শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৫, মঙ্গলবার, ২৪ জুন, ২০২৫

ব্যাংক একীভূতকরণ

আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
আমানত নিয়ে উৎকণ্ঠায় বিনিয়োগকারীরা

চলমান আর্থিক সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ ব্যাংক ইসলামি ধারার পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করার উদ্যোগ নিয়েছে। তবে এসব ব্যাংক শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হওয়ায় সাধারণ বিনিয়োগকারীদের আমানত কীভাবে সুরক্ষিত থাকবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে জোরালো উদ্বেগ-উৎকণ্ঠা।  একীভূত হওয়ার পথে থাকা ব্যাংকগুলো হলো- ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং এক্সিম ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এসব ব্যাংকের ৭৬ দশমিক ৭ শতাংশ ঋণই এখন খেলাপি যা ব্যাংকগুলোকে কার্যত দেউলিয়া করে দিয়েছে।

ব্যাংক একীভূতকরণএই পরিস্থিতিতে যখন ব্যাংকগুলো আমানতকারীদের অর্থ ফেরত দিতে হিমশিম খাচ্ছে, তখন সাধারণ বিনিয়োগকারীরা শেয়ারবাজারে তাদের বিনিয়োগ নিয়ে চরম অনিশ্চয়তায় পড়েছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তথ্যানুযায়ী, এসব ব্যাংকে ব্যক্তি, প্রাতিষ্ঠানিক এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীরা মিলে মোট ৪৫ দশমিক ৫১ শতাংশ থেকে ৯৪ দশমিক ১ শতাংশ শেয়ার ধারণ করেন, যার মোট মূল্য প্রায় ১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর যদিও এর আগে আশ্বস্ত করে বলেন, ‘এই রূপান্তরের সময় আমানতকারীদের অর্থ নিরাপদ থাকবে। উদ্যোক্তা পরিচালকরা ব্যাংকিং খাতকে যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছেন, তাদের জন্য কোনো সহানুভূতি নেই।’ আগামী মাস থেকেই এই একীভূত প্রক্রিয়া শুরু হবে। প্রথমে একটি ‘ব্রিজ ব্যাংক’ গঠন করা হবে, যা অস্থায়ীভাবে সরকার নিয়ন্ত্রিত হবে এবং এই ব্যাংকের মাধ্যমে একীভূত ব্যাংকগুলোর কার্যক্রম চলমান থাকবে। একপর্যায়ে এই ব্যাংকটির শেয়ার সাধারণ বিনিয়োগকারী ও আন্তর্জাতিক কৌশলগত বিনিয়োগকারীদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পুরো প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে সময় লাগবে প্রায় তিন বছর। যে কোনো আইনি জটিলতা এড়াতে সরকার সম্প্রতি ‘ব্যাংক রেজ্যুলেশন অধ্যাদেশ-২০২৫’ জারি করেছে, যা বাংলাদেশ ব্যাংককে ব্যাংক একীভূতকরণ ও অধিগ্রহণে বিশাল ক্ষমতা দিয়েছে।

ব্যাংকগুলোর প্রকৃত আর্থিক অবস্থা মূল্যায়নের জন্য চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক অডিট প্রতিষ্ঠান আর্নস্ট অ্যান্ড ইয়াং এবং কেপিএমজিকে নিয়োগ দেয়, যার অর্থায়ন করছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। এই অডিটের লক্ষ্য হলো- খাতটিতে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা। চারটি ব্যাংক গত বছরের ৫ আগস্ট পর্যন্ত বিতর্কিত এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণে ছিল, আর এক্সিম ব্যাংক পরিচালনায় ছিলেন নাসা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা নজরুল ইসলাম মজুমদার। অভিযোগ রয়েছে, তারা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে ব্যাংকের নীতিমালা পরিবর্তন করে নিজেদের স্বার্থে বিপুল পরিমাণ ঋণ নিয়েছেন এসব ব্যাংক থেকে। ব্যাংক একীভূতকরণের এই উদ্যোগ দেশের আর্থিক খাত পুনর্গঠনের ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হলেও বিনিয়োগকারীদের সম্পদ রক্ষা এবং আস্থা ফিরিয়ে আনার জন্য স্বচ্ছ ও দায়িত্বশীল ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করা সময়ের দাবি বলে মনে করছেন গ্রাহকরা।

বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষায় আশ্বাস : বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন, ‘এই মুহূর্তে একীভূতকরণ প্রক্রিয়াটি কীভাবে এগোবে, তা পুরোপুরি বলা সম্ভব নয়। তবে সাধারণ বিনিয়োগকারী, ক্ষুদ্র শেয়ারহোল্ডার ও আমানতকারীদের স্বার্থ পুরোপুরি সুরক্ষিত থাকবে। এখানে কোনো চমক বা অস্বাভাবিকতা থাকবে না। কারা ক্ষতির জন্য দায়ী, সেটা তদন্তে বেরিয়ে আসবে। ব্যাংকগুলোর করপোরেট সুশাসনের দুর্বলতা ও রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা আমরা গুরুত্ব দিয়ে দেখছি। একীভূতকরণ পরিকল্পনা আইনি ও আর্থিক দিক থেকে যথাযথভাবে করা হচ্ছে।’ প্রাইম ব্যাংক সিকিউরিটিজের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘প্রায় সব ব্যাংকই নেতিবাচক ইকুইটিতে রয়েছে। খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৪৬ থেকে ৯৫ শতাংশ পর্যন্ত। যদি সরকার এই ঘাটতি পূরণ না করে, তাহলে বিনিয়োগকারীদের মূলধন ফেরত পাওয়ার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে। কারণ সরকারের তহবিল ছাড়া ক্ষতিপূরণ সম্ভব নয়। মূলত আমানতকারীদের অর্থ ফেরত নিশ্চিত করতেই সরকার এগোচ্ছে। বিনিয়োগকারীদের জন্য রিটার্নের আশা এখন অনেক বাস্তবতাবর্জিত হয়ে পড়েছে।’ বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আবুল কালাম বলেন, ‘একীভূতকরণ প্রক্রিয়ায় আমরা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সজাগ থাকব। বিনিয়োগকারীদের স্বার্থরক্ষা আমাদের দায়িত্ব। আমরা নিশ্চিত করব, প্রতিটি ধাপে কী হচ্ছে, তার স্বচ্ছতা যাতে বজায় থাকে এবং বিনিয়োগকারীদের ক্ষতি না হয়।’ ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া যতটা জটিল, ততটাই প্রয়োজনীয় দেশের আর্থিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে। নীতিনির্ধারক ও নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর আশ্বাস কিছুটা হলেও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের জন্য স্বস্তিদায়ক। তবে পুরো প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত না হলে আস্থা ফিরবে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
আইএসইউতে জুলাই স্মরণ
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
বেনাপোলে রেলপথে আমদানি কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
কলমানি মার্কেটে লেনদেন কমেছে
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ আলু রপ্তানি
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
দেশে সোনার রিজার্ভ মূল্য বেড়ে দ্বিগুণ
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
আইইউটিতে ব্র্যাক ব্যাংকের ক্যারিয়ারটক
জনতা ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত
জনতা ব্যাংকের এজিএম অনুষ্ঠিত
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
সিটিজেনস ব্যাংকের এমডি আলমগীর হোসেন
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
৫ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
সর্বশেষ খবর
ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় সরকারের আর্থিক সহায়তা
ঋতুপর্ণার মায়ের চিকিৎসায় সরকারের আর্থিক সহায়তা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গাজীপুরে খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ২
গাজীপুরে খুনের ঘটনায় গ্রেফতার ২

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে ব্যাটিং-বোলিং করা শিখিয়েছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ব্যাটিং-বোলিং করা শিখিয়েছে বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন
বাংলাদেশকে করোনা পরীক্ষার আরও কিট উপহার দিল চীন

১৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

বাবুগঞ্জে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ
বাবুগঞ্জে আলিম পরীক্ষার্থী নিখোঁজ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
বরিশালে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধারণ করতে হবে: জাগপা
ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধারণ করতে হবে: জাগপা

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেট সীমান্তে এক সপ্তাহে জব্দ পৌনে ১৪ কোটি টাকার পণ্য
সিলেট সীমান্তে এক সপ্তাহে জব্দ পৌনে ১৪ কোটি টাকার পণ্য

২৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল
কোপা আমেরিকা : সেমিফাইনাল নিশ্চিত করল ব্রাজিল

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক কলেজে শাটডাউন, অন্য কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক কলেজে শাটডাউন, অন্য কলেজ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ফুটপাত হকারমুক্ত করার দাবি
সিলেটে ফুটপাত হকারমুক্ত করার দাবি

৩৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবি
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় কিন্ডারগার্টেনের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবি

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় ডাকাত দলের সদস্য আটক
নেত্রকোনায় ডাকাত দলের সদস্য আটক

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে গাঁজাসহ নারী গ্রেফতার
কুড়িগ্রামে গাঁজাসহ নারী গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবি
প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষায় বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অন্তর্ভুক্তির দাবি

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

১০০তম ম্যাচে মাইলফলকের সামনে সিরাজ
১০০তম ম্যাচে মাইলফলকের সামনে সিরাজ

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নিহত ৩ নির্মাণ শ্রমিকের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ছাত্রদল নেতা নাছির
নিহত ৩ নির্মাণ শ্রমিকের পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন ছাত্রদল নেতা নাছির

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসির স্বাধীনতা শুধু সংবিধানে উল্লেখ থাকাই যথেষ্ট নয় : সালাহউদ্দিন
ইসির স্বাধীনতা শুধু সংবিধানে উল্লেখ থাকাই যথেষ্ট নয় : সালাহউদ্দিন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর
শাহসুফি সৈয়দ দিদারুল হক মাইজভান্ডারী (ক.)-এর ইন্তেকালে গভীর শোক কাদের গনি চৌধুরীর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা
পরাজিত শক্তির নানা ষড়যন্ত্রের লক্ষণ দেখা যাচ্ছে : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক
লম্বা সময়ের জন্য ছিটকে গেলেন এনদ্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান
মহাকাশে নিজস্ব উপগ্রহ পাঠাচ্ছে ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক
মাইলস্টোন স্কুলে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় গাকৃবি উপাচার্যের শোক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ
এইচএসসির স্থগিত পরীক্ষার নতুন সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা
ফেনীতে টেকসই বাঁধ নির্মাণসহ ৮ দফা দাবিতে পদযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত
চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে যুবক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
সিলেটে করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল
মাইলস্টোনের শিক্ষার্থীদের আত্মার মাগফেরাত কামনায় বিএনপির দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী বোনের গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত মাইলস্টোন শিক্ষিকা মাসুকা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও
বোনের পর এবার না-ফেরার দেশে ভাই নাফিও

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল
সরকারকে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে দলগুলো: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
সমালোচিত সেই পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘আমার হৃদয় ভেঙে গেছে’ শোক বার্তায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক
টাইগারদের কাছে হেরে যা বললেন পাকিস্তান অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা
টাইগারদের কাছে পাকিস্তানের হার, যা বললেন রমিজ রাজা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে
বেনজীরের গুলশানের ফ্ল্যাটে ব্যবহৃত জিনিসপত্র তোলা হচ্ছে নিলামে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়
পাকিস্তানকে হারিয়ে টাইগারদের ঐতিহাসিক সিরিজ জয়

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: ঢাকায় সিঙ্গাপুরের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে
মাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনায় দগ্ধ কুমিল্লার যমজ বোন সিসিইউতে

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে
“দেখতে খারাপ”—এই অপমানেও থামেননি, দাঁড়িয়ে গেলেন অভিনয়ে

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
৪ দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ
বৈশ্বিক পাসপোর্ট র‍্যাংকিংয়ে তিন ধাপ এগিয়েছে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি
ইউরোফাইটার টাইফুন যুদ্ধবিমান কিনতে তুরস্কের চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা
সরকার আমাকে যেতে বললে চলে যাব, পদত্যাগ ইস্যুতে শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি
মাইলস্টোন স্কুলে প্রবেশে কড়াকড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার
বিএনপিকে বিব্রত করতে ‘অযৌক্তিক’ সংস্কার প্রস্তাব দিচ্ছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা
দগ্ধদের চিকিৎসায় সিঙ্গাপুর থেকে চিকিৎসক আনা হয়েছে : শ্রম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার
বেবিচকের ফ্লাইট সেফটি পরিচালক আহসান হাবীবকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক
প্রথমবার হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র উন্মোচন করল তুরস্ক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে বাড়ল স্বর্ণের দাম

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমান কেন টার্গেট
তারেক রহমান কেন টার্গেট

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান, পারমাণবিক কর্মসূচি চলবে : পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব
বাংলাদেশে হতাহতের প্রকৃত সংখ্যা গোপন রাখা অসম্ভব : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই
যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ টন গম আমদানি হবে শিগগিরই

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা
চুনতি অভয়ারণ্যে হাতির পাল দেখে থামল ট্রেন, বগিতে ধাক্কা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা
১০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প
ফের ইউনেস্কো থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে প্রত্যাহার করে নিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়
বর্ষায় শীতের আমেজ, কুয়াশার চাদরে ঢাকলো পঞ্চগড়

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন
স্কুলটির অবস্থান নিয়ে প্রশ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু
বেঁচে রইল মেয়ে, খুঁজতে গিয়ে মায়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ
শিক্ষার্থীদের মারধরে সরকারের দুঃখ প্রকাশ

খবর

শোকের মাতম দেশজুড়ে
শোকের মাতম দেশজুড়ে

নগর জীবন

৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা
৯ ঘণ্টা অবরুদ্ধ উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা
যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে শিশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো সুখবর নেই
কোনো সুখবর নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার
দুবাই থেকেই শুরু হয় জাভেদের অর্থ পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩
মধ্যরাতে ছাত্রদল শিবির সংঘর্ষ আহত ২০ গুলিবিদ্ধ ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ
যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের পর তারেক রহমানের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ
জুলাই গণ অভ্যুত্থান : এখন কী ভাবছে মানুষ

সম্পাদকীয়

যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান
যাদের বাঁচিয়েছি তারাও তো আমার সন্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন
দেশের স্বার্থে দ্রুত নির্বাচন প্রয়োজন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ
রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মা মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল
ব্রিটেনে স্ত্রী হত্যায় বাংলাদেশি ছাত্রের ২৮ বছর জেল

পেছনের পৃষ্ঠা

শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন
শাবনূর কেন আত্মহত্যা করতে চেয়েছিলেন

শোবিজ

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটির প্রশংসায় থাই মিনিস্টার কাউন্সিলর

মাঠে ময়দানে

কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না
কোনো কম্প্রোমাইজ করা হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়
নাজিয়াকে দাফন করেছেন বাবা, মা আইসিইউতে ছেলের অপেক্ষায়

পেছনের পৃষ্ঠা

একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়
একই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী ও দলীয় প্রধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি
বিপিএল আয়োজনে প্রস্তুত বিসিবি

মাঠে ময়দানে

দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান
দুর্ঘটনার কবলে তানভীরের লাশবাহী ফ্রিজার ভ্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন
সেদিন স্কুলে যেতে চায়নি মাকিন

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত
চিকিৎসা সহায়তায় আগ্রহী ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়
বেদনাসিক্ত সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে
গুলিতে পর্যটকের মৃত্যু বান্দরবানে

পেছনের পৃষ্ঠা

লাশের মিছিল বাড়ছে
লাশের মিছিল বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়
দেশ যেভাবে চলছে জনগণ সন্তুষ্ট নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের
শ্বাসরুদ্ধকর জয়ে সিরিজ টাগারদের

প্রথম পৃষ্ঠা