শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ২৩:২৩, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

জুলাই সনদ নিয়ে জটিলতা

নির্বাচনের দিন গণভোটের প্রস্তাব

বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশের ফর্মুলা বিশেষজ্ঞ প্যানেলের, দ্বিধাবিভক্ত রাজনৈতিক দলগুলো
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচনের দিন গণভোটের প্রস্তাব

একটি সাংবিধানিক আদেশ জারি এবং পরবর্তীতে গণভোটের মাধ্যমে ‘জুলাই জাতীয় সনদ-২০২৫’-এর সাংবিধানিক বিধানগুলো কার্যকরের প্রস্তাব করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন তাদের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সুপারিশের কথা উল্লেখ করে বলেছে, বিশেষজ্ঞদের প্যানেল প্রস্তাব করেছে অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই সনদের ২২ অনুচ্ছেদের ক্ষমতাবলে একটি ‘সাংবিধানিক আদেশ’ জারি করতে পারে, যেখানে জুলাই সনদে উল্লিখিত মৌলিক সংস্কারগুলো অন্তর্ভুক্ত থাকবে। এ আদেশ তাৎক্ষণিক কার্যকর হবে। এরপর সেই সাংবিধানিক আদেশের ওপর গণভোট হতে পারে, যা অনুষ্ঠিত হবে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিনই। সাংবিধানিক আদেশে গণভোটের বিধানও অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। যদি গণভোটে জনগণের অনুমোদন পাওয়া যায়, তাহলে সাংবিধানিক আদেশ জারির তারিখ থেকে সেটা বৈধতা পাবে।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের শুরুতে সভাপতির বক্তব্যে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ এ প্রস্তাব তুলে ধরেন। তবে প্রস্তাব নিয়ে আলোচনায় জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোট প্রশ্নে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিনিধিরা মতদ্বৈধতা প্রকাশ করেন। এ নিয়ে সংলাপে পরস্পরবিরোধী বক্তব্য তুলে ধরেছেন তাঁরা। সংলাপ চলাকালে একই ইস্যুতে রাজপথে কর্মসূচি ঘোষণা করায় ক্ষোভও প্রকাশ করা হয়েছে। কেউ কেউ বলেছেন, এটি নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা, এর মাধ্যমে নতুন সংকট তৈরি হতে পারে। তাঁদের দাবি, এতে ক্ষতিগ্রস্ত হবে রাজনৈতিক দলগুলো। এ ক্ষেত্রে সংবিধানের ১০৬ ধারা অনুসরণের প্রস্তাব করেছেন অনেকেই। এদিকে বৈঠকে অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন তোলা হয়। তবে এ নিয়ে বিতর্ক বেশিদূর এগোয়নি বলে জানান রাজনীতিবিদরা।

রাজপথে পিআর আদায় করা যাবে না, আমরাও রাজপথে বক্তব্য দেব

-সালাহউদ্দিন আহমদ

বৈঠকে স্বাগত বক্তব্যে আগামী এক মাসের মধ্যে জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পাশাপাশি বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া শুরু করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘সংবিধানের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো বিশেষ সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোটের মাধ্যমে করতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। আর যেগুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে করা যাবে, তা যেন সরকার দ্রুত সম্পন্ন করে, সে পরামর্শও দেওয়া হয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘কমিশনের মেয়াদ এক মাস বৃদ্ধি করা হয়েছে। আমরা কোনো অবস্থায়ই এক মাস সময় নিয়ে এ আলোচনা অব্যাহত রাখতে উৎসাহী নই।’ রাজনৈতিক দলগুলো ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে একমত হতে পারবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমাদের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের পক্ষ থেকে সংবিধানসংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো বাস্তবায়নে দুটি প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। একটি হচ্ছে গণভোট, আরেকটি বিশেষ সাংবিধানিক আদেশের কথা। আমরা সরকারকে একাধিক পরামর্শ দিতে পারি বাস্তবায়নের জন্য, সেটা তুলনামূলকভাবে সরকারের জন্য সহজতর হবে, বিভিন্ন বিষয় বিবেচনা করে এবং প্রয়োজনীয় আইনি ও সাংবিধানিক বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে তারা পদক্ষেপ নিতে পারবেন।’

আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ অধিবেশনে অংশগ্রহণের জন্য ২১ সেপ্টেম্বর থেকে নিউইয়র্কে থাকবেন। তিনি ফিরবেন ২ অক্টোবর। আমরা এ প্রক্রিয়াটির পরিণতির জায়গা, অর্থাৎ আমাদের দিক থেকে যে সুপারিশ সেটা পেলে প্রধান উপদেষ্টার উপস্থিতিতে তাঁর সঙ্গে আলোচনা করে দিতে চাই।’ তিনি আরও বলেন, ‘সনদে স্বাক্ষর করার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে দুজন করে প্রতিনিধির নাম পাঠানোর কথা বলা হয়েছিল। বেশির ভাগ দলই তা পাঠিয়েছে। এ ব্যাপারে সরকার প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেবে।’ খুব স্বল্প সময়ের প্রস্তুতিতেই সনদ স্বাক্ষরের জায়গায় যাওয়া সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।

বৈঠক শেষে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘বৈঠকে বিশেষজ্ঞ প্যানেলের অভিমত উপস্থাপন করা হয়েছে। কেউ কেউ প্রশ্ন তুলেছেন সরকার সাংবিধানিক কি না? কিন্তু সুপ্রিম কোর্টের মতামতের ভিত্তিতেই সংবিধান মেনে এ সরকার গঠিত হয়েছে। তাই সনদের যেসব বিষয় সংবিধান সম্পর্কিত, তা বাস্তবায়নের আগে বিচার বিভাগের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। সাংবিধানিক আদেশ আজ বা কাল চ্যালেঞ্জ হতে পারে, কিন্তু জাতির সামনে খারাপ উদাহরণ তৈরি করা ঠিক হবে না।’

সংসদ নির্বাচনের দিন গণভোট আয়োজনের প্রস্তাব প্রসঙ্গে বিএনপি নেতা বলেন, ‘সবাই মত দিলে বিবেচনা করা যায়। তবে যারা নির্বাচিত হবেন, তারা সনদে স্বাক্ষর করেই জনগণের কাছে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবেন। এমন কিছু মৌলিক সংস্কারমূলক বিষয় আছে, যা বাস্তবায়নে সংসদীয় গণভোটেরও প্রয়োজন হতে পারে। তাহলে একই বিষয়ে দুবার গণভোটের প্রয়োজন কেন? এসব বিষয় আলোচনার টেবিলেই নির্ধারিত হওয়া উচিত।’ তিনি আশা প্রকাশ করেন, আলোচনার মাধ্যমেই সংকটের সমাধান সম্ভব হবে এবং সংসদ গঠনের পর মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়নে প্রয়োজনীয় গণভোট আয়োজনের বিষয়টিও তখন বিবেচনায় আনা যাবে।

সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, ‘পিআর নিয়ে যারা রাজপথে আন্দোলন করছেন, তা কমিশনের এজেন্ডায় ছিল না। সবার রাজনৈতিক অধিকার আছে যে কোনো বিষয়ে দাবি জানানোর, আমরাও রাজপথে আমাদের বক্তব্য দেব। তবে রাজপথে তো পিআর আদায় করা যাবে না, আলোচনার টেবিলে আসতে হবে। আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা। আর এসব কারণে যদি নির্বাচন অনিশ্চিত বা বাধাগ্রস্ত হয়, তাহলে পতিত ফ্যাসিবাদ এবং অসাংবিধানিক শক্তি লাভবান হবে।’

জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হামিদুর রহমান আযাদ বলেন, ‘রাষ্ট্রপতির সাংবিধানিক আদেশের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন হবে, এরপর সে বিষয়ে গণভোটের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবে বলা হয়েছে, জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে এ গণভোট হবে। আমরা চাই জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোট দেওয়া হোক। এতে সংস্কারের বিষয়ে জনগণের মতামত প্রতিফলিত হবে। কেউ কেউ বলছেন এটা নির্বাচনের আগে সম্ভব নয়। কিন্তু আমরা মনে করি সেটা সম্ভব। শুধু ব্যবস্থাপনার ব্যাপার।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক দলগুলো ঐকমত্য না হলে সিদ্ধান্ত গ্রহণের দায়িত্ব জনগণের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত। তারাই গণভোটের মাধ্যমে ঠিক করবে, কতটুকু সংস্কার হবে, কী কী সংস্কার হবে।’

এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক জাবেদ রাসিন বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে আমরা ১০৬ ধারা অনুযায়ী সিদ্ধান্ত চাই না। আমরা গণপরিষদ নির্বাচন চাই। তা এ সরকারের মাধ্যমেই করতে হবে। বিষয়টি নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনার পর আমাদের মতামত জানাব।’

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান বলেন, ‘সরকারের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে আবারও বিভাজনের দিকে উসকে দেওয়া হয়েছে। সরকার নিজেরা সিদ্ধান্ত না নিয়ে আবারও দলগুলোর দিকে বল ঠেলে দিয়েছে। দায় নিতে চাচ্ছে না।’ তিনি বলেন, ‘গণভোট ও সাংবিধানিক আদেশের প্রস্তাব দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।’ তিনি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘যদি জনগণ এটি না মানে তাহলে কী হবে?’

গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘জুলাই সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী বিশেষজ্ঞদের মতামতে সাংবিধানিক আদেশ ও গণভোটের কথা বলা হচ্ছে। বলা হয়েছে জুলাই ঘোষণার ২২-এর ধারা অনুযায়ী এটি করা হবে। অথচ ২৫-এর ধারা অনুযায়ী এটি স্ববিরোধিতা। আবার গণভোটের কথা বলা হচ্ছে। আমরা মনে করি বিদ্যমান সরকার যেভাবে ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ক্ষমতায় আছে, সে রকম একটি সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় কি না। এরপর একটি অধ্যাদেশ হতে পারে।’ তিনি বলেন, ‘এমন কোনো পথ নেওয়া উচিত নয়, যাতে বোঝা যায় তা কোন কর্তৃত্বের মাধ্যমে হচ্ছে। এ বিষয়ে ঐকমত্য হওয়া দরকার।’

জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দি বলেন, ‘সংবিধান সম্পর্কিত প্রস্তাবগুলো আগামী সংসদে পাস করতে হবে। আর একমত হওয়া বিষয়গুলো অধ্যাদেশের মাধ্যমে করতে হবে। তা ছাড়া সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী প্রয়োজনে সনদ বাস্তবায়ন করা যেতে পারে। আমরা মনে করি গণভোট সমস্যা আরও বাড়াবে।’

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
রাওয়া ডেন্টাল সেন্টারের উদ্বোধন সেনাপ্রধানের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
গণপরিষদ সামনে রেখে নির্বাচনি প্রস্তুতিতে এনসিপি
সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলায় ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
আমিরাতে বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে ধূম্রজাল
আমিরাতে বাংলাদেশিদের ভিসা নিয়ে ধূম্রজাল
বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক
বাস্তবায়নের উপায় নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে বৈঠক
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা
সাম্প্রদায়িক সহিংসতায় উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট খুলে তোলা হচ্ছে ঘুষের টাকা
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
এইচ-ওয়ানবি ভিসায় গুনতে হবে বাড়তি ফি
এইচ-ওয়ানবি ভিসায় গুনতে হবে বাড়তি ফি
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
সমঝোতার ভিত্তিতে পিআর ইস্যুর সমাধান
ষড়যন্ত্রকারীরাই পালিয়ে গেছে
ষড়যন্ত্রকারীরাই পালিয়ে গেছে
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আজ স্বীকৃতি দিতে পারে যুক্তরাজ্য

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার সামারা অঞ্চলে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৪
রাশিয়ার সামারা অঞ্চলে ইউক্রেনের ড্রোন হামলায় নিহত ৪

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা

২০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ সেপ্টেম্বর)

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালে জাতিসংঘে ভোট, নিন্দা রাশিয়ার
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা পুনর্বহালে জাতিসংঘে ভোট, নিন্দা রাশিয়ার

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

গ্রিন টি পান করার নিয়ম ও সতর্কতা
গ্রিন টি পান করার নিয়ম ও সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি
মনিকা বেলুচ্চির প্রেমের গল্পে ইতি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা
বাংলাদেশের বিপক্ষে আফগানিস্তানের দল ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল
পিআরের দাবিতে আন্দোলন নির্বাচন পেছানোর কৌশল

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন
ঘোষিত রোডম্যাপ এক বছরে প্রায় শতভাগ বাস্তবায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার
চার গুণী রাহবারই হেফাজতের মূল চালিকা শক্তি: আখতার

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ
মামলা-হামলাসহ নানা হয়রানিমূলক কর্মকাণ্ডে শিল্পের সর্বনাশ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে
আস্থা সংকটে উদ্যোক্তারা, গতি নেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারে

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়
রিয়ালের ছয় ম্যাচে ছয় জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়
ছাত্র সংসদ ও সরকার পরিচালনা এক নয়

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি
কুড়িগ্রামে ফের বাড়ছে তিস্তাসহ সব নদীর পানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল
মালয়েশিয়ায় অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ ব্র্যান্ডিং ফেস্টিভ্যাল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক
স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ, স্বামী পলাতক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু
ভালুকায় মেশিনচাপায় শ্রমিকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত
আন্দোলনের মুখে রাবিতে পোষ্যকোটা স্থগিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের
“১০-১৫ রান কম হয়েছে”: হারের পর স্বীকারোক্তি শ্রীলঙ্কার অধিনায়কের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”:  ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন
“সাইফ পারবে, আমি জানতাম”: ম্যাচ জয়ের পর আরও যা বললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন
সাকিবকে পেছনে ফেললেন লিটন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন
কেইনের হ্যাটট্রিকে হফেনহাইমকে উড়িয়ে দিল বায়ার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়
ম্যাচসেরা সাইফ, গেমচেঞ্জার হৃদয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু
সুন্দরবনে আইরিশ নারী পর্যটকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক
অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া সমঝোতা স্মারক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের
বাংলাদেশসহ ৯ দেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরব আমিরাতের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী
ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর যেখানে ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ
বাগদান সারলেন এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প
এইচ-১বি ভিসার ফি দেড় হাজার থেকে বাড়িয়ে এক লাখ ডলার করলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া
ইরানের পরমাণু ইস্যুতে যৌথ উদ্যোগ নিচ্ছে চীন-রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা
শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারাল টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন
ছাত্র প্রতিনিধিদের সরকারে আসাটা সঠিক সিদ্ধান্ত বলে মনে হয় না : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল
ফারিয়া তুমি সত্যিই জিতেছো : পিয়া জান্নাতুল

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়
শাশুড়ির সঙ্গে স্বামীর পরকীয়া, টিকটক কেলেঙ্কারি থেকে ভাইরাল সিনেমায় ঝড়

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সুপার ফোরে লংকানদের বিপক্ষে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে
কাল থেকে বৃষ্টি বাড়তে পারে ঢাকাসহ ৫ বিভাগে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞার ঘোষণা দেয়নি আরব আমিরাত : রাষ্ট্রদূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান
অবশেষে সেই ব্রিটিশ দম্পতিকে মুক্তি দিল তালেবান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা
ভারতকে অবশ্যই পাকিস্তান-বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ রাখতে হবে: কংগ্রেস নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও দিন-রাতের তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬
পানিতে জন্ম, প্রাণে ভয়: মস্তিষ্ক খেকো অ্যামিবায় পশ্চিমবঙ্গে মৃত্যু ১৬

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে এক হয়ে লড়তে সৌদি আরবকে হিজবুল্লাহ’র প্রস্তাব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন হলে আওয়ামী লীগ ফিরে আসবে : মান্না

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব
বিশ্বকে ইসরায়েলের হুমকিতে ভীত হওয়া উচিত নয়: জাতিসংঘ মহাসচিব

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক
যুক্তরাষ্ট্রের মাইনর ক্রিকেট লিগে সাকিবের দুর্দান্ত অভিষেক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের
এনআইডি সংশোধন: ৪৫ দিনের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির নির্দেশ কর্মকর্তাদের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
এদেশে যা কিছু ভালো, সবকিছু দিয়েছে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান
অদৃশ্য শক্তি ধীরে ধীরে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে : তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল
সাইবার হামলা : ইউরোপজুড়ে শত শত ফ্লাইট বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ
যাত্রাবাড়ীতে এসি বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৪ জন দগ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
ভারত হামলা করলে আমাদের পাশে থাকবে সৌদি আরব : পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান
এবার এস্তোনিয়ায় ঢুকল রাশিয়ার তিন যুদ্ধবিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার
নাগরিকদের জন্য বাংলাদেশ ভ্রমণে উচ্চ সতর্কতা জারি কানাডার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ
বাংলাদেশের আর্থিক খাত আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করতে যুক্তরাষ্ট্রের ৮ পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান
হোয়াইট হাউসে যাচ্ছেন এরদোয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব
পাল্টে যাবে রাজনীতির হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য
রাজনীতির আড়ালে ভয়ংকর প্রতারণা সাম্রাজ্য

নগর জীবন

গ্যাসের জন্য হাহাকার
গ্যাসের জন্য হাহাকার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কের ঝড় থামছেই না
বিতর্কের ঝড় থামছেই না

মাঠে ময়দানে

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে আট নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা
ডিসেম্বরে বইমেলা, কী ভাবছেন প্রকাশকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া অন্য দলের প্রার্থী নেই

নগর জীবন

চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন
চুরির অভিযোগে যুবককে কুকুর লেলিয়ে নির্যাতন

পেছনের পৃষ্ঠা

সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী
সাঁকো দিয়ে ব্রিজে উঠে চলাচল করেন পথচারী

পেছনের পৃষ্ঠা

লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের
লঙ্কানদের হারিয়ে সুপার ফোর শুরু লিটনদের

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়
তিন নির্বাচনসংশ্লিষ্টদের বিচার হবে যে প্রক্রিয়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা
সম্পত্তি লিখে না দেওয়ায় দুই ছেলের নির্যাতনে হাসপাতালে বাবা

দেশগ্রাম

হাত না মেলানোর পরের লড়াই!
হাত না মেলানোর পরের লড়াই!

মাঠে ময়দানে

লিটনদের মধুর প্রতিশোধ
লিটনদের মধুর প্রতিশোধ

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে
নিখোঁজ কলেজছাত্রীর লাশ মিলল পুকুরে

দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন
নরসিংদীতে ১২ দিনে ৭ খুন

দেশগ্রাম

পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ
পুলিশ ক্যাম্প স্থাপনের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা
জাতীয় দলের নির্বাচক হলেন শান্ত ও সালমা

মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা
ইরানের কাছে হেরে ফুটসালে যাত্রা

মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট
সারের কৃত্রিম সংকট

দেশগ্রাম

বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক
বিদেশি মদসহ ভারতীয় নাগরিক আটক

দেশগ্রাম

পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন
পূজায় কক্সবাজার-ঢাকা রুটে বিশেষ ট্রেন

দেশগ্রাম

শেষ চারে বাংলাদেশ
শেষ চারে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা
জিতেই সেমিফাইনাল খেলতে চান ফয়সালরা

মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি
কুষ্টিয়ায় রোগীবাহী অ্যাম্বুলেন্সে ডাকাতি

দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন
কুয়াকাটা সৈকতে ফের মৃত ইরাবতি ডলফিন

দেশগ্রাম

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি
ভারী বৃষ্টি, ফের বিপৎসীমার কাছাকাছি তিস্তার পানি

দেশগ্রাম

এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়
এক দিনে চার অস্বাভাবিক মৃত্যু গাইবান্ধায়

দেশগ্রাম