শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৪, শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সঠিক কথা বলেছেন। যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে : মে. জে. (অব.) ড. মো. নাঈম আশফাক চৌধুরী
অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা অনুচিত

সশস্ত্রবাহিনীকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উদ্যোগ অবিবেচনাপ্রসূত। রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা হবে—এটাও কাম্য নয়। এ ক্ষেত্রে সেনাপ্রধান যে কনসার্ন ব্যক্ত করেছেন তা যথার্থ। জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সবাইকে নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যথাযথ দায়িত্ব পালন করা দরকার।

যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে। কাউকে অবজ্ঞা করা উচিত না। দেশের অগ্রগতি চাইলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সবাইকে নিয়েই কাজ করতে হবে। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীর সদস্যদের যা জানিয়েছেন, জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে যা বলেছেন, তাও সঠিক।

তাঁর বক্তব্য ইতিবাচকভাবে নিয়ে সংকট নিরসনে সবাইকে  দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে। নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে হবে। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশ পরিচালনা হওয়া দরকার। নানা অজুহাতে সময় ক্ষেপণে সংকট বাড়বে।
সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান সঠিক কথা বলেছেন। 

এসব মন্তব্য রাষ্ট্রবিজ্ঞানী, সামরিক বিশেষজ্ঞসহ বিশিষ্ট নাগরিকদের। তাঁরা জানান, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশি ও বিদেশি অনেকে চায় সার্বিক সংকট থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ যেন না হয়। এ ধরনের একটি অপচেষ্টা চলমান। সেই অপচেষ্টা যেন কোনোভাবেই সফল না হতে পারে সেভাবেই সবার কাজ করা দরকার।

গত বুধবার ঢাকা সেনানিবাসের সেনা প্রাঙ্গণে অফিসার্স অ্যাড্রেসে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান তাঁঁর বাহিনীর সদস্যদের কাছে দেশের সার্বিক পরিস্থিতি তুলে ধরে বলেন, সার্বভৌমত্বের জন্য ক্ষতিকর এমন কোনো কর্মকাণ্ডে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কখনো যুক্ত হবে না। কাউকে তা করতেও দেওয়া হবে না। তিনি সব পর্যায়ের সেনাসদস্যকে নিরপেক্ষ থাকার এবং ভবিষ্যতে নির্বাচনী দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পালনের নির্দেশ দেন।

বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্য অনুসারে ওই অনুষ্ঠানে নির্বাচন ছাড়াও মানবিক করিডর, বন্দর, সংস্কারসহ সমসাময়িক বিভিন্ন বিষয় উঠে আসে। সেনাপ্রধান জাতীয় নির্বাচন আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই হওয়া উচিত বলে জানান।

সেনাপ্রধান বলেন, সার্বিকভাবে দেশে একটি অরাজক পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং এই পরিস্থিতির আরো অবনতি হচ্ছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী, বেসামরিক প্রশাসনসহ সব সংস্থা প্রত্যাশা অনুসারে পুনর্গঠিত হতে পারছে না। মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যে মানবিক করিডরসংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে সেনাপ্রধান বলেন, এটি ক্রিস্টাল ক্লিয়ার না। বিষয়টি স্পর্শকাতর, ঝুঁকিপূর্ণ ও অসম্ভব।

তিনি বলেন, মানবিক করিডর বিষয়ে সিদ্ধান্ত একটি নির্বাচিত সরকার থেকেই আসতে হবে এবং তা বৈধ প্রক্রিয়া অনুসরণ করেই হতে হবে। এখানে জাতীয় স্বার্থ দেখতে হবে, যা করার জাতীয় স্বার্থ রক্ষা করেই করতে হবে। যা-ই করা হোক না কেন, পলিটিক্যাল কনসেনসাসের (রাজনৈতিক ঐকমত্য) মাধ্যমে সেটা হতে হবে।

সেনাপ্রধান বলেন, আগস্ট থেকে সেনাবাহিনীর ধারাবাহিক প্রচেষ্টা সত্ত্বেও কিছু মহল তাঁকে ও সেনাবাহিনীকে অন্যায্যভাবে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করছে।

‘মব ভায়োলেন্স’ বা উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ বিশৃঙ্খলা বা আক্রমণের বিরুদ্ধেও কঠোর বার্তা দেন জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

সংস্কার প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান বলেন, কী সংস্কার হচ্ছে, কিভাবে হচ্ছে, এ বিষয়ে তাঁর কিছু জানা নেই। এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো পরামর্শ বা আলোচনা করা হয়নি। পাশাপাশি বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকারকে আমরা সহযোগিতা করছি। সহযোগিতা করে যাব।’

এর আগেও সেনাপ্রধান ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছেন। ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের পর সেনাপ্রধান বিভিন্ন অনুষ্ঠানে, দেশ গঠনে, দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির পক্ষে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহবান জানিয়ে আসছেন। সংবাদমাধ্যমে বলেছেন, আমি সেনাবাহিনীকে রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে হস্তক্ষেপ করতে দেব না—এটা আমার স্পষ্ট অঙ্গীকার। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাও চব্বিশের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান এবং পরবর্তী সময়ে  দেশ সেবায় সেনাবাহিনীর ভূমিকার ব্যাপক প্রশংসা করেন। গত ৬ অক্টোবর সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরে ‘সেনা সদর নির্বাচনী পর্ষদ ২০২৪’-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘দেশের ক্রান্তিলগ্নে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের মানুষের পাশে এসে দাঁড়িয়েছে এবং একটি অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে দেশকে এক অস্থিতিশীল পরিস্থিতির হাত থেকে রক্ষা করেছে। ফলে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী আবারও দেশের মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে।’ কিন্তু তার পরও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতে দেশি-বিদেশি চক্রান্তের অন্ত নেই। চলছে বিভেদ বাড়ানোর অপচেষ্টা।

বুধবারের অফিসার্স অ্যড্রেসে সেনাপ্রধানের বক্তব্য সম্পর্কে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়ায় বেশি। বিশিষ্টজনদের অনেকেরই ধারণা, সেনাপ্রধান সঠিক কথাই বলেছেন। 

সামিরক বিশেষজ্ঞ মে. জে. (অব.) ড. মো. নাঈম আশফাক চৌধুরী সংস্কার এবং রাষ্ট্রের নিরাপত্তাগত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রাখা সম্পর্কে গতকাল বৃহস্পতিবার বলেন, ‘সকল পর্যায়ে সবাইকে একটি লক্ষ্যে কাজ করা দরকার। সেটি হচ্ছে জাতীয় স্বার্থ রক্ষা। নিজ নিজ অবস্থানে থেকে যার যে দায়িত্ব সে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যার যে দায়িত্ব তাকে সেই দায়িত্ব পালন করতে দিতে হবে। কাউকে অবজ্ঞা করা উচিত না। দেশের অগ্রগতি চাইলে সরকার পরিচালনার ক্ষেত্রে সবাইকে নিয়েই কাজ করা উচিত। আপনি প্রত্যেকটা কম্পোনেন্টকে কিভাবে হ্যান্ডেল করছেন, তার ওপর সফলতা নির্ভর করে। আমরা ন্যাশনাল পাওয়ার বলি। এর বিভিন্ন এলিমেন্ট থাকে। ন্যাশনাল পাওয়ারের সব এলিমেন্ট যখন পুরো কাজে লাগাতে পারবেন তখনই আপনি সফল। কাউকে বাদ দিয়ে, দমন করে, একজনের দায়িত্বে অন্যজনকে বসিয়ে যখন কিছু অর্জন করতে চাওয়া হয়, তখন ন্যাশনাল পাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

তিনি আরো বলেন, দেশের বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশি ও বিদেশি অনেকে চায় সার্বিক সংকট থেকে বাংলাদেশের উত্তরণ যেন না হয়। এ ধরনের একটি অপচেষ্টা চলছে। সেই অপচেষ্টা যেন কোনোভাবেই সফল হতে না পারে সেভাবেই সবার কাজ করা দরকার। সবার বলতে সরকার ও সরকারের সব এলিমেন্টই শুধু নয়, জনসাধারণের কথাও বলছি। জনগণের মধ্য থেকে  কারো বিরুদ্ধে কোনো মন্তব্য করতে হলে, লিখতে হলে এই চিন্তা-ভাবনা করা উচিত, এটি আমাদের দেশের পক্ষে যাচ্ছে কি না। এ বিষয়েও জনসচেতনতা তৈরি করা দরকার। জনগণ সচেতন হলে বিভাজনের ইঙ্গিত যেগুলো দেখতে পাচ্ছি তা থেকে সরে এসে দেশের স্বার্থে ঐক্যবদ্ধ হতে পারব।

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খানের মূল্যায়ন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার যেসব সংস্কার এবং যেসব স্পর্শকাতর বিষয় নিয়ে কাজ করছে বলে আলোচনা হচ্ছে, সেসব নিয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামত তেমনভাবে নেওয়া হচ্ছে বলে মনে হয় না। সরকারের  গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গগুলো এখানে অনেকটাই উপেক্ষিত। এ ক্ষেত্রে সশস্ত্র বাহিনীসহ রাষ্ট্রের অন্য প্রতিষ্ঠানগুলোর মতামত গ্রহণ বাঞ্ছনীয় ছিল। সংস্কার কমিটিগুলোতে তাদের প্রতিনিধিত্ব প্রয়োজন ছিল। এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মরতরা সবাই গণকর্মচারী। কিন্তু তাদের চাকরবাকর হিসেবে দেখা হবে, অবজ্ঞা করা হবে এটা হতে পারে না। তাঁরা শুধু অন্ধের মতো সরকারের নির্দেশ পালন করবেন তা নয়, দেশ গঠনে তাঁদেরও মতামত রাখার সুযোগ দিতে হবে। সেনাপ্রধান ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হওয়া উচিত এবং নির্বাচন শেষে সেনাবাহিনীকে দ্রুত সেনানিবাসে ফিরতে হবে বলেছেন। আগেও তিনি এ কথা বলেছেন। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কথা। সেনাবাহিনীসহ সশস্ত্রবাহিনীর সদস্যদের বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার জন্য বেশি দিন বাইরে রাখলে তাতে বাহিনীর ক্ষতি হয়। ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হওয়া দরকার—এটা আমিও সমর্থন করি। এ বিষয়ে সবাইকে ঐকমত্যে পৌঁছাতে হবে। তবে এ বিষয়ে সরকারের যে প্রচেষ্টা তাতে সন্দেহ দেখা দিয়েছে। যদি বিশেষ একটি দলকে সংগঠিত করার এবং সে দলকে নানা সুযোগ ও সময় দেওয়ার পরিকল্পনা থাকে তাহলে ঐকমত্যে পৌঁছানোতে সমস্যা হবে।  

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সাব্বীর আহমেদ বলেন, বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামানের বক্তব্যে দেশের যে পারিস্থিতির কথা প্রকাশ পেয়েছে তার সঙ্গে আমি একমত। চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানের সময় সেনাপ্রধানের দূরদর্শী ইতিবাচক ভূমিকার কথা অবিস্মরণীয়। তাঁঁর নেতৃত্বে সেনাবাহিনী জনগণের পাশে এসে দাঁড়িয়েছিল এবং এখনো দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাসহ নানা বিপর্যয় মোকাবেলায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। নৌ এবং বিমান বাহিনীও একই ভূমিকার কারণে প্রশংসা পাচ্ছে। কিন্তু এই সশস্ত্র বাহিনীকে অন্ধকারে রেখে রাষ্ট্রের সার্বভৌমত্বের ক্ষেত্রে স্পর্শকাতর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার উদ্যোগ অবিবেচনাপ্রসূত। অন্তর্বর্তী সরকার এ ক্ষেত্রে বিচক্ষণতার পরিচয় দেয়নি। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষার দায়িত্ব যাদের ওপর ন্যস্ত, সেই সশস্ত্র বাহিনীর মতামত না নিয়ে মায়ানমারের রাখাইন রাজ্যের জন্য মানবিক করিডর বা ত্রাণ সহায়তা দিতে যাওয়ার উদ্যোগ যুক্তিযুক্ত না। এ ক্ষেত্রে সেনাপ্রধান যে কনসার্ন ব্যক্ত করেছেন, তা যথার্থ। রাষ্ট্রের সংস্কারে সশস্ত্র বাহিনীকে যুক্ত করা যেত। কারণ সশস্ত্র বাহিনীরও সংস্কার প্রয়োজন। দেশের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সেনাপ্রধান তাঁর বাহিনীর সদস্যদের যা জানিয়েছেন, জাতীয় নির্বাচন সম্পর্কে যা বলেছেন, তাও সঠিক। তাঁর বক্তব্য ইতিবাচকভাবে নিয়ে সংকট নিরসনে সবাইকে দেশের স্বার্থে কাজ করতে হবে। নির্বাচন ডিসেম্বরেই হতে হবে। নির্বাচিত সরকারের মাধ্যমেই দেশ পরিচালনা হওয়া দরকার। নানা অজুহাতে সময় ক্ষেপণে সংকট বাড়বে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ডিএমপির যাত্রাবাড়ী থানা পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা
বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১
কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা
ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম
এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০
অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!
ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা
ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের পর সবজি ও মুরগির বাজার চড়া
ঈদের পর সবজি ও মুরগির বাজার চড়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিংগাইরে ঢাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
সিংগাইরে ঢাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুর্বার প্রান্নাথপুর ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ
বগুড়ায় দুর্বার প্রান্নাথপুর ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজাদপুরে ট্রাকের পেছনে ধাক্কায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত
শাহজাদপুরে ট্রাকের পেছনে ধাক্কায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের প্রথম ‘ওয়ান-টু ওয়ান’ বৈঠক হবে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের
সীমান্ত দিয়ে আরও ১২ জনকে জোরপূর্বক পুশ-ইন বিএসএফের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!
দল বাঁচাতে সেই কিংবদন্তি কোচের অবসর ভাঙাতে চায় ইতালি!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা
হজ পালন শেষে দেশে ফিরতে শুরু করেছেন হাজিরা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২
টুঙ্গিপাড়ায় মোটরসাইকেল-প্রাইভেটকার সংঘর্ষে কিশোর নিহত, আহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড
পাথরঘাটায় টিসিবি পণ্যের গোডাউনে অগ্নিকাণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা
ঝরা লিচু কুড়িয়ে স্বপ্ন সাজায় শিশুরা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০
বাগেরহাটে বাস দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ২০

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব
বগুড়ায় দিন বদলের মঞ্চের উদ্যোগে মৌসুমি ফল উৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

১৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

১২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে ১৭ ঘণ্টায় বাবা-ছেলেসহ ছয়জনের মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক