শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫

ঈদ নেই ফিলিস্তিনে

আবুল কালাম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে

সিয়াম সাধনার মাহে রমজান শেষে ঈদুল ফিতর আমাদের মাঝে হাজির হতে যাচ্ছে খুশির সওগাত নিয়ে। দীর্ঘ ১৫ বছর পর স্বৈরাচারমুক্ত বাংলাদেশে ঈদ পালিত হচ্ছে মুক্ত পরিবেশে। বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ এ বছর তুলনামূলকভাবে স্বস্তিদায়ক পরিবেশে পবিত্র রমজানে রোজা পালন করতে পেরেছে। চাল, সয়াবিন তেল, খেজুরসহ কিছু পণ্যের দাম বাড়লেও বেশির ভাগ নিত্যপণ্যের দাম ছিল রোজার আগের মতোই। এ বছর ঈদ উপলক্ষে প্রায় দেড় কোটি মানুষ রাজধানী ঢাকা ছাড়ছেন। নাড়ির টানে তারা ঈদ পালনে ছুটেছেন স্বজনদের কাছে। যানবাহনের ওপর বাড়তি যাত্রীর চাপ থাকলেও এ বছর ঈদযাত্রা তুলনামূলকভাবে স্বস্তিদায়ক। তবে ঈদের ছুটিতে জননিরাপত্তা নিয়ে উৎকণ্ঠা রয়েছে দেশজুড়ে। রাজধানী থেকে শুরু করে গ্রামগঞ্জেও জননিরাপত্তা নিয়ে ভাবতে হচ্ছে সর্বস্তরের মানুষকে। সরকারের পক্ষ থেকে ঈদ উপলক্ষে রাজধানীর নিরাপত্তা রক্ষায় বাড়তি ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। চুরি, ডাকাতি, ছিনতাই রোধে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী জাগ্রত থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। আমরা আশা করব এ ব্যাপারে পুলিশসহ সব আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সাফল্যের পরিচয় দেবে। ঈদের ছুটিতে বেপরোয়াভাবে যানবাহন চলাচল করার কারণে প্রতিবছর দুর্ঘটনায় অনেক মানুষ মারা যায়। আহত হয় আরও অনেকে। সড়ক দুর্ঘটনা যাতে কোনো পরিবারে বিষাদের ছায়া বিস্তার না করে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই সতর্ক থাকার চেষ্টা করব। বাংলাদেশের মানুষ যথাযথ মর্যাদায় পবিত্র ঈদুল ফিতর পালন করতে পারলেও আমাদের ফিলিস্তিনি ভাই ও বোনেরা সে সুযোগ থেকে বঞ্চিত। ফিলিস্তিনের গাজায় মাহে রমজানে যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ করে ইসরায়েলের ইহুদিবাদী বর্বর সেনাবাহিনী হামলা চালিয়ে শত শত মানুষকে হত্যা করেছে। ২০ লাখ গাজাবাসী মুসলমানের ঘরে এ বছর ঈদের দিনেও কান্নার ধ্বনি শোনা যাবে। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে লাখ লাখ ইহুদিকে হত্যা করেছিল হিটলারের নাজি বাহিনী। মানবসভ্যতার জন্য যা কলঙ্কিত অধ্যায় হিসেবে বিবেচিত। দুনিয়ার শান্তিপ্রিয় সব মানুষ জার্মানির নাজি বাহিনীকে ধিক্কার জানিয়েছে। বিশ্ববাসীর সহানুভূতির লক্ষ্য হয়ে দাঁড়িয়েছিল ইহুদিরা। সভ্য মানুষ তাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল সেই মহাবিপদের দিনে। মানবসভ্যতার বিকাশে যে ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অবদান সবচেয়ে বেশি, তাদের নিধনযজ্ঞের বিরুদ্ধে গড়ে উঠেছিল বিশ্ববাসীর ঐক্য। এ ঐক্য দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানদের পরাজয় নিশ্চিত করে। গণহত্যা ও নির্যাতন-নিপীড়ন কত ভয়াবহ, তা ইহুদিদের চেয়ে আর কোনো জাতির বেশি জানা নয়। আশা করা হয়েছিল, দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের তিক্ত অভিজ্ঞতা ইহুদিদের আরও মানবিক হতে উদ্বুদ্ধ করবে। তারা দ্বিতীয় মহাযুদ্ধোত্তর বিশ্বে শান্তি ও মানবিকতার প্রতিভূ হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবে। কিন্তু জগতবাসীর প্রত্যাশাকে অবজ্ঞা করে তারা নাৎসিবাদের আদলে ইহুদিবাদের বিস্তার ঘটিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যে। ফিলিস্তিনিদের তাদের দেশ থেকে উৎখাত করে সেখানে ইহুদি রাষ্ট্র ইসরায়েল প্রতিষ্ঠা করেছে পশ্চিমা শক্তির মদতে। ফিলিস্তিনি নিধনযজ্ঞে ইহুদিবাদী রাষ্ট্র ইসরায়েল যে অপভূমিকা রাখছে, তার মাধ্যমে তারা প্রকারান্তরে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধকালে নাৎসিদের ইহুদি নিধনকেই বৈধতা দান করছে বললেও কম বলা হবে। শুধু মধ্যপ্রাচ্য নয়, বিশ্ব শান্তির জন্যও সাক্ষাৎ হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে ইহুদিবাদীরা। জাতিসংঘকে শিখন্ডী হিসেবে দাঁড় করিয়ে ১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিনের অর্ধেক এলাকায় ইসরায়েল নামের রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা হয়। বাদবাকি এলাকায় ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিল জাতিসংঘ। কিন্তু পরবর্তীতে ইহুদিবাদীরা পুরো ফিলিস্তিন গ্রাস করার ধৃষ্টতা দেখালেও জাতিসংঘ নীরব। ফিলিস্তিনের গাজা ভূখন্ডে তারা নৃশংস হামলা চালিয়েছে ১৭ মাস ধরে। পরে যুদ্ধবিরতি মেনে নিলেও নানা অজুহাতে ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে গাজা উপত্যকায়। ইসরায়েলের নৃশংস হামলায় বিশ্বের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী জাতি ফিলিস্তিনিদের অস্তিত্ব বিপন্ন প্রায়। ১৭ মাস আগে ফিলিস্তিনের উগ্রবাদী সংগঠন হামাসের হামলায় ইসরায়েলের বিপুল ক্ষয়ক্ষতির পর হামাসবিরোধী অভিযানের নামে প্রকারান্তরে জাতিগত নিধনযজ্ঞ শুরু করে তেলআবিবের বর্বর শাসকরা। গত ১৭ মাসে ইহুদিবাদীদের হাতে নিহত হয়েছে প্রায় ৫০ হাজার  ফিলিস্তিনি। যাদের এক-তৃতীয়াংশের বেশি শিশু। এ পর্যন্ত আহত হয়েছে সোয়া লাখ মানুষ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, প্রতিবেশী আরব দেশগুলোর আচরণে মনে হয় না তারা তাদের ফিলিস্তিনি ভাইয়ের ওপর হামলায় আদৌ মর্মাহত। সভ্যতার সোল এজেন্ট পশ্চিমা দুনিয়ার মদতে ইসরায়েল যা ইচ্ছা তাই করার স্বাধীনতা পেয়েছে। আরব দেশগুলোর নির্বিকার ভূমিকা আগের শক্তিকে সাহস জোগাচ্ছে। বাংলাদেশ জন্মলগ্ন থেকে ফিলিস্তিনিদের মুক্তি সংগ্রামকে সমর্থন জানিয়ে আসছে। সত্তর দশকে আট হাজারের বেশি বাংলাদেশি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিল।  শতাধিক বাংলাদেশি প্রাণ হারিয়েছে সেই যুদ্ধে। মুসলমানদের প্রথম কেবলা এবং পবিত্র মক্কা ও মদিনার মসজিদের পর তৃতীয় পবিত্র স্থান মসজিদুল আকসা এখন ইসরাইলের দখলে।  এ বছরের ঈদুল ফিতরে ঈদের জামাতে শুধু দোয়া করা নয়, দুনিয়ার সব মুসলমানের শপথ নেওয়া উচিত ইহুদিবাদীদের দখল থেকে পবিত্র মসজিদুল আকসাকে মুক্ত করা। ফিলিস্তিনিরা যাতে তাদের স্বাধীনতা ফিরে পায় তা নিশ্চিত করাও প্রতিটি মুসলমানের দায়িত্ব বলে বিবেচিত হওয়া উচিত। সবাইকে ঈদ মুবারক।

♦ লেখক : প্রাবন্ধিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
জরুরি সংস্কার সুপারিশ
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪
নওগাঁয় ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন
ছাত্র আন্দোলনে হত্যাকারীদের বিচার এই বাংলার মাটিতে হবে : নাসীরুদ্দীন

১৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদ মীর মুগ্ধের বাসায় গেলেন রিজভী

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : নিহত ২ হাজার ছাড়াল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবককে গুলি করে হত্যা
যুবককে গুলি করে হত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩
বগুড়ায় পৃথক দুর্ঘটনায় বাবা-মেয়েসহ নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা
ঐক্যবদ্ধ হওয়া এই সময়ের জন্য বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের
ঈদের শুভেচ্ছা মমতার ভাতিজা অভিষেকের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
ফ্রান্সে অ্যাপলকে ১৫০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত
আশাশুনিতে বাঁধ ভেঙে ৬ গ্রাম প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের
ঈদের দিন সিলেটের জাফলংয়ে বেড়াতে গিয়ে প্রাণ গেল পর্যটকের

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান
ঈদের নামাজ পড়তে পারেননি ইমরান খান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২
ইয়েমেনে মার্কিন হামলায় নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
ঈদে ঘুরতে বেরিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই
ঈদ আনন্দেও ব্যস্ত নারী ক্রিকেট দল, রইলেন মিরপুরেই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ
ত্রিপাঠীর ব্যর্থতাই চেন্নাইয়ের সমস্যা, ইঙ্গিত দিলেন রুতুরাজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল
কুমিল্লায় কেন্দ্রীয় ঈদগাহে মুসল্লিদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম
মনের সংকীর্ণতা কাটিয়ে মানুষের সেবা করতে হবে: সারজিস আলম

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ
নিজ এলাকায় ঈদের নামাজ আদায় করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের
মোটরসাইকেলে ঘুরতে বেরিয়ে প্রাণ গেল যুবকের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই
ভাঙ্গায় আগুনে পুড়ে বসতঘর ছাই

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫
ঈদের নামাজ শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান ঘিরে উত্তেজনা, গ্রেপ্তার ৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি
লক্ষ্মীপুরে ঈদ আনন্দ নেই শহীদ পরিবারে, খুনিদের ফাঁসির দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়
জয়পুরহাটে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায়

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯
কুমারখালীতে ঈদগাহে চাঁদা আদায়কে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, আহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ
ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ঈদ শুভেচ্ছা জানালেন শেহবাজ শরীফ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা
মায়ের হঠাৎ অসুস্থতার খবরে দেশে আসলেন কোকোর স্ত্রী শর্মিলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার
দীর্ঘদিন পর পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপন খালেদা জিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান
ট্রাম্পের বোমা হামলার হুমকির জবাবে যে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প
পুতিনের ওপর খুবই রাগান্বিত ও বিরক্ত ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল
রাজধানীতে সুলতানি আমলের আদলে ঈদ আনন্দ মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো
ইতিহাসে প্রথমবার স্বর্ণের দাম ৩১০০ ডলার ছাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ
প্রধান উপদেষ্টার ঈদ আয়োজনে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে আমন্ত্রণ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস
বৃষ্টি নিয়ে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!
বিধি ভেঙে তৃতীয়বার প্রেসিডেন্ট হওয়ার ফন্দি ট্রাম্পের!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি
বক্স অফিসে ধাক্কা খেল ‘সিকান্দার’, মুক্তির আগেই পাইরেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২
ভারতের মহারাষ্ট্রে মসজিদে বিস্ফোরণ, গ্রেফতার ২

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সবার মধ্যে আরও কঠিন ঐক্য গড়ে তুলতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ
অগ্নিবীণায় অবৈধ যাত্রী ওঠানোর দায়ে ক্যাটারিং সার্ভিসের কার্যক্রম বন্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার
মিয়ানমারে ভূমিকম্প : ৬০ ঘণ্টা পর চারজনকে জীবিত উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত
শোলাকিয়ায় স্মরণকালের বৃহত্তম ঈদজামাত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার
মিয়ানমারে ফের ভূমিকম্প, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭০০, শতাধিক উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার
চীনে নতুন তেলের খনি আবিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের
ইরানে বোমা হামলার হুমকি ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার
ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি
টাঙ্গাইলে ঈদগাহ মাঠে ১৪৪ ধারা জারি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন না হলে দেশ অস্থিতিশীল হওয়ার শঙ্কা বিএনপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম
ফ্যাসিবাদের পতনে ঈদ আনন্দে স্বস্তি যোগ হয়েছে : মাহফুজ আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির
ঈদের খুতবায় ফিলিস্তিন থেকে ইসরায়েলকে উৎখাতের অঙ্গীকার খামেনির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
গোর-এ-শহীদ ময়দানে দেশের সবচেয়ে বড় ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি
৯ নম্বরে নামার কারণ জানালেন মহেন্দ্র সিং ধোনি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়
১৫ বছর পর নাটোর কেন্ত্রীয় ঈদগাহ মাঠে বিএনপি নেতাকর্মীদের নামাজ আদায়

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়
বিকেলে প্রধান উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
জুলাই শহীদ চার পরিবারের সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়
ধোনি-জাদেজার লড়াই ব্যর্থ, রাজস্থানের বিপক্ষে চেন্নাইয়ের পরাজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক