শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪১, বুধবার, ৩০ জুলাই, ২০২৫

মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহাল প্রশ্নে একমত হলেও এ সরকারের কাঠামো কী হবে- সে প্রশ্নে একমত হতে পারেনি রাজনৈতিক দলগুলো। একই সঙ্গে মতবিরোধ রয়েছে জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত নারী আসনের সংখ্যা ও নির্বাচন পদ্ধতি নিয়ে। এ ছাড়া মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক (সিএজি) এবং ন্যায়পাল নিয়োগে বাছাই কমিটি গঠন প্রক্রিয়া নিয়ে আপত্তি বহাল রেখেছে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলো। এ তিনটি বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাবে ঐকমত্য কমিশন।

গতকাল রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে রাষ্ট্র সংস্কার নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের ২১তম দিনের আলোচনা শেষে এসব তথ্য জানানো হয়। ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজের সভাপতিত্বে ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি মো. এমদাদুল হক, ড. ইফতেখারুজ্জামান, ড. বদিউল আলম মজুমদার, সফর রাজ হোসেন ও ড. মো. আইয়ুব মিয়া। সংলাপে ৩০টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা অংশ নেন।

সংলাপে সূচনা বক্তব্যে অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ শেষ করতে চায় জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে প্রথম ও দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো আজকালের মধ্যে পাঠানো হবে। সেগুলো সংযুক্ত করে পরশু দিনের মধ্যে সনদের জায়গায় পৌঁছাব। ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আমরা যেভাবে হোক সনদের চূড়ান্ত রূপ অন্তত পক্ষে, যে সব বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে সেগুলো স্পষ্ট করতে হবে এবং সনদে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

কমিশন সূত্র জানায়, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগের জন্য প্রস্তাবিত কাঠামো অনুযায়ী পাঁচ সদস্যের একটি বাছাই কমিটি গঠিত হবে। এই কমিটিতে থাকবেন প্রধানমন্ত্রী, বিরোধীদলীয় নেতা, স্পিকার, বিরোধী দলীয় ডেপুটি স্পিকার এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম বিরোধী দলের একজন প্রতিনিধি। তারা ১২ জন সম্ভাব্য প্রার্থীর মধ্য থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নির্বাচন করবেন। তারা যদি একমত হতে না পারেন, তাহলে প্রথমে সর্বসম্মতভাবে, পরবর্তীকালে ওয়ান চয়েস ভোট এবং তার পর প্রয়োজনে র‌্যাংক চয়েস ভোটিং পদ্ধতির মাধ্যমে সিদ্ধান্ত হবে। এ পদ্ধতিতে ভোটার হবেন উল্লিখিত পাঁচ জনসহ কোঅপ্ট সদস্য সুপ্রিম কোর্ট ও হাই কোর্টের একজন করে বিচারপতি। অর্থাৎ মোট সাতজন। তাতেও সিদ্ধান্ত না হলে র‌্যাংকিং পদ্ধতি অনুসরণ করে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিকে বাছাই করা হবে। অনেকেই এতে একমত। তবে বিএনপি এ ক্ষেত্রে বিকল্প প্রস্তাব দিয়েছে। এ ছাড়া ‘নারী আসন ১০০ করা’ নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য রয়েছে।

বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ বলেন, সংস্কার কমিশনের ৭ শতাধিক সুপারিশের মধ্যে আমরা প্রায় ৬৫০টির মতো প্রস্তাবে একমত হয়েছি। বাকিগুলোর বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছি বা সংশোধিত প্রস্তাব দিয়েছি। সব প্রস্তাব সনদে আসবে না। তবে যেগুলো মৌলিক, যেমন সংবিধান সংশোধন সংক্রান্ত, সেগুলো অবশ্যই গুরুত্ব পাবে। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান নিয়োগের জন্য প্রস্তাবিত কাঠামোর বিষয়ে নীতিগতভাবে আমরা সবাই একমত। তবে গঠন পদ্ধতি নিয়ে কিছুটা মতভেদ রয়েছে। কমিশনসহ বিভিন্ন দলের পক্ষে একটি বাছাই কমিটির কথা হয়েছে। এখানেও সমাধান না হলে র‌্যাংক পদ্ধতি অনুসরণ করা হবে।

আমরা এ জায়গায় একমত হতে পারিনি। আমরা চাই, এটি সর্বশেষ অপশন হিসেবে সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়া হোক। সংসদে আলোচনা হবে। এ নিয়ে নাগরিকরা মতামত দিতে পারবেন। সেখানেও সমাধান না হলে আমরা ত্রয়োদশ সংশোধনীর পক্ষে। তবে এ ক্ষেত্রে সর্বশেষ রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণের সুযোগ থাকবে না। তিনি আরও বলেন, আমরা সাংবিধানিক এবং সংবিধিবদ্ধ প্রতিষ্ঠানগুলোর নিয়োগ আইনের মাধ্যমে করতে চাই। কার্যকর রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য একটি সক্রিয় নির্বাহী বিভাগ প্রয়োজন। তবে সেই নির্বাহী বিভাগকে চেক অ্যান্ড ব্যালেন্সের মধ্যে রাখতে হবে। যত বেশি কিছু সংবিধানে যুক্ত করা হবে, তত বেশি সংশোধন জটিল হয়ে পড়বে। তাই আমরা চাই আইনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানগুলো শক্তিশালী করা হোক এবং সে আইনে প্রয়োজন অনুযায়ী সংশোধন আনা সহজ হোক। ন্যায়পাল প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যেহেতু এখন পর্যন্ত ন্যায়পাল কোনোদিন ফাংশন করেনি, তাই আমরা প্রথমে চাই সেটি প্রতিষ্ঠিত হোক। আইন যুগোপযোগী করে, দায়িত্ব ও ক্ষমতা স্পষ্ট করে কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন হোক। ন্যায়পালকে শুধু তদন্তের ক্ষমতা না দিয়ে, তার প্রতিবেদনের বাস্তব প্রয়োগের জন্য আইন তৈরি করতে হবে। নারী প্রতিনিধিত্ব বিষয়ে সালাহউদ্দিন বলেন, আমরা প্রথম ধাপে প্রস্তাব করেছি, আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনের মধ্যে ৫ শতাংশ অর্থাৎ ১৫টি আসনে নারীদের মনোনয়ন দেওয়া হবে। পরবর্তী নির্বাচনে তা ১০ শতাংশ অর্থাৎ ৩০টি হবে। আমরা চাই নারীরা সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হোক। কিন্তু সমাজের বাস্তবতা বিবেচনায় আমরা ধাপে ধাপে অগ্রসর হতে চাই।

জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, আমরা একমত হয়েছি যে, জাতীয় নির্বাচন অবশ্যই কেয়ারটেকার সরকারের অধীনেই হতে হবে। এখানে কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে প্রায় সবাই একমত, একমাত্র বিএনপি কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছে। কমিশনের প্রস্তাবে বিচারপতি দুজন যুক্ত করা হয়েছে, যেন এককভাবে তৃতীয় দল বা অন্য কেউ ডিসাইডিং ফ্যাক্টর না হয়ে যায়। আমরা আশা করি, বিচারপতিরা নিরপেক্ষ থাকবেন এবং হর্স ট্রেডিংয়ের আশঙ্কা কমবে। এ ক্ষেত্রে বিএনপির বক্তব্য, যদি ঐকমত্য না হয়, তাহলে বিষয়টি সংসদে পাঠানো হোক। তবে জামায়াতসহ অধিকাংশ দল মনে করে, সংসদে পাঠালে তা আর সিদ্ধান্তে পৌঁছাবে না। সংসদে ৫-৬টি দল আছে, অথচ এখানে ৩০টির বেশি দলের প্রতিনিধিত্ব রয়েছে। এখানেই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া জরুরি। নারী আসন বিষয়ে তিনি বলেন, পিআর হলে সরাসরি নারী ১০০ আসনের পক্ষে জামায়াত। আর আগের নিয়মে হলে সংরক্ষিত ৫০ আসন ঠিক আছে।

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতি নিয়ে অধিকাংশ দল একমত। আর বিএনপিসহ কয়েকটি দল দ্বিমত জানিয়েছে। বিএনপি চায়, সর্বশেষ অপশন হিসেবে সংসদে সমাধান করতে হবে। আমরা এ বিষয়টি পুনর্বিবেচনা করতে বিএনপিকে আহ্বান জানাই। মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে না হলে জুলাই সনদে আমরা স্বাক্ষর করব না। এর আইনি ভিত্তি দিতে হবে। যেন পরবর্তী সরকার এর মূল চেতনা থেকে বিচ্যুত না হতে পারে। ন্যায়পাল নিয়োগে কমিশনের প্রস্তাবের সঙ্গে একমত প্রকাশ করে তিনি বলেন, নারী আসনে সরাসরি নির্বাচন হতে হবে।

আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, বিতর্কমুক্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্র্যাকটিস করতে না পারলে গণতন্ত্র আবারও হুমকিতে পড়বে। নিরপেক্ষভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বাছাইয়ে ক্রমভিত্তিক ভোটিং পদ্ধতির প্রবর্তন হবে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তিনি আরও বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রশ্নে একটি সুস্পষ্ট ঐকমত্য প্রতিষ্ঠা জরুরি। তবে এটি পার্লামেন্টে সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য পাঠালে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার যে ঐকান্তিক প্রয়াস চলছে, তা অর্থহীন হয়ে পড়বে, যা কাম্য নয়।

বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টি (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান ও ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র শাহাদাত হোসেন সেলিম বলেন, তত্ত্বাবধায়কের প্রধান উপদেষ্টা বাছাইয়ে ৫ সদস্যের কমিটি হয়েছে, সেই কমিটি নিয়ে আমাদের ঐকমত্য আছে। কিন্তু বাছাই কমিটি যে নাম সংগ্রহ করবে বিভিন্ন নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল থেকে, সেখানে আমাদের আপত্তি হচ্ছে অনেক নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের কার্যক্রম নেই, আন্দোলন-সংগ্রামে তাদের কোনো অবদান নেই। তাই এখানে শুধু সংসদে প্রতিনিধিত্বকারী দল থেকে নাম সংগ্রহ করা যেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
পাল্টাপাল্টি বিক্ষোভ বিএনপি আওয়ামী লীগের
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপ থেকে পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
ভোটের ঢোল : ইলেকশনে সলিউশনের অপেক্ষা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
কারও কারও মধ্যে হাসিনা হয়ে ওঠার প্রবণতা
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
আঁতাতকারীরা বিশেষ পদ্ধতিতে নির্বাচন চাচ্ছেন
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
কৃত্রিম অক্সিজেন ছাড়াই পর্বতশৃঙ্গে বাবর
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
পিআর ও প্রতীক জটিলতা নির্বাচনে প্রভাব ফেলবে না
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
বৈষম্যবিরোধী নেতা চার দিন পর পূর্বাচলে উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি
সূর্যকুমার ও রউফকে আইসিসির শাস্তি

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা
মার্কিন সামরিক হুমকি: জাতিসংঘে ভেনেজুয়েলার পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সতর্কবার্তা

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’
‘গাজায় যুদ্ধ চালিয়ে গেলে ইসরায়েল তার বাকি বন্ধুদেরও হারাতে পারে’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন
সিলেটে তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

২০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে
খাগড়াছড়িতে স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের প্রতিবাদে সকাল সন্ধ্যা সড়ক অবরোধ চলছে

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট পেত্রোর ভিসা বাতিলের ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?
পাঁচ বছরের জন্য গাজায় অন্তর্বর্তী প্রশাসনের নেতৃত্ব নেত্বত্ব দেবেন টনি ব্লেয়ার?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
ইন্দো-প্যাসিফিক আর্মি চিফস কনফারেন্স শেষে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সর্বোচ্চ রান সাইফের
সর্বোচ্চ রান সাইফের

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
কলোম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার
আধুনিক চিকিৎসায় উটের বিভিন্ন অঙ্গের ব্যবহার

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন
পর্যটক খরায় অস্তিত্ব সংকটে পর্যটন

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই
বৈষম্যহীন অসাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বাংলাদেশ নির্মাণ করতে চাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত
সুস্পষ্ট লঘুচাপ পরিণত হল নিম্নচাপে, চার বন্দরে ৩ নম্বর সংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কটাক্ষের মুখে দীপিকা
কটাক্ষের মুখে দীপিকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা
বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের হজে যাওয়া নিয়ে নতুন বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ
ভারত আমাদের জবাব কোনোদিন ভুলবে না : শাহবাজ শরিফ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ
ভারতকে হারানোর নীল নকশা তৈরি: পাকিস্তান কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের
ইসরায়েলকে সাহায্য করা ১১ দেশের ১৫৮ কোম্পানির তালিকা প্রকাশ জাতিসংঘের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যে অস্ত্রমুক্ত অঞ্চল প্রতিষ্ঠার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প
১৪ বিলিয়ন ডলারে টিকটক বিক্রি করবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় আজ ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় আজ ৬ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিএসজি ম্যাচের আগে বার্সা শিবিরে বড় ধাক্কা
পিএসজি ম্যাচের আগে বার্সা শিবিরে বড় ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোড়া সুসংবাদ দিলেন গার্দিওলা
জোড়া সুসংবাদ দিলেন গার্দিওলা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৭ সেপ্টেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরশের ছায়ায় স্থান পাওয়া আল্লাহর প্রিয় সাত ব্যক্তি
আরশের ছায়ায় স্থান পাওয়া আল্লাহর প্রিয় সাত ব্যক্তি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলি হামলায় সানায় নিহত ৯, আহত ১৭০
ইসরায়েলি হামলায় সানায় নিহত ৯, আহত ১৭০

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা
‘বাংলাদেশি বোনকে’ দিল্লিতে বসিয়ে রেখেছেন, মোদিকে ওয়াইসির খোঁচা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'
'ব্যালট পেপার ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে, এটা চাপা দেবেন কীভাবে?'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!
উন্মুক্তের পরীক্ষায় উন্মুক্ত নকল!

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ
ট্রাম্পের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা
ইতিহাসের বাঁকে বাঁকে ঐতিহাসিক ভুল জামায়াতই করে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর সংখ্যা নিয়ে টিআইবির বিবৃতি ভুল তথ্যে তৈরি : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা
ব্যাংক কর্মীদের উৎসাহ বোনাস নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!
ইসরায়েলি বিমান তাড়িয়ে দিয়েছে হুথির আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও নতুন পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...
পিয়া জান্নাতুলের ক্ষোভ...

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার
‘নিখোঁজ’ বৈষম্যবিরোধী নেতা মামুন পূর্বাচল থেকে উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ বন্ধে সমঝোতা চূড়ান্ত পর্যায়ে, জানালেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে
ইউরোপের তিন দেশ থেকে ফেরত পাঠানো হলো ২৯ বাংলাদেশিকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!
লাদাখে সহিংসতার অভিযোগে সোনম ওয়াংচুককেই গ্রেফতার করল পুলিশ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি
যেভাবে জেগে উঠল ভারতের একমাত্র সক্রিয় আগ্নেয়গিরি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু
প্রকাশ্যে ইসরায়েলের নিন্দা করা নেতারা গোপনে ধন্যবাদ জানান: জাতিসংঘে নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলি বিমান হামলার জবাবে ইয়েমেনের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
সারাদেশে ৫ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
বিদেশি পণ্যে ‘বাজার সয়লাব’ থাকায় আরও কিছু পণ্যে শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার
প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনে যুক্ত কর্মকর্তারা ভবিষ্যতে দায়িত্ব পাবেন না: ইসি আনোয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল
হাফেজ খাজা এনায়েতুল্লাহর ইন্তেকাল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা
উত্তর কোরিয়া ও মিয়ানমারের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বড় নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী
যারা নির্বাচন নিয়ে চক্রান্ত করবে, তারা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?
এশিয়া কাপ থেকে তো বিদায়, এখন টাইগারদের সামনে কী?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস
দলমত নির্বিশেষে গণতন্ত্র ও সংস্কার এগিয়ে নেবে বাংলাদেশ : ড. ইউনূস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি
এইচএসসির ফল প্রকাশ অক্টোবরের মাঝামাঝি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা
শ্রম সংস্কার ব্যাপক বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ
কলকাতার বাজারে ‘ফ্লপ শো’ পদ্মার ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার চ্যালেঞ্জে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকের ঢল

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী
চার মনোনয়নপ্রত্যাশী বিএনপির জামায়াতের এক প্রার্থী

নগর জীবন

মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি
মৃত প্রাণী সংরক্ষণে ট্যাক্সিডার্মি

শনিবারের সকাল

জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক
জয়ের সম্পদ জব্দে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি পাঠাচ্ছে দুদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা
শ্রদ্ধার বিয়ে পাকা

শোবিজ

বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক
বিড়ম্বনায় বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা
বিএনপির প্রার্থীর দৌড়ে প্রবাসীসহ সাত নেতা

নগর জীবন

মেগা প্রকল্পে মেগা ধস
মেগা প্রকল্পে মেগা ধস

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার
সড়কে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো সোহেল তাজকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল
ভারতে চ্যাম্পিয়ন জামাল

মাঠে ময়দানে

২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা
২০ বছর পর সুইমিং ফেডারেশনের বার্ষিক সভা

মাঠে ময়দানে

ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ
ভারতের প্রতিপক্ষ আত্মবিশ্বাসী বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা
এবার রাজধানীর ২৫৯ মণ্ডপে হবে দুর্গাপূজা

পেছনের পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?
চলচ্চিত্রে তারকা শিল্পীর অভাব কেন?

শোবিজ

কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব
কাউন্সিলরশিপ ফিরে পেল ১৫ ক্লাব

মাঠে ময়দানে

ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া
ফুলগাজী বিএনপির সদস্য হলেন বেগম খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের
দুর্গোৎসবে হিন্দু সম্প্রদায়কে শুভেচ্ছা জামায়াত আমিরের

পেছনের পৃষ্ঠা

নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ
নেতানিয়াহু মঞ্চে উঠতেই খালি অধিবেশনকক্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবিতে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে
ডাকসুর ব্যালট ছাপানো হয়েছে নীলক্ষেতে এটা চাপা দেবেন কীভাবে

নগর জীবন

৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল
৪১ বছরে এই প্রথম ভারত-পাকিস্তান স্বপ্নের ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়
ছুটির দিনে ক্রেতাদের ভিড়

নগর জীবন

গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!
গঠিত হচ্ছে গাজা কর্তৃপক্ষ, প্রধান হবেন টনি ব্লেয়ার!

পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে
এশিয়া কাপ ক্রিকেটে আমিরাত চারবার খেলেছে

মাঠে ময়দানে

খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে
খুনি চাঁদাবাজ মাস্তানদের সঙ্গে লড়াই হবে

নগর জীবন