শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

টানা তৃতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে অস্থিরতা। দেশের প্রশাসনের এক ফ্রেম অচল। কোনো কাজ হচ্ছে না। এর আগে কদিন ধরে, এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে বন্ধ ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যক্রম। দুটি আন্দোলনের কোনোটাই ষড়যন্ত্র না, সরকার সৃষ্ট। আইএমএফের টাকা পেতে সরকার তাদের শর্ত অনুযায়ী এনবিআর বিভক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। আন্দোলনের মুখে সরকার ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে বটে। কিন্তু এনিয়ে অস্থিরতা এখনো আছে।

আর সচিবালয়ের সিদ্ধান্ত একেবারে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো। সরকারের একটি মহল যেন সচিবালয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই এমন কাজ করেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) ২০২৫ হঠাৎ করে কেন করতে হবে? দেশজুড়ে যখন এমনিতেই অস্থিরতা, আন্দোলন, বিশৃঙ্খলা তখন সরকারকে এ অধ্যাদেশ কেন জারি করতে হবে? বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই যেখানে বলেছেন, দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে। তাহলে এই বিপত্তি সেঁধে আমন্ত্রণ জানানোর দরকার কী? ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ ছিল দেশের বিশৃঙ্খল অরাজক পরিস্থিতিতে থামিয়ে যত দ্রুত সম্ভব জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। নতুন করে কোনো ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচারী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে তেমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা। সেজন্য রাষ্ট্র, সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। এসব কাজের পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন করাই অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ। অন্তর্র্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বলা হয়েছে, এ সরকারের প্রধান কাজ তিনটি। প্রথমত, জুলাই গণহত্যার বিচার, মৌলিক রাষ্ট্র সংস্কার এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সব রাজনৈতিক দলই প্রত্যাশা করেছিল স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এ কাজগুলো করে অন্তর্র্বর্তী সরকার একটি জাতীয় নির্বাচন দেবে এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে যে বাংলাদেশে নতুন করে কোনো স্বৈরতন্ত্রের জন্ম হবে না। মানুষের ভোটের অধিকার হরণ হবে না। একটি স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালিত হবে। কিন্তু এ সরকার দায়িত্বের বাইরে গিয়ে অনেক কাজ করে যেন জটিলতা বাড়াচ্ছে। কেন? সংস্কার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বেশকিছু সংস্কার কমিটি গঠন করে। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন আলোচনা চলছে। এতগুলো সংস্কার কমিশন অপ্রয়োজনীয় ছিল। এটি সময় নষ্ট এবং অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। মোটা দাগে দুটি বিষয় সংস্কার করেই নির্বাচনের দিকে যাওয়া যেত। প্রথমত, নির্বাচন কমিশন সংস্কার। দ্বিতীয়ত, সংবিধান সংস্কার। এই দুটি সংস্কারের মাধ্যমেই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে যেতে পারতাম। কিন্তু অন্তর্র্বর্তী সরকার নারী সংস্কার, গণমাধ্যম সংস্কার, জনপ্রশাসন সংস্কার ইত্যাদি স্পর্শকাতর বিষয়ে হাত দেয় এবং বিতর্ক সৃষ্টি করে। এখনো বিতর্ক চলছে। প্রশ্ন হলো অন্তর্র্বর্তী সরকার কেন নারী সংস্কার বা গণমাধ্যম সংস্কার করবে? এই ম্যান্ডেট তাদের নেই।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, তাদের কাজ হলো সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যতটুকু বিষয়ে একমত হবে, সেইটুকু বিষয় নিয়ে একটি সনদ তৈরি করে নির্বাচনের দিকে যাওয়া। যদি রাজনৈতিক দলগুলো বেশি বিষয়ে একমত হয়, তাহলে আগামী বছরের জুনে, আবার যদি কম বিষয়ে একমত হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হবে। অর্থাৎ অন্তর্র্বর্তী সরকারের দায়িত্ব একদম সুনির্দিষ্ট। তারা জুলাই বিপ্লবের গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করবে, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব করবে যেন গণতান্ত্রিক সরকার সেই ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এবং তারা একটি নির্বাচন করবে। এই সরকারের অন্য কোনো কাজ করা উচিত নয়, করার ম্যান্ডেটও নেই। কিন্তু অযাচিতভাবে সরকার যেমন কিছু রাষ্ট্র সংস্কারের অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে হাত দিচ্ছে, ঠিক তেমনি এমন কিছু বিতর্কিত আইন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যেটি দেশকে একটি অনিবার্য অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ তার উদাহরণ হলো সচিবালয়ের বিক্ষোভ।

হঠাৎ করেই সরকার সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ তৈরি করেছে। এই আইনকে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা নিবর্তনমূলক এবং কালাকানুন আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে সচিবালয়ে চলছে উত্তেজনা। বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে তারা নতুন করে আন্দোলন তৈরি করছে। গত বৃহস্পতিবার অন্তর্র্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া অনুমোদনের পর গত রবিবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়। কর্মচারীদের অভিযোগ সাড়ে চার দশক আগের বিশেষ বিধানের কিছু নিবর্তনমূলক ধারা এখানে সংযোজন করা হয়েছে। আন্দোলনকারী কর্মচারীরা অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। এই আইনের মধ্যে বেশ কিছু বিধান আছে যেখানে একজন সরকারি কর্মচারীকে সহজেই চাকরিচ্যুত করা যাবে। তিনি কর্মস্থলে বিনা কারণে অনুপস্থিতি বা অন্য কিছু অপরাধের কারণে তাকে সহজে চাকরিচ্যুতি করার বিধান রয়েছে।

এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়ে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা যা অন্য যে কোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যে কোনো কর্মচারীকে তাঁর কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তাঁর কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন; এবং যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাঁর কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।

এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছিল, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে নামিয়ে দেওয়া, চাকরি হতে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত করার দণ্ড দেওয়া যাবে। এই আইনটি যৌক্তিক অযৌক্তিক সেটি পরের বিষয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখন অন্তর্র্বর্তী সরকারকে এরকম একটি আইন করতে হবে কেন? এই আইন করা কি খুব জরুরি ছিল? এ সময় এই আইনটি করে সরকার কেন অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করল?

সাম্প্রতিক প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু সাধারণ মানুষ মনে করেন যে সরকারের ভিতরে কিছু কিছু ব্যক্তির বাড়াবাড়ি, ভুল পদক্ষেপের কারণে উসকানিমূলক পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। সরকারকে কেন রাখাইন করিডর নিয়ে কথা বলতে হবে? সাত কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত কিংবা পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত-কোনোটাই এই সরকারের কর্ম পরিধির মধ্যে পড়ে না। এ ধরনের বহু সিদ্ধান্ত নানা রকম বিতর্ক তৈরি করছে। এ সরকার নানা রকম বিতর্কে নিজেদের জড়িয়ে ফেলছে কেন? সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তারা যদি রাষ্ট্রের সব বিষয়ে নাক গলাতে চায় সেটা বিপর্যয় ডেকে আনতে বাধ্য। আমরা যদি এই সময়ে যতগুলো আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে তা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব যে একটা বড় অংশ হয়েছে অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত বা কালক্ষেপণের কারণে। তাহলে কি অন্তর্র্বর্তী সরকারের ভিতরে কেউ কেউ আছেন, যারা ইচ্ছে করে দেশে একটি হানাহানি, আন্দোলন এবং বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন? তারা এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কি নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চাইছেন? এ সরকার অবশ্যই জনসমর্থনের ভিত্তিতে ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু এই সরকারকে জনগণ ম্যান্ডেট দিয়েছে সুনির্দিষ্ট তিনটি কাজ করার জন্য। এ তিনটি কাজের বাইরে গিয়ে মৌলিক নীতিনির্ধারণী কাজ করে এ সরকার যদি পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারে তাহলে তার দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ এবং বিজ্ঞ ব্যক্তি। তিনি জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোই তার একমাত্র শক্তি। নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে এ সরকারের উচিত হবে না কোনো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

এই বিভাগের আরও খবর
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
জেলায় জেলায় ‘জুলাই স্মৃতিস্তম্ভ’
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
দুই ইস্যুতে অনৈক্য নতুন প্রস্তাব
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
প্রতিবাদে রাজপথে নামছেন মমতা
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
সর্বশেষ খবর
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন
বর্ষাকালে নিজেকে সুস্থ রাখতে যা করবেন

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নতুন দুই দিবস ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২
চাঁদপুরে কিশোর অপরাধে জড়িত সন্দেহে আটক ২২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার
প্রতিদিন মিষ্টি আলু খেলে মিলবে যেসব উপকার

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ : ড. কামাল

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার
ছিনতাইকারী চক্রের ২ সদস্য গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন
পাওয়ারলিফটিং-এ শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ের তাসবিহুন নূরের স্বর্ণপদক অর্জন

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক
বুলবুল আহমেদকে হারানোর দেড় দশক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস
এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড পেলো বার্জার পেইন্টস

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ
বাংলাদেশে বিনিয়োগ বাড়াতে মিশরীয় উদ্যোক্তাদের আমন্ত্রণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো
জুলাইয়ের নারীদের শ্রদ্ধায় ঢাবিতে অনন্য ড্রোন শো

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’
দেশের প্রেক্ষাগৃহে আসছে নেপালি সিনেমা ‘মিসিং’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি
ইনোভেটিভ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ২৫৭তম উত্তরা ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল
গাজায় শিশুসহ ৭৮ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান
মুসলিম যুবকদের প্রতি প্রোগ্রামিং ও এআই শেখার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৩ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়