শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গ

একটি দেশের সীমান্তের গুরুত্বের কথা বলতে গিয়ে আমেরিকার এককালের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীতুল্য সেক্রেটারি অব হোমল্যান্ড সিকিউরিটিজ (৬ ডিসেম্বর ২০১৭-১০ এপ্রিল ২০১৯) মিসেস কিরস্টজেন নিয়েলসেন (Kirstjen Nielsen) বলেছিলেন, সীমান্তে নিরাপত্তা নিয়ে নানাজান নানাভাবে চিন্তা করে। কিন্তু আমার কাছে বিষয়টা অতি সহজ, সীমান্ত নিরাপত্তাই হলো জাতীয় নিরাপত্তা। আর আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদে আবারও ফিরে আসা ডোনাল্ড ট্রাম্পের দৃষ্টিতে- জাতীয় নিরাপত্তা শুরু হয় সীমান্ত নিরাপত্তা দিয়ে। বাংলাদেশ তার সীমান্তের নিরাপত্তা নিয়ে বিগত দিনে কতখানি সচেতন ছিল এবং সীমান্ত এলাকায় একের পর এক নিরীহ জনগণ এমনকি নারী ও শিশুদের পাখির মতো গুলি করে হত্যা করার বিপরীতে দৃশ্যমান কোনো অবস্থান নিতে না পারার কারণ কী ছিল- এমন স্পর্শকাতর বিষয় বারবার উচ্চারিত হয়েছে সপ্তাহজুড়ে। বিশেষত বিগত ১১ জানুয়ারি ১৫ বছরের কিশোরী ফেলানীকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় সীমান্তের কাঁটাতারের বেড়ার ওপর ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়ার ১৪ বছর পূর্তির দিনে এ প্রশ্নটি বড় হয়ে সামনে আসে দেশের নতুন পরিস্থিতিতে।

গেল সপ্তাহে আরও আলোচ্য বিষয় ছিল, ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশে বিরাজমান সীমান্তবর্তী অঞ্চলের বিভিন্ন ঘটনাবলি। এর মধ্যে দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে মিয়ানমার সীমান্তে সে দেশের নৌবাহিনীর তৎপরতা আর অন্যদিকে উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক আন্তর্জাতিক আইন অমান্য করে নোম্যান্স ল্যান্ডে কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণের প্রচেষ্টাকে ঘিরে তীব্র উত্তেজনা সৃষ্টির প্রেক্ষাপটের ওপরে লেখা দুটি উক্তির কথা মনে পড়ল। এ সপ্তাহে বারবার সংবাদ শিরোনাম হয়েছে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি এ দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস (বিডিআর) সদর দপ্তর তথা পিলখানায় ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার ঘটনা এবং সেই ঘটনার প্রকৃত কারণ উদ্ঘাটনে গঠিত তদন্ত কমিশনের সামনে প্রাণ হারানো সেনা অফিসারদের আত্মীয়স্বজন ও সহকর্মীদের করুণ আর্তনাদ ও তীব্র প্রতিবাদের বিষয়টি। তখন বিভিন্ন কারণে কয়েক শ প্রাক্তন বিডিআর সদস্যকে আটক করা হয়, যাঁরা এখনো বন্দি আছেন। কিছু কিছু অপরাধে তাঁদের অনেকেই শাস্তি পেলেও মূল অপরাধ অর্থাৎ হত্যাকাণ্ডের বিচার বিগত প্রায় ১৪ বছরে চূড়ান্ত হয়নি। এ হত্যাকাণ্ডের জন্য আজ পর্যন্ত একজনকেও দায়ী করে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে কোনো উদাহরণ সৃষ্টি করা যায়নি। এমনকি এ নিয়ে গঠিত দুটি তদন্ত কমিটির রিপোর্টও রহস্যজনক কারণে ফিতাবন্দি হয়েছে। এরই মধ্যে যাঁরা আটক রয়েছেন তাঁদের পরিবারের সদস্যরা এবং এ সময় নানা কারণে চাকরি হারানো কয়েক শ বিডিআরের প্রাক্তন সদস্য ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একযোগে রাস্তায় নেমেছেন বন্দিদের মুক্তি ও চাকরি হারানোদের চাকরি ও অন্যান্য সুযোগসুবিধা ফিরে পাওয়ার দাবি নিয়ে। একই সময়ে একদিকে দেশের দুই বিপরীত প্রান্ত থেকে দুটি দেশের অপতৎপরতা আবার রাজধানীতে প্রাক্তন সীমান্তরক্ষী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যদের দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলন গড়ে তোলার বিষয়টি এক বৃহৎ পরিকল্পনার অংশ কি না, তা ভেবে দেখার অবকাশ রয়েছে।

বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব কোণে প্রতিবেশী দেশ মিয়ানমারের সঙ্গে বাংলাদেশের ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে। এর মধ্যে ২২ দশমিক ২২ কিলোমিটার সীমান্ত রয়েছে নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরের একটি অংশ নিয়ে। স্থলভাগে যে ২৭১ কিলোমিটার সীমান্ত, তার বড় অংশই পাহাড় এবং বনাঞ্চলে পরিপূর্ণ, এক অর্থে প্রায় অরক্ষিত বা ঝুঁকিপূর্ণ। আর নাফ নদ বিভিন্ন দিকে দুই দেশের মধ্যে ১ দশমিক ৬১ কিলোমিটার থেকে ৩ দশমিক ২ কিলোমিটার পর্যন্ত দূরত্ব সৃষ্টি করেছে, যা যুদ্ধক্ষেত্রে একটু নিকটতম দূরত্ব বলা যায়।

সীমান্ত নিরাপত্তা প্রসঙ্গএ নাফ নদ এবং নদীর অপর পাড়ে থাকা আরাকান ও রাখাইন অঞ্চলটি ঐতিহাসিকভাবেই বিভিন্ন যুদ্ধের সাক্ষী। সেই ১৮৬২ সালে অ্যাংলো-বার্মিজ যুদ্ধ হয়েছিল এ অঞ্চলে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাপান থেকে আসা সেনাসদস্যরা তাঁদের মিত্রদের নিয়ে স্থলভাগ দিয়ে চীনে প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর এ নাফ নদ ধরে আমাদের পার্বত্য অঞ্চল এবং তৎকালীন ব্রিটিশ বার্মার রাখাইন তথা আরাকান অঞ্চল দিয়ে চীনের দিকে যাত্রা করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে মিয়ানমারের স্বাধীনতা লাভের সময় এ অঞ্চলের বিভাজন নিয়ে নানামুখী বিতর্ক হয়। আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় তৎকালীন বার্মা এককভাবে পাকিস্তান তথা আমেরিকার পক্ষ অবলম্বন করেছিল। পরবর্তী সময়ে চীনের বিশ্বব্যাপী আধিপত্য বিস্তারের কল্যাণে পুরো বার্মার নিয়ন্ত্রণ চলে যায় চীনাদের হাতে। এ সময় চীন সারা বিশ্বের গণতন্ত্রকামী মানুষের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে মিয়ানমারে সামরিক সরকার প্রতিষ্ঠা ও সামরিক সরকারের কঠোর শাসন চালিয়ে যাওয়ার পেছনে মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করে। চীন তথা সামরিক জান্তার এমন নিপীড়ন ও গণতন্ত্রহীন পরিবেশের বিরুদ্ধে বিশাল আয়তনের দেশ মিয়ানমারের বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক আঞ্চলিক স্বাধীনতাকামী জোট ও বিচ্ছিন্নতাবাদী দল গড়ে ওঠে। এ সামরিক জান্তা তথা চীনের বিপক্ষে থাকা বিভিন্ন শক্তিকে অর্থ ও নৈতিক সমর্থন দিয়ে সশস্ত্র আন্দোলন চালিয়ে যেতে সমর্থন করে চীনের বিপক্ষ শিবির। এ ধারাবাহিকতায় আরাকান অঞ্চলে একাধিক বিচ্ছিন্নতাবাদী দল ও স্বাধীনতাকামী শক্তি গড়ে ওঠে। এরই মধ্যে একসময় আরাকানে থাকা রোহিঙ্গা মুসলমানদের ওপর সামরিক জান্তা ও তাদের দোসররা তীব্র আক্রমণ চালায়। বর্বরতা ও অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে তখন থেকেই ধাপে ধাপে রোহিঙ্গারা সীমান্ত পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করতে শুরু করে, যা একসময় ১০ লক্ষাধিক রোহিঙ্গার এক বিশাল জনগোষ্ঠীকে বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য করে। তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার এ রোহিঙ্গাদের নানা কারণে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিতে থাকে এবং তাদের একজনকেও আন্তর্জাতিক মধ্যস্থতা বা আনুষ্ঠানিকভাবে ফেরত পাঠাতে ব্যর্থ হয়।

এরই মধ্যে আরাকান বাহিনী বিভিন্নভাবে বিদেশি সাহায্য লাভ করে এবং বিপুল অস্ত্রসহ আধুনিক যোগাযোগ সরঞ্জাম ও বিপুল অর্থ লাভ করায় সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে এক বিশাল গেরিলা বাহিনী সৃষ্টি করে। আরাকান আর্মির সদস্যরা এরপর মরণকামড় বসায় এ রাখাইন ও আরাকান অঞ্চলে থাকা সরকারি সব বাহিনী ও স্থাপনার ওপর। গত বছরের শেষদিকে তারা একে একে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে থাকা প্রায় সব কটি সীমান্ত চৌকি দখল করে নেয়। এ সময় বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) নামে পরিচিত মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্যরা প্রাণ রক্ষার্থে বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সরকার আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে তাঁদের মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে সক্ষম হয়। এ ক্ষেত্রে প্রশিক্ষিত একটি বাহিনীকে ফেরত পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা মিয়ানমারেরই বেশি ছিল।

আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী স্থলভাগে কোনোভাবেই সুবিধা করতে না পেরে তাদের নৌবাহিনীর বিভিন্ন যুদ্ধজাহাজ ও নানা ধরনের ছোট নৌযান নাফ নদে মোতায়েন করে এবং এই নৌ ও সমুদ্র অঞ্চল দিয়ে বড় ধরনের যৌথ বাহিনী প্রবেশ করিয়ে আরাকানের আধিপত্য ও ভুখণ্ড দখল ও আরাকান আর্মিকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার নানামুখী তৎপরতা শুরু করে। আরাকান আর্মির সঙ্গে সরকারি বাহিনীর যুদ্ধের জের ধরে কিছু অস্ত্রের গুলি ও কামানের গোলা বাংলাদেশের ভূখণ্ডে পড়ে। এ সময় সীমান্তে থাকা গ্রামবাসী, রোহিঙ্গা ক্যাম্পের কিছু উদ্বাস্তু ও নাফ নদ এবং অগভীর সমুদ্রে থাকা বাংলাদেশি জেলেরাও আহত হন। যুদ্ধের জের ধরে বাংলাদেশে পর্যটনের অন্যতম আকর্ষণ সেন্টমার্টিন দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ থাকে কিছুদিন। নাফ নদ ও বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ অংশে বাংলাদেশি জেলেরা মৎস্য আহরণের ক্ষেত্রেও বাধাগ্রস্ত হন। ফলে বাংলাদেশ মিয়ানমারের সীমান্তের এ উত্তেজনা আর্থিকভাবে বাংলাদেশের জন্য এক বিরূপ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে।

প্রিয় পাঠক যখন আমার এ লেখাটি পড়ছেন, ততক্ষণে নাফ নদে এবং তৎসংলগ্ন বঙ্গোপসাগরের একটি অংশে মিয়ানমার নৌবাহিনীর তৎপরতা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ১৫ জানুয়ারি রাতেই মিয়ানমার নৌবাহিনীর বেশ কিছু নৌযানকে নাফ নদে প্রবেশের জন্য অপেক্ষা করতে দেখা গেছে মিয়ানমারের জলসীমায়। এসব নৌযান ক্রমান্বয়ে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মাঝখানে থাকা নাফ নদের প্রায় ২২ কিলোমিটার অংশে অবস্থান নিলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। এরপর যদি আরাকান আর্মি ও মিয়ানমার নৌবাহিনীর তথা সরকারি যৌথ বাহিনীর সদস্যদের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়, তবে তার খেসারত টানতে হবে বাংলাদেশকেও। আরাকান আর্মি রাখাইন অঞ্চল ও আরাকান অঞ্চল দখল করে তার স্থলভাগের পুরোটাই নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে এবং সেখানে নিজেদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়। এ থেকে বোঝা যায়, অচিরেই এ অঞ্চলটিতে একটি স্বাধীন দেশ অথবা আত্মনিয়ন্ত্রিত একটি শক্তিশালী বিশেষ অঞ্চল গড়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। এ অঞ্চলে চীনের বিশাল বিনিয়োগ রয়েছে বিধায় মূলত এ অঞ্চলটিতে চীনের নিয়ন্ত্রণ থাকবে মূল চালিকাশক্তি।

আরাকান আর্মি একটি স্বীকৃত সেনাবাহিনী বা কোনো দেশের বৈধ সেনাদল নয়। তাই জাতিসংঘ প্রণীত বিভিন্ন নীতিমালা ও আন্তর্জাতিক আইনে আরাকান আর্মির সঙ্গে বাংলাদেশ সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করতে পারে না। তবে এমন পরিস্থিতিতে বিভিন্ন দেশ তাদের গোয়েন্দা বাহিনী এবং আঞ্চলিক রাজনৈতিক নেতাদের নানাভাবে কাজে লাগিয়ে গোপনে বিচ্ছিন্নতাবাদী ও স্বাধীনতাকামী শক্তিগুলোর সঙ্গে ঠিকই যোগাযোগ রাখে এবং নিজেদের স্বার্থ আদায় করে নিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু দুঃখের বিষয়, বিগত বছরগুলোতে আমাদের বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনী এমনকি সীমান্তরক্ষীরাও দেশের ভূখণ্ড ও সার্বভৌমত্ব অটুট রাখার মূল ভূমিকা বাদ দিয়ে বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে নাজেহাল ও শায়েস্তা করার মিশন নিয়ে ব্যস্ত ছিল। এমনকি রাজনৈতিক সরকারবিরোধী রাজনৈতিক আন্দোলনের সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ নিজেদের হাতে রাখতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদস্যদের মোতায়েন করা হতো। জুলাই বিপ্লবের সময় বিজিবির কতিপয় সদস্যকে সরকারের পক্ষ অবলম্বন করে অতি উৎসাহের সঙ্গে আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে বিভিন্ন ভূমিকা পালন করতে দেখা যায়। এ সময় তরুণ বিপ্লবীরা স্লোগান তুলেছিল- সীমান্তে ডিম পাড়ে, ঢাকায় এসে মানুষ মারে। এমন স্লোগান একটি সীমান্তরক্ষী বাহিনীর জন্য চরম অবমাননাকর ও মানবতাবিরোধী।

২০০৯ সালে ৫৭ জন সেনা অফিসার হত্যার মধ্য দিয়ে মূলত একটি বাহিনী অকার্যকর করে দেওয়ার এক নীলনকশা বাস্তবায়নের চেষ্টা করা হয়। এ হত্যাকাণ্ডের জের ধরে শত শত প্রশিক্ষিত বিডিআরকে আটক ও চাকরিচ্যুত করা হয়। অনেকে প্রাণভয়ে চাকরিতে ইস্তফা দিয়ে বা বিনা নোটিসে পালিয়ে যান। এ ঘটনার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছিলেন দেশের বিভিন্ন সেনানিবাসে থাকা সেনা অফিসাররা। তাঁদের পক্ষে অস্ত্র নিয়ে বেরিয়ে পড়ার প্রবণতাও সৃষ্টি হয়েছিল বলে অতিসম্প্রতি সেনাবাহিনীর তৎকালীন একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন এবং এমনটি হলে অন্য দেশের সেনাবাহিনী এসে এ দেশের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করত বলেও তিনি মন্তব্য করেন। এমন একটি কঠিন পরিস্থিতি থেকে বাংলাদেশ বেরিয়ে আসতে পেরেছে বলে আমরা কিছুটা স্বস্তি পেলেও প্রকৃত অর্থে সীমান্ত নিয়ে করণীয় অনেক কিছুই করতে ব্যর্থ হয়েছে বিগত দিনের সরকার। আজ বিভিন্ন দিকে যখন সংস্কারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তখন দেশের সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে দূরে রেখে একান্তভাবে সীমান্ত নিরাপত্তায় নিয়োজিত রাখার সাংবিধানিক ও আইনি বাধ্যবাধকতা তৈরি করতে হবে। গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যদের যে অংশটি দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতি হুমকি সীমান্তবর্তী যেকোনো তৎপরতাকে নজরে রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই অংশটিকে বিশেষভাবে শক্তিশালী ও তৎপর করতে হবে। সীমান্তবর্তী অঞ্চলের প্রতিটি ঘটনার নেপথ্য রহস্য বের করতে হবে এবং নানাভাবে গোয়েন্দা কার্যক্রম চালিয়ে সম্ভাব্য সব ঘটনা ও অপতৎপরতার পূর্বাভাস সংশ্লিষ্ট সবাইকে জানানোর নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে হবে এবং সে মোতাবেক প্রতিরোধ ও প্রতিকারমূলক কার্যক্রম গ্রহণ করতে হবে। নিরাপদ সীমান্ত দেশের রাজনীতি ও অর্থনীতিতে এক অকল্পনীয় পরিবর্তন এনে দিতে পারে।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

৩৪ মিনিট আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক