দেশের স্থলভাগের গ্যাস অনুসন্ধানের কাজ শিডিউল অনুযায়ী হচ্ছে। অন্তর্বর্তী সরকার গ্যাস অনুসন্ধান কাজে দ্বিধান্তিত নয়। স্থলভাগে ১০০টি গ্যাসকূপ খননের মধ্যে সরকার ৬৯টি কূপ খননে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। এরই মধ্যে বেশ কয়েকটি কূপ পাইপলাইনে চলে এসেছে। বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) চেয়ারম্যান জালাল আহমেদ গতকাল বিইআরসি আয়োজিত ‘ওয়ার্কশপ অন ওয়েল ড্রিলিং, গ্যাস জোন আইডেনটিফিকেশন, টেস্টিং, রিজার্ভ এস্টিমেশন অ্যান্ড সেফটি ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন। রাজধানীর রমনায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউট ভবনের বিইআরসি কার্যালয়ের অনুষ্ঠানে বিইআরসির সদস্য মো. মিজানুর রহমান গ্যাস ড্রিলিং ও আইডেনটিফিকেশন নিয়ে এবং আরেক সদস্য ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া পেট্রোলিয়াম প্রোডাক্টসের সেফটি বিষয়ে দেশের জ্বালানি বিটের সাংবাদিকদের কাছে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করেন।
জালাল আহমেদ বলেন, পার্বত্য এলাকা গ্যাসসমৃদ্ধ নয়, তবে এখানে ছোট কূপগুলো থেকেও গ্যাস অনুসন্ধান করতে হবে। ড. সৈয়দা সুলতানা রাজিয়া বলেন, গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের কথা বলা হলেও এগুলো আদৌ হচ্ছে কি না খতিয়ে দেখতে হবে। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিইআরসি সদস্য মো. আবদুর রাজ্জাক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোহম্মদ শাহিদ সারওয়ার প্রমুখ।