শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:০৭, শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

আসআদ শাহীন
অনলাইন ভার্সন
ইহুদি জাতির সেকাল ও একাল

ইহুদি ধর্ম এমন একটি আসমানি বা ঐশী ধর্ম, যার ভিত্তিভূমি গঠিত হয়েছে তাওরাত, তালমুদ এবং ইহুদি পণ্ডিত, মুফতি ও বিচারকদের ফতোয়া ও সিদ্ধান্তের ওপর। যদিও এটি আল্লাহ প্রদত্ত একটি ধর্ম, তবু যুগের পরিবর্তন, বিশ্বায়নের প্রভাব ও ইহুদিদের অতিরিক্ত পার্থিবতাপূর্ণ জীবনাচরণের দরুন এই ধর্ম এত বিপুল পরিমাণে উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে গেছে যে এর মূল সত্তা প্রায় ধূলিসাৎ হয়ে গেছে। ধর্মে এতধিক বিকৃতি ও সংযোজন ঘটেছে যে আজকের দিনে দাঁড়িয়ে ইহুদি ধর্মের প্রাথমিক বিশুদ্ধরূপ শনাক্ত করা দুঃসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তবু বর্তমান কালের পরিপ্রেক্ষিতে ইহুদি ধর্মকে বুঝতে হলে ইহুদি ইতিহাস এবং অন্য জাতিসমূহের সঙ্গে ইহুদিদের সম্পর্ক—এই দুইয়ের বিশদ অধ্যয়ন একান্ত অপরিহার্য।

ইহুদিদের আহলে কিতাব বা কিতাবধারী বলা হয় এবং তারা নিজেদের ধর্মের সূচনা আব্রাহাম (ইবরাহিম) আলাইহিস সালাম থেকে করে থাকে।

ইহুদি জাতির প্রকৃত নাম বনি ইসরাঈল। এই নামের পেছনে আছে তাদের পিতা ইয়াকুব (আ.)-এর অন্য নাম ইসরাঈল। বনি ইসরাঈল মানে ইসরাঈলের বংশধর।

তাওরাত ও অন্যান্য ধর্মগ্রন্থের ভিত্তিতে ইহুদি ইতিহাসকে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ যুগে ভাগ করা যায়, যেগুলো ইতিহাস, নবুয়ত, রাজনৈতিক উত্থান-পতন এবং ধর্মীয় দায়বদ্ধতার নিরিখে এক একটি আলাদা বৈশিষ্ট্য বহন করে। নিচে সেই যুগগুলোকে সংক্ষিপ্তাকারে তুলে ধরা হলো—

১. আকাবিরের যুগ

এই যুগে বনি ইসরাঈলের ইতিহাস সূচনা পায় নবুয়তের শ্রেষ্ঠ ধারক ইবরাহিম (আ.)-এর মাধ্যমে এবং তা বিস্তৃত হয় তাঁর বংশধর ইউসুফ (আ.) পর্যন্ত। এই সময় ছিল নবী প্রেরিত এক আধ্যাত্মিক অভিযাত্রার যুগ। ইবরাহিম (আ.)-এর আহ্বানে তাওহিদের দীপ্ত আলো ছড়িয়ে পড়ে বহু জাতির মধ্যে।

এরপর ইসহাক (আ.), ইয়াকুব (আ.), এবং ইউসুফ (আ.)-এর মাধ্যমে এই নূর ঐশ্বরিক প্রজ্ঞা ও নৈতিকতার এক নিরবচ্ছিন্ন ধারায় রূপ নেয়।

২. মিসর থেকে প্রস্থান ও ফিলিস্তিনে আগমন

এই যুগ ইহুদি ইতিহাসের এক বিশেষ বাঁক। মিসরে বনি ইসরাঈল দাসত্ব, নিপীড়ন ও লাঞ্ছনার জীবনযাপন করছিল। তখন আল্লাহ তাদের মুক্তি দেন মুসা (আ.)-এর মাধ্যমে। ফেরাউনের চরম ঔদ্ধত্য, অলৌকিকভাবে তার পতন, লোহিত সাগর পার হওয়া এবং সিনাই মরুভূমির দুর্ভোগ—সব মিলিয়ে এক মহাকাব্যিক ইতিহাস রচিত হয়।

এই সময়েই আল্লাহ তাওরাত নাজিল করেন, যা ছিল শরিয়তের ভিত্তিভূমি। অতঃপর ইয়ুশা (আ.)-এর নেতৃত্বে তারা ফিলিস্তিন প্রবেশ করে। এটি ছিল একটি নবজাগরণের যুগ—আধ্যাত্মিক দাসত্ব থেকে মুক্তি এবং একটি স্বতন্ত্র জাতিরূপে আত্মপ্রকাশের কাহিনি।

৩. কাজি বা বিচারকদের যুগ

এই যুগ প্রায় ৩০০ বছরব্যাপী। এ সময় বনি ইসরাঈলের শাসন ও সমাজ ব্যবস্থা পরিচালিত হতো বিশেষ মনোনীত বিচারপতি তথা কাজিদের মাধ্যমে। যখন কোনো কাজি তাওরাতের বিধান মেনে চলতেন, তখন আল্লাহর সাহায্য তাঁদের সঙ্গে থাকত, আর আশপাশের জাতিরা তাঁদের সামনে নতজানু হতো। কিন্তু যখন কাজিরা ধর্মচ্যুতি ও শৃঙ্খলাভঙ্গের পথে হাঁটতেন, তখনই তাঁদের ওপর বিপর্যয় নেমে আসত এবং শত্রুরা বিজয় লাভ করত। এই যুগ ছিল একটি চক্রবদ্ধ সংশোধন ও পতনের ইতিহাস।

৪. রাজত্বের যুগ

এ সময় ইহুদি জাতির রাষ্ট্রীয় উত্থান ঘটে। নেতৃত্বে ছিলেন—

তালুত (আ.) প্রথম রাজা; দাউদ (আ.) সুর ও শৌর্যের প্রতীক; সুলাইমান (আ.) জ্ঞান ও জাঁকজমকের এক অদ্বিতীয় রাজা। এই রাজত্বের মোট স্থায়িত্ব ছিল প্রায় ১২০ বছর। এই সময়কে বলা যায় বনি ইসরাঈলের স্বর্ণযুগ। শাসন, ধর্ম, প্রশাসন ও সংস্কৃতি সবই ছিল এক ঐক্যবদ্ধ মহিমায় উদ্ভাসিত, বিশেষ করে সুলাইমান (আ.)-এর শাসনে যে বর্ণাঢ্য জ্ঞান-রাজত্ব প্রতিষ্ঠা পায়, তা আজও কিংবদন্তির মতো স্মরণীয়।

৫. বনি ইসরাঈলের রাজত্ব বিভাজনের যুগ

সুলাইমান (আ.)-এর ওফাতের পর রাজনৈতিক ঐক্য ভেঙে পড়ে এবং ইসরায়েল রাষ্ট্র দুটি অংশে বিভক্ত হয়ে যায়—(ক) ইসরায়েল : ১০টি গোত্রের সমন্বয়ে গঠিত রাজ্য।

(খ) ইয়াহুদা : ইয়াহুদা ও বিনইয়ামিন—এই দুটি গোত্রের ভিত্তিতে গঠিত রাজ্য।

এই বিভাজন ছিল কেবল রাজনৈতিক নয়, বরং নৈতিক ও আধ্যাত্মিক বিভ্রান্তিরও সূচক। সময়ের পরিক্রমায় উভয় রাজ্যই পতনের দিকে ধাবিত হয়।

১. উত্তরাঞ্চলের রাজ্য ইসরায়েল খ্রিস্টপূর্ব ৭২১ সালে ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়।

২. দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য ইয়াহুদা খ্রিস্টপূর্ব ৫৮৬ সালে বিলীন হয়ে যায়।

এই ধ্বংস ইঙ্গিত করে সেই ধর্মবিচ্যুতির দিকে, যেখানে অহংকার, অনাচার ও বিধানচ্যুতি ইহুদি জাতিকে তাদের পূর্বতন গৌরব হারাতে বাধ্য করেছিল।

৬. প্রথম নির্বাসনকাল

ইতিহাসের এই অধ্যায়টি বনি ইসরাঈলের জন্য এক গাঢ় শোকগাথা। সুলাইমান (আ.)-এর মৃত্যুর পর বনি ইসরাঈলের রাজত্ব দ্বিখণ্ডিত হয়। উত্তরাঞ্চলে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘ইসরায়েল’ নামে একটি রাজ্য, যা ছিল ১০টি গোত্রের সম্মিলন। কিন্তু তাদের একনিষ্ঠতা ও ধার্মিকতার অভাব, অবাধ্যতা ও শিরকের প্রবণতা তাদের ধ্বংসের দিকে নিয়ে যায়। শেষ পর্যন্ত এই ১০ গোত্রকে এমনভাবে নির্বাসিত করা হয় যে ইতিহাসের পাতায় তারা ‘হারিয়ে যাওয়া ভেড়া’ (Lost Sheep of Bani Israel) নামে পরিচিত হয়ে ওঠে। আজও কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারে না—এই জাতি কোথায় হারিয়ে গেল!

এরপর ইতিহাসে আরো একটি গাঢ় রজনী আসে : খ্রিস্টপূর্ব ৬০৬ থেকে ৫৩৬ সাল পর্যন্ত, প্রায় ৭০ বছরব্যাপী সময়কাল, যা পরিচিত ‘বাবেলীয় নির্বাসন’ নামে। এ সময়ে দক্ষিণাঞ্চলের রাজ্য ইয়াহুদার পতন ঘটে এবং অসংখ্য ইহুদিকে বন্দি করে নিয়ে যাওয়া হয় বাবেল (বর্তমান ইরাক)-এ। তাদের তন্ময়তা, উপাসনা, ও স্বাধীনতা—সবই বন্দিত্বের শৃঙ্খলে বন্দি হয়ে যায়।

৭. বাবেল থেকে প্রত্যাবর্তন ও পারস্য অধীন বনি ইসরাঈল

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের মাঝামাঝি, পারস্যের শক্তিশালী সম্রাট কুরুশ (Cyrus the Great) বাবেল জয় করেন। তাঁর উদারনীতি ও ধর্মীয় সহিষ্ণুতার ফলে নির্বাসিত ইহুদিদের জন্য খুলে যায় প্রত্যাবর্তনের দ্বার। তারা ফিরে আসে পবিত্র ভূমি বায়তুল মুকাদ্দাসে। পারস্য বাদশাহদের সহযোগিতায় সুলাইমান (আ.)-এর নির্মিত পবিত্র বায়তুল মুকাদ্দাস (হায়েকাল/টেম্পল) পুনরায় নির্মাণের অনুমতি ও সহায়তা পায়। এ এক আশার উজ্জ্বল প্রত্যাবর্তন, যেখানে দীর্ঘ বঞ্চনার পর তারা পুনরায় তাদের পবিত্র ভূমি ও ধর্মীয় রীতিতে ফিরে যেতে সক্ষম হয়।

৮. ইহুদি জাতি গ্রিকদের (ইউনানিদের) অধীনে

খ্রিস্টপূর্ব ৩৩১ থেকে ১৬৭ সাল পর্যন্ত সময়কাল ইহুদি জাতির জন্য ছিল গ্রিক সংস্কৃতি ও রাজনীতির একটি গভীর সংঘর্ষময় অধ্যায়। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সাম্রাজ্য বিস্তার এবং তাঁর উত্তরসূরিদের শাসনে ইহুদি সমাজ হেলেনীয় চিন্তা-সংস্কৃতির সঙ্গে এক অদ্ভুত দ্বন্দ্বে লিপ্ত হয়। ধর্মীয় আদর্শ, জাতিগত পরিচয় ও রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণ—সব কিছু ছিল এক চরম পরীক্ষার মধ্যে।

৯. স্বাধীনতার যুগ

১৬৭ খ্রিস্টপূর্ব থেকে ৬৩ খ্রিস্টপূর্ব পর্যন্ত প্রায় এক শতাব্দী ইহুদিরা তাদের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধার করে। এটি ছিল মাকাবিদের (Maccabees) নেতৃত্বে এক বিপ্লবের ফলাফল, যারা ধর্ম ও স্বাধীনতার জন্য অস্ত্র তুলে নেয়। এই সময় তারা স্বশাসন ও ধর্মীয় পুনর্জাগরণ লাভ করে। কিন্তু এরপর দীর্ঘ প্রায় দুই হাজার বছর—১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তারা আর কখনো স্বাধীনভাবে কোনো রাষ্ট্র কায়েম করতে পারেনি। এ ক্ষেত্রে কোরআনের এক গূঢ় আয়াত আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে—‘তাদের ওপর অপমানের শিকল চাপিয়ে দেওয়া হয়েছে, যতক্ষণ না তারা আল্লাহর কোনো দয়ার দড়ি কিংবা মানুষের কোনো শক্তিশালী আশ্রয় পায়।’

(সুরা : আলে ইমরান, আয়াত : ১১২)

১০. রোমান শাসনের অধীনে বনি ইসরাঈল

এই শাসনকাল দুই ভাগে বিভক্ত। যথা—

(ক) প্রথম ধাপ শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৬৩ সাল থেকে, চলতে থাকে ঈসা (আ.)-এর আগমন, তাঁর আসমানে উত্তোলন এবং ইহুদিদের দ্বিতীয় নির্বাসনের (৭০ খ্রিস্টাব্দ) আগ পর্যন্ত। এই সময় রোমানদের অত্যাচার ও ঈসা (আ.)-এর প্রতি অবিশ্বাস ইহুদি জাতিকে আবারও বিধ্বস্ত করে তোলে।

(খ) দ্বিতীয় ধাপ শুরু হয় ৭০ খ্রিস্টাব্দে জেরুজালেম ধ্বংসের পর এবং রোমান সাম্রাজ্যের পতন পর্যন্ত। এই সময় ইহুদিরা পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে বিচ্ছিন্ন, বিতাড়িত ও হতবিচার হয়ে।

১১. খ্রিস্টানদের শাসনে ইহুদি জাতি

যখন রোমান সম্রাট কনস্ট্যান্টাইন খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করেন, তখন থেকে ইউরোপ ও আমেরিকাজুড়ে খ্রিস্টান প্রভাব বিস্তার লাভ করে। এই সময়কাল থেকে আজ পর্যন্ত ইহুদি জাতি খ্রিস্টান রাজনীতির ছায়াতলে বসবাস করে আসছে। কখনো দমন, কখনো সহন, আবার কখনো সহবাস—এই যুগ এক অস্থির সহাবস্থানের প্রতিচ্ছবি।

১২. মুসলিম শাসনে ইহুদিরা

রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর নবুয়তের যুগ থেকেই মুসলিম সমাজের সঙ্গে ইহুদি জাতির সম্পর্ক শুরু হয়। এরপর ৬৩৬ খ্রিস্টাব্দে উমর (রা.)-এর হাতে জেরুজালেম বিজয়ের মাধ্যমে ইহুদিদের মুসলিম শাসনের অধীনে এক নতুন অধ্যায় সূচিত হয়। আরব, ইরান ও অটোমান সাম্রাজ্যের ছত্রচ্ছায়ায় তারা অনেক সময় সম্মানজনকভাবে, আবার কখনো নিপীড়িতভাবে দিনাতিপাত করেছে। তবে তুলনামূলকভাবে মুসলিম শাসন তাদের জন্য খ্রিস্টান শাসনের চেয়ে অনেক বেশি সহনশীল ও ন্যায্য ছিল।

১৩. আধুনিক ইসরায়েল রাষ্ট্র ও বর্তমান সময়

১৯৪৮ সালের ১৪ মে—ইতিহাসের সেই কালো দিন, যেদিন আধুনিক বিশ্বব্যবস্থার ছত্রচ্ছায়ায় একটি বিতর্কিত জাতিগোষ্ঠী একটি বিতর্কিত রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে ‘ইসরায়েল’। এই রাষ্ট্রের অস্তিত্ব একটি অব্যক্ত আতঙ্কের নাম, যেখানে ফিলিস্তিনিদের ভূমি দখল, মানবাধিকারের লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক রাজনীতির দ্বৈতনীতি এক ভয়ংকর ইতিহাস গড়ছে। এই অধ্যায় এখনো চলছে এবং এর শেষ কোথায়—তা একমাত্র আল্লাহ তাআলাই ভালো জানেন।

লেখক : শিক্ষক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক

জামিয়া মাদানিয়া শুলকবহর, চট্টগ্রাম


তথ্যঋণ

মাআরিফুল কোরআন/আল্লামা মুফতি শফী (রহ.)

তারিখে ইসলাম/মাওলানা আকবর শাহ খান

রহমাতুল্লাহি লিল আলামিন/মাওলানা সাইয়িদ সুলাইমান মানসুরপুরী/কাসাসুল আম্বিয়া/মাওলানা হিফজুর রহমান

মাউসুআতুল ইয়াহুদ ওয়াল ইয়াহুদিয়্যাহ/ড. আবদুল ওয়াহাব

The New English Bible (Oxford University Press Cambridge University press-1970)

Talmood

Lions hand book to the Bible

Encyclopaedia of religion & Ethics

এই বিভাগের আরও খবর
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
সফলতা আমলের ওপর নির্ভরশীল
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
নবীজির নিযুক্ত করা মক্কার দায়িত্বশীল ব্যক্তি
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
হজে গিয়ে আরও ২ বাংলাদেশির মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩৮
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
আল্লাহর জন্য ত্যাগের অমূল্য প্রতিদান
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৪০ হাজার ৫২০ হাজি
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
হজে গিয়ে ৩৬ বাংলাদেশির মৃত্যু
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩২ হাজার ৩৭০ হাজি
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
কোরআনে বিজ্ঞান চর্চার তাগিদ
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
বিপদ-আপদে পাপ মোচন হয়
সর্বশেষ খবর
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের
নেতানিয়াহুর ক্ষমতায় টিকে থাকার ‘খায়েশ’ নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য ক্লিনটনের

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান
ইসরায়েলের হামলার পর থেকে অন্তত ৪৩০ জন নিহত : ইরান

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা
কিশোরগঞ্জ জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সভা

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন
বরগুনায় নতুন করে ডেঙ্গু আক্রান্ত ৬৩ জন

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

যুবকের মরদেহ উদ্ধার
যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত
জোড়া সেঞ্চুরিতে ইতিহাসের পাতায় শান্ত

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ
জুলাই শহীদদের নিয়ে দলীয়করণ হলে তাদের অবমূল্যায়ন করা হবে : ডা. জাহিদ

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি
কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণ, চীন যাচ্ছেন মির্জা ফখরুলসহ ৯ সদস্যদের প্রতিনিধি

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’
‌‘কৃষিতে ব্যবহৃত কীটনাশক হাওর এলাকায় মাছের ক্ষতিকর প্রভাব ফেলছে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানালেন আরব পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
বিপুল সম্পদ শতাধিক সন্তানের মাঝে ভাগ করে দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ৩

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কক্সবাজারে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন
কুলাউড়ায় ভূমিহীনদের উচ্ছেদ বন্ধ এবং বন্দোবস্ত পুনরায় প্রদানসহ বিভিন্ন দাবিতে মানববন্ধন

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু
গণতন্ত্র রক্ষায় জিয়া পরিবার সবসময় দেশের মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে : দুলু

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬
ইনিংস ঘোষণা বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার লক্ষ্য ২৯৬

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢামেক বন্ধ ঘোষণা, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড
মৌলভীবাজারে অবৈধ বালু উত্তোলনে তিনজনকে কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি
নাগরিকত্ব পরিবর্তন করায় কটাক্ষ, যা বললেন আদনান সামি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক
বাংলাদেশের জন্য ৫০ কোটি ডলার ঋণ অনুমোদন করল বিশ্বব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
ইসরায়েল সন্ত্রাস ছড়াচ্ছে, মুখ ফসকে বললেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের
রবিবার ‘ঢাকা ব্লকেড’র ঘোষণা ইউআইইউ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার
জ্বালানি-পরিকাঠামো খাতে মিয়ানমারের সঙ্গে বিনিয়োগ চুক্তি রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’
ছাত্রশিবিরের উদ্যোগে ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট
কাল থেকে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রমে ফিরছে সুপ্রিম কোর্ট

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের
আইএইএ প্রধানের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে অভিযোগ ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ট্রাকচাপায় বৃদ্ধ নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
শ্রীপুরে চিকিৎসক দম্পতির বাড়িতে ডাকাতি, টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত
মন্ত্রণালয় ও সংস্থার মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে পিছিয়ে পড়ছে দেশ : উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ ইউরোপের ৯ দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল
একনজরে সারাদিন ইরান-ইসরায়েল সংঘাত ঘিরে যা ঘটল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা
ইসরায়েলে কেন এতো ভারতীয়, কী করেন তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড
ইরান কয়েক সপ্তাহের মধ্যে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করতে পারে : তুলসি গ্যাবার্ড

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?
সত্যিই কি ইরানে ভূকম্পনের কারণ গোপন পারমাণবিক পরীক্ষা?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ
ইরান থেকে নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, মধ্য ইসরায়েলে ব্যাপক বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?
বিশ্বে কার কাছে কত পরমাণু অস্ত্র আছে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
সীমান্তের ‘আকাশে সন্দেহজনক বস্তু’ নিয়ে আতঙ্ক, ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি
ইসরায়েলে ইরানের নতুন হামলার নেতৃত্বে ড্রোন: আইআরজিসি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাত বন্ধে ইরানকে কূটনৈতিক প্রস্তাব দেবে ফ্রান্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'
'ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা ভয়াবহ পরিণতি ডেকে আনতে পারে'

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'
'ইরানের বিরুদ্ধে দীর্ঘ যুদ্ধের জন্য ইসরায়েলিদের প্রস্তুত থাকতে হবে'

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে বিপাকে ৪৫ লাখ আফগান শরণার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান
মোসাদের ৫৪ গুপ্তচরকে গ্রেফতার করল ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউট: ৬০ ঘণ্টা ধরে বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প
ইসরায়েলকে হামলা বন্ধ করতে বলবেন না ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হস্তক্ষেপ ‌‘বাস্তব এবং আসন্ন’, ইরানকে কড়া বার্তা ওয়াশিংটনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক
সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি ইকবাল বাহার আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান
ক্ষেপণাস্ত্রের মজুদ কমছে, ইসরায়েলি দাবি প্রত্যাখ্যান করল তেহরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞদের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে
‘রোগীরা শ্বাসকষ্টে ভুগছে’—বিস্ফোরণের ধোঁয়া নিয়ে উদ্বেগ ইরানে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান
যুদ্ধ বন্ধের একমাত্র উপায় ইসরায়েলের নিঃশর্ত সমাপ্তি: ইরান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার
আগামী মাস থেকে ৩৩ লাখ শিশু পাবে দুপুরের খাবার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান
ত্রিপক্ষীয় নতুন জোট করবে বাংলাদেশ-চীন-পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা
যুদ্ধ থামানোর চেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়
দেশে তিনি টাকা নিতেন না বিশ্বজুড়ে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল
লন্ডন বৈঠকে বগুড়ার যে পার্কের কথা উঠেছিল

নগর জীবন

জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি
জামালপুরের ঐতিহ্য মিল্লি

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত
শব্দটি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে
জাকারিয়ার মৃত্যু কীভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক
ফেনীতে ফের বন্যা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু
জটিল রূপ নিচ্ছে ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় নারী
নিরাপত্তাহীনতায় নারী

নগর জীবন

সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী
সিনেমায় যত দেবদাস - পার্বতী

শোবিজ

অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর
অনেক বিষয়েই ঐক্য বহুদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফলের মেলায় ভিড়
ফলের মেলায় ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে
নারীদের হস্তশিল্প রপ্তানি হচ্ছে বিভিন্ন দেশে

শনিবারের সকাল

নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি
নিষ্পত্তির তুলনায় দায়ের বেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!
ধর্ষণে অন্তসত্ত্বা সমাঝোতার চেষ্টা সালিশে!

দেশগ্রাম

সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস
সিঁথি সাহার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার
অর্থনৈতিক ঝুঁকি মোকাবিলায় মধ্যমেয়াদি কৌশলে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়
দুই মেয়াদের বেশি সভাপতি সম্পাদক নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বাড়ল চালের দাম
হঠাৎ বাড়ল চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে
সীমান্তে পুশইন আরও সাতজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সমাবেশ, দাবি দ্রুত প্রত্যাবাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য
কৃষিতে লাজুর নজরকাড়া সাফল্য

শনিবারের সকাল

রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন
রোগীদের তৃষ্ণা মেটান, দুর্গতদের মাথা গোঁজার ছাদ বানিয়ে দেন

শনিবারের সকাল

প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার
প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফল ফ্রিল্যান্সার

শনিবারের সকাল

নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত
নিহত শাকিলের পরিবারের পাশে জামায়াত

দেশগ্রাম

থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র
থানা হেফাজতে রাখা ট্রাংক ভাঙা এলোমেলো এইচএসসির প্রশ্নপত্র

দেশগ্রাম

বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক

সম্পাদকীয়

নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা
নবীজি (সা.)-এর সমরজীবন ও আজকের যুদ্ধবাস্তবতা

সম্পাদকীয়