দেওয়া হয় ধর্ষণের হুমকি। ওই হুমকি উপেক্ষা করে কিছুদিন থাকতে পারলেও এক রাতে ২০ থেকে ৩০ জনের একদল সশস্ত্র সন্ত্রাসী তাঁর বাড়িতে হামলা চালায়। হামলাকারীরা এক দিনের মধ্যে বাড়ি ছেড়ে দিতে আলটিমেটাম দেয় জুলহাস মিয়াকে। না হলে তাঁর পরিবারের সবাইকে হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। শেষে বাধ্য হয়ে স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভিটেবাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন কৃষক জুলহাস মিয়া। আদি পেশা ছেড়ে বর্তমানে কালীবাড়ি বাজারে পান-বিক্রি করে জীবন ধারণ করছেন তিনি। সহায় সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হলেও প্রাণভয়ে কথা বলেননি জুলহাস মিয়া।

লাক মিয়ার স্পিনিং মিলের পাশে উজান গোবিন্দী বাঁশতলা ঘাট। সেখানকার মোড়ে রাসেল ডিপার্টমেন্টাল স্টোরে কথা হয় মালিক রাসেল ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি জানান, মিলের ভেতরে তাঁদের পৈতৃক ২০ বিঘা জমি রয়েছে। সেই জমি জোর করে দখল করে নিয়েছেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। এই জমি হারিয়ে তাঁরা নিঃস্ব হয়ে পড়েছেন। লাক মিয়া মানুষের ওপর যে অত্যাচার করেছেন তা বর্ণনা করার ভাষা নেই রাসেলের।

তাঁর পাশেই কথা হয় রতন ডেকোরেটরের মালিক রতন ভূঁইয়ার সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘লাক মিয়া আমাদের ২৫ শতাংশ জমি দখলের চেষ্টা করেছেন। আমি বাধা দেওয়ার পর এমপি বাবু আমাকে হুমকি দিয়েছেন। সরকারি জমিতে আমার একটু ঘর পড়েছিল, তা ভাঙিয়েছেন। অথচ লাক মিয়া একই সরকারি জমি দখল করে বাউন্ডারি দিয়েছেন। তাঁদের ক্ষেত্রে কোনো আইন নেই। যত আইন আমাদের জন্য।’

লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর হামলায় আহত হওয়ার পর থেকে আতঙ্কে রাতে ঘুমাতে পারেন না ছোট বিনাইচর গ্রামের শারীরিক প্রতিবন্ধী আবদুল মতিন। তিনি বলেন, ‘২০ শতাংশ জমিই ছিল আমাদের পরিবারের একমাত্র সম্বল। সেই জমিতে চাষবাস করে দুই ভাই এক বোনের সংসার চালিয়েছেন বাবা। কারখানা করতে সেই জমিতে নজর পড়ে চেয়ারম্যান লাক মিয়ার। জমি দখল করতে সন্ত্রাসী বাহিনী দিয়ে আমাদের ওপর হামলা চালান। সবাইকে কুপিয়ে আহত করেন। মরে গেছি ভেবে আমাকে ফেলে যান। দীর্ঘদিন চিকিৎসার পরও আমি ভালো (সুস্থ) হতে পারিনি। এ কারণে বিয়েও করা হয়নি।’

সুলতান সাদী স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মনজুর মিয়া বলেন, ‘পশ্চিম সরাবদী গ্রামে আমাদের একটি বাড়ি ছিল। বালি ফেলে জোর করে সেই জায়গা দখল করে নিয়েছে লাক মিয়ার লোকজন। আজও আমি সেই জমির টাকা পাইনি।’

শুধু আড়াইহাজার নয়, পাশের রূপগঞ্জের সাধারণ মানুষও চেয়ারম্যান লাক মিয়ার ছোবল থেকে রক্ষা পায়নি। উপজেলার মর্তুজাবাদ এলাকায় ত্রাস সৃষ্টি করেন লাক মিয়া। স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল, ছাত্রলীগ, যুবলীগ দিনে বাড়িঘর ছাড়ার হুমকি দিত আর রাতে পরিবারের নারীদের ওপর চালাত অত্যাচার। শিউরে ওঠার মতো সেসব ঘটনা। জোর করে ঘরে বসাত মদের আসর। প্রতিবাদ করলে নেমে আসত নির্মম নির্যাতন।

এক রাতেই দখল করে নেওয়া হতো আশপাশের জমি। মানুষের জমির ছোট ছোট বাউন্ডারি গুঁড়িয়ে দিয়ে তৈরি করা হতো সীমানাপ্রাচীর। মাঝখানে টাঙানো হতো লাক মিয়ার ‘ভাই ভাই স্পিনিং মিলে’র সাইনবোর্ড।

একজন ভুক্তভোগী পারভিন আক্তার জানান, তাঁর সারা জীবনের স্বপ্ন ছিল নিজের একটি বাড়ি হবে। আর সেই বাড়িতে পরিবারের সবাইকে নিয়ে থাকবেন। তাই দিন-রাত মশারি কারখানা ও মেস-বাড়িতে কাজ করে নিজের একটি বাড়ি তৈরি করেছিলেন। তবে এই বাড়িই কাল হয়ে দাঁড়ায় তাঁর জন্য। লাক মিয়ার শকুনের নজর পড়ে ওই বাড়িতে। লাক মিয়ার সন্ত্রাসী বাহিনীর অত্যাচারে শেষ পর্যন্ত ওই বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হন পারভিন আক্তার।

লাক মিয়ার মতো এমপি বাবুর প্রশ্রয়ে বেপরোয়া হয়ে ওঠেন তাঁর পরিবারের সদস্যরাও। লাক মিয়ার ভাতিজা নাঈম হাসান সপ্তম শ্রেণি পড়ুয়া মেধাবী এক ছাত্রীকে ২০১২ সালের ৭ এপ্রিল স্কুলে যাওয়ার পথে অস্ত্রের মুখে রাস্তা থেকে অপহরণের পর ধর্ষণ করেন। ওই মামলায় যাবজ্জীবন সাজা হয় ধর্ষক নাঈম হাসানের। ওই মামলায় দীর্ঘদিন কারাভোগের পর গত বছর সেপ্টেম্বরে জামিনে মুক্ত হন নাঈম। কারাগার থেকে বেরিয়েই বর্তমানে এলাকায় তাঁর সন্ত্রাসী বাহিনী নিয়ে প্রতিদিন মোটরসাইকেলে শোডাউন দিচ্ছেন। এই সন্ত্রাসী বাহিনীর আতঙ্কে অনেক ছাত্রী স্কুলে যাওয়া বন্ধ করে দিয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, চেয়ারম্যান লাক মিয়া আড়াইহাজার উপজেলায় মাদক কারবারের বিস্তার ঘটিয়েছেন। তাঁর এই মাদক কারবার দেখভাল করেন সোহেল মেম্বার। তিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত মাদক কারবারি। লাক মিয়ার ভাইদের মধ্যে সবচেয়ে দুর্ধর্ষ ছিলেন বড় ভাই জয়নাল আবেদীন। জায়গা দখল করতে গেলে এক নারী ক্ষিপ্ত হয়ে তাঁকে জুতাপেটা করেন। ওই লজ্জায় হার্ট অ্যাটাক করে পরে মারা যান তিনি।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের এক মামলায় কিছুদিন আগে গ্রেপ্তার করা হয় লাক মিয়াকে। তবে ২০২৩ সাল থেকে তিনি সাজাপ্রাপ্ত আসামি। এই সাজা মাথায় নিয়ে থানা পুলিশের সামনে দোর্দণ্ড প্রতাপে ঘুরে বেড়াতেন লাক মিয়া। তাঁর বিরুদ্ধে আড়াইহাজার, নরসিংদীর মাধবদী ও রাজধানীর ভাটারা থানায় হত্যা, অস্ত্র, চেক জালিয়াতিসহ অন্তত ৯টি মামলা রয়েছে। চেক জালিয়াতির মামলায় লাক মিয়া এক বছরের দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি।

নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার প্রত্যুষ কুমার মজুমদার বলেন, ‘সাবেক এমপি বাবুর ক্যাশিয়ার ছিলেন চেয়ারম্যান লাক মিয়া। লাক মিয়া বিগত সময়ে এলাকায় যে অপকর্ম করেছেন এবং মানুষকে হয়রানি ও জুলুম করেছেন, এ বিষয়ে নির্যাতিতরা অভিযোগ করলে আমরা মামলা গ্রহণ করব। এ ছাড়া লাক মিয়ার বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ আসছে সেগুলো খতিয়ে দেখা হচ্ছে। কোনো অবস্থাতেই লাক মিয়া যাতে আইনের বাইরে যেতে না পারেন সে বিষয়ে পুলিশ কাজ করছে।’

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সফল মানবিক মিশন সমাপ্ত
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সফল মানবিক মিশন সমাপ্ত
নতুন করে সবাইকে নিয়ে চলার সময় এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নতুন করে সবাইকে নিয়ে চলার সময় এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’-এর নামে প্রজ্ঞাপন জারি
‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’-এর নামে প্রজ্ঞাপন জারি
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দেশের ১৭ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য পোড়ালে আইনগত ব্যবস্থা: পরিবেশ উপদেষ্টা
উন্মুক্ত স্থানে বর্জ্য পোড়ালে আইনগত ব্যবস্থা: পরিবেশ উপদেষ্টা
বিলুপ্তির পথে দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় কাজ করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
বিলুপ্তির পথে দেশীয় প্রজাতির মাছ রক্ষায় কাজ করতে হবে : মৎস্য উপদেষ্টা
তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
তিন মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করে অধ্যাদেশ জারি
শিল্পীর বাড়িতে আগুনের ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে প্রশাসন : প্রেস উইং
শিল্পীর বাড়িতে আগুনের ঘটনা গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করছে প্রশাসন : প্রেস উইং
সর্বশেষ খবর
‌‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’, রিশাদকে নিয়ে লাহোরের মালিক
‌‘আমি তোমাকে ভালোবাসি’, রিশাদকে নিয়ে লাহোরের মালিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও সহিষ্ণুতার পৃথিবী গড়তে তরুণদের প্রতি আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
শান্তি ও সহিষ্ণুতার পৃথিবী গড়তে তরুণদের প্রতি আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকারি টাকা নয়ছয়? স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
সরকারি টাকা নয়ছয়? স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু গঠনতন্ত্র অনুমোদন, নির্বাচন কমিশন গঠন
রাকসু গঠনতন্ত্র অনুমোদন, নির্বাচন কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াই বছর পর মায়ের কাছে ৯ বছরের রায়হান
আড়াই বছর পর মায়ের কাছে ৯ বছরের রায়হান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন
ঢাকা পলিটেকনিকের অধ্যক্ষকে বদলি, দায়িত্বে শাহেলা পারভীন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়
জৈবিক নারীই ‘নারী’: যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের যুগান্তকারী রায়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার
‘ফ্রি কনভার্টার’ লিখে সার্চ করছেন? ক্লিকেই ঝুঁকিতে স্মার্টফোন ও কম্পিউটার

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আবারও নিষিদ্ধ অ্যাথলেট জহির রায়হান
আবারও নিষিদ্ধ অ্যাথলেট জহির রায়হান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘের মৌলভীবাজার শাখার কমিটি ঘোষণা
বসুন্ধরা শুভসংঘের মৌলভীবাজার শাখার কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সফল মানবিক মিশন সমাপ্ত
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্থদের সহায়তায় বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সফল মানবিক মিশন সমাপ্ত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ট্রাকে মিলল কোটি টাকার চোরাই শাড়ি ও থ্রি-পিস
ঢাকাগামী ট্রাকে মিলল কোটি টাকার চোরাই শাড়ি ও থ্রি-পিস

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা
ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে আগুনের ঘটনায় ঢাবি সাদা দলের নিন্দা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'কৃষকরা ১৫ বছরে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি'
'কৃষকরা ১৫ বছরে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীসহ ২ জনের মৃত্যুদণ্ড
স্ত্রীকে হত্যায় স্বামীসহ ২ জনের মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু
সৌদি আরবে আবাসিক কর্মীদের জন্য ডিজিটাল হজ পারমিট চালু

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন করে সবাইকে নিয়ে চলার সময় এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা
নতুন করে সবাইকে নিয়ে চলার সময় এসেছে : সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে শিশু হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নাটোরে শিশু হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস
টানা পাঁচদিন মাঝারি থেকে ভারী বৃষ্টির আভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে প্রতিদিন গড়ে এক শিশুর মৃত্যু
ভূমধ্যসাগরে প্রতিদিন গড়ে এক শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতক্ষীরায় ভারতীয় থ্রি পিসসহ অন্যান্য সামগ্রী আটক
সাতক্ষীরায় ভারতীয় থ্রি পিসসহ অন্যান্য সামগ্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং
চীনের কর্মকাণ্ডে ট্রাম্পের ভয়, ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে জোট গঠনের পথে বেইজিং

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু
বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’-এর নামে প্রজ্ঞাপন জারি
‘বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়’-এর নামে প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌন হয়রানির অভিযোগে আটক ১
যৌন হয়রানির অভিযোগে আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে ইয়াবাসহ আটক ১
যশোরে ইয়াবাসহ আটক ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে শিগগিরই প্রবাসী হাসপাতাল হবে
রাজধানীতে শিগগিরই প্রবাসী হাসপাতাল হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান
ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া পাচারের পর নিখোঁজ ভাইয়ের সন্ধানে মামলা
মালয়েশিয়া পাচারের পর নিখোঁজ ভাইয়ের সন্ধানে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের নির্দিষ্ট ডেডলাইন দেননি: মির্জা ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের নির্দিষ্ট ডেডলাইন দেননি: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণঅধিকার পরিষদ ছাড়লেন ফাতিমা তাসনিম, তবে রাজনীতি না
গণঅধিকার পরিষদ ছাড়লেন ফাতিমা তাসনিম, তবে রাজনীতি না

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন
ইসরায়েলের পানি ও আকাশ পথকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করেছে ইয়েমেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী
তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা নিয়ে প্রথমবার মুখ খুললেন খামেনি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক
বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক

১২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান
পারমাণবিক বোমার মালিক হওয়া থেকে দূরে নেই ইরান: আইএইএ প্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ
সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চেয়েছে বিএনপি: আসিফ নজরুল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রীকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্রদল
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রীকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্রদল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক মালেকের কারাদণ্ড
স্ত্রীসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক মালেকের কারাদণ্ড

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়
মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানোর উপায়

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত
রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা
শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!
রাশিয়ার মতো অত্যাধুনিক আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রয়েছে মিশরের হাতে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৎ মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার যাবজ্জীবন
সৎ মেয়েকে ধর্ষণের দায়ে বাবার যাবজ্জীবন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট
গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বোলিংয়ে ঝলক দেখিয়ে রিশাদের আবারও ৩ উইকেট
বোলিংয়ে ঝলক দেখিয়ে রিশাদের আবারও ৩ উইকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছয় দফা আদায়ে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
ছয় দফা আদায়ে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়
দুই ধাপ পরই ক্রিকেটার নাসির ও তামিমার মামলার রায়

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন
যে কারণে ৯৮ দিনে ৮৫ হাজার ভারতীয়কে ভিসা দিল চীন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান
ট্যাংক বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্রের শীর্ষে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপি এখন কী করবে
বিএনপি এখন কী করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো
বিএনপি ধ্বংস মিশনে প্রথম আলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার
বাংলাদেশ ফেরত চাইবে ৪৫২ কোটি ডলার

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার পর উত্তাপ
আলোচনার পর উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড
চিকিৎসা শপিং ও ভ্রমণে পছন্দ এখন থাইল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার
যুক্তরাষ্ট্রে ১২০০ ব্যবসায়ীর জরিমানা মিলিয়ন ডলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন
ফের সেই ভোগান্তির আন্দোলন

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর
অন্নপূর্ণা জয়ের গল্প শোনালেন বাবর

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়
প্রশাসন বিএনপির পক্ষে, এদের অধীনে নির্বাচন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌসুমীর ফেরা না ফেরা
মৌসুমীর ফেরা না ফেরা

শোবিজ

অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ
অরক্ষিত রাজধানীর ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও
চলচ্চিত্রে পারিবারিক গল্প উধাও

শোবিজ

বিডিআর হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে হবে
বিডিআর হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন করতে হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত
রোজার আগে ভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ
সীমান্তে ঢুকে বাংলাদেশিকে হত্যা করল বিএসএফ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার
ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে খায়রুল বাসার

শোবিজ

জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ
জুলাইয়ে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখিতে মুখর সরকার পুকুর
পাখিতে মুখর সরকার পুকুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ জনগণই নির্ধারণ করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত
মুর্শিদাবাদে সহিংসতা পূর্বপরিকল্পিত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি
দেশীয় বিনিয়োগ সম্মেলন জরুরি

সম্পাদকীয়

এক লিগে তিন অধিনায়ক
এক লিগে তিন অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে

ইতিহাসের অপেক্ষায়
ইতিহাসের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ
উপস্থাপক ফেরদৌস ওয়াহিদ

শোবিজ

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিগারের অভিষেক ২০১৫ সালে

মাঠে ময়দানে

এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা
এবার কমেডি সিনেমায় প্রিয়াঙ্কা

শোবিজ

দুই ম্যাচে ছয় উইকেট
দুই ম্যাচে ছয় উইকেট

মাঠে ময়দানে

বন্ডের মাধ্যমে আত্মসাৎ ৮০০ কোটি
বন্ডের মাধ্যমে আত্মসাৎ ৮০০ কোটি

পেছনের পৃষ্ঠা

শোভাযাত্রার মোটিফ নির্মাণকারী শিল্পীর বাড়িতে আগুন
শোভাযাত্রার মোটিফ নির্মাণকারী শিল্পীর বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা