শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৬, শনিবার, ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বড় বিপদে ঢাকার বানর

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বড় বিপদে ঢাকার বানর

একসময় ঢাকার অলিগলি, বিশেষ করে পুরান ঢাকার সরু রাস্তা আর শতবর্ষী গাছগুলো ছিল বানরদের স্বাধীন বিচরণক্ষেত্র। বানরদের আধিক্যের কারণে, পুরান ঢাকার একটি ছোট্ট এলাকার নাম হয়ে যায় বানরটুলী। আগারগাঁওয়ে পরিকল্পনা কমিশনের ভিতরে রয়েছে বানরতলা। খাবার হাতে ডাক দিলেই চারদিক থেকে নেমে আসত বানর। ক্ষুধা লাগলে বাড়িঘরে ঢুকে খাবার চুরি করত। বিরক্ত করত। খাবার পেলেই খুশি হয়ে ফিরে যেত। দিনভর কিচিরমিচির শব্দে মাতিয়ে রাখত এলাকা। ক্রমেই হারাতে বসেছে সেই দৃশ্য। শহরজুড়ে উন্নয়ন, উঁচু উঁচু ভবন, গাছপালা কেটে ফেলা, তীব্র খাদ্য সংকট, মানুষের নির্যাতন, পাচার, বিদ্যুতের উন্মুক্ত তার শক খেয়ে মৃত্যুসহ নানা কারণে হারাতে বসেছে ঢাকার ঐতিহ্য বানর।

ঢাকায়, বিশেষ করে পুরান ঢাকায় বানরের ইতিহাস উঠে এসেছে কবি-সাহিত্যিক-গবেষকদের বিভিন্ন লেখায়। সত্যজিৎ রায় তার সত্যজিৎ স্মৃতি নামক বইয়ে লিখেছেন, আমার মামার বাড়ি ওয়ারীতে, র‌্যাঙ্কিন স্ট্রিটে। সে বাড়ি এখন আছে কি না জানি না। সে রাস্তা এখন আছে কি না জানি না। বাড়ির কথা কিছু মনে নেই। মনে আছে শুধু যে প্রচ- বাঁদরের উপদ্রব। টিকাটুলীর প্রাণীজীবন শীর্ষক বইয়ে গবেষক আফসান চৌধুরী লিখেছেন, একটা সময় ছিল, যখন ঢাকায় মানুষের অনুপাতে বাঁদরের সংখ্যা ছিল বেশি। সেই অনুপাত উল্টো হতে হতে আজ বাঁদর প্রায় নেই বললেই চলে। মীজানুর রহমানের ঢাকা পুরাণ ও নাজির হোসেনের কিংবদন্তীর ঢাকা বইয়েও উঠে এসেছে বানরের কথা। সেখানে বানরের সঙ্গে মজা করার পাশাপাশি বিরক্ত হয়ে বানর হত্যার কথাও উঠে এসেছে।

পুরান ঢাকার বাসিন্দাদের ধারণা, একসময় আশপাশের জঙ্গল থেকে বানরগুলো আসে। তখন মানুষ প্রচুর খাবার দিত। ফলে বানরগুলো থেকে যায়। পরে খাবারের উৎস কমে গেলেও বনজঙ্গল হারিয়ে যাওয়ায় বানরগুলো আর ফিরতে পারেনি। পুরান ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বেড়ে ওঠা কাজী রাকিব বলেন, ছোট বেলায় অনেক বানর দেখতাম। আমরা খাবার হাতে ডাক দিলে চলে আসত। অনেকে তখন খাবার দিত। রাস্তায় দলবেঁধে বসে থাকত বানরের দল। বিরক্ত করলে খামচি দিত। ভেঙচি কাটত। পেট ভরা থাকলে কাউকে বিরক্ত করত না। এখন মানুষ আগের মতো খাবার দেয় না। গেন্ডারিয়ায় সাধনা ঔষধালয়ের কারখানা এবং পার্শ্ববর্তী কবরস্থানে কিছু বানর থাকে। শুনেছি, ১৯১৪ সালে গেন্ডারিয়ায় সাধনা ঔষধালয় প্রতিষ্ঠার পর শত শত বানর সেখানে ভিড় করত কারখানা থেকে গুড় খেতে। এটা দেখে সাধনা ঔষধালয়ের মালিক কারখানার একটি ঘর বানর থাকার জন্য ছেড়ে দেন। সেই সঙ্গে বানরের খাবারের ব্যবস্থাও করে দেন। এখনো খাবার দেওয়া হয়। এ কারণে কিছু বানর ওই কারখানার আশপাশে থাকে। আগে সিটি করপোরেশন থেকে বানরের খাবার দেওয়া হতো, এখন তাও নেই।

...জানা গেছে, ঢাকায় বানরের উপস্থিতি কয়েক শতাব্দী পুরোনো। ধারণা করা হয়, মুঘল আমল থেকেই ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় বানর ছিল। তখন শহরজুড়ে ছিল ঘন সবুজ বাগান, ছোট ছোট গ্রাম ও জলাশয়। বিশেষ করে লালবাগ কেল্লা, বুড়িগঙ্গার তীর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বোটানিক্যাল গার্ডেন, কার্জন হল, ক্যান্টনমেন্ট এলাকা, এয়ারপোর্টের আশপাশ এলাকা ও পুরান ঢাকার বিভিন্ন মন্দির ও আশ্রমের আশপাশে বানরের বড় দল দেখা যেত। উনবিংশ ও বিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ শাসনামলে, বিশেষ করে ১৮০০-১৯০০ সালের মধ্যে বানরের সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। ব্রিটিশরা ঢাকায় বিভিন্ন পার্ক ও বাগান তৈরি করলে বানর সহজেই সেখানে টিকে যায়। পুরান ঢাকার ইসলামপুর, ফরাশগঞ্জ, চকবাজার, বংশাল ও শাঁখারী বাজার এলাকায় ছিল বানরদের অবাধ বিচরণ। এ ছাড়া বনানী ও গুলশান লেকের আশপাশের এলাকা, মিরপুর ও জাতীয় চিড়িয়াখানা এলাকা, সুন্দরবাগ ও কেরানীগঞ্জের কিছু এলাকা, শেখেরটেক ও মোহাম্মদপুরের কিছু জায়গায়, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট এলাকা, এয়ারপোর্টের আশপাশ, আগারগাঁও এলাকায় কিছু কিছু বানর দেখা যেত। তবে এখন আর সেভাবে বানর দেখা যায় না। গবেষণায় দেখা গেছে, ঢাকার বানর মূলত বাংলা বানর (Rhesus Macaque - Macaca mulatta)। এরা মূলত সাভার, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও মুন্সিগঞ্জের বনাঞ্চল থেকে এসে ঢাকাতে আটকা পড়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ১৯৮০ ও ১৯৯০-এর দশকে ঢাকায় কয়েক হাজার বানর ছিল, বর্তমানে সংখ্যাটি ৩০০-৫০০ এর মধ্যে নেমে এসেছে।

পরিবেশবিদরা বলছেন, এখনই কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে আগামী দশকে ঢাকা শহর থেকে বানররা চিরতরে হারিয়ে যাবে। এটি শুধু প্রাণীর জন্য নয়, পরিবেশের ভারসাম্যের জন্যও একটি বড় বিপর্যয়। বানর সংরক্ষণের জন্য অভয়ারণ্য তৈরি করা, বানরের ওপর আক্রমণ বন্ধ করতে প্রচারণা চালানো, নতুন গাছ লাগানো ও পুরোনো গাছ সংরক্ষণ করা, ক্ষুধার্ত বানরের খাবার ও চিকিৎসার  ব্যবস্থা করতে হবে। বন বিভাগ, প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পরিবেশবাদী সংগঠনগুলো একসঙ্গে কাজ করলে বানর বাঁচানো সম্ভব। প্রাকৃতিকভাবে বানরের খাদ্য নিরাপত্তা তৈরিতে ফল গাছ লাগানো যেতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
প্লাস্টিক দূষণের শীর্ষে কোকাকোলা
নদনদী বাড়ল শতাধিক
নদনদী বাড়ল শতাধিক
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
বিলুপ্তির পথে প্রকৃতির ঝাড়ুদার
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
আগাছা থেকে বৈদেশিক মুদ্রা
কচুরিপানা থেকে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক!
কচুরিপানা থেকে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিক!
নদনদীর গলা টিপছে ‘ব্লু ডেভিল’
নদনদীর গলা টিপছে ‘ব্লু ডেভিল’
প্রাণীদের স্বজনহারানো শোক
প্রাণীদের স্বজনহারানো শোক
বাড়ছে আলো দূষণ
বাড়ছে আলো দূষণ
দাবানলের হুমকিতে পৃথিবী
দাবানলের হুমকিতে পৃথিবী
কচ্ছপ বাঁচানোর দাবি
কচ্ছপ বাঁচানোর দাবি
টিকে আছে যেসব বন্যপ্রাণী
টিকে আছে যেসব বন্যপ্রাণী
প্রাণী রক্ষায় দরকার সরকারি উদ্যোগ
প্রাণী রক্ষায় দরকার সরকারি উদ্যোগ
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক