শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫

গল্প

লাল গাড়ি

সুন্নাহ সাজিদা খান
প্রিন্ট ভার্সন
লাল গাড়ি

নিলুর এখন শুধু দুপুরবেলা ভালো লাগে। দুপুরে কী সুন্দর রোদ থাকে, একদম শীত লাগে না। তখন পুকুরে দুইটা ডুব দিলেও ঠান্ডা লাগে না। পুকুরপাড়ে দাঁড়িয়ে গায়ে সরিষার তেল মাখলে গা-টা যা গরম হয় না, ইস! কী ভালো লাগে তার। আবার তেলের কারণে জীর্ণ হাত-পায়ে রোদ পড়ে কেমন চিকচিক করে ওঠে। চুলগুলোতে যে শেষ কবে শ্যাম্পুর ছোঁয়া লেগেছিল জানা নাই নিলুর। একবার মাস্টার বাড়িতে কাজ করে দিয়েছিল। সেদিন ওই বাড়িতেই গোসল করতে হয় তার। তখন বড় একটা শ্যাম্পুর কৌটা থেকে মাস্টারনি ওকে শ্যাম্পু দিয়ে বলেছিল, চুলের কী অবস্থা করেছিস, লাল লাল হয়ে গেছে, একটু শ্যাম্পু দে। যাওয়ার সময় তেল নিয়ে যাস মনে করে। নিলুর দাঁত ছাড়া হাসি হেসে বলেছিল, আম্মা কইছে কয়দিন পরে ফালায়া দিব চুল, হুদাই যত্ন কইরা কী হইব।

নিলুর সামনের ওপরের পাটির দুইটা দাঁত পড়েছে, মানে এখন তার বয়স ৭-এর আশেপাশে। নিলুর মা নিলুকে ঢাকা এক বাসায় কাজের জন্য পাঠিয়ে দিতে চেয়েছিল। নিলু রাজি হয়নি, গ্রামে তার সবাই আপন। মাস্টারনি কত আদর করে! আরও আছে সাদা দাড়িওয়ালা কুদ্দুস দাদা, পূবপাড়ার মেজো কাকি। সবাইকে ছেড়ে সে ঢাকা এক বাসায় বন্দি থাকতে পারবে না। এখন নিলু প্রায় সব বাড়িতেই কাজ করে, নির্দিষ্ট এক বাড়িতে তার মন বসে না। কারও ছাগল নিয়ে চরে যায়, কিংবা উঠান ঝাড়ু দিয়ে দেয়, নয় তো কারও তরকারি কাটে। কিন্তু তার শর্ত হলো বিনিময়ে তাকে মজা দিতে হবে, ভাতও না টাকাও না, তার শুধু মজা চাই।

একদিন পাড়ার মসজিদে সভার ঘোষণা হলো, আর সভা মানেই মেলা হবে। নিলুর চোখে ঘুম নেই, খুশিতে লাল-নীল আলো জ্বলছে চোখে, কারণ ওর বাবা বলেছে বিকালে মেলায় নিয়ে যাবে।

দুপুর গড়িয়ে বিকাল হলো, ওর বাবা যে রিকশা নিয়ে বের হলো এখনো বাড়ি ফেরেনি। এদিকে সবাই বাঁশিতে ভোঁ ভোঁ শব্দ করে বাড়ি ফিরছে। চোখে জল টলমল করছে। মার কাছে বায়না ধরল ওকে কিছু টাকা দেওয়ার জন্য, তাহলে সে একাই মেলায় যেতে পারবে। মা বারবার মানা করছে, কিন্তু কে শুনে কার কথা! শেষে কান্না করতে করতে বাড়ি থেকে বের হয়ে গেল।

মাগরিবের আজান হয়ে গেছে, নিলুর বাবাও বাড়ি ফিরেছে। মেয়েকে ঘরে না পেয়ে পুকুরঘাটে গেল। নিলু পুকুরপাড়ে কলাপাতা বিছিয়ে শুয়ে আছে। কাছে গিয়ে দেখে মেয়েটা ঘুমিয়ে পড়েছে। নিলুর বাবা মেলা থেকে আনা এক ডজন লাল কাচের চুড়ি মেয়েকে পরিয়ে দিল। নিলুর ঘুমও ভেঙে গেল। এবার নিলু চুড়ির দিকে তাকিয়ে বলে, লাল চুড়ি আমার আছে। আমি তো লাল গাড়ি কিনতে চাইছিলাম। রবিন কিনেছে, ওইটা রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি। তুমি লাল চুড়ি ফেরত দিয়া লাল গাড়ি আইনা দেও।

নিলুর বাবা জানে এই গাড়ির দাম হবে অনেক। তিন দিনের সংসার খরচ চলে যাবে এক গাড়ির টাকা দিয়ে। তা-ও মেয়েকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল, কালকে বড় বাজার থেকে কিনে আনব। এখন তুই চুড়িগুলোই পর। এগুলো ফেরত দেওয়া লাগবে না।

নিলুর চোখে খুশির ঝলক।

পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই নিলু হাজির রবিনদের বাড়ি। রবিন তো রিমোটও ধরতে দেয় না নিলকে। নিলু শুধু দূরে দাঁড়িয়ে দেখছে কীভাবে চালাতে হয়। বাবা গাড়ি নিয়ে এলে তো চালাতে হবে।

বিকালে বাবা ফিরল, কিন্তু সঙ্গে গাড়ি ফিরল না। বাবা বলেছে বড় বাজারে গাড়ি নেই, শহর থেকে আনতে হবে। সামনের সপ্তাহে শহরে যাবে গাড়ি আনতে। নিলুও মেনে নিল। এভাবে মাস কেটে গেল, দেখতে দেখতে ছয় মাস পার হলো। গাড়ি আর বাড়ি এলো না।

একসময় নিলু বুঝতে পারল, গাড়ি ঠিকই বড় বাজারে আছে, শুধু বাবার পকেটে গাড়ি কেনার টাকা নেই।

এবার নিলু সিদ্ধান্ত নিল, বাড়ি বাড়ি কাজ করে আর মজা খাবে না, টাকা নেবে। তারপর টাকা জমিয়ে গাড়ি কিনবে।

নিলু একটা বাঁশের মধ্যে ছিদ্র করেছে। এটার মধ্যেই সে টাকা জমাবে। এক কাজ দুই টাকা। যত বড় কাজ হোক বা ছোট কাজ, দুই টাকা তাকে দিতে হবে। মজার কথা হচ্ছে, মাস্টারনি কাকির কাজ করে দিলে নিলু পায় পাঁচ টাকা।

একদিন মাস্টারনি কাকি নিলুকে জিজ্ঞেস করেছিল, তুই তো আগে মজা নিতি, এখন কেন টাকা চাস?

নিলু বলেছিল, লাল গাড়ি কিনব, রিমোট কন্ট্রোল গাড়ি! সাঁই সাঁই কইরা চলে।

এর পর থেকেই তিনি নিলুকে দুই টাকার বদলে পাঁচ টাকা দেন।

দেখতে দেখতে অনেক দিন পার হয়ে গেল। নিলুকে ওর মা প্রাইমারি স্কুলে ক্লাস ওয়ানে ভর্তি করিয়ে দিল। এখন সে স্কুলে যাওয়ার জন্য কাজ করতে পারে না। কিন্তু ওর মা বলেছে, স্কুলে গেলে স্কুল থেকে টাকা দেবে। তখন ওর জমানো টাকা আর স্কুলের টাকা মিলিয়ে গাড়ি কিনতে পারবে। এই কথা শুনে অবশেষে নিলু স্কুলে যেতে রাজি হলো।

কত টাকা জমিয়েছে, তা জানার ইচ্ছা হয়, তবু বাঁশ থেকে টাকা বের করে না। যদি বাবা নিয়ে যায়, এই ভয়ে। নিলুর মা বলেছে, এবার অনেক টাকা হয়েছে। একদিন বাবার সঙ্গে বড় বাজারে গিয়ে গাড়ি কিনে আনুক।

শুক্রবারে হাটবার, তাই শুক্রবার বিকালেই যাবে ঠিক হলো। নিলু শুক্রবার সকালে ঘুম থেকে ওঠে, মায়ের সঙ্গে সব কাজ সেরে গোসল করে মোটামুটি রেডি হয়ে গেল। দুপুরে বাবা খেতে এলে মুখে পাউডার আর কানের দুল পরবে। লাল চুড়িও নামিয়ে রেখেছে পরার জন্য।

দুপুর ১২টা বেজে ৪৫ মিনিট। হঠাৎ নিলু তার জগলু কাকার ডাক শুনতে পেল, নিলু, নিলুরে! তোর মা কই, সর্বনাশ হয়ে গেছে!

নিলুর মা দৌড়ে ঘর থেকে বের হলো। কাকা কী বলল, নিলু শুনতে পেল না, শুধু মার কান্নার আওয়াজ পাচ্ছে। নিলু বের হয়ে বারান্দায় আসতেই মা বলল, নিলুরে, তোর বাপের ওপর দিয়া ট্রাক চইলা গেছে!

মা এটুকু বলেই কান্নায় ভেঙে পড়ল। কাকা বলছে, কান্নার সময় নাই, তাড়াতাড়ি হাসপাতালে যাওয়া লাগবে।

মা বাইরে থেকেই দৌড় দিল। নিলু কী করবে বুঝতে পারছে না। মার পিছু পিছু যাবে নাকি বাড়িতে থাকবে! বাবা কি আর বাড়ি ফিরবে না? লাল গাড়ি কিনে দেবে না? তখনই নিলুর খেয়াল হলো, বাবার তো বাঁচতে হবে আগে।

সে ওদের চৌকির নিচ থেকে জমানো টাকার বাঁশটা নিয়ে মার পিছু পিছু দৌড় দেয়।

বছর কেটে গেছে। নিলুর বাবা হাঁটতে পারে না। মাকে ধরে ধরে সকালে বাইরে এসে বসে, বিকালে আবার মা ঘরে নিয়ে যায়। এখন মা আর নিলুর স্বল্প আয়ে সংসার চলে। কত টাকা হাতে আসে যায়, নিলু এখন বুঝে লাল গাড়ির থেকেও দুমুঠো ভাত অনেক দামি, অনেক প্রয়োজন।

সেদিন নিলুর জমানো টাকা বের করা হলে গুনে দেখে সেখানে সাত হাজার চারশত বত্রিশ টাকা। আর এই টাকা দিয়েই বাবার চিকিৎসা করা হয়েছিল।

নিলু সেদিন গাড়ি পাওয়ার থেকেও বেশি খুশি হয়েছিল। তার জমানো টাকা যে বিফলে যায়নি।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুুমিও
লিখতে পারো তুুমিও
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
ঈদের ডাক
ঈদের ডাক
ঈদের খুশি
ঈদের খুশি
রঙিন ঈদ
রঙিন ঈদ
ঈদের নামাজ
ঈদের নামাজ
রোজা শেষে ঈদ
রোজা শেষে ঈদ
ঈদের খুশি
ঈদের খুশি
গরিবের ঈদ
গরিবের ঈদ
ঈদের চাঁদের হাসি
ঈদের চাঁদের হাসি
ঈদের আমেজ
ঈদের আমেজ
ঈদের পাখি
ঈদের পাখি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি
সিলেটে একদিনে ৪ সংঘর্ষে আহত শতাধিক, ৩ জনের প্রাণহানি

এই মাত্র | চায়ের দেশ

৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি
৭ সপ্তাহ মাঠের বাইরে হালান্ড, দুঃশ্চিন্তায় সিটি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!
কফিতে মশগুল ব্রিটেনে পলাতক সাবেক মন্ত্রীরা!

২৯ মিনিট আগে | পরবাস

বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল
বার্নাব্যুতে ৮ গোলের রুদ্ধশ্বাস লড়াই শেষে ফাইনালে রিয়াল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির
বেওয়ারিশ কুকুর নিয়ন্ত্রণের উদ্যোগ ডিএসসিসির

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত
লোকে লোকারণ্য কক্সবাজার সৈকত

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬
ভোলায় সংঘর্ষে বিএন‌পি নেতা নিহত, আহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : ফয়েজ আহম্মদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত
হবিগঞ্জে ১২ গ্রামে সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত অর্ধশত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৪২ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
ঝিনাইদহে ঈদ উপলক্ষে ভিন্নধর্মী ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ
লক্ষ্মীপুরে ৬ বছরের শিশু গুলিবিদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
পদ্মপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো
মুক্তির একদিন পরই বাড়ল ‘জংলি’র শো

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"
"ব্যাংকিং সেক্টরের সংস্কার দরকার, যা বর্তমান সরকার এককভাবে করতে পারবে না"

৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী
সংস্কারের নামে নির্বাচনকে দীর্ঘায়িত করার সুযোগ নেই : কাদের গনি চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক
যশোরের অভয়নগরে ফুচকা খেয়ে অসুস্থ দেড় শতাধিক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার
দক্ষিণ আফ্রিকার দায়িত্ব ছাড়লেন ওয়াল্টার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু
রাজশাহীতে বিএনপির দুইপক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় আহত একজনের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা
ঈদে কাতার মাতিয়ে গেলেন বাংলাদেশি একঝাঁক তারকা

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল
জনগণের সাথে সম্পর্ক তৈরি করাই প্রধান কাজ: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা
শেরপুরে ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের মিলনমেলা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন
অনেক ষড়যন্ত্র হয়েছে, এখন আমরা স্বাধীন: রুমন

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত
বোয়ালমারীতে মাটি চাপায় শ্রমিক নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা
পর্যটকের পদচারণায় মুখর কুয়াকাটা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার
নদীতে পড়ে গিয়ে নিখোঁজ কলেজছাত্রের লাশ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী
নিকলী জিসি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের পুনর্মিলনী

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি
আমেরিকা ভুল করলে পারমাণবিক অস্ত্রের দিকে এগিয়ে যাবে ইরান : ড. আলী লারিজানি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম
বাংলাদেশ কোন পথে, ভারতীয় গণমাধ্যমকে যা বললেন মাহফুজ আনাম

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ
লন্ডনে ঈদের নামাজে পলাতক সাবেক মন্ত্রী হাছান মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?
ইরানে কি পরমাণু অস্ত্রের যুদ্ধ হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'
'সাড়ে ১২ বছরের ছেলে যুদ্ধের সময়ে মানুষ খুন করতে পারে—এটা বিশ্বাসযোগ্য কথা?'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র
জুলাই কন্যাদের সম্মানজনক পুরস্কার নিয়ে যা জানাল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহ, কালবৈশাখী-ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস
ব্রিটিশ তরুণীকে গণধর্ষণের অভিযোগ থেকে ৫ ইসরায়েলিকে খালাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল
সংস্কার সংস্কারের মতো, নির্বাচন নির্বাচনের মতো চলবে: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি
যারা গুপ্ত রাজনীতি করে তাদের জন্য শুভকামনা নয় : ছাত্রদল সভাপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা
ঘোড়ার গাড়িতে ইমামের বিদায়, ৯ লাখ টাকার সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’
বিটিভিতে আজ ঈদের বিশেষ ‘ইত্যাদি’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি
ট্রাম্পের ‌‘লিবারেশান ডে’র আশঙ্কায় শেয়ারবাজারে কাঁপাকাঁপি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির
গাজায় হামলা বন্ধের আহ্বান মুক্তিপ্রাপ্ত ইসরায়েলি জিম্মির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল
নতুন বিড়ম্বনায় থানায় জিডি করলেন ভোক্তা অধিকারের জব্বার মন্ডল

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত মিয়ানমারে দ্বিতীয় দফায় ত্রাণ পাঠালো বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
‌‘চিরকালের বন্ধু, কখনও শত্রু নয়’, রাশিয়াকে চীন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ
জাপানে মেগা ভূমিকম্পের শঙ্কা, মারা যেতে পারে ৩ লাখ মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল
অর্থছাড়ের শর্ত পর্যালোচনায় ঢাকায় আসছে আইএমএফের দল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭
সাতসকালে লোহাগাড়ায় বাস-মাইক্রোবাস সংঘর্ষে নিহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস
ঘূর্ণিঝড়সহ এপ্রিলে তীব্র তাপপ্রবাহের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা
চীনের সামরিক মহড়া শুরু, তাইওয়ান প্রেসিডেন্টকে ‘পরজীবী’ আখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া
সবাই মিলে ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে : বেগম খালেদা জিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট
ঈদের ছুটিতে ফাঁকা ঢাকা, সড়কে নেই চিরচেনা যানজট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই গুমের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের আওতায় আনা হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ
টেলিফোন শিল্প সংস্থাকে হাইটেক পার্কে রূপান্তরের উদ্যোগ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল
মিয়ানমারে ভূমিকম্পে মৃতের সংখ্যা ২৭০০ ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে
ঈদের ছুটিতে পর্যটক আসতে শুরু করেছে কক্সবাজারে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা
বারান্দায় গুলিতে মায়ের মৃত্যু, জীবনের প্রথম ঈদে মা ছাড়া সুয়াইবা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক: জাতীয়তাবাদী দৃষ্টিভঙ্গি ও ভবিষ্যৎ প্রেক্ষিত

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক