শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বহুমুখী আতঙ্ক প্রশাসনে

♦ ওএসডি ও বাধ্যতামূলক অবসর বাড়ছে ♦ কেড়ে নেওয়া হয়েছে পুলিশের পদক ♦ রাতের ভোটের সবাইকে শাস্তির আওতায়
ওয়াজেদ হীরা
প্রিন্ট ভার্সন
বহুমুখী আতঙ্ক প্রশাসনে

পুলিশ ও সিভিল প্রশাসনে বহুমুখী আতঙ্ক চলছে। বিগত সরকারের সময় ওপরের নির্দেশনা পালন করতে গিয়ে অনেকেই বেকায়দায় পড়েছেন। অনেক কর্মকর্তা অতি উৎসাহী হয়ে কাজ করেছেন। রাতের ভোটে প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করে বর্তমানে নিজেরা অস্তিত্বসংকটে পড়েছেন। কেউ ওএসডি হচ্ছেন, আবার কাউকে সরকার বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাচ্ছে। অনেকেই আগের কাজের জন্য সম্মানসূচক পদবি পেলে সেটিও শাস্তি হিসেবে খেতাববঞ্চিত হচ্ছেন। সংশ্লিষ্ট একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে এ আতঙ্কের বিষয়টি জানা গেছে। মাঠ প্রশাসনসহ সচিবালয়ের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, প্রতি মুহূর্তে নানা আতঙ্কে থাকছেন তাঁরা। কখন কোন সিদ্ধান্ত আসে। কোন কাজের ভুল ধরে শাস্তির সিদ্ধান্ত হয় সেটি নিয়েও রয়েছে আতঙ্ক। যদিও সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, নিরপরাধ কর্মকর্তারা সমস্যায় পড়বেন না। তার পরও আতঙ্ক কাটছে না কর্মকর্তাদের। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, একজন নিরীহ কর্মকর্তাও যেন সাজা বা অসম্মানিত না হন সে বিষয়ে তাঁরা সতর্ক রয়েছেন। জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সুশাসনের কর্মী এ কে এম আবদুল আউয়াল মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিতর্কিত নির্বাচনে ভূমিকা রাখার জন্য শুধু ডিসি, এসপি বা বিভাগীয় কমিশনার ও পুলিশের ডিআইজিকে শাস্তি দিলে অন্যায় হবে। এখানে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তা, প্রিসাইডিং অফিসার, সহকারী প্রিসাইডিং অফিসার, বিভিন্ন বাহিনীর যারা এ প্রক্রিয়ায় থাকেন সবাইকেই বিচারের আওতায় আনা উচিত। অন্যদের না এনে বেছে বেছে ডিসি-এসপি শাস্তির আওতায় আনলে সেটি অন্যায় হবে। ভবিষ্যতে নির্বাচনে কেউ যাতে অন্যায় না করেন সেজন্য শাস্তি দরকার। তবে সেটি সবার ক্ষেত্রেই হতে হবে। অন্য যারা দায়িত্ব পালন করেছেন তারা যদি বলেন আমরা রিটার্নিং কর্মকর্তা বা পুলিশের কাছে অসহায় ছিলাম তাহলে এ কর্মকর্তারাও সরকারের কাছে অসহায় ছিলেন। তারা কখনোই সরকারের ওপরে ছিলেন না। এরই মধ্যে শাস্তির আওতায় আসতে শুরু করেছেন ২০১৮ সালে রাতের ভোটের সময় কর্মরত মাঠ প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা। এ তালিকায় রয়েছেন বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশের ডিআইজি ও পুলিশ সুপার (এসপি)। যাঁরা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছেন। শাস্তি হিসেবে ইতোমধ্যে সাবেক ৪৩ জন ডিসিকে ওএসডি করা হয়েছে। সূত্র জানান, যাঁদের চাকরির বয়স ২৫ বছরের কম তাঁদের ওএসডি এবং যাদের চাকরি ২৫ বছরের বেশি তাদের বাধ্যতামূলক অবসর দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা ২২ জনকে গত বৃহস্পতিবার বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। বর্তমান সরকার এ পর্যন্ত ১২ জন সচিব, পাঁচজন গ্রেড-১সহ ২৯ জন অতিরিক্ত সচিব, একজন যুগ্মসচিব এবং একজন উপসচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে।

সূত্রগুলো জানান, অনেকে ওএসডি হয়েও স্বস্তিতে নেই। যাঁরা সার্ভিসে চলমান তাঁরাও নানা আতঙ্কে দিন পার করছেন। অনেকের দুর্নীতির তদন্ত হতে পারে সেটি নিয়েও আতঙ্কে একসময়ের প্রভাবশালী ডিসিরা। বর্তমানে অন্য মন্ত্রণালয় বা গুরুত্বপূর্ণ উইংয়ে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারাও স্বস্তিতে নেই। এরই মধ্যে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. মো. মোখলেস উর রহমান বলেছেন, বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্ব পালনের জন্য সাবেক ডিসিদের মধ্যে কাউকে ওএসডি ও কাউকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। এঁদের মধ্যে যাঁরা অর্থনৈতিক অপরাধ ও দুর্নীতিতে সম্পৃক্ত তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)-এ তালিকা পাঠানো হবে। ২০১৮সহ ২০২৪ সালের নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা কর্মকর্তারাও অস্বস্তিতে রয়েছেন। সচিবালয়ের দায়িত্বশীল এক কর্মকর্তা বলেন, একটা নির্বাচনে কয়েক লাখ কর্মকর্তা দায়িত্বে থাকেন। অপরাধ কখনো একা না, যোগসাজশে হয়। তাহলে সবাইকে শাস্তির আওতায় আনা উচিত। শুধু আমলারাই নন, বাদ যাচ্ছে না পুলিশও। বিতর্কিত নির্বাচনে সম্পৃক্ত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। ২০১৮ সালের নির্বাচনে ৬৪ জেলায় পুলিশ সুপারের দায়িত্বে ছিলেন, তাঁরাও শাস্তির আওতায় আসছেন। অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেক পুলিশ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পুলিশের একাধিক সূত্র জানান, বিতর্কিত নির্বাচনে কারা, কী ধরনের ভূমিকায় ছিলেন, তা খতিয়ে দেখে তালিকা তৈরি হচ্ছে। এ খবরে পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা আতঙ্কে আছেন। ইতোমধ্যেই ২০১৮ সালে নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করা এক অতিরিক্ত আইজিপিসহ ৮২ পুলিশ কর্মকর্তাকে ওএসডি করা হয়েছে। যাঁদের মধ্যে ১৩ জন ডিআইজি, ৪৯ জন অতিরিক্ত ডিআইজি ও ১৯ জন পুলিশ সুপার পদের কর্মকর্তা রয়েছেন। এ ছাড়া ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত থাকায় সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন, বেনজীর আহমেদসহ পুলিশের ১০৩ কর্মকর্তার পুলিশ পদক প্রত্যাহার করা হয়েছে। বিভিন্ন সময় কর্মক্ষেত্রে কাজের স্বীকৃতি হিসেবে পাওয়া পদক যখন প্রত্যাহার করা হচ্ছে বিষয়টিকে বিব্রতকর উল্লেখ করেছেন অনেকেই।

এই বিভাগের আরও খবর
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
নির্বাচন ও সংস্কার নিয়ে রোডম্যাপ দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
বেসরকারি খাত ক্রমাগত প্রতিকূল অবস্থায় পড়ছে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
সর্বশেষ খবর
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখছে খেলাফত আন্দোলন
নির্বাচন কমিশনের প্রতি আস্থা রাখছে খেলাফত আন্দোলন

১ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

সাবেক প্রতিমন্ত্রী চুমকির স্বামীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
সাবেক প্রতিমন্ত্রী চুমকির স্বামীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নিজাম হাজারীসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সাবেক এমপি নিজাম হাজারীসহ ১০ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর একমাত্র জায়গা যেখানে টিকে আছে রহস্যময় ‘ড্রাগনস ব্লাড ট্রি’
পৃথিবীর একমাত্র জায়গা যেখানে টিকে আছে রহস্যময় ‘ড্রাগনস ব্লাড ট্রি’

৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাইবান্ধায় গণঅধিকার পরিষদের কমিটি ঘোষণা
গাইবান্ধায় গণঅধিকার পরিষদের কমিটি ঘোষণা

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৬৩ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৬৩ জন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে পুলিশের গাড়ি জিম্মি করে ডাকাতি
হবিগঞ্জে পুলিশের গাড়ি জিম্মি করে ডাকাতি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতর্ক চর্চা ছড়িয়ে দিতে হবে : বেরোবি ভিসি
শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতর্ক চর্চা ছড়িয়ে দিতে হবে : বেরোবি ভিসি

১৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়ি পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়ি পৌরসভায় অংশীজনদের নিয়ে সভা অনুষ্ঠিত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেফতারের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে বিক্ষোভ
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেফতারের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টে বিক্ষোভ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শিক্ষা ছাড়া প্রতিযোগিতার বিশ্বে টিকে থাকা যাবে না : মেয়র শাহাদাত
শিক্ষা ছাড়া প্রতিযোগিতার বিশ্বে টিকে থাকা যাবে না : মেয়র শাহাদাত

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য বিভাগের আয়োজনে তিন দিনব্যাপী কর্মশালা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা উদ্বোধন
রংপুরে তিন দিনব্যাপী ভূমি মেলা উদ্বোধন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাছের গায়ে জন্ম নেওয়া দাঁতই আজকের দাঁতের পূর্বসূরি!
মাছের গায়ে জন্ম নেওয়া দাঁতই আজকের দাঁতের পূর্বসূরি!

২৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

পঞ্চগড়ে প্রান্তিক পেশাজীবিদের জীবনমান উন্নয়নে সেমিনার
পঞ্চগড়ে প্রান্তিক পেশাজীবিদের জীবনমান উন্নয়নে সেমিনার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে সামুদ্রিক মাছ জব্দ
বাগেরহাটে সামুদ্রিক মাছ জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাশূন্যে বেঁচে থাকার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়ার আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল
মহাশূন্যে বেঁচে থাকার ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাকটেরিয়ার আবিষ্কার নিয়ে যা জানা গেল

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

মেলার নামে জমজমাট জুয়ার আসর
মেলার নামে জমজমাট জুয়ার আসর

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে সিএসইর লেনদেন
পুঁজিবাজারে সূচক কমলেও বেড়েছে সিএসইর লেনদেন

৩২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলায় ২৪ জুন তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর মামলায় ২৪ জুন তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনীতে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে রেলগেইট পারাপার, ২৭ কিলোমিটারে ১২টি অনুমোদনহীন ক্রসিং
ফেনীতে মৃত্যুঝুঁকি নিয়ে রেলগেইট পারাপার, ২৭ কিলোমিটারে ১২টি অনুমোদনহীন ক্রসিং

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণ নিরপেক্ষ আচরণ আশা করে : রিজভী
অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণ নিরপেক্ষ আচরণ আশা করে : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুর্নীতি কমেনি বরং বেড়েছে: গয়েশ্বর
দুর্নীতি কমেনি বরং বেড়েছে: গয়েশ্বর

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৯১৬ মামলা

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘পাবলিক ফাইন্যান্স ক্যারিয়ার’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘পাবলিক ফাইন্যান্স ক্যারিয়ার’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক হুইপ স্বপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
সাবেক হুইপ স্বপন ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ফিলিং স্টেশনে তেল বিক্রি বন্ধ, ভোগান্তি
গাইবান্ধায় ফিলিং স্টেশনে তেল বিক্রি বন্ধ, ভোগান্তি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি
মুস্তাফিজের দারুণ বোলিং, জয় দিয়ে আইপিএল শেষ করল দিল্লি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি
উপদেষ্টা পরিষদ পুনর্গঠন ও ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন করার রোডম্যাপ চাইল বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত
নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি
কটূক্তি করায় ডা. মুরাদের বিরুদ্ধে সমন জারি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন
১১ হাজার ৮৫১ কোটি টাকার ৯ প্রকল্প একনেকে অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ
হজে মুসল্লিদের স্বস্তির জন্য সৌদির অনন্য উদ্যোগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’
মেডিকেল ছাত্রের আত্মহনন, সুইসাইড নোটে ‘বিশ্রাম চাই’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব
৩০ জুন সুনির্দিষ্ট ডেট, নির্বাচন এর বাইরে যাবে না: প্রেস সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম
আমরা ড. ইউনূসের প্রতি সমর্থন জানিয়েছি : নাহিদ ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক
আলোচিত আওয়ামী লীগ নেত্রী তুশি আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি
ভারতে ফের করোনার হানা; কেরালা, দিল্লি ও মুম্বাইতে সতর্কতা জারি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’
‌‘সততা ও সুশাসনের এমন দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই যা অনুকরণীয় হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক করতে যমুনায় এনসিপির ৪ নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা
শহীদ মিনারে হাসানের জানাজায় ছাত্রনেতারা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে‌ বিএনপির প্রতিনিধি দল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের
নির্বাচন, বিচার ও সংস্কার এগিয়ে নিতে বৃহত্তর ঐক্যের আহ্বান উপদেষ্টা পরিষদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত
সাবেক এপিএস মোয়াজ্জেমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি স্থগিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি
‘আলী’র বিশ্বজয়, বাংলাদেশি চলচ্চিত্র পেল কানে বিশেষ স্বীকৃতি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানের ৮৫ শতাংশ বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাবে ছাদের সোলার প্যানেল
জাপানের ৮৫ শতাংশ বিদ্যুৎ চাহিদা মেটাবে ছাদের সোলার প্যানেল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়
ড. মইনুলের তিন বাড়ি অস্ট্রেলিয়ায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর
বাড়তি নিরাপত্তা সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে
নানান দুশ্চিন্তা উদ্বেগ প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ
বাজার খুঁজছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস
পদত্যাগ করছেন না ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি
চার উপদেষ্টাকে বাদ ও ডিসেম্বরে নির্বাচনের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল
তারুণ্যের সমাবেশে জনতার ঢল

পেছনের পৃষ্ঠা

আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
আনিসুলের সহযোগী তৌফিকার ৩৭৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার
শেয়ারবাজার থেকে ১৫ হাজার কোটি টাকা পাচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত
আইনি মতামতের পর শেখ হাসিনার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে
এনসিপি জুলাইকে কুক্ষিগত করেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে
তরুণদের মৌলিক সামরিক প্রশিক্ষণের প্রয়োজন আছে

নগর জীবন

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধানের ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ
সালমানের ছেলে ভাতিজার ১৪৭৯ কোটি টাকার সম্পদ জব্দ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে
শাপলা চত্বরের শহীদদের স্বীকৃতি দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ
সামাজিক অবক্ষয়ে বাড়ছে অপরাধ

নগর জীবন

নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো
নির্বাচনি ঐক্য গড়ছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে
শৃঙ্খলা ফিরছে না সড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা
ব্যতিক্রমী আমের জাত সম্প্রসারণে কৃষি উদ্যোক্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য
ফসল উৎপাদনে ব্যাপক সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ
আমেরিকানদের দ্বৈত নাগরিকত্বে আকর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি
ফের ইতালি চ্যাম্পিয়ন ম্যারাডোনার নেপোলি

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি
হাসিনার সময়ের সব নির্বাচন অবৈধ ঘোষণার দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট
হুইলচেয়ারের প্রেসিডেন্ট

সম্পাদকীয়

সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট
সাড়ে ৩২ মণ ‘ঠান্ডাভোলা’ মাতাবে কোরবানির হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ
দেশে এলো জুলাই শহীদ হাসানের লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস
আজও রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি
হজযাত্রী আল্লাহর প্রতিনিধি

সম্পাদকীয়

দখল-দূষণে সংকটে নদী
দখল-দূষণে সংকটে নদী

দেশগ্রাম

জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী
জিততে পারেনি কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে