শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৯, সোমবার, ২৬ মে, ২০২৫

রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
রোডম্যাপ স্পষ্ট করার তাগিদ দলগুলোর

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যতদিন তিনি দায়িত্বে আছেন, ততদিন দেশের ক্ষতি হয় এমন কোনো কাজ হতে দেবেন না। এ ছাড়া কিছুতেই জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ সালের জুন পার হবে না। কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরেও হতে পারে, বেশি সংস্কার চাইলে জুন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। জুনের পর এক ঘণ্টাও ক্ষমতায় থাকবে না অন্তর্বর্তী সরকার।

গতকাল বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইউনূস এমন আশ্বাস দিয়েছেন বলে বৈঠক শেষে জানিয়েছেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় গতকাল বিকাল থেকে দুই দফায় এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

দেশে চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপেক্ষিতে নির্বাচন, সংস্কারসহ নানা ইস্যু নিয়ে এদিন বামপন্থি, ইসলামিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ২০ জন শীর্ষ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। গত শনিবার বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে নেতারা বলেন, বৈঠকে বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে হতাশা প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা জানান, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে তার (প্রধান উপদেষ্টা) কাছে মনে হচ্ছিল সংস্কার, নির্বাচনসহ যেসব উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন, সেগুলোতে তিনি ব্যর্থ হবেন। এজন্য তিনি পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। পদত্যাগপত্র লেখারও উদ্যোগ নেন। পরে অন্যরা তাকে নিবৃত করেন।

বৈঠকে দ্রুত নির্বাচনি রোডম্যাপ ঘোষণা, গণহত্যার বিচার দৃশ্যমান করা, বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে সরকারের সিদ্ধান্ত মানুষকে জানানো, সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ স্পষ্ট করা, প্রয়োজনীয় সংস্কার করে নির্বাচন আয়োজন ও বৃহত্তর সংস্কারের দায়িত্ব নির্বাচিত সরকারের হাতে হস্তান্তর, সব রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের প্রতি সমান দৃষ্টিভঙ্গি রেখে সরকারকে দলনিরপেক্ষ ভূমিকা বজায় রাখা, মিয়ানমারে মানবিক করিডর, চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে দেওয়ার মতো জাতীয় নিরাপত্তাসংশিষ্ট ইস্যুগুলোতে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বসে সিদ্ধান্ত নেওয়া, বিতর্কিত উপদেষ্টাদের অপসারণসহ নানা পরামর্শ দেন রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা। বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করে বলেন, তিনি যতদিন আছেন, ততদিন দেশের অনিষ্ট হয় এমন কোনো কাজ হবে না।

বৈঠক শেষে সংবাদ সম্মেলনে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেন, বৈঠকে সংস্কার, বিচার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকার অঙ্গীকার করেছে। আগামী জাতীয় নির্বাচন ২০২৫ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যেই হবে বলে নিশ্চিত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা। সবাই এতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।

প্রথম দফায় বৈঠক অংশ নেন লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (এলডিপি) সভাপতি কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক হাসনাত কাইয়ুম, এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া, জাতীয় গণফ্রন্টের সমন্বয়কারী টিপু বিশ্বাস ও জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল জেএসডির সাধারণ সম্পাদক শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন।

দ্বিতীয় দফায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমান, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ রেজাউল করীম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক, খেলাফত মজলিসের মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, হেফাজতে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী, গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির জাতীয় নির্বাহী পরিষদের মহাসচিব মাওলানা মুসা বিন ইজহার ও ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি। বৈঠক শেষে মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, আমরা বলেছি, অর্থবহ সংস্কার করতে জনগণের অংশগ্রহণ প্রয়োজন। জনগণের অংশগ্রহণ সম্ভব একমাত্র নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচন দিতে যতটুকু সংস্কার প্রয়োজন সেটা করে নির্বাচিত সরকারের হাতে বাকি সংস্কারের দায়িত্ব ছেড়ে দিতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকেই সবকিছু করতে হবে তার কোনো মানে নেই।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, প্রফেসর ইউনূস আলোচনা শুরু করেছেন এই বলে যে, অনেক বড় সংকটের মধ্যে আমরা আছি। তিনি ভারতীয় আধিপত্যবাদের ষড়যন্ত্রের কথা বলেছেন। এজন্য উনি (প্রধান উপদেষ্টা) চিন্তিত। তাই তিনি মনে করছেন সমগ্র জাতির একত্রিত হওয়া দরকার। দিন দিন ঐক্যটা দুর্বল হচ্ছে। এজন্য উনি হতাশ। আমরা বলেছি, জাতীয় ইস্যুতে আমরা ঐক্যবদ্ধ থাকব। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে উনার মনে হয়েছিল তিনি এতদিন যা যা করেছেন সবকিছু ব্যর্থ হয়ে যাবে। সংস্কার করতে পারবেন না, সুষ্ঠু নির্বাচন দিতে পারবেন না। তাই উনি পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছিলেন। পরে সবাই তাকে বাধা দেন। আমরা বলেছি, আপনাকে বেশি করে রাজনৈতিকভাবে সংযুক্ত হতে হবে।

বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগ করতে চেয়েছিলেন এটা আমাদের জানিয়েছেন। আমরা বলেছি, পদত্যাগ বর্তমান রাজনৈতিক সংকটের সমাধান দেবে না। আমরা আপনার ওপরে আস্থা রাখতে চাই। 

এবি পার্টির চেয়ারম্যান মুজিবর রহমান মঞ্জু বলেন, আমরা মৌলিক সংস্কার শেষে ফেব্রুয়ারির মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার অনুরোধ করেছি। গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, করিডর ও চট্টগ্রাম বন্দর ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়ার বিষয় নিয়ে মানুষের মধ্যে উদ্যোগ তৈরি হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত এখন নানা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি। যেসব উপদেষ্টা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে, বিশেষ করে আন্দোলনকারী ছাত্রনেতাদের মধ্যে যারা উপদেষ্টা হয়েছেন, তারা একটা দল (এনসিপি) করেছেন, সেই দলকে সুবিধা দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সরকারের ভাবমূর্তি রক্ষায় আমরা সেই দুই উপদেষ্টাকে অপসারণ, অথবা তাদের বুঝিয়ে পদত্যাগের দিকে নিয়ে যাওয়ার অনুরোধ জানিয়েছি।

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী বলেন, জাতীয় স্বার্থে আমাদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। প্রধান উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেছেন তার মাধ্যমে এ দেশের কোনো অনিষ্ট হবে না। আমরা প্রধান উপদেষ্টাকে বলেছি, অনেক আশা-ভরসা নিয়ে জাতি আপনাকে এ দায়িত্বে বসিয়েছে। আপনি ধৈর্য, সাহস ও প্রজ্ঞার সঙ্গে সব রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে মৌলিক সংস্কারগুলো শেষ করবেন।

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা মামুনুল হক বলেন, প্রধান উপদেষ্টা কমিটমেন্ট করেছেন, ২০২৬ সালের জুনের পরে এক ঘণ্টাও তিনি ক্ষমতায় থাকবেন না। তার আগেই নির্বাচন দেবেন। সংস্কারে এখন পর্যন্ত কাক্সিক্ষত অগ্রগতি হয়নি। সংস্কার এভাবে অনিশ্চিত গন্তব্যে যেতে পারে না। তাই কতটুকু সংস্কার হবে, কতটুকু কাজ হয়েছে তা পরিষ্কার করতে অনুরোধ করেছি। নির্বাচনের আগে ফ্যাসিবাদী আমলের সব হত্যাকাণ্ডের বিচার দৃশ্যমান করার দাবি করেছি।

সংশিষ্টরা বলছেন, জুলাই আন্দোলনের ঐক্য কয়েক মাস বজায় থাকলেও তাতে ফাটল দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন ইস্যুতে প্রথমে ছাত্রদের মধ্যে অনৈক্য দেখা দেয়। তার পর রাষ্ট্রপতিকে অপসারণ ও জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে বিএনপির সঙ্গে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলেনের দূরত্ব তৈরি হয়। এরপর নতুন দল এনসিপির আত্মপ্রকাশের পর সংস্কার ও নির্বাচন বিষয়ে মিত্র দলগুলোর মধ্যে বিভেদ স্পষ্ট হতে শুরু করে। এর মধ্যে বিএনপি ও এনসিপি পাল্টাপাল্টি ছয়জন উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি করে। নির্বাচন কমিশনের পদত্যাগ দাবি করেছে এনসিপি। একের পর এক আন্দোলনে অচল হয়ে যাচ্ছে রাজধানী।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র পদে বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেনের শপথ নিয়েও সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব তৈরি হয়েছে। নির্বাচনসহ বিভিন্ন জাতীয় ইস্যুতে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ বাড়ায় অনেকটা বিব্রত প্রধান উপদেষ্টা। নানা ক্ষোভ ও হতাশা থেকে অধ্যাপক ইউনূস পদত্যাগ করতে চাইছেন- এমন খবরে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের আহ্বান জানায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। এর পরিপ্রেক্ষিতে শনিবার থেকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক শুরু হয়।

প্রধান বিচারপতির সাক্ষাৎ : রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে বৈঠকের আগে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতি বিকাল ৫টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনায় প্রবেশ করেন। বৈঠক শেষে বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে তিনি যমুনা ত্যাগ করেন। তবে তাদের মধ্যে কী নিয়ে আলোচনা হয়েছে তা জানা যায়নি।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
সর্বশেষ খবর
আবার শুরু হচ্ছে ‘নতুন কুঁড়ি’
আবার শুরু হচ্ছে ‘নতুন কুঁড়ি’

১১ মিনিট আগে | শোবিজ

জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব
জনসংযোগ কর্মকর্তাদের চিন্তা-পরিকল্পনায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে হবে: তথ্যসচিব

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন
বিএনএসিডব্লিউসি’র বিশেষজ্ঞ দলের চট্টগ্রাম কাস্টমসের রাসায়নিক ল্যাব পরিদর্শন

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩২৫

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের সাংস্কৃতিক বন্ধন নতুন উদ্যম সৃষ্টি করবে: সংস্কৃতি উপদেষ্টা

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক
ওয়াশিংটনের 'কুখ্যাত অপরাধী' ট্রাম্প, বলল ইলন মাস্কের গ্রক

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট
শাকিব ও শেহজাদকে নিয়ে বুবলীর আবেগঘন পোস্ট

৩৩ মিনিট আগে | শোবিজ

পাকিস্তান আশির দশকের ধাচে ক্রিকেট খেলছে : কামরান
পাকিস্তান আশির দশকের ধাচে ক্রিকেট খেলছে : কামরান

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অভিযান, গ্রেফতার ৩০
রাজধানীর কারওয়ান বাজারে অভিযান, গ্রেফতার ৩০

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম
জাতীয়করণে শিক্ষকদের এক মাসের আলটিমেটাম

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের
হিজবুল্লাহর পাশে থাকার অঙ্গীকার ইরানের

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে
ডিএসই’র লেনদেন বাড়লেও কমেছে সিএসইতে

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের গ্র্যাজুয়েট প্লাস ভিসা দেওয়ার সম্ভাবনা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিন ছাড়াও মিসর-জর্ডানের অংশ নিয়ে বৃহৎ ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা চান নেতানিয়াহু

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
হু হু করে বাড়ছে পদ্মা-গড়াই নদীর পানি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু
নির্বাচনের খবরে বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগের প্রস্তুতি নিচ্ছেন : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে ২০০ লিটার চোলাই মদসহ গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনে ঋণখেলাপিরা অংশ নিতে পারবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই
বরেণ্য শিক্ষাবিদ যতীন সরকার আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা
'বিকৃত ও সুবিধাপ্রাপ্ত মহিলা', জয়ার ব্যবহারে রেগে আগুন কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির
শুল্ক পরিবর্তনের ফলে বিদেশে উৎপাদন বন্ধের নির্দেশ মার্কিন কোম্পানির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা
পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগেই ট্রাম্পের সঙ্গে কথা বলবেন ইউরোপীয় নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার
নদী পরিবহন প্রকল্পের কাজ থেকে তমা কনস্ট্রাকশনকে বাদ দিল সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক
এবার সিলেটে পাথর উদ্ধারে মাঠে নেমেছে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল
ঢাকায় নেদারল্যান্ডসের নতুন রাষ্ট্রদূত জরিস ভ্যান বোমেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট
আশুলিয়ায় ছয় মরদেহ পোড়ানোর মামলায় অভিযোগ গঠন বিষয়ে আদেশ ২১ আগস্ট

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন
৫ দাবিতে জবি ছাত্রদলের স্মারকলিপি ও সংবাদ সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত
মার্কিন শুল্ক বৃদ্ধি, অচল ভারতের রপ্তানি খাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের
৩ দাবিতে প্রবাসী কল্যাণ ভবন ঘেরাও দক্ষিণ কোরিয়া গমনেচ্ছুদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী
একটি ধর্মভিত্তিক দল বিএনপির বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ
বাংলাদেশ থেকে ভারতে পাচারের পর তিন মাসে ২২৩ বার ধর্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র
নির্বাচন ঠেকাতে নানা ষড়যন্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ
নির্বাচনকালীন সরকারে থাকছেন না আসিফ মাহমুদ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী
মেট্রো স্টেশনের নিচে এডিসিকে ছুরি মেরে পালাল ছিনতাইকারী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা
প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে ইসরায়েলি রাষ্ট্রদূতের ‘অপমান’, কংগ্রেসের তীব্র নিন্দা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য
হাতছাড়া হচ্ছে মধ্যপ্রাচ্য

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান
ভাইরালের বিড়ম্বনা, বিপদে ফুটপাতের সেই হোটেল মালিক মিজান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকায় টানা বৃষ্টির আভাস, অন্যান্য অঞ্চলেও বৃষ্টির সম্ভাবনা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?
২৪ ঘণ্টা ওয়াই-ফাই রাউটার চালালে বিদ্যুৎ খরচ কত?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ
এমন শিক্ষা দেব কখনও ভুলবে না, ভারতকে শেহবাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত
লাদাখ সীমান্তে রেললাইন বানাচ্ছে চীন, আতঙ্কে ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার
জন্মাষ্টমীর অনুষ্ঠান ঘিরে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে : ডিএমপি কমিশনার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা
কোনো ব্যক্তি বা দলের কথায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অর্থ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ
নিজেদের মাটিতে পাকিস্তানকে লজ্জায় ডুবালো উইন্ডিজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত
হঠাৎ পাকিস্তান সীমান্তে উত্তেজনা, ভারতীয় সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা
যুক্তরাষ্ট্র যাচ্ছেন মোদি, ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে জোর চেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড
গৃহবধূকে অনৈতিক কাজে বাধ্য করায় দম্পতি-সহ তিনজনের ৮ বছরের কারাদণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত
কুয়েতের অন অ্যারাইভাল ভিসা পেতে পূরণ করতে হবে যে শর্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য
কেনিয়ায় ব্রিটিশ সেনাদের ‘যৌন শোষণ’ অব্যাহত, বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার
বন্ধ ৩৫৩ কারখানা, লক্ষাধিক বেকার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’
ইরানের যে গোরস্থানে তরুণরা শহিদদের সাথে ‘কথা বলে’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ আগস্ট)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, নিম্নাঞ্চলে আবারো বন্যার শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি
আজ ঢাকায় দুই রাজনৈতিক দলের চার কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর
বিএনপির তিন প্রত্যাশীই হেভিওয়েট একক প্রার্থী জামায়াতে ইসলামীর

নগর জীবন

দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা
দুর্নীতি করে ম্যাক্স-তমা ধামাচাপা দেন মির্জা

প্রথম পৃষ্ঠা

পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক
পারিবারিক প্রভাবমুক্ত হচ্ছে প্রাইম ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি
চট্টগ্রাম রেললাইনে লাশের সারি

পেছনের পৃষ্ঠা

কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি
কোচিং বন্ধসহ অভিভাবকদের আট দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর
ব্যাংক একীভূত হবেই : গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে
সিন্দাবাদের দৈত্য দেশের ঘাড়ে

সম্পাদকীয়

বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন
বিএনপির প্রার্থী তিনজন, মাঠে সক্রিয় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখ খুললেন আরোহী মিম
মুখ খুললেন আরোহী মিম

শোবিজ

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট
জাতিসংঘ পদক পেল পুলিশের নারী কন্টিনজেন্ট

নগর জীবন

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র
ধ্বংসের পথে মীর মশাররফ স্মৃতি কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে