শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৩, শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

♦ মেগা প্রকল্পের মেগা ঋণের চাপ ♦ ৭৫ বিলিয়ন ডলারের বিদেশি ঋণ সরকারের ♦ আগামী অর্থবছরে আসল পরিশোধে ব্যয় হবে ৩ বিলিয়ন ডলার
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

বাজেট সহায়তা ও প্রকল্পের নামে ঢালাওভাবে নেওয়া বিদেশি ঋণ এখন সরকারের গলার ফাঁস হয়ে উঠেছে। একদিকে বাড়ছে সুদের হার, অন্যদিকে আসল পরিশোধের কিস্তির পরিমাণ বাড়ছে বছর বছর। সবচেয়ে বড় ঝুঁকি তৈরি করেছে ডলার রেট। টাকার মান কমে যাওয়ায় বিদেশি ঋণ পরিশোধে সরকারকে বেশি অর্থ ব্যয় করতে হচ্ছে। এক হিসাবে দেখা গেছে, কেবল রূপপুর পারমাণবিক প্রকল্পে গৃহীত রাশিয়ান ঋণ পরিশোধ করলে চুক্তির সময়ের চেয়ে প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকা বেশি দিতে হবে। ডলার রেট বাড়লে ঋণের পরিমাণ আরও বাড়বে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে শুধু সরকারের নেওয়া বিদেশি ঋণের স্থিতি দাঁড়িয়েছে প্রায় ৭৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা জিডিপির ১৬ দশমিক ১৯ শতাংশ; ১ জুলাই থেকে শুরু হওয়া নতুন অর্থবছর শেষে এই ঋণের স্থিতি বেড়ে প্রায় ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়াবে, অর্থাৎ জিডিপির ১৬ দশমিক ২৬ শতাংশে উঠে যাবে। এই স্থিতি থেকে গত অর্থবছরে সরকারকে আসল পরিশোধে ২ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি পরিশোধ করতে হয়েছে। চলতি অর্থবছরের জুন শেষে পরিশোধের পরিমাণ বেড়ে দাঁড়াবে ২ দশমিক ৬১ বিলিয়ন ডলার। আর ২০২৫-২৬ অর্থবছর শেষে বিদেশি ঋণের আসলের কিস্তি পরিশোধে সরকারকে ব্যয় করতে হবে প্রায় ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। নতুন করে আর কোনো ঋণ না নিলেও শুধু ডলার রেট বেড়ে যাওয়ায় বিদেশি ঋণ বাবদ কিস্তি পরিশোধ বেড়ে যাবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক মাহবুব আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বৈদেশিক ঋণ এখন সরকারের সামনে দুই ধরনের ঝুঁকি তৈরি করছে। একটি হচ্ছে সুদের হারসংক্রান্ত ঝুঁকি এবং অপরটি বিনিময়হার-সংক্রান্ত ঝুঁকি। ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমে যাওয়ায় একই ঋণের বিপরীতে বেশি পরিমাণ টাকা দিতে হবে সরকারকে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে যে পরিমাণ বৈদেশিক ঋণ গ্রহণ করা হয়েছে, সেগুলোর গ্রেস পিরিয়ড শেষে আসল ও সুদ একযোগে পরিশোধ করতে হচ্ছে। ফলে বছর বছর ঋণের কিস্তি বাড়ছে, যা সরকারের আর্থিক খাতে ঝুঁকি তৈরি করছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, চার বছর আগেও যেখানে ১ ডলার ঋণ পরিশোধে স্থানীয় মুদ্রায় ৮০ থেকে ৮৫ টাকা ব্যয় হতো, এখন সেখানে ১২২ থেকে ১২৫ টাকা ব্যয় হচ্ছে। এটি সরকারের আর্থিক সক্ষমতায় বড় ধরনের ঝুঁকি তৈরি করছে।

মেগা প্রকল্পের মেগা ঋণের চাপ : নাগরিক প্ল্যাটফর্মের বাংলাদেশের বৃহৎ বিশটি মেগা প্রকল্প : প্রবণতা ও পরিস্থিতি শীর্ষক এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, আওয়ামী লীগ সরকারের ২০ মেগা প্রকল্পের সর্বমোট ব্যয় ছিল প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলার। তার মধ্যে ৪৩ বিলিয়ন ডলার নেওয়া হয়েছে বিদেশি ঋণ হিসেবে। কর্ণফুলী নদীতে টানেল প্রকল্পের জন্য নেওয়া চায়নিজ ঋণের কিস্তি পরিশোধ শুরু হয়েছে প্রকল্পটি উদ্বোধনের আগেই। পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের জন্য চীনের সঙ্গে বাংলাদেশের ২ দশমিক ৬৬ বিলিয়ন ডলারের ঋণ চুক্তি হয় ২০১৮ সালে। গত বছরের এপ্রিলে এই প্রকল্পের পাঁচ বছরের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হয়েছে। ডিপিডিসি প্রকল্পের আওতায় পাওয়ার সিস্টেম নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ প্রকল্পে ২০১৯ সালে চীনের কাছ থেকে ১ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ নেয় সরকার। এই ঋণের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হয়েছে গত বছরের জুনে। এ ছাড়া রাশিয়ার অর্থায়নে নির্মাণাধীন রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের ঋণের কিস্তি পরিশোধের বড় চাপ রয়েছে। চুক্তি অনুযায়ী ২০২৬ সালে এই প্রকল্পের গ্রেস পিরিয়ড শেষ হবে। ফলে আগামী বছর থেকেই আসল ও সুদ পরিশোধ করতে হবে। সংশ্লিষ্টরা জানান, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাস্তবায়নে রাশিয়া থেকে ঋণ নেওয়া হয় ১ হাজার ২৬৫ কোটি ডলার। ২০১৬ সালে যখন এই ঋণের চুক্তি হয় তখন প্রতি ডলারের বিপরীতে টাকার মান ছিল ৭৮ থেকে ৭৯ টাকা। ফলে স্থানীয় মুদ্রায় ঋণের পরিমাণ ছিল ৯৮ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে ডলারের বিপরীতে টাকার মান দাঁড়িয়েছে ১২২ টাকা। ফলে ৯৮ হাজার কোটি টাকার ঋণ এখন বেড়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার কোটি টাকায় উঠে গেছে। দেখা যাচ্ছে, শুধু বিনিময়হারের কারণে একই পরিমাণ ঋণ নিয়ে একটি প্রকল্পে প্রায় ৫৫ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় করতে হবে। আগামী বছরে টাকার মান আরও কমলে এ ধরনের মেগা প্রকল্পের কিস্তি পরিশোধে সরকারের ব্যয় আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছে খোদ অর্থ মন্ত্রণালয়।

বাজেটের সঙ্গে দেওয়া অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতিতে বিদেশি ঋণের ঝুঁকির বিষয়টি তুলে ধরে বলা হয়েছে মেয়াদপূর্তি, গ্রেস পিরিয়ড শেষ হওয়া এবং টাকার অবমূল্যায়নের কারণে আগামী বছরগুলোতে ঋণ পরিশোধের চাপ আরও বাড়বে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে বাংলাদেশি টাকার অবমূল্যায়নের ফলে টাকার অঙ্কে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধ ব্যয় উল্লেখযোগ্য হারে বেড়ে যাচ্ছে। কারণ একই পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয় করতে এখন আরও বেশি টাকার প্রয়োজন হচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা বর্তমান তারল্য সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য ঋণ পরিশোধের কার্যকর ব্যবস্থাপনা অত্যন্ত জরুরি।

সাবেক অর্থ সচিব মাহবুব আহমেদ বলেন, বাংলাদেশ সাধারণত লন্ডন ইন্টার ব্যাংক অফারড রেটের (লাইবর) সঙ্গে ১ বা ২ শতাংশ যুক্ত করে বৈদেশিক ঋণ নিয়ে থাকে। এ ক্ষেত্রে ঝুঁকি হচ্ছে, লন্ডন ইন্টার ব্যাংক অফারড রেট বেড়ে গেলে সুদের হার বেড়ে যাবে। দ্বিতীয়ত এক্সচেঞ্জ রেট বা বিনিময়হার বেড়ে গেলেও বৈদেশিক ঋণের ঝুঁকি বেড়ে যায়। আমাদের সময় এই ঝুঁকি ছিল না। তখন বিনিময়হার নির্ধারণ করে দেওয়া হতো। বর্তমানে বিনিময়হার-সংক্রান্ত ঝুঁকি বেড়ে গেছে। সাম্প্রতিক ডলারের বিপরীতে টাকার মানের অবনমন ঘটেছে। উপরন্তু বিনিময়হার বাজারের ওপর ছেড়ে দিয়েছে সরকার। এতে করে স্থানীয় মুদ্রা টাকার প্রকৃত শক্তি সম্পর্কে ধারণা পাওয়া গেলেও বিদেশি ঋণ পরিশোধে ঝুঁকি বেড়েছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
১৬ বছরেই পাবে এনআইডি, হারালে লাগবে না জিডি
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
জুলাই সনদ নিয়ে দলগুলোর সঙ্গে শেষ বৈঠক কাল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালাল ইসরায়েল
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
অবরুদ্ধ বাংলাদেশিরা, জরুরি বার্তা
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
নিবন্ধন বাতিল ১৩ এজেন্সির
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
আশপাশে উত্তেজনা সরকারের হস্তক্ষেপ
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
জাকসুতে মাদক-টাকার ছড়াছড়ি
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
সব ষড়যন্ত্র রুখে দিতে হবে
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ডাকসু জাতীয় নির্বাচনের মডেল
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
ভারতের উপরাষ্ট্রপতি রাধাকৃষ্ণণ
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
অসহায়কে আর্থিক সহায়তা তারেক রহমানের
সর্বশেষ খবর
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
লাতিন আমেরিকা থেকে বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন
শিশুর সামনে মাকে হত্যা; হয়নি রহস্য উদঘাটন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ
ওজন কমালেই নগদ বোনাস, চীনা কোম্পানির অনন্য উদ্যোগ

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ
নেপালে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা, বিমানবন্দর আজও বন্ধ

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ
ঢাকায় আসছেন যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডান লিঞ্চ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা
ইনার কোরের রহস্য উন্মোচন, কার্বনেই সমাধান পেলেন বিজ্ঞানীরা

৩৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান
১০ মাস পর ইংল্যান্ড দলে ফিরলেন স্যাম কারান

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়
হজের প্রাথমিক নিবন্ধন শেষ ১২ অক্টোবর, বাড়বে না সময়

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় বাংলাদেশের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল
সহধর্মিনীর চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল
টানা দ্বিতীয় দিনের অবরোধে ফরিদপুরে দুই মহাসড়ক অচল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ ম্যাচে আর্জেন্টিনার হার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
উখিয়ায় অভিযানে ২ লাখ ৮০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ
প্রবাসীদের ভোটাধিকারের দাবিতে প্যারিসে সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ
দুদকের মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল গ্রেফতার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান
নেপালে সংসদ ভবনে আগুন; কাঠমান্ডুর মেয়রের শান্তির আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত
খাগড়াছড়িতে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল
সংসদীয় আসন কমানোর প্রতিবাদে বাগেরহাটে চলছে ৪৮ ঘণ্টার হরতাল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত
দৌলতপুরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষে দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল
প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে দক্ষিণ আফ্রিকার লিগে তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ
হাসিনার পথেই গেলেন অলি, নেপালকে পথ দেখাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার
শিবিরের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ উমামা ফাতেমার

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?
ডাকসু নির্বাচনে কোন কেন্দ্রে কত ভোট পড়ল?

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল
ভোট কারচুপির অভিযোগ এনে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?
নেপালে অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার আলোচনায় কে এই তরুণ নেতা বালেন শাহ?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল
মধুর ক্যান্টিনে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল প্যানেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল
ভোটকেন্দ্রে আমাদের এতিমের মতো দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে : আবিদুল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে
কাতারে ইসরায়েলি হামলায় দু’জন নিহত, দাবি রিপোর্টে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ
ডাকসু নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?
কাতারে ইসরায়েলি হামলা: হামাস নেতারা কি বেঁচে আছেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি
নেপালের অর্থমন্ত্রীকে জনতার পিটুনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ
ঢাবি ভিসির সঙ্গে ছাত্রদলের সাক্ষাৎ, ডাকসু নির্বাচন নিয়ে তিন বিষয়ে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে
ডাকসু নির্বাচনের ভোট গণনা চলছে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী
হেলিকপ্টারে মন্ত্রীদের সরিয়ে নিল নেপাল সেনাবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার
দোহায় ইসরায়েলি হামলার ‘কঠোর নিন্দা’ জানাল কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
এবার কাতারে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?
পদত্যাগপত্রে কী লিখেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য
ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কোনো সম্ভাবনা দেখি না : ঢাবি উপাচার্য

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে
কালুরঘাট সেতু অন্ধকারে

পেছনের পৃষ্ঠা