নীলফামারী-৩ (জলঢাকা) আসনে বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী জেলা বিএনপির সদস্য আলহাজ সৈয়দ আলী, মো. রশিদুল ইসলাম বাঙ্গালী ও মো ময়নুল হক। এ ছাড়া জলঢাকা উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ফাহমিদ ফয়সাল চৌধুরীর নাম শোনা গেলেও তাকে দল থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। অন্যদিকে, জামায়াতের প্রার্থী রংপুর মহানগরীর সাবেক সেক্রেটারি ওবায়দুল্লাহ সালাফী, গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সহপ্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সোহাগ হোসেন বাবু ও ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী জলঢাকা উপজেলা শাখার সভাপতি আমজাদ হোসেন সরকার রয়েছেন ভোটের মাঠে। বিএনপির সৈয়দ আলী বলেন, জলঢাকাকে মডেলে পরিণত ও দুর্নীতিমুক্ত একটি সমৃদ্ধশালী কর্মমুখর উপজেলা হিসেবে গঠন করা হবে।
মো. রশিদুল ইসলাম বাঙ্গালী বলেন, এলাকার উন্নয়নে ইতিপূর্বে কাজ করেছি। দল মূল্যায়ন করবে বলে আশাবাদী তিনি। জামায়াতের প্রার্থী ওবায়দুল্লাহ সালাফী বলেন, এলাকায় জনসংযোগকালে ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। জনগণ পরিবর্তন চাচ্ছে। জামায়াতের দিকে ঝুঁকছে। গণঅধিকার পরিষদের কেন্দ্রীয় সহপ্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক সোহাগ হোসেন বাবু বলেন, জলঢাকা উপজেলার তিস্তা নদী ও পার্শ্ববর্তী এলাকাসহ নদী-নালা, খাল-বিল, রাস্তাঘাটসহ সার্বিক অবকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী আমজাদ হোসেন সরকার বলেন, সামাজিক অবক্ষয়ের বিরুদ্ধে জনসচেতনতা গড়ে তুলে সামাজিক সুবিচার, সভ্যতা ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করা হবে।