শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

আশেকুল হক
প্রিন্ট ভার্সন
হাওরাঞ্চলের শিক্ষা

হাওরের মানুষের জীবনজীবিকা, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি দেশের অন্যান্য অঞ্চলের মতো নয়। বর্ষাকালের পুরোটা সময় হাওরের বিশাল এলাকা পানির নিচে তলিয়ে থাকে। আবার কখনো আকস্মিক বন্যা বা অকাল বন্যার ফলেও স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হয়।  আন্তর্জাতিক প্রকৃতি সংরক্ষণ ইউনিয়ন (আইইউসিএন)-এর তথ্যমতে, বাংলাদেশে ৪০০টির বেশি হাওর রয়েছে এবং সবচেয়ে বেশি রয়েছে সিলেট অঞ্চলে। বাংলাদেশ হাওর ও জলাভূমি উন্নয়ন অধিদপ্তরের তথ্যমতে, দেশে হাওরের মোট আয়তন ৮ দশমিক ৫৮ লাখ হেক্টর জমি যা দেশের মোট ভূমির এক-পঞ্চমাংশ। এসব হাওরকে আবার অবস্থান ও প্রকৃতিগত কারণে পাহাড়ি এলাকার হাওর, স্বাভাবিক প্লাবিত হাওর আবার গভীর পানিতে প্লাবিত হাওরে বিভাজন করা হয়। হাওরের বিভিন্ন ধরনের সঙ্গে এর মূল সম্পদ পানি, মৎস্য ও কৃষির পার্থক্য রয়েছে। এখানকার জনজীবনকে সুস্পষ্টভাবে তিন ভাগে বিভক্ত করা যায়। যার একটি হলো বর্ষা বা বন্যার সময়ের জীবনধারা, বোরো ধান রোপণ ও মাড়াই মৌসুমের জীবনধারা এবং অবশিষ্ট সময়ের জীবনধারা। ফলে মানুষ তার সমাজনীতি, অর্থনীতি এবং সংস্কৃতিকে এসব সময়ের জন্য উপযোগী করে নির্বাহ করতে অভ্যস্ত। কিন্তু রাষ্ট্রীয়ভাবে এ ধরনের ব্যতিক্রম জীবনযাপনের জনগোষ্ঠীর জন্য উপযোগী বিশেষায়িত কর্মপরিকল্পনা খুবই সীমিত। শিক্ষাব্যবস্থা যার প্রকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে। সারা দেশের শিক্ষাব্যবস্থা যে গতিতে যে পদ্ধতিতে পরিচালিত হয়, হাওর অঞ্চলেও একই পদ্ধতিতে একই ব্যবস্থায় শিক্ষা পরিচালিত হচ্ছে। ফলে শিক্ষার্থীদের শিখনফল অর্জন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে।

হাওর অঞ্চলে শিক্ষা বলতে প্রধানত প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাই ধর্তব্য। যে কটি উচ্চমাধ্যমিক ও স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলো নানাবিধ সমস্যায় জর্জরিত। পর্যাপ্ত অবকাঠামোর অভাব ও শিক্ষকসংকট তথা মানসম্মত শিক্ষকের সংকট এখানে প্রকট। ফলে অবস্থাপন্ন শিক্ষার্থীরা মাধ্যমিক পাস করার পর জেলা শহরের দিকে ধাবিত হয়। প্রাথমিক এবং মাধ্যমিক স্তরেও শিক্ষকসংকট সর্বজনবিদিত। নাগরিক সুযোগসুবিধার অভাবে শিক্ষকরা এখানে থাকতে চান না। তা ছাড়া প্রশিক্ষণ গ্রহণ ও গৃহীত প্রশিক্ষণ বাস্তবায়নেও এ অঞ্চলে অনীহা দৃশ্যমান। হাওরে শিক্ষার আরেকটি বড় দুর্বলতা হলো মনিটরিংয়ের অভাব। প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগব্যবস্থা ভালো না হওয়ার কারণে উপজেলা পর্যায়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা কালেভদ্রে প্রতিষ্ঠান পরিদর্শনে গিয়ে থাকেন। প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের জন্য অধিকাংশ ক্ষেত্রে তারা প্রতিষ্ঠানপ্রধানকে উপজেলা কার্যালয়ে ডেকে পাঠানো হয়। জেলা পর্যায়ের কর্মকর্তারা বিশেষ কোনো কর্মসূচি ছাড়া কখনোই হাওরের উপজেলা সফর করেন না। খুব সাধারণ বিবেচনায় সমতলের কোনো শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীকে হাওরে পদায়ন করা হলে সেটা শাস্তিমূলক পদায়ন বলে বিবেচনা করা হয়। ফলে তিনি পারিবারিক ও সামাজিকভাবে হীনম্মন্যতায় ভোগেন। হাওর অঞ্চলে বর্ষাকালে এবং বোরো ধান রোপণ ও মাড়াই মৌসুমে শিক্ষার্থী উপস্থিতির হার প্রায়ই শূন্যের কোঠায় নেমে আসে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থান সাধারণত কোনো বাজার, উপজেলা বা ইউনিয়ন পরিষদ কার্যালয়ের কাছাকাছি থাকে। বিস্তীর্ণ এলাকা জনবসতিশূন্য থাকায় একটি প্রতিষ্ঠান থেকে অন্য প্রতিষ্ঠানের দূরত্বও স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হয়। বর্ষাকালে এসব দূরবর্তী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করার একমাত্র অবলম্বন ট্রলার বা নৌকা, যা অধিকাংশ শিক্ষার্থীর পরিবারে নেই। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষার্থী আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করা হলেও তা নিতান্তই অপ্রতুল এবং এ বিষয়ে সরকারি কোনো উদ্যোগ কখনোই দৃশ্যমান নয়। সরেজমিন তথ্য সংগ্রহ করে দেখা গেছে কোনো কোনো এলাকায় লোকজন এক বা আধা মণ ধান চাঁদা হিসেবে দিয়ে কয়েকটি বাড়ি একত্রে একটি নৌকা ভাড়া করে শিক্ষার্থীদের আনা-নেওয়ার ব্যবস্থা করে। আবার ঝোড়ো হাওয়া থাকলে নৌকায় যাতায়াত করাও বিপজ্জনক। কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, নেত্রকোনার হাওরে শিক্ষার্থী মৃত্যু একটি নিয়মিত খবর। বর্ষাকালে শিক্ষার্থীরা একদিকে যেমন প্রতিষ্ঠানে যাতায়াত করতে সমস্যার সম্মুখীন হয়, অন্যদিকে তেমনি মাছ ধরা, বিক্রি করা, মাছের শুঁটকি করা ইত্যাদি আয়বর্ধক কাজে পরিবারকে সাহায্য করতে তাদের বেশি তৎপরতা দেখা যায়। নিম্ন আয়ের পরিবারগুলো সন্তানদের মৎস্যবিষয়ক আর্থিক কর্মকাণ্ডকে বেশি লাভজনক হিসেবে বিবেচনা করে থাকে।  আবার হাওরের অধিকাংশ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্যা ও ঘূর্ণিঝড়ের আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে সংগত কারণেই বন্যা বা ঘূর্ণিঝড় হলে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকে। আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের কারণে শ্রেণিকক্ষগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হয়, বিনষ্ট হয় পাঠদান উপকরণও। দেশের বিশাল হাওর ভূখণ্ডের শিক্ষার্থীদের কাক্সিক্ষত শিখনফল অর্জন ও নিয়মিত শ্রেণি কার্যক্রমে উপস্থিত করার জন্য সত্যিকার অর্থেই বিশেষায়িত ও সমন্বিত উদ্যোগের দাবি রাখে।

যেকোনো অঞ্চলের শিক্ষার্থীরা তাদের জীবনমান ও সামাজিক প্রেক্ষাপটের বিবেচনায় শিক্ষা গ্রহণে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। হাওরের শিক্ষণ শিখন কার্যক্রমকে ফলপ্রসূ করার জন্য সবার আগে ওই অঞ্চলে অভিভাবকদের সচেতন করার কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। একই সঙ্গে বছরব্যাপী শুধু উপস্থিতির বিচেনায় বিশেষ আর্থিক প্রণোদনার উদ্যোগ গ্রহণ করা যায়।

লেখক : সহযোগী অধ্যাপক

কবি ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা পাঁচ দিন বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত
যশোরে ককটেল হামলায় বিএনপি কর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
কুষ্টিয়ায় দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান
বাংলাদেশ আলেমদের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়াবে : শফিকুর রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার
বিগ ব্যাং-এর পর সবচেয়ে শক্তিশালী মহাজাগতিক বিস্ফোরণ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
এক্সপ্রেসওয়েতে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো
পরমাণু সংযোজন প্রযুক্তিতে নতুন রেকর্ড, পরিচ্ছন্ন শক্তি নিয়ে আশার আলো

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ভাড়াবাসা থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার
আড়াইহাজারে ফেরি দুর্ঘটনায় নদীতে নিখোঁজ দুইজনের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক
ঢাকা উত্তরের ৮৫ শতাংশ বর্জ্য অপসারণ হয়েছে : প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে প্রাণ গেল শিশুর

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু
ডিএসসিসির ৭৫ ওয়ার্ডে একযোগে বর্জ্য অপসারণ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ২৬ জন

৯ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০
কুমিল্লায় কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৬০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম
আইসিসির মাসসেরা খেলোয়াড় আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?
অস্ত্রোপচার শেষে কেমন আছেন অভিনেত্রী দীপিকা কক্কর?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
লালমনিরহাটে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত
ঈদগাহে যাওয়ার পথে বাসচাপায় বাবা-ছেলে নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক