শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

ঈদ নেই ফিলিস্তিনে

আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে

সিয়াম সাধনার মাহে রমজান শেষে ঈদুল ফিতর আমাদের মাঝে হাজির হতে যাচ্ছে খুশির সওগাত নিয়ে। দীর্ঘ ১৫ বছর পর স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে ঈদ পালিত হচ্ছে মুক্ত পরিবেশে। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ এ বছর তুলনামূলকভাবে স্বস্তিদায়ক পরিবেশে পবিত্র রমজানে রোজা পালন করতে পেরেছে। চাল, সয়াবিন তেল, খেজুরসহ কিছু পণ্যের দাম বাড়লেও বেশির ভাগ নিত্যপণ্যের দাম ছিল রোজার আগের মতোই। এ বছর ঈদ উপলক্ষে প্রায় দেড় কোটি মানুষ রাজধানী ঢাকা ছাড়ছেন। নাড়ির টানে তারা ঈদ পালনে ছুটেছেন স্বজনদের কাছে। যানবাহনের ওপর বাড়তি যাত্রীর চাপ থাকলেও এ বছর ঈদযাত্রা তুলনামূলকভাবে স্বস্তিদায়ক। তবে ঈদের ছুটিতে জননিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠা রয়েছে দেশজুড়ে। রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রামগঞ্জেও জননিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে সর্বস্তরের মানুষকে। সরকারের পক্ষ থেকে ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর নিরাপত্তা রক্ষায় বাড়তি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জাগ্রত থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমরা আশা করব এ ব্যাপারে পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাফল্যের পরিচয় দেবে। ঈদের ছুটিতে বেপরোয়াভাবে যানবাহন চলাচল করার কারণে প্রতিবছর দুর্ঘটনায় অনেক মানুষ মারা যায়। আহত হয় আরও অনেকে। সড়ক দুর্ঘটনা যাতে কোনো পরিবারে বিষাদের ছায়া বিস্তার না করে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই সতর্ক থাকার চেষ্টা করব। বাংলাদেশের মানুষ যথাযথ মর্যাদায় পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করতে পারলেও আমাদের ফিলিস্তিনি ভাই ও বোনেরা সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফিলিস্তিনের গাজায় মাহে রমজানে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে ইসরায়েলের ইহুদিবাদী বর্বর সেনাবাহিনী হামলা চালিয়ে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। ২০ লাখ গাজাবাসী মুসলমানের ঘরে এ বছর ঈদের দিনেও কান্নার ধ্বনি শোনা যাবে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিল হিটলারের নাজি বাহিনী। মানবসভ্যতার জন্য যা কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত। দুনিয়ার শান্তিপ্রিয় সব মানুষ জার্মানির নাজি বাহিনীকে ধিক্কার জানিয়েছে। বিশ্ববাসীর সহানুভূতির লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছিল ইহুদিরা। সভ্য মানুষ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল সেই মহাবিপদের দিনে। মানবসভ্যতার বিকাশে যে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অবদান সবচেয়ে বেশি, তাদের নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছিল বিশ্ববাসীর ঐক্য। এ ঐক্য দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানদের পরাজয় নিশ্চিত করে। গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়ন কত ভয়াবহ, তা ইহুদিদের চেয়ে আর কোনো জাতির বেশি জানা নয়। আশা করা হয়েছিল, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতা ইহুদিদের আরও মানবিক হতে উদ্বুদ্ধ করবে। তারা দ্বিতীয় মহাযুদ্ধোত্তর বিশ্বে শান্তি ও মানবিকতার প্রতিভূ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে। কিন্তু জগতবাসীর প্রত্যাশাকে অবজ্ঞা করে তারা নাৎসিবাদের আদলে ইহুদিবাদের বিস্তার ঘটিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ফিলিস্তিনিদের তাদের দেশ থেকে উৎখাত করে সেখানে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করেছে পশ্চিমা শক্তির মদতে। ফিলিস্তিনি নিধনযজ্ঞে ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল যে অপভূমিকা রাখছে, তার মাধ্যমে তারা প্রকারান্তরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে নাৎসিদের ইহুদি নিধনকেই বৈধতা দান করছে বললেও কম বলা হবে। শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, বিশ্ব শান্তির জন্যও সাক্ষাৎ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইহুদিবাদীরা। জাতিসংঘকে শিখন্ডী হিসেবে দাঁড় করিয়ে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনের অর্ধেক এলাকায় ইসরায়েল নামের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাদবাকি এলাকায় ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিল জাতিসংঘ। কিন্তু পরবর্তীতে ইহুদিবাদীরা পুরো ফিলিস্তিন গ্রাস করার ধৃষ্টতা দেখালেও জাতিসংঘ নীরব। ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে তারা নৃশংস হামলা চালিয়েছে ১৭ মাস ধরে। পরে যুদ্ধবিরতি মেনে নিলেও নানা অজুহাতে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে গাজা উপত্যকায়। ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী জাতি ফিলিস্তিনিদের অস্তিত্ব বিপন্ন প্রায়। ১৭ মাস আগে ফিলিস্তিনের উগ্রবাদী সংগঠন হামাসের হামলায় ইসরায়েলের বিপুল ক্ষয়ক্ষতির পর হামাসবিরোধী অভিযানের নামে প্রকারান্তরে জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরু করে তেলআবিবের বর্বর শাসকরা। গত ১৭ মাসে ইহুদিবাদীদের হাতে নিহত হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার  ফিলিস্তিনি। যাদের এক-তৃতীয়াংশের বেশি শিশু। এ পর্যন্ত আহত হয়েছে সোয়া লাখ মানুষ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর আচরণে মনে হয় না তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইয়ের ওপর হামলায় আদৌ মর্মাহত। সভ্যতার সোল এজেন্ট পশ্চিমা দুনিয়ার মদতে ইসরায়েল যা ইচ্ছা তাই করার স্বাধীনতা পেয়েছে। আরব দেশগুলোর নির্বিকার ভূমিকা আগের শক্তিকে সাহস জোগাচ্ছে। বাংলাদেশ জন্মলগ্ন থেকে ফিলিস্তিনিদের মুক্তি সংগ্রামকে সমর্থন জানিয়ে আসছে। সত্তর দশকে আট হাজারের বেশি বাংলাদেশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল।  শতাধিক বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছে সেই যুদ্ধে। মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং পবিত্র মক্কা ও মদিনার মসজিদের পর তৃতীয় পবিত্র স্থান মসজিদুল আকসা এখন ইসরাইলের দখলে।  এ বছরের ঈদুল ফিতরে ঈদের জামাতে শুধু দোয়া করা নয়, দুনিয়ার সব মুসলমানের শপথ নেওয়া উচিত ইহুদিবাদীদের দখল থেকে পবিত্র মসজিদুল আকসাকে মুক্ত করা। ফিলিস্তিনিরা যাতে তাদের স্বাধীনতা ফিরে পায় তা নিশ্চিত করাও প্রতিটি মুসলমানের দায়িত্ব বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। সবাইকে ঈদ মুবারক।

♦ লেখক : প্রাবন্ধিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
কোরবানির বিধান
কোরবানির বিধান
নাজুক মানবাধিকার
নাজুক মানবাধিকার
চারদিকে সংকট
চারদিকে সংকট
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মব ফ্যাসিজম!
মব ফ্যাসিজম!
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
নির্বাচনে অনিশ্চয়তা
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
জিলহজের গুরুত্ব ও ফজিলত
অলি হওয়ার সহজ পথ
অলি হওয়ার সহজ পথ
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
‘বিএনপি মাইনাস’ ফর্মুলা কি সফল হবে
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
জামায়াতের ‘আল্লাহর আইন ও সৎ লোকের শাসন’
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
বিশ্বশান্তির অঙ্গীকার
লাখো কোটি টাকার ঋণ
লাখো কোটি টাকার ঋণ
সর্বশেষ খবর
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি
কোরবানির চামড়ার ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত হওয়া জরুরি

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শিল্পে  কাটেনি গ্যাসসংকট, উৎপাদন ব্যাহত
শিল্পে কাটেনি গ্যাসসংকট, উৎপাদন ব্যাহত

১৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের ১২ সেনা নিহত
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনের ১২ সেনা নিহত

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে
যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রোল বোমা হামলা, আহত অনেকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মোটরসাইকেল-নসিমন মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১
আয়ারল্যান্ডে শপিং সেন্টারে বন্দুক হামলায় নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা
অভিনব কায়দায় রাশিয়ার চার বিমানঘাঁটিতে ইউক্রেনের ড্রোন হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!
আজব চাকরি, ৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার বেতন, অফিস ৩৫ হাজার ফুট উপরে!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস
অধিনায়ক আইয়ারের ব্যাটে ফাইনালে পাঞ্জাব কিংস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেরা উদীয়মান ফুটবলার দুয়ে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে বর্ষসেরা উসমান দেম্বেলে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত উত্তর-পূর্ব ভারত, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!
নিজের গানই টেলর সুইফটকে কিনতে হলো ৭ হাজার ৪৩৪ কোটি টাকায়!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস
লিভার ভালো রাখতে দরকার সঠিক খাদ্যাভ্যাস

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত
যাত্রাবাড়ীতে বোন জামাইয়ের কোপে ব্যবসায়ী নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
হারিসের তাণ্ডবে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই
ফাইনালে যেতে পাঞ্জাবকে ২০৪ রানের চ্যালেঞ্জ দিল মুম্বাই

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!
এক লিটার ৫০০০ রুপি, গাধার দুধের এতো দাম!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত
মাগুরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেলের ৩ আরোহী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়
ঢাকায় আনা হলো ৩৫ মণ ওজনের 'বাদশা' ষাড়

৮ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?
আগামী চার বছরের মধ্যেই ন্যাটো জোটে হামলা করবে রাশিয়া?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা
বাড়ি গিয়ে জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মৃতি সংগ্রহ করলেন উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে
হিল আনসার ও হিল ভিডিপির নিরলস সেবায় স্বস্তি ফিরেছে জনজীবনে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান
নতুন করে পুরনো হুঁশিয়ারি দিল ইরান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের
পাকিস্তানের বিপক্ষে বড় সংগ্রহ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের
বাংলাদেশের পাট গবেষণায় আগ্রহ চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের
শহীদ জিয়াই বাংলাদেশের প্রথম রাষ্ট্র সংস্কার শুরু করেছিলেন : আবু নাসের

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে
কাদেরচক্রের দাপট: বদলি-পদোন্নতি সবই চলেছে উপহারে ও তদবিরে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন
নতুন ডিজাইনের টাকা মিলবে কাল, যে ১১ ব্যাংকে পাবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত
নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব
মির্জা আজমের ছত্রছায়ায় তমা-ম্যাক্সের লুটের মহোৎসব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের কাছে পরমাণু চুক্তির প্রস্তাব পাঠিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন ব্রুনেইর সুলতান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি
জামায়াতের নিবন্ধন, প্রতীক ও ইশরাকের শপথ ইস্যুতে আদালতের রায়ের কপির অপেক্ষায় ইসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি
ইশরাকের শপথ সংক্রান্ত আদেশের কপি পেল ইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
হোয়াইটওয়াশ এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা
সরকার কিছু দলকে পোষ্য দল হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল
যমুনা ভবনে আলোচনায় ‘তথ্য আপা’ প্রতিনিধি দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’
‘ভাই একজন ছাত্র হয়ে কিভাবে প্রাডো গাড়ি ব্যবহার করেন?’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
সব রেকর্ড ভেঙে ১১ মাসে রেমিট্যান্স এলো সাড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির
দলের নিবন্ধন নিয়ে রায়ের পর যা বললেন জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা
'মব পার্টিকে বার্তা দিচ্ছি, এগুলোর সুযোগ নেই এখন'- সারজিসকে সেনা কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি
জানালা দিয়ে টাকা ফেলে গোপন করার চেষ্টা, উদ্ধার হলো কোটি কোটি রুপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল
জুলাই গণহত্যা: শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নিলেন ট্রাইব্যুনাল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের
ভারতে ভয়াবহ দুর্যোগ: প্রাণ গেল ৩০ জনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
ভারতীয় গণমাধ্যমে মিথ্যা সংবাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং হাব বানাতে চীনা বিনিয়োগকারীদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল
হাসিনার বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক
মহাকাশে রহস্যময় সংকেত, বিজ্ঞানীরা হতবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
বরিশালে জিএম কাদেরসহ ২৮০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা
আবারও নগর ভবন অবরুদ্ধ করলেন ইশরাক সমর্থকরা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী
এক যুগের আইনি লড়াইয়ের সফল অবসান: জামায়াত আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা
চাকরি অধ্যাদেশের কিছু ধারা অপপ্রয়োগের আশঙ্কা আছে: উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
জামায়াতের ‘দাঁড়িপাল্লা’ প্রতীকের সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে
বৃষ্টিতে পাঞ্জাব-মুম্বাই ম্যাচ ভেস্তে গেলে যে দল ফাইনালে উঠবে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গান নয়, এবার আলোচনায় জেফারের নাচ
গান নয়, এবার আলোচনায় জেফারের নাচ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট
জনপ্রত্যাশার চাপের বাজেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি
মন্দ মানুষের হালহকিকত ও পরিণতি

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না
নির্বাচন ৩০ জুনের পর যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই
অপু-বুবলীর লড়াই চলছেই

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা
বাড়ছে বন্যা, ৯ অঞ্চলে ঝড়ের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল
বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর ম্যাচের টিকিট খুঁজছেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা
আস্থার নাম বসুন্ধরা কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকেই জমবে পশুর হাট
আজ থেকেই জমবে পশুর হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি
ঈদযাত্রার শুরুতেই ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে
ডিসেম্বরে ভোট হলে সরকার সসম্মানে বিদায় নিতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক
নির্বাচন ভারতীয় এজেন্ডা এই প্রচার বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১
বাজার দখল নিয়ে বিএনপির দুই পক্ষে সংঘর্ষে নিহত ১

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া
বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু
চাহিদার শীর্ষে ছোট গরু

নগর জীবন

যেভাবে নায়িকা হন শবনম
যেভাবে নায়িকা হন শবনম

শোবিজ

নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই
নির্বাচন বিলম্বিত করার সময় নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার
ফেসবুকে ট্রেনের টিকিট বিক্রি, যুবক গ্রেপ্তার

নগর জীবন

৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে
৭০ প্রস্তাবে ঐক্য মাত্র ১০টিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি
তারেক রহমানসহ সবার খালাসের বিরুদ্ধে আপিলের অনুমতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অরক্ষিত এফডিসি
অরক্ষিত এফডিসি

শোবিজ

ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের
ভারতীয় হকি ফেডারেশনকে হুমকি পাকিস্তানের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিউবা মিশেল
বাংলাদেশের কিউবা মিশেল

মাঠে ময়দানে

পিএসজির স্বপ্নপূরণ
পিএসজির স্বপ্নপূরণ

মাঠে ময়দানে

ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?
ড. মুহাম্মদ ইউনূস কি নিরপেক্ষতা হারাচ্ছেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা
সচিবালয়ে ফের মিছিল মাঠে থাকার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২
প্যারিসে শিরোপা উদ্যাপনে সহিংসতায় নিহত ২

মাঠে ময়দানে

সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার
সরাসরি সম্প্রচার করে শুরু হাসিনার আনুষ্ঠানিক বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন
হঠাৎ অজ্ঞান ব্যাংক ম্যানেজারসহ ছয়জন

দেশগ্রাম

আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার
আখাউড়ায় গৃহবধূ খুন, স্বামী গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম