শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৫, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৮, শুক্রবার, ৩০ মে, ২০২৫

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

বিশেষ প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

টানা তৃতীয় দিনের মতো সচিবালয়ে অস্থিরতা। দেশের প্রশাসনের এক ফ্রেম অচল। কোনো কাজ হচ্ছে না। এর আগে কদিন ধরে, এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আন্দোলনের মুখে বন্ধ ছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কার্যক্রম। দুটি আন্দোলনের কোনোটাই ‘ষড়যন্ত্র’ না, সরকার সৃষ্ট। আইএমএফের টাকা পেতে সরকার তাদের শর্ত অনুযায়ী এনবিআর বিভক্তির সিদ্ধান্ত নেয়। আন্দোলনের মুখে সরকার ৩১ জুলাই পর্যন্ত এ সিদ্ধান্ত স্থগিত করেছে বটে। কিন্তু এনিয়ে অস্থিরতা এখনো আছে।

আর সচিবালয়ের সিদ্ধান্ত একেবারে গায়ে পড়ে ঝগড়া করার মতো। সরকারের একটি মহল যেন সচিবালয়ে অস্থিরতা সৃষ্টি করতেই এমন কাজ করেছে। সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ (সংশোধন) ২০২৫ হঠাৎ করে কেন করতে হবে? দেশজুড়ে যখন এমনিতেই অস্থিরতা, আন্দোলন, বিশৃঙ্খলা তখন সরকারকে এ অধ্যাদেশ কেন জারি করতে হবে? বিশেষ করে প্রধান উপদেষ্টা নিজেই যেখানে বলেছেন, ‘দেশে যুদ্ধ পরিস্থিতি চলছে।’ তাহলে এই বিপত্তি সেঁধে আমন্ত্রণ জানানোর দরকার কী? ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর প্রেক্ষাপটে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। অন্তর্র্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ ছিল দেশের বিশৃঙ্খল অরাজক পরিস্থিতিতে থামিয়ে যত দ্রুত সম্ভব জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা। ছাত্র-জনতার আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা। নতুন করে কোনো ফ্যাসিবাদ বা স্বৈরাচারী শক্তি মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে তেমন একটি রাষ্ট্র কাঠামো প্রতিষ্ঠা। সেজন্য রাষ্ট্র, সংবিধান এবং নির্বাচন ব্যবস্থার সংস্কার। জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার। এসব কাজের পাশাপাশি যত দ্রুত সম্ভব একটি নির্বাচন করাই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান কাজ। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বলা হয়েছে, এ সরকারের প্রধান কাজ তিনটি। প্রথমত, জুলাই গণহত্যার বিচার, মৌলিক রাষ্ট্র সংস্কার এবং একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। সব রাজনৈতিক দলই প্রত্যাশা করেছিল স্বল্পতম সময়ের মধ্যে এ কাজগুলো করে অন্তর্বর্তী সরকার একটি জাতীয় নির্বাচন দেবে এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করবে। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিরা জুলাই বিপ্লবের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করবে। জনগণকে সম্পৃক্ত করে এমন একটি বাংলাদেশ গড়ে তুলবে যে বাংলাদেশে নতুন করে কোনো স্বৈরতন্ত্রের জন্ম হবে না। মানুষের ভোটের অধিকার হরণ হবে না। একটি স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহিতার মধ্য দিয়ে দেশ পরিচালিত হবে। কিন্তু এ সরকার দায়িত্বের বাইরে গিয়ে অনেক কাজ করে যেন জটিলতা বাড়াচ্ছে। কেন? সংস্কার দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রয়োজনীয় অপ্রয়োজনীয় বেশকিছু সংস্কার কমিটি গঠন করে। দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করে প্রতিবেদন তৈরি করেছেন। এই প্রতিবেদনগুলো নিয়ে এখন আলোচনা চলছে। এতগুলো সংস্কার কমিশন অপ্রয়োজনীয় ছিল। এটি সময় নষ্ট এবং অর্থের অপচয় ছাড়া কিছুই নয়। মোটা দাগে দুটি বিষয় সংস্কার করেই নির্বাচনের দিকে যাওয়া যেত। প্রথমত, নির্বাচন কমিশন সংস্কার। দ্বিতীয়ত, সংবিধান সংস্কার। এই দুটি সংস্কারের মাধ্যমেই আমরা একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের পথে যেতে পারতাম। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার নারী সংস্কার, গণমাধ্যম সংস্কার, জনপ্রশাসন সংস্কার ইত্যাদি স্পর্শকাতর বিষয়ে হাত দেয় এবং বিতর্ক সৃষ্টি করে। এখনো বিতর্ক চলছে। প্রশ্ন হলো অন্তর্বর্তী সরকার কেন নারী সংস্কার বা গণমাধ্যম সংস্কার করবে? এই ম্যান্ডেট তাদের নেই।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘তাদের কাজ হলো সংস্কার কমিশনের রিপোর্টগুলো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মতামত নেওয়া হবে। রাজনৈতিক দলগুলো যতটুকু বিষয়ে একমত হবে, সেইটুকু বিষয় নিয়ে একটি সনদ তৈরি করে নির্বাচনের দিকে যাওয়া। যদি রাজনৈতিক দলগুলো বেশি বিষয়ে একমত হয়, তাহলে আগামী বছরের জুনে, আবার যদি কম বিষয়ে একমত হয় তাহলে ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করা হবে।’ অর্থাৎ অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব একদম সুনির্দিষ্ট। তারা জুলাই বিপ্লবের গণহত্যার বিচার প্রক্রিয়া শুরু করবে, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রস্তাব করবে যেন গণতান্ত্রিক সরকার সেই ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংবিধান সংশোধনের উদ্যোগ নেয় এবং তারা একটি নির্বাচন করবে। এই সরকারের অন্য কোনো কাজ করা উচিত নয়, করার ম্যান্ডেটও নেই। কিন্তু অযাচিতভাবে সরকার যেমন কিছু রাষ্ট্র সংস্কারের অপ্রয়োজনীয় বিষয়ে হাত দিচ্ছে, ঠিক তেমনি এমন কিছু বিতর্কিত আইন এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে যেটি দেশকে একটি অনিবার্য অস্থিরতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে। সর্বশেষ তার উদাহরণ হলো সচিবালয়ের বিক্ষোভ।

হঠাৎ করেই সরকার সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫ তৈরি করেছে। এই আইনকে সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘নিবর্তনমূলক’ এবং ‘কালাকানুন’ আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে। এ নিয়ে সচিবালয়ে চলছে উত্তেজনা। বাংলাদেশ সচিবালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের ব্যানারে তারা নতুন করে আন্দোলন তৈরি করছে। গত বৃহস্পতিবার অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ সংশোধন করে সরকারি চাকরি সংশোধন অধ্যাদেশ ২০২৫-এর খসড়া অনুমোদনের পর গত রবিবার অধ্যাদেশ জারি করা হয়। কর্মচারীদের অভিযোগ সাড়ে চার দশক আগের বিশেষ বিধানের কিছু নিবর্তনমূলক ধারা এখানে সংযোজন করা হয়েছে। আন্দোলনকারী কর্মচারীরা অধ্যাদেশটিকে সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আখ্যায়িত করে তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছেন। এই আইনের মধ্যে বেশ কিছু বিধান আছে যেখানে একজন সরকারি কর্মচারীকে সহজেই চাকরিচ্যুত করা যাবে। তিনি কর্মস্থলে বিনা কারণে অনুপস্থিতি বা অন্য কিছু অপরাধের কারণে তাকে সহজে চাকরিচ্যুতি করার বিধান রয়েছে।

এই অধ্যাদেশ অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীদের চারটি বিষয়ে অপরাধের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। সেগুলো হলো সরকারি কর্মচারী যদি এমন কোনো কাজে লিপ্ত হন, যা অনানুগত্যের শামিল বা যা অন্য যে কোনো সরকারি কর্মচারীর মধ্যে অনানুগত্য সৃষ্টি করে বা শৃঙ্খলা বিঘ্নিত করে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধার সৃষ্টি করে; অন্যান্য কর্মচারীর সঙ্গে সমবেতভাবে বা এককভাবে ছুটি ছাড়া বা কোনো যুক্তিসংগত কারণ ছাড়া নিজ কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকেন বা বিরত থাকেন বা কর্তব্য সম্পাদনে ব্যর্থ হন; অন্য যে কোনো কর্মচারীকে তাঁর কর্ম থেকে অনুপস্থিত থাকতে বা বিরত থাকতে বা তাঁর কর্তব্য পালন না করার জন্য উসকানি দেন বা প্ররোচিত করেন; এবং যে কোনো সরকারি কর্মচারীকে তাঁর কর্মে উপস্থিত হতে বা কর্তব্য সম্পাদনে বাধাগ্রস্ত করেন, তাহলে তিনি অসদাচরণের দায়ে দণ্ডিত হবেন।

এসব অপরাধের শাস্তি হিসেবে বলা হয়েছিল, দোষী কর্মচারীকে নিম্নপদ বা নিম্ন বেতন গ্রেডে নামিয়ে দেওয়া, চাকরি হতে অপসারণ বা চাকরি থেকে বরখাস্ত করার দণ্ড দেওয়া যাবে। এই আইনটি যৌক্তিক অযৌক্তিক সেটি পরের বিষয়। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে এখন অন্তর্বর্তী সরকারকে এরকম একটি আইন করতে হবে কেন? এই আইন করা কি খুব জরুরি ছিল? এ সময় এই আইনটি করে সরকার কেন অস্থিরতা সৃষ্টি করার চেষ্টা করল?

সাম্প্রতিক প্রধান উপদেষ্টা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকে তিনি রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ করার পর যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে।’ কিন্তু সাধারণ মানুষ মনে করেন যে সরকারের ভিতরে কিছু কিছু ব্যক্তির বাড়াবাড়ি, ভুল পদক্ষেপের কারণে উসকানিমূলক পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে। সরকারকে কেন রাখাইন করিডর নিয়ে কথা বলতে হবে? সাত কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের সিদ্ধান্ত কিংবা পলিথিন নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত-কোনোটাই এই সরকারের কর্ম পরিধির মধ্যে পড়ে না। এ ধরনের বহু সিদ্ধান্ত নানা রকম বিতর্ক তৈরি করছে। এ সরকার নানা রকম বিতর্কে নিজেদের জড়িয়ে ফেলছে কেন? সেটি নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। তারা যদি রাষ্ট্রের সব বিষয়ে নাক গলাতে চায় সেটা বিপর্যয় ডেকে আনতে বাধ্য। আমরা যদি এই সময়ে যতগুলো আন্দোলন, সংগ্রাম হয়েছে তা বিশ্লেষণ করি, তাহলে দেখব যে একটা বড় অংশ হয়েছে অন্তর্বর্তী সরকারের ভুল সিদ্ধান্ত বা কালক্ষেপণের কারণে। তাহলে কি অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে কেউ কেউ আছেন, যারা ইচ্ছে করে দেশে একটি হানাহানি, আন্দোলন এবং বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি করতে চাচ্ছেন? তারা এই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে কি নির্বাচন পিছিয়ে দিতে চাইছেন? এ সরকার অবশ্যই জনসমর্থনের ভিত্তিতে ক্ষমতায় এসেছে। কিন্তু এই সরকারকে জনগণ ম্যান্ডেট দিয়েছে সুনির্দিষ্ট তিনটি কাজ করার জন্য। এ তিনটি কাজের বাইরে গিয়ে মৌলিক নীতিনির্ধারণী কাজ করে এ সরকার যদি পরিস্থিতি সামাল দিতে না পারে তাহলে তার দায়দায়িত্ব সরকারকে নিতে হবে। ড. মুহাম্মদ ইউনূস একজন বিচক্ষণ এবং বিজ্ঞ ব্যক্তি। তিনি জানেন যে, রাজনৈতিক দলগুলোই তার একমাত্র শক্তি। নির্বাচন প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে তার দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। এরকম পরিস্থিতিতে এ সরকারের উচিত হবে না কোনো স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ।

এই বিভাগের আরও খবর
তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল রবিবার: তাজুল ইসলাম
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
মিছিল-মিটিং করে লাভ নেই : উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়
জুলাই অভ্যুত্থানে আহতদের ৮২ শতাংশ ভুগছে বিষণ্নতায়
‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
‘জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে’
ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস
ফের বজ্রসহ ভারী বর্ষণের আভাস
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প
বর্তমান সরকারের হাত ধরেই বাস্তবায়িত হচ্ছে পতিত সরকারের প্রকল্প
চতুর্থ দিনেও বন্ধ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা, ফিরে যাচ্ছেন রোগী
চতুর্থ দিনেও বন্ধ চক্ষু হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা, ফিরে যাচ্ছেন রোগী
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ১৯ জেলায় ঝড়ের আভাস
ঈদে ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১০ জুনের টিকিট মিলবে আজ
ঈদে ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : ১০ জুনের টিকিট মিলবে আজ
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
৯০ দিনে কেন নির্বাচন করা সম্ভব নয়?
সর্বশেষ খবর
তালতলীতে বিদ্যুতের তার গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর
তালতলীতে বিদ্যুতের তার গিয়ে প্রাণ গেল গৃহবধূর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়ালালামপুরে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালিত
কুয়ালালামপুরে শহীদ জিয়ার শাহাদাৎবার্ষিকী পালিত

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
তামাকের বিরুদ্ধে আমাদের সোচ্চার হতে হবে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী
ইসরায়েলের সমালোচনা করায় এমআইটির অনুষ্ঠানে নিষিদ্ধ ভারতীয় বংশোদ্ভূত ছাত্রী

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী সমীর মজুমদার আর নেই
খ্যাতিমান চিত্রশিল্পী সমীর মজুমদার আর নেই

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা
রাজধানীর মিরপুরে দুই যুবককে পিটিয়ে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে ফুঁসছে সুরমা-কুশিয়ারা, বন্যার পদধ্বনি
সিলেটে ফুঁসছে সুরমা-কুশিয়ারা, বন্যার পদধ্বনি

১৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে রহস্যময় বস্তু, নিয়মিত ছড়াচ্ছে এক্স-রে ও রেডিও তরঙ্গ
মিল্কি ওয়ে গ্যালাক্সিতে রহস্যময় বস্তু, নিয়মিত ছড়াচ্ছে এক্স-রে ও রেডিও তরঙ্গ

২০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ঈদযাত্রার প্রথম দিনে স্টেশনে উপচে পড়া ভিড়, সময়মতো ছাড়ছে ট্রেন
ঈদযাত্রার প্রথম দিনে স্টেশনে উপচে পড়া ভিড়, সময়মতো ছাড়ছে ট্রেন

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যশোরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন
যশোরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের উদ্বোধন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালন
খাগড়াছড়িতে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী পালন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ধরে টানাটানির ঘটনায় শাস্তি পেলেন তিন ক্রিকেটার
হেলমেট ধরে টানাটানির ঘটনায় শাস্তি পেলেন তিন ক্রিকেটার

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লা কারাগারে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মৃত্যু
কুমিল্লা কারাগারে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাসড়কে প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধ পুলিশের রেকার হেলপার
মহাসড়কে প্রবাসীর গাড়িতে ডাকাতি, গুলিবিদ্ধ পুলিশের রেকার হেলপার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে দর্শকদের জন্য বড় চমক লিনকিন পার্ক
চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালে দর্শকদের জন্য বড় চমক লিনকিন পার্ক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন
আবারও বাংলাদেশ সীমান্তে ভারতীয় ড্রোন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কৃষকের মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের
রাজধানীতে বড় সমাবেশের ঘোষণা জামায়াতের

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুধু একটি নয়, সব দলই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : সমমনা জোট
শুধু একটি নয়, সব দলই ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : সমমনা জোট

৪৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দরের ৩১৫০ শ্রমিক-কর্মচারীর মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ
মোংলা বন্দরের ৩১৫০ শ্রমিক-কর্মচারীর মাঝে ঈদ সামগ্রী বিতরণ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?
কার্তিকের সঙ্গে কি বিয়েটা হয়েই গেল শ্রীলীলার?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় দিনাজপুর সরকারি কলেজে শুভসংঘের হেল্প ডেস্ক
ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় দিনাজপুর সরকারি কলেজে শুভসংঘের হেল্প ডেস্ক

৪৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার
প্রতিদিন এক গ্লাস বিটের শরবতে যে ৫ উপকার

৫৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

শৈলকুপায় ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত
শৈলকুপায় ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত
ট্রাকের ধাক্কায় নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাসিরনগরে স্রোতে ভেসে যাওয়া দুই বোনের মৃত্যু
নাসিরনগরে স্রোতে ভেসে যাওয়া দুই বোনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ১৬৪৪ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দু’দিনে ১৬৪৪ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই হতে হবে: আমীর খসরু
নির্বাচন ডিসেম্বরের মধ্যে অবশ্যই হতে হবে: আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ই-সিগারেট
যুক্তরাজ্যে নিষিদ্ধ ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি
বাংলাদেশকে ঠেকাতে গিয়ে ভারতের ভয়ংকর ক্ষতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত
‘চিকেন নেক’-এ রাফাল যুদ্ধবিমান ও এস-৪০০ মোতায়েন করল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল
‘ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে’ ফরাসি প্রেসিডেন্টের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান
হৃদরোগ সচেতনতা আমাদের সুস্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত জরুরি : ডা. জুবাইদা রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড
তানজিম সাকিবের বিশ্বরেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল
৫৮ বছর পর বিরল সফরে পশ্চিম তীর যাচ্ছেন সৌদি মন্ত্রী, যা বলল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?
স্ত্রীর হাতে ‘মার খাওয়া’ ফরাসি প্রেসিডেন্টকে কী পরামর্শ দিলেন ট্রাম্প?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা
পাকিস্তানে শহরজুড়ে তাণ্ডব: ব্যাংক লুট, ভবন-থানায় আগুন; এডিসিকে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...
কামড় দেওয়া সাপ নিয়ে স্কুলছাত্রীর টিকটক, অতঃপর...

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন
সাবেক এমপি আনোয়ারুল আজিম মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫
উত্তরায় অপহৃত স্কুলছাত্রী উদ্ধার, দেড় কোটি টাকাসহ গ্রেফতার ৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় নিয়মিত মাদক নিয়েছেন ইলন মাস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত
আরাকান আর্মির হাতে জান্তা বাহিনীর জেনারেল নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি
আবরার ফাহাদের ভাইকে ছাত্র ইউনিয়ন নেতার প্রাণনাশের হুমকি, থানায় জিডি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক
বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব : আর্জেন্টিনা স্কোয়াডে বড় চমক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের
চুক্তি না মানলে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার হুমকি ইসরায়েলের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ
আমিরাতের পর পাকিস্তান সিরিজও হারল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল
বিসিবির সভাপতি হয়ে যা বললেন বুলবুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প
আড়ম্বরপূর্ণ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইলন মাস্ককে বিদায় জানালেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ
৪৫০ কোটি আলোকবর্ষ দূরের ছবি তুলে ইতিহাস গড়লো টেলিস্কোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট
টাঙ্গুয়ার হাওরে আগুনে পুড়ল পর্যটকবাহী হাউস বোট

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ
সভাপতি রাকিবের অসুস্থতা নিয়ে বিভ্রান্তি না ছড়াতে ছাত্রদলের অনুরোধ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার
জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নিয়ে আপিলের রায় রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাক উল্টে উড়ে গেল ২৫ কোটি মৌমাছি, সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে
চীন পারমাণবিক ওয়ারহেড যাচাইয়ের জন্য এআই সিস্টেম উন্মোচন করেছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা
আগামী ২ জুন বিএনপিকে যমুনায় ডেকেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার হুঁশিয়ারি ম্যাক্রোঁর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি
হজযাত্রীদের দাবদাহ সংক্রান্ত সতর্কবার্তা জারি করেছে সৌদি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল
ডিসেম্বরে ভোট চায় শতাধিক দল

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না
একটি মাত্র লোক নির্বাচন চান না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর
ক্রাইম জোন মোহাম্মদপুর মিরপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারা হয়নি অনেক হাটের
ইজারা হয়নি অনেক হাটের

পেছনের পৃষ্ঠা

পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ
পানির নিচে বিস্তীর্ণ জনপদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি
পাঁচ দিন লক ছিল নাহিদের এনআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক
বাংলাদেশি অ্যাপে জি২০ বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে
ইঞ্জিন সমস্যায় হিমশিম খাচ্ছে রেলওয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক
সেনাবাহিনীর হাতে এনসিপি নেতা আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া
ভুট্টা চাষে অভাবনীয় সাড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান
নতুন বাংলাদেশ গড়তে পাশে থাকবে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা

হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি
হৃদরোগ সচেতনতা স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক
হোয়াইট হাউস ছাড়লেন মাস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদ নাটকের সাতসতেরো
ঈদ নাটকের সাতসতেরো

শোবিজ

মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়
মব ফ্যাসিজমের শেষ কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা
প্রেমিকাকে ছুরিকাঘাতের পর ছাত্রলীগ নেতার আত্মহত্যার চেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
হাতের টানেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

পেছনের পৃষ্ঠা

বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো
বৈরী আবহাওয়ায় ৬ হাজার টাওয়ার অকেজো

নগর জীবন

বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল
বিসিবির নতুন সভাপতি বুলবুল

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক
জিয়া ইতিহাসের মহানায়ক

নগর জীবন

মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা
মাদরাসাছাত্রকে হাত ভেঙে ও মুখে মাটি ঢুকিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে নারীর মর্যাদা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের পুশইন চলছেই
ভারতের পুশইন চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন
জৈব সারে ধানের বাম্পার ফলন

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের
নতুন সভাপতিকে শুভকামনা ফারুকের

মাঠে ময়দানে

উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে
উৎসবের আমেজ হালদাপাড়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি
জাতীয় অগ্রগতির পথে বড় বাধা দুর্নীতি

সম্পাদকীয়

ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা
ধর্মবাদিতা ও সাম্প্রদায়িকতা

সম্পাদকীয়

নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার
নারী অপহরণকারী চক্রের পাঁচ সদস্য গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা