শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৩ জানুয়ারি, ২০২৫

১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

মোস্তফা কামাল
প্রিন্ট ভার্সন
১০ ব্যাংক ১০ গ্রুপ : বোঝাপড়ায় ঘাটতি

বাজারের অস্থিরতা, মূল্যস্ফীতি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে হাহাকার ও বেকারত্বের নতুন ঝড়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা আরও কঠিন হয়ে পড়েছে। নতুন কর্মসংস্থান তৈরিতে সরকারি ও বেসরকারি খাতের একসঙ্গে কাজ করার আলামত নেই। ঝুঁকি নেওয়ার শক্তি হারিয়ে ফেলছেন ছোট-বড় ব্যবসায়ীরা। শিল্প বিনিয়োগের মন্দায় গোটা অর্থনীতির শিরা-উপশিরায় রক্তশূন্যতা। অনিবার্যভাবে তা নতুন কর্মসংস্থানে বাধা। ব্যাংকের বাড়তি সুদহার অনেক হিসাব ওলটপালট করে দিয়েছে। সামনে রাজনীতির গতিপ্রকৃতি কোন দিকে যায়, সেই দুশ্চিন্তায় ব্যবসায়ীরা। সরকারের মধ্যে তাদের আয়ত্তে নেওয়ার বদলে আরও দূরে ঠেলে দেওয়ার প্রবণতা।

জেঁকে বসা নানা সংকট কাটিয়ে উঠতে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো উদ্যোগ নেয়নি বা নিচ্ছে না- এমন নয়। কিন্তু কাজে আসছে না কাক্সিক্ষত পর্যায়ে। আবার পুরনো সংকটের সঙ্গে নতুন সংকটের রসায়নও ঘটছে। তার ওপর খেলাপি ঋণ ও পাচারের টাকা উদ্ধারে দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করা যেন হিতে বিপরীত হয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই ছোটবড় কোনো না কোনো মিলকারখানা, প্রতিষ্ঠান বন্ধের কুখবর আসছে। ছোটখাটো খবরগুলো গণমাধ্যমে আসে না। বড়গুলোতে বন্ধের ঘোষণা দিয়ে অফিস বা কারখানার গেটে নোটিস টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সবার দাপ্তরিক ভাষা প্রায় একই : ‘অনিবার্য কারণে আগামীকাল থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত কারখানা বন্ধ থাকবে।’ এর জেরে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বুক চাপড়ানো বিলাপ-আহাজারি। তাদের পরিবারের সদস্যদের বদদোয়া।

শিল্প বাঁচিয়ে টাকা আদায়ের কৌশল না নিয়ে চাপে ফেলার এ নীতি গোটা শিল্প সেক্টরকে আতঙ্কে ফেলেছে। যা ১০টি প্রবলেম বা দুর্বল ব্যাংককে সারিয়ে তুলতে নেওয়া পদক্ষেপের একদম বিপরীত। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ২২ হাজার কোটি টাকা ছাপানোর বিশেষ উদ্দেশ্য ছিল দুর্বল ব্যাংকগুলোকে টিকিয়ে রাখা। এ ছাড়া ৭ হাজার ৩৫০ কোটি টাকার তারল্য সহায়তাও দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর সক্ষমতা বাড়াতে সরকারের এসব পদক্ষেপের সুফল এখনো দৃশ্যমান নয়। একই সময়ে টাকা আদায়ে ব্যাংকগুলো দেশের শীর্ষ ১০টি গ্রুপকে টার্গেট করেছে। এসব গ্রুপে ‘রিসিভার’ বসানোর উদ্যোগের গুঞ্জন রয়েছে। যদিও আদালতের নির্দেশ ছাড়া ‘রিসিভার’ নিয়োগের বৈধতা প্রশ্নবিদ্ধ।

এসব না করে গ্রুপগুলোকে আয়ত্তে নিয়ে টাকা আদায়ের চেষ্টা করা যেত। এখন একদিকে টাকা আদায় অনিশ্চিত। আর নিশ্চিত হলো প্রতিষ্ঠানগুলোর আরও নাজুক দশা। চাপে-তাপে নয়, খেলাপি ঋণ আদায় কৌশলের ব্যাপার। বিষয়টি সংবেদনশীলও। সেখানে অনেকের কর্মসংস্থান। আলোচিত ১০টি গ্রুপেও লাখ লাখ মানুষ কাজ করছে। ব্যাংকের সঙ্গে এসব গ্রুপের কম-বেশি লেনদেন চলমান। উৎপাদন কর্মকাণ্ড জারি রেখেই টাকা আদায়ের ব্যবস্থা করলে এখন এ অবস্থা হয় না। এত বিপুল অঙ্কের ঋণখেলাপি হওয়ার পেছনে কেবল গ্রহীতা দায়ী নয়। পর্ষদ পরিচালকরাও একা দায়ী নয়। ছিল ব্যাংকগুলোর শীর্ষ নির্বাহী থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের যোগসাজশও। অথচ তারা দিব্যি অন্তরালে, আলোচনার বাইরে। এসব ব্যাংক আরও ডুবেছে স্বজনপ্রীতি, দুর্নীতি, ‘মিডিয়া ট্রায়াল’ আর রাজনৈতিক মদতে ব্যাংক পরিচালক ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের যোগসাজশে টাকা লোপাটের কারণে।

এ ব্যাংকগুলোকে টেনে তুলতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে অন্য সবল ব্যাংক থেকে সাময়িক ধারকর্জে সহায়তা দেওয়া হলেও দেশে উৎপাদন, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থানে ভূমিকা রাখা ১০টি গ্রুপকে সারিয়ে তোলার বিপরীত আয়োজন। এতে রীতিমতো মারণাস্ত্রের মতো অ্যাকশন শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে দেশের রপ্তানিবাজার হুমকিতে পড়েছে। বিদেশি অর্ডার হাতছাড়া হয়ে চলে যাচ্ছে প্রতিবেশী দেশে। যা কেবল দেশের বেসরকারি খাত ও শিল্প ধ্বংস করবে না, ব্যবসা-বিনিয়োগ ভিন্ন দেশমুখী হওয়ার পাশাপাশি কর্মহীন করবে অনেককে। এতে নতুন বছরে পুরনো ভোগান্তি তাজা হওয়ার আলামত স্পষ্ট। আরও দগদগে হয়ে উঠছে রাজস্ব আয় বাড়ানো, ব্যাংক খাতের দুর্বলতা কাটানোর চ্যালেঞ্জ। সুদের হার বাড়িয়ে, কিছু শুল্ক কমানোর মতো পদক্ষেপ নিয়ে মূল্যস্ফীতির লাগাম টানতে না পেরে পরে টাকা ছাপিয়ে পরিস্থিতি সামলানোর চেষ্টা করেছে। সামনে কী করবে? আরও টাকা ছাপলে এক যন্ত্রণা। না ছাপলে আরেক ধরনের নাহালত। কেবল মুদ্রানীতি সংকোচনে মূল্যস্ফীতি কমানোর ব্যবস্থা-অবস্থা আর নেই, তা এরই মধ্যে পরিষ্কার। কম বিনিয়োগের মাঝে সুদহার বাড়ানোর তত্ত্ব মার খেয়েছে। ছোট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানগুলোর অপমৃত্যুর নিঃশ্বাস শোনা যাচ্ছে। সেখানে কোরামিনের বদলে হাই-অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ মৃত্যু আরও দ্রুত করার সমূহ লক্ষণ।

আর্থিক খাতের হেলথটেস্টের আর বাকি নেই। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে অনিয়মের মাধ্যমে দেওয়া ঋণগুলো এখন একে একে খেলাপি হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন শিল্প গ্রুপ, মাঝারি ও ছোট উদ্যোক্তাদেরও ব্যবসাবাণিজ্যে অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। অনেকে ব্যবসাবাণিজ্য বন্ধ করে দিয়েছেন। মুদি বা ফুটপাতের দোকানেও সেই ছাপ। সম্ভাবনাময় পোশাক খাতেও কেবল কুসংবাদ। শ্রম অসন্তোষের সঙ্গে প্রতিনিয়ত নানামুখী সংকট যোগ হচ্ছে। আগামী দিনে রপ্তানি বাড়ানোর চেয়ে যা আছে তা ধরে রাখাই কঠিন হয়ে উঠছে। একদিকে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় দেশের ইমেজ কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তার ওপর নিরাপত্তাহীনতায় অনেক মালিক ঠিকমতো কারখানা চালাতে পারেননি। এতে বায়ারদের ভরসা কমেছে। বাড়তি যোগ হয়েছে দেশিবিদেশি নানা ষড়যন্ত্র। এ অবস্থা কাটবে বলে বিশ্বব্যাংক, আইএমএফসহ বৈশ্বিক সংস্থাগুলোর আভাস না থাকাও দুশ্চিন্তার বিষয়।

সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি পর্যায়ে পণ্যের প্রতিযোগিতা থাকলে সরবরাহে ভারসাম্য বাড়ে। গোটা বিশ্বে এভাবেই বেসরকারি উদ্যোক্তাদের উৎসাহিত করা হয়। বিগত সরকার আমলের অনেক পলিসি এবং দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেওয়ায় তৈরি হওয়া সমস্যাগুলোর ফয়সালা আসেনি। পতনের পূর্ব পর্যন্তও উন্নয়নের কিচ্ছা শোনানো হয়েছে। অথচ তাদের পতনের দেড়-দুই বছর আগে থেকেই সামষ্টিক অর্থনীতি ব্যাপক সমস্যাক্রান্ত। মূল্যস্ফীতি, ব্যালান্স অব পেমেন্ট, ফরেন এক্সচেঞ্জ প্রাইস, ব্যাংকিং খাত পার করেছে কঠিনেরও কঠিন সমস্যা। এর জেরে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি আরও ঊর্ধ্বে উঠেছে। এখন আমদানি স্বাভাবিক করার চেষ্টা কাজে দিচ্ছে না। আবার রপ্তানি বাড়ানোরও সামর্থ্য নেই।

ব্যবসায়ীদের ফাঁপরে ফেলে, ব্যাংকে কোরামিন দিয়ে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা খাইয়ে এর ফয়সালা আনার চেষ্টায় কুলাবে না- তা এরই মধ্যে প্রমাণিত। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙার চেষ্টায়ও ফল আসছে না। নিয়ত ঠিক থাকলেও পদ্ধতি-প্রক্রিয়া ঠিক না থাকলে যে ইবাদতও বরবাদ হয়ে যায়, এর জাজ্বল্যমান দৃষ্টান্ত সরকারের অর্থনীতি সোজা করার সাম্প্রতিক চেষ্টাগুলো। বাজার সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে আনতে জাতীয় ভোক্তা অধিকারের প্রতি মাসে হাজার হাজার অভিযানেও বরকত মিলছে না। মহার্ঘভাতার চিন্তার মধ্য দিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারিভাবে দরকারি মনে করা, বেসরকারিদের অগ্রাহ্য এবং ব্যাংক বাঁচানোর চেষ্টার বিপরীতে ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে রুক্ষতা বৈষম্যের নামান্তর।

মহার্ঘের আভিধানিক অর্থ বড় উপহার। মহৎ+অর্ঘ দুই শব্দ মিলে মহার্ঘ। শব্দের মাঝেই অর্থ লুকানো। পিয়ন থেকে মন্ত্রিপরিষদ সচিব পর্যন্ত সর্বস্তরের কর্মচারীদের মহার্ঘভাতা দেওয়ার সিদ্ধান্ত রয়েছে সরকারের। অবসরপ্রাপ্তরাও মহার্ঘভুক্ত হবেন। মহার্ঘভাতার অঙ্ক ঠিক করতে কমিটি গঠনও হয়েছে। সর্বশেষ ২০১৫ সালের জুলাইয়ে অষ্টম বেতন স্কেল কার্যকর হয়। সে সময় নতুন স্কেলের সুপারিশ না করলেও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় নিয়ে বার্ষিক ইনক্রিমেন্টের প্রস্তাব ছিল বেতন কমিশনের। ২০২৩ সালের জুলাইয়ের আগপর্যন্ত প্রতি বছর সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ৫ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট পান। নিত্যপণ্যের অব্যাহত মূল্যবৃদ্ধি ও সংসারের অন্যান্য খরচ বেড়ে যাওয়ার প্রেক্ষাপটে সরকারিদের পে-স্কেল, মহার্ঘভাতা ইত্যাদির প্রচলন। বেসরকারিরা এ শুমারির বাইরে। দেশে রাজস্ব আয়ের প্রধান উৎস ভ্যাট। আয়কর বা কাস্টমস ডিউটি নয়। আর এই ভ্যাট পরোক্ষে আদায় করা হয় বিধায়, তা রাস্তার ফকির থেকে সর্বস্তরের মানুষকেই দিতে হয়। অথচ এসব মানুষের আয় বাড়ানো দূরে থাক, মূল্যস্ফীতির চাপে আয়-রোজগারই কমে আসছে। ২০১৫ সালে সর্বশেষ ঘোষণা করা বেতন কাঠামোতে সরকারি কর্মকর্তাদের বেতন-ভাতা দ্বিগুণ করার সময় বলা হয়েছিল, বেতন-ভাতা বাড়ালে তারা দুর্নীতিতে জড়াবে না। বাস্তবে তা হয়নি। বরং দুর্নীতি-চুরিসহ নানা পাপাচার আরও বেড়েছে।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার অযৌক্তিক সুবিধা দিয়েও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের খুশি করতে বিনা সুদে গাড়ির ঋণ ও গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণের জন্য মাসিক ভাতাও দিয়েছে। বেসরকারি খাতে এমন তুঘলকি কারবার অসম্ভব। সমাজের সব মানুষ ভাতা চায়ও না। কারও কারও কাছে তা অসম্মানের। তারা চায় কাজ। যেমন ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা চান পুঁজির গ্যারান্টি। এখন পুঁজিতে টান পড়ে গেছে তাদের অনেকের। না পারছেন সইতে, না ব্যবসা ছেড়ে দিতে। রাজনৈতিক ডামাডোলে কিছু যন্ত্রণা হজম করতে অভ্যস্ত ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা। গেল বছরের ৭ জানুয়ারি একতরফা জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পূর্বাপর, জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনে দেশ আরও অস্থির হয়েছে।

নতুন সরকার আসার পর রাজনৈতিক অস্থিরতা না কমে নতুন ডালপালা গজিয়েছে। এর জেরে ব্যবসা-বিনিয়োগ কমতে কমতে এখন তলানিতে। একেক দিন সমাজের একেক শ্রেণি-গোষ্ঠীর মতো তাদের দাবি বা বায়নানামা নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ার জো নেই। হুজুগে ব্যবসায়ীদের কথা ভিন্ন। জাত ব্যবসায়ীদের পুঁজি রক্ষার চেষ্টা করতে হচ্ছে। কর্মচারীর বেতন-ভাতা টানতে হচ্ছে। আবার ইমেজ রক্ষার প্রাণান্তকর লড়াইও করতে হয়। এসব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে যে আলাপ-আলোচনা ও সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ দরকার, সেখানে মোটাদাগের ঘাটতি। এর পরিণামে অনাস্থা না এলেও জগদ্দল অস্বস্তিতে ভুগছেন ব্যবসায়ীরা। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ নেতা ও তাদের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ীর বেশির ভাগ হয় আত্মগোপনে, নইলে কারাগারে। বেদম চাপে ভুগছে তাদের প্রতিষ্ঠানগুলো। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ হয় একধরনের বোঝাপড়ার ভিত্তিতে। এখানে পুরনো বোঝাপড়া ভেঙে গেছে। নতুন বোঝাপড়ার আলামত নেই।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
ঢাকা-বেইজিং সম্পর্ক
পবিত্র ঈদুল ফিতর
পবিত্র ঈদুল ফিতর
ঈদুল ফিতরে করণীয়
ঈদুল ফিতরে করণীয়
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
সত্যিকার ঈদ আসুক জীবনে
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
রোহিঙ্গাদের আগামী ঈদ প্রসঙ্গ
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
বিএনপি-জামায়াত কি ভুল পথে হাঁটছে
অপরাধী চক্র সক্রিয়
অপরাধী চক্র সক্রিয়
এশিয়ার উন্নয়ন
এশিয়ার উন্নয়ন
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
ঈদ নেই ফিলিস্তিনে
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
আমানতের খেয়ানত মারাত্মক অপরাধ
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
স্মার্ট কৃষির জন্য চাই স্মার্ট কৃষক
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
আইভরি কোস্টে বাঙালির পদচিহ্ন
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক