শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

ইহুদি ধর্ম এমন একটি আসমানি বা ঐশী ধর্ম, যার ভিত্তিভূমি গঠিত হয়েছে তাওরাত, তালমুদ এবং ইহুদি পণ্ডিত, মুফতি ও বিচারকদের ফতোয়া ও সিদ্ধান্তের ওপর। যদিও এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি ধর্ম, তবু যুগের পরিবর্তন, বিশ্বায়নের প্রভাব ও ইহুদিদের অতিরিক্ত পার্থিবতাপূর্ণ জীবনাচরণের দরুন এই ধর্ম এত বিপুল পরিমাণে উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে গেছে যে এর মূল সত্তা প্রায় ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ধর্মে এতধিক বিকৃতি ও সংযোজন ঘটেছে যে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ইহুদি ধর্মের প্রাথমিক বিশুদ্ধরূপ শনাক্ত করা দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তবু বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে ইহুদি ধর্মকে বুঝতে হলে ইহুদি ইতিহাস এবং অন্য জাতিসমূহের সঙ্গে ইহুদিদের সম্পর্ক—এই দুইয়ের বিশদ অধ্যয়ন একান্ত অপরিহার্য।

ইহুদিদের আহলে কিতাব বা কিতাবধারী বলা হয় এবং তারা নিজেদের ধর্মের সূচনা আব্রাহাম (ইবরাহিম) আলাইহিস সালাম থেকে করে থাকে।

ইহুদি জাতির প্রকৃত নাম বনি ইসরাঈল। এই নামের পেছনে আছে তাদের পিতা ইয়াকুব (আ.)-এর অন্য নাম ইসরাঈল। বনি ইসরাঈল মানে ইসরাঈলের বংশধর।

তাওরাত ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের ভিত্তিতে ইহুদি ইতিহাসকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুগে ভাগ করা যায়, যেগুলো ইতিহাস, নবুয়ত, রাজনৈতিক উত্থান-পতন এবং ধর্মীয় দায়বদ্ধতার নিরিখে এক একটি আলাদা বৈশিষ্ট্য বহন করে। নিচে সেই যুগগুলোকে সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হলো—

১. আকাবিরের যুগ

এই যুগে বনি ইসরাঈলের ইতিহাস সূচনা পায় নবুয়তের শ্রেষ্ঠ ধারক ইবরাহিম (আ.)-এর মাধ্যমে এবং তা বিস্তৃত হয় তাঁর বংশধর ইউসুফ (আ.) পর্যন্ত। এই সময় ছিল নবী প্রেরিত এক আধ্যাত্মিক অভিযাত্রার যুগ। ইবরাহিম (আ.)-এর আহ্বানে তাওহিদের দীপ্ত আলো ছড়িয়ে পড়ে বহু জাতির মধ্যে।

এরপর ইসহাক (আ.), ইয়াকুব (আ.), এবং ইউসুফ (আ.)-এর মাধ্যমে এই নূর ঐশ্বরিক প্রজ্ঞা ও নৈতিকতার এক নিরবচ্ছিন্ন ধারায় রূপ নেয়।

২. মিসর থেকে প্রস্থান ও ফিলিস্তিনে আগমন

এই যুগ ইহুদি ইতিহাসের এক বিশেষ বাঁক। মিসরে বনি ইসরাঈল দাসত্ব, নিপীড়ন ও লাঞ্ছনার জীবনযাপন করছিল। তখন আল্লাহ তাদের মুক্তি দেন মুসা (আ.)-এর মাধ্যমে। ফেরাউনের চরম ঔদ্ধত্য, অলৌকিকভাবে তার পতন, লোহিত সাগর পার হওয়া এবং সিনাই মরুভূমির দুর্ভোগ—সব মিলিয়ে এক মহাকাব্যিক ইতিহাস রচিত হয়।

এই সময়েই আল্লাহ তাওরাত নাজিল করেন, যা ছিল শরিয়তের ভিত্তিভূমি। অতঃপর ইয়ুশা (আ.)-এর নেতৃত্বে তারা ফিলিস্তিন প্রবেশ করে। এটি ছিল একটি নবজাগরণের যুগ—আধ্যাত্মিক দাসত্ব থেকে মুক্তি এবং একটি স্বতন্ত্র জাতিরূপে আত্মপ্রকাশের কাহিনি।

৩. কাজি বা বিচারকদের যুগ

এই যুগ প্রায় ৩০০ বছরব্যাপী। এ সময় বনি ইসরাঈলের শাসন ও সমাজ ব্যবস্থা পরিচালিত হতো বিশেষ মনোনীত বিচারপতি তথা কাজিদের মাধ্যমে। যখন কোনো কাজি তাওরাতের বিধান মেনে চলতেন, তখন আল্লাহর সাহায্য তাঁদের সঙ্গে থাকত, আর আশপাশের জাতিরা তাঁদের সামনে নতজানু হতো। কিন্তু যখন কাজিরা ধর্মচ্যুতি ও শৃঙ্খলাভঙ্গের পথে হাঁটতেন, তখনই তাঁদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসত এবং শত্রুরা বিজয় লাভ করত। এই যুগ ছিল একটি চক্রবদ্ধ সংশোধন ও পতনের ইতিহাস।

৪. রাজত্বের যুগ

এ সময় ইহুদি জাতির রাষ্ট্রীয় উত্থান ঘটে। নেতৃত্বে ছিলেন—

তালুত (আ.) প্রথম রাজা; দাউদ (আ.) সুর ও শৌর্যের প্রতীক; সুলাইমান (আ.) জ্ঞান ও জাঁকজমকের এক অদ্বিতীয় রাজা। এই রাজত্বের মোট স্থায়িত্ব ছিল প্রায় ১২০ বছর। এই সময়কে বলা যায় বনি ইসরাঈলের স্বর্ণযুগ। শাসন, ধর্ম, প্রশাসন ও সংস্কৃতি সবই ছিল এক ঐক্যবদ্ধ মহিমায় উদ্ভাসিত, বিশেষ করে সুলাইমান (আ.)-এর শাসনে যে বর্ণাঢ্য জ্ঞান-রাজত্ব প্রতিষ্ঠা পায়, তা আজও কিংবদন্তির মতো স্মরণীয়।

৫. বনি ইসরাঈলের রাজত্ব বিভাজনের যুগ

সুলাইমান (আ.)-এর ওফাতের পর রাজনৈতিক ঐক্য ভেঙে পড়ে এবং ইসরায়েল রাষ্ট্র দুটি অংশে বিভক্ত হয়ে যায়—(ক) ইসরায়েল : ১০টি গোত্রের সমন্বয়ে গঠিত রাজ্য।

(খ) ইয়াহুদা : ইয়াহুদা ও বিনইয়ামিন—এই দুটি গোত্রের ভিত্তিতে গঠিত রাজ্য।

এই বিভাজন ছিল কেবল রাজনৈতিক নয়, বরং নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিভ্রান্তিরও সূচক। সময়ের পরিক্রমায় উভয় রাজ্যই পতনের দিকে ধাবিত হয়।

১. উত্তরাঞ্চলের রাজ্য ইসরায়েল খ্রিস্টপূর্ব ৭২১ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।

২. দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য ইয়াহুদা খ্রিস্টপূর্ব ৫৮৬ সালে বিলীন হয়ে যায়।

এই ধ্বংস ইঙ্গিত করে সেই ধর্মবিচ্যুতির দিকে, যেখানে অহংকার, অনাচার ও বিধানচ্যুতি ইহুদি জাতিকে তাদের পূর্বতন গৌরব হারাতে বাধ্য করেছিল।

৬. প্রথম নির্বাসনকাল

ইতিহাসের এই অধ্যায়টি বনি ইসরাঈলের জন্য এক গাঢ় শোকগাথা। সুলাইমান (আ.)-এর মৃত্যুর পর বনি ইসরাঈলের রাজত্ব দ্বিখণ্ডিত হয়। উত্তরাঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ইসরায়েল’ নামে একটি রাজ্য, যা ছিল ১০টি গোত্রের সম্মিলন। কিন্তু তাদের একনিষ্ঠতা ও ধার্মিকতার অভাব, অবাধ্যতা ও শিরকের প্রবণতা তাদের ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত এই ১০ গোত্রকে এমনভাবে নির্বাসিত করা হয় যে ইতিহাসের পাতায় তারা ‘হারিয়ে যাওয়া ভেড়া’ (Lost Sheep of Bani Israel) নামে পরিচিত হয়ে ওঠে। আজও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারে না—এই জাতি কোথায় হারিয়ে গেল!

এরপর ইতিহাসে আরো একটি গাঢ় রজনী আসে : খ্রিস্টপূর্ব ৬০৬ থেকে ৫৩৬ সাল পর্যন্ত, প্রায় ৭০ বছরব্যাপী সময়কাল, যা পরিচিত ‘বাবেলীয় নির্বাসন’ নামে। এ সময়ে দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য ইয়াহুদার পতন ঘটে এবং অসংখ্য ইহুদিকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় বাবেল (বর্তমান ইরাক)-এ। তাদের তন্ময়তা, উপাসনা, ও স্বাধীনতা—সবই বন্দিত্বের শৃঙ্খলে বন্দি হয়ে যায়।

৭. বাবেল থেকে প্রত্যাবর্তন ও পারস্য অধীন বনি ইসরাঈল

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি, পারস্যের শক্তিশালী সম্রাট কুরুশ (Cyrus the Great) বাবেল জয় করেন। তাঁর উদারনীতি ও ধর্মীয় সহিষ্ণুতার ফলে নির্বাসিত ইহুদিদের জন্য খুলে যায় প্রত্যাবর্তনের দ্বার। তারা ফিরে আসে পবিত্র ভূমি বায়তুল মুকাদ্দাসে। পারস্য বাদশাহদের সহযোগিতায় সুলাইমান (আ.)-এর নির্মিত পবিত্র বায়তুল মুকাদ্দাস (হায়েকাল/টেম্পল) পুনরায় নির্মাণের অনুমতি ও সহায়তা পায়। এ এক আশার উজ্জ্বল প্রত্যাবর্তন, যেখানে দীর্ঘ বঞ্চনার পর তারা পুনরায় তাদের পবিত্র ভূমি ও ধর্মীয় রীতিতে ফিরে যেতে সক্ষম হয়।

৮. ইহুদি জাতি গ্রিকদের (ইউনানিদের) অধীনে

খ্রিস্টপূর্ব ৩৩১ থেকে ১৬৭ সাল পর্যন্ত সময়কাল ইহুদি জাতির জন্য ছিল গ্রিক সংস্কৃতি ও রাজনীতির একটি গভীর সংঘর্ষময় অধ্যায়। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্য বিস্তার এবং তাঁর উত্তরসূরিদের শাসনে ইহুদি সমাজ হেলেনীয় চিন্তা-সংস্কৃতির সঙ্গে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। ধর্মীয় আদর্শ, জাতিগত পরিচয় ও রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ—সব কিছু ছিল এক চরম পরীক্ষার মধ্যে।

৯. স্বাধীনতার যুগ

১৬৭ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ৬৩ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত প্রায় এক শতাব্দী ইহুদিরা তাদের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করে। এটি ছিল মাকাবিদের (Maccabees) নেতৃত্বে এক বিপ্লবের ফলাফল, যারা ধর্ম ও স্বাধীনতার জন্য অস্ত্র তুলে নেয়। এই সময় তারা স্বশাসন ও ধর্মীয় পুনর্জাগরণ লাভ করে। কিন্তু এরপর দীর্ঘ প্রায় দুই হাজার বছর—১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তারা আর কখনো স্বাধীনভাবে কোনো রাষ্ট্র কায়েম করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে কোরআনের এক গূঢ় আয়াত আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে—‘তাদের ওপর অপমানের শিকল চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, যতক্ষণ না তারা আল্লাহর কোনো দয়ার দড়ি কিংবা মানুষের কোনো শক্তিশালী আশ্রয় পায়।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১২)

১০. রোমান শাসনের অধীনে বনি ইসরাঈল

এই শাসনকাল দুই ভাগে বিভক্ত। যথা—

(ক) প্রথম ধাপ শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৬৩ সাল থেকে, চলতে থাকে ঈসা (আ.)-এর আগমন, তাঁর আসমানে উত্তোলন এবং ইহুদিদের দ্বিতীয় নির্বাসনের (৭০ খ্রিস্টাব্দ) আগ পর্যন্ত। এই সময় রোমানদের অত্যাচার ও ঈসা (আ.)-এর প্রতি অবিশ্বাস ইহুদি জাতিকে আবারও বিধ্বস্ত করে তোলে।

(খ) দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয় ৭০ খ্রিস্টাব্দে জেরুজালেম ধ্বংসের পর এবং রোমান সাম্রাজ্যের পতন পর্যন্ত। এই সময় ইহুদিরা পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বিচ্ছিন্ন, বিতাড়িত ও হতবিচার হয়ে।

১১. খ্রিস্টানদের শাসনে ইহুদি জাতি

যখন রোমান সম্রাট কনস্ট্যান্টাইন খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন, তখন থেকে ইউরোপ ও আমেরিকাজুড়ে খ্রিস্টান প্রভাব বিস্তার লাভ করে। এই সময়কাল থেকে আজ পর্যন্ত ইহুদি জাতি খ্রিস্টান রাজনীতির ছায়াতলে বসবাস করে আসছে। কখনো দমন, কখনো সহন, আবার কখনো সহবাস—এই যুগ এক অস্থির সহাবস্থানের প্রতিচ্ছবি।

১২. মুসলিম শাসনে ইহুদিরা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়তের যুগ থেকেই মুসলিম সমাজের সঙ্গে ইহুদি জাতির সম্পর্ক শুরু হয়। এরপর ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে উমর (রা.)-এর হাতে জেরুজালেম বিজয়ের মাধ্যমে ইহুদিদের মুসলিম শাসনের অধীনে এক নতুন অধ্যায় সূচিত হয়। আরব, ইরান ও অটোমান সাম্রাজ্যের ছত্রচ্ছায়ায় তারা অনেক সময় সম্মানজনকভাবে, আবার কখনো নিপীড়িতভাবে দিনাতিপাত করেছে। তবে তুলনামূলকভাবে মুসলিম শাসন তাদের জন্য খ্রিস্টান শাসনের চেয়ে অনেক বেশি সহনশীল ও ন্যায্য ছিল।

১৩. আধুনিক ইসরায়েল রাষ্ট্র ও বর্তমান সময়

১৯৪৮ সালের ১৪ মে—ইতিহাসের সেই কালো দিন, যেদিন আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার ছত্রচ্ছায়ায় একটি বিতর্কিত জাতিগোষ্ঠী একটি বিতর্কিত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে ‘ইসরায়েল’। এই রাষ্ট্রের অস্তিত্ব একটি অব্যক্ত আতঙ্কের নাম, যেখানে ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল, মানবাধিকারের লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির দ্বৈতনীতি এক ভয়ংকর ইতিহাস গড়ছে। এই অধ্যায় এখনো চলছে এবং এর শেষ কোথায়—তা একমাত্র আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন।

লেখক : শিক্ষক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক

জামিয়া মাদানিয়া শুলকবহর, চট্টগ্রাম


তথ্যঋণ

মাআরিফুল কোরআন/আল্লামা মুফতি শফী (রহ.)

তারিখে ইসলাম/মাওলানা আকবর শাহ খান

রহমাতুল্লাহি লিল আলামিন/মাওলানা সাইয়িদ সুলাইমান মানসুরপুরী/কাসাসুল আম্বিয়া/মাওলানা হিফজুর রহমান

মাউসুআতুল ইয়াহুদ ওয়াল ইয়াহুদিয়্যাহ/ড. আবদুল ওয়াহাব

The New English Bible (Oxford University Press Cambridge University press-1970)

Talmood

Lions hand book to the Bible

Encyclopaedia of religion & Ethics

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
সরকারি সম্পদ আত্মসাৎ মহাপাপ
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
৩৩ ব্যাংকে জমা দেওয়া যাবে হজ নিবন্ধন ফি
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
রাত-দিন মহান আল্লাহর বিস্ময়কর নিদর্শন
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
জীবন বদলে দেওয়ার অন্যতম আমল তাহাজ্জুদ
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
সকালের নাস্তায় স্বাস্থ্যকর যেসব খাবার
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
ইসলামী জ্ঞানচর্চায় ইমাম জাহাবির অবদান
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
কিবলার দিক নির্ণয়ের নীতি ও পদ্ধতি
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
মহানবী (সা.) যেসব কথা বলতে নিষেধ করেছেন
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
ইসলাম ভ্রাতৃত্ববোধের প্রতি গুরুত্ব দেয়
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
হজ ও ওমরাহ মেলা শুরু আজ
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?
ফিলিস্তিনের ‘নেলসন মেন্ডেলা’ কে এই মারওয়ান বারগুতি?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকা শহরের বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকা শহরের বাতাসের মান কেমন?

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফের ব্যাটে-বলে নিষ্প্রভ সাকিব, অ্যান্টিগাকে জেতালেন কারিমা গোর
ফের ব্যাটে-বলে নিষ্প্রভ সাকিব, অ্যান্টিগাকে জেতালেন কারিমা গোর

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদলের জরুরি মতবিনিময় সভা আজ
ছাত্রদলের জরুরি মতবিনিময় সভা আজ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা
আটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত বাণিজ্য আলোচনা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির গোল ও অ্যাসিস্টে জয়ে ফিরল মায়ামি
মেসির গোল ও অ্যাসিস্টে জয়ে ফিরল মায়ামি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
কবি শামসুর রাহমানের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

দুপুর পর্যন্ত ঢাকায় বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে: আবহাওয়া অফিস
দুপুর পর্যন্ত ঢাকায় বৃষ্টি অব্যাহত থাকতে পারে: আবহাওয়া অফিস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
কেন চিপের চালানে গোপন ট্র্যাকার বসাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান
সংস্কারে বিপদমুক্ত ব্যাংক খাত, ধুঁকছে দুর্বল আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার
পুলিশের ওপর হামলার ঘটনায় আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জিসানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে নেপালকে সহজে হারাল ‘এ’ দল
জিসানের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে নেপালকে সহজে হারাল ‘এ’ দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতে সোমবার ওয়াশিংটন যাচ্ছেন জেলেনস্কি
ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাতে সোমবার ওয়াশিংটন যাচ্ছেন জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
১১ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা
গাজায় বসবাসকারী ফিলিস্তিনিদের জন্য ভিসা স্থগিত করল আমেরিকা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ আগস্ট)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ
গাজায় খাবারের জন্য মায়েদের যুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)
জনকল্যাণে ধনী সাহাবি উসমান গনি (রা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?
ওজন কমাতে ব্ল্যাক কফিতে কী মিশিয়ে খাবেন?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’
টালিউডে ইতিহাস গড়ল দেব-শুভশ্রীর ‘ধূমকেতু’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌদি আরবে ভারী বৃষ্টিপাতে বন্যার আশঙ্কা
সৌদি আরবে ভারী বৃষ্টিপাতে বন্যার আশঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ জনের মায়োর্কাকে উড়িয়ে মৌসুম শুরু বার্সার
৯ জনের মায়োর্কাকে উড়িয়ে মৌসুম শুরু বার্সার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেবিন ক্রুদের ধর্মঘটে এয়ার কানাডার সব ফ্লাইট স্থগিত
কেবিন ক্রুদের ধর্মঘটে এয়ার কানাডার সব ফ্লাইট স্থগিত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিচার্লিসনের জোড়া গোলে টটেনহ্যামের দাপুটে জয়
রিচার্লিসনের জোড়া গোলে টটেনহ্যামের দাপুটে জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
বিদেশে বাংলাদেশের সকল কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)
আলাস্কায় পুতিনের মাথার ওপর উড়ল বি-২ বোমারু বিমান (ভিডিও)

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান
পুতিনের বার্তা পৌঁছে দিলেন ট্রাম্প, জেলেনস্কির প্রত্যাখান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ
‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ পরিকল্পনার নিন্দা জানাল বাংলাদেশসহ ৩১ দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জ নয়, দেশের প্রথম ভ্যাকসিন প্লান্ট হবে মুন্সীগঞ্জে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার
হাসনাত-সারজিস-জারাসহ এনসিপির ৫ নেতার শোকজ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’
‘আওয়ামী লীগের রাজনীতির চেতনা ছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করা’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী
ধর্মের নামে নতুন এক চেতনার উত্থান হয়েছে: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা
ফারুকী আশঙ্কামুক্ত, সবাই দোয়া করবেন: তিশা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক গুলিবিনিময়, ইরানি পুলিশ অফিসার নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি
ট্রাম্পকে নোবেল পুরস্কারের মনোনয়নে যে শর্ত দেন হিলারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে কেন চুক্তি হয়নি, জানালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প
রাশিয়ার তেল কেনার জন্য চীনকে শাস্তি দেওয়ার পরিকল্পনা নেই: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল
টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচি পেছাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!
উন্মোচনের আগেই বাজারে আইফোন ১৭!

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক
আগামীর বাংলাদেশ হবে ইসলামের বাংলাদেশ: মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যু; মূল হোতা গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’
রবিবার যেখানে আঘাত হানতে পারে শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘এরিন’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী বাঁধ নির্মাণে ৭৪ বছর ধরে লড়াই করেছেন চীনা বিজ্ঞানীরা

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের
ভুয়া ডিভোর্স পেপার দিয়েছেন রিয়া মনি, অভিযোগ হিরো আলমের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু
চট্টগ্রাম–ঢাকা পাইপলাইনে তেল পরিবহন শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান আক্রমণ করবে না : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচি কেবল প্রতিরক্ষার জন্য: খাজা আসিফ
পাকিস্তানের পারমাণবিক কর্মসূচি কেবল প্রতিরক্ষার জন্য: খাজা আসিফ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ
ইসরায়েলজুড়ে হাজার হাজার মানুষের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের
অনর্থক টেস্ট না দিতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান আসিফ নজরুলের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়
কক্সবাজারে হঠাৎ অসুস্থ সংস্কৃতি উপদেষ্টা, হেলিকপ্টারে আনা হলো ঢাকায়

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প
স্ত্রী মেলানিয়ার চিঠি পুতিনকে দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’
‘হাসিনা কংসের মতো মানুষ হত্যা করেছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প
আমি প্রেসিডেন্ট থাকাকালীন চীন তাইওয়ান দখল করবে না : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে
বিএনপির আপত্তি ১০ প্রস্তাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ
পিআর নিয়ে তীব্র বিরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা

রকমারি

প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি
প্রথম আলোর রিপোর্টে ক্ষোভ, জ্বালিয়ে দিল পত্রিকার কপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ
বেগুন গাছে টম্যাটো চাষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে
পুরো বিশ্ব তাকিয়ে সিদ্ধান্তের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর
পিছিয়ে যাচ্ছে শিক্ষা বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ
সব কূটনৈতিক মিশন থেকে রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে যত সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে
বিএনপিসহ তিন দলের পাঁচ নেতা ময়দানে

নগর জীবন

কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার
কোনো ভেদাভেদ থাকবে না, এ দেশ সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী
‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ লিখে আইজিপি হন জাবেদ পাটোয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপি-জমিয়তের ছয় নেতা, জামায়াতের প্রার্থী চূড়ান্ত

নগর জীবন

ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব
ওয়াইল্ড কার্ড নিয়ে খেলবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!
মুজিব ও হাসিনার পতন : শোক বনাম মুক্তি দিবস!

সম্পাদকীয়

চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন
চিকিৎসকরা অনর্থক টেস্ট দেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা
বাবা-মায়ের সঙ্গে রুপালি পর্দায় সন্তানরা

শোবিজ

সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে
সোহানদের প্রত্যাশিত জয় নেপালের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম
আশিতে রূপনগরের রাজকন্যা শবনম

শোবিজ

উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা
উৎসবে কার্তিক-শ্রীলিলা

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু
চ্যাম্পিয়ন মোহামেডানের অনুশীলন শুরু

মাঠে ময়দানে

ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল
ইংল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ অধিনায়ক বেথেল

মাঠে ময়দানে

তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা
তৌসিফ মাহবুবের অন্য অভিজ্ঞতা

শোবিজ

বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড
বাহরাইন সফরে চূড়ান্ত হবে এশিয়ান কাপ স্কোয়াড

মাঠে ময়দানে

জয়ে অলরেডদের মৌসুম শুরু
জয়ে অলরেডদের মৌসুম শুরু

মাঠে ময়দানে

সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র
সচল হলো ৯৫ অচল যন্ত্র

দেশগ্রাম

হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড
হজরত আলী (রা.)-এর হত্যাকাণ্ড

সম্পাদকীয়

আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে
আগামী নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে

নগর জীবন