শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

এক.

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। পা থেকে মাথা পর্যন্ত তিনি যেমন ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি, ঠিক তেমনি খাঁটি মুসলমান। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে শেরেবাংলা ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব পেশ করেন। যে প্রস্তাবে উপমহাদেশের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোকে নিয়ে একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। কিন্তু মুসলিম লীগ নেতাদের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার হয় বাঙালি মুসলমানরা। ১৯৪৬ সালের এপ্রিলে ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের আগে মুসলিম লীগ লাহোর প্রস্তাবের স্টেটস শব্দটি সংশোধন করে সেখানে স্টেট বসায়। উদ্দেশ্যমূলক এই পরিবর্তন এনে দলটি পাকিস্তান নামের উদ্ভট রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এগোয়। তবে প্রতিষ্ঠার ২৩ বছরের মধ্যে সে উদ্ভট রাষ্ট্র কাঠামোর পতন ঘটে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ।

শেরেবাংলা নিজে ছিলেন উচ্চ-মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি আজীবন রাজনীতি করেছেন বাংলার শোষিত নির্যাতিত কৃষকের কল্যাণে। জমিদারিপ্রথা উচ্ছেদের উদগাতা ছিলেন তিনি। তাঁর সময়ে বাংলার মুসলমান কৃষকের সিংহভাগ ছিলেন জমিদার, জোতদার ও সুদখোর মহাজনদের ঋণের শিকলে বাঁধা। সে বন্দি অবস্থা থেকে তাদের মুক্তি দিতে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করেন। যাতে উপকৃত হন লাখ লাখ কৃষক। বাঙালি মুসলমানদের জন্য তিনি অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। যার ফলে বাঙালি মুসলমানরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হওয়ার সুযোগ পায়। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক বঙ্গীয় আইন পরিষদের অধিবেশনে ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত মোট ১৪৮ বার বক্তব্য দেন। এর মধ্যে ১২৮ বার তিনি দাঁড়িয়েছেন মুসলমানদের শিক্ষা সম্পর্কে বলার জন্য।

শেরেবাংলা যখন শিক্ষামন্ত্রী, তখন লক্ষ করেন মুসলমান শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয় কিন্তু পাস করে না। তিনি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্তে ধরা পড়ে হিন্দু শিক্ষকদের কেউ কেউ মুসলমান নাম দেখলেই তাকে কম মার্ক দেন। যে কারণে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মুসলিম শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানরা পিছিয়ে পড়ে বৈরী মনোভাবের কারণে। শেরেবাংলা পরীক্ষার খাতায় শিক্ষার্থীদের নাম বাদ রেখে রোল নাম্বার দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এতে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়।

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনিনতুন পদ্ধতি প্রয়োগের প্রথম বছরেই ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট  হন হুমায়ুন কবির। ফরিদপুরের এই কৃতী সন্তান পরবর্তী সময়ে ভারতের শিক্ষামন্ত্রী হন। তিনি ছিলেন খ্যাতনামা নারী নেত্রী খুশী কবির ও মানবাধিকারকর্মী সিগমা হুদার চাচা। হুমায়ুন কবিরের জামাতা ছিলেন ভারতের নামি রাজনীতিবিদ ও পরলোকগত মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দেজ।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী হয়। ৩০৯টি আসনের মাত্র ৯টি পায় মুসলিম লীগ। শেরেবাংলা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। কিন্তু কয়েক দিন পরেই মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সহাবস্থান যে সম্ভব নয়, তা এই অদ্ভুত দেশটির জন্মের সাত বছরের মধ্যে প্রমাণিত হয়। ইতিহাসের মহানায়ক শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন।

দুই.

রাতে মশা দিনে মাছি এই নিয়ে ঢাকায় আছি- এটি ছিল একসময় একটি বহুল প্রচলিত প্রবচন। অনেকেই বলেন, ঢাকায় এখন মাছির দৌরাত্ম্য নেই। তবে মশার রাজত্ব অমরতার অংশ হতে চলেছে। ধর্মবেত্তাদের মতে, আড়াই হাজার বছর ধরে আমাদের এই গ্রহে দাপট দেখাচ্ছে মশা। নবী ইব্রাহিম (আ.) বা আব্রাহামের আমল থেকে। পবিত্র কোরআন এবং বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে বিশ্বাসীদের আদি পিতা ওই মহাপুরুষকে নিয়ে অনেক বয়ান রয়েছে।

মশাবৃত্তান্ত লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে অধুনালুপ্ত মর্নিং নিউজ পত্রিকার সম্পাদক মরহুম আলহাজ শামসুল হুদার কথা। হুদা ভাই এক আসরে পেশ করেছিলেন পাকিস্তান আমলের এক মজার কিচ্ছা। বলেছিলেন, নূরুল আমিন তখন পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন খ্যাতনামা সাহিত্যিক ও কলামিস্ট হাবীবুল্লাহ বাহার। ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন সজ্জন ব্যক্তি। এহেন হাবীবুল্লাহ বাহার মশা সমস্যার জন্য পড়েন বিপাকে। তাঁর সময় ঢাকা থেকে বের হতো একটি স্যাটায়ার মাসিক অগত্যা। এ পত্রিকাটি লাগে মন্ত্রীর পেছনে। মশা সমস্যাকে বিদ্রƒপ করতে অগত্যায় প্রশ্নোত্তর ছাপা হয় এভাবে-

প্রশ্ন : আচ্ছা বলুন তো, ঢাকায় মশার এই ভয়াবহ উপদ্রব বন্ধ হবে কবে?

উত্তর : হামসে না পুছো, পুছো বাহার সে। শেষোক্ত বাক্যটি ছিল সে সময়ের জনপ্রিয় হিন্দি গানের প্যারোডি। হাবীবুল্লাহ বাহার ছিলেন আপদমস্তক ভদ্রলোক। সমালোচনা এড়াতে মশা নিধনে তিনি এমনই ব্যবস্থা নেন- যার ফলে ঢাকায় মশার উৎপাত অনেক হ্রাস পায়।

মশা অতি ক্ষুদ্র এক কীট। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক থাকার কথা নয়। তারপরও ঢাকার রাজনীতিতে মশা বরাবরই একটি বড় ইস্যু। সেই ষাট দশকের শুরুতে নূরুল আমিন সরকারকে এ জন্য যেমন ধকল পোহাতে হয়েছে, তেমন পোহাতে হচ্ছে বর্তমান সরকার বা দুই সিটি করপোরেশনকে। এরশাদ আমলের একজন সেনাপতি মেয়র বিতর্কিত হয়ে ওঠেন মশা ইস্যুর কারণে। দুর্নাম রটেছিল, এই মেয়র সাহেব মশা মারার কয়েল উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে মানি কাঞ্চন পান। যে কারণে মশা নিধনে তাঁর কোনো উদ্যোগ নেই। ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রতিটি নির্বাচনে মশা হয়ে ওঠে অন্যতম প্রধান ইস্যু। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ৮টি আসনে বিএনপি বিপুলভাবে জিতলেও মশার কারণেই ১৯৯৩-এর সিটি নির্বাচনে নেমে আসে বিপর্যয়। মনোনীত মেয়র মির্জা আব্বাসের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে আনে এ ইস্যুটি। রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন করেও ভরাডুবি ঠেকাতে পারেননি তিনি। ওই নির্বাচনে মশামুক্ত ঢাকার স্বপ্ন দেখিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন মোহাম্মদ হানিফ। এ জয়ের পেছনে তাঁর অসামান্য বাগ্মিতা ও ক্যারিশমেটিক নেতৃত্বের ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়। কিন্তু সেই মোহাবিষ্ট ভাবমূর্তি তিনি ধরে রাখতে পারেননি। মেয়র হানিফ মশা নিধনে বেশ কিছু উদ্যোগ নেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও ডোবা-নালা পরিষ্কারেও নেওয়া হয় পদক্ষেপ। তাঁর একটি উদ্যোগ ছিল বেশ মজার। মশার ছা-পোনা নিধন করতে তিনি বিপুল অর্থ ব্যয়ে ডোবা-নালাগুলোতে গাপ্পী মাছ ছেড়েছিলেন। বিদেশ থেকে আমদানি করা গাপ্পী মাছকে কোনো কোনো বন্ধু সাংবাদিক অভিহিত করেছেন গপ্প মাছ হিসেবে। তাঁর এই শেষোক্ত প্রকল্পটির উদ্দেশ্য যতই মহৎ হোক না কেন, তা কিছু কর্তাব্যক্তির পকেটপূর্তি ছাড়া খুব একটা উপকারে আসেনি। ক্ষমতা ছাড়ার আগে মেয়র হানিফকে বলতে হয়েছে, ঢাকাকে পুরোপুরিভাবে মশামুক্ত করা আদতেই সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে নিজের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে বলেছিলেন, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও মশা নিয়ন্ত্রণে তিনি সফল হয়েছেন।

রাজধানীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তিনি যে তুলনামূলকভাবে সফল সে কথাও দাবি করেন গর্বভরে। সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখার কৃতিত্বের কথাও বলেন জোরেশোরে। তবে মশা ইস্যুতে তিনি ছিলেন ম্রিয়মাণ।

২০০২ সালের অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে স্লোগান ছিল, মশামুক্ত ঢাকা চাইলে খোকা ভাইকে ভোট দিন। মেয়র হানিফের ৯ বছরে বিএনপির ঢাকা মহানগরীর নেতা হিসেবে মশার উপদ্রবের বিরুদ্ধে খোকা বারবার মুখ খুলেছেন। হানিফের ব্যর্থতা তুলে ধরতে তিনি ছিলেন সোচ্চার। স্বভাবতই আশা করা হয়েছিল, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও অন্তত তা নিয়ন্ত্রণে আনতে মেয়র খোকা সক্ষম হবেন। অন্যদের চেয়ে সাদেক হোসেন খোকা এ ব্যাপারে বেশি সক্রিয় হবেন, সে আশাও পোষণ করতেন অনেকে। কারণ ঢাকার ইতিহাসে খোকা সাহেব হলেন প্রথম মেয়র, যিনি উঠে এসেছেন তৃণমূল থেকে। ওয়ার্ড কমিশনার থেকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী, সেখান থেকে মন্ত্রী, তারপর মেয়র পদে অধিষ্ঠিত হন তিনি। তাঁর বড় কৃতিত্ব তিনি কখনো নিজেকে কেউকেটা ভাবার চেষ্টা করেননি। নিজেকে বিরাট কিছু ভেবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি ঘটাননি। মন্ত্রী হওয়ার পরও টিকাটুলির ঘিঞ্জি গলির বাড়িতে থেকেছেন সাদেক হোসেন খোকা। লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পরে এলাকার মানুষের সঙ্গে মিশেছেন তাদেরই একজন হয়ে। তারপরও যে কথাটি সত্যি, সেটি হলো- মশার কবল থেকে নগরবাসীকে রক্ষার ক্ষেত্রে খোকা সাহেব কৃতিত্ব নেওয়ার মতো কোনো সাফল্য অর্জন করেননি।

সমালোচকদের মতে, মেয়র সাদেক হোসেন খোকার এক দশকে মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য তাঁর নিঃসঙ্গতাও দায়ী। ২০০১ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দল আওয়ামী লীগ অংশ নেয়নি। ফলে ওই নির্বাচনকে সিরিয়াসভাবে নেয়নি ক্ষমতাসীন বিএনপি। ওয়ার্ড   কমিশনার পদে দলীয়ভাবে প্রার্থী মনোনয়নের বদলে ওপেন রাখা    হয়। ফলে পেশিজীবীদের কাছে বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরাও কোণঠাসা হয়ে পড়ে। স্বভাবতই একতরফা নির্বাচনে যারা জয়ী হন তাদের অনেকেরই পরিচয় স্বচ্ছ নয়। ফলে মশা নিধনে কমিশনারদের কাছ থেকে তিনি পূর্ণ সহযোগিতা পাননি এ নিয়ে তাঁকে আক্ষেপ করতে হয়েছে।

মশার উৎপাত বাড়ার জন্য সরকার ও দুই সিটি করপোরেশনের কাজের সমন্বয়হীনতাও অনেকাংশে দায়ী। লালফিতার দৌরাত্ম্যও এ ক্ষেত্রে অন্যতম অন্তরায়। ঢাকাকে মশার উপদ্রবমুক্ত রাখতে হলে শুধু রাজধানীতে তৎপরতা চালালেই চলবে না। ঢাকা মহানগরীর চারপাশে যেসব অপরিচ্ছন্ন জলাশয় রয়েছে, সেগুলোর দিকেও নজর দেওয়া দরকার। সিটি করপোরেশনের মধ্যে যেসব ডোবা ও নালা রয়েছে তার প্রতিটিই মশা উৎপাদনের খামার হিসেবে পরিচিত। এসব ডোবা-নালা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে মশার উৎপাত এমনিতেই কমিয়ে আনা সম্ভব। মশা নিধনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর যে বাজেট ও লোকবল রয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। তাদের দায়িত্বশীলতা নিয়ে অভিযোগ আরও প্রকট।

মশা ক্ষুদ্র কীট। কিন্তু তার বিধ্বংসী ক্ষমতা ক্ষুদ্র নয়। বলা হয়, রাজা নমরুদকে জব্দ করতে আল্লাহ পৃথিবীতে মশা পাঠিয়েছিলেন। মশার কামড়ে ধ্বংস হয়ে যায় নমরুদ বাহিনী। আত্মগর্বী রাজার জন্যও মৃত্যু ডেকে আনে এই ক্ষুদ্র কীট। আগেই বলেছি, রাজধানী ঢাকার রাজনীতিতে মশা সব সময়ই একটি বড় ইস্যু। ঢাকার প্রায় সব মেয়রের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে এই ক্ষুদ্র অথচ ভয়ংকর কীট। শুধু সিটি করপোরেশন নয়, সরকারের জন্যও সুনামহানির কারণ ঘটাচ্ছে বেপরোয়া মশা। অথচ এ অসহ্য সমস্যা সমাধানের কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ নেই। বিপদ না চাইলে দুই সিটি করপোরেশন শুধু নয়, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কুম্ভকর্ণের ঘুম থেকে জাগতে হবে। নিজেদের সুনামের স্বার্থেই মশা নামের ভয়ংকর শত্রকে ঠেকাতে হবে। মশা মারা নিয়ে মশকরা অনেক হয়েছে। মানুষ এখন মশার কাছে জিম্মি। দোহাই কর্তাব্যক্তিরা মশা ঠেকান! এ মশা আপনাদের সুনামেই হুল ফোটাচ্ছে!

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
বিনিয়োগে খরা
বিনিয়োগে খরা
সর্বশেষ খবর
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট
ফেনীতে ঘুমন্ত অবস্থায় স্বামী-স্ত্রীর হাত-পা বেঁধে স্বর্ণ ও নগদ অর্থ লুট

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক

২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও
পরশুরামে সিএনজি চুরির হিড়িক, ঘরের তালা ভেঙে উধাও

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার
নিষিদ্ধ হওয়ার আগেই ছিটকে গেলেন রুডিগার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’
‘মেসির সঙ্গে নিজেকে তুলনার প্রশ্নই আসে না’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাতে আশা’র দুই কর্মকর্তার কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ
আরাকান আর্মির বন্দিদশা থেকে ২০ দিন পর দেশে ফিরলেন মুফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ
বানারীপাড়ায় ব্রিজ ভেঙে খালে, দুর্ভোগে কয়েক হাজার মানুষ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট
গৌরনদীতে এক রাতে তিন ঘরে চুরি, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা
চট্টগ্রামে বিএনপির যৌথসভা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি
জলাবদ্ধতা নিরসনে স্বেচ্ছাশ্রমে খাল খনন করবে বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০
নবীনগরে দুই গ্রামবাসীর সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ২০

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন
কিশোর গ্যাংয়ের হামলায় নিহত যুবদল কর্মীর দাফন সম্পন্ন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
সচিবালয়ে স্টিকারবিহীন যানবাহন প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা
আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই
শরীয়তপুরে আগুনে ৪ দোকান পুড়ে ছাই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
জামিন নিতে গিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাখা যাবে না প্রতীক
স্থানীয় সরকার নির্বাচনে রাখা যাবে না প্রতীক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া, সত্যতা পেল দুদক
রাস্তায় নিম্নমানের ইটের খোয়া, সত্যতা পেল দুদক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের বিক্ষোভ সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান
হুথিদের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার মুখে সাগরে ডুবলো অত্যাধুনিক মার্কিন যুদ্ধবিমান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা
এনসিপির সঙ্গে সম্পৃক্ততা নিয়ে যা বললেন উমামা ফাতেমা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ
নেতানিয়াহুর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, ইসরায়েলের গোয়েন্দা প্রধানের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত
সন্ত্রাসীদের হাত থেকে তরুণকে বাঁচাতে গিয়ে গুলিতে যুবদল কর্মী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে
ভারত-পাকিস্তান সেনাদের মধ্যে ফের গোলাগুলি, উত্তেজনা চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা
দেশের সব পলিটেকনিকে টানা শাটডাউন কর্মসূচি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ এপ্রিল)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি
দোষারোপ মানতে পারছেন না আফ্রিদি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির
বয়কটের মধ্যেও বাদশার প্রশংসায় হানিয়া আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি
ট্রেনের দাবিতে অবরোধ নবম দিনে, যানজট ভোগান্তি

দেশগ্রাম

সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মহারাজা স্কুল মাইন ট্র্যাজেডি স্মৃতি জাদুঘর চালু হয়নি আজও
মহারাজা স্কুল মাইন ট্র্যাজেডি স্মৃতি জাদুঘর চালু হয়নি আজও

দেশগ্রাম

অবৈধ বালু পরিবহনে দণ্ড দুজনের
অবৈধ বালু পরিবহনে দণ্ড দুজনের

দেশগ্রাম

কৃষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
কৃষকের ওপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন

দেশগ্রাম

বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি
বীজ আলুর দামে নাখোশ চাষি

দেশগ্রাম

বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ
বাংলাদেশি বসবাস সন্দেহে গুজরাটে স্থাপনা উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

সাফল্যে ভরপুর বসুন্ধরার শোকেস
সাফল্যে ভরপুর বসুন্ধরার শোকেস

মাঠে ময়দানে