শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৫, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০৭:৫৬, সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫

শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে

শরিফ আহমাদ
অনলাইন ভার্সন
শিক্ষা সফর যেভাবে কল্যাণময় হতে পারে

ইসলাম জ্ঞানার্জনের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছে। ‌‌কোরআনের প্রথম নাজিল হওয়া বাক্যে পড়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বর্ণিত হয়েছে, ‘পড়ো তোমার প্রভুর নামে, যিনি সৃষ্টি করেছেন।’ (সুরা : আলাক, আয়াত : ১)

এই পড়া শুধু বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়, বরং জ্ঞানার্জনের তাগিদে দেশ-বিদেশ ভ্রমণ করাও ইসলামে গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ।

যুগে যুগে মুসলিম মনীষীরা জ্ঞান অণ্বেষণের জন্য অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন। কখনো মাইলের পর মাইল মরুভূমি পেরিয়েছেন। আবার কখনো সমুদ্রযাত্রা করে ব্যুৎপত্তি অর্জন করেছেন। তাদের শিক্ষা সফর আর আজকের শিক্ষা সফরের মধ্যে আকাশ-পাতাল ব্যবধান লক্ষণীয়।

এসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানা সবার জন্য জরুরি।
কোরআনে শিক্ষা সফর

শিক্ষা সফরকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়। এক. স্থায়ী সফর অর্থাৎ ঘর থেকে বের হয়ে এমন কোনো ব্যক্তির কাছে বা এমন কোনো প্রতিষ্ঠানে চলে যাওয়া, যেখানে ইলমের চর্চা হয়ে থাকে। আরেকটি হলো শিক্ষার জন্য অস্থায়ীভাবে দূর-বহুদূর সফর করা।

সাধারণত ভ্রমণের মাধ্যমে শিক্ষা অর্জনের প্রথা পৃথিবীর ঊষালগ্ন থেকে আরম্ভ হয়েছে। নবী-রাসুলরা দাওয়াতের কার্যক্রম এগিয়ে নিতে বিভিন্ন শহর ও লোকালয় ভ্রমণ করেছেন। ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে মানুষ কাফেলা বেঁধে দূর বহুদূর সফর করতেন। সফর দ্বারা নানা জাতিগোষ্ঠী ও সমাজ-সংস্কৃতির সঙ্গে পরিচিত হওয়া যায়। আল্লাহ তাআলা সৃষ্টির নৈপুণ্যে দেখে ঈমান বৃদ্ধি পায়।

কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘তোমরা পৃথিবীতে ভ্রমণ করো এবং দেখো কিভাবে তিনি সৃষ্টিকর্ম শুরু করেছেন। অতঃপর আল্লাহ পুনর্বার সৃষ্টি করবেন। নিশ্চয়ই আল্লাহ সব কিছু করতে সক্ষম।’ (সুরা : আনকাবুত, আয়াত : ২০)

অপরাধ-অপকর্মের কারণে অতীতে অনেক জাতি ধ্বংস হয়েছে। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে এখনো তাদের ধ্বংসস্তূপ পাওয়া যায়। ওগুলোর মধ্যেও শিক্ষা গ্রহণের যথেষ্ট উপকরণ বিদ্যমান। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করে না এবং তাদের পূর্ববর্তীদের কী পরিণাম হয়েছিল তা কি দেখে না? যারা মুত্তাকি, তাদের জন্য পরলোকই শ্রেয়—তোমরা কি বোঝো না?’

(সুরা : ইউসুফ, আয়াত : ১০৯)

মৌলিক শিক্ষা সফর

ইসলামের মৌলিক বা গভীর জ্ঞান অর্জন করার জন্য সফর করা একটি গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। এটা এক শ্রেণির মানুষের জন্য ফরজে কেফায়া। কোরআনে বর্ণিত হয়েছে, ‘সব মুমিনের পক্ষে একত্রে বের হওয়া উচিত নয়। তাদের প্রত্যেক দলের একটি অংশ বের হওয়া উচিত, যাতে তারা দ্বিনের গভীর জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং তাদের জাতিকে সতর্ক করতে পারে, যখন তারা তাদের নিকট প্রত্যাবর্তন করে, যাতে তারা সতর্ক হয়।’

(সুরা : তাওবা, আয়াত : ১২২)

জ্ঞান সাধনার জন্য সফর করা ও গভীর অভিনিবেশের সঙ্গে চিন্তাভাবনায় লিপ্ত থাকা অত্যন্ত ফজিলতের কাজ। এ মেহনতের বদৌলতে জান্নাত লাভের পথ সহজ ও সুগম হয়ে যায়। আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি জ্ঞান অনুসন্ধানের উদ্দেশ্যে কোনো পথ ধরে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের পথ সহজ করে দেন।’ (মুসলিম, হাদিস : ৬৬০৮)

সফরে কষ্ট সহ্য করা

ইলমে দ্বিনচর্চার ইতিহাসে সাহাবায়ে কিরাম ও তাবেঈন থেকে শুরু করে পরবর্তী শত শত বছর ওলামায়ে কিরাম তাফসির, হাদিস, ফিকহ প্রভৃতি শাস্ত্র সংগ্রহের লক্ষ্যে বহু রোমাঞ্চকর পরিভ্রমণ করেছেন। সফরে তাঁরা সহ্য করেছেন অবর্ণনীয় কষ্ট-ক্লেশ। জনৈক ব্যক্তি একটি হাদিসের জন্য প্রায় এক হাজার ২৬৭ মাইল পথ অতিক্রম করেছিলেন। কাসির ইবনে কায়স (রহ.) বলেন, আমি দামেস্কের মসজিদে আবু দারদা (রা.)-এর কাছে বসা ছিলাম। তখন জনৈক ব্যক্তি তাঁর কাছে এসে বলল, হে আবু দারদা! আমি মদিনাতুর রাসুল (সা.) থেকে আপনার কাছে একটি হাদিস শোনার জন্য এসেছি। আমি জানতে পেরেছি যে আপনি রাসুলুল্লাহ (সা.) থেকে তা বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, তুমি তো কোনো বাণিজ্যিক উদ্দেশ্যে আসনি? সে বলল, না। তিনি বলেন, সম্ভবত অন্য কোনো উদ্দেশ্য হেতু আগমন করেছ? সে বলল, না। তিনি বলেন, অবশ্যই আমি রাসুলুল্লাহ (সা.)-কে বলতে শুনেছি, যে ব্যক্তি ইলম হাসিলের জন্য সফর করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের রাস্তা সুগম করে দেন। আর নিশ্চয়ই ফেরেশতারা ইলম অন্বেষণকারীর সন্তুষ্টির জন্য তাঁদের পাখাসমূহ বিছিয়ে দেন। আর ইলম অন্বেষণকারীর জন্য আসমান ও জমিনবাসী আল্লাহর কাছে মাগফিরাত কামনা করে, এমনকি পানির মাছও। নিশ্চয়ই আলিমের ফজিলত আবিদের ওপর যেমন, চাঁদের ফজিলত তেমন সব তারকারাজির ওপর। নিশ্চয়ই আলিমরা নবীগণের উত্তরাধিকারী। আর নবীরা দিনার ও দিরহাম উত্তরাধিকার হিসাবে রেখে যান নাই, বরং তাঁরা মিরাস হিসেবে রেখে যান ইলমে দ্বিন। যে ব্যক্তি তা গ্রহণ করল, সে যেন এক বিরাট হিস্যা লাভ করল।

(ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২২৩)

সমাজের চরম বাস্তবতা

আজকাল সমাজের অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে প্রতিবছর শিক্ষা সফরের আয়োজন করা হয়। স্কুল-কলেজের গণ্ডি পেরিয়ে কিছু কিছু মাদরাসায়ও এখন চালু হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও সফর বা পিকনিকে যাওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। বেশির ভাগ আয়োজনে দ্বিনি শিক্ষা ও চরিত্র গঠনের চেয়ে বিনোদন, অবাধ মেলামেশা ও অনৈতিক কর্মকাণ্ডই বেশি লক্ষ্য করা যায়। পার্ক, রিসোর্ট বা সমুদ্রসৈকতে উদ্ভট পোশাক, গান-বাজনা ও সেলফি সংস্কৃতির মধ্য দিয়ে তা আয়োজিত হয়। এর ফলে শিক্ষার্থীদের চরিত্রে নৈতিক অবক্ষয় নেমে আসছে। এগুলো ইসলামের শিক্ষা ও আদর্শের সম্পূর্ণ পরিপন্থী। তাই অভিভাবক, শিক্ষক ও আয়োজকদের কর্তব্য—শিক্ষা সফরের নামে সব রকম বেহায়াপনার প্রধান ফটক বন্ধ করে দেওয়া। ইসলামের নীতিমালা অনুযায়ী শিক্ষা সফরের আয়োজন করা। সংক্ষেপে সফরের তিনটি রীতি এমন—

১. সফরের পরিবেশে ইসলামী শালীনতা বজায় রাখতে গানবাদ্য পরিহার করা। ইবনে উমর (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) শরাব পান করতে, জুয়া খেলতে, ঢোল বা তবলা বাজাতে এবং ঘরের তৈরি শরাব পান করতে নিষেধ করেছেন। আর বলেছেন, প্রত্যেক নেশা সৃষ্টিকারী বস্তুই হারাম। (আবু দাউদ, হাদিস : ৩৬৪৪)

২. নারী-পুরুষের অবাধ মেলামেশার সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া। নারীদের জন্য আলাদা পরিবহনের ব্যবস্থা করা অথবা নারীর সঙ্গে মাহরাম পুরুষ রাখা। ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, কোনো পুরুষ যেন অপর কোনো মহিলার সঙ্গে নির্জনে অবস্থান না করে, কোনো স্ত্রীলোক যেন কোনো মাহরাম সঙ্গী ব্যতীত সফর না করে। এক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে বলল, হে আল্লাহর রাসুল! অমুক অমুক যুদ্ধের জন্য আমার নাম তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। কিন্তু আমার স্ত্রী হজে যাবে। তখন রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, তবে যাও, নিজ স্ত্রীর সঙ্গে হজ করো।

(বুখারি, হাদিস : ২৭৯৮)

৩. শিক্ষকদের তত্ত্বাবধানে সফরের উদ্দেশ্য ও আচরণের নির্দেশনা সুস্পষ্টভাবে নির্ধারণ করা। ক্যাপ্টেন বা আমির নিযুক্ত করে দেওয়া। আবু সাঈদ আল খুদরি (রা.) বলেন, রাসুল (সা.) বলেছেন, যখন তিন ব্যক্তি কোথাও সফরে বের হয়, তখন তারা তাদের একজনকে যেন আমির (নেতা) মনোনীত করে নেয়। (আবু দাউদ, হাদিস : ২৬০০)

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়
মক্কা ও মদিনায় হজযাত্রীদের যেসব ভুল হয়
আলবেনিয়ায় ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
আলবেনিয়ায় ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
ইসলামে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব
ইসলামে জাতীয় ঐক্যের গুরুত্ব
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
ইমান, তাকদির ও একটি হজ ফ্লাইট
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
হজের আনুষ্ঠানিকতা শুরু ৪ জুন
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৬৮ হাজার ২৮০ হজযাত্রী
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
অমুসলিম দেশে চাকরি গ্রহণে চাই সতর্কতা
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ঈদুল আজহা কবে জানা যাবে সন্ধ্যায়
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
সর্বশেষ খবর
সম্মিলিত চেষ্টায় হাসপাতালে পরিবর্তন সম্ভব
সম্মিলিত চেষ্টায় হাসপাতালে পরিবর্তন সম্ভব

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন
সমগ্র জাতি নির্বাচনের জন্য অপেক্ষমাণ, এটা ড. ইউনূসের বোঝা উচিত : সালাহউদ্দিন

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকল দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন : এলডিপি মহাসচিব
সকল দলই চায় ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন : এলডিপি মহাসচিব

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাটাইয়ের পথে জাতিসংঘ
প্রায় ৭ হাজার কর্মী ছাটাইয়ের পথে জাতিসংঘ

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন
গাজীপুর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

দেশের সব দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়: ১২ দলীয় জোট
দেশের সব দেশপ্রেমিক গণতান্ত্রিক দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়: ১২ দলীয় জোট

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাপানের সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তার চুক্তিপত্র বিনিময়
জাপানের সঙ্গে এক বিলিয়ন ডলারের ঋণ সহায়তার চুক্তিপত্র বিনিময়

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন সভাপতির খবরে আগ্রহের কেন্দ্রে বিসিবির বোর্ড সভা
নতুন সভাপতির খবরে আগ্রহের কেন্দ্রে বিসিবির বোর্ড সভা

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে জাপানের সর্বাত্মক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে জাপানের সর্বাত্মক সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিল সোকা বিশ্ববিদ্যালয়
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দিল সোকা বিশ্ববিদ্যালয়

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে ভারী বৃষ্টিপাতে পাহাড়ধসের শঙ্কা
খাগড়াছড়িতে ভারী বৃষ্টিপাতে পাহাড়ধসের শঙ্কা

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্য উৎসব
লক্ষ্মীপুরে স্থানীয় শিল্পীদের নৃত্য উৎসব

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুবাইয়ে ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে ৪১ জন আটক
দুবাইয়ে ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে ৪১ জন আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে নানা কর্মসূচিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত
সিদ্ধিরগঞ্জে নানা কর্মসূচিতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর খুন! কার গানের অপরাধে জীবন গেল ৫ শিল্পীর?
অপহরণের পর খুন! কার গানের অপরাধে জীবন গেল ৫ শিল্পীর?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোনারগাঁয়ে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান উৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি
সোনারগাঁয়ে লোকনাথ ব্রহ্মচারীর তিরোধান উৎসবের ব্যাপক প্রস্তুতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?
সৌদিতে বাংলাদেশি প্রবাসীদের আত্মহত্যার হার ২৪%, কী কারণে ঘটছে এই ভয়াবহতা?

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল
বিসিবিতে ক্রিকেট ছাড়া সবই হচ্ছে: তামিম ইকবাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
সাবেক প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি বাড়াতে চাইছে আল নাসর
রোনালদোর সঙ্গে চুক্তি বাড়াতে চাইছে আল নাসর

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে ৬টি সমঝোতা স্মারক সই
জাপান-বাংলাদেশের মধ্যে ৬টি সমঝোতা স্মারক সই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শ্রদ্ধা
জিয়াউর রহমানের সমাধিতে বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাইজেরিয়ায় মুষলধারে বৃষ্টি; বন্যায় ২৫ জনের মৃত্যু
নাইজেরিয়ায় মুষলধারে বৃষ্টি; বন্যায় ২৫ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্টিনেজের দলবদলে নতুন মোড়
মার্টিনেজের দলবদলে নতুন মোড়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস
নির্বাচন যদি করতে হয়, ডিসেম্বরের মধ্যেই করতে হবে : মির্জা আব্বাস

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন
দেশে টেলিযোগাযোগ সেবা বিঘ্নিত, ৫ হাজারের বেশি সাইট ডাউন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টয়লেটে পানি না থাকায় ভিডিও বার্তায় ক্ষোভ ঝাড়লেন পাক অভিনেত্রী
টয়লেটে পানি না থাকায় ভিডিও বার্তায় ক্ষোভ ঝাড়লেন পাক অভিনেত্রী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে পর্যটকবাহী গাড়ি দুর্ঘটনায় একজনের মরদেহ উদ্ধার, আটজন এখনও নিখোঁজ
ভারতে পর্যটকবাহী গাড়ি দুর্ঘটনায় একজনের মরদেহ উদ্ধার, আটজন এখনও নিখোঁজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার
‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি
বুলবুলকে কাউন্সিলর হিসেবে অনুমোদন দিল বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস
আসছে আরও বৃষ্টি? যা বলল আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি
বিসিবি সভাপতির প্রতি অনাস্থা জানিয়ে ৮ পরিচালকের চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব
ইরানের ধর্মীয় নেতা গাসেমিয়ানকে মুক্তি দিল সৌদি আরব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি
রায়ের কপি হাতে পেলে সিদ্ধান্ত : ইশরাকের শপথ ইস্যুতে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে আর বসবাসের অনুমতি পাবেন না অবৈধ অভিবাসীরা
গ্রিসে আর বসবাসের অনুমতি পাবেন না অবৈধ অভিবাসীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন
মেজর সিনহা হত্যা : আপিল শুনানি শেষ, রায় ২ জুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুধু বিএনপি নয়, অধিকাংশ দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন
শুধু বিএনপি নয়, অধিকাংশ দল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন চায় : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতা: শতাধিক ঘরে আগুন, পালিয়েছে শত শত মানুষ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সহিংসতা: শতাধিক ঘরে আগুন, পালিয়েছে শত শত মানুষ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো
জাপানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ড. ইউনূসের বৈঠকে যেসব চুক্তি হলো

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৩০০০
৪৮তম বিশেষ বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, পদ ৩০০০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম
বিজিবিকে এতদিন জিম্মি করে রেখেছিল আওয়ামী লীগ: সারজিস আলম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া
সাড়ে ৩ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা
অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা