শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৮, মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

ড. মুহাম্মদ সওগাতুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

১৩ জুন লন্ডনে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের মধ্যে বহুলপ্রতীক্ষিত বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হলো। এক সপ্তাহের বেশি সময় ধরেই এ বৈঠকটি ছিল আলোচনা এবং আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। অবশেষে সব জল্পনাকল্পনার অবসান ঘটিয়ে অত্যন্ত সৌহার্দমূলক পরিবেশে তাঁদের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে অংশগ্রহণকারী উভয় পক্ষের যৌথ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত বোঝা যাচ্ছে যে বৈঠকটি ফলপ্রসূ হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের ১০ মাস অতিবাহিত হলেও নির্বাচন কবে হতে পারে তা নিয়ে ছিল এক ধরনের অনিশ্চয়তা। এর মাঝে ঈদুল আজহার আগের দিন জাতির উদ্দেশে ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঘোষণা করলেন ২০২৬-এর এপ্রিলে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। প্রসঙ্গত, তিনটি রাজনৈতিক দল ছাড়া সব দল এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়ে আসছিল। প্রধান উপদেষ্টার ওই ভাষণের পর নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) পক্ষ থেকে আপত্তি জানানো হয়। তার ঠিক এক সপ্তাহের মধ্যেই বাংলাদেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার এ বৈঠক এবং তার ফল গণতন্ত্রের প্রশ্নে জাতিকে আবারও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

ঢাকায় তারুণ্যের সমাবেশে তারেক রহমান ঘোষণা করেছিলেন ‘সবার আগে বাংলাদেশ’। সবার আগে বাংলাদেশ হৃদয়ে ধারণ করে তারেক রহমান বরাবরের মতোই প্রমাণ করেছেন তাঁর সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার বাংলাদেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা, সার্বভৌমত্ব ও স্বাধীনতা। দীর্ঘ দেড় দশকের বেশি সময় ধরে ফ্যাসিবাদী রাজনীতির নিষ্পেষণের শিকার তারেক রহমান সময়ের প্রয়োজনে দায়িত্বশীল ছাড় দিয়ে দেখিয়েছেন, গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের পথযাত্রায় তিনি শুধু সর্ববৃহৎ রাজনৈতিক দলের নেতা নন, আলোচনার টেবিলে এবং রাজনীতির ক্রান্তিলগ্নে ইতিবাচক ভূমিকা পালনেও দক্ষ ও দূরদর্শী। সুদীর্ঘ সময় ফ্যাসিবাদী সরকারের রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার তারেক রহমান মা খালেদা জিয়ার ভবিষ্যৎ উত্তরসূরি হিসেবে যথার্থতা প্রমাণ করলেন যে গণতন্ত্রের প্রশ্নের তিনি সত্যিই আপসহীন। তিনি কেবল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নন, বরং একজন সংগ্রামী রাজনীতিবিদ এবং সর্বোপরি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের অদম্য প্রতীক। তাঁর রাজনৈতিক জীবনের প্রথমার্ধে তৃণমূলে যে অমূল্য রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছেন, দ্বিতীয়ার্ধে সেই অভিজ্ঞতাই তাঁকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির প্রাণপুরুষে পরিণত করেছে। সংগ্রামী রাজনৈতিক পথযাত্রা তাঁর জন্য সহজ ছিল না। ২০০১ সালে বিএনপি সরকার গঠন করার পর থেকেই দেশি ও আন্তর্জাতিক একটি মহল তারেক রহমানের বিরুদ্ধে সুপরিকল্পিত চরিত্রহননের রাজনীতি শুরু করে যার ধারাবাহিকতা ধরে রাখে আওয়ামী ফ্যাসিস্ট সরকার। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদী আদর্শ নির্মূল এবং বিদেশি প্রভুভক্ত সুবিধাভোগী রাজনীতি টিকিয়ে রাখার জন্যই আওয়ামী লীগ সরকার দুর্নীতি, ষড়যন্ত্র ও সহিংসতার সঙ্গে তারেক রহমানকে জড়িত দেখানোর আপ্রাণ চেষ্টা চালায় ১৬ বছর ধরে এবং রাজনৈতিকভাবে দমনের অপচেষ্টা অব্যাহত রাখে। চক্রান্তকারীদের সব প্রচেষ্টা নস্যাৎ করে তারেক রহমান জাতির ক্রান্তিলগ্নে এসে আরও একবার প্রমাণ করলেন বাংলাদেশের গণতন্ত্র, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমের চেতনাই তাঁর শিরস্ত্রাণ। লন্ডন বৈঠকে দেশকে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনে আশার আলো জ্বালিয়েছেন তিনি। দীর্ঘ ৩৭ বছরের রাজনৈতিক জীবনের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন ভবিষ্যৎ রাষ্ট্রনায়কের কাছে বাংলাদেশের মানুষ এমনটাই প্রত্যাশা করে। প্রধান উপদেষ্টাকে No One Is Too Small to Make a Difference এবং Nature Matters : Vital Poems from the Global Majority নামে দুটি বই ও একটি কলম উপহার দিয়ে দেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে সৌজন্য ও জ্ঞানভিত্তিক রাষ্ট্রচিন্তার নতুন ধারার সূচনা করেছেন।

সমসাময়িক রাজনীতিতে তাৎপর্যপূর্ণ এ বৈঠকে আগামী রমজানের আগেই জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়ে যে ফলপ্রসূ ঐকমত্য হয়েছে, তা অনিশ্চয়তা কাটিয়ে দেশের মানুষের জন্য এনেছে স্বস্তির বার্তা, রাজনীতিতে নিয়ে এসেছে চাঞ্চল্য। এপ্রিলের মতো অনাকাঙ্ক্ষিত সময় থেকে সরে এসে নির্বাচনের জন্য একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণে প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসকে সাধুবাদ জানাই। সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল এবং সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা উপলব্ধি করে যে সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছেন তা সত্যিই আমাদের গণতান্ত্রিক পথযাত্রায় সময়োপযোগী পদক্ষেপ। এ বৈঠকের মধ্য দিয়ে বিচার, সংস্কার ও নির্বাচনের মাধ্যমে অন্তর্বর্তী সরকারের সম্মানজনক প্রস্থানের রাস্তা সুগম হলো এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ক্ষমতা হস্তান্তরের সময়ের ব্যাপারে স্পষ্ট দিকনির্দেশনা পাওয়া গেল।

বৈঠকের আগের ঘটনাপ্রবাহে বোঝা যায়, অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকেই বৈঠকের ব্যাপারে আগ্রহ প্রকাশ করা হয়। বৈঠকের পর উভয় পক্ষ আলোচনার ফলাফলে যে ‘সন্তুষ্টি’ প্রকাশ করেছে, তা সবার জন্যই স্বস্তিদায়ক। তবে কোনো কোনো রাজনীতি বিশ্লেষক এ স্বস্তি কতদূর স্থায়ী হবে তা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। বৈঠকের পটভূমির দিকে তাকালে বিষয়টি যৌক্তিক মনে হতে পারে। কারণ এ সংকটের যে গভীরতা সেটা উভয় পক্ষের মধ্যে যে দূরত্ব ছিল তা থেকে সৃষ্ট। সাধারণভাবে জনমনে যে ধারণা তৈরি হচ্ছিল তা হলো, বিএনপির মধ্যে নির্বাচন নিয়ে একটা অনিশ্চয়তা বা সন্দেহ তৈরি হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের সমর্থকদের একাংশ সংস্কার এবং শেখ হাসিনার বিচারের আগে নির্বাচন নয় এবং ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারকে পাঁচ থেকে ১০ বছর সুযোগ দেওয়ার পক্ষে যে ব্যাপক প্রচার শুরু করে, তা অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি অবিশ্বাস তৈরির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বৈঠক শেষে আপাতদৃষ্টে সব অবিশ্বাস দূরীভূত হয়েছে বলেই প্রতীয়মান হয়। সরকার আশাবাদী যে সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করে ২০২৬ সালের পবিত্র রমজান শুরু হওয়ার আগের সপ্তাহে নির্বাচন আয়োজন করা যায়। সে ক্ষেত্রে সেই সময়ের মধ্যে সংস্কার ও বিচারের বিষয়ে পর্যাপ্ত অগ্রগতি অর্জন করা প্রয়োজন হবে। রমজান যেহেতু মধ্য ফেব্রুয়ারির পরপরই শুরু, সেহেতু নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতে হলেও অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো আপত্তি নেই। এর অর্থ দাঁড়ায় নির্বাচন আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম সংস্কার এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে কিছু সাফল্য প্রধান উপদেষ্টার অন্যতম লক্ষ্য। গণ অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নিয়ে সাফল্য অর্জন করতে চাওয়া ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতো একজন নোবেলজয়ীর জন্য খুবই স্বাভাবিক। বিপরীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও যে নির্বাচনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং বিচারের জন্য সময়ের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে নিয়েছেন, তা বাস্তবতার মাপকাঠিতে অত্যন্ত যৌক্তিক। ডিসেম্বরই নির্বাচন হতে হবে এমন কোনো অনড় অবস্থান তিনি নেননি। নির্বাচনের সময় নিয়ে উভয় পক্ষের নমনীয়তায় আপাতদৃষ্টে সৃষ্টি হওয়া দূরত্বের অবসান ঘটিয়েছে।

বৈঠকে নির্বাচনের সম্ভাব্য দিনক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে বিচার এবং সংস্কারের বিষয়গুলো আলোচিত হয়েছে যা অত্যন্ত আশাব্যঞ্জক। অন্তর্বর্তী সরকার নির্বাচন, সংস্কার, ফ্যাসিবাদীদের বিচার-এ তিন বিষয়কে প্রাধান্য দিচ্ছেন। গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকারের কাছে জনগণ এবং রাজনীতিবিদদের প্রত্যাশাও তা-ই ছিল। আওয়ামী ফ্যাসিবাদী রাজনীতি এ দেশে শুধু নির্বাচনের সংস্কৃতি ধ্বংসই করেনি, সেই সঙ্গে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় যুক্ত সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করেছিল। আমরা আশা করি, একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচনের লক্ষ্যে যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন প্রফেসর ইউনূসের নেতৃত্বে সে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশে প্রত্যাবর্তনের ক্ষেত্রে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন ভিন্ন অন্য কোনো পথ খোলা নেই। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মধ্য দিয়েই দেশে ফিরে আসবে স্থিতিশীলতা এবং প্রতিষ্ঠিত হবে জনগণের সরকার।

রাজনৈতিক দলগুলোর বিভিন্ন প্রকার সংস্কার প্রস্তাব রয়েছে। যৌক্তিক এবং প্রয়োজনীয় সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে রাজনৈতিক সরকার বাস্তবায়ন করবে বলে আমরা দৃঢ় আশা ব্যক্ত করতে পারি। ফ্যাসিবাদীদের বিচার প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য বর্তমান সরকারকে ধন্যবাদ জানাই। তবে বিচার একটি দীর্ঘ এবং চলমান প্রক্রিয়া। নির্বাচনোত্তর বাংলাদেশে নির্বাচিত সরকার এ বিচার প্রক্রিয়া অবশ্যই এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটাবেন। মনে রাখতে হবে, সুদীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন এবং গণ অভ্যুত্থানে সহস্র মানুষের রক্তের বিনিময়ে ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে বাংলাদেশ। সুষ্ঠু বিচার প্রক্রিয়ার মাধ্যমেই একমাত্র তাদের আত্মত্যাগের মূল্যায়ন সম্ভব। নয়তো জাতি হিসেবে আমরা অকৃতজ্ঞ হয়ে রইব। তবে সংস্কার এবং বিচার যা-ই বলি না কেন সর্বাগ্রে প্রয়োজন একটি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ জাতীয় নির্বাচন। বলার অপেক্ষা রাখে না, গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ভোটের মাধ্যমে নির্বাচিত সরকার মানেই জনগণের ম্যান্ডেটপ্রাপ্ত একটি সরকার। ফ্যাসিবাদী শাসন কায়েম করে আওয়ামী লীগ যে অগণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করেছিল, তার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠাই ছিল দীর্ঘ সংগ্রাম এবং গণ অভ্যুত্থানের মূল লক্ষ্য। তারেক রহমানের নেতৃত্বে একটি সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতেই জেলজুলুম, অত্যাচার-নির্যাতন সহ্য করেছেন বিএনপির লাখ লাখ নেতা-কর্মী। যে লক্ষ্যে তাদের এ আত্মত্যাগ, একটি সুষ্ঠু নির্বাচনে গণতন্ত্রে প্রত্যাবর্তনের মধ্য দিয়েই তা অর্জিত হওয়া সম্ভব।

লন্ডনের বৈঠকের মধ্য দিয়ে সে লক্ষ্য অর্জনের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করল বিএনপি। গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ পুনঃপ্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ নেতৃত্বে বাংলাদেশকেই বরাবরের মতো এগিয়ে রাখলেন তারেক রহমান। বৃহত্তম রাজনৈতিক দলের গতিশীল নেতৃত্ব ও অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানের এ সৌহার্দ ও সমঝোতার মধ্য দিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশের মানুষের গণতান্ত্রিক আকাঙ্ক্ষা। গণতন্ত্র জয়ী হলে জয় হবে বাংলাদেশের, জয় হবে জনগণের। এখন প্রত্যাশা অন্তর্বর্তী সরকার নিজ অবস্থান অটুট রেখে আগামী রমজানের আগেই নির্বাচন আয়োজনের সর্বাত্মক প্রস্তুতি শুরু করবে এবং সেই নির্বাচনি উৎসবে শরিক হবে দেশের সব গণতন্ত্রকামী রাজনৈতিক দল।

লেখক : গবেষক এবং রাজনীতি বিশ্লেষক।

এই বিভাগের আরও খবর
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
নির্বাচন ঘোষণা স্বাগত জানাল বিএনপিসহ অন্য দলগুলো
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
যেভাবে ই-পেপার সাবস্ক্রিপশন করবেন
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
বৃষ্টি উপেক্ষা করে মানুষের ঢল
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
গণতন্ত্রের পথে হবে ঐক্যের বাংলাদেশ
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
পরিপূর্ণ গণতন্ত্র আনতে হবে
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল
শেরপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিশাল র‌্যালি, মানুষের ঢল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন
বরিশালে বিএনপির সমাবেশে যাওয়ার পথে নেতার মৃত্যু, অসুস্থ ১০-১২ জন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন
নাটোরে ব্যতিক্রমী উদ্যোগে উন্মুক্ত লাইব্রেরি উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ
জাবিতে স্বৈরাচার পতন দিবস উদযাপন: আনন্দ র‌্যালি ও মিষ্টি বিতরণ

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১
সীমান্ত এলাকায় ছুরিকাঘাতে নিহত দোকানদার, আটক ১

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি
গণঅভ্যুত্থান দিবসে লক্ষ্মীপুরে বিএনপির বিজয় র‌্যালি

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস
কুড়িগ্রামে যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হলো ঐতিহাসিক জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক
সাজেকে পাহাড়ি ঢলে সড়ক ডুবে আটকা কয়েকশ পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার
বিনিয়োগে ওয়েট অ্যান্ড সির বছর পার

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক
গণ-অভ্যুত্থানের অর্জনকে বিভক্ত করা হচ্ছে : সাইফুল হক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় নির্বাচন নিয়ে দোদুল্যমানতা কেটে গেছে : সালাহউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত
মাগুরায় নানা আয়োজনে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান
দীর্ঘ ১৭ বছর আন্দোলনের ফসল নির্বাচন : শেখ মজিবুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন
টাঙ্গাইলে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত
কুবিতে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালিত

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে বিএনপির বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত
কাহালুতে বিজয় র‌্যালি ও সমাবেশে জনস্রোত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে শহীদের কবর জিয়ারত ও দোয়া

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন
পটুয়াখালীতে জুলাই শহীদ পরিবার ও যোদ্ধাদের সম্মিলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন
শাবিপ্রবিতে হযরত শাহজালাল (রহ.)-এর নামে কর্নার স্থাপন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি
গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে গণঅভ্যুত্থান স্মরণে দিনব্যাপী কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী
লক্ষ্মীপুরে গণঅভ্যুত্থান দিবসে বিএনপির বিজয় র‍্যালী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত
ঝালকাঠিতে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা, কবরে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও মুনাজাত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি
শ্রীপুরে শহীদদের স্মরণে কুরআন খতম ও বিজয় র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি
সোনারগাঁয়ে বিএনপির বিজয় র‍্যালি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’
‘এই সবুজ পাসপোর্টে কেউ ভিসাও দিচ্ছে না! কই যাব আমরা?’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু
পঞ্চগড়ে ‘জুলাই শহীদ ফুটবল’ টুর্নামেন্ট শুরু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও
দুর্গাসাগর দীঘির খাঁচা থেকে হরিণ উধাও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের
স্টোকস খেললে ওভাল টেস্ট জিতত ইংল্যান্ড: দাবি মাইকেল ভনের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে
জুলাই ঘোষণাপত্রে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা
মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ অনুষ্ঠানে যাবেন বিএনপির ৫ নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ প্রধান উপদেষ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর
রুশ তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ছক কষছে যুক্তরাজ্য, অভিযোগ মস্কোর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান
প্রথমবারের মতো শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালে নামলো বিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি
দেশব্যাপী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করল বিএনপি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন
সাতসকালে ইসরায়েলে হামলা, বেজে উঠল সাইরেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম
সেদিন আমিও ভয় পেয়েছিলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ
গোপালগঞ্জে গণঅভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে বিএনপির বিজয় র‍্যালি ও সমাবেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
রাতে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?
ইরান কি পারমাণবিক বোমা বানাতে পারবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর
‘জনতার আদালতে’ প্রকাশ্যে শেখ হাসিনার প্রতীকী ফাঁসি কার্যকর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল
গাজার সঙ্গে পুনরায় আংশিকভাবে বাণিজ্য চালু করবে ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি
জুলাই গণঅভ্যুত্থানকে রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
জুলাই শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ে গ্যাস বেলুন বিস্ফোরণ, আহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা
গণভবন এখন 'জুলাই স্মৃতি জাদুঘর', ঘুরে দেখলেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন
দেশের প্রথম জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে শ্রদ্ধাঞ্জলী জ্ঞাপন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক
নেতা কিনে কমিটি করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না : ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের
অভুক্ত ফিলিস্তিনিদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনায় ইসরায়েলের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার
ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে পিটিআই’র দেশব্যাপী বিক্ষোভ, ছয় এমপিএ গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল
জুলাই ঘোষণাপত্র অনুষ্ঠানে অংশ নেবে খেলাফত মজলিসের প্রতিনিধি দল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল
উদ্বোধনের দিনেই ১০ হাজারের বেশি ই-রিটার্ন দাখিল

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০
ভারতে হড়কা বানে ভেসে গেলো গ্রাম, নিখোঁজ ৫০

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু
বাংলাদেশ প্রতিদিনের ই-পেপারের সাবস্ক্রিপশন চালু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে শুরু হলো ‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ অনুষ্ঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন জনগণের সাথে বিশ্বাসঘাতকতার শামিল : নায়েবে আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর
কী কারণে হঠাৎ কক্সবাজার সফর

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়
জামায়াত সহিহ ইসলামি দল নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি
কৃতিত্ব নিয়ে কাড়াকাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা
সভাপতি পদ নিয়েই আলোচনা

মাঠে ময়দানে

সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা
সেনা কেনাকাটা : আগে কমিশনের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম
ভরা মৌসুমেও মিলছে না ইলিশ, আকাশছোঁয়া দাম

নগর জীবন

হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না
হাসিনাকে হয়তো দেশে ফেরানো সম্ভব হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা
৫ আগস্ট সকালেও আঁচ করতে পারেনি ভারতে আসছেন হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন
১৭ যাত্রী নিয়ে স্টেশন ছাড়ল ট্রেন

দেশগ্রাম

ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ
ভাঙছে নদী, কাঁদছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে
বর্ণিল আয়োজন মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ
পলাতক বাবা-ছেলেকে খুঁজছে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ
মৌলিক পরিবর্তনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত জাতিসংঘ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে
আওয়ামী লীগ পুনর্বাসন চেষ্টাকারীদের জনগণ প্রত্যাখ্যান করবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা
গণমাধ্যমের সংস্কার না হওয়ায় ক্ষুব্ধ সাংবাদিকরা

নগর জীবন

খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ
খড়ের গাদায় বৃদ্ধের ডোবায় যুবকের লাশ

দেশগ্রাম

ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার
ধর্ষণ মামলার তিন আসামি গ্রেপ্তার

খবর

সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সাপের কামড়ে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

দেশগ্রাম

ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই
ফরহাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার কথা শুনে আম্মা অজ্ঞান হয়ে যান : শহীদ ফরহাদের ভাই

খবর

মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা
মুমূর্ষু শিশুকে কোস্টগার্ডের জরুরি চিকিৎসাসেবা

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড
যুক্তরাষ্ট্রের ট্যুরিস্ট ভিসা প্রার্থীকে দিতে হবে ১৫ হাজার ডলারের বন্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক
চাকরিচ্যুতদের দখলে আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক

পেছনের পৃষ্ঠা

জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড
জাল ক্লিয়ারেন্স তৈরি চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার, কারাদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা
শহীদদের জাতীয় বীর ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়
বিক্ষোভের মুখে নামাল বিশ্ববিদ্যালয়

খবর

বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর
বাংলাদেশের পাশে থাকার অঙ্গীকার বিদেশি রাষ্ট্রগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি
আশুগঞ্জ এসিল্যান্ডকে এনসিপি নেতাদের হুমকি, থানায় জিডি

খবর

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ‘আবহাওয়া-জলবায়ু পরিবর্তন ও করণীয়’ নিয়ে আলোচনা

দেশগ্রাম