শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

এক.

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। পা থেকে মাথা পর্যন্ত তিনি যেমন ছিলেন একজন খাঁটি বাঙালি, ঠিক তেমনি খাঁটি মুসলমান। ১৯৪০ সালের ২৩ মার্চ মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে শেরেবাংলা ঐতিহাসিক লাহোর প্রস্তাব পেশ করেন। যে প্রস্তাবে উপমহাদেশের মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ এলাকাগুলোকে নিয়ে একাধিক মুসলিম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলা হয়। কিন্তু মুসলিম লীগ নেতাদের কাছ থেকে প্রতারণার শিকার হয় বাঙালি মুসলমানরা। ১৯৪৬ সালের এপ্রিলে ব্রিটিশ মন্ত্রিপরিষদের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠকের আগে মুসলিম লীগ লাহোর প্রস্তাবের স্টেটস শব্দটি সংশোধন করে সেখানে স্টেট বসায়। উদ্দেশ্যমূলক এই পরিবর্তন এনে দলটি পাকিস্তান নামের উদ্ভট রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার পথে এগোয়। তবে প্রতিষ্ঠার ২৩ বছরের মধ্যে সে উদ্ভট রাষ্ট্র কাঠামোর পতন ঘটে। মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হয় বাংলাদেশ।

শেরেবাংলা নিজে ছিলেন উচ্চ-মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি আজীবন রাজনীতি করেছেন বাংলার শোষিত নির্যাতিত কৃষকের কল্যাণে। জমিদারিপ্রথা উচ্ছেদের উদগাতা ছিলেন তিনি। তাঁর সময়ে বাংলার মুসলমান কৃষকের সিংহভাগ ছিলেন জমিদার, জোতদার ও সুদখোর মহাজনদের ঋণের শিকলে বাঁধা। সে বন্দি অবস্থা থেকে তাদের মুক্তি দিতে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ঋণ সালিশি বোর্ড গঠন করেন। যাতে উপকৃত হন লাখ লাখ কৃষক। বাঙালি মুসলমানদের জন্য তিনি অবৈতনিক শিক্ষাব্যবস্থা প্রবর্তন করেন। যার ফলে বাঙালি মুসলমানরা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হওয়ার সুযোগ পায়। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক বঙ্গীয় আইন পরিষদের অধিবেশনে ১৯১৩ থেকে ১৯১৬ সাল পর্যন্ত মোট ১৪৮ বার বক্তব্য দেন। এর মধ্যে ১২৮ বার তিনি দাঁড়িয়েছেন মুসলমানদের শিক্ষা সম্পর্কে বলার জন্য।

শেরেবাংলা যখন শিক্ষামন্ত্রী, তখন লক্ষ করেন মুসলমান শিক্ষার্থীরা পরীক্ষা দেয় কিন্তু পাস করে না। তিনি তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্তে ধরা পড়ে হিন্দু শিক্ষকদের কেউ কেউ মুসলমান নাম দেখলেই তাকে কম মার্ক দেন। যে কারণে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে মুসলিম শিক্ষার্থী খুঁজে পাওয়া কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। শিক্ষা ক্ষেত্রে মুসলমানরা পিছিয়ে পড়ে বৈরী মনোভাবের কারণে। শেরেবাংলা পরীক্ষার খাতায় শিক্ষার্থীদের নাম বাদ রেখে রোল নাম্বার দিয়ে পরীক্ষা নেওয়ার ব্যবস্থা করেন। এতে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়।

শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক- একটি নাম একটি ইতিহাস। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনিনতুন পদ্ধতি প্রয়োগের প্রথম বছরেই ফার্স্ট ক্লাস ফার্স্ট  হন হুমায়ুন কবির। ফরিদপুরের এই কৃতী সন্তান পরবর্তী সময়ে ভারতের শিক্ষামন্ত্রী হন। তিনি ছিলেন খ্যাতনামা নারী নেত্রী খুশী কবির ও মানবাধিকারকর্মী সিগমা হুদার চাচা। হুমায়ুন কবিরের জামাতা ছিলেন ভারতের নামি রাজনীতিবিদ ও পরলোকগত মন্ত্রী জর্জ ফার্নান্দেজ।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার পর শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে যুক্তফ্রন্ট ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে বিপুলভাবে বিজয়ী হয়। ৩০৯টি আসনের মাত্র ৯টি পায় মুসলিম লীগ। শেরেবাংলা মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন। কিন্তু কয়েক দিন পরেই মন্ত্রিসভা ভেঙে দিয়ে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের জনগণের সহাবস্থান যে সম্ভব নয়, তা এই অদ্ভুত দেশটির জন্মের সাত বছরের মধ্যে প্রমাণিত হয়। ইতিহাসের মহানায়ক শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ১৯৬২ সালের ২৭ এপ্রিল ইন্তেকাল করেন।

দুই.

রাতে মশা দিনে মাছি এই নিয়ে ঢাকায় আছি- এটি ছিল একসময় একটি বহুল প্রচলিত প্রবচন। অনেকেই বলেন, ঢাকায় এখন মাছির দৌরাত্ম্য নেই। তবে মশার রাজত্ব অমরতার অংশ হতে চলেছে। ধর্মবেত্তাদের মতে, আড়াই হাজার বছর ধরে আমাদের এই গ্রহে দাপট দেখাচ্ছে মশা। নবী ইব্রাহিম (আ.) বা আব্রাহামের আমল থেকে। পবিত্র কোরআন এবং বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে বিশ্বাসীদের আদি পিতা ওই মহাপুরুষকে নিয়ে অনেক বয়ান রয়েছে।

মশাবৃত্তান্ত লিখতে গিয়ে মনে পড়ছে অধুনালুপ্ত মর্নিং নিউজ পত্রিকার সম্পাদক মরহুম আলহাজ শামসুল হুদার কথা। হুদা ভাই এক আসরে পেশ করেছিলেন পাকিস্তান আমলের এক মজার কিচ্ছা। বলেছিলেন, নূরুল আমিন তখন পূর্ব বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। তাঁর স্বাস্থ্যমন্ত্রী ছিলেন খ্যাতনামা সাহিত্যিক ও কলামিস্ট হাবীবুল্লাহ বাহার। ব্যক্তিগতভাবে তিনি ছিলেন সজ্জন ব্যক্তি। এহেন হাবীবুল্লাহ বাহার মশা সমস্যার জন্য পড়েন বিপাকে। তাঁর সময় ঢাকা থেকে বের হতো একটি স্যাটায়ার মাসিক অগত্যা। এ পত্রিকাটি লাগে মন্ত্রীর পেছনে। মশা সমস্যাকে বিদ্রƒপ করতে অগত্যায় প্রশ্নোত্তর ছাপা হয় এভাবে-

প্রশ্ন : আচ্ছা বলুন তো, ঢাকায় মশার এই ভয়াবহ উপদ্রব বন্ধ হবে কবে?

উত্তর : হামসে না পুছো, পুছো বাহার সে। শেষোক্ত বাক্যটি ছিল সে সময়ের জনপ্রিয় হিন্দি গানের প্যারোডি। হাবীবুল্লাহ বাহার ছিলেন আপদমস্তক ভদ্রলোক। সমালোচনা এড়াতে মশা নিধনে তিনি এমনই ব্যবস্থা নেন- যার ফলে ঢাকায় মশার উৎপাত অনেক হ্রাস পায়।

মশা অতি ক্ষুদ্র এক কীট। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনো সম্পর্ক থাকার কথা নয়। তারপরও ঢাকার রাজনীতিতে মশা বরাবরই একটি বড় ইস্যু। সেই ষাট দশকের শুরুতে নূরুল আমিন সরকারকে এ জন্য যেমন ধকল পোহাতে হয়েছে, তেমন পোহাতে হচ্ছে বর্তমান সরকার বা দুই সিটি করপোরেশনকে। এরশাদ আমলের একজন সেনাপতি মেয়র বিতর্কিত হয়ে ওঠেন মশা ইস্যুর কারণে। দুর্নাম রটেছিল, এই মেয়র সাহেব মশা মারার কয়েল উৎপাদনকারীদের কাছ থেকে মানি কাঞ্চন পান। যে কারণে মশা নিধনে তাঁর কোনো উদ্যোগ নেই। ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রতিটি নির্বাচনে মশা হয়ে ওঠে অন্যতম প্রধান ইস্যু। ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকার ৮টি আসনে বিএনপি বিপুলভাবে জিতলেও মশার কারণেই ১৯৯৩-এর সিটি নির্বাচনে নেমে আসে বিপর্যয়। মনোনীত মেয়র মির্জা আব্বাসের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে আনে এ ইস্যুটি। রেকর্ড পরিমাণ উন্নয়ন করেও ভরাডুবি ঠেকাতে পারেননি তিনি। ওই নির্বাচনে মশামুক্ত ঢাকার স্বপ্ন দেখিয়ে মেয়র নির্বাচিত হন মোহাম্মদ হানিফ। এ জয়ের পেছনে তাঁর অসামান্য বাগ্মিতা ও ক্যারিশমেটিক নেতৃত্বের ভূমিকা ছিল বলে মনে করা হয়। কিন্তু সেই মোহাবিষ্ট ভাবমূর্তি তিনি ধরে রাখতে পারেননি। মেয়র হানিফ মশা নিধনে বেশ কিছু উদ্যোগ নেন। পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও ডোবা-নালা পরিষ্কারেও নেওয়া হয় পদক্ষেপ। তাঁর একটি উদ্যোগ ছিল বেশ মজার। মশার ছা-পোনা নিধন করতে তিনি বিপুল অর্থ ব্যয়ে ডোবা-নালাগুলোতে গাপ্পী মাছ ছেড়েছিলেন। বিদেশ থেকে আমদানি করা গাপ্পী মাছকে কোনো কোনো বন্ধু সাংবাদিক অভিহিত করেছেন গপ্প মাছ হিসেবে। তাঁর এই শেষোক্ত প্রকল্পটির উদ্দেশ্য যতই মহৎ হোক না কেন, তা কিছু কর্তাব্যক্তির পকেটপূর্তি ছাড়া খুব একটা উপকারে আসেনি। ক্ষমতা ছাড়ার আগে মেয়র হানিফকে বলতে হয়েছে, ঢাকাকে পুরোপুরিভাবে মশামুক্ত করা আদতেই সম্ভব নয়। এ ব্যাপারে নিজের ব্যর্থতা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। তবে বলেছিলেন, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও মশা নিয়ন্ত্রণে তিনি সফল হয়েছেন।

রাজধানীর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় তিনি যে তুলনামূলকভাবে সফল সে কথাও দাবি করেন গর্বভরে। সিটি করপোরেশনকে দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে রাখার কৃতিত্বের কথাও বলেন জোরেশোরে। তবে মশা ইস্যুতে তিনি ছিলেন ম্রিয়মাণ।

২০০২ সালের অবিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের নির্বাচনে স্লোগান ছিল, মশামুক্ত ঢাকা চাইলে খোকা ভাইকে ভোট দিন। মেয়র হানিফের ৯ বছরে বিএনপির ঢাকা মহানগরীর নেতা হিসেবে মশার উপদ্রবের বিরুদ্ধে খোকা বারবার মুখ খুলেছেন। হানিফের ব্যর্থতা তুলে ধরতে তিনি ছিলেন সোচ্চার। স্বভাবতই আশা করা হয়েছিল, ঢাকাকে মশামুক্ত করতে না পারলেও অন্তত তা নিয়ন্ত্রণে আনতে মেয়র খোকা সক্ষম হবেন। অন্যদের চেয়ে সাদেক হোসেন খোকা এ ব্যাপারে বেশি সক্রিয় হবেন, সে আশাও পোষণ করতেন অনেকে। কারণ ঢাকার ইতিহাসে খোকা সাহেব হলেন প্রথম মেয়র, যিনি উঠে এসেছেন তৃণমূল থেকে। ওয়ার্ড কমিশনার থেকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী, সেখান থেকে মন্ত্রী, তারপর মেয়র পদে অধিষ্ঠিত হন তিনি। তাঁর বড় কৃতিত্ব তিনি কখনো নিজেকে কেউকেটা ভাবার চেষ্টা করেননি। নিজেকে বিরাট কিছু ভেবে সাধারণ মানুষের সঙ্গে সম্পর্কের ইতি ঘটাননি। মন্ত্রী হওয়ার পরও টিকাটুলির ঘিঞ্জি গলির বাড়িতে থেকেছেন সাদেক হোসেন খোকা। লুঙ্গি-পাঞ্জাবি পরে এলাকার মানুষের সঙ্গে মিশেছেন তাদেরই একজন হয়ে। তারপরও যে কথাটি সত্যি, সেটি হলো- মশার কবল থেকে নগরবাসীকে রক্ষার ক্ষেত্রে খোকা সাহেব কৃতিত্ব নেওয়ার মতো কোনো সাফল্য অর্জন করেননি।

সমালোচকদের মতে, মেয়র সাদেক হোসেন খোকার এক দশকে মশা নিধনে ব্যর্থতার জন্য তাঁর নিঃসঙ্গতাও দায়ী। ২০০১ সালের সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিরোধী দল আওয়ামী লীগ অংশ নেয়নি। ফলে ওই নির্বাচনকে সিরিয়াসভাবে নেয়নি ক্ষমতাসীন বিএনপি। ওয়ার্ড   কমিশনার পদে দলীয়ভাবে প্রার্থী মনোনয়নের বদলে ওপেন রাখা    হয়। ফলে পেশিজীবীদের কাছে বিএনপির নিবেদিতপ্রাণ নেতা-কর্মীরাও কোণঠাসা হয়ে পড়ে। স্বভাবতই একতরফা নির্বাচনে যারা জয়ী হন তাদের অনেকেরই পরিচয় স্বচ্ছ নয়। ফলে মশা নিধনে কমিশনারদের কাছ থেকে তিনি পূর্ণ সহযোগিতা পাননি এ নিয়ে তাঁকে আক্ষেপ করতে হয়েছে।

মশার উৎপাত বাড়ার জন্য সরকার ও দুই সিটি করপোরেশনের কাজের সমন্বয়হীনতাও অনেকাংশে দায়ী। লালফিতার দৌরাত্ম্যও এ ক্ষেত্রে অন্যতম অন্তরায়। ঢাকাকে মশার উপদ্রবমুক্ত রাখতে হলে শুধু রাজধানীতে তৎপরতা চালালেই চলবে না। ঢাকা মহানগরীর চারপাশে যেসব অপরিচ্ছন্ন জলাশয় রয়েছে, সেগুলোর দিকেও নজর দেওয়া দরকার। সিটি করপোরেশনের মধ্যে যেসব ডোবা ও নালা রয়েছে তার প্রতিটিই মশা উৎপাদনের খামার হিসেবে পরিচিত। এসব ডোবা-নালা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখলে মশার উৎপাত এমনিতেই কমিয়ে আনা সম্ভব। মশা নিধনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষগুলোর যে বাজেট ও লোকবল রয়েছে তা প্রয়োজনের তুলনায় কম। তাদের দায়িত্বশীলতা নিয়ে অভিযোগ আরও প্রকট।

মশা ক্ষুদ্র কীট। কিন্তু তার বিধ্বংসী ক্ষমতা ক্ষুদ্র নয়। বলা হয়, রাজা নমরুদকে জব্দ করতে আল্লাহ পৃথিবীতে মশা পাঠিয়েছিলেন। মশার কামড়ে ধ্বংস হয়ে যায় নমরুদ বাহিনী। আত্মগর্বী রাজার জন্যও মৃত্যু ডেকে আনে এই ক্ষুদ্র কীট। আগেই বলেছি, রাজধানী ঢাকার রাজনীতিতে মশা সব সময়ই একটি বড় ইস্যু। ঢাকার প্রায় সব মেয়রের জন্য বিড়ম্বনা ডেকে এনেছে এই ক্ষুদ্র অথচ ভয়ংকর কীট। শুধু সিটি করপোরেশন নয়, সরকারের জন্যও সুনামহানির কারণ ঘটাচ্ছে বেপরোয়া মশা। অথচ এ অসহ্য সমস্যা সমাধানের কোনো ফলপ্রসূ উদ্যোগ নেই। বিপদ না চাইলে দুই সিটি করপোরেশন শুধু নয়, সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কুম্ভকর্ণের ঘুম থেকে জাগতে হবে। নিজেদের সুনামের স্বার্থেই মশা নামের ভয়ংকর শত্রকে ঠেকাতে হবে। মশা মারা নিয়ে মশকরা অনেক হয়েছে। মানুষ এখন মশার কাছে জিম্মি। দোহাই কর্তাব্যক্তিরা মশা ঠেকান! এ মশা আপনাদের সুনামেই হুল ফোটাচ্ছে!

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
শিল্প-বাণিজ্যে হতাশা
জাতীয় ঐকমত্য
জাতীয় ঐকমত্য
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
শ্রেষ্ঠত্ব শুধু তাকওয়ার কারণে
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
ইখলাস মানুষের হৃদয়ে সৃষ্টি হয়
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
জনশূন্য চরজমিতে জীবিকা
ওপরে হইচই ভিতরে কী
ওপরে হইচই ভিতরে কী
শেয়ারবাজার
শেয়ারবাজার
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
যুদ্ধের ময়দানেও মানবিক ছিলেন যিনি
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
সাঁতার শেখা বাধ্যতামূলক করুন
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
গণতন্ত্র বনাম মবতন্ত্র ও ফ্রাঙ্কেনস্টাইনের দৈত্য
বাড়ছে মন্দ ঋণ
বাড়ছে মন্দ ঋণ
সর্বশেষ খবর
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না
সংস্কারের প্রতিশ্রুতির সবটুকু মিলছে না

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট
শেখ হাসিনা জুট মিল প্রকল্পে ব্যাপক লুটপাট

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট
আশ্রয়ণ প্রকল্পে হরিলুট

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
চকবাজারে স্কুল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলায় ৩৩ বছর পর আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'
'বাধ্যতামূলক সিএসআর ফান্ডের অংশ স্পোর্টসে ব্যয়ের প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ চলছে'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম
ফের আসছে নতুন শিক্ষা কারিকুলাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী
১০ হাজার করে টাকা পাচ্ছেন কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের ১২৭৪ শিক্ষার্থী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
টেকনাফে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক
ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসক লাঞ্ছিত, মানসিক রোগী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে
ভিডিও কলে রেখে প্রেমিকার আত্মহত্যা, প্রেমিক কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু
হাতিরঝিলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চাকরিজীবীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল
চীন সফর শেষে দেশে ফিরেছে বিএনপির প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার
ঢাবির এ এফ রহমান হলে ধূমপানে ২০০ টাকা জরিমানা, মাদকে বহিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আগের চেয়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অনেক উন্নতি হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা
অবৈধ সরকারের ৩০০ এমপির বিরুদ্ধে একাই লড়াই করেছি: রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি
এনসিপির রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কারীকে অব্যাহতি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন
চট্টগ্রাম মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটির অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত ব্যক্তির মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের ঐক্য বিনষ্ট করতে কিছু মহল অপচেষ্টা করছে : প্রিন্স

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক
তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন, প্রসস্ত হবে যমুনা সেতুর সড়ক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন
এবার সিলেট সীমান্ত দিয়ে ১৪ রোহিঙ্গাকে বিএসএফের পুশইন

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে
৫০ বছর পূর্তি, নতুন রূপে ফিরছে শোলে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাতিজার হাতে চাচা খুন
ভাতিজার হাতে চাচা খুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন
চাঁদার দাবিতে রাবিপ্রবি ক্যাম্পাসে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের শোডাউন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু
মাদারীপুরে পৌরসভার উদ্যোগে খাল খনন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতা দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে'
'চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে সমঝোতা দুই দেশের সম্পর্ককে নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে'

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ দাবিতে এনটিআরসিএর সামনে মহাসমাবেশের ঘোষণা
৫ দাবিতে এনটিআরসিএর সামনে মহাসমাবেশের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
রড সিমেন্টের দামে ধস, মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী
পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পেতে পারেন মাকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া সেই ছাত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক
স্বাধীনতার প্রথম ঘোষক হিসেবে জিয়ার নাম থাকা সব বই বাজেয়াপ্ত করেছিলেন খায়রুল হক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’
‌‘ইরানের মিসাইল ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন
সেই এইচএসসি পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা নেয়ার বিষয়টি বিবেচনাধীন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা
ধনকুবের বেজোসের বিয়েতে যোগ দিতে ভেনিসে বিল গেটস, কিম কার্দাশিয়ানরা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা
হিরো আলমের আত্মহত্যার চেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র
ইরানে হামলা নিয়ে যেসব প্রশ্নের উত্তর দিতে পারছে না যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের
উড্ডয়নের পর ইঞ্জিনে ত্রুটি, ১৫৪ যাত্রী নিয়ে ঢাকায় জরুরি অবতরণ বিমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’
‌‘বাংলাদেশের সাথে আলোচনায় বসতে প্রস্তুত ভারত’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের
সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা
২০ মাসে মধ্যপ্রাচ্যের পাঁচ দেশে ইসরায়েলের ৩৫ হাজার হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান
পাখির আঘাত, বিকল্প ফ্লাইটে ১৫৪ যাত্রীকে সিঙ্গাপুর পাঠাল বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক
উত্তর কোরিয়ায় ডলার-বাইবেল পাঠানোর চেষ্টাকালে ৬ মার্কিন নাগরিক আটক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক
সাবেক গভর্নর আতিউরের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পরমাণু আলোচনা শুরু করার কোনো সিদ্ধান্ত নেই: ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার
এনবিআরের আন্দোলনে কঠোর হচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়
ইমরান খানকে মাইনাস করার অভিযোগ, পাকিস্তানে তোলপাড়

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ
খিলক্ষেতে ‘আইন মেনেই অস্থায়ী মণ্ডপ সরানো হয়েছে’ : রেল কর্তৃপক্ষ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?
শুকাচ্ছে পানি, বিলুপ্তির পথে কাস্পিয়ান সাগর?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনে আরও একটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা
মাদকেও সেনাবাহিনীর যুগান্তকারী অ্যাকশনের অপেক্ষা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য
সৌরভের বাড়িতে নৈশভোজে সারা-আদিত্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির
জুনেলের শাস্তি না হলে আরও খুনি জন্মাবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের
প্রধান উপদেষ্টা-সিইসির বৈঠকের বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা দেয়ার দাবি সালাহউদ্দিনের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত
‘মার্চ টু এনবিআর’ প্রত্যাহারসহ অর্থ মন্ত্রণালয়ের তিন সিদ্ধান্ত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের
উত্তর গাজায় হামাসের টানেল গুঁড়িয়ে দেওয়ার দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা
‘এটা এনআরসির চেয়েও ভয়ংকর’, নতুন ভোটার তালিকা নিয়ে ক্ষুব্ধ মমতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের
রোজার আগেই নির্বাচন দিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে নজির স্থাপনের অনুরোধ ফারুকের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাতিয়েছেন হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন
যমুনা সেতু থেকে তুলে ফেলা হচ্ছে রেললাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন রোগের মরণকামড়
তিন রোগের মরণকামড়

প্রথম পৃষ্ঠা

ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ডলার রেটে ঋণঝুঁকিতে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা
আতঙ্কে তিন নির্বাচনের কুশলীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে ইলিশ মাছের দাম
কমছে ইলিশ মাছের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক
পর্তুগাল জাতীয় ক্রিকেট দলে বাংলাদেশি খেলোয়াড়ের চমক

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য
জাপা থেকে বাদ পড়ছেন সাত প্রেসিডিয়াম সদস্য

প্রথম পৃষ্ঠা

যে কারণে অস্থির চালের বাজার
যে কারণে অস্থির চালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিমানী মন্দিরা
অভিমানী মন্দিরা

শোবিজ

কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ
কাজে ফেরেননি ১৮৭ পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম
ক্রাইম-থ্রিলার সিনেমা টুডারাম

শোবিজ

যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার
যেভাবে টিকে গেল অজয়-কাজলের সংসার

শোবিজ

কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি
কমিটিতে দলীয় পদধারী ও মামলার আসামি

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’
ক্যাপিটাল ড্রামাতে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

অভিযুক্ত পূজা...
অভিযুক্ত পূজা...

শোবিজ

অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি
অঞ্জনাকে কেউ মনে রাখেনি

শোবিজ

রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ
রক্ষণভাগ দুর্ভেদ্য রাখতে চায় বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার
ওয়ানডে খেলতে শ্রীলঙ্কা গেলেন ১০ ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল
ব্যাটিং ব্যর্থতার দিনে উজ্জ্বল তাইজুল

মাঠে ময়দানে

সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো
সিইসির সঙ্গে কী কথা হলো

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’
‘অভিষেক টেস্টের আগের সারারাত ঘুমাইনি’

মাঠে ময়দানে

খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম
খামেনিকে শেষ করে দিতে চেয়েছিলাম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড
যুক্তরাষ্ট্রে আরেক বাংলাদেশির কারাদণ্ড

নগর জীবন

বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে আলোচনায় প্রস্তুত ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির
৫ আগস্ট ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ চান জামায়াত আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদকবিরোধী কাজে নেপালে ‘আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন সেলিম
মাদকবিরোধী কাজে নেপালে ‘আইকনিক অ্যাওয়ার্ড’ পেলেন সেলিম

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক
মালয়েশিয়ায় ৩৬ বাংলাদেশি আটক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা
অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মরণযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা