শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৫

ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভারতেই উসকানি গুজবের কাঠগড়ায় বিজেপি

একদিকে বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নিপীড়নের ভুয়া অভিযোগ এবং এ-সংক্রান্ত নানা কল্পকাহিনি, অন্যদিকে নিজ দেশে মুসলিমদের ওপর অত্যাচারের স্ট্রিমরোলার চালাচ্ছে ভারত। চলছে গুজবসহ বানোয়াট ছবি ছড়ানোর পাগলাঘণ্টা বাজানোও। অভিযোগের তির ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) দিকে। মুর্শিদাবাদে অশান্তির আবহে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়ানো একাধিক ভুয়া ছবি শনাক্তও করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। সংসদে ওয়াক্ফ বিল পাসের পর থেকেই মুর্শিদাবাদের বিভিন্ন প্রান্তে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। উত্তপ্ত এই পরিস্থিতির মাঝেই রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেস এবং বিরোধী দল বিজেপির মধ্যে তীব্র বাগ্যুদ্ধ। বিশেষ করে বিজেপির তরফ থেকে সামাজিক মাধ্যমে যে একাধিক ছবি প্রচার করা হচ্ছে, তা নিয়ে সরব হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপির বিরুদ্ধে গুজব ছড়িয়ে সাম্প্রদায়িক উসকানির অপচেষ্টার অভিযোগ তুলেছে পুলিশও।

ওয়াক্ফ আইন সংশোধনের প্রতিক্রিয়ায় বিক্ষোভ-সংঘর্ষ-প্রাণহানির পর থমথমে পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। শুক্র ও শনিবারের সহিংসতায় তিনজনের মৃত্যুর পর চলছে চোরাগোপ্তা হামলা। গুলিবিদ্ধ বেশ কয়েকজনকে ভর্তি করা হয়েছে হাসপাতালে। অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের পাশাপাশি জারি আছে আধা-সামরিক বাহিনীর টহল ও সতর্ক নজরদারি। অশান্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে মুর্শিদাবাদের নতুন কয়েকটি এলাকা ছাড়াও মালদহ আর বীরভূমের কয়েকটি এলাকায় দীর্ঘ সময় ইন্টারনেট সেবা বন্ধ রাখা হয়।

স্থানীয় প্রশাসনের বার্তা হচ্ছে, সহিংসতায় সরাসরি জড়িত আর ইন্ধনদাতাদের ধরতে অভিযানে নেমেছে যৌথ বাহিনী। পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার অপচেষ্টায় নেমেছে পশ্চিমবঙ্গে বিরোধী দলের ভূমিকায় থাকা নরেন্দ্র মোদির বিজেপি। হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা বাধিয়ে ফায়দা নিতে বিজেপির ভেরিফায়েড পেজ থেকে ভুয়া ছবি ছড়ানোর অভিযোগ তুলেছে রাজ্য পুলিশ। দাবি করা হচ্ছে, ছবিগুলো নাগরিক সংশোধনী আইনের সময় উত্তর প্রদেশ, আসাম ও কর্ণাটকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের। উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের কথা বড় শক্ত।

তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ ও মুখপাত্ররা বিজেপির ক্রিয়াকর্মে নোংরা রাজনীতি দেখছেন। তাঁদের দাবি, বিজেপি পরিকল্পিতভাবে ভুয়া ছবি ছড়িয়ে আরও গন্ডগোল পাকাতে চায়। দলের মুখপাত্র, রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ অভিযোগ করেছেন, সীমান্ত থেকে বিএসএফের একাংশের সহযোগিতায় কিছু দুষ্কৃতি বাংলায় ঢুকেছে, যারা ইচ্ছাকৃতভাবে এই গন্ডগোল ঘটিয়েছে। এলাকার বাসিন্দারাও যাদের চিনতে পারছেন না। এটা স্পষ্ট ষড়যন্ত্র। কেন্দ্রীয় একাধিক সংস্থার সঙ্গে মিলে গোপন নীলনকশা অনুযায়ী কাজ হচ্ছে। গন্ডগোল ঘটিয়ে পরে তাদের সরিয়েও দেওয়া হচ্ছে।

বিজেপি সোশ্যাল মিডিয়ায় যেসব ছবি ছড়াচ্ছে, সেগুলোর বেশির ভাগই অন্য রাজ্যের, এই অভিযোগ করে জানান, একটি ছবি এনআরসি আন্দোলনের সময় লক্ষেèৗর, আরেকটি জলন্ধরের, যেখানে একটি বাড়িতে আগুন লেগেছিল। আরও কিছু ছবি বেঙ্গালুরুর, কর্ণাটক, উত্তর প্রদেশ ও আসামের। অথচ সেগুলোকেই মুর্শিদাবাদের ঘটনা বলে চালানো হচ্ছে। একই সুর তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ সাগরিকা ঘোষের। ধর্মীয় বিভাজন ও প্ররোচনার রাজনীতি বিজেপির একটি কদাকার কৌশল বলে মন্তব্য তার। তৃণমূলের পক্ষ থেকে রাজ্যের মানুষকে সতর্ক থাকার আবেদন জানানো হয়েছে। এই ভয়ংকর খেলায় বিভ্রান্ত না হতে বলা হয়েছে। তৃণমূল কংগ্রেসের রাজ্যস্তরের শীর্ষস্থানীয় নেতারাও বারবার শান্তি বজায় রাখার জন্য আবেদন করেছেন। বলেছেন, ভোটের রাজনীতিতে না পেরে বিভাজন চাঙা করা, সাম্প্রদায়িক কেওয়াজ, প্রয়োজনে দাঙ্গা বাধানো নরেন্দ্র মোদির পুরোনো খেলা, সতর্কতাও দিয়েছেন তারা। ভারতে ওয়াকফ আইন পাসের পর প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে বিজেপিশাসিত মধ্যপ্রদেশের পান্না জেলায় বুলডোজারে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয় একটি মাদরাসা। প্রশাসনের দাবি, অবৈধভাবে জায়গা দখল করে তৈরি করা হয়েছিল ওই মাদরাসা।

নির্বাচন ঘনিয়ে এলে বা দেশীয় রাজনীতিতে কুলাতে না পারলে এ ধরনের কিছু একটা করার কাজে নরেন্দ্র মোদি বরাবরই এক পাকা খেলোয়াড়। বাংলাদেশ প্রশ্নে নিজ দেশের রাজনীতিতে মার খেয়েছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশ থেকে পালানো শেখ হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে শুরুতে কয়েক দিন একতরফা বেনিফিট নিলেও সাম্প্রতিক সময়ে একটা ঘোরপ্যাঁচে পড়ে গেছেন তিনি। জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের পর থেকে বাংলাদেশ কথা বলছে ভারতের চোখে চোখ রেখে। আধিপত্যবাদ ঠেকানোর একটা ঐকমত্য বাংলাদেশে হয়ে গেছে। আধিপত্যবাদী শক্তির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের জনগণ জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে জয়লাভ করেছে, ভারতের কোনো কোনো অংশের কাছে তা এখনো অবিশ্বাস্য। এত দিন ভারত-যুক্তরাষ্ট্র বন্ধুত্ব নিয়ে বড়াই করেছে ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ও তার দোসররা। ধীরে ধীরে সব সত্য এখন সামনে আসছে।

বিগত স্নায়ুযুদ্ধের সময় যুক্তরাষ্ট্রের এক নম্বর শত্রু সোভিয়েত ইউনিয়নের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল ভারত। ১৯৯১ সালের ২৬ ডিসেম্বর সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হয় এবং যুক্তরাষ্ট্র জয়ী হয়। চাণক্য ভারত রাতারাতি রাশিয়াকে ফেলে যুক্তরাষ্ট্রের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়। তবে গোপনে এবং প্রকাশ্যে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে অন্তরঙ্গ সম্পর্ক বজায় রেখে চলতে থাকার কারণে যুক্তরাষ্ট্র সব সময়ই ভারতকে সন্দেহের চোখে দেখে। বর্তমানে মাল্টিপোলার বিশ্ব রাজনীতিতে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র প্রণীত প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের রূপরেখা এবং নতুন বাণিজ্য স্নায়ুযুদ্ধের সময় বাংলাদেশের কাছে ধরাশায়ী হওয়ার সন্ধিক্ষণে। নেপাল, ভুটান, সেভেন সিস্টার এবং বঙ্গোপসাগরের ভবিষ্যৎ বাংলাদেশের দুয়ারে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের মধ্যে বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকের পর যৌথ সংবাদ বিজ্ঞপ্তি ভারতের জন্য বিষের মতো। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইন্দো-প্যাসিফিক কৌশল প্রকাশের পর থেকে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একটি স্বাধীন ও উন্মুক্ত, সংযুক্ত, সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং স্থিতিস্থাপক ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের জন্য কার্যক্রম অব্যাহত রাখার সময়ে বাংলাদেশ এবং চীনের মধ্যে এ ধরনের অঙ্গীকারবদ্ধ হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে এলো। দক্ষিণ এশিয়া তথা এশিয়ার রাজনীতিতে এর কী প্রভাব পড়বে, তা ভারতের রাজনীতিক-কূটনীতিকদের জন্য উদ্বেগের। তার ওপর দেশটির অভ্যন্তরীণ গোলমাল। দেশটির যেসব প্রচারমাধ্যম কদিন আগেও ব্যতিব্যস্ত থেকেছে বাংলাদেশে গন্ডগোল পাকানোর কাজে, তাদেরও এখন নিজ দেশের তথ্য নিয়ে ব্যস্ততা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস বলছে, ওয়াক্ফ (সংশোধনী) আইনের বিরুদ্ধে সরব কংগ্রেসসহ সরকারবিরোধী দলগুলো। ইতোমধ্যে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে তারা।

এই ওয়াক্ফ আইন পাস হওয়া নিয়ে দেশের একাধিক রাজ্যে তৈরি হয়েছে বিক্ষোভ পরিস্থিতি। সম্প্রতি ওয়াক্ফ আইন নিয়ে বিরোধীদের অভিযোগের জবাব দিতে ময়দানে নেমেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কংগ্রেস সারা দেশে ভোটব্যাংক রাজনীতির ভাইরাস ছড়িয়ে দিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তিনি। কংগ্রেস সংবিধানকে ক্ষমতা অর্জনের হাতিয়ার করে তুলেছে বলে মন্তব্যও করেন মোদি। দেশীয় রাজনীতির এ অবস্থার মধ্যেও আশপাশে বিশেষ করে বাংলাদেশ সীমান্তে উৎপাত বাড়াতে কমতি করছেন না। বাংলাদেশ সীমান্তে আরও নজরদারি বাড়িয়েছে ভারত। এর জন্য সীমান্তরক্ষীদের সংখ্যা বাড়ানোর সঙ্গে প্রযুক্তির ব্যবহারও জোরদার করা হয়েছে। এর ফলে আসামের ধুবড়ি সীমান্তে হ্যান্ড হেল্ড থার্মাল ইমেজার্স, রাতের অন্ধকারে ব্যবহারের জন্য নাইট ভিশন ডিভাইসেস, ইউএভি, সিসিটিভি-পিটিজেড ক্যামেরা, আইআর সেন্সর এবং কম্প্রিহেনসিভ ইন্টিগ্রেটেড বর্ডার ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ব্যবহার করা হচ্ছে। সৌর আলো এবং অন্যান্য আলোর মাধ্যমে সীমান্ত অঞ্চল আলোকিত রাখা হয়েছে। নদী এলাকায় ভাসমান নৌকার মাধ্যমে নজরদারি চালানো হচ্ছে। সংবেদনশীল অঞ্চলে প্রয়োজনীয় ইন্টেলিজেন্সের ব্যবহার করা হচ্ছে। একটা অন্যরকম ভাব।

এর মধ্যে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহ ও নজরদারির জন্য মহাকাশে ৫২টি সামরিক উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করতে চলেছে। মহাকাশভিত্তিক সম্পদের মাধ্যমে তার সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ভারত উপগ্রহগুলো উৎক্ষেপণ করতে প্রস্তুত বলে ঘোষণা করেছেন সে দেশের ডিফেন্স স্টাফ প্রধান জেনারেল অনিল চৌহান।

এগুলো ভারতের সীমান্ত এলাকায় বিশেষ করে তথ্য সংগ্রহের কাজ করবে। এমনকি তাৎক্ষণিকভাবেও প্রয়োজনীয় সব তথ্য জোগাবে। জেনারেল চৌহান জানান, মহাকাশ একটি নতুন ক্ষেত্র হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে আধিপত্য বিস্তার করবে। নিজের চরকায় তেল না দিয়ে অন্যদের নিয়ে অতিখেলার পরিণতিতে ভারতকে এখন যুদ্ধ, আধিপত্য ইত্যাদি শব্দের চর্চা আরও বেশি করতে হচ্ছে। আবার নিজ দেশ সামলাতে গিয়ে দেশটির প্রধানমন্ত্রীকেও বাড়তি চাপের সমান্তরালে তাপও নিতে হচ্ছে। অন্য দেশকে ঘায়েল করতে গিয়ে গুজব রটনার কাজ এখন নিজ দেশেও করতে হয়। এটি বৈজ্ঞানিক নিয়ম। প্রকৃতির নিয়মও। অতিখেলার পরিণামও।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
খাগড়াছড়িতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত, দেশ ও মুসলিম বিশ্বের শান্তি কামনা
খাগড়াছড়িতে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত, দেশ ও মুসলিম বিশ্বের শান্তি কামনা

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুর নগরীতে ১০ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের আশাবাদ
রংপুর নগরীতে ১০ ঘণ্টার মধ্যে কোরবানির বর্জ্য অপসারণের আশাবাদ

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

শোলাকিয়ায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
শোলাকিয়ায় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টি: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের শুভ সূচনা
টি-টোয়েন্টি: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে ইংল্যান্ডের শুভ সূচনা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আজহা উদযাপন
ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে ঈদুল আজহা উদযাপন

৩৫ মিনিট আগে | পরবাস

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানি: আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেপ্তার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানি: আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেপ্তার ৩

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মুশফিক
সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন মুশফিক

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি
রুশ বিমানঘাঁটিতে ড্রোন হামলা নিয়ে নতুন তথ্য জানালেন জেলেনস্কি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচে বড় ধাক্কা খেল ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা
মালয়েশিয়ায় উদযাপিত হচ্ছে পবিত্র ঈদুল আজহা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইসরায়েলের হামলা চলছেই; ঈদের দিনেও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই; ঈদের দিনেও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীর ঈদ জামাতে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া
রাজশাহীর ঈদ জামাতে ফিলিস্তিনিদের জন্য দোয়া

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের নামাজ আদায় করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুর সীমান্তে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির টহল জোরদার
দিনাজপুর সীমান্তে চামড়া পাচার রোধে বিজিবির টহল জোরদার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত
চট্টগ্রামে জমিয়তুল ফালাহ মসজিদ প্রাঙ্গণে ঈদুল আজহার প্রধান জামাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত
বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর শান্তি কামনায় বায়তুল মোকাররমে বিশেষ মোনাজাত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ছয় পানি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের বোনাস নিষিদ্ধ
যুক্তরাজ্যে ছয় পানি কোম্পানির শীর্ষ নির্বাহীদের বোনাস নিষিদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল
বায়তুল মোকাররমে ঈদের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত, মুসল্লিদের ঢল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা
যে কারণে দেড়শ কোটি টাকার প্রস্তাব ফেরালেন নয়নতারা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?
'আপনাদের সঙ্গে হাত মেলাব না', কাদের ইঙ্গিত করলেন তামিম?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ
জয়পুরহাটে সীমান্ত থেকে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের স্বর্ণ জব্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর
নির্বাচন নিয়ে অনিশ্চয়তার কুয়াশা কেটে গেছে : চরমোনাই পীর

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল
এপ্রিলে নির্বাচনের ঘোষণায় গোটা জাতি হতাশ : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়
শোলাকিয়ায় দেশের সর্ববৃহৎ ঈদের জামাত সকাল ৯টায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়
ঢাকায় ঈদের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৭টায়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?
বিভাগীয় শহরে ঈদের জামাত কোথায় ও কখন?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি
ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচিত সরকার দেখতে চায় জনগণ : সিপিবি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের দেওয়া হচ্ছে না: প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

১৯ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

১৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে প্রতিক্রিয়া জানাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে নওগাঁয় ঈদুল আজহা উদযাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় আস্থা রাখতে চায় এবি পার্টি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা
সৌদির সঙ্গে মিল রেখে যেসব জেলায় উদযাপন হচ্ছে ঈদুল আজহা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ঘোষণায় জাতি আশ্বস্ত : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের
নির্বাচনের জন্য এপ্রিল কতটা বাস্তবসম্মত, শঙ্কা গণসংহতি আন্দোলনের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা
যেসব এলাকার ব্যাংক থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত তোলা যাবে টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত
গাজায় ইসরায়েলের ৪ সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক