শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

আশেকুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

হাওরের মানুষের জীবনজীবিকা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো নয়। বর্ষাকালের পুরোটা সময় হাওরের বিশাল এলাকা পানির নিচে তলিয়ে থাকে। আবার কখনো আকস্মিক বন্যা বা অকাল বন্যার ফলেও স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হয়।  আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিয়ন (আইইউসিএন)-এর তথ্যমতে, বাংলাদেশে ৪০০টির বেশি হাওর রয়েছে এবং সবচেয়ে বেশি রয়েছে সিলেট অঞ্চলে। বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে হাওরের মোট আয়তন ৮ দশমিক ৫৮ লাখ হেক্টর জমি যা দেশের মোট ভূমির এক-পঞ্চমাংশ। এসব হাওরকে আবার অবস্থান ও প্রকৃতিগত কারণে পাহাড়ি এলাকার হাওর, স্বাভাবিক প্লাবিত হাওর আবার গভীর পানিতে প্লাবিত হাওরে বিভাজন করা হয়। হাওরের বিভিন্ন ধরনের সঙ্গে এর মূল সম্পদ পানি, মৎস্য ও কৃষির পার্থক্য রয়েছে। এখানকার জনজীবনকে সুস্পষ্টভাবে তিন ভাগে বিভক্ত করা যায়। যার একটি হলো বর্ষা বা বন্যার সময়ের জীবনধারা, বোরো ধান রোপণ ও মাড়াই মৌসুমের জীবনধারা এবং অবশিষ্ট সময়ের জীবনধারা। ফলে মানুষ তার সমাজনীতি, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতিকে এসব সময়ের জন্য উপযোগী করে নির্বাহ করতে অভ্যস্ত। কিন্তু রাষ্ট্রীয়ভাবে এ ধরনের ব্যতিক্রম জীবনযাপনের জনগোষ্ঠীর জন্য উপযোগী বিশেষায়িত কর্মপরিকল্পনা খুবই সীমিত। শিক্ষাব্যবস্থা যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে। সারা দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যে গতিতে যে পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়, হাওর অঞ্চলেও একই পদ্ধতিতে একই ব্যবস্থায় শিক্ষা পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষার্থীদের শিখনফল অর্জন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

হাওর অঞ্চলে শিক্ষা বলতে প্রধানত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাই ধর্তব্য। যে কটি উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলো নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাব ও শিক্ষকসংকট তথা মানসম্মত শিক্ষকের সংকট এখানে প্রকট। ফলে অবস্থাপন্ন শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক পাস করার পর জেলা শহরের দিকে ধাবিত হয়। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরেও শিক্ষকসংকট সর্বজনবিদিত। নাগরিক সুযোগসুবিধার অভাবে শিক্ষকরা এখানে থাকতে চান না। তা ছাড়া প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও গৃহীত প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নেও এ অঞ্চলে অনীহা দৃশ্যমান। হাওরে শিক্ষার আরেকটি বড় দুর্বলতা হলো মনিটরিংয়ের অভাব। প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগব্যবস্থা ভালো না হওয়ার কারণে উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা কালেভদ্রে প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে গিয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে উপজেলা কার্যালয়ে ডেকে পাঠানো হয়। জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা বিশেষ কোনো কর্মসূচি ছাড়া কখনোই হাওরের উপজেলা সফর করেন না। খুব সাধারণ বিবেচনায় সমতলের কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীকে হাওরে পদায়ন করা হলে সেটা শাস্তিমূলক পদায়ন বলে বিবেচনা করা হয়। ফলে তিনি পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হীনম্মন্যতায় ভোগেন। হাওর অঞ্চলে বর্ষাকালে এবং বোরো ধান রোপণ ও মাড়াই মৌসুমে শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার প্রায়ই শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থান সাধারণত কোনো বাজার, উপজেলা বা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের কাছাকাছি থাকে। বিস্তীর্ণ এলাকা জনবসতিশূন্য থাকায় একটি প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানের দূরত্বও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়। বর্ষাকালে এসব দূরবর্তী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করার একমাত্র অবলম্বন ট্রলার বা নৌকা, যা অধিকাংশ শিক্ষার্থীর পরিবারে নেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষার্থী আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করা হলেও তা নিতান্তই অপ্রতুল এবং এ বিষয়ে সরকারি কোনো উদ্যোগ কখনোই দৃশ্যমান নয়। সরেজমিন তথ্য সংগ্রহ করে দেখা গেছে কোনো কোনো এলাকায় লোকজন এক বা আধা মণ ধান চাঁদা হিসেবে দিয়ে কয়েকটি বাড়ি একত্রে একটি নৌকা ভাড়া করে শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করে। আবার ঝোড়ো হাওয়া থাকলে নৌকায় যাতায়াত করাও বিপজ্জনক। কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনার হাওরে শিক্ষার্থী মৃত্যু একটি নিয়মিত খবর। বর্ষাকালে শিক্ষার্থীরা একদিকে যেমন প্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করতে সমস্যার সম্মুখীন হয়, অন্যদিকে তেমনি মাছ ধরা, বিক্রি করা, মাছের শুঁটকি করা ইত্যাদি আয়বর্ধক কাজে পরিবারকে সাহায্য করতে তাদের বেশি তৎপরতা দেখা যায়। নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো সন্তানদের মৎস্যবিষয়ক আর্থিক কর্মকাণ্ডকে বেশি লাভজনক হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।  আবার হাওরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে সংগত কারণেই বন্যা বা ঘূর্ণিঝড় হলে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের কারণে শ্রেণিকক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, বিনষ্ট হয় পাঠদান উপকরণও। দেশের বিশাল হাওর ভূখণ্ডের শিক্ষার্থীদের কাক্সিক্ষত শিখনফল অর্জন ও নিয়মিত শ্রেণি কার্যক্রমে উপস্থিত করার জন্য সত্যিকার অর্থেই বিশেষায়িত ও সমন্বিত উদ্যোগের দাবি রাখে।

যেকোনো অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনমান ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের বিবেচনায় শিক্ষা গ্রহণে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। হাওরের শিক্ষণ শিখন কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করার জন্য সবার আগে ওই অঞ্চলে অভিভাবকদের সচেতন করার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে বছরব্যাপী শুধু উপস্থিতির বিচেনায় বিশেষ আর্থিক প্রণোদনার উদ্যোগ গ্রহণ করা যায়।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক

কবি ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ফের সড়ক অবরোধ
ফের সড়ক অবরোধ
নির্বাচনের ডেডলাইন
নির্বাচনের ডেডলাইন
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
পবিত্র জুমার দিনের ইবাদতের ফজিলত
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
ঘরপোড়া গরুর সিঁদুরে মেঘ আতঙ্ক
শঙ্কা জলজটের
শঙ্কা জলজটের
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ মিলেনি শিশুটির, উদ্ধার কাজ শুরু
খোঁজ মিলেনি শিশুটির, উদ্ধার কাজ শুরু

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাম্পার ফলন, বোরো ধানে খুশি বিশ্বনাথের চাষিরা
বাম্পার ফলন, বোরো ধানে খুশি বিশ্বনাথের চাষিরা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ
চুয়াডাঙ্গার মুন্সিপুর সীমান্তে ১২ কেজি রূপার গয়না জব্দ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিচারকাজ পরিচলানায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ
বিচারকাজ পরিচলানায় আপিল বিভাগে দুই বেঞ্চ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ২২ হাজার অবৈধ অভিবাসী আটক

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় একদিনে ৬৪ ফিলিস্তিনি নিহত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ল ১৫টি দোকান
হবিগঞ্জে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে পুড়ল ১৫টি দোকান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

উইলিয়ামসনের চোখে আগামীর সেরা পাঁচ তারকা
উইলিয়ামসনের চোখে আগামীর সেরা পাঁচ তারকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বের সর্বোচ্চ উঁচুতে অন-সাইট থ্রিডি প্রিন্টেড বাঙ্কার বানালো ভারত
বিশ্বের সর্বোচ্চ উঁচুতে অন-সাইট থ্রিডি প্রিন্টেড বাঙ্কার বানালো ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে
তৃতীয় সপ্তাহেও শো বাড়ছে ‘জংলি’র, ২৫ এপ্রিল মুক্তি পাচ্ছে বিদেশে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘ক্যাশিয়ার’ গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলার ঘটনায় সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ‘ক্যাশিয়ার’ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু
হাতীবান্ধায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে সেলাই প্রশিক্ষণ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শাহবাগে ছাত্রলীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে ছাত্রলীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাড়তে পারে ঢাকার তাপমাত্রা
বাড়তে পারে ঢাকার তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় নিহত বেড়ে ৭৪
ইয়েমেনে যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় নিহত বেড়ে ৭৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি আজ
পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ‘রাইজ ইন রেড’ কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই ফাউন্টেইনের সংস্কারে সময় লাগবে ৫ মাস, শেষ শো আজ
দুবাই ফাউন্টেইনের সংস্কারে সময় লাগবে ৫ মাস, শেষ শো আজ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা
টিপকাণ্ড : সুবর্ণা মুস্তাফা-সাজু খাদেমসহ ১৮ জনের নামে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা
রণবীরের সঙ্গে বিচ্ছেদের কারণ জানালেন ক্যাটরিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি
ভারতে মুসলিমদের ‘নিরাপত্তা’ নিশ্চিতে ঢাকার আহ্বানে যা বলল দিল্লি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার
ছাত্রীকে অপহরণ করে ধর্ষণ, শিক্ষক গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?
চীনের শুল্ক নিয়ে নমনীয় ট্রাম্প, আলোচনায় সমাধান?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল
বাণিজ্য যুদ্ধের ঘূর্ণিপাকে দুর্বল ডলার, বিশ্বের শক্তিশালী মুদ্রা এখন রুশ রুবল

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন
ড. ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন: হিলারি ক্লিনটন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১
রাজধানীতে চাপাতি ঠেকিয়ে ছিনতাই ঘটনায় ভিডিও দেখে গ্রেফতার ১

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী
যে কারণে কয়েক দশক পর ইরানে সফরে সৌদি প্রতিরক্ষা মন্ত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাজধানীর রাস্তায় হাজারো মানুষ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ
শাবি অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণা চৌর্যবৃত্তিসহ নানা অভিযোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন
ফয়জুল করীমকে মেয়র ঘোষনার দাবিতে বরিশালে মানববন্ধন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের
ইসরায়েলের সর্বশেষ যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান হামাসের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি
পর্যাপ্ত সংস্কার ও হাসিনার বিচারের পর নির্বাচন চান জামায়াত সেক্রেটারি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি
আল কায়েদার হুমকির পর পুলিশি নিরাপত্তা চেয়েছেন প্রিন্স হ্যারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিদেশে পাঠানো কর্মীদের ৮০ ভাগ সমস্যা দেশেই তৈরি হয় : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে
আওয়ামী লীগ নেতা শাহে আলম মুরাদ রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব
গত ৯ মাসে এক আকাশ ভালোবাসা অর্জন করেছি : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ
টঙ্গীতে ফ্ল্যাটে মিলল দুই ভাইবোনের রক্তাক্ত মরদেহ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’
‘বিপ্লব ব্যর্থ হলে ফ্যাসিস্ট হাসিনা আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করে দিত’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি
ছেলেদের মধ্যে ফুটবলে সেরা কে, যা বললেন মেসি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা
সিরাজগঞ্জে বিএনপি নেতাকে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হাতুড়ি পেটা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পুতিনের সাথে যে বিষয়ে আলোচনা করলেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে
জিমেইলের পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে

টেকনোলজি

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা