শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৭, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১১:৩৯, মঙ্গলবার, ০২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

আলেমা হাবিবা আক্তার
অনলাইন ভার্সন
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

সৃষ্টির সূচনা থেকে নারী ও পুরুষ প্রত্যেকেই নিজ নিজ অবস্থানে থেকে পরিবার, সমাজ ও সভ্যতায় অবদান রেখে যাচ্ছে। ইসলাম নারীর এই অংশগ্রহণ, অবদান ও প্রচেষ্টাকে অস্বীকার করে না, বরং পবিত্র কোরআনে বারবার স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়েছে মানবসভ্যতার বিকাশে নারীর অবদান পুরুষের চেয়ে কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। মহান আল্লাহ বলেন, ‘হে মানুষ! নিশ্চয়ই আমি তোমাদেরকে সৃষ্টি করেছি একজন নারী ও পুরুষ থেকে এবং তোমাদেরকে বিভিন্ন গোত্র ও সম্প্রদায়ে বিভক্ত করেছি, যেন তোমরা পরস্পরকে চিনতে পারো।’
(সুরা : হুজুরাত, আয়াত : ১৩)

কর্মক্ষেত্রের বৈচিত্র্য স্বীকৃত বিষয়

মানবজাতির প্রয়োজনেই আল্লাহ নারী ও পুরুষের কর্মক্ষেত্র ভিন্ন করেছেন এবং প্রত্যেককে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনের উপযুক্ত জ্ঞান, দক্ষতা ও কর্মস্পৃহা দান করেছেন।

মানুষ যখন স্বভাবজাত এসব বৈশিষ্ট্য ধারণ করবে, তখনই সমাজ-সভ্যতার ভারসাম্য রক্ষা পাবে, আর এর ব্যতিক্রম হলে ভারসাম্য নষ্ট হবে। পশ্চিমা সমাজে সমতার নামে কর্মক্ষেত্রে সীমা অতিক্রম করায় সেখানে নারীরা বিয়ে, সংসার ও সন্তান ধারণের আগ্রহ হারাচ্ছে। ফলে পরিবারব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে, মানুষের সামাজিক নিরাপত্তা বিঘ্নিত হচ্ছে, বৃদ্ধ নারী-পুরুষের তুলনায় কর্মক্ষম তরুণ-তরুণীর সংখ্যা কমে যাচ্ছে। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এবং শপথ তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন—অবশ্যই তোমাদের কর্মপ্রচেষ্টা বিভিন্ন প্রকৃতির।’ (সুরা : লায়ল, আয়াত : ৩-৪)
 
মুসলিম নারীর জীবন ঘরমুখী

মানুষের জীবনকে যদি সমান্তরাল দুটি ভাগ করা হয়, তবে দুই ভাগে ভাগ করা সম্ভব—ঘরের জীবন ও বাইরের জীবন। বস্তুত ঘরের জীবনটাই একান্ত ব্যক্তিগত ও নিজের। কেননা এখানে এসে সে জীবনের ক্লান্তি ও অবসাদ ভুলতে চায়, প্রশান্তি পেতে চায়। তাই ইসলাম ঘরের জীবনে শৃঙ্খলা রক্ষাকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে থাকে।

আর ঘরের শৃঙ্খলা ও প্রশান্তি রক্ষার দায়িত্ব দিয়েছে নারীর ওপর। যুগ যুগ ধরে নারী এই দায়িত্ব অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে পালন করে আসছে। বিপরীতে আল্লাহ বাইরের প্রয়োজনগুলো পূরণের দায়িত্ব অর্পণ করেছেন পুরুষের ওপর। শুধু অতীত নয়, বর্তমান পৃথিবীতের কর্মজীবী নারী ও পুরুষের পরিসংখ্যান এই সাক্ষ্য দেয় যে পুরুষই বাইরের কাজে নারীর চেয়ে বেশি উপযোগী। মহান আল্লাহ বলেন, ‘আর তোমরা নিজ ঘরে অবস্থান করবে এবং প্রাচীন যুগের মতো নিজেদের প্রদর্শন করে বেড়াবে না।
(সুরা : আহজাব, আয়াত : ৩৩)

ঘরের শ্রম মূল্যহীন নয়

বস্তুবাদী সমাজ ও সভ্যতার বড় একটি সংকট হলো তারা সব কিছুকে অর্থ ও সম্পদ দিয়ে পরিমাপ করে। তারা নারীর কাজকেও নিছক অর্থ দিয়ে মূল্যায়ন করে। ফলে তাদের কাছে নারীর ঘরের কাজ মূল্যহীন, নারীকে ঘরের কাজ করতে বলা বন্দিত্ব, তাকে পিছিয়ে রাখা। ইসলাম মানুষের কাজকে মূল্যায়ন করে উদ্দেশ্য ও ফলাফলের ভিত্তিতে। তাই ইসলামের দৃষ্টিতে নারীর ঘরের শ্রম মূল্যহীন নয়। কেননা তার ঘরমুখী জীবন জাতিকে সুস্থ, সবল ও নৈতিক গুণাবলিসম্পন্ন সন্তানদের উপহার দেয়, তাদের ঘরের জীবন পুরুষের চরিত্র রক্ষায় ভূমিকা রাখে, তাদের ঘরের জীবন বৃদ্ধ নারী-পুরুষের জীবনকে স্বস্তির করে। নারীর ঘরে জীবন অত্যন্ত মূল্যবান বলেই পুরুষের ওপর তাদের ভরণ-পোষণ আবশ্যক করা হয়েছে। মূলত ভরণ-পোষণসহ নারীর সব আর্থিক দায়িত্ব গ্রহণের মাধ্যমে পুরুষ এই ঘোষণা দেয় যে নারীর ঘরের শ্রমের মূল্য আমার শ্রমের চেয়ে বেশি এবং তা আমার জন্য অপরিহার্য। মহান আল্লাহ বলেন, ‘যারা ঈমান আনে ও সৎকাজ করে, আমি তার শ্রমফল নষ্ট করি না—যে উত্তমরূপে কাজ সম্পাদন করে।’
(সুরা : কাহফ, আয়াত : ৩০)

ইসলাম প্রয়োজন অস্বীকার করে না

ইসলাম নারীকে ঘরমুখী জীবন যাপন করতে বলেছে, তবে নারীর জীবনের বাস্তব প্রয়োজনগুলোও অস্বীকার করে না। প্রয়োজনে নারী ঘরের বাইরেও কাজ করতে পারবে। ড. মুহাম্মাদ কাবীরুল ইসলাম বলেন, ‘জীবিকার জন্য বিভিন্ন কাজ-কারবার, শিল্প-কারখানা স্থাপন, পরিচালনা বা তাতে কাজ করারও অধিকার রয়েছে নারীদের। সেই সঙ্গে সমাজ ও জাতির কল্যাণমূলক বহুবিধ সামষ্টিক কাজে আঞ্জাম দেওয়াও তাদের জন্য বৈধ।...তবে পরিবার বা সমাজে এমন কিছু পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়, যার কারণে নারীদেরও কর্মসংস্থানের প্রয়োজন হয়ে পড়ে। তখন যথাসাধ্য শরঈ বিধান পালন সাপেক্ষে নারীদের জন্যও কর্মসংস্থানের অনুমতি ইসলাম দিয়েছে।’ (মাসিক আত-তাহরীক)

নারীর কর্মসংস্থান যেমন হবে

ফকিহ আলেমরা বলেন, নারীর কর্মসংস্থান দুই ধরনের : ক. যা নারীদের সঙ্গে বিশেষায়িত। যেমন—ধাত্রীর কাজ, নারীদের চিকিৎসাসেবা প্রদান, বালিকা স্কুল বা মাদরাসায় পাঠদান ইত্যাদি। এমন কাজে নারীরা শিথিল শর্তে কাজ করতে পারবে।

খ. যে কাজ নারীর সঙ্গে বিশেষায়িত নয়; যেমন—কৃষি, ব্যবসা, শিল্প-কারখানা পরিচালনা ইত্যাদি। এসব কাজ নারীরা একান্ত প্রয়োজন হলে নির্ধারিত শর্ত সাপেক্ষে করতে পারবে। (মাসিক আত-তাহরীক) 

বাইরে কাজ করার শর্ত

ওলামায়ে কিরাম বলেন, নারীদের কর্মসংস্থান হতে হবে নিরাপদ, নারীর স্বভাব ও প্রকৃতির অনুকূল এবং যেখানে শরিয়তের বিধান লঙ্ঘিত হয় না। এ ক্ষেত্রে তারা কয়েকটি শর্ত আরোপ করেন—

১. কাজটি তাঁর জরুরত বা প্রয়োজন হতে হবে এবং যার মাধ্যমে তাঁর জীবিকার ব্যবস্থা হবে।

২. কাজটি নারীর স্বভাব, চরিত্র ও প্রকৃতির অনুকূল হবে, নারীর প্রকৃতিবিরোধী কাজ হবে না। যেমন—চিকিৎসা, নার্সিং, পাঠদান, সেলাইয়ের কাজ ইত্যাদি।

৩. কর্মস্থলে নারী পর্দা রক্ষা করে চলতে পারবে। পুরুষের সঙ্গে একান্তে নির্জনে অবস্থানের প্রয়োজন হবে না।

৪. কাজের কারণে বাইরে গায়েরে মাহরামের (যার সঙ্গে বিয়ে বৈধ) সঙ্গে সফর করার প্রয়োজন হবে না।

৫. কাজটি অবৈধ হবে না এবং কাজের কারণে অবৈধ কোনো কিছু জড়াতে বাধ্য হবে না।

৬. কাজের কারণে কোনো জরুরি কাজে বিঘ্ন তৈরি না হওয়া। যেমন—নামাজ আদায় করা, স্বামী-সন্তানের প্রয়োজন পূরণ করা ইত্যাদি।

(ফাতাওয়া মারয়াতুল মুসলিমাহ : ২/৯৮১)

আধুনিক যুগে আছে অনেক বিকল্প

বর্তমান যুগে মুসলিম নারীদের সামনে এমন অনেক বিকল্প কর্মসংস্থান রয়েছে, যা নারীরা পর্দা রক্ষা করেও করতে পারে। এমন কয়েকটি বিকল্প তুলে ধরা হলো—

১. ফ্রিল্যান্সিং : নারীরা তথ্য-প্রযুক্তিতে দক্ষ হলে ঘরে বসেই ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতে পারে। কাজ পর্দা রক্ষা করেও করা সম্ভব।

২. অনলাইনে ব্যবসা : ফেসবুকে পেজ খুলে বা ওয়েবসাইট খুলে নারীরা অনলাইনে ব্যবসা করতে পারে।

৩. অনলাইনে পাঠ দান : অনলাইনে পাঠদান এখন একটি স্বীকৃত পেশা। মুসলিম নারীরা অনলাইনে নারীদের পাঠদান করতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে পর্দার যেন লঙ্ঘন না হয় সে দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।

৪. অনলাইনে কর্মশালা : অনলাইনে বিভিন্ন কোর্স বিক্রি করে এবং নারীদের জন্য প্রশিক্ষণ কর্মশালা করেও মুসলিম নারীরা অর্থ উপার্জন করতে পারে।

৫. হস্ত ও কুটির শিল্প : বর্তমানে হস্ত ও কুটির শিল্প একটি জনপ্রিয় ব্যাবসায়িক আইডিয়া। বহু নারী হস্তশিল্প ও কুটির শিল্প পণ্য তৈরি ও বিক্রি করে স্বাবলম্বী হয়েছে। এমনকি লাখ লাখ টাকাও উপার্জন করছে। আর বর্তমানে তা অনলাইনেও বিক্রি করা যায়। অথবা তা তৈরি করে সুনির্দিষ্ট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করা যায়।

৬. আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি : মুসলিম নারীদের বিকল্প কর্মসংস্থানের মাধ্যম হতে পারে আর্ট ও ক্যালিগ্রাফি। তারা চাইলে এমন শিল্পকর্ম অনলাইনেও বিক্রি করতে পারে।

৭. লেখালেখি : পত্রপত্রিকায় লিখে অথবা বই লিখে, বই অনুবাদ করেও নারীরা জীবিকা উপার্জন করতে পারে। এ ক্ষেত্রেও তাদের বেপর্দা হওয়ার ভয় থাকে না।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
দাড়ি রাখা নবী-রাসুলদের আদর্শ
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ২১ অক্টোবর ২০২৫
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
কথাবার্তায় সংযম জরুরি
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
ব্যক্তিগত ও জাতীয় সংকটে মুমিনের ১০ কাজ
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২০ অক্টোবর ২০২৫
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
পরিবারে ন্যায়বিচার ও সন্তানের অধিকার
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
অগ্নিদুর্ঘটনা রোধে ইসলামী অনুশাসন
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি: ১৯ অক্টোবর ২০২৫
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
তাকদিরে বিশ্বাসের অর্থ, প্রকারভেদ ও স্তর
সর্বশেষ খবর
কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট
কার্তিকেও পুড়ছে সিলেট

এই মাত্র | চায়ের দেশ

এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা
এবার দলীয় নেতৃত্ব থেকে পদত্যাগ করলেন পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’
‘নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকারের কেয়ারটেকার মোডে যাওয়া উচিত’

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড
লামিয়া ধর্ষণ মামলায় তিন আসামির কারদণ্ড

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি
‘মর্দানি ৩’-এ ফিরছেন রানি মুখার্জি

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার
৬৬৪ কোটি টাকায় ৩ দেশ থেকে সার কিনছে সরকার

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে
শতভাগ মার্জিন ছাড়াই শিশুখাদ্য আমদানি করা যাবে

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে সার বিক্রেতাদের মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি

২৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
চাঁদপুরে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী
৩৫ বছরে মারা গেলেন ভারতীয় সংগীতশিল্পী

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
খাগড়াছড়িতে জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
৬ হাজার পিস ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী
রাজধানীতে অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে দুই কাপড় ব্যবসায়ী

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং
২০২৭ বিশ্বকাপেও কোহলি-রোহিতকে দেখছেন পন্টিং

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল
কুমিল্লায় নারীকে পেটানো ইউপি মেম্বারের ভিডিও ভাইরাল

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা
হেলমেট ছাড়া নিরাপদ সড়ক দিবসের র‌্যালিতে তারা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
ঠাকুরগাঁওয়ে আদিবাসী কৃষকদের জীবন মানোন্নয়নে প্রশিক্ষণের উদ্বোধন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন
এ কে আজাদকে গ্রেফতারের দাবিতে ফরিদপুরে সংবাদ সম্মেলন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত
নওগাঁ জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস পালিত

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান
ভাঙ্গায় ৩০ শিক্ষার্থীর মাঝে মেধাবৃত্তি ও সনদ প্রদান

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৮৪৬ মামলা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ
শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা সামগ্রী উপহার দিল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নওগাঁয় খালে মিললো অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
রোয়াংছড়িতে অসহায় বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও
মধ্যরাতে উত্তাল বুয়েট, বিক্ষোভ ঢাবিতেও

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
জামায়াতের রাষ্ট্রক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না: নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ ট্রাইব্যুনালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা
স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে রুশ রাসায়নিক কারখানায় হামলা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন-তারকা যুগল ৫ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে
সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ
জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির
৮৪ আসনে প্রার্থী ঘোষণা এলডিপির

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি
নারী, দখল, চাঁদাবাজি হারুনের যত কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’
ঝুঁকি নিয়েই ভারত থেকে আমদানি হচ্ছে ‘মিথানল’

পেছনের পৃষ্ঠা

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই
এনসিপিতে এখনো শুরু হয়নি প্রার্থী বাছাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত
হিন্দু ভোটার টানতে তৎপর বিএনপি জামায়াত

নগর জীবন

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা
২৪ ব্যাংকের মূলধন ঘাটতি ১ লাখ ৫৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি
এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার
ঝুঁকিতে চট্টগ্রাম ফ্লাইওভার

পেছনের পৃষ্ঠা

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা