শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

প্রফেসর এস কে তৌফিক হক
প্রিন্ট ভার্সন
রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা

বাংলাদেশে এখন রাষ্ট্র সংস্কার অন্যতম আলোচিত ও বহুল প্রত্যাশিত বিষয়। দুই হাজার শহীদের আত্মত্যাগ দেশকে নতুনভাবে গড়ে তোলার সম্ভাবনা এনে দিয়েছে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে সংস্কারের জন্য ১১টি কমিশন গঠন করেছে। এসব উদ্যোগ থেকে একটি নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন বাস্তবায়নের আশা করা যায়। তবে অতীতের অভিজ্ঞতা আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে এ ধরনের আশা সরকারসমূহ পূরণ করতে ব্যর্থ হয়েছিল।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী সময় এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ের মধ্যে একটি ঐতিহাসিক মিল বিদ্যমান, যেখানে উভয় ক্ষেত্রেই দেশের প্রায় সব শ্রেণি-পেশার মানুষ দেশ পুনর্গঠনের লক্ষ্যে একত্র হয়েছিল।

পাকিস্তানি শাসন ও আওয়ামী লীগের শাসনের মধ্যে কিছু চরিত্রগত এবং পদ্ধতিগত সাদৃশ্য রয়েছে, যা শান্তিপ্রিয় বাংলাদেশিদের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে অংশ নিতে বাধ্য করেছে। ১৯৭১ সালে, এই অঞ্চলের মানুষ পাকিস্তানি ঔপনিবেশিক শাসনের ২৩ বছরের শোষণ ও দমন থেকে মুক্তি লাভ করেছিল এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে। একইভাবে ২০২৪ সালে বাংলাদেশের জনগণ একটি প্রবল গণ আন্দোলনের মাধ্যমে ভারত-সমর্থিত ফ্যাসিবাদী শাসনের অবসান ঘটায়।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন অর্থনৈতিক শোষণের মাধ্যমে পূর্ব পাকিস্তানের সম্পদ পশ্চিম পাকিস্তানে পাচার করেছিল, তেমনি আওয়ামী লীগ সরকার ২৩৪ বিলিয়ন ডলার দুর্নীতি করে সেই অর্থ বিদেশে পাচার করেছে। উভয় শাসনব্যবস্থাই সাধারণ জনগণের ভোটাধিকার হরণ করে এবং বৈষম্যকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছে।

পাকিস্তানি শাসকরা যেমন ১৯৭০ সালের নির্বাচনের ফলাফল মেনে না নিয়ে সামরিক শক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে এ অঞ্চলের মানুষকে দমন করার চেষ্টা করেছিল, তেমনি আওয়ামী সরকার বিগত ১৬ বছরে বাংলাদেশের নির্বাচনি ব্যবস্থাকে নিয়মতান্ত্রিকতা থেকে বিচ্যুত করে একদলীয় ও ফ্যাসিবাদী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে।

উভয় শোষণ পর্বের অবসানই দেশকে পুনর্গঠনের এক বিরল সুযোগ এনে দিয়েছে। তবে জাতি প্রথম সুযোগটি নষ্ট করেছিল মুজিব সরকারের অদক্ষতা ও অবহেলার কারণে। যদিও ১৯৭২ সালে প্রশাসন, সংবিধান, শিক্ষা, শিল্প এবং ভূমি সংস্কারের মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে ডজনেরও বেশি কমিশন গঠন করা হয়েছিল। দুঃখজনকভাবে, এসব কমিশনের সুপারিশ ও কার্যক্রম অনেক ক্ষেত্রেই জাতিকে কাঙ্ক্ষিত দিকনির্দেশনা দিতে ব্যর্থ হয়। এর ফলে ১৯৭৪ সালে দেশ ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের সম্মুখীন হয়। একটি যুদ্ধবিধ্বস্ত রাষ্ট্রকে নতুনভাবে বিনির্মাণের জন্য যে দক্ষতা ও দূরদর্শিতা প্রয়োজন, তার অভাব তৎকালীন সরকারের কার্যক্রমে প্রকট আকারে পরিলক্ষিত হচ্ছিল।

মুজিব সরকার ১৯৭২ থেকে ১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রায় চার বছর সময় পেয়েও রাষ্ট্র সংস্কারে ব্যর্থ হয়েছিল প্রধানত চারটি কারণে। চব্বিশের সংস্কার উদ্যোক্তাদের এ থেকে যথেষ্ট শিক্ষা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে।

রাষ্ট্র সংস্কার : বাহাত্তরের ব্যর্থতা থেকে চব্বিশের শিক্ষা১৯৭২ সালে রাষ্ট্র সংস্কারের ব্যর্থতার একটি অন্যতম প্রধান কারণ ছিল মুক্তিযুদ্ধকালীন এবং তার পরবর্তী পর্যায়ে দেশ গঠনের জন্য রাজনীতিবিদদের একটি সুস্পষ্ট ও পূর্ণাঙ্গ পরিকল্পনার অভাব। ষাটের দশকে যখন তরুণ প্রজন্ম স্বাধীনতার স্বপ্নে উজ্জীবিত ছিল, তখন প্রবীণ রাজনীতিবিদরা স্বাধীনতার পরিবর্তে স্বায়ত্তশাসনের মধ্যেই মুক্তির পথ খুঁজছিলেন। এর ফলে, স্বাধীনতা-পরবর্তী বাংলাদেশ কেমন হবে, তার একটি স্পষ্ট দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে ওঠেনি।

এই পূর্বপ্রস্তুতির অভাব সবচেয়ে বেশি প্রকট হয়ে ওঠে সংবিধান প্রণয়নের সময়। বাংলাদেশ কোন আদর্শে পরিচালিত হবে, গণতন্ত্র নাকি সমাজতন্ত্র- তা নিয়ে জাতি দ্বিধান্বিত ছিল। পরিশেষে দুই বিপরীত মেরুর দুটি আদর্শকে সংবিধানের মূলনীতি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। রাষ্ট্র সংস্কারের অভীষ্ট লক্ষ্য এবং তার বাস্তবায়ন পদ্ধতিতে এই অসামঞ্জস্যতা গভীর সংকটের সৃষ্টি করে। দেশ পরিচালনা গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে হবে নাকি সমাজতান্ত্রিক ধাঁচে এগোবে, সে বিষয়ে সুস্পষ্ট দিকনির্দেশনা কারও মধ্যেই পাওয়া যায়নি। এর ফলে শেখ মুজিবুর রহমান অনেকটা দ্বিধাগ্রস্ত অবস্থায় দেশকে একটি অনিশ্চিত যাত্রায় নিয়ে যান। ১৯৭২ সালে শেখ মুজিব গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সরকার পরিচালনা শুরু করলেও পরবর্তী সময়ে সমাজতন্ত্রের দিকে ঝুঁকে পড়েন। শেষ পর্যন্ত বাকশালের মাধ্যমে একনায়কতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেন।

২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের সূচনা কোটা আন্দোলনের মাধ্যমে হয়েছিল, যা পরবর্তী সময়ে ফ্যাসিবাদ পতনের আন্দোলনে রূপ নেয়। শুরুতেই এই আন্দোলনের সমন্বয়কারী ও সরকার পরিচালনাকারীদের মধ্যে দেশ সংস্কারের একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা থাকবে না এটাই স্বাভাবিক। তবে ফ্যাসিবাদ পতনের পর বাংলাদেশকে কীভাবে সংস্কারের মাধ্যমে কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে নিয়ে যাওয়া হবে, তা নিয়ে একটি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা থাকা অত্যাবশ্যক। গত ছয় মাসে অন্তর্বর্তী সরকার রাষ্ট্র সংস্কারের জন্য নানা উদ্যোগ নিয়েছে, যার মধ্যে সংস্কার কমিশনসমূহ গঠন এবং এতে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ নিশ্চিতকরণ অন্যতম। কমিশনের সুপারিশগুলো যদি গণতন্ত্র, বৈষম্যদূরীকরণ, অর্থনৈতিক সাম্য এবং সামাজিক মর্যাদার ভিত্তিতে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা হয়, তবে জাতি দীর্ঘ মেয়াদে এর সুফল ভোগ করবে বলে আশা করা যায়।

বাহাত্তরের ব্যর্থতার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছিল পাকিস্তানি আমলের আমলাদের ওপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা। ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত পাকিস্তানি শাসনের অধীনে সাধারণ মানুষের ওপর জুলুম ও অত্যাচারে মদত দেওয়া এবং মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানের বেতনভুক থেকে শোষণ ও নির্যাতনে অংশ নেওয়া আমলাদেরই স্বাধীনতার পর বাংলাদেশের প্রশাসনিক ব্যবস্থার গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ফলে এ ধরনের আমলাতন্ত্র দেশের জন্য একধরনের দ্বি-ধারি তলোয়ারে পরিণত হয়। রাষ্ট্রপরিচালনায় তাদের অংশগ্রহণ তাৎক্ষণিক কিছু সুবিধা দিলেও, পাকিস্তানি শাসনের ঔপনিবেশিক মনোভাব তাদের মনে বদ্ধমূল থাকায় তারা জনগণের সেবক না হয়ে শোষকে পরিণত হয়। এর প্রভাব আজও সরকারি দপ্তরগুলোতে স্পষ্ট। স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও সরকারি কর্মকর্তারা পূর্ণাঙ্গভাবে জনগণের প্রকৃত সেবক হতে পারেননি। বরং ঔপনিবেশিক শাসকরা জনগণ ও প্রশাসনের মধ্যে যে দেয়াল তৈরি করেছিল, তা এখনো টিকে আছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্টে দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা ফ্যাসিস্ট শাসক বিদায় নিতে বাধ্য হয়। তবে যে প্রশাসন এবং রাষ্ট্রীয় যন্ত্র স্বৈরাচারের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করেছে, তা এখনো আগের অবস্থানেই রয়েছে। এই নতজানু আমলাতন্ত্র ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের তিনটি নির্বাচনের নাটক মঞ্চস্থ করে ফ্যাসিবাদের চাষাবাদ করেছে। এদের ওপর নির্ভর করে নতুন বাংলাদেশের বিনির্মাণ কেবল এক অবাস্তব স্বপ্ন হিসেবেই রয়ে যাবে।

তা ছাড়া যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে মানুষ হত্যা এবং দমনপীড়নে মত্ত ছিল, তাদের অপরাধের বিচার না করলে প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ওপর মানুষের আস্থা দিন দিন আরও অবনতি হতে থাকবে বলে ধারণা করা যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পর যদি নতুন প্রশাসনিক শক্তি গঠন করা হতো, আমলাতন্ত্রের নতুন রূপরেখা তৈরি করা হতো এবং অসাধু কর্মকর্তাদের সরিয়ে দেশপ্রেমিক ও যোগ্য কর্মকর্তাদের দায়িত্ব দেওয়া হতো, তাহলে হয়তো দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত পারত। একই কর্তব্য বর্তমান পরিস্থিতির জন্যও প্রযোজ্য। এখনো স্বৈরাচারের প্রেতাত্মা হয়ে থাকা প্রশাসনে যে দুর্নীতিগ্রস্ত আমলারা রয়ে গেছে, তাদের হাত থেকে আমলাতন্ত্রকে উদ্ধার করতে হবে। তা না হলে রাষ্ট্রীয় পুনর্গঠন ও সংস্কারের প্রচেষ্টা কতটুকু সফল হবে তা নিয়ে আশঙ্কা থেকে যায়।

মুক্তিযুদ্ধের পরে গঠিত আওয়ামী লীগ সরকার দেশ ও জনগণের আকাঙ্ক্ষার প্রতি নজর না দিয়ে ভারতনির্ভরশীল হয়ে পড়ে। দেশ বিনির্মাণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো সংবিধান প্রণয়ন। বাংলাদেশের সংবিধান প্রণয়নে দেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য, স্থানীয় সংস্কৃতিকে বাদ দিয়ে ভারতের সংবিধানের অনুরূপ সংবিধানের প্রচেষ্টা পরিলক্ষিত হয়।

চব্বিশের অভ্যুত্থান-পরবর্তী সরকার বিভিন্নভাবে জনগণকে সংস্কার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করানোর চেষ্টা করলেও তার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক প্রশ্ন থেকে যায়। সুপারিশ প্রণয়নের প্রক্রিয়ায় বিদেশি মডেলের ওপর পুরোপুরি নির্ভর না করে সংস্কারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে কার্যকর আলোচনা করে সুপারিশ তৈরি করা উচিত। যেন সংস্কার প্রক্রিয়া সবার ঐকমত্যের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন সম্ভব হয়। মনে রাখতে হবে, কমিশনের রিপোর্টের পরিধি বা বিষয়বস্তুর চমকের চেয়ে এর সুপারিশগুলো বাংলাদেশে বাস্তবায়নযোগ্য কিনা, সেটাই অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

অনেকেই মনে করেন, সংস্কার কমিশনের রিপোর্ট প্রস্তুতিকালীন রাজনৈতিক দলসমূহের সঙ্গে আলোচনা না করা একটি ভুল সিদ্ধান্ত। রিপোর্ট জমা দেওয়ার পরে রাজনৈতিক দলের সঙ্গে ঐকমত্য তৈরির চেষ্টা অনেক কঠিন হতে পারে। রাষ্ট্রীয় সংস্কার সফল করতে জাতীয় ঐক্যের বিকল্প কিছু নেই। রাষ্ট্র সংস্কারে রাজনৈতিক দল, নাগরিক সমাজ এবং বিভিন্ন অংশীজনের মধ্যে সহযোগিতা নিশ্চিত করার জন্য একটি সর্বজনীন সংস্কার কাউন্সিল গঠন করা যেতে পারে। এই কাউন্সিলের মাধ্যমে মতাদর্শিক বিভাজন দূর করে জাতীয় ঐক্যের ভিত্তিতে সংস্কার উদ্যোগ বাস্তবায়ন করা সম্ভব। এই কাউন্সিলে রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি থেকে শুরু করে অন্যান্য অংশীজনের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

লেখক : পরিচালক, সাউথ এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব পলিসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স (এসআইপিজি), নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
শুল্কে আপাত স্বস্তি
শুল্কে আপাত স্বস্তি
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা
সুরা আল মূলকের ফজিলত
সুরা আল মূলকের ফজিলত
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
ট্রাম্পের সুমতি
ট্রাম্পের সুমতি
বৃহতের সাধনা এখন
বৃহতের সাধনা এখন
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
স্মরণ : ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
মাদরাসা শিক্ষা
মাদরাসা শিক্ষা
কৃষিতে নারীর অবদান
কৃষিতে নারীর অবদান
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
দ্রুত নির্বাচন চায় দেশের মানুষ
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
স্বাধীন ফিলিস্তিনের পথে যত বাধা
সর্বশেষ খবর
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় শিবিরের মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন
বিজু উৎসবে দরিদ্রদের পাশে উন্মেষ ও সামাজিক কল্যাণ এসোসিয়েশন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর
পাচার হওয়া অর্থ ফেরাতে হবে বিদেশী আইনে: গভর্নর

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে লক্ষ্মীপুরে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা
উদয়ের পথে বিরল  উদয়পদ্মের দেখা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উদয়ের পথে উদয়পদ্ম
উদয়ের পথে উদয়পদ্ম

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট
নাটোর আদালতের মালখানায় চুরি, নগদ অর্থ ও স্বর্ণালংকার লোপাট

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী
বিয়ের দাবিতে প্রেমিকের বাড়িতে অনশনে পরীক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের
অভিনেত্রী মেঘনা আলমকে ৩০ দিন কারাগারে রাখার নির্দেশ আদালতের

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের
‘রাশিয়ার পক্ষে যোদ্ধা নিয়োগ’ নিয়ে জেলেনস্কির মন্তব্যের নিন্দা চীনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

গাজায় অপুষ্টিতে ভুগছে ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু
গাজায় অপুষ্টিতে ভুগছে ৬০ হাজারেরও বেশি শিশু

পূর্ব-পশ্চিম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা
বিচ্ছেদের গুঞ্জন উড়িয়ে দিলেন মিশেল ওবামা

পূর্ব-পশ্চিম

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

প্রবল বর্ষণে ভারত ও নেপালে শতাধিক মৃত্যু
প্রবল বর্ষণে ভারত ও নেপালে শতাধিক মৃত্যু

পূর্ব-পশ্চিম

১৫ দিনেও মামলা হয়নি থানায়
১৫ দিনেও মামলা হয়নি থানায়

দেশগ্রাম

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাজ্য
ইউক্রেনকে সামরিক সহায়তা দিচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

অনাবাদি শত বিঘা জমি
অনাবাদি শত বিঘা জমি

দেশগ্রাম

শাকিবের বদলে সিয়াম
শাকিবের বদলে সিয়াম

শোবিজ

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

ইলিয়াস কাঞ্চনের উদ্বেগ
ইলিয়াস কাঞ্চনের উদ্বেগ

শোবিজ

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখমে গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখমে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে হত্যার চেষ্টা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে হত্যার চেষ্টা

দেশগ্রাম

সৃজিতের নতুন বয়ান
সৃজিতের নতুন বয়ান

শোবিজ

মাশরুম-মুক্তা চাষ প্রশিক্ষণ
মাশরুম-মুক্তা চাষ প্রশিক্ষণ

দেশগ্রাম

৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার, আটক ২১
৫ লাখ ইয়াবা উদ্ধার, আটক ২১

দেশগ্রাম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

রাজের যে প্রস্তাবে ক্ষেপেছিলেন লতা
রাজের যে প্রস্তাবে ক্ষেপেছিলেন লতা

শোবিজ

তাণ্ডবে শরীফুল রাজ
তাণ্ডবে শরীফুল রাজ

শোবিজ

ফিরেই সফল  মৌসুমী নাগ
ফিরেই সফল মৌসুমী নাগ

শোবিজ

সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা