শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০৯:১২, সোমবার, ২০ জানুয়ারি, ২০২৫

কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
কনফিউজড! পুরো জাতি কনফিউজড!

বহু আগে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে একটি কাহিনি শুনিয়েছিলাম। ২০১৯ সালের কোনো এক সময়ে তাঁর সঙ্গে আমার সুদীর্ঘ আলোচনা হয়, যা শেষ অবধি ব্যক্তিগত আড্ডা বা খোশগল্পে পরিণত হয়। ২০১৮ সালের রাতের ভোটের পর বিএনপি ঘটনার আকস্মিকতায় হতভম্ব হয়ে পড়ে। আর আওয়ামী লীগ সেই সুযোগ নিয়ে যে পাল্টা আক্রমণ, অপপ্রচার, মামলা, হামলা দিয়ে এমন এক ভীতিকর অবস্থা তৈরি করে, যার কারণে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব থেকে শুরু করে তৃণমূলের সবাই কনফিউজ হয়ে পড়ে। এ ব্যাপারে বিস্তারিত বলার আগে কনফিউজড শব্দ নিয়ে কিছু বলা অবশ্যক এবং ২০১৯ সালে তারেক রহমানকে শোনানো একটি বড়সড় ঐতিহাসিক কাহিনি কেন ২০২৫ সালে এসে আপনাদের শোনাতে এসেছি, তা-ও ব্যাখ্যা করা জরুরি।

কনফিউজড একটি ইংরেজি শব্দ, যার বাংলা প্রতিশব্দ হলো বিভ্রান্ত। এটি একটি ক্রিয়াবাচক পদ। বিভ্রান্তি যখন কোনো প্রাণীকে গ্রাস করে এবং সে যখন অগ্রপশ্চাত কিছুই বুঝতে পারে না, কী করা উচিত কী বলা উচিত ইত্যাদি বিষয়ে যখন সিদ্ধান্ত নিতে পারে না, তখনই সে বিভ্রান্তিতে পড়ে। চলমান বাংলাদেশে আমরা সবাই যে বিভ্রান্তির মধ্যে পড়েছি, তা বিভিন্নরূপে বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর বহু জনপদের মানবকুল-পক্ষীকুল, জন্তু-জানোয়ারসহ অন্যান্য প্রাণীকে কনফিউজড বা বিভ্রান্ত করেছিল। কেবল লড়াকু বুদ্ধিমান এবং নেতৃত্বের গুণাবলিসম্পন্ন প্রাণীরা সেসব বিভ্রান্তি থেকে নিজেদের রক্ষা করতে সক্ষম হয়েছিল।

পৃথিবীতে লক্ষ-কোটি বিভ্রান্তি বা কনফিউশন রয়েছে যেগুলোর বিরাট অংশ মানবসৃষ্ট এবং বাকিগুলো প্রকৃতিগতভাবে হয়ে থাকে। প্রাকৃতিক বিভ্রান্তির মধ্যে মরীচিকার মতো ঘটনা যেরূপ রয়েছে তদ্রুপ নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগের ফলেও প্রাণিকুল বিভ্রান্ত হয়ে পড়ে। বর্তমানে মার্কিন মুলুকের লস অ্যাঞ্জেলেসের যে ভয়াবহ দাবানল তা কেবল আমেরিকাবাসীকে নয়, তামাম দুনিয়ার সভ্যতা-প্রযুক্তি-উন্নতি সবকিছুকে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। মানবসৃষ্ট বিভ্রান্তির মধ্যে ইয়েমেন-ইসরায়েল, সৌদি আরব দ্বন্দ্ব যেমন ওই এলাকার বাসিন্দাদের কিংকর্তব্যবিমূঢ় পরিস্থিতির মধ্যে ফেলে দিয়েছে তদ্রুপ ২০২৫ সালে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার, রাজনৈতিক দলসমূহ, জনগণ তো বটেই এমনকি গরুছাগলও মারাত্মক বিভ্রান্তিতে পড়ে গেছে।

লড়াকু বুদ্ধিমানবিভ্রান্তি নিয়ে লম্বা আলোচনার মাঝে হঠাৎ কেন গরুছাগলের বিভ্রান্ত হওয়ার প্রসঙ্গ এলো, তা একটু পরিষ্কার করে নিই। পত্রিকায় খবর বের হয়েছে, নেতাকে খুশি করার জন্য কর্মী তার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের গরু জোর করে ধরে এনে জবাই করে বিরাট ভোজের আয়োজন করেছে এবং একই ধরনের কয়েকটি ঘটনা দেশের অন্যান্য প্রান্তেও ঘটেছে। ৫ আগস্টের পর অবলা গরুছাগল লুট, পুকুরের মাছ লুটের মতো ঘটনা কেবল রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে যেভাবে হয়েছে, তা বাংলার ইতিহাসে ইতোপূর্বে ঘটেনি। এগুলোকে কী বলবেন- লুট, চুরি-ডাকাতি নাকি গনিমতের মাল, তা নিয়ে যেমন আপনার বিভ্রান্তি থাকতে পারে, তদ্রƒপ মোট কতগুলো গরু-ছাগল-মহিষ রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হয়েছে, কতগুলো বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে এবং কতগুলোর গলায় ছুরি চালানো হয়েছে, তা হিসাব করতে গেলে আপনাকে বিভ্রান্তি পেয়ে বসবে। বিশেষ করে প্রভুভক্ত গৃহপালিত গরুছাগল সাধারণ অবস্থায় মালিককে দেখলে মাথা নাড়িয়ে সম্ভাষণ জানায় এবং হাম্বা, রব বা ম্যা ম্যা রবে নিজেদের খুশি ব্যক্ত করে। অপরদিকে প্রতিপক্ষ শত্রু বা চোর-ডাকাত দেখলে চিৎকার শুরু করে এবং সাধ্যমতো গুঁতো দেওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু ২০২৪ সালের আগস্টের ৫ তারিখের পর গরুছাগলগুলো পর্যন্ত এতটা বিভ্রান্তের মধ্যে পড়েছে যে প্রাণীগুলোর একটিও সামান্য প্রতিবাদ করেছে বা গুঁতো দিয়ে দুর্বৃত্তদের আহত করেছে, অমন খবর শোনা যায়নি।

আলোচনার শুরুতেই বলেছিলাম যে পৃথিবীতে বহু রকমের বিভ্রান্তি রয়েছে। এসব বিভ্রান্তির মধ্যে রাজনৈতিক বিভ্রান্তির ক্ষতিকর দিক সবচেয়ে ভয়াবহ। রাজনীতিতে বিভ্রান্তির কারণে কোটি কোটি মানুষ মারা পড়ে। দেশে দেশে দুর্ভিক্ষ শুরু হয়- যুদ্ধবিগ্রহ, মারামারি, হানাহানি অনিবার্য হয়ে পড়ে। বিভ্রান্তি দীর্ঘ মেয়াদে চললে দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব লুণ্ঠিত হয়। দেশ টুকরো টুকরো হয়ে যায়। গৃহযুদ্ধ-অরাজকতার কারণে কখনো কখনো জাতি গোষ্ঠী বিলুপ্ত হয়ে যায়। সুতরাং জাতীয় জীবনে যে কোনো প্রাকৃতিক বা মানবসৃষ্ট বিপর্যয়ের মধ্যে বিভ্রান্তি এমন একটি মহামারি, যা থেকে রক্ষা করার জন্য কেবল একজন রাজনৈতিক নেতার দৃঢ়তা, দূরদর্শিতা, নেতৃত্বের গুণাবলি, বিশ্বাসযোগ্যতা, সততা-ন্যায়নিষ্ঠ ও ন্যায়বিচারই হতে পারে একমাত্র মহৌষধ। ২০১৯ সালের বিভ্রান্তি আমরা কাটিয়ে উঠতে পারিনি। বরং তা ফুলে ফেঁপে ২০২৫ সালে এত বিকট আকার ধারণ করেছে যে পুরো জাতিগোষ্ঠী স্মরণকালের সবচেয়ে বড় এবং ভয়ংকর বিভ্রান্তির মধ্যে পড়ে গেছি। আমরা জানি না, আগামীকাল দেশের ভাগ্যে কী ঘটতে যাচ্ছে। উনি কি টুস করে ঢুকে পড়েবেন- ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ভয়ংকরভাবে ফিরবে, এমন লেখা কেন বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের বিলবোর্ডে হঠাৎ হঠাৎ উদয় হয়। নির্বাচন কবে হবে, কীভাবে হবে। আগামীর প্রধানমন্ত্রী কে, রাষ্ট্রপতি কে এসব যেমন আমরা কেউ জানি না, তদ্রƒপ কেউ সাহস করে বলছেন না, আমি আগামীর প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি। এসব বিভ্রান্তির মধ্যে ব্যবসায়ীরা ভেবে পাচ্ছেন না, ব্যবসাপাতি বন্ধ করবেন নাকি চালিয়ে রাখবেন। ধনাঢ্য শ্রেণি সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না যে বাকি জীবন দেশে কাটাবে নাকি ধনসম্পত্তি নিয়ে নিরাপদ কোনো দেশে গিয়ে আশ্রয় নেবে। দেশের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কোটি কোটি শ্রমজীবী যারা দিন আনেন দিন খান তারা আজ কাজ পেলেন কিন্তু আগামীকাল পাবেন কি না, তা জানেন না। আবার যিনি আজ কাজ না পেয়ে অভুক্ত থাকলেন তিনিও আগামীকাল খেতে পারবেন এমন কোনো স্বপ্ন দেখতে পাচ্ছেন না।

আমাদের জাতীয় বিভ্রান্তির মূল কারণ নেতৃত্বসংকট। নেতার জন্ম হয় নৈতিক গুণাবলি নিয়ে। কোনো গুন্ডা-বদমাশকে সারা জীবন ধর্মকর্ম শিক্ষা দিয়ে যেমন ধার্মিক বানানো যায় না, তদ্রƒপ নেতৃত্বের গুণাবলি নেই এমন কাউকে নেতার আসনে কিয়ামত পর্যন্ত বসিয়ে সারাক্ষণ জি হুজুর জি হুজুর করলেও তার মধ্যে একবিন্দু নেতৃত্বের গুণাবলি ঢোকানো সম্ভব নয়। বরং কোনো অযোগ্য লোক পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্রের নেতৃত্বে বসলে কী হয় তা বোধ করি বিস্তারিত আলোচনা ছাড়াই সম্মানিত পাঠক বুঝতে পারছেন। অযোগ্য নেতৃত্বের প্রধান দুর্বলতা সে নিজে বুঝতে পারে না, সে কী করছে এবং কী তার করা উচিত। দ্বিতীয়ত নেতার প্রধান গুণ হলো তার হুকুম করার ক্ষমতা ও বিশ্বাস। তার সৌন্দর্য হলো ন্যায়পরায়ণতা। তার ক্ষমতার চাবিকাঠি হলো কঠোরতা ও কোমলতার সমন্বয় করা। তার মর্যাদার প্রতীক হলো তার ন্যায়বিচার করার ক্ষমতা। তার সফলতা হলো স্থান-কাল-পাত্রভেদে দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা। আর সার্থকতা হলো সাহসিকতা তথা বীরবিক্রমতা।

উল্লিখিত গুণাবলিসম্পন্ন মানুষের হাতে যখন জাতির নেতৃত্বের ভার অর্পিত হয় তখন জাতির মধ্যে কোনো রকম বিভ্রান্তি দেখা দেয় না। এসব নিয়ে ইতিহাসের জনক হিরোটাস যে আলোচনা করেছেন, সেখানে তিনি অসাধারণ একটি ঐতিহাসিক কাহিনি বর্ণনা করেছেন, যা আমি ২০১৯ সালে তারেক রহমানকে শুনিয়েছিলাম এবং আজকের নিবন্ধে আপনাদেরও শোনাব।

পারস্যের কিংবদন্তি সম্রাট দারায়সের মৃত্যুর পর তাঁর সন্তান যার্কসেস ৪৮৬ খ্রি. পূর্বাব্দের অক্টোবর মাসে সিংহাসনে বসেন। ক্ষমতা লাভের ছয় বছর পর তিনি গ্রিস দখলের জন্য যে ঐতিহাসিক যুদ্ধযাত্রা করেন, যা কিনা মহাকালের সবচেয়ে বড় যুদ্ধযাত্রা হিসেবে অভিহিত। প্রায় ৫৩ লাখ সৈন্য এবং যুদ্ধবহরের অন্যান্য সহকারীসহ প্রায় এক কোটি দশ লাখ লোকের সুবিশাল বহর নিয়ে যার্কসেস প্রাচীন হেলিসপন্ট অর্থাৎ দার্দানেলস প্রণালি অতিক্রম করে গ্রিসে উপস্থিত হন। তাঁর যুদ্ধবহরে যে পরিমাণ লোকবল ছিল তার সমপরিমাণ জনসংখ্যা তখন গ্রিসসহ আশপাশের ১০টি রাষ্ট্রেরও ছিল না। ফলে পুরো ইউরোপে ভীতি ছড়িয়ে পড়ল এবং শহর-বন্দর বিরান করে জনগণ পালাতে থাকল। যার্কসেস তাঁবু গেড়ে যুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করতে থাকলেন এবং শত্রুপক্ষের দুর্বলতা ও অসহায়ত্ব দেখে পুলকিত হয়ে উঠলেন। তিনি মনের আনন্দে যুদ্ধ ময়দানের করণীয় ভুলে গেলেন এবং নিজে সিদ্ধান্ত না নিয়ে তাঁর অধীন সেনাপতিদের ওপর দায়িত্ব দিলেন কীভাবে যুদ্ধে অগ্রসর হওয়া যায়, তা নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করার জন্য।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে শক্ত প্রতিপক্ষ না থাকা অথবা প্রতিপক্ষকে অতি দুর্বল বিবেচনা করে সম্রাট যার্কসেসের সেনাপতিরা সিদ্ধান্ত নিতে কালক্ষেপণ করতে করতে পুরো এক বছর পার করে দেন। ইতোমধ্যে গ্রিক সৈন্যরা গেরিলা আক্রমণ শুরু করেন। এ অবস্থায় জনৈক মহিলা সেনাপতি সম্রাটের সামনে হাজির হয়ে বললেন, ‘মহামান্য মালিক! আমরা সবাই আপনার হুকুমের দাসদাসী। আপনি আমাদের যুদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছেন। গত এক বছর চেষ্টা করেও আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারিনি এবং পরবর্তী এক বছর চেষ্টা করলেও তা সম্ভব নয়। কারণ মালিকের সামনে দাসদাসীর মস্তিষ্ক কাজ করে না। আমাদের জন্ম হয়েছে আপনার সেবার জন্য এবং আপনার হুকুম পালন ও সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের জন্য। সুতরাং আপনি আমাদের ওপর যে দায়িত্ব দিয়েছেন, তা ফিরিয়ে নিন এবং নিজে সিদ্ধান্ত নিয়ে আমাদের হুকুম করুন।’ উল্লিখিত মহিলা সেনাপতির কথায় সম্রাট সংবিৎ ফিরে পান এবং কালবিলম্ব না করে যুদ্ধের হুকুম দেন। ইতিহাসে সম্রাট যার্কসেসকে একজন সফল এবং মহান রাষ্ট্রনায়ক বলা হয়। তাঁর বিপুল যুদ্ধ আয়োজন সত্ত্বেও কেবল অতি আত্মবিশ্বাস, সময়ক্ষেপণ, প্রতিপক্ষকে দুর্বল ভাবার কারণে তিনি গ্রিসের সেই যুদ্ধে শোচনীয়ভাবে পরাজিত হয়েছিলেন। তাঁর সময়ক্ষেপণের সুযোগ নিয়ে এথেন্স ও স্পার্টার রাজাদের নেতৃত্বে ১০টি ইউরোপীয় রাষ্ট্র প্রায় ৫ লাখ সৈন্য নিয়ে এগিয়ে আসে এবং তাদের চেয়ে ১০ গুণ বড় আকৃতির সৈন্যবাহিনীকে নাস্তানাবুদ করে ইউরোপ থেকে তাড়িয়ে দেয়।  ২০১৯ সালে উল্লিখিত গল্পটি তারেক রহমানকে কেন শুনিয়েছিলাম তা আজ আর মনে নেই। কিন্তু ২০২৫ সালে একই গল্প বাংলাদেশ প্রতিদিন পত্রিকার মাধ্যমে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের কর্তাব্যক্তিদের কেন শোনাতে চাচ্ছি, তা-ও বুঝতে পারছি না। কারণ আমিও যে বাংলার ১৮ কোটি মানুষের মতো বিভ্রান্তির কবলে পড়ে হাবুডুবু খাচ্ছি।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৫

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

৯ মিনিট আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ
তথ্য উপদেষ্টার বাবার ওপর হামলায় বিএনপি নেতা এ্যানির দুঃখ প্রকাশ

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আরও একজনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
ফেনীতে ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত
মনিকগঞ্জে ঈদ উৎসবে গ্রামীন খেলা অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত
মোটরসাইকেল আরোহী দুই কিশোর নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!
এক কেজি ‘শসার’ দাম ৫৬ হাজার টাকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু
ঈদের ছুটি কাটিয়ে মেট্রোরেল ও আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ
ইসরায়েলি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচের পদত্যাগ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক