শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪৯, বুধবার, ১৫ জানুয়ারি, ২০২৫

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

কার্টার-কিম সাক্ষাৎ, আটকে দিয়েছিল পারমাণবিক যুদ্ধ

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কার্টার-কিম সাক্ষাৎ, আটকে দিয়েছিল পারমাণবিক যুদ্ধ

তিন দশক আগে, বিশ্ব এক পারমাণবিক যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গিয়েছিল। কিন্তু জিমি কার্টারের উত্তর কোরিয়া সফর সবকিছু বদলে দেয়।

১৯৯৪ সালের জুনে, যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার, উত্তর কোরিয়ার তৎকালীন নেতা কিম ইল সাং এর সঙ্গে আলোচনার জন্য পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছান। এটি ছিল এক নজিরবিহীন ঘটনা, কারণ ওইবারই প্রথমবার কোনো বর্তমান বা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট উত্তর কোরিয়া সফর করেছিলেন।

এই সফর ছিল কার্টারের ব্যক্তিগত হস্তক্ষেপের একটি অনন্য দৃষ্টান্ত। অনেকের মতে, এটি অল্পের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ও উত্তর কোরিয়ার মধ্যে যুদ্ধ এড়াতে সাহায্য করেছিল, যা লাখ লাখ মানুষের জীবন কেড়ে নিতে পারত। এছাড়া, এটি পিয়ংইয়ং ও পশ্চিমাদের মধ্যে সম্পর্ক স্থাপনের একটি যুগের সূচনা করেছিল। এর কোনো কিছুই হতো না যদি না কার্টার, তার কূটনৈতিক চালগুলো চালতেন।

জিমি কার্টার ২০২৪ সালের ২৯ ডিসেম্বর ১০০ বছর বয়সে মারা যান।

উত্তর কোরিয়া বিশেষজ্ঞ জন ডেলুরি বিবিসিকে বলেন, ‌কিম ইল-সাং এবং বিল ক্লিনটন একটি সম্ভাব্য সংঘাতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছিলেন এবং কার্টার সেই ফাঁকা স্থানটি পূরণ করেন। সঠিক সময় এগিয়ে এসে সফলভাবে একটি আলোচনার পথ খুঁজে বের করেন তিনি।’

১৯৯৪ সালের শুরুর দিকে, উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক কর্মসূচি বন্ধ করা নিয়ে দুই দেশের আলোচনা চলাকালীন ওয়াশিংটন ও পিয়ংইয়ং-এর মধ্যে উত্তেজনা চরমে ওঠে।

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর সন্দেহ ছিল যে চলমান আলোচনা সত্ত্বেও উত্তর কোরিয়া গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছিল। এর মধ্যেই উত্তর কোরিয়া ঘোষণা করে যে তারা ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক চুল্লি থেকে হাজার হাজার জ্বালানি রড পুনঃপ্রক্রিয়ার জন্য সরিয়ে নিতে শুরু করেছে।

এটি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তর কোরিয়ার আগে হওয়া একটি চুক্তির লঙ্ঘন, যেখানে এমন পদক্ষেপের জন্য আন্তর্জাতিক পারমাণবিক শক্তি সংস্থার (আইএইএ) পরিদর্শকদের উপস্থিতি বাধ্যতামূলক ছিল। এছাড়াও উত্তর কোরিয়া আইএইএ থেকে সরে আসার ঘোষণা দেয়।

এতে ওয়াশিংটনের সন্দেহ বেড়ে যায়, তাদের ধারণা ছিল যে পিয়ংইয়ং সম্ভবত একটি অস্ত্র তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছে। এতে মার্কিন কর্মকর্তারা পিয়ংইয়ং এর সঙ্গে আলোচনা বন্ধ করে দেন।

ওয়াশিংটন প্রতিশোধমূলক পদক্ষেপের প্রস্তুতি নিতেও শুরু করে, যার মধ্যে ছিল জাতিসংঘের নিষেধাজ্ঞা আরোপ এবং দক্ষিণ কোরিয়ায় সৈন্য সংখ্যা বৃদ্ধি। পরবর্তীতে কিছু সাক্ষাৎকারে, মার্কিন কর্মকর্তারা জানিয়েছিলেন যে তারা ইয়ংবিয়নে বোমা ফেলা বা একটি ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার কথাও ভেবেছিলেন। যা কোরীয় উপদ্বীপে যুদ্ধ বাধানোর পাশাপাশি দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল ধ্বংস করে দিতে পারতো বলে তাদের ধারণা। এই উত্তেজনাকর পরিবেশেই কার্টার তার পদক্ষেপ নেন।

কিম ইল-সাং বহু বছর ধরে ব্যক্তিগতভাবে কার্টারকে উত্তর কোরিয়ায় আমন্ত্রণ জানিয়ে আসছিলেন।

১৯৯৪ সালের জুন মাসে, যখন কার্টার ওয়াশিংটনের সামরিক পরিকল্পনার কথা শুনলেন এবং যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ও চীনের (উত্তর কোরিয়ার প্রধান মিত্র) সঙ্গে আলোচনা করলেন, তখন তিনি অবশেষে কিমের আমন্ত্রণ গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।

কার্টার বিবিসিকে বলেন,‘আমরা যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে ছিলাম’। তিনি পরবর্তীতে মার্কিন সংবাদ মাধ্যম পিবিএসকে বলেন,‘এটি দ্বিতীয় কোরীয় যুদ্ধে পরিণত হতে পারত, যেখানে দশ লাখ মানুষের মৃত্যু হতে পারত। পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির ক্ষতিকর পদার্থের উৎপাদন চলতে থাকত, যদি আমাদের যুদ্ধ না হত।’

কার্টারের সফরটি ছিল কূটনৈতিক কৌশল এবং ঝুঁকি নেওয়ার একটি চমৎকার উদাহরণ। ওই সফরের সময় কার্টার তার কূটনৈতিক দক্ষতা ও সাহসিকতার পরিচয় দেন।

কার্টার প্রথমে কিম ইল সাং এর আন্তরিকতা যাচাই করতে একাধিক শর্ত দিয়েছিলেন, যার মধ্যে শেষটা ছাড়া সব দাবিই মেনে নেন কিম।

কার্টারের শর্তের মধ্যে ছিল তিনি দক্ষিণ কোরিয়া থেকে ডিমিলিটারাইজড জোন (ডিএমজেড) পাড়ি দিয়ে পিয়ংইয়ং যাবেন। ডিএমজেড এমন এক ভূখণ্ড, যা দুই কোরিয়ার মধ্যে একটি বাফার জোন হিসেবে কাজ করে।

কার্টার সে সময় বলেছিলেন, ‘তাদের (পিয়ংইয়ং) প্রথম প্রতিক্রিয়া ছিল যে গত ৪৩ বছর কেউ এমনটা করেনি, এমনকি জাতিসংঘের মহাসচিবকেও পিয়ংইয়ংয়ে যেতে বেইজিংয়ের মাধ্যমে যেতে হয়েছিল। আমি বললাম, ঠিক আছে, ‘তাহলে আমি যাব না’,’

কিম প্রথমে এতে রাজি না হলেও এক সপ্তাহ পর তার শর্ত মেনে নেন। কার্টারের পরবর্তী পদক্ষেপটি ছিল আরও কঠিন-তার উত্তর কোরিয়ায় যাওয়ার ব্যাপারে নিজের সরকারকে রাজি করানো।

উত্তর কোরিয়া বিষয়ক যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মধ্যস্থতাকারী রবার্ট গ্যালুচি পরে বলেছিলেন, যে ‘একজন সাবেক প্রেসিডেন্টের হাতে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রনীতি ছেড়ে দেওয়া নিয়ে সবাই অস্বস্তি বোধ করছিল’।

প্রথমে কার্টার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে অনুমতি চাইলে, তারা তাকে কোনো সাড়া দেয়নি। কিন্তু তিনি দমে না গিয়ে, সরাসরি তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটনকে জানিয়ে দিলেন যে তিনি যাচ্ছেন, তা যা-ই হোক না কেন।

ভাইস প্রেসিডেন্ট আল গোর তার সহায়ক হিসেবে সামনে আসেন, যিনি ক্লিনটনের কাছে পাঠানো কার্টারের বার্তা গ্রহণ করেন।

‘(আল গোর) আমাকে ফোন করে বলেছিলেন যে আমি যদি ‘আমি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি’ বাক্যটি পরিবর্তন করে ‘আমি যাওয়ার প্রবণতা দেখাচ্ছি’ করি, তবে তিনি ক্লিনটন থেকে সরাসরি অনুমতি নিয়ে আসবেন…তিনি পরের দিন সকালে আমাকে ফোন করে জানান যে আমি যেতে পারব।’ অবশেষে সফরের অনুমতি মেলে।

গভীর সংশয়

১৯৯৪ সালের ১৫ জুন, কার্টার তার স্ত্রী রোজালিন, একটি ছোট দল ও টিভি ক্রু নিয়ে উত্তর কোরিয়া পাড়ি জমান। কিমের সঙ্গে দেখা করা ছিল কার্টারের জন্য একটি নৈতিক দোলাচল।

পিবিএসকে তিনি বলেছিলেন, ‘আমি ৫০ বছর ধরে কিম ইল সাংকে ঘৃণা করতাম। আমি কোরীয় যুদ্ধের সময় প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি সাবমেরিনে ছিলাম, এবং আমার অনেক সহকর্মী সেই যুদ্ধে মারা গিয়েছিল, আমি মনে করি এটা তার অযথা উস্কানির কারণে হয়েছিল।’

‘তার ব্যাপারে আমার অনেক সন্দেহ ছিল। কিন্তু যখন আমি সেখানে পৌঁছালাম, তিনি আমাকে অত্যন্ত সম্মানজনকভাবে অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি বেশ কৃতজ্ঞ ছিলেন যে আমি এসেছি।’

তার পরের কয়েকদিন, কার্টার এবং তার প্রতিনিধিরা কিমের সঙ্গে বৈঠক করেন, পিয়ংইয়ংয়ের একটি দর্শনীয় স্থান পরিদর্শন করেন এবং কিমের ছেলে কিম জং ইলের মালিকানাধীন একটি বিলাসবহুল প্রমোদতরীতে (ইয়ট) সফর করেন।

কার্টার বুঝতে পারেন, তার ধারণাই ঠিক ছিল: উত্তর কোরিয়া ইয়ংবিয়ন পারমাণবিক স্থাপনার ওপর মার্কিন সামরিক আক্রমণের ভয় পাচ্ছিল না, বরং তারা যুদ্ধের জন্যও প্রস্তুতি নিচ্ছিল।

তিনি বলেন, ‘আমি কিমের উপদেষ্টাদের কাছে সুনির্দিষ্টভাবে জানতে চেয়েছিলাম তারা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন কিনা। তারা খুব স্পষ্টভাবে জানিয়েছিল, ‘হ্যাঁ, আমরা তা করছিলাম।’

‘উত্তর কোরিয়া তাদের দেশকে নিন্দিত হতে এবং তাদের নেতার অপমানিত হওয়া নিতে পারছিল না এবং তারা এর জবাব দিতে প্রস্তুত ছিল।’

‘আমি মনে করি, এই ছোট এবং আত্মত্যাগী দেশটির মানুষেরা তাদের দেশের নিন্দা এবং তাদের সম্মানিত নেতা যাকে তারা ‘গ্রেট লিডার’ হিসেবে ডাকে তার অপমান সহ্য করতে পারছিল না’।

‘নিজেদের সম্মান এবং অখণ্ডতা রক্ষা করার জন্য যে উত্তর কোরিয়ার মানুষ মৃত্যুসহ যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত ছিল, যা আমার মতে এক ভয়াবহ বিপর্যয় ডেকে আনতে পারত’ জানান তিনি।

কার্টার ওয়াশিংটনের পক্ষ থেকে কিছু দাবি এবং নিজের কিছু প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। এর মধ্যে ছিল, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনা পুনরায় শুরু করা, দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সরাসরি শান্তি আলোচনা শুরু করা, একে অপরের দেশ থেকে সামরিক বাহিনী প্রত্যাহার করা এবং উত্তর কোরিয়ার ভূখণ্ডে সমাহিত মার্কিন সেনাদের দেহাবশেষ উদ্ধার করার উদ্যোগ নেয়া।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ভারতে বজ্রপাত-বৃষ্টিতে প্রাণহানি ছাড়ালো ৬০
ভারতে বজ্রপাত-বৃষ্টিতে প্রাণহানি ছাড়ালো ৬০
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
টয়লেট: এক প্রেম কথা নিয়ে জয়াকে যা বললেন অক্ষয়
টয়লেট: এক প্রেম কথা নিয়ে জয়াকে যা বললেন অক্ষয়
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
১৪টি নতুন তেল ও গ্যাস ফিল্ডের সন্ধান পেয়েছে সৌদি
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
দিল্লি বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ; ফ্লাইট বিলম্বের শঙ্কা
দিল্লি বিমানবন্দরের রানওয়ে বন্ধ; ফ্লাইট বিলম্বের শঙ্কা
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার
গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলায় শেষ ১০ জনের পুরো পরিবার

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
ছাত্রদল নেতা মিলনের পরিবারের খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন
ওয়াক্ফ বিলের প্রতিবাদে বিক্ষোভে উত্তাল মুর্শিদাবাদ, বিএসএফ মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু
১৮ হাতির অস্বাভাবিক মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল করলেন প্রবাসী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ
মহেশপুর সীমান্তে নদীতে ভাসছে বাংলাদেশি যুবকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'
'বিনিয়োগ বাড়াতে হলে দেশে গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে
সিলেট কারাগারে আসামির সঙ্গে বাদীর বিয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রতিবাদে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা
অনূর্ধ্ব-১৬ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোপালগঞ্জ জেলা দলকে সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা
পবিপ্রবিতে কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা শনিবার, চার স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২
বগুড়ায় বাসের ধাক্কায় ভ্যানচালকসহ নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন
সম্পত্তির জন্য বাবাকে বেঁধে গরম পানি ঢেলে নির্যাতন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!
ভাইরাল, বিজনেস ক্লাসে ঘুমিয়ে নাক ডাকছিলেন এয়ার ইন্ডিয়ার সব ক্রু!

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান
এই সরকারের ৫ বছর ক্ষমতায় থাকার অধিকার নেই: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল
গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে পটুয়াখালী বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১
টাঙ্গাইলে শিক্ষার্থীকে বলাৎকারের অভিযোগে আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!
ঢাকায় হয়নি পাকিস্তানি গায়ক মুস্তাফার কনসার্ট, উধাও আয়োজক!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করা দেশবাসীর দাবি : ডা. শাহাদাত

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে রংমিস্ত্রিকে কুপিয়ে হত্যা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার
৬৪ জেলা নিয়ে ফুটবল টুর্নামেন্টের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা
বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, জনপ্রিয়তায় শীর্ষে ঋতুপর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১
নৌবাহিনীর অভিযানে কুতুবদিয়ায় আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব
বাংলাদেশ নামের পরিবর্তন নয়, প্রজাতন্ত্রকে ‘জনকল্যাণ’ করার প্রস্তাব

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক
মালয়েশিয়ায় ৯৮ বাংলাদেশিসহ ২৮৮ অবৈধ অভিবাসী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫
উত্তরায় হোটেল থেকে নারীসহ আটক ১৫

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম
বদলে গেল নববর্ষের ‘মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে যে আহ্বান জানালেন আজহারী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশকে স্বাগত জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল
সর্বকালের সেরা বিদ্যুৎ ‘চোর’ সাবেক প্রতিমন্ত্রী বিপু : সিদ্দিকী নাজমুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি
মডেল মেঘনাকে হেফাজতে নেওয়ার কারণ জানাল ডিএমপি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ
গোসলের পানি নিয়ে বিরক্ত ট্রাম্প, তাই নতুন নির্বাহী আদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের
ড. ইউনূসের নেতৃত্ব বাংলাদেশের সমৃদ্ধি আনবে, প্রত্যাশা আমিরাত প্রেসিডেন্টের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম ইতিহাসে সর্বোচ্চ

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ
প্রথম আলো এবং ডেইলি স্টার হিন্দুস্তানের প্রতিনিধিত্ব করে: জাগপা ছাত্রলীগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ
নতুন লোগো প্রকাশ করল বাংলাদেশ পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট
১২ এপ্রিলের সমাবেশ নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর ফেসবুক পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
পাল্টা প্রতিশোধ, মার্কিন পণ্যে চীনের ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ
হার্ভার্ডের পাশেই বিলাসবহুল যৌনপল্লি, গ্রেফতার ভারতীয় বংশোদ্ভূত অনুরাগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ
সিদ্ধিরগঞ্জে বস্তায় মিলল দুই নারী ও এক শিশুর মরদেহ

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে
কারাগারে পাঠানো হলো ‘ক্রিম আপা’কে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি
আইপিএলে ইতিহাস গড়লেন কোহলি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা
পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি বাহিনীর গাড়িতে বিস্ফোরক-হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস
নিয়োগে সুপারিশের আশায় আমার কাছে কেউ আসবেন না : সারজিস

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’
‘ফিলিস্তিনের জন্য সব মুসলিম রাষ্ট্রের ওপর এখন সশস্ত্র জিহাদ ফরজ হয়ে গেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে
জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ আত্মসাৎ, নাগরিক কমিটির নেত্রী কারাগারে

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!
হেলিকপ্টারে উঠার আগের ছবিটিই শেষ স্মৃতি!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ
পিএসএল ছেড়ে আইপিএল বেছে নেওয়ায় প্রোটিয়া ক্রিকেটার নিষিদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য
রাশিয়াকে ঠেকাতে ইউক্রেনকে আরও ৪৫০ মিলিয়ন পাউন্ড দেবে যুক্তরাজ্য

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া
বরগুনার মান্নুর জীবনে ২৪ বছর পর ফিরলেন ডেনমার্কের মারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক
প্লাসটিক বিউটির ভিতরে প্লাসটিকের মন; ঐশ্বরিয়া প্রসঙ্গে বিবেক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর
দেশে নতুন সংকট তৈরির চেষ্টা হচ্ছে : নুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি
সমমনাদের আসন ছাড়বে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হিসাব কষছেন আমলারাও
হিসাব কষছেন আমলারাও

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে
রাত হলেই আতঙ্ক বাড়ে নগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে
লাম্বার মৃত্যু এখনো কাঁদায় অপিকে

মাঠে ময়দানে

সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে
সুস্থ হয়ে উঠছে সেই আহত নীলগাই নেওয়া হবে গাজীপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি
প্রথম আলোর ঈদ শুভেচ্ছা কার্টুনে কুকুরের ছবি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ
থমকে গেছে উত্তরের ২০০ নদীর প্রবাহ

নগর জীবন

ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
ঢাকার বাইরে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজারবাগে মানবেতর জীবন
রাজারবাগে মানবেতর জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া
আকাশছোঁয়া ইলিশ সবজির দামও চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের
প্রথম আলো-ডেইলি স্টার বর্জনের আহ্বান জাগপা ছাত্রলীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে
সাড়া নেই নতুন দল নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই
পুলিশকে মেরে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতাকে ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম

প্রথম পৃষ্ঠা

মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!
মা হলেন ধর্ষণের শিকার কিশোরী!

দেশগ্রাম

হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা
হারিয়ে গেছে টিভির প্রমিত শুদ্ধ বাংলা

শোবিজ

সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর
সন্দেহভাজনকে ভারতের হাতে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ
দরজায় কড়া নাড়ছে বৈশাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন
৬ শতাধিক বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল ট্রাম্প প্রশাসন

পূর্ব-পশ্চিম

উড়াল দিলেন বুবলী...
উড়াল দিলেন বুবলী...

শোবিজ

বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত
বগুড়া সিটি করপোরেশন ঘোষণার সিদ্ধান্ত

দেশগ্রাম

বিজু উপলক্ষে সহায়তা
বিজু উপলক্ষে সহায়তা

দেশগ্রাম

নকল কারখানা সিলগালা
নকল কারখানা সিলগালা

দেশগ্রাম

জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান
জীবাশ্ম জ্বালানিতে বিনিয়োগ বন্ধের আহ্বান

দেশগ্রাম

জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
জামায়াত নেতাকে কুপিয়ে জখম ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক
বিদেশি পিস্তলসহ যুবক আটক

দেশগ্রাম

সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন
সংস্কার শেষে নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ

সম্পাদকীয়