শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৫, মঙ্গলবার, ১৮ মার্চ, ২০২৫

সর্বজনীন পেনশন স্কিম ফ্লপ

♦ প্রধান টার্গেট গার্মেন্ট শ্রমিকদের ৯৯ শতাংশই এ পেনশন স্কিমের বাইরে ♦ ৫ আগস্টের পর প্রায় বন্ধই হয়ে গেছে নতুন নিবন্ধন ♦ আগ্রহ নেই নিবন্ধিতদের চাঁদা পরিশোধেও ♦ সবচেয়ে বেশি অনাগ্রহ প্রবাসীদের স্কিমে
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
সর্বজনীন পেনশন স্কিম ফ্লপ

পতিত আওয়ামী লীগ সরকার ঢাকঢোল পিটিয়ে সর্বজনীন পেনশন স্কিম প্রবর্তন করে ২০২৩ সালের ১৭ আগস্ট। এরপর ২০২৪ সালের আগস্ট পর্যন্ত সময়ে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণা করেও কাঙ্ক্ষিত সাড়া মেলেনি এই পেনশন স্কিমে। ৫ আগস্ট ২০২৪ ছাত্র-জনতার তীব্র আন্দোলনের মুখে স্বৈর সরকারের পতন ঘটে। এরপর পেরিয়ে গেছে ছয় মাস। এ সময়ে প্রায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে গেছে নতুন নিবন্ধন। সাবক্রিপশন ফি বা চাঁদা পরিশোধেও বকেয়া পড়েছে। চারটি স্কিমের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অনাগ্রহ প্রবাসীদের স্কিমে। সব স্কিমে এখন পর্যন্ত জমা পড়েছে ১০০ কোটি টাকার মতো। টার্গেট এবং বর্তমান বাস্তবতায় সর্বজনীন পেনশন স্কিম একটি ফ্লপ ব্যবস্থায় পরিণত হয়েছে।

জানা গেছে, ২০২৩-এর আগস্ট থেকে ২০২৪-এর আগস্ট পর্যন্ত এক বছরে সর্বজনীন পেনশন স্কিমে নিবন্ধন করেছেন প্রায় ৪ লাখ মানুষ। অথচ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীই রয়েছেন ১৪ লাখের বেশি। অন্যদিকে দেশে পোশাক শ্রমিক রয়েছেন প্রায় ৩৩ লাখ। এদেরই প্রধান টার্গেট করা হয়েছিল সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থা চালুর সময়। অথচ এ খাতের প্রায় ৯৯ শতাংশ শ্রমিকই এ ব্যবস্থায় এখনো নিবন্ধন করেননি বলে এক জরিপে এ তথ্য উঠে এসেছে।

সম্প্রতি বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) একটি জরিপ পরিচালনা করে। সেই জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, ৯০.৬ শতাংশ কর্মী এ প্রকল্পের জন্য আগ্রহী নয়। আর ৬.৭ শতাংশ কর্মী মনে করেন, এটি দীর্ঘমেয়াদে টেকসই কোনো পেনশন ব্যবস্থা নয়। এ ছাড়াও ২.৭ শতাংশ কর্মীর এ স্কিম সম্পর্কে কোনো ধারণাই নেই। অথচ প্রচার-প্রচারণার জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ খরচ করেছে পতিত আওয়ামী লীগ সরকার। এরপর দেশের বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের কাছে এর সুফল সম্পর্কে জানাতে ব্যর্থ হয়েছে সে সরকার। অথচ এটার মূল লক্ষ্যই ছিলেন বেসরকারি খাতের কর্মীরা।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর এ প্রকল্প আরও ঝিমিয়ে পড়ে। আগের সরকারের প্রতি আস্থার সংকট ও প্রচারণার অভাবে স্কিমের বিস্তারিত জানেন না অনেকেই। এজন্য আবার নতুন করে প্রচার-প্রচারণার উদ্যোগ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করেন সংশ্লিষ্টরা।

জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের বার্ষিক প্রতিবেদন ২০২৩-২৪ অনুযায়ী, জুন-২০২৪ পর্যন্ত প্রবাস, প্রগতি, সুরক্ষা ও সমতা এই চার স্কিমের আওতায় নিবন্ধন করেছেন ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৯৪১ জন। আর গত বছর অক্টোবর পর্যন্ত এর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪ লাখে। এরপর ২০২৪ সালের নভেম্বর-ডিসেম্বর এবং ২০২৫ সালের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারি এই চার মাস নতুন নিবন্ধন হয়নি বললেই চলে।

জানা গেছে, দেশের সব শ্রেণি-পেশার মানুষকে এক নিশ্চিত অবসর ভাতার সুবিধা দিতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করা হয়েছিল। প্রবাসী, বেসরকারি চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও স্বল্প আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য এ স্কিমে চারটি ক্যাটাগরি চালু হয়। তবে দেড় বছরের বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও অনেকে এখনো জানেনই না এসব স্কিমের সুবিধা-অসুবিধা সম্পর্কে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেহাল দশা প্রবাসীদের স্কিমে। এ ক্যাটাগরিতে নিবন্ধনের সংখ্যা মাত্র ৯১৩। এসব নিবন্ধনের বিপরীতে সাবক্রিপশন ফি হিসেবে এখন পর্যন্ত জমা পড়েছে ৯৯ কোটি ৪২ লাখ ৯১। সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ নিবন্ধন করেছেন স্বল্প আয়ের মানুষের স্কিম সমতায়। এতে নিবন্ধনের সংখ্যা ২ লাখ ৮৫ হাজার ৮৮২। এ ছাড়া প্রগতি ও সুরক্ষা স্কিমে নিবন্ধনের সংখ্যা যথাক্রমে ২২ হাজার ৪১০ ও ৬৩ হাজার ১৮৪। এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের সদস্য গোলাম মোস্তফা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ৫ আগস্টের পর মানুষের মধ্যে এই স্কিম নিয়ে কিছুটা আস্থার সংকট দেখা দেয়। এ ছাড়া আমাদের প্রোমোশনাল কাজকর্মেও কিছুটা ছেদ পড়েছে। ঈদের পর আমরা আবার নতুন করে কিছু প্রোমোশনাল কর্মসূচি নেব। তখন মানুষের আগ্রহ আবার বাড়বে বলে আশা করা যায়। আর সাবক্রিপশন বা চাঁদা বকেয়া পড়ার পেছনে কারণ হিসেবে তিনি বলেন, এটা মানুষের রোজগার কমে যাওয়ার কারণে হতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন ১৫০ বাংলাদেশি
নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে কাজ করবে জাতিসংঘ
নিরপেক্ষ নির্বাচন আয়োজনে কাজ করবে জাতিসংঘ
টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর
রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
রাজধানীতে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
বিশেষ বিসিএসের জন্য বিধিমালা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন
বিশেষ বিসিএসের জন্য বিধিমালা সংশোধন করে প্রজ্ঞাপন
রমেকের মর্গে থাকা লাশের চোখ গায়েব
রমেকের মর্গে থাকা লাশের চোখ গায়েব
সংবাদপত্রে ঈদুল আজহার ছুটি পাঁচ দিন
সংবাদপত্রে ঈদুল আজহার ছুটি পাঁচ দিন
৩৬ জন বাংলাদেশিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে হস্তান্তর করল ভারত
৩৬ জন বাংলাদেশিকে বেনাপোল ইমিগ্রেশনে হস্তান্তর করল ভারত
ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতা নিহত
লিভ টু আপিল শুনানি ১ জুন পর্যন্ত মুলতবি
লিভ টু আপিল শুনানি ১ জুন পর্যন্ত মুলতবি
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
সর্বশেষ খবর
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস
ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার
চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য
নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য

২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন
কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর
আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসছে গুগল পে
বাংলাদেশে আসছে গুগল পে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ
তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি
‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির
মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব দূর করতে হবে
বিএনপি ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব দূর করতে হবে

নগর জীবন

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

রমেকের মর্গে থাকা লাশের চোখ গায়েব
রমেকের মর্গে থাকা লাশের চোখ গায়েব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারের মুক্তি, সংবর্ধনা
আজহারের মুক্তি, সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা