শিরোনাম
প্রকাশ: ০৩:০০, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০৩:০২, রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

বিশেষ সাক্ষাৎকার

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

নির্মাণসামগ্রীর ক্রমাগত মূল্যবৃদ্ধি, ব্যাংক লোনে উচ্চসুদ, দেশে রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতা এবং বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থার কারণে আবাসন খাতে বিরাজ করছে অস্থিরতা। অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় ব্যবসায়ীরা সময় পার করছেন বলে মনে করেন দেশে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক পরিচালক এবং জেসিএক্স গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন জহিরুল ইসলাম
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

প্রশ্ন : কেমন সময় পার করছে আবাসন খাত?

উত্তর : আবাসন খাতের বর্তমান অবস্থা নিয়ে আমরা শঙ্কিত। এই পরিস্থিতি তৈরির পেছনে অনেক কারণই আছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে—রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের ডিটেইল এরিয়া প্ল্যান বাস্তবায়ন এবং নীতিমালা চূড়ান্ত না করা, আবাসন খাতে ব্যাংকগুলোর সিঙ্গেল ডিজিটে ঋণ বন্ধ হওয়া, নির্মাণসামগ্রীর দাম ক্রমাগত বেড়ে যাওয়া, দেশ গণতান্ত্রিক ধারায় না পৌঁছানোর পাশাপাশি বৈশ্বিক অস্থিরতা।

প্রশ্ন : উল্লিখিত বিষয়গুলো কীভাবে বাধা তৈরি করছে?

উত্তর : রাজউক ড্যাপ পাস করলেও এটি নিয়ে কোনো সমাধানযোগ্য অবস্থায় যায়নি।

আমরা দীর্ঘ সময় ধরে রিহ্যাব এবং বাংলাদেশ ল্যান্ড ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এবং এই খাতের সঙ্গে জড়িত সবাই অনেক চেষ্টা করছি। শঙ্কা, উৎকণ্ঠা জানানো হলেও ড্যাপের সংশোধন বা নতুন নীতিমালা প্রণয়ন, বাস্তবায়ন কোনো কিছুই হচ্ছে না। ব্যাংক লোনের ক্ষেত্রে আগে সিঙ্গেল ডিজিটে লোন দিলেও এখন সেটি নেই। এখন ১৫ শতাংশেরও বেশি সুদ দিয়ে লোন নিতে হচ্ছে।

আগে গ্রাহকের মধ্যে একটা উৎসাহ ছিল, ফ্ল্যাট ও প্লট ক্রয় ক্ষমতার মধ্যেও ছিল। বতর্মানে এই সুদের হার বাড়ানোটা প্রতিযোগিতার পর্যায়ে চলে গেছে। আর নির্মাণসামগ্রীর দাম ক্রমাগত বৃদ্ধি দিচ্ছে বড় ধরনের আঘাত। দাম বাড়ায় আমরা বাধ্য হয়ে দাম বাড়াচ্ছি।

এতে করে গ্রাহকরা নিরুৎসাহ হচ্ছে। অথচ আমরা অনেক ক্ষেত্রে ফ্ল্যাটের নির্মাণ ব্যয় রেখেও বিক্রি করে দিচ্ছি। এর মধ্যে দেশের রাজনৈতিক অবস্থা স্থিতিশীল না থাকায় মানুষ বিনিয়োগ করতে সাহস পাচ্ছে না। সব কিছু মিলিয়ে আবাসন খাতের দুরবস্থা যাচ্ছে। সরকারের পক্ষ থেকে বিভিন্ন বিষয়ে সিদ্ধান্তের ক্ষেত্রেও উদাসীনতা দেখছি।

প্রশ্ন : নির্মাণসামগ্রীর দামের ধারাবাহিক বৃদ্ধির লাগাম ধরতে সরকার কী উদ্যোগ নিতে পারে বলে মনে করেন?

উত্তর : এটার জন্য সরকার যদি দেশীয় শিল্পোদ্যোক্তাদের পণ্য উৎপাদন এবং বাজারজাতের সুযোগ করে দেয়, এ ছাড়া যেসব পণ্য দেশের বাইরে থেকে আনতে হয়, দেশে তৈরির সুযোগ নেই, সেসব পণ্যের ভ্যাট কমাতে হবে। এখন ২০ শতাংশেরও বেশি ভ্যাট দেওয়া লাগে। পাশাপাশি রড ও সিমেন্টের কাঁচামালেও ভ্যাট বৃদ্ধি করা হচ্ছে। এখন যুদ্ধের কারণে তো কিছুটা প্রভাব আছেই। অন্যদিকে দেশের অভ্যন্তরীণ আয় বাড়ানোর জন্য নির্মাণসামগ্রীর ওপর বাড়তি করের চাপ রয়েছে। সব মিলিয়ে নির্মাণসামগ্রীর ওপর প্রভাব পড়ছে, দাম বেড়ে যাচ্ছে। এসব বিষয়ে যৌক্তিক সমাধান জরুরি। নয়তো আবাসন শিল্পকে টিকিয়ে রাখা কষ্টসাধ্য হয়ে যাবে। মানুষও ক্রয়ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। অন্তত জিডিপিতে এই খাতের অবদানের কথা চিন্তা করে হলেও সিদ্ধান্ত নিতে হবে। দেশীয় উৎপাদন এবং বিদেশ থেকে কম দামে নির্মাণসামগ্রী আনা গেলে কিছুটা স্বস্তি আসতে পারে।

প্রশ্ন : অপ্রদর্শিত টাকা বা কালো টাকা ব্যবহারে আবাসন খাতে কোনো প্রভাব পড়ে কি?

উত্তর : অপ্রদর্শিত টাকা সরকার সব সময় বিভিন্ন খাতে ব্যবহারে নিরুৎসাহ করে। আবাসন খাতে ব্যবহারের জন্য সুযোগ দেওয়া হয়। আমরা অতীতেও দেখেছি, মানুষ যখন এই টাকা ব্যবহারের সুযোগ পায় তখন ফ্ল্যাট বা প্লটে বিনিয়োগ করে। অপ্রদর্শিত অর্থ মানুষের কাছে যেকোনো মাধ্যমে চলে আসে। এই টাকা বিনিয়োগের ব্যবস্থা দেশে থাকলে দেশের বাইরে টাকা পাচার হওয়া কমে যাবে। এই সুযোগটা রাখা উচিত। এই বছর প্রস্তাবিত বাজেটে সেই সুযোগের প্রস্তাব থাকলেও ট্যাক্স বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। এটি না বাড়ালে মানুষ বিনিয়োগ করত। আমি মনে করি, দেশের টাকা পাচারের সম্ভাবনা যখন কমে যাবে, তখন অপ্রদর্শিত অর্থ কোনো সেক্টরেই ব্যবহারের সুযোগ দেওয়া উচিত হবে না। বর্তমান বাজারের কথা চিন্তা করে আগামী এক-দুই বছর এই সুযোগ রাখলে ভালো হবে। কারণ ব্যবসার অবস্থা ভালো না।

প্রশ্ন : ভবনের প্ল্যান পাস করা থেকে শুরু করে বিভিন্ন অনুমোদনের বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো কতটা আন্তরিক?

উত্তর : আমার প্রতিষ্ঠান ২০ বছর ধরে কাজ করছে। বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সঙ্গেও কাজ করছি। জাপানি একটি কম্পানির সঙ্গে ২০১২ সাল থেকে কাজ করছি। আমি দেখেছি, তাদের একটি বড় উদ্বেগের জায়গা হচ্ছে কাজের দীর্ঘসূত্রতা। যেমন—একটা ভবনের প্ল্যান পাস করাতে দুই বছর লেগে যাচ্ছে। ডিটিসি, পরিবেশ, ফায়ার এবং রাজউকের দুই-তিনটা কমিটি থেকে কাগজ নিতে হয়। এতে করে অনেক সময় লেগে যায়। তাহলে তাদের যে বিনিয়োগ, তার ফল পেতে দেরি হয়ে যায়। দুই বছর পর ভবনের অনুমোদন পেলে কাজ শুরু করার পরও একটা সময় চলে যায়। এভাবে আসলে কোনো বিদেশি বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান বিনিয়োগ করতে চায় না। তারা প্রতিটা দিনের হিসাব রাখে। আমরা যারা বিনিয়োগকারী, আমাদের অনেকের ব্যাংক থেকে লোন নিয়ে জায়গা কেনা, আমাদেরও ফল পেতে দেরি হয়। এ ক্ষেত্রে মনে হয়, রাজউকসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান একত্র করে একটি ওয়ানস্টপ সার্ভিসের ব্যবস্থা করা যায়। এতে করে তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে প্রাথমিক কাজগুলো হয়ে যেতে পারে। তাহলে সময়ও বাঁচবে এবং বিনিয়োগের রিটার্ন দ্রুত পাওয়া যাবে। এই বিষয়টা দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা করে এলেও কোনো পরিবর্তন আসছে না।

প্রশ্ন : এসব কারণে কি বিদেশি বিনিয়োগ হারাচ্ছে বাংলাদেশের আবাসন খাত?

উত্তর : আমাদের দেশে আসলে বিদেশি বিনিয়োগে আবাসন খাতে কাজ করা প্রতিষ্ঠান হাতে গোনা। এর মধ্যে আমরা কাজ করি। এ ক্ষেত্রে অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। আবাসন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ লোন হিসেবে আসে না, ইকুয়িটি হিসেবে আসে। বিভিন্ন পলিসির কারণে পাঁচ বছর আগে টাকা ফেরতও দেওয়া যায় না। এই ক্ষেত্রে দেখা গেছে, অনেক প্রতিষ্ঠানের অনুমতি এবং বাতিলের কাগজ নিতে হয়। এতে দীর্ঘ সময় লেগে যায়। এতে করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা পিছিয়ে যান। তাঁরা বলেন, বাংলাদেশে টাকা ঢোকানো সহজ, কিন্তু বের করা অনেক কঠিন। তাঁদের টাকা রিটার্ন পেতে অনেক সময় লেগে যায়। এ বিষয়ে সরকার কাজ করছে। তবে আমার মনে হয়, আবাসন খাতে যাঁরা বিদেশি বিনিয়োগ এনেছেন তাঁদের সঙ্গে আলাপ করলে বিনিয়োগে প্রতিবন্ধকতা এবং বৃদ্ধির পথ সুগম হবে।

প্রশ্ন : আপনি দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার পাশাপাশি বৈদেশিক যুদ্ধাবস্থার কথা বলছিলেন। কোনো সমাধান দেখছেন কি?

উত্তর : বৈশ্বিক পরিস্থিতি একটা বড় বিষয়। এর কারণে সত্যিকার অর্থেই আমরা প্রভাবিত হই। নির্মাণসামগ্রীর মূল্যবৃদ্ধির পাশাপাশি একই সময় বিনিয়োগকারীরাও বিনিয়োগ কমিয়ে দেওয়ায় আবাসন খাত দুই দিক থেকেই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। যাঁরা প্লট বা ফ্ল্যাট কিনবেন তাঁরা দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য যেমন অপেক্ষা করছেন, একইভাবে বৈশ্বিক যুদ্ধাবস্থায়ও পিছিয়ে যাচ্ছেন। দেশে একটি গণতান্ত্রিক ধারা আসার আগ পর্যন্ত আবাসন খাতকে দাঁড় করানো কঠিন। এমন অবস্থায় ব্যবসা টিকিয়ে রাখার বিষয়ে আবাসন খাতের সঙ্গে জড়িত সব ব্যবসায়ী আতঙ্কিত।

প্রশ্ন : মূল্যবৃদ্ধি, দেশীয় এবং আন্তর্জাতিক এই পরিস্থিতিতে ক্রেতাদের সাড়া কেমন?    

উত্তর : এর মধ্যে গ্রাহক সংখ্যা অনেক কমে গেছে। গত কয়েক মাসে ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ক্রেতা কমে গেছে। যাঁরা আগে নিয়মিত গ্রাহক ছিলেন, তাঁরা অনিয়মিত হয়ে গেছেন, কিস্তি পরিশোধ করতে পারছেন না। অনেকে বুকিং বাতিল করে দিচ্ছেন। ক্রেতারা বুকিংয়ের বিষয়ে আলোচনা করতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন না। সত্যিকার অর্থে আমরা খুব দুশ্চিন্তার মধ্যে আছি। পরিবেশ ঠিক না হলে বলা যায় না এই খাত কোথায় গিয়ে ঠেকবে। জেসিএক্সের কর্ণধার হিসেবে এবং ২০ বছরের বেশি সময় ধরে এই আবাসন খাতের সঙ্গে কাজ করার ক্ষুদ্র জ্ঞান থেকে এতটুকু বলতে পারি, ক্রেতারা মনে করছেন দাম কমতে পারে, তাঁরা দ্রুত যেকোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকে প্লট বা ফ্ল্যাট কিনে ফেলুন। কারণ বৈশ্বিক এবং দেশের পরিস্থিতি বিবেচনায় দাম কমার সম্ভাবনা কম।

প্রশ্ন : চলমান সংকটে যদি পরিকল্পিত ব্যবস্থা না নেওয়া হয়, কী ধরনের ক্ষতি এবং সমস্যায় পড়তে পারে দেশের অর্থনীতি?    

উত্তর : এই খাতের সঙ্গে জড়িত প্রায় ৪০ লাখ শ্রমিক। আমরা যদি এই জায়গা থেকে উত্তরণ করতে না পারি তাহলে কাজে স্থবিরতা চলে আসবে। আমরা তাদের কাজ দিতে পারব না। বেশি দামের জন্য যদি গ্রাহক না থাকে, ব্যাংক লোন যদি সিঙ্গেল ডিজিটে ফিরিয়ে না আনা হয়, ড্যাপের যদি বাস্তবায়ন না হয়, দেশে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা না আসে, বৈশ্বিক মন্দা চলতে থাকে, সব মিলিয়ে যদি একটা পরিশুদ্ধ অবস্থা না আসে, তাহলে আসলে ভবিষ্যৎ কল্পনা করাও কঠিন। আমরা যেভাবে গত কয়েক মাস দেখছি, সার্ভাইব করছি, এটা চলতে থাকলে অনেক প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে। অনেক শ্রমিক বেকার হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার বেড়ে যাবে। সেটা আসলে আমাদের দেশের জন্য, জিডিপির জন্য, অর্থনীতির জন্য ভালো হবে না।

প্রশ্ন : আপনাদের দিক থেকে গ্রাহক আকৃষ্ট করার জন্য এবং এই আবাসন খাতকে টিকিয়ে রাখতে কোনো উদ্যোগ আছে কি না?

উত্তর : আমরা টিকে থাকার জন্য নির্মাণ মূল্যে অনেক ফ্ল্যাট ছেড়ে দিচ্ছি। এ ছাড়া ব্যাংকের সঙ্গে কথা বলে ব্যাংকের যে ইন্টারেস্ট রেট যদি ১ শতাংশও কমানো যায়, সেই চেষ্টা করি। এতে করে গ্রাহক সাশ্রয় পায়। প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক আবাসন ব্যবসায়ী এখন ব্যক্তি উদ্যোগে লোন নিয়েও ব্যবসা ধরে রেখেছেন। এটি দীর্ঘদিন করা সম্ভব না। উপদেষ্টা পরিষদের কাছে আমাদের আকুল আবেদন থাকবে এ বিষয়ে নজর দেওয়ার জন্য।

ড্যাপ বাস্তবায়নসহ সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলো নিয়ে মনোযোগ দিয়ে যৌক্তিক পর্যায়ে সব সমস্যার সমাধান করা জরুরি। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে নির্দেশনা দিয়ে আবাসন খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শ নিয়ে ব্যবসায়ীদের মূল্যায়ন করে সিদ্ধান্ত নেওয়া দরকার। কীভাবে ঢাকা সিটির উন্নয়ন করা যায়, কীভাবে সৌন্দর্যবর্ধন করে গ্রাহকদের কাছে নিরাপদ এবং সুন্দর আবাসন বুঝিয়ে দেওয়া যায়—এসব বিষয়ে আমাদের সঙ্গে আলোচনা করলেই সঠিক নীতিমালা গড়ে তোলা সম্ভব। অন্য খাতের কোনো সমস্যা হলে সরকারের সব অর্গান একসঙ্গে কাজ করলেও আবাসন খাত জিডিপিতে দেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখলেও সেই মূল্যায়ন পায় না। এটা থেকে বের হয়ে আসতে হবে। মোটকথা সরকারকে এই আবাসন খাতে নজর দিতে হবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই খাতে সরকারের দৃষ্টি থাকলেও আমাদের দেশে এ বিষয়ে একটা উদাসীনতা পরিলক্ষিত হয়।

সৌজন্য: কালের কণ্ঠ

এই বিভাগের আরও খবর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
আবারও আন্দোলনে এনবিআর
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাজেটে কালো টাকা সাদা করার সুবিধা তুলে দেয়া হবে: পরিকল্পনা উপদেষ্টা
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
টাকা পাচার চলছেই
টাকা পাচার চলছেই
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
বিদেশি ঋণে ঝুঁকছেন ব্যবসায়ীরা
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
ফ্ল্যাট-প্লট বিক্রি ৪০% কমেছে
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
আমদানি-রপ্তানিতে অনলাইনে সিএলপি ইস্যু বাধ্যতামূলক করলো এনবিআর
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
আবেদন জমা পড়েছে হাজারের বেশি, চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি একটিও
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
এবিবির নতুন চেয়ারম্যান হলেন মাসরুর আরেফিন
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
বাংলাদেশকে ৫০ কোটি ডলার ঋণ দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
ডিএসইর সূচক কমলেও সিএসইতে সামান্য বেড়েছে
সর্বশেষ খবর
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি সেনাদের টানা ষষ্ঠ দিনের অভিযান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান
শেষ মুহূর্তের গোলে এশিয়ার দলকে হারিয়ে টিকে রইলো ইন্টার মিলান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম
ওজন কমাতেও সাহায্য করতে পারে আম

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি
১২ বছর পর বড় পর্দায় ফিরছে দেব-শুভশ্রী জুটি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান
ইসরায়েলে নতুন হামলা চালিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা
কমছে বৃষ্টি, বাড়ছে তাপমাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা
অনিশ্চয়তা ও উৎকণ্ঠায় আবাসন ব্যবসায়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২
গাজার দক্ষিণে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় নিহত ২

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট
হাজারীবাগে ট্যানারির গুদামে আগুন, নিয়ন্ত্রণে দুই ইউনিট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮
ব্রাজিলে হট এয়ার বেলুন দুর্ঘটনায় নিহত ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ
ওয়াসিম আকরামকে পেছনে ফেললেন বুমরাহ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প
ইরানের ওপর হামলা নিয়ে দ্বিমুখী চাপে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ
পাচুকার বিপক্ষেও এমবাপ্পেকে পাচ্ছে না রিয়াল মাদ্রিদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান
ইরান পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করবে না: মাসুদ পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’
ডিএমপির ওয়ারী বিভাগে শুরু হলো ‘নাগরিক তথ্য সংগ্রহ সপ্তাহ’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা
লন্ডনে বিশাল র‍্যালিতে উড়লো ইরানের পতাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া
আমিরের ‘সিতারে জমিন পর’: ভিন্নধর্মী গল্পে বক্স অফিসে সাড়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী
১৬ বছরের দাম্পত্য জীবনের ইতি টানলেন বলিউড অভিনেত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত
নারায়ণগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে বৃদ্ধ নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তারেক রহমানের বৈঠকে অনেকেরই গা জ্বলতেছে: শামা ওবায়েদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার
ইসরায়েলকে জবাবদিহিতার আওতায় আনার আহ্বান পররাষ্ট্র উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন
ক্লাব বিশ্বকাপে টানা দুই জয়ে নকআউটে বায়ার্ন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা
অবসরবেলায় ম্যাথিউসের আবেগঘন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও
অস্ত্রোপচারের পর প্রসূতির মৃত্যু, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসীর ক্লিনিক ঘেরাও

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন
বগুড়ায় করতোয়া নদী সুরক্ষায় পরিচ্ছন্নতা অভিযানের উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘জয় ইরানেরই হবে’
‌‘জয় ইরানেরই হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি
সম্ভাব্য উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন খামেনি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা
গুয়ামে যাচ্ছে বি-২ বোমারু বিমান, ইরানে মার্কিন হামলার জল্পনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে হুথির নতুন হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন
ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আছড়ে পড়ল আরও এক ঝাঁক ইরানি ড্রোন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান
দশম পরমাণু বিজ্ঞানীর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করলো ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা
খামেনিকে হত্যার হুমকি, ইরানি ইহুদি-খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের
ইরান কখনোই পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে পারবে না, দাবি ফরাসি প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা
ইরানি এফ-১৪ যুদ্ধবিমান লক্ষ্য করে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলে ইরানের ৮ হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল
বগুড়ায় বাজবে ট্রেনের হুইসল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু
আট মাসে হাজার কোটি টাকার সম্পদ বিক্রি করেছেন বিপু

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ
দুই কক্ষের সংসদের পথে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে
দুই বাংলাদেশির জেল যুক্তরাষ্ট্রে

পেছনের পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়
সুইস ব্যাংকে কেন আমানতের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

করোনায় ফের সিন্ডিকেট
করোনায় ফের সিন্ডিকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম
অবরোধ লাঠিচার্জ তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট
চুনাপাথর খনি থেকে পর্যটন স্পট

পেছনের পৃষ্ঠা

ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর
ধরাছোঁয়ার বাইরে তিন গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের
শঙ্কা কাটেনি সর্বাত্মক যুদ্ধের

প্রথম পৃষ্ঠা

চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা
চেয়েছিলাম শুধুই লেখক হতে অথচ হয়ে গেলাম নির্মাতা

শোবিজ

বন্ধু চান মম...
বন্ধু চান মম...

শোবিজ

মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা অভিযোগে ১০ মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের
এশিয়া জিতে অলিম্পিকে চোখ আলিফের

মাঠে ময়দানে

জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড
জোড়া সেঞ্চুরিতে নাজমুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

গানেই আলোচিত সিনেমা
গানেই আলোচিত সিনেমা

শোবিজ

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি আশরাফুলের

মাঠে ময়দানে

সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস
সাদা পোশাক তুলে রাখলেন ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন
বোমা ফাটালেন বিল ক্লিনটন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপাকে শাহরুখ
বিপাকে শাহরুখ

শোবিজ

গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে
গণ অভ্যুত্থানের সুফল পেতে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে

নগর জীবন

সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন
সাতবিলা চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

এক যুগ পর শুভশ্রী
এক যুগ পর শুভশ্রী

শোবিজ

বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই
বাংলাদেশকে ৪ নম্বরে দেখতে চাই

মাঠে ময়দানে

বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ
বায়ার্ন-বোকা লড়াইয়ে অন্য রূপ

মাঠে ময়দানে

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ চীন পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে যুক্তরাষ্ট্র প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে
স্বর্ণ কারিগরকে হত্যার পর বেঁধে রাখা হলো গাছে

প্রথম পৃষ্ঠা

রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র
রোমাঞ্চ ছড়িয়ে গল টেস্ট ড্র

প্রথম পৃষ্ঠা