শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:২৫, বৃহস্পতিবার, ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে ছয়টি পুরস্কার বয়ে আনে সালাত

সালাত। মুমিনের হৃদয় প্রশান্তির অনন্য ঠিকানা। ইমানের পর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত।

আল্লাহতায়ালার সঙ্গে সুগভীর সম্পর্ক স্থাপনের অব্যর্থ উপায়। সালাত জীবনকে সাজিয়ে তোলে। যাপিত জীবনকে সৌন্দর্যমণ্ডিত করে। কোরআন সুন্নাহে সালাত আদায়কারীর জন্য অনেক পুরস্কারের ঘোষণা প্রদান করা হয়েছে। সেখান নির্বাচিত ছয়টি পুরস্কারের গল্প শুনুন।

এক. সফলতার নিশ্চয়তা

সালাত বা নামাজ। মানবজীবনে সফলতার অনন্য পাথেয় এই সালাত। সালাত মানুষের জীবন সুন্দর করে। আলোকিত করে। যাপিত জীবনে মনোমুগ্ধকর সুরভী ছড়ায় এই সালাত। সালাত ব্যক্তিকে সফলতার কাক্সিক্ষত মনজিলে পৌঁছে দেয়। সালাত সফল মুমিনের প্রধান গুণ। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই সফলতা লাভ করেছে মুমিনগণ, যারা তাদের সালাতে আন্তরিকভাবে বিনীত।’ (সুরা মুমিনুন- ২৩ : ১-২)

আয়াতে সফল মুমিনের অনন্য বৈশিষ্ট্য হিসেবে সালাতের কথা উল্লেখ করা হয়েছে। সালাত মুমিনের জীবনকে সফল ও অর্থবহ করে তুলে।

দুই. পবিত্র জীবন লাভ

সালাত ব্যক্তিকে পাক পবিত্র জীবন বোধে উদ্দীপ্ত করে। আল্লাহর অবাধ্যতা ও নাফরমানির অনিঃশেষ অন্ধকার থেকে পুণ্যের আলোকময় রাজপথে এগিয়ে যাওয়ার প্রেরণা জোগায়। যথার্থভাবে সালাত আদায়ে অভ্যস্ত ব্যক্তির মনন মানসে অনির্বাচনীয় সুখানুভূতি ও পবিত্র আমেজ বিরাজ করে। ফলে তার জন্য অন্যায় অশ্লীল গর্হিত কাজ থেকে বেঁচে থাকা সহজ হয়ে যায়। এভাবে সালাত ব্যক্তিকে অশ্লীল ও গুনাহের কাজ থেকে বেঁচে থাকার প্রেরণা জোগায়। ইরশাদ হয়েছে, ‘নিশ্চয়ই নামাজ ব্যক্তিকে অশ্লীল ও গুনাহের কাজ থেকে বিরত রাখে।’ (সুরাতুল আনকাবুত- ২৯ : ৪৫)

তিন. রহমত প্রাপ্তি

আমরা সবাই আল্লাহর রহমতের প্রত্যাশী। আল্লাহর রহমত পেতে চাতক পাখির মতো সবাই অপেক্ষমাণ থাকি। আর এই রহমত প্রাপ্তির অনন্য একটি উপায় হচ্ছে, একাগ্রচিত্তে সালাত আদায়ের চেষ্টা করে যাওয়া। ইরশাদ হয়েছে- ‘তোমরা সালাত কায়েম করো, জাকাত দাও এবং রসুলের আনুগত্য করো। এতে তোমাদের ওপর রহমত বর্ষণ করা হবে।’ (সুরাতুন নূর- ২৪ : ৫৬)

চার. পরিচ্ছন্নতার সৌরভ 

সালাত ব্যক্তির জীবনকে গুনাহ থেকে ধুয়েমুছে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে তুলে। আর গুনাহমুক্ত স্বচ্ছ জীবনযাপন করা আমাদের সবারই পরম আকাক্সক্ষার। এ আকাক্সিক্ষত লক্ষ্যে পৌঁছতে একাগ্রচিত্তে সালাত আদায়ের বিকল্প নেই।

আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেছেন, ‘তোমাদের কারও বাড়ির দরজার সামনেই যদি একটি নদী থাকে আর সে ওই নদীতে প্রতিদিন পাঁচবার গোসল করে তাহলে কি তার শরীরে কোনো ময়লা থাকতে পারে? এ ব্যাপারে তোমরা কী বল? সবাই বললেন, না, তার শরীরে কোনো ধরনের ময়লা থাকবে না। তখন রসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বললেন, এটিই পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের দৃষ্টান্ত। এর দ্বারা আল্লাহতায়ালা সব পাপ মুছে নিঃশেষ করে দেন। (সহিহ মুসলিম- ১৪০৮)

পাঁচ. গুনাহমুক্ত নির্মল জীবন

শীতকালে গাছের পাতা ঝরে যায়। এটা প্রকৃতির সাধারণ নিয়ম। একজন মানুষ যখন পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে তার গুনাহগুলোও গাছের পাতার মতো ঝরে যায়।

হজরত আবুজার গিফারি (রা.) বর্ণনা করেন- শীতকালে এক দিন রসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাইরে বের হলেন। আমি তাঁর সঙ্গেই ছিলাম। গাছ থেকে তখন পাতা ঝরছিল। নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম গাছের দুটো ডাল হাত দিয়ে ধরলে সেখান থেকে স্বাভাবিকভাবেই পাতা ঝরতে থাকে। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাকে ডাক দিয়ে বলেন, শোন আবুজার! একজন মুসলমান যখন আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করে তখন এই গাছের পাতাগুলোর ন্যায় তার গুনাহগুলোও ঝরে যায়। (মুসনাদে আহমাদ- ২১৫৫৬)

ছয়. জান্নাত লাভের প্রতিশ্রুতি

আমরা সবাই জান্নাতে যেতে চাই। জান্নাতুল ফেরদাউসের মনোমুগ্ধকর নহরের পাশে বসে গল্পে গল্পে কেটে যাবে বেলা, আনন্দের উচ্ছলতায় মেতে উঠব আমরা- আমাদের সবার হৃদয় কোণে এ স্বপ্ন দোলা দিয়ে যায় প্রায়ই। কল্পপাখায় ভর করে যেন উড়তে থাকি জান্নাতের সবুজ প্রান্তরে। মানব হৃদয়ের পরম আরাধ্য এই জান্নাতের দেখা মিলবে কীভাবে? জান্নাতের অকল্পনীয় সুখ স্বাচ্ছন্দ্যে মেতে উঠতে আমাদের করণীয় বা কী?

আপনি সালাতে নিয়মিত হোন। একাগ্রচিত্তে ধীরস্থিরভাবে পাঁচ ওয়াক্ত সালাত আদায় করুন। আপনার রব আপনাকে আপনার পরম আকাক্সিক্ষত জান্নাতে পৌঁছে দেবেন।

লেখক : মুহাদ্দিস, জামিয়া গাফুরিয়া মাখযানুল উলুম টঙ্গী, গাজীপুর

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম
শক্তিশালী পরিবার কাঠামো গড়তে চায় ইসলাম
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
জাহান্নামের কঠিন শাস্তি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
সোনালি যুগে খলিফা নির্বাচন পদ্ধতি
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
নারীদের প্রতি মহানবী (সা.)-এর সদাচার
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
গরিবকে অবজ্ঞা নয়; সম্মানই ইসলামের শিক্ষা
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
ইন্টারনেট ইনফ্লুয়েন্সার সংস্কৃতি ও ইসলাম
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
নবীযুগে আজান ও মুয়াজ্জিন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
বিশ্বনবী (সা.) যার ব্যবসায় বরকতের জন্য দোয়া করেছেন
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
ইসলামী শিল্পকলার অবিচ্ছেদ্য অংশ জায়নামাজ
সর্বশেষ খবর
ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক
ভেবেছিলাম আমরা ১৫ রান কম করেছি : পাকিস্তান অধিনায়ক

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু
রেলওয়ে পুলিশের সব থানায় অনলাইন জিডি সেবা চালু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের উত্তেজনা নিয়ে যা বললেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ
শাবিপ্রবির তিন হলের নতুন নামকরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা
যুবশক্তিকে অন্তর্ভুক্ত না করে টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা
স্কুল থেকে ফেরার পথে প্রধান শিক্ষকের হাত-পা ভেঙে দিল মুখোশধারীরা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী
সিঙ্গাপুরে মসজিদ প্রতিষ্ঠা করেন যে নারী

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে বাসে অজ্ঞান পার্টির কবলে পড়ে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন
প্রধান নির্বাচন কমিশনারের বক্তব্যে আমরা বিস্মিত : কাজী মামুন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান
ফাইনালে উঠতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৩৬ রান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন
গাজীপুরে ঝুট গুদামে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে কুবির ৯ বিভাগের ১৮ পরীক্ষা স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার বহরকে সুরক্ষা দেওয়ার ঘোষণা স্পেন- ইতালির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু
পানিতে ডুবে দাদি-নাতির মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু
হাসপাতালের অব্যবস্থাপনায় নবজাতকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা
স্বাস্থ্যসেবা অর্থ উপার্জনকারীদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু
যশোরে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে টেকনিশিয়ানের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন
টানেলে যানবাহন সীমিত থাকবে ৬ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি
বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে একযোগে কাজ করতে হবে : তৃপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা
গোপালগঞ্জে গ্রাম আদালত নিয়ে পর্যালোচনা সভা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ
আখাউড়ায় ভারতীয় মোবাইল ডিসপ্লে জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামের উন্নয়নে নগর সরকার দরকার : মেয়র ডা. শাহাদাত

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
পাবনায় ৫ বছরের শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য
চাঁদে মরিচা ধরা নিয়ে নতুন রহস্য

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া
নেতানিয়াহুর ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা আরোপ করল স্লোভেনিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক
নেদারল্যান্ডসের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার দ্বিপাক্ষিক বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে
ভারতের কাছে হারের পর এখন বাংলাদেশ যে সমীকরণের সামনে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে
ইসরায়েলি পারমাণবিক কেন্দ্রের স্পর্শকাতর তথ্য ইরানের হাতে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
কখনোই পারমাণবিক বোমা না বানানোর ঘোষণা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!
লাদাখের আন্দোলনের নেপথ্যে ‘থ্রি ইডিয়টস’র সেই ফুনসুখ ওয়াংড়ু!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...
১০০ টাকার ঘুষের মামলায় ৩৯ বছর লড়াই, তারপর...

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি
শাপলা প্রতীক কেন দেয়া হবে না, তার ব্যাখ্যা দেবে না ইসি: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা
আর্সেনিক প্রয়োগে শত শত পুরুষকে হত্যা করেছিল তাদের স্ত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু
আতঙ্কে অনেক দেশের আকাশসীমা এড়িয়ে যুক্তরাষ্ট্রে যাচ্ছেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার
দুই হাজার কেজি সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম আছে উত্তর কোরিয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি
বাড়ছে ভিসা জটিলতা, বিদেশযাত্রায় ভোগান্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প
গাজায় যুদ্ধবিরতির নতুন পরিকল্পনা উপস্থাপন করলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত
দুই হাজার কিলোমিটার পাল্লার নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালাল ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন
১ নভেম্বর থেকে পর্যটকদের জন্য খুলে দেয়া হচ্ছে সেন্টমার্টিন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪
রাজ্য হিসাবে স্বীকৃতির দাবিতে অশান্ত লাদাখ, সহিংসতায় নিহত ৪

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প
নিজের সাথে ঘটা তিন ঘটনাকে নাশকতা দাবি করে বিচার চাইলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা
হৃতিকের সঙ্গে বিয়ের বিষয়ে যা বললেন সাবা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২
ইসরায়েলে আঘাত হানলো হুতির ড্রোন, আহত ২২

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, প্রধান উপদেষ্টাও সহযোগিতা করছেন : ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা
কেন শান্তিতে নোবেল পাবেন না ট্রাম্প, যা বলছেন বিশেষজ্ঞরা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি
চট্টগ্রাম থেকে ফ্রান্সে যাচ্ছে ১,৫০০ কেজি মুড়ি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের
দুর্গাপূজার আগে কলকাতায় এক রাতের বৃষ্টিতে প্রাণ গেল ১২ জনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা
ইসরায়েলের হামলা নিয়ে জাতিসংঘে সিরিয়ার প্রেসিডেন্টের সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়
এক ইলিশ বিক্রি ১৪ হাজার টাকায়

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল
বাংলাদেশের বিদায়, ভারত–পাকিস্তানের ফাইনাল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ
সাইফুল আলমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে রেড নোটিশ জারির আদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের
প্রতারক চক্র সম্পর্কে সতর্ক থাকার আহ্বান গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান
অঘোষিত সেমিফাইনালে রাতে মুখোমুখি বাংলাদেশ-পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস
মাহমুদ আব্বাসের জাতিসংঘ ভাষণ ‘দুর্ভাগ্যজনক’: হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল, ইসরায়েলকে নিষিদ্ধের উদ্যোগ ঠেকাবে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি দখলদারিত্ব বন্ধ করতে হবে : ফিনল্যান্ড

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত
রাকসু নিয়ে বিভক্ত বিএনপি জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার
লড়াইয়ে বিএনপির লবি জামায়াতের পরওয়ার

নগর জীবন

৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে
৩১ দফায় মানুষের ভাগ্য উন্নয়ন হবে

দেশগ্রাম

শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার
শেষ দিনেও উত্থানে শেয়ারবাজার

খবর

নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন
নভেম্বরে খুলছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনে প্রতিবেশী দেশের হস্তক্ষেপ বড় চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক
ময়দানে বিএনপির সম্ভাব্য আট প্রার্থী, জামায়াতের একক

নগর জীবন

হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী
হবিগঞ্জ থেকে ঢাকায় এসে বিপদে কিশোরী

খবর

আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি
আরপিওতে নেই পিআর পদ্ধতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত
পতিত ফ্যাসিস্টদের সঙ্গে কাজ করছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র
আসছে ৫,২৩৮ মেগাওয়াট সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন সংস্কার বিনিয়োগ রোহিঙ্গা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে
জমজমাট শপিং বসুন্ধরা সিটিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

আসে এক রুটে যায় তিন রুটে
আসে এক রুটে যায় তিন রুটে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম
কিংসের ফিটনেস পার্টনার গোল্ডস জিম

মাঠে ময়দানে

লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪
লাদাখে ব্যাপক বিক্ষোভ, আগুন নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার
ব্যবসায়ীদের সংযোগ বাড়ানো দরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি
আখতারের মামলা জাতিসংঘের সামনে আজ পাল্টাপাল্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
কয়েক সপ্তাহের মধ্যে দেশে ফিরবেন তারেক রহমান

নগর জীবন

মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা
মালদ্বীপ ভ্রমণেচ্ছু বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সতর্কতা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধনী ইঁদুরের কাণ্ড
ধনী ইঁদুরের কাণ্ড

ডাংগুলি

শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা
শিশুর শ্লীলতাহানির চেষ্টা

দেশগ্রাম

পরীবন্ধু দাদি
পরীবন্ধু দাদি

ডাংগুলি

হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে
হাতির পিঠে চড়িয়ে বিদায় অধ্যক্ষকে

দেশগ্রাম

এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
এক ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ
এস আলমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস জারির আদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট
আইসিসিবি হেরিটেজ রেস্টুরেন্টে শুরু হচ্ছে গ্র্যান্ড সুফি নাইট

নগর জীবন

হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে
হত্যার নির্দেশ উসকানিসহ আট অভিযোগ ইনুর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা